১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৬ বিকাল ৫:০৪

:) বলেছেন: হে হে .....ঠিক আছে কিছু দেয়ার চেষ্টা করছি। অপেক্ষা করুন।

২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৬ বিকাল ৫:০৪

অতিথি বলেছেন: আমি খুব মিস করি। আমার দাদা বা িড় থেকে নানা বাড়ি যেতে হালে মেঘনা পার হতে হয়। আমারা ঈদ করতাম দাদা বাড়ি গিয়ে, ঈদের পরদিন আমার মামা আর তার বন্ধুরা মিলে আমাদের দাদা বাড়ি যেত সারা দিন বেড়িয়ে বিকেলে আমরা সাবাই মিলে নানা বাড়ি আসতাম।বাহন এই নৌকা, আমাদের ওখানে "কেরাইনাও" বলে।অনেকটা পিকনিক পিকনিক লাগত। নৌকায় বসে গান, তাস খেলা, খাওয়া দাওয়া হত।প্রায় দ ুই ঘন্টা
র ভ্রমন।

শেষের দিকে এই কেরাই নৌকা খুজে পাওয়া যেত না। সব ইনজিনের নৌকা হয়ে গেল। তার মাঝে ও কয়েক গ্রাম
খুজে খুজে সেই নৌকা জোগার করা হত।গ্রামের সব মাঝিরা ই আমাদের এই পরিকল্পনা জানত। কারন,এটা ছিল আমার মায়ের বিয়ে েেথকে নিয়ে আমার 20-22 বছর হওয়া পর্যন্তনিয়মের মত, কিন্তু অসাধারন।

আজও মনে পরে। গ্রামে গেলে এখন ও ঐ নৌকা খুজে বের করে দেয় অন্য মাঝিরা।

৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৬ বিকাল ৫:০৪

অতিথি বলেছেন: ছবি দেন স্বরহীন।

৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

অতিথি বলেছেন: আপনে কইছেন আর আমি ...........

৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

:) বলেছেন: জিমেইল চেক করুন শোহেইল।

৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

অতিথি বলেছেন: ধন্যবাদ হাসিমুখ।

৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

অরূপ বলেছেন: মেঝো মামা আগে গ্রামে যেতেন চবি তুলতে। একটা বজরা নৌকা ভাড়া করা হতো। মাঝির নাম ছিল অনাথ আলী, অনাথ মাঝি। বহু কসরত করে বাদাম (পাল) তৈরি হতো, তারপর যমুনার চরে গিয়ে চবি তোলা.. সেই ছবিগুলো দেখে বড় হলাম। নৌকাগুরো আর দেখা হয়নি..

৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

অরূপ বলেছেন: চবি না, ছবি..

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৬ রাত ১২:০৪

অতিথি বলেছেন: আহ অরূপ কত বিচিত্র অভিজ্ঞতা আপনার নৌকা আর বাদাম নিয়ে......