![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের অগ্রযাত্রার ধারাবাহিকতা আমার রক্তে ও মননে। মানুষ ও মানুষের নিরন্তর সংগ্রাম ছাড়া আর কোনো ইতিহাস আমি জানি না। আজন্ম মানুষকে জানি সর্বশ্রেষ্ঠ হিসেবে আর বাকী সব মানি অহেতুক ধুম্রজাল।
এ ব্লগে অনেকেই মনে করেন ইসলাম শুধু তারাই বাপ-চাচার সূত্রে পেয়েছেন। অন্যদের এতে কোনো অধিকার নেই। আবার অনেকে মনে করেন জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে যে কথা বলে সে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধেই কথা বলে। যে ইসলামী শাসনের পক্ষে শেস্নাগান দেয় না সে ইসলামের শত্রু। তাদের এরকম হাজার মতামত দেখতে পাবেন ব্লগের পাতায়। তাই নিয়ে তারা আবার মাঝে মাঝে নেত্য শুরু করে, কে ইসলামের শত্রু, কে কাফির হয়ে গেল, কে নাসত্দিক হয়ে গেল, কার ঘাড়ে লানত পড়বে ইত্যাদি।
সভ্যতা মানুষের অগ্রগতিতে ধর্মের অবদান কতটুকু, প্রয়োজন কতটুকু এ সম্বন্ধে তাদের বাচালতা, মাদ্রাসা-পড়া খোঁড়া-যুক্তি দেখলেই তাদের বুদ্ধির দৌড় খোলাসা হয়ে যায়। কিন্তু নতুন শিং-ওঠা বাছুরের মত তাদের আবার গুঁতোগুঁতির ভীষণ স্বভাব। ধৈর্য ধর বাছারা, গায়ে চর্বি জমতে দে।
তাদের চোখ-কান বন্ধই থাকে, তবু বলি, ইসলাম আমরাও বাপ-চাচার সূত্রে পেয়েছি। যারা মুসলমানের ঘরে জন্মেছি তারা নুনু-কাটা কাল থেকে ইসলামের সাথে আছি। টুপি-তসবিহ-জায়নামাজ-কোরান-হাদিস নাড়া-চাড়া করেই বড় হয়েছি। যারা মুসলমানের ঘরে জন্ম নেইনি তারাও বই-পত্রে ইসলাম পড়েছি, পাড়া-প্রতিবেশির উৎসবে-উদযাপনে ইসলাম দেখেছি।
আমি পেয়েছি জন্মসূত্রে। তবে নামাজের পর টুপিটা মাথা থেকে খুলে রাখতেই দেখেছি। গাধা মার্কা উচ্ছনে যাওয়া চাচাতো/মামাতো-ভাইদেরকে মাদ্রাসায় যেতে দেখেছি। আমাদের যেতে হয়নি। আমরা স্কুল-কলেজের হাওয়া-বাতাসে বড় হয়েছি। মিলাদ পড়ানোর পর মসজিদের মৌলবীর হাতে পঞ্চাশ টাকার নোট আমরা দিয়েছি, কোরবানির পর গরুর চামড়াটা।
বাপ-চাচার সূত্রে পাওয়া জমি-জিরেত নিয়ে আমরা আর লাঠালাঠি করি না। অনেকেই করে। তাদের দৃষ্টি-ভঙ্গি নিয়ে জীবন-যাপনও আমরা করি না। অনেকেই করে। আমাদের এই উত্তরণে বাপ-চাচারাও খুশি। তারাও এমন চাইতেন।
বাপ-চাচার ধর্মকে আমরাও রেখেছি। যতটুকু দরকার ততটুকু। এটা আমাদের সচেতন সিদ্ধান্ত। মাদ্রাসায় পড়ি নাই বলে ধর্মটা আপনাদের কাছে বন্ধক দেই নাই। কোরান_খতম, তারাবিহ, জানাজায়, বিয়ে-শাদি, আকিকায় আপনাদেরকে ডাকা হবে। ওয়াজেও চাঁদা দিব। তাই বলে, দিন-রাত চেঁচামেচি করে ফয়দা হবে না।
তসবিহটা তোলা আছে। টুপিটাও ভাঁজ করা আছে। কাউরে ধর্ম বন্ধক দেই নাই। জমিতে যাই না বলে আমার বাপ-দাদার জমি অন্যরেও দিয়া দেই নাই।
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৫:৫৫
সুর বাংলা বলেছেন: না না না
আমনের বাপ-দাদা আর আমনের ভাগও আচে
দাবী লইয়া আগাইয়া যান, দেহি কুন হালায় আটকায়
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
হাসান বলেছেন: গ্রেট পোষ্ট ... এখনও আছি।
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
অতিথি বলেছেন: আপনের পুটকির বাল আপনি বটি দিয়া কাটেন গা। তাতে আমার কি?
পোলা জন্ম দিলেই বাপ হওয়া যায়না। যদি তার পরিচর্চা না করেন। তেমনি পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ধর্ম না মানলে আপনি তার দাবীদার হওয়ার অযোগ্য। ব্যাট বল কিনে ঘরে রাইখ্যা দিলেই আপনাকে ক্রিকেটার কইবো কোন হালায়? আপনি নিজেও তা (ক্রিকেটার হিসেবে) দাবী করতে পারবে না।
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
অতিথি বলেছেন: আমি নিজেরে নিজে নাস্তিক বললেই কি নাস্তিক হইলাম.আর আমার জাহান্নাম কনফার্ম হইল,আর যদি কেউ আমারে নাস্তিক বলে তাতেই কি আমি জাহান্নামি হইলাম???
আর নিজেরে আস্তিক বললেই কি জান্নাতের সার্টিফিকেট পাইলাম ,নাকি নিজেরে আস্তিক বললে কেউ জান্নাতের সার্টিফিকেট দিব???
আমি আপনারে এক আঙ্গুল দিয়ে দেখাই আপনি দোষী...আর আমার চার আঙ্গুল বলে আমি দোষী.
ভাল লাগল পোস্ট টা.হ ইসলাম শুধু তাগো বাপ দাদার না.
ঈমান গেল নাকি???
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪
অতিথি বলেছেন: ভালো পোস্ট। আছি।
খালি দুয়েকটা পোকামাকড় রাস্তাঘাটে ব্যাট গুরাইয়া ক্রিকেটার হইতে চায়।
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
অতিথি বলেছেন: শো.ম.চৌ,
আপনি ক্ষেপে গিয়ে যুক্তিহীন কথাবার্তা বলছেন। ইসলাম নিয়ে কথা বলতে চাইলে (বিশেষ করে যখন দাবী করবেন আপনি নিজেও ইসলাম মানেন) আরেকটু শালীন হতে হয়। এখানে বাপ-দাদা টেনে আনাটা অর্থহীন লাগছে।
একটা কথা কি জানেন? আপনি ইসলাম মানেন কি মানেন না তাতে আমার বা অন্যান্ন বিশ্বাসীদের এবং সৃষ্টিকর্তার কিছু যায় আসে না। আপনি ইসলাম মানলে সেটি আপনার নিজের জন্যই ভাল।
তবে আপনি চিৎকার চেঁচামেচি নিয়ে যা বলছেন তা কিছুটা ভিত্তিহীন। এখানে আপনারা ইসলামকে গালি দিয়ে যত চিৎকার করেন তার 10 ভাগেরও যদি আমরা জবাব দিতাম আপনাদের মত ভাষা ব্যাবহার করে তাহলে এইব্লগ ছেড়ে সবাই পালিয়ে যেত। একজন সত্যিকারের মুসলিম আপনাদের মত অশালীন ভাষা ব্যাবহার করতে পারে না। গালাগালিও করতে পারে না। আমাদের ইসলাম আমাদের সেই শিক্ষা দেয় না।
তবে ইসলাম নিয়ে আপনারা যত আজগুবি ও বানোয়াট কথাবার্তা বলেন তাতে ইসলামের কোন ক্ষতি না হলেও অনেক মুমিনের পক্ষেই স্থির থাকা সম্ভব হয় না। তারা প্রতিবাদ করে। তবে অবশ্যই সুন্দর ভাষায়।
আর এই প্রতিবাদটা হলো এক ধরনের জেহাদ। আপনার এতে বিশ্বাস না থাকতে পারে, সেটি আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার, কিন্তু যাদের বিশ্বাস আছে তারা তা করবেই। এবং আপনি তাতে বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, কিছুই আসে যায় না।
সাবি্বর, এখানে কেউ কাউকে জান্নাতের সার্টিফিকেট বা জাহান্নামের সার্টিফিকেট বিতরন করতে আসেনি। আর কেউ কাউকে নাস্তিক বা কাফেরও বলেনি এখানে। যাদের নাস্তিক ধরা হয়, তারা [link|http://www.somewhereinblog.net/trivuzblog/post/8672|wb
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
অতিথি বলেছেন: প্রত্যেকেরই মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে, যা বয়ে আসছে এই পৃথিবীর প্রথম মানব আদম আলাহিসসালাম হতে।
ইসলাম সম্পর্কে আমি আমার দৃষ্টি ভঙ্গি তুলে ধরছি। আমি নিজে কোন মাদ্রাসার ছাত্র ছিলাম না। এই বিষয়ে আমি পরে বলছি।
"ইসলাম হচ্ছে এই ধরণীর একমাত্র অধিকর্তার একমাত্র পরিপূর্ন জীবন ব্যাবস্থা"। আর সত্যিকার অর্থে মুসলিম ঐ ব্যাক্তি, যিনি এই ব্যাবস্থাকে মনে প্রানে বিশ্বাস করে সেই মোতাবেক (আল-কোরআন ও রাসুলের জীবনী যা হাদিস নামে সংকলিত) চলেন।
অতএব, এর সাথে বাপ দাদার সম্পর্ক কি ?... শেষ নবী ও রাসূল মুহাম্মদ সালি্ললাহু আলাইহি ওসাল্লাম এর সময়কালে যারা অন্যান্য ধর্ম বিশ্বাস থেকে ইসলামের ছায়াতলে তথা মুসলিম হয়েছেন, তারা কি বাপ-দাদার সূত্রে তা পেয়েছিলেন ?
