![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেখানে গভীর শূন্যতা , যেখানে অন্তহীন কোন পথের শুরু সেখানেই আমার অস্তিত্ব। আমি আঁধারের ব্যাক্তিগত অহংকার ।আমি বৈরাগ্যের ভ্রান্তি। অসম্পূর্ণ ছায়ামাত্র! আমি ব্যাথিত , ব্যর্থ নই। আমি রৌদ্রের মতো অভিকর্ষহীন ,অনুভূতিহীন নই।
মুক্তিযুদ্ধ
নিয়ে যারা রাজনৈতিক
ব্যবসা করেন তাদের
মূলধনটা হচ্ছে ধর্ম।
বাংলাদেশের
প্রেক্ষিতে এদের
সবচেয়ে লাভজনক
ধর্মটা হচ্ছে ইসলাম। এদেশের
শতকরা ৮৫% মুসলমান, আর এই ৮৫%
মুসলমানের ৯০% লোকই তাদের
নিজ ধর্ম সম্পর্কে গণ্ড মূর্খ।
এবং সম্পূর্ণ দায় দায়িত্ব
কাঁধে নিয়েই বলছি, এদেশের
অনেক মসজিদের ইমামও ইসলামের
মসাআলা-মাসায়েল ও কিচ্ছা-
কাহিনী সর্বস্ব জ্ঞান ছাড়া আর
তেমন কিছুই জানেন না। এরকম
একটা জনবসতিতে ইসলাম
ধর্মকে মূলধন হিসেবে গ্রহণ
করাটা অবশ্যই বুদ্ধিমানের কাজ।
অতএব
যারাএকাত্তরকেপুঁজিকরেব্যবসার
পসরা পেতেছেন তাদের
বুদ্ধি আছে বৈকি!
অনেকে হয়তো বলবেন যে মূলত
মুক্তিযুদ্ধটাই এদের মূলধন।
আমি তাদের সাথে একটু ভিন্নমত
পোষণ করবো।
আসলে মূলধনটা হচ্ছে ধর্ম আর
মুক্তিযুদ্ধের
চেতনাটা হচ্ছে ব্যবসায়ের
মোড়ক।
বিগত চল্লিশ বছর
তারা মুক্তিযুদ্ধের
চেতনাকে নিজেদের স্বার্থের
আলোকে অলংকৃত করেছেন।
মুক্তিযুদ্ধের
চেতনাকে প্রান্তিকতায় রূপ
দিয়েছেন। এটা তারা করেছেন
শুধুমাত্র আদর্শিক ও রাজনৈতিক
প্রতিদ্বন্দ্বীকে ঘায়েল করতে নয়,
বরং পাশাপাশি এদেশের
মুসলমান বাপ মায়ের
কোলে বেড়ে ওঠা নয়া প্রজন্মের
ধর্মীয় পরিচয়ের উপর
আরেকটি পরিচয় কে প্রাধান্য
দিতে। সে পরিচয়টি হল
জাতীয়তাবাদের পরিচয়।
এদেশের নতুন প্রজন্মের অনেকেই
এখন নিজেদেরকে মুসলমান
হিসেবে পরিচয় দেবার
চাইতেবাংলাদেশিহিসেবেপরিচয়
দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ
করে। অথচ এই স্পিরিটে চির
ধরে যায় বাস্তবতার
মুখোমুখি হলে, যখন দেখা যায়
বাংলাদেশের সবুজ
পাসপোর্টে মানুষের নূন্যতম
সম্মান মেলে না, তখনই শুরু হয়
ভিনদেশের সিটিজেনশীপ
পাওয়ার কঠিন লড়াই।
এদিকে একজন মুসলমানের জন্য তাঁর
দেশাত্মবোধক পরিচয়ের
উপরে মুসলমানিত্বের পরিচয়টাই
প্রাধান্য পাওয়া উচিৎ।
তা না হলে একজন মানুষের
মুসলমান হওয়ার কোনও অর্থই হয় না।
মুক্তিযুদ্ধ
নিয়ে যারা ব্যবসা করেন
তারা এ কাজে বেশ সফল
হয়েছেন বলে মনে করি।
তারা কিছু কিছু মানুষের
হৃদয়ে ইসলাম ধর্মের
স্থলে জাতীয়তাবাদ নামক
ধর্মের চাষাবাদ করেছেন।
ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের
(সেক্যুলারিজম) চাষাবাদ
করেছেন। এই দুই নয়া ধর্মের
মিশেলে নয়া প্রজন্মের মনে নতুন
আরেক ধর্মের জন্ম নিবে, সেটার
নাম হল ধর্ম বিদ্বেষ। আর এভাবেই
কালেকালেতৈরিহয়েছেঅভিজিৎ
রায়, তসলিমা নাসরিন, আসিফ
মহিউদ্দিন,
থাবা বাবা এবং আরিফুল হকের
মতো চরম ধর্ম বিদ্বেষীরা।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
বুদ্ধিজীবীরা প্রায়শই
বলে থাকেন
“একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র গড়ার
নিমিত্তেই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ
হয়েছিল” ।
এটা যদি সত্যই হয় তাহলে তাদের
জানা থাকা দরকার যে ৮৫%
মুসলমান নিয়ে একটি ধর্মনিরপেক্ষ
রাষ্ট্র বানাবার যে সিদ্ধান্ত
তারা নিয়েছিলেন তা অনেক
বড় রকমের ভুল সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এই বিশাল মুসলিম জনগোষ্ঠীর মধ্য
থেকে ইসলামের রাজনৈতিক ও
আদর্শিক আহবান নিয়ে কাজ
করার জন্য লোকের যে অভাব
হবে না তা তাদের চিন্তায়
থাকা উচিৎ ছিল। এবং এদের
সবাই যে তাদের
কখনইজাতীয়তাবাদীমায়াবীবড়িখেয়েঘুমিয়েপড়বেতা
ঘটবে না। কেউ না কেউ
জেগে উঠবেই। তাছাড়া এ
দেশের জনগণ যখন যুদ্ধে গিয়েছিল
তখন তারা স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ
করেছিল। তারা কারও কাছে শপথ
করে নাই যে রক্ত
দিয়ে সেক্যুলার দেশ গড়বে।
তাদের লক্ষ্য ছিল একটাই, স্বাধীন
দেশ গড়া, নিজেদের ধর্ম
কে বর্গা দেয়া নয়।
তা না হলে স্বাধীনতা উত্তর
বাংলাদেশে পাড়ায় মহল্লায়
মাদ্রাসা জন্ম নিতো না,
ঢাকার শহর মসজিদের শহর
হতো না। সবচেয়ে বড় কথা হল,
ক্যারিয়ারের ভোগান্তির
কথা জেনেও লাখো-
কোটি মানুষ মাদ্রাসায়
স্বেচ্ছায় ভর্তি হতো না।
সুতরাং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসায়
লিপ্ত বুদ্ধিজীবীরা বললেন আর
বাংলাদেশ একটি সেক্যুলার
দেশ হয়ে গেল
এমনটাআশাকরাঅনেকটাদিবাস্বপ্নই
বটে।
তবে তার পরেও মুসলমান
সংখ্যাগরিষ্ঠ
বাংলাদেশকে ধর্ম
বিদ্বেষী সেক্যুলার দেশ
বানাতে সচেষ্ট মহলের
প্রচেষ্টা থেমে নেই। এই
লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে তাদের
অসংখ্য প্রকল্প। প্রথম আলো,
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র, উদীচী,
ছায়ানট থেকে শুরু করে অসংখ্য
নাম না জানা প্রজেক্ট যেমন
বেসরকারি খাত
থেকে পরিচালিত
হচ্ছে তেমনি সরকারিভাবেও
জারি আছে অসংখ্য প্রকল্প।
আগেই বলেছিলাম এদেশের ৮৫%
মুসলিম হলেও এই মুসলমানদের ৯০%