কিংবা এর পরবতর্ীতে যারা ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করেছেন...মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেও তাদের সম্পর্কে কি বলবেন ?
আশাকরি , একটু ভেবে দেখবেন ।
ধন্যবাদ।
আল্লাহ সুবাহানু ওতাআলা আমাদেরকে সঠিক পথে অবিচল থাকার তওফিক দান করুন, এবং অবুঝদেরকে তার রহমত দ্বারা হেদায়াত দান করুন ।
আমিন।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৪২
অতিথি বলেছেন: প্রত্যেকেরই মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে, যা বয়ে আসছে এই পৃথিবীর প্রথম মানব আদম আলাহিসসালাম হতে।
ইসলাম সম্পর্কে আমি আমার দৃষ্টি ভঙ্গি তুলে ধরছি। আমি নিজে কোন মাদ্রাসার ছাত্র ছিলাম না। এই বিষয়ে আমি পরে বলছি।
"ইসলাম হচ্ছে এই ধরণীর একমাত্র অধিকর্তার একমাত্র পরিপূর্ন জীবন ব্যাবস্থা।" আর সত্যিকার অর্থে মুসলিম ঐ ব্যাক্তি, যিনি এই ব্যাবস্থাকে মনে প্রানে বিশ্বাস করে সেই মোতাবেক (আল-কোরআন ও রাসুলের জীবনী যা হাদিস নামে সংকলিত) চলেন।
অতএব, এর সাথে বাপ দাদার সম্পর্ক কি ?... শেষ নবী ও রাসূল মুহাম্মদ সালি্ললাহু আলাইহি ওসাল্লাম এর সময়কালে যারা অন্যান্য ধর্ম বিশ্বাস থেকে ইসলামের ছায়াতলে তথা মুসলিম হয়েছেন, তারা কি বাপ-দাদার সূত্রে তা পেয়েছিলেন ?
কিংবা এর পরবতর্ীতে যারা ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করেছেন...মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেও তাদের সম্পর্কে কি বলবেন ?
আশাকরি , একটু ভেবে দেখবেন । ধন্যবাদ।
আল্লাহ সুবাহানু ওতাআলা আমাদেরকে সঠিক পথে অবিচল থাকার তওফিক দান করুন, এবং অবুঝদেরকে তার রহমত দ্বারা হেদায়াত দান করুন ।
আমিন।
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯
অতিথি বলেছেন: ছাগুরাম পর্যন্ত মাঠে নাইমা পড়ছে! খাইছে! তাইলে তো সমস্যা। ওরে কে আছিস আমাকে ধর!
ছাগু, তোমার এছটাইলটা আমার বড়ই পসন্দ হইছে। যুক্তির জবাবে নছিহত। লুডুস রাইন্ধা খাও আর বড়ি ছাড়ো।
তোমার ইয়ারদোস্তরা যে কী সুন্দর ভাষায় প্রতিবাদ করে তা উপরেই দেখা যায়। আর সবাই যদি নিজেরে মুমিন বইলা দাবী করা শুরু করে তাইলে তো আল্লাহর বিচারআচারের কোন দরকারই পড়ে না। কে মুমিন কে মুমিন না কে সেইটা আল্লাহ বিচার করবেন। তুমি বলার কে?
তোমার মতো ছাগল যদি জেহাদে নামে, তাহলে সেই জেহাদরে সবার উচিত ডরায় চলা। তোমার সাথে যারা জেহাদ করে, তাদের উপর যেন আল্লাহর রহমত নাজিল হয়।
১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮
অতিথি বলেছেন: ত্রিভুজ .....ভাল করে পড়েন.তারপরে উত্তর দিয়েন.আর না বুঝলে চুপ থাকা ভাল.
১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:১৩
অতিথি বলেছেন: সাবি্বর,
বলেছি শো.ম.চৌ কে.. উনি বুঝতে পেরেছেন কি বলেছি এবং কেন বলেছি।
(কারন এই পোষ্টটি আরেকটি পোষ্টের কিছু মন্তেব্যের জবাব হিসেবে দেয়া হয়েছে।)
১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:১৯
অতিথি বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা
আসলেই আপনি ভাল বুঝেন.আমি ঘাস খাই.......
১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
অতিথি বলেছেন: সাবি্বর, আর আপনার উদ্দেশ্যে করা মন্তব্যটায় আসলে আরো কিছু লাই যুক্ত করা উচিতৎ ছিল.. শুধু ভূমিকাটুকু চলেগিয়েছিল...
বাকীটুকু বলছি-
কেউ নিজেকে আস্তিক দাবী করলেই জান্নাতে যাবে না জাহান্নামে যাবে সেটা তার কাজকর্মের উপর নীর্ভর করে। তদ্রুপ জাহান্নামে যাওয়ার ব্যাপারটাও....
তবে কেউ যদি নিজেকে নাস্তিক দাবী করে এবং পুনরায় আস্তিক বলে ঘোষনা না দিয়ে মৃতু্যবরন করে তাহলে আমাদের ধর্ম বলে তার জান্নাতে যাবার কোন রাস্তা নেই। সুতরাং এটা নিয়ে ফিলোসফি করে লাভ নেই। ব্যাপারটা দিনের আলোর মতই পরিষ্কার।
তবে যারা ইসলামেই বিশ্বাস করে না, তারা এব্যাপারে নিজের মত করে নিয়মকানুন বানিয়ে নিয়ে আত্নতৃপ্তি পেতে চাইলে কিছু করার থাকে না।
১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:২৭
অতিথি বলেছেন: দুটো মন্তব্য পর পর করেছি...
দ্্বিতীয়টি পড়ে তারপর যা খুশি খেতে পারেন.. আপত্তি নেই
১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
অতিথি বলেছেন: ঐ বেটা ত্রিভুজ,
এই কল্কি মাকর্া লেখায় মন্তব্য দিয়া গুরূত্ব বাড়াইতেছস ক্যা?
শোঃমঃচৌঃ রাম ছাগলের ব্যা ব্যাইস্কেপ করলেই অয়।
১৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
অতিথি বলেছেন: দারুণ ।
তিরিভুজ কি নও-মুসলিম নাকি ?
বাপ-দাদা মুসলিম বলেই তো আপনি ইসলামের কথা বলতে বলতে ফেনা তুলে ফেললেন । না কি আপনারা মওদুদ সাহেবের আবিষ্কৃত নতুন কোন ইসলাম পালন করেন ?
তাহলে অন্য নাম দিয়ে ফেলেন আপনাদের ধর্মের, আমরা অল্প বিদ্যা আলা মানুষ বিভ্রান্ত হওয়ার হাত থেকে বাঁচি ।
সে যাইহোক, শোমচৌ র এই পোস্টে অশালীন কিছুই তো খুঁজে পেলাম না আপনার কথামতো ।
১৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
অতিথি বলেছেন: ঠিক বলেছেন শোচৌদা, যতোটুকু দরকার ততোটুকু। যেমন আমরা বিয়ার আর পাগলা পানি ঠিকই খাব কিন্তু নবীজির সুন্নত মানিয়া , মানে 3 ঢোকে পান করিবো! তাই না শোচৌদা!
১৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অতিথি বলেছেন: সাবি্বর, তুমি আমি ঘাস খাইরে ভাই। তাই কাডল পাতা খাওয়া 'প্রজ্ঞা' নাই। ছাগুরামের লগে কথা না বাড়ানোই ভালো
বিগ সি, চমৎকার লিখেছেন। ছাগুরামগো ইসলাম হইলো অগো ফাকেস্তানী বাপ-দাদাগো পিউর এচলাম। এইডা আপনের বাপ-দাদার আধা-মালাউন বাঙালি ইসলাম না, ফ' শ্যুও'। অরা এমনে চিল্লাইয়া গলা ফাডাইয়াই ফেলবো। অগো মওদুদী- আল্লার সংবিধানে মালাউন-বাঙালিগো লানতের লিস্টি চলতেই থাকবো।
২০| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
অতিথি বলেছেন: শোমচৌ এখানে গালাগালি করলেন কোথায়? ফালতু কথার সীমা থাকা দরকার।
লেখাটি ভাল হয়েছে। একেবারে খাঁটি কথা।
২১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
অতিথি বলেছেন: আরেকটা কথা বরতেই ভুলে গেলা দাদা আপনেতো সব বইলা দিলেন। কোরান কতম, জানাজায় হাসির হওয়া, তসবিহ জপা, তারাবিহ, বিয়ে সাদি, আর ওয়াজে টাকা দেয়াটাই ইসলাম। আসলে কি হয়ছে বলি। বেচারাদেরতো আপনার মতো উদারমনা জীবের সাথে চলার সৌভাগ্য হয় নাই আর আপনার মেেতা পড়াশোনার করার বয়স হয়নাই তাই এই অবস্থা! সব ঠিক হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ সময়ের ব্যাপার মাত্র। আপনি প্রচেষ্ঠা চালিয়ে যেতে থাকুন অবশ্যই বাংলাদেশকে একটি তালেবান রাষ্ট্র প্রমান করতে পারবেন, ইনশাল্লাহ। আল্লাহ আপনার সাথে আছেন। (ইয়ে আবার তাদের সাথেও আছেন আল্লাহ। আল্লাহ তো আপনার একার নয়)!
২২| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
অতিথি বলেছেন: শালীনতা বিষয়ে জ্ঞান নিতে হইবো, যথাযথ কতর্ৃপক্ষের কাছ থেইকা এই বিষয়ে তথ্য মাগিতেছি।
২৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
অতিথি বলেছেন: অনুভুতি শূন্য ভাই.. অনুভুতি না থাকলে পাইবেন কেমনে?
কোন ব্যাপারে বাপ-দাদা তোলার ব্যাপারটাই অশালীন। শো.ম.চৌ এর সাথে তর্ক হয়েছে [link|http://www.somewhereinblog.net/shaon/post/23646|Avgvi I kvI
২৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
অতিথি বলেছেন: কার টপিক কোথায় শেষ?
এইরম মাস্টারী করনের বহুত জায়গা আছে এইখানে করেন ক্যান?
২৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৮:২৪
কুয়াশা বলেছেন: ইসলাম মানে যদি শুধু নামাজ পড়া রোজা রাখা হত তাহলে রাসুলকে এত কষ্ট করতে হতো না। মার খাওয়া লাগত না। রাসূল যখনই বললেন লা ইলাহা ইল্লাল। আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই। তখনই আরবের নেতারা বুঝে গেল তারা যদি এই কথা মেনে নেয় তাহলে তাদের নেতাগীরি আর থাকবে না। আমরা বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে বা ইসলামী জলসায় দেখি মানুষ জিকির করে কালেমার প্রথম অংশটুকু পড়ে। আমরা মনে করি তারা কি আল্লাহ ওয়ালা মানুষ। তারা আল্লাহ খুব নেককার বান্দা। অনেক সময় এইসব মাহফিল গুলিতে এত বেশি লোক হয় যে শেষ পর্যন্ত মাইকের ব্যবস্থা করতে হয়। কিন্তু যদি কালেমার এই অংশটিই বাংলায় বলা হয় তাহলে পুলিশ নিশ্চিত আপনাকে ধরে জেলে ভরব। কারণ "ইলাহ" শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে রিজিক দাতা, বিধান দাতা, আই্ন দাতা সহ সবকিছু। আপনারা হয়ত বলবেন ইসলামের আবার নতুন ব্যাখা শুরু হয়েছে। তারপরও তর্কের খাতিরে যদি আপনাদের কথা ধরে নেই যে আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। অর্থাৎ আমরা যে টা বুঝি তার কোন শরিক নেই তাহলেও কথা থেকে যায়। আমরা প্রতিদিন নামাজে সুরা ফাতেহা পড়ি। এর মধ্যে এক জাগায় আছে "ইয়া কনা বুদু ওয়া ইয়া কানাস তাইন" অর্থাৎ আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য চাই। আবার নামাজের শুরুতেই বলি "ইনি্ন ওজ্জাহাতু ওজহিয়া লিল্লাজি ফাতারস সামাওয়াতি ওল আরদা হানিফও ওমা আনা মিনাল মুসরেকিন"। অর্থাৎ আমি সকল মত ও পথ থেকে মুখ ফিরিয়ে শুধু মাত্র একমুখি হয়ে তোমার দিকে ফিরলাম। আমরা প্রতিদিন নামাজে আল্লাহর কাছে এই ওয়াদা করছি। কিন্তু নামজ শেষে হলে রাস্তায় বেরিয়ে আমাদের নেতা হিসাবে বলছি "শেখ মুজিব" / "খালেদা" / "জিয়া" / "হাসিনা"/ "কালমার্কস" / "লেলিন"/ "এরশাদ" সহ আরও অনেক নেতার নাম। তাহলে আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদার কি মূল্য থাকল।
আর কোরআনের প্রথমেই বলা হয়েছে " কোরআন হেদায়েত দান করেছে সে সমস্ত লোকদের যারা মুত্তাকীন, যারা গায়েবে বিশ্বাস করে, নামাজ কায়েম করে,আমি তাদের যে রিযিক দান করছি তা থেকে ব্যয় করে। যারা ঈমান আনে আপনার উপর অবতীর্ণ কিতাবের প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তীদের কিতাব সমূহের প্রতি আর যারা বিশ্বাস রাখে পরকালের প্রতি। সূরা বাকারা(2-4)
এখানে অনেক গুলি কথার মধ্যে একটি কথা বলা হয়েছে নামাজ কায়েক করার কথা। আপনি যদি নামজ ঘরে বসে বা মসজিদে গিয়ে পড়ে তাহলে শুধু নামাজ আদায় হবে। নামাজ কায়েম হবেনা। নামাজ তখনই কায়েম যখন মুসলমানরা নামাজ না পড়লে শাস্তির বিধান রচিত হবে। আর নামাজ তো এমনি এমনি কায়েম হবেনা তার জন্য চাই রাষ্ট্র শক্তি। আবার নামাজ শুদ্ধ হওয়ার জন্য চাই ইসলামী অর্থ ব্যবস্থা। আপনি নামাজ পড়লেন, সৎ পথে অর্থ উপার্জনও করলেন, কিন্তু ব্যাংকে যে টাকা রাখলেন ঐ টাকার সুদ ও খেলেন তাহলে আপনার নামাজ কবুল হবে না। আবার কোরআনের অন্য জাগায় বলা হয়েছে "আকিমুস সলাত ওয়াতুজ যাকাত" অর্থাৎ তোমরা নামাজ কায়েম কর ও যাকাত আদায় করর।
যাকত দিলে শুধু ব্যক্তিগত ভাবে যাকাত আদায় হয়ে গেল কিন্তু ইসলামের বিধান পরিপূর্ন হলোনা। কারণ যাকাত আদায়ের দায়িত্ব হচ্ছে রাষ্ট্রের।
রাসুল (সা ইনতেকালের পর হযরত আবুবকর যখন খলিফা হলেন তখন কিছু কিছু লোক যাকাত দিতে অস্বিকার করলো। তারা বললা আমরা ব্যক্তিগত ভাবে যাকাত আদায় করে দিব। হযরত আবুবকর এই কথা শুনে বলল যারা যাকাত দিবেনা আমি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করব। তখন হযরত উমর (রা
বললেন আপনি মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন। যারা নামাজ পড়ে ও রাসূলকে শেষ নবী হিসাবে মানে। তখন হযরত আবুকর উমর উদ্দেশ্যে একটি মন্তব্য করলেন। মন্তব্য টি হচ্ছে উমর তুমি ইসলাম গ্রহনের আগে বাঘ ছিলে এখনকি ভেড়া হেয়ে গেছ"। এরপর আবুবকর (রা
বললেন যারা নামাজ ও যাকাতের মধ্যে পার্থক্য করবে আমি তাদের বিরুদ্দে যুদ্ধ ঘোষনা করব এবং তোমরা কেউ যদি আমাকে সঙ্গ না দাও তবে আমি একাই যুদ্ধ করব। এরপর হযরত উমর তার ভূল বুঝতে পারলেন। তাহলে দেখা যাচ্ছে ব্যক্তিগত ভাবে যাকাত আদায় করলে যাকাত আদায় হচ্ছে না।
এ কথা গুল বলার উদ্দেশ্য হচ্ছে শুধু নামাজ পড়া ও রোজা রাখা, হজ্জ করাই ইসলাম না। আরও অনেক কিছুর সমষ্টি হচ্ছে ইসলাম। তাই ইসলামকে জানতে হলে বেশী বেশী করে অধ্যায়ন করেন। অর্থ ও ব্যাখ্যা বুঝে কোরআন ও হাদিস পড়েন।
২৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৮:৩২
কুয়াশা বলেছেন: ইসলাম মানে যদি শুধু নামাজ পড়া রোজা রাখা হত তাহলে রাসুলকে এত কষ্ট করতে হতো না। মার খাওয়া লাগত না। রাসূল যখনই বললেন লা ইলাহা ইল্লাল। আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই। তখনই আরবের নেতারা বুঝেগেল তারা যদি এই কথা মেনে নেয় তাহলে তাদের নেতাগীরি আর থাকবে না। আমরা বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে বা ইসলামী জলসায় দেখি মানুষ জিকির করে কালেমার প্রথম অংশটুকু পড়ে। আমরা মনে করি তারা কি আল্লাহ ওয়ালা মানুষ। তারা আল্লাহ খুব নেককার বান্দা। অনেক সময় এইসব মাহফিল গুলিতে এত বেশি লোক হয় যে শেষ পর্যন্ত মাইকের ব্যবস্থা করতে হয়। কিন্তু যদি এটিই বাংলায় বলা হয় তাহলে পুলিশ নিশ্চিত আপনাকে ধরে জেলে ভরব। কারণ ইলাহ শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে রিজিক দাতা, বিধান দাতা, আই্ন দাতা সহ সবকিছু। আপনারা হয়ত বলবেন ইসলামের আবার নতুন ব্যাখা শুরু হয়েছে। তারপরও তর্কের খাতিরে যদি আপনাদের কথাই ঠিক ধরে নেই যে আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। অর্থাৎ আমরা যে টা বুঝি বা যেটা জেনা আসছি তার (আল্লাহর) কোন শরিক নেই তাহলেও কথা থেকে যায়। আমরা প্রতিদিন নামাজে সুরা ফাতেহা পড়ি। এর মধ্যে এক জাগায় আছে "ইয়া কনা বুদু ওয়া ইয়া কানাস তাইন" অর্থাৎ আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য চাই। আবার নামাজের শুরুতেই বলি "ইনি্ন ওজ্জাহাতু ওজহিয়া লিল্লাজি ফাতারস সামাওয়াতি ওল আরদা হানিফও ওমা আনা মিনাল মুসরেকিন"। অর্থাৎ আমি সকল মত ও পথ থেকে মুখ ফিরিয়ে শুধূ মাত্র একমুখি হয়ে তোমার দিকে ফিরলাম। আমরা প্রতিদিন নামাজে আল্লাহর কাছে এই ওয়াদা করছি। কিন্তু নামজ শেষে হলে রাস্তায় বেরিয়ে আমাদের নেতা হিসাবে বলছি "শেখ মুজিব" / "খালেদা" / "জিয়া" / "হাসিনা"/ "কালমার্কস" / "লেলিন"/ "এরশাদ" সহ আরও অনেক নেতার নাম। তাহলে আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদার কি মূল্য থাকল।