লোকই ইসলাম
সম্পর্কে একেবারে গণ্ডমূর্খ। তার
উপর শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ইসলাম
শিক্ষার নির্বাসন
প্রক্রিয়া যেভাবে ক্রমশ গতিময়
হয়ে চলেছে তাতে এই মূর্খ
মুসলমানের দল নিজেদের
সম্পর্কে বিপরীত ধারণা নিয়েই
বড় হতে যাচ্ছে।
গোটা জীবনে এরা নিজেদের
ধর্ম সম্পর্কে গঠনমূলক কোনও জ্ঞানই
পাচ্ছে না, কিন্তু
আকারে ইঙ্গিতে, সাহিত্য ও
সংস্কৃতির মাধ্যমে,
তারা ইসলামের বিরুদ্ধে অনেক
ক্রিটিক্যাল প্রশ্নের
মুখোমুখি হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
পড়ে যাচ্ছে দার্শনিক দ্বিধা-
দ্বন্দ্ব মূলক জীবন জিজ্ঞাসায়।
ইসলামে এসবের গঠন মূলক ও
যৌক্তিক জবাব বর্তমান থাকলেও
কেউ সে উত্তরগুলো তাদের
কাছে পৌঁছে দিতে পারছে না।
এমনকি মসজিদের অনেক ইমামও
এসবের যৌক্তিক জবাব
সম্পর্কে সম্যক অবগত নন। হবেন
কিভাবে? জীবন যুদ্ধের
যাঁতাকলে তার চাকরি রক্ষার
জরুরতটা তাকে না জ্ঞান
অর্জনের মওকা দেয়, আর
না তিনি যতটুকু জানেন তা স্পষ্ট
করে বলার সুযোগ দেয়। দিন
শেষে যার হাতে তাঁর চাকরির
দড়ি বাধা, সেই মসজিদ কমিটির
মেম্বার গন
সবাইতো ঘুরে ফিরে ঘুষ খোর সুদ
খোর স্থানীয় বাড়িওয়ালারাই!
ফলে নিজ ধর্মের আদর্শিক ও
দার্শনিক জ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞ
থাকার কারণে আমাদের
ধার্মিক ঘরগুলোতেই
বেড়ে উঠছে থাবা বাবা ও
অভিজিৎ রায়ের মতো চরম
ধর্মবিদ্বেষিরা।
অভিজিৎ রায়ের হত্যাকাণ্ডের
পর পরই, এই ঘটনার তদন্ত কাজ শুরু
হওয়ার আগেই, সিলেট
শহরে ছাত্রলীগ নেতা,
গনজাগরণমঞ্চের নেতা ও বাম
ধারার রাজনৈতিক দলের
নেতাদের
নেতৃত্বে একটি মিছিল বের
করা হয়। মিছিলের সামনে বহন
করা ব্যানার ফেস্টুন
গুলোতে অভিজিৎ হত্যার সুষ্ঠু
বিচার দাবীর বদলে ইসলাম
নিয়ে আপত্তিকর
মন্তব্যে ভরা মন্তব্যে ছিল ভরপুর।
কোনও কিছু প্রমাণ হওয়ার আগেই,
একটি ধর্মকে কটাক্ষ
করে এভাবে যখন
স্বাধীনতা নিয়ে রাজনৈতিক
ব্যবসায় লিপ্ত মানুষেরা রাস্তায়
নেমে পড়েন তখন আমরা এ
থেকে কি বার্তা গ্রহণ করবো?
এটা কি স্পষ্টত ইসলামের
বিরুদ্ধে বিদ্বেষ নয়? এ যুদ্ধ
কি স্রেফ ইসলামের বিরুদ্ধে নয়?
যদি এ যুদ্ধ হত্যাকারীদের
বিরুদ্ধে হতো, সন্ত্রাসীদের
বিরুদ্ধে হতো কিংবা ইসলাম
ধর্মের অপ-প্রয়োগকারীদের
বিরুদ্ধে হতো তাহলে সেই
মিছিলে ইসলাম
নিয়ে আপত্তিকর
মন্তব্যে ভরা প্ল্যাকার্ড ও
ফেস্টুনের প্রাধান্য ছিল কেন?
তারা তো “মুক্তমনা”,
তো এক্ষেত্রে তারা কেন মুক্তমন
নিয়ে চিন্তা করলে ব্যর্থ হলেন?