আর কোরআনের প্রথমেই বলা হয়েছে " কোরআন হেদায়েত দান করেছে সে সমস্ত লোকদের যারা মুত্তাকীন, যারা গায়েবে বিশ্বাস করে, নামাজ কায়েম করে, আমি তাদের যে রিযিক দান করছি তা থেকে ব্যয় করে। যারা ঈমান আনে আপনার উপর অবতীর্ণ কিতাবের প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তীদের কিতাব সমূহের প্রতি আর যারা বিশ্বাস রাখে পরকালের প্রতি। সূরা বাকারা(2-4)
এখানে একটি কথা বলা হয়েছে নামাজ কায়েক করার কথা। আপনি যদি নামজ ঘরে বসে বা মসজিদে গিয়ে পড়ে তাহলে শুধু নামাজ আদায় হবে। নামাজ কায়েম হবেনা। নামাজ তখনই কায়েম যখন মুসলমানরা নামাজ না পড়লে শাস্তির বিধান রচিত হবে। আর নামাজ তো এমনি এমনি কায়েম হবেনা তার জন্য চাই রাষ্ট্র শক্তি। আবার নামাজ শুদ্ধ হওয়ার জন্য চাই ইসলামী অর্থ ব্যবস্থা। আপনি নামাজ পড়লেন, সৎ পথে অর্থ উপার্জনও করলেন, কিন্তু ব্যাংকে যে টাকা রাখলেন ঐ টাকার সুদ ও খেলেন তাহলে আপনার নামাজ কবুল হবে না। আবার কোরআনের অন্য জাগায় বলা হয়েছে "আকিমুস সলাত ওয়াতুজ যাকাত" অর্থাৎ তোমরা নামাজ কায়েম কর ও যাকাত আদায় করর। যাকত দিলে শুধু ব্যক্তিগত ভাবে যাকাত আদায় হয়ে গেল কিন্তু ইসলামের বিধান পরিপূর্ন হলোনা। কারণ যাকাত আদায়ের দায়িত্ব হচ্ছে রাষ্ট্রের।
রাসুল (সা ইনতেকালের পর হযরত আবুবকর যখন খলিফা হলেন তখন কিছু কিছু লোক যাকাত দিতে অস্বিকার করলো। তারা বললা আমরা ব্যক্তিগত ভাবে যাকাত আদায় করে দিব। হযরত আবুবকর এই কথা শুনে বলল যারা যাকাত দিবেনা আমি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করব। তখন হযরত উমর (রা
আপনি মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন। যারা নামাজ পড়ে ও রাসূলকে শেষ নবী হিসাবে মানে। তখন হযরত আবুকর উমর উদ্দেশ্যে একটি মন্তব্য করলেন। মন্তব্য টি হচ্ছে উমর তুমি ইসলাম গ্রহনের আগে বাঘ ছিলে এখনকি ভেড়া হেয়ে গেছ"। এরপর আবুবকর (রা
বললেন যারা নামাজ ও যাকাতের মধ্যে পার্থক্য করবে আমি তাদের বিরুদ্দে যুদ্ধ ঘোষনা করব এবং তোমরা কেউ যদি আমাকে সঙ্গ না দাও তবে আমি একাই যুদ্ধ করব। তাহলে দেখা যাচ্ছে ব্যক্তিগত ভাবে যাকাত আদায় করলে যাকাত আদায় হচ্ছে না।
এ কথা গুল বলার উদ্দেশ্য হচ্ছে শুধু নামাজ পড়া ও রোজা রাখা, হজ্জ করাই ইসলাম না। ইসলাম হচ্ছে আরও অনেক কিছুর সমষ্টি। আমরা মনে করি শুধু নামজ পড়লে, রোজা রাখলে, হজ্জ করলে ইসলাম পালন হয়ে যাবে। না হবে না।
ইসলাম কে জানতে হলে বেশী বেশী করে অধ্যায়ন করেন। অর্থ ও ব্যাখ্যা বুঝে কোরআন ও হাদিস পড়েন।
২৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৮:৩৭
অতিথি বলেছেন: হা হা হা
২৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:১১
অতিথি বলেছেন: কুয়াশা, হেভি জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিলেন। এরপরে আর কোনো হালার পুত ঈমান না আইনা থাকবার পারবো না
আপনার বক্তৃতা পইড়া মনে হইতেছে, আপনার বর্ণিত ইসলামে আমার ঈমান নাই । অনেক পেসকি সিচুয়েশনে পইড়া গেলাম ভাই। একটু বুঝাইয়া বলেন তো, নামাজ কায়েমের জন্য রাষ্ট্রশক্তি শাস্তির বিধান করবে, এটা কোথায় পেলেন? তবে মওদুদীর কোনো কোরানের রেফারেন্স দিয়েন না। আব্দুল্লাহর পোলা মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মাধ্যমে যে কোরান আল্লাহ পাঠিয়েছেন মানুষের জন্য, ওখান থেকে কিছু বলুন। মুহাম্মাদের আল্লাহ কারে কারে তাঁর দায়িত্ব ডেলিগেট করেছেন, একটু দেখি।
-------------
জনস্বার্থে@কুয়াশা:
এই বিষয়ে কুরআনের আয়াত না দেখাইতে পারলে নিজের কথাগুলো নিজের পুটকির মধ্য দিয়া ঢুকায়া রাখেন। এইখানে প্রচার করতে আইসেন না।
২৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:২০
অতিথি বলেছেন: ভাই কুয়াশা,
অনেক কিছু বলার ছিল,কিন্তু দুইটা কথা না বলে পারছি না.....
1। দলীয় যে নেতাদের নাম বলছেন, ওখানে গোলাম আজমের নাম নাই।তার মানে কি তার নামে শ্লোগান দিলে সমস্যা নাই? কিন্তু ভাই ওনি তো আবার খালেদা হাসিনার নাম না নিয়া থাকতে পারেন না। পাছ বছর হাসিনার চামচা গিরি করছেন, এখোন করছেন খালেদার।
2। আপনার "কায়েম" শব্দটার অর্থ পড়ে যার পরনাই আনন্দিত আমি। আমি জানি না আপনি কোথায় এমন অর্থ পড়েছেন। আমি যে ধর্মিয় আলেমের কাছে ইসলাম শিখেছি, সে কোরআন হাদিসের প্রেক্ষিতে যে ব্যখ্যা দিয়েছেন, তার সাথে আপনার মূলেই তফাৎ।কায়েম হলো, মন -প্রান এক করে,আপনার পনচ ইন্দ্্রিয় কে বশ করে শুধু খোদার চিন্তা নিয়ে নামাজ পড়া। নামাজ কে নামাজ পড়া বলে না, বলে নামাজ কায়েম করা।শুধু উঠলেন আর বসলেন, এতে নামাজ কায়েম হয় না।আপনি কি মুখে বলছেন, কি চিন্তা করছেন, কার উদ্দেশ্যে করছেন তা আপনাকে জানতে হবে।আর এর সব ই হতে হবে খোদার নামে। তা যদি না হয়, তা হলে এই নামাজ কে কায়েম করা বলে না।
৩০| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:৪৭
কুয়াশা বলেছেন: "আকিমুস সলাত" শব্দের অর্থ যদি মনে প্রাণে নামাজ পড়া হয় তাহলে আকিমুদ দ্্বীন শব্দের অর্থ কি হবে দয়া করে আমাকে একটু জানাবে।
৩১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:৪৯
কুয়াশা বলেছেন: আগে জানতে চাই চোর কোন ধর্মাঅবলম্বী।
যে রাসূলের ব্যাপারে আদব সহকারে কথা বলতে পারেনা সে আর যাই হোক নিজেকে কি ভাবে মুসলমান বলে?
৩২| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:৫৩
কুয়াশা বলেছেন: আমারই ভূল হয়েছে এখানে রাজাকার গোলাম আযম, নিজামীর, চোমোনই পীর ফজলুল করীম, শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হকেরও নাম আশার দরকার ছিল।
কথীত ইসলামী দলের নেতাদের নাম নিয়ে তাদের কর্মীরদের স্লোগান দিতে দেখি নাই তাই তাদের নামটা লিখি নাই । ধরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
৩৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:৫৭
অতিথি বলেছেন: প্যাচান ক্যা মিয়া বাই? সোজাসুজি কোরান থেকে রেফারেন্স দেন। আমি রাসূলের আদব রক্ষা করি, না করি ওইটা আল্লাহ দেখবেন, ওই দায়িত্ব আপনারে দেওয়া হয় নাই।
আবারো বলি, যাজিগ্যেস করেছি, জাস্ট সোজাসাপটা কোরান থেকে বাণী তুলে দেন, আমি কোন ধর্মাবলম্বী সে ভার আল্লাহর ওপর ছাড়েন।
আর তা না পারলে জনস্বার্থে আমার আগের কথাটা আবারো...
৩৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১০:০৮
অতিথি বলেছেন: চোর এতোদিনে হাছা কথা কইছে, শোচৌদাকেও বলি জনস্বার্থে চোরের উপদেশ পালণ করূণ, মানে কথাগুলো নিজের পুটকির মধ্যে দিয়ে ঢুকান।
আমি কই নাই চোর কইছে, দষ্ট্রব্য মন্তব্য।
৩৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১০:১৮
অতিথি বলেছেন: মুক্তি, কথাগুলো কুয়াশাকে বলা। আপনি দয়া করে নিজের পুটকি সামলান। মাছি উড়তাছে
৩৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১০:২৪
অতিথি বলেছেন: চোর আপনার শোচৌদা কি কোরনের আয়াত দেখাইয়াতে পারবো নাকি? তাই হের লাইগাও ঐ কথাটা প্রযোজ্য কিনা দেইখেন।
নিজেরটাতো সামলামুই। আপনের মতো কিছু সমকামী পোলাপান আছেনা যারা এতো সুন্দরী মাইয়া থাকতেও, আমার পিছে দৌড়ায়না টাইপের, আর কি!
৩৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১০:২৫
অতিথি বলেছেন:
চোরা হাসিটা দিতে ভুইলা গেছিলাম।
৩৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১:০৩
অতিথি বলেছেন: চমৎকার ।
ইতিহাস থেকে যতোসব উদ্ভট ঘটনা তুলে এনে আর বিকৃত সব ফতোয়া দিয়ে মানুষকে মানুষের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়া ।
ঘরে বসে নামাজ পড়লে সেটা নামায কায়েম হয়না, আর কেউ ব্যক্তিগত ভাবে যাকাত দিতে চাইলে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে, মুসলমান হতে চাইলে ধমর্ীয় রাষ্ট্রের জন্য জেহাদ করতে হবে ?
রোজ কেয়ামতে কি আমার হিসাব কি আল্লাহ আমার কাছ থেকে নেবেন, না নায়েবে আমীর দেবেন?
একটা ধর্মের নামে কেনো পৃথিবী জুড়ে আতংক ছড়ায়---- এই বিকৃত মানসিকতার মানুষগুলোর ভাবনাই তার প্রমান ।
********************************
শোহেইল ভাই,
এরকম একটা পোষ্টের অপেক্ষা করছিলাম ।
৩৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ২:২০
অতিথি বলেছেন: এই পোস্টটা কিভাবে আমার চোখ এড়ালো। awesome শোমচৌ।
৪০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ২:৩০
ঝরা পাতা বলেছেন: কঠিন পোস্ট। ধর্মের বর্মে সুরক্ষিত হয়ে মর্মকথা না জানলে সমস্যা। কুয়োর ব্যাঙ হয়েই জীবন শেষ। ধন্যবাদ শো.মো.চৌ।
৪১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ ভোর ৪:০৩
অতিথি বলেছেন: ভীষণ ভালো লাগা পোস্ট। ধন্যবাদ!
৪২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ ভোর ৬:১৭
অতিথি বলেছেন: শুনেন ভায়েরা নিজের মতের সাখে বা নিজের পক্ষে যে কথা হয় সেটাই ঠিক আর বাকি সব মিথ্যা এসব ধান্দা বাজি বাদ দেন। অমি বলেছি বেশি করে অধ্যায়ন করেন। আগে জানেন তার পর তর্কর্ করতে আসবেন।
৪৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ ভোর ৬:৩৯
অতিথি বলেছেন: এই প্র্যাক্টিস তো আপেনেরা ভালোই করতেছেন জনাব @ ভোরের সূর্যদয়
৪৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৮:০২
অতিথি বলেছেন: ধন্যবাদ শোমচৌ। কিন্তু কথাটা হইলো, যখন কোনো মানুষ বিশেষ সুবিধাগ্রহীতা শ্রেণীর আওতাভুক্ত হইয়া পড়ে তখন আসলেই কি তাগো নজর সুবিধাভোগের কৌশল নির্ধারণ ছাড়া অন্য কোনোখানে যাইবার পারে? ধর্ম আপনি মানেন, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করবার চান না। ধর্ম টারে হাতিয়ার কইরা অন্য কোনো সুবিধা আদায় করবার চান না। আপনি জানেন দ্্বীন কায়েম করবার বিষয়ে কোথায় কোন কথা রইছে। মাগার যে নারী নেতৃত্বরে হারাম কইছিলেন, তাগোর নিচে মাথা রাইখাই 5 বছরে রাষ্ট্রক্ষমতার অংশীদার হইয়াও যা বকেন, তা কতোখানি করছেন সেই মূল্যায়ণে গেলে ব্যক্তিগত আক্রমণে মাথা কুটেন। বিচার মানি, তালগাছ আমার এই মধ্যযুগীয় সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতায় জানমাল সঁপে দিয়ে কোথায় সুবিধা পাওন যাইবো সেই সন্ধানে সংগঠনের খরচে (যদিও সেই টাকার উৎস জানা সম্ভব হয় না কখনো) নেটে বইসা নিজের মন্তব্যটাও ঝাড়েন, তাইলে কি আর এমন পোস্টের মন্তব্যে সেই বিশেষ শ্রেণীভুক্ত পাবলিকেরা যা লিখলেন তার বাইরে তাগোর কাছ থেকে কিছু আশা করন যায়?
৪৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:০২
অতিথি বলেছেন: সকালে লগইন করে দেখি 44 টা মন্তব্য। কোন জায়গা থেকে শুরু করবো, কার মন্তব্য-প্রশ্নের জবাব দেব কার প্রশংসা করে ধন্যবাদ দেব বুঝতে পারছি না। কঠিন হয়ে গেছে বিষয়টা।
মৃন্ময়কে চমৎকার কবিতাটার জন্য ধন্যবাদ।
ত্রিভুজকে সাবি্বরের কথাটাই মনে করিয়ে দেই। আগে লেখাটা পড়ুন। ভালো করে পড়ুন। শব্দগুলোর ওজন বুঝুন, ব্যবহার বুঝুন। তারপর বলুন এটা শালীন না অশালীন লেখা।
৪৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:০৬
অতিথি বলেছেন: শো.ম.চৌ,
বাপ-দাদা টেনে কেউ কিছু বললেই ভাই সেটাকে আমার চরম অশালীন ব্যাবহার মনে হয়।
রিয়েল লাইফে আমাকে বাপ-দাদা তুলে কিছু বললে আমার মেজাজ চরম খারাপ হয়।
৪৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:০৯
শাওন বলেছেন: আচ্ছা , আপনি কি মনে করেন যে , বাপ দাদার সূত্রে পেলে সে মুসলমান ? বড় দাড়ি আর টুপি পরলে সে মুসলমান ? মিলাদ পরলে সে মুসলমান ??
৪৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:২১
অতিথি বলেছেন: ত্রিভুজ, শালীন ও অশালীনতা বুঝার ক্ষেত্রেই যখন আপনার এত সমস্যা তাহলে আরেকটু দুরুহ বিষয় যে কিভাবে বুঝবেন সেটাই প্রশ্ন। এজন্য, আগের মন্তব্যে সাবি্বরের কথার প্রতিধ্বনি করেছিলাম। আবার পড়ুন। না পড়ে মন্তব্য করলে তো এরকম মেজাজ খারাপ করা কথাবার্তা ছাড়া কিছুই বের হবে না।
বাপ-দাদা শব্দটাকে আপনার কাছে এত অশালীন কেন? কোনো পারিবারিক সমস্যা আছে নাকি?
৪৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:২৩
অতিথি বলেছেন: শাওন তো দেখি হঠাৎ করে লালন ফকির হয়ে গেছেন। সাদিকের মরমী পোস্ট তাহলে কাজ করছে।
বাপ-দাদার সূত্রেই তো জানতাম। তা আপনি কোন সূত্রে মুসলমান, শাওন।
৫০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:২৫
অতিথি বলেছেন: পারিবারিক সমস্যা থাকবে কেন! আমার তো মনে হয় যারা যুক্তি তর্ক রেখে বাপ-দাদা নিয়ে টানাটানি করে তাদেরই পারিবারিক সমস্যা থাকে। নতুবা ব্যাক্তিকে রেখে বাপ দাদা কেন??
৫১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:২৭
অতিথি বলেছেন: শো.ম.চৌ
আপনার জানামতে মুসলমান যদি শুধু বাপদাদা'র সুত্রেই হয়ে থাকে তাহলে আপনার জানার দৌড়টা আরেকটু বাড়ান।
৫২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:২৯
শাওন বলেছেন: লোল , পোস্টের উত্তর পোস্ট দিয়েই হবে আর মন্তব্য না । ( আপনার কথাটা বললাম আর কি )
৫৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:৫০
অতিথি বলেছেন: তেরীভূজ ভাই কি এই পোস্টে কেবল একটা শব্দই খুজিয়া পাইলেন? আপনি ঠিকি বলেছেন তেরিভূজ ভাই, শোমচৌদার জানার দৌড় বড়ই কম, আপনের মতো না হইলে কী চলে?
৫৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১:০৮
হ।স।ন বলেছেন: আহা বিগসিরে আপনারা জা্বলায়েননা। আইডেন্টিটি ক্রাইসিস চলতেছে উনার।
৫৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১:১১
অতিথি বলেছেন: কি বলছেন হ।স।ন!
৫৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১:২২
অতিথি বলেছেন: যা বলেছেন ধুসর।
এই যে দেখেন ত্রিভুজ, আপনার গৃহপালিত দাড়াল হাসান যে প্রশ্নটা করলেন সেটাই কি আপনার প্রশ্ন, আইডেন্টিটি ক্রাইসিস? কেন আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগছেন ত্রিভুজ।
ইসলাম শুধু আপনাদের বাপ-দাদার না আমাদের বাপ-দাদারও। আবার বল্লাম।
৫৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৩:১১
অতিথি বলেছেন: ধন্যবাদ শিবলী নোমান।
ত্রিভুজ কেন বলছে সে গন্ডার না তার ব্যাখ্যা তাকেই দিতে হবে। গন্ডার না হলে সে কী?
ভোরের সূর্যদয়, অধ্যয়ন করতে বললে তো হবে না কী অধ্যয়ন করলে আপনার বুদ্ধি-শুদ্ধির মাত্রা বুঝা যাবে তা বলেন।
আগেই তো বলেছি ফাজিল তুতো ভাইদের আমরাই মাদ্রাসায় পাঠিয়েছি। তারপর ফটোশপ শিখিয়ে এখন সৌদিআরবে। লিংক আছে তো একটা...।
৫৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৩:২১
ঝরা পাতা বলেছেন: হা হা হা!!! গোপন খবর ফাঁস কইরেন না বস। কারো কারো শালীনতাবোধ বড় বেশি ঘাঁটা। তাই সীমারেখাটা স্কেল দিয়া মাইপা দেখবার চায়।
৫৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৩:২৭
অতিথি বলেছেন: বিগ সি, আপনারই ভুল। কারো কারো বাপ-দাদা নিজেই যে একটা জ্বলনশীল (ব ফলা হবে?) গালি এটা ভুলে গেছেন।
৬০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৩:৩৬
অতিথি বলেছেন: আমার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাই , অবশ্য আপনার ইচ্ছে শৌ. ম. চৌ
৬১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৩:৪৩
অতিথি বলেছেন: বানান ঠিকই আছে চুর ভাই।
শোমচৌদাকে বলছি, অতি সম্প্রতি ছাগল থেকে বিবরতিত হয়ে গন্ডার হওয়া কোন প্রাণির সাথে কু-তর্ক থেকে বিরত হোন। এই প্রাণি কোন একটা পোস্ট পড়ে সেখানে কেবল একটা-দুইটা শব্দই খুজে পায়। বাকী শব্দ গুলো হয় বুঝেনা, নয় চিলের নাম দেখলেই তার পিছে দৌড় লাগায়। সাথে কান আছে কি নাই হেডা দেখার বেইল কই তার?
৬২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৮:২২
হিমু বলেছেন: পোস্ট পড়লাম। বক্তব্যের সাথে একমত। ধন্যবাদ জানাই শোমচৌদাকে।
৬৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৮:২২
হ।স।ন বলেছেন: উনারওতো মাঝেসাঝে ধম পালন করতে মনে ধরে।
৬৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৮:৪৭
হ।স।ন বলেছেন: উনারওতো মাঝেসাঝে ধম পালন করতে মনে ধরে।
৬৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:১১
অতিথি বলেছেন: ধুসর গোধূলী,
আপনিও তাহলে শো.ম.চৌ এর পেছনে দোড়াতে থাকেন... অনেক পথ বাকি আপনাদের...
শো.ম.চৌ,
আমি আইডেনটিটি ক্রাইসিসে ভুগছি না। আমি জানি আমি কেন কখন কি করি।
৬৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৯:৩৮
অতিথি বলেছেন: ঐ বেটা তেরিভোজ আবাল, এইহানে গুতাইতাছস ক্যা।
শোমচৌ নিজে শাওনের মন্তব্য জোয়ার দেইখ্যা এইহানে ভিন্ন ভিন্ন আইডি দিয়া মন্তাইতাছে। এইডা কি বুঝ না?
৬৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১০:২৩
অতিথি বলেছেন: গান্ধীপোকা ওরফে তিরিভুজের এভাবে নিজেকে আবাল সম্বোধনে জাতি হতবাক।
শোমচৌদা, বেড়ে বলিয়াছেন। উহারা এখন স্বীয় বাপদাদা নিয়াও আপত্তি তুলিতেছে।
৬৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১১:৩৬
হযবরল বলেছেন: অনেক কিছুই লিখবার ছিলো সময়াভাবে সম্ভব হলো না। ভালো লিখেছেন, শোমচৌ দা।
ত্রিভূজ এবং অন্যান্য দের বলি শব্দে শালীনতা বা অশালীনতা থাকে না। অশালীনতা থাকে চিন্তায়।
আবদুল্লাহ্র ছেলে মুহাম্মদ(সাঃ) এই বাক্যটা কি অশালীন ?
ছেলে শব্দটির কথ্য একটা রুপ পোলা, ছাওয়াল, বেটা, ফোয়া। রংপুরের লোক যখন বলে ' আব্বাসের ছাওয়াল করিম ' সেটা কি অশ্লীল ?
৬৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১১:৩৯
অতিথি বলেছেন: হযু, কারে কি জিগাও?
৭০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১১:৪৫
অতিথি বলেছেন: আমারও একই কথা।
দাঁড়ান, পত্রিকাগুলো পড়ে আসি। তারপর দেখি কার কত জ্বালাইছে?
৭১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:০৯
অতিথি বলেছেন: হযবরল, আপনার সাথে আমিও একমত। শব্দে অশালীনতা নেই.. . কি চিন্তা করে প্রয়োগ করা হচ্ছে তার উপর নীর্ভর করে শালীন না অশালীন।
ছেলে বা পোলা শব্দটি মোটেও অশালীন নয়। কিন্তু এর প্রয়োগের কারনে তা অশালীন লাগতে পারে। চোর কি চিন্তা করে "আব্দুল্লাহর পোলা" বলেছেন তাই মুখ্য এখানে।
৭২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:১৭
অতিথি বলেছেন: প্রথমে বাপ-দাদা শব্দ অশ্লালীন বলে অভিযোগ তুললো ত্রিভুজ। এখন পোলা শব্দটিকে অশালীন বলতে চায় সে। ত্রিভুজের যন্ত্রণায় মনে হচ্ছে বাংলা সব শব্দের বিষয়ে তার আপত্তি আছে।
কি চমেতকার।
যাই হোক, পোলা শব্দ অশ্লীল কি না তার জবাব আশা করছি চোরের কাছ থেকে।
৭৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:২১
অতিথি বলেছেন: অছলীল চরম অছলীল।
৭৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:২৪
অতিথি বলেছেন: আমারও তো একই কথা।
অশ্লীল যদি পোলা হয়, তবে বাপ কী?
চোর যা মন্তব্য করলেন...
দোয়া করি আপনার শতেক পোলা হোক..
দোয়াটা কি অশ্লীল হলো?
৭৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:২৬
অতিথি বলেছেন: আপনাদেরকে 'দোয়া' করার অধিকার কে দিলো, হেইডা আগে কন?
৭৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:৩১
অতিথি বলেছেন: অধিকারটা নিজেই নিজেরে দিছি।
মৌলভী এখন ঘুমাইতাছে। তবে গত মাসের বেতন এখনও পায় নাই। সুতরাং ওরে জিগাইলে কইবো এইটাই জায়েজ।
মাইনা নেন, দোয়া করার অধিকার আমরা বাপ-দাদার সূত্রেই পাইছি।
আমিন।
৭৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:৩৪
অতিথি বলেছেন: আবার অশ্লীল শব্দ বললেন
ব্লগের অনেক ছাগলের 'বাপ-দাদা'ই এক একটা অশ্লীল শব্দ!
৭৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:৪৮
অতিথি বলেছেন: তাহলে বাপ-দাদাদের কি হবে?
পোল অশ্লীল, বাপ-দাদা অশ্লীল,
শ্লীল তালে কী?
এই শালীনতার শিক্ষা ওদেরে দিলো কে?
৭৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ২:৩৫
আজকাল বলেছেন: ত্রিভূজ, তোমার আরো সময় লাগবে। নিজের ছাগলামি গুলো এতো খোলাখুলিভাবে প্রকাশ না করলে হয় না? আরো বড় হও দাদাঠাকুর, তোমাকে আমি 3 পুকুরের বিল দেখাতে নিয়ে যাবো।
৮০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৩:৫২
হযবরল বলেছেন: আমার তো কথা কইতেই ডর লাগতাছে, কখন আবার অশ্লীলতার দায়ে অভিযুক্ত হই।
আমাদের কল্পনা কত সীমিত হয়ে গেছে ত্রিভূজের এই কথা গুলো শুনলেই বোঝা যায়। ভাষার র্বণবাদ এবং কুলীন শ্রেনীবিন্যাস এর যে শিক্ষা সেটার একটা উদাহরণ তিনি দিলেন।
বড় কষ্ট হয় একুশের ভাষা শহীদদের জন্য, আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ, দীনেশ চন্দ্র সেন দের জন্য।
৮১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৩:৫৬
অতিথি বলেছেন: ঠিক এই কথাটাই লিখেছিলাম ত্রিভুজের চোর'কে উদ্দেশ্য করা পোষ্টে ।
এমনি নাদান, কমেন্ট টা মুছে দিলো ।
৮২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৩:৫৮
অতিথি বলেছেন: এই পোস্টটা কি আগের কোন পোস্টের ফলোআপ? সিম্পলী ইন্টারেস্টেড।
৮৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ ভোর ৪:০০
হযবরল বলেছেন:
৮৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৯:৪৫
আপন তারিক বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট।
এটা যদি কেউ মনে করে ব্যাক্তিগত আক্রমন তাহলে ভুল করবে। আসলেই এভাবেই অনেকে ধর্মটাকে নিজেদের বাপ দাদার মনে করে!
আমরা মানুষই যদি কে কাফির আর কে আস্তিক , কে নাসতিক তার রায় দিয়ে দেই - তাহলে তো মুশকিল। আমার বিশ্বাস ( ধর্ম) আমার কাছে আপনারটা আপনার কাছে।
আপনার এই পোস্টের সঙ্গে আমার ভাবনাও মিলে যাচ্ছে। ধন্যবাদ....
৮৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ৯:৫৪
অতিথি বলেছেন: সবাই যদি এত মন্তব্য করে তাহলে তো তাও পড়তে হবে। তারমানে কতক্ষন পড়তে হবে! এই ভয়েই পড়া হয় না।
৮৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ১০:০৬
মদন বলেছেন: ওরে, আমি যাই কই?
মুক্তিযুদ্ধ হাসিনার পৈত্রিক সম্পত্তি
বাংলাদেশ তারেকের পৈত্রিক সম্পত্তি
ইসলাম শো মো চৌ এর পৈত্রিক সম্পত্তি
আমার বাপে তাইলে সারাডা জীবন কামাই কইরা আমার জন্য কি রাইখা গেল?
খালি পৈত্রিক "জীবন"?
৮৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:০০
অতিথি বলেছেন: আজকাল, ত্রিভুজকে আপনি বড় হওয়ার লোভ দেখাচ্ছেন তা দেখান। আমার কিন্তু প্রশ্ন রয়ে গেল, কতটা সীমিত হলে মানুষ বাপ-দাদা, ছেলে এসব শব্দকে অশালীন বলে পোস্ট দেয়, মন্তব্য করে?
মাহবুব মুর্শেদ, আপন তারিক, কৌশিক, বিভিন্ন উসকানিমূলক লেখা লিখে ব্লগের পাতাকে বোঝাই করে রাখে কিছু আবাল। নিজে সৃষ্টিশীল কোন লেখার দিকে যায় না। অন্যের লেখার কোন শব্দ অশালীন, কে নবীজির রওজার ছবি দিয়ে পোস্টকে গুণাহগার করে ফেললো, কার ঈশ্বর নাস্তিক হয়ে গেছেন, ইত্যাদি উদ্ভট সব দেন-দরবার নিয়ে তারা আছে। আর নানা আইডিতে নিজের পোস্টে এসে মন্তব্য করে এটাকে সচল রাখে।
তাদের এসব ফাঁদে পড়ে অন্যরা এসে আবার পালটা পোস্ট দেয়। ফলে ব্লগটা একরকম ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার পোস্টময় করে তুলেছে তারা।
সুস্থভাবে চিন্তা ও বক্তব্য রাখার পরিবেশ বিঘিনত হচ্ছে।
মদন, দু:খ কইরেন না। আমার বাপ-দাদার সম্পত্তিটা উদ্ধার করে নেই। তখন আপনারে দিমুনে।
৮৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:০৫
অতিথি বলেছেন: কার থেইক্যা উদ্ধার করবেন? দখলদারগো গলা দ্যাখছেন? দোষ কইরাও হেরা কয় কিছুই করি নাই। হেগোর কাছ থেইক্যা বাপ-দাদা ক্যান পরদাদা-তারপরদাদার সম্পত্তিও উদ্ধার করা যাইবো না যদি অ্যামনে চলতে থাকে।
৮৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:১৩
অতিথি বলেছেন: আরিফ রেজা, ভয় খাইয়েন না। গলাবাজি আর অস্ত্রের ভয় দেখাইয়া দখল করা যাবে না। এখন একটা সাইনবোর্ড টাঙ্গাইছে জমিতে, সেটা আমরা দূরদেশে ছিলাম সেই সুবাদে। জমি খালি ছিল। রাতের বেলা চুপে আইসা সাইনবোর্ড টাঙ্গাইয়া গেছে।
মসজিদ থাকে ওয়াকফ করা, সেইটা দখল কইরা নিজেদের পার্টি বানাইয়া দলবাজি করতাছে। ব্যবসা চালাইতেছে। (উদাহরণ: কাটাবন মসজিদ)। ওদের উদ্দেশ্য তো ধর্মপালন করা ধার্মিক হওয়া না, ওদের উদ্দেশ্য ব্যবসা আর ক্ষমতা পাওয়া।
ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি করলে মানুষ মাফ দিতে পারে, দখলদারি কেমনে দিব। তার উপর বাপ-দাদার বিষয়-আশয়।
আওয়াজ দেন, যেমন আইছিলো, অমনে পলাইয়া যাইবো।
৯০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:৩৯
অতিথি বলেছেন: শোমচৌদা, ত্রিভুজীয় কথা বার্তায় মেজাজ ঠিক রাখা কঠিন মানি, কিন্ত ধানসিঁড়ি, মদন কিংবা ত্রিভুজের রাজনৈতিক আব্বারা তো তাদের ঘিলুলেস পোলা গুলারে লাগাইছেই সাধারণ মানুষের মেজাজের তেরটা বাজানোর লাইগা। পরিনামে সুফলটা যাতে নির্বিঘ্ণে তাদের ঘরে তুলতে পারে, এটাইতো তাদের মূল লক্ষ্য।
ক্রিকেটের নিয়ম গুলো ভুলে গেলে চলে দাদা?
৯১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:৪৭
অতিথি বলেছেন: আরে ধুসর ভয় খাইয়েন না।
ইসলাম গেল, ইসলাম গেল বলে তারা একটা পোস্ট দিয়া সারাক্ষণ এতে মন্তব্য ফুটাতে থাকে। যাতে সাম্প্রতিক মন্তব্যের লিস্টে তা চাঙা হয়ে খাড়ায়া থাকে। এইটা যে কোনো কাজের সিস্টেম না বাচ্চাগো তা বুঝানোটাও দরকার।
সুতরাং বিষয় ছাড়াও এখানে ব্লগের পরিবেশের একটা বিষয় আছে।
এই পোস্টে কোনো খোঁচাখুঁচি ছাড়াই মন্তব্য প্রায় 100 এর কাছে চলে যাচ্ছে।
মন্তব্যের শতক পূর্ণ হলে নতুন পোসট দেব।
৯২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:১০
অতিথি বলেছেন:
সুখী হলাম বস!
আবার কষ্টও লাগে যখন দেখি ত্রিভুজের মতো লোক ধর্ম ডিফেন্ড করতে এগিয়ে আসে। তখন আমার কেনো জানি মনে হয় ঐ কথাটা - "নির্বোধ মোসাহেবের চাইতে জ্ঞানী বংশপ্রদানকারী অনেক প্রত্যাশিত"।
৯৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:৫৩
অতিথি বলেছেন: নাহ, ধুসর, যা ভেবেছিলাম, ততোটা শক্তিশালী তারা এখনও হয়ে উঠতে পারেনি। দখলদারদের মনে দুর্বলতা থাকে অনেক।
ছিদ্দীকী, আর ত্রিভুজের কয়েকটা নিক নিয়ে লাফালাফি তারা করে ঠিকই। কিন্তু বক্তব্য বিষয়কে ঠিকমত স্পষ্ট করে তুলতেই পারে না।
টেলিভিশন চ্যানেলের আপনার জিজ্ঞাসা টাইপ বক্তৃতা শুইনা যারা ধর্ম বুঝছে তাদের আবার ভিন্ন সমস্যা। মাদ্রাসায় যারা পড়ছে তাদের সেই সমস্যাটা কম। ক্যাডেট মাদ্রাসার প্রোডাক্টগুলো হইছে না ঘরকা না ঘাটকা।
তারা গরুর গাড়ির চাক্কা দিয়া রকেট উড়াইবার চায় ।
৯৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৩:৪১
অতিথি বলেছেন: এইরকম একটা বিতর্ক ছড়ানো পোস্ট। তাও সেঞ্চুরি হয় না মন্তব্যের।
তবে কি তাদের মত পথ ধরতে হবে। অনেকগুলো নিক নিয়ে এসে কিছুক্ষণ পর পর খোঁচা।
আড্ডাবাজ কই?
৯৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৩:৫৬
অতিথি বলেছেন: তর্ক করতে হলে মাথায় বুদ্ধি থাকা চাই। কুয়োর ব্যাঙদের সেটা নাই।
চৌধুরী ভাল লিখেছেন ।
৯৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৪:৩৩
অতিথি বলেছেন: শাওন তুমি মুসলিম হিসাবে বড় হইছো কারন তোমার বাবার ধর্ম ছিলো মুসলিম, যদি তারা অন্য ধর্মাবলম্বি হতো তোমার সংস্কৃতি হতো ভিন্ন, তখন তুমি হয়তো ইসলাম নাও গ্রহন করতে পারতে, আমাদের ভেতরে ধর্মান্তরিত হওয়ার হার কম, একেবারে নিষ্পেষিত, নমশুদ্্র ধাঁচের জাতিরা যতটা ধর্মবদল করে তেমনটা কেউ করে না। যাই হোক এইসব কথা বোঝার মতো ক্ষমতা না থাকলে অনেক রকম ভাবনা মাথায় আসবে, অনেক মাতামাতি করবে, তবে একটু সময় নিয়ে ভাবা ভালো, অযথা লাফানোটা সব সময় খুব কার্যকরি পন্থা না।
৯৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৫:১২
অতিথি বলেছেন: ব্যাপারটা অনেক জটিল, তবুও চর্চা করছি । চোর অনেকটা অসমীহ(সমীহ ব্যতীত) করে কিন্তু কথা গুলো বলেনি , এটা মনে হয় তুমি ত্রিভুজ খেয়াল করনি । হয়ত সে, ভুল করেছে (আমি আবারও বলছি হয়ত! কারণ দেখার মালিক আল্লাহ) । কিন্তু তার লেখার মধ্যে অনেক কিছুই খুজ পাওয়া যায়, যেমন: '(সা', 'তারঁ' এগুলোতে প্রমাণ হয় যে, সে অন্তরের দিক দিয়ে সম্পূর্ণ খারাপ কিছু লিখছিল না । এই দুইটি শব্দ অনেক কিছুই ইঙ্গিত করে ।
আর আব্দুলাহ এর 'ছেলে'র জায়গায় পোলা ব্যবহার করেছে. সম্ভবত মৌখিক ভাষার লেখ্য রূপ দিয়ে তবে তাচ্ছিল্যেরও ইঙ্গিত প্রদান করে কিন্তু আমরা তা ধরে নিতে পারি না, কারণ আসল সত্যটাও আমরা জানি না যে, চোর সত্যিই স্বীকার করেছে সব । তবে প্রতিনিধির ব্যাপারে চোর এর ধারণায় অনেক ভুল আছে যা, তা তার প্রশ্নবান থেকেই বোঝা যায়, কারণ কোরআন শরীফই প্রমাণ । তাছাড়া হাদীস ভুল হতে পারে, তবে কোরআন শরীফ নয় ।
আর যেসব সেনসর পূর্ণ কথা বলা হয়েছে , এগুলিও আঞ্চলিক ভাষার মধ্যে পড়ে । যা শুনলে হাসির উুদ্রেক বেশী হয় । তবে এই ভাষাটি চোর না ব্যবহার করলেও পারতেন কিন্তু বললাম না যে, মৌখিক ভাষা লেখ্য ভাষায় পরিণত হয়েছে ।
আমি সত্যি বলছি, আমি কিন্তু চোরের মন্তব্য অনেক পড়ে দেখিছি(এই লেখার শেষের দিকে, কারণ আমি ব্যাপারটি বুঝার জন্য লেখার পাশাপাশি খুটিয়ে খুটিয়ে মন্তব্য পড়ছিলাম ), সে স্বীকার করেছে যে, এটি আঞ্চলিক ভাষার মধ্যে পড়ে তাই সে বলেছে, সেই সাথে আমার ধারণাটি মিলে গেছে ।
যাই হোক চোরের প্রশ্ন বানটি আক্রমণাত্নক ছিল । কেউ হয়ত ব্যক্তিগতভাবে এই মন্তব্যের বিরোধীতা করতে পারে, এতে কোন বাধা নেই, যখন এরকম মন্তব্য করা যায় তখন বিরোধীতাও করা যায় ! এখন এই বলে কাউকে ইসলামের বিরোধীও বলা যাবে না ।
আর কুয়াশার বক্তব্য স্বীকার করতেই হচ্ছে অনেকটা ভাল হয়েছে, কিন্তু তার শেষ পুক্তিমালাগুলি যে কোন মানুষকেই ইসলাম গ্রহণ করা থেকে বিরত রাখবে কিংবা ঘাবড়ে যাবে ।
কুয়াশার উচিত ছিল শেষ অংশগুলি একটু গুছিয়ে ব্যাখ্যা করা । যা কুয়াশা করতে ব্যর্থ হয়েছে । এই সুদীর্ঘ রচনা আমাদের মুসলীমদের জন্য ঠিকাছে কিন্তু যারা অমুসলীম তারা এটা পড়ে তো ভুল ধারণায় পড়বে ।
প্রশ্ন আসতেই পারে কিভাবে?
উত্তর খুবই সহজ, শুধু একটু চিন্তা করতে হবে । হাদীসের বক্তব্য যদি ঠিক ধরা হয়, তাহলে এই দাড়ায়ঁ যে আবুবকর (রা যাকাত প্রদানে অস্বীকার কারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন । কিন্তু এই ক্ষেত্রে উনি যখন খলিফা সুতরাং সরকার যেই সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাই নেওয়া হবে । এক্ষেত্রে যুদ্ধ ঘোষণা বলতে যে ধরে বেধে পিটানো কিংবা মেরে ফেলা বুঝানো হয় নি , হয়ত তিনি যাকাত প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে সরকারী পরোয়ানা জারি করতেন যেরকম বর্তমানে ট্যাক্স । যাকাত দেওয়া হলে ট্যাক্স এর প্রয়োজনীতায় অনেকটা কমে আসবে(বর্তমানকে কেন্দ্র করে বলা ) । অতএব এই যুদ্ধ মনোস্তাত্তি্বক আকারও হিসেবেই ধরা যায় । যেহেতু এটি ''ফরজ'' এর অন্তগর্ত এবং তা মুসলমানদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ । [গাঢ়]গরীবের হক আদায়ে সাধারণ মানুষ আগানো থেকে সরকারী মানুষ এর সহায়তা ব্যবস্থা করলে ভাল হয় না খারাপ হয় একটু চিন্তা করে দেখবেন ।[/গাঢ়] ইচ্ছা করলে ব্যক্তিগতভাবে আদায়ও করা যায় কিন্তু সরকারীভাবে করলে হিসাব রাখা সহজ হয় ।কিন্তু কপাল খারাপ, কুয়াশার এই সব ব্যাখ্যার অভাবে চোর ভিন্ন ধারণা পোষণ করেছে ।
আর হ্যাঁ আবু বকর (রা একটি কথা খুব ভালভাবেই বলেছেনযে, নামাজ ও যাকাত এর মধ্যে পাথর্ক্য না করার ।
হাদিসের সত্যতা যাচাই করা অনেক জরুরী যা কুয়াশা বলেছেন । কুরআন এর সত্যতা যাচাইর এর কোন প্রয়োজন নেই, তবে হাদীসের আছে । স্বয়ং বুখারী হাদীস শরীফ এর সংকলক এরকম অনেক মিথ্যা হাদীস বাদ দিয়েছেন সংগ্রহ থেকে । এরকম আরেকটু ব্যাখ্যা দিয়ে বললে অনেকেরই বোধগম্য হত ।
আর ইসলামী রাষ্ট্র মানেই ক্ষতিকর দিক তা নয় । গণতন্ত্রের গেজেট অথার্ত আইন যেরকম করতেই হয়, তেমনি ফতোয়া জারি বা ইসলামী আইন অথবা যে নামেই আখ্যায়িত করি না কেন, তাই দাড়ায়ঁ ।
নামাজ কায়েম করার জন্য শক্তিশালী রাষ্ট্র চাই, এই কথা আমি মানি না ।
সত্যিকাররে ঈমানদারদের নামাজ পালনে কোন শক্তিশালী রাষ্ট্রের প্রয়োজন নেই ।বরং তা আপনা আপনিই হয়ে যায় ।
তবে এই বলে খারাপ কাজও হতে দেওয়া যাবে না, এসব কাজ পারলে উঠিয়ে দেওয়া উচিত, যদি সরকার করতে না পারে, তাহলে তার বিরোধীতা সবার সামনে করাও খারাপ কিছু না, কিন্তু এই বলে এই কাজ করতে গিয়ে আরেকটা খারাপ কাজ করা কিন্তু ভাল কাজ নয় । যে কাজ জামাত এ ইসলাম কিংবা অন্য কোন ইসলামিক সংগঠন করেছে । যুদ্ধ হচ্ছে সরকারের সাথে যদি সরকার কোন খারাপ কাজ করে থাকে একে নামাতে হবে এই বলে ইসলামের বিচারে বিচার না করায় বোম দিয়ে উড়িয়েও দেওয়া যাবে বিচারককে যদিও সে ভুল বিচার করছে, প্রথমে উচিত সরকারকে নামানো এই জন্য সাধারণ মানুষকে অনৈতিক কিছু করা ঠিক নয় এবং কোন কালেও করা উচিত নয় ।
এই লেখা কারও পক্ষে বিপক্ষে নয় শুধু চোর ও কুয়াশার লেখা দুটি মন্তব্যের উপর ভিত্তি করে নিজস্ব একটি স্বতন্ত্র মন্তব্য । লেখার সূত্রপাত ত্রিভুজের ব্লগ থেকে হওয়ায় , ত্রিভুজের কিছু অদেখা পয়েন্ট তুলে ধরলাম , সে জন্য মন্তব্যের প্রথমে ত্রিভুজের নাম দিয়েছি । কিন্তু এই বলে সম্পূর্ণ মন্তব্য ত্রিভুজকে কিছু অদেখা পয়েন্ট দেখানোর জন্য কিন্তু অন্য কোন আক্রমণাত্নক মন্তব্য নয় । শুধু ত্রিভুজকে নয় সবার জন্যও ।আর বিশেষ করে চোর ও কুয়াশাকে । কেউ যদি বিরোধীতা পোষন করেন তাহলে একটু খোলে বলুন । কারণ ব্লগে ব্লগারদের মধ্যে এ ধরনের বিতর্কের অবসান হওয়া উচিত, না হলে পরিবেশ অন্য রকম হয়ে যাবে ।
৯৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৫:১৮
অতিথি বলেছেন: গোয়েন্দা সাহেব, আপনার মন্তব্য দেখে আমি পুরা পাংখা, আই মিন হেভি ইমপ্রেসড। এত ধৈর্য মানুষের থাকে কিভাবে?
মন্তব্যের বিষয়বস্তুর ব্যাপারে নো কমেন্টস। তবে আপনার পরিশ্রমের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৯৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৫:৩৮
অতিথি বলেছেন: গোয়েন্দার মন্তব্য দীর্ঘ এবং দৈর্ঘ্যের জন্য কৌতুহল জাগায় না।
দীর্ঘ লেখার নানা মোচড় নিয়ে পালটা প্রশ্ন তুলতেই পারেন ত্রিভুজ, ছিদ্দীকী বা শাওন ও তাদের ইয়ার-দোস্তরা।
কিন্তু শাওনকে করা রাসেলের প্রশ্ন, যার উত্তর শাওন দেয়নি, তার সাথে আমি আবার এটুকু যোগ করতে চাই, ধর্ম বাপ-দাদার সূত্রেই পেয়েছেন। এখানে এমন কেউ নাই যে নিজে নতুন ধর্ম আবিষ্কার করেছেন বা বাপ-দাদার ধর্ম বাদ দিয়ে নতুন ধর্মে যোগ দিয়েছেন।
১০০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৫:৫৬
অতিথি বলেছেন: এরা উত্তর দেয়না। খালি ফালতু চিল্লায়।
শমচৌ, একশ পুরা করলাম আমি ভাগ্যবান.....।
১০১| ০৬ ই মার্চ, ২০০৭ রাত ১:০৬
অতিথি বলেছেন: মন্তব্য ফ্লাডিং
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই নভেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৫:৪৬
অতিথি বলেছেন: ধর্ম আর ধর্ম নয়
অবাধ ব্যবসার তরবারি
বিশ্বাস বেছে নিয়েছে কিনে
বিবেক আমাদের-ই
একই মাটি একই রক্তস্রোত
তবুও সৃষ্টি ভ্রান্তিময়
স্রষ্টার বাণী ঐক্যপথ
মিথ্যে ওরা সত্য নয়
রাজ্যশালা অন্ধকূপ
অশ্লীল এই রাজনীতি
মুখোশে ঢাকা সত্যরূপ, সূক্ষ্ম অভিনয়
ক্ষমতার লোভে মূর্খ সব
বলে যায় প্রাণহীন প্রলাপ
পৃথিবীর চোখে আমরা তাই অভিশপ্তময়।