এই অভিজিৎ
হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করেই ছাত্র
ইউনিয়ন বুটেক্স সভাপতি ফারুক
সাদিক তার ফেসবুক
স্ট্যাটাসে চরম সাম্প্রদায়িক ও
ইসলাম বিদ্বেষী মন্তব্য করেন,
তিনি বলেন
“ইসলাম এই ভূখণ্ডে ঢুকেছেই নালন্দার
লক্ষ লক্ষ
জ্ঞানসাধককে পুড়িয়ে মেরে,
মেরেই চলেছে অদ্যাবধি। আর জন্ম
দিচ্ছে একেকটা মুসলমান,
একেকটা উন্মত্ত কুকুর। এই
পাগলা কুকুরের হাত থেকে মুক্ত হোক
আমার জন্মভূমি। শপথ করে বলছি, মৃত্যুর
আগ পর্যন্ত লাগাতার তোদের
ধর্মকে আক্রমণ করবো, মুসলিমের
বাচ্চারা। অভিজিৎ রায়ের রক্তের
শপথ” ।
তথাকথিত প্রগতিশীলদের ইসলাম
বিদ্বেষ যখন এতোটা চরম পন্থী রূপ
নিয়েছে তখনও
কি এদেরকে মুক্তমনা আর
অসাম্প্রদায়িক বলা যায়? আর এই
যখন অবস্থা, তখন আপনার আমারই
চোখের সামনে যে এভাবে তর
তর করে অভিজিৎ রায় ও
থাবা বাবাদের মতো চূড়ান্ত
আক্রোশ নিয়ে ধর্ম
বিদ্বেষীরা গড়ে উঠছে তা আর
বলার অপেক্ষা রাখে না।
চরম পন্থী ধর্মবিদ্বেষীদের এই ধর্ম
বিদ্বেষটা দৃষ্টিনন্দন অবয়ব
পাচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের নয়নাভিরাম
প্যাকেজিং এর মাধ্যমে।
যেটা প্রমাণ করেছেন মুহাম্মদ
জাফর ইকবাল, আবুল মকসুদ,
খুশি কবির, ইমরান এইচ সরকার,
লাকি আক্তার, রামেন্দু মজুমদার,
সৈয়দ হাসান ইমাম, নাসির উদ্দীন
ইউসুফ, গোলাম কুদ্দুস, মুনতাসীর
মামুন ও ডা. জাফরুল্লাহ
চৌধুরীরা। বিগত কয়েক
বছরে অভিজিৎ এর মতো অসংখ্য
মানুষ নির্বিচারে খুন ও গুম
হয়েছে কিন্তু কারও জন্যই
তারাএভাবেমায়াকান্নাদেখাননি।
অথচ এই একজনের মৃত্যুতে তারা এমন
ভাব দেখালেন যেন
দেশটা আবার পরাধীন
হয়ে গেছে। মনে হয় কলিজার
টুকরাটা ছিঁড়ে গেছে তাদের।
মুহাম্মদ জাফর ইকবাল
তো অভিজিৎ এর মৃত্যুর
বিনিময়ে মুক্তিযুদ্ধের ব্যবসাটার
বিজ্ঞাপন করতে গিয়ে বলেই
ফেললেন
“অভিজিৎ হত্যা মুক্তিযুদ্ধের
চেতনায় আঘাত। অভিজিৎ
মুক্তচিন্তার প্রসারে কাজ করেছেন,
তোমরা সেটা করবে। অভিজিৎ
যে কাজ শেষ করতে পারেনি,
তোমরা সেই কাজ চালিয়ে যাবে” ।
অথচ অভিজিৎ ধর্ম বিদ্বেষ
ছড়াতে গিয়ে ইসলামকে তার
প্রাইম টার্গেট বানিয়েছিলেন।
ওরিয়েন্টালিষ্টদের মতোই
ফল্টি যুক্তি ও রেফারেন্স দিয়ে,
ইসলামের বানীকে মিস কোট
করে এবং কুরানের
আয়াতকেঅপব্যাখ্যাকরেনাস্তিক্যবাদের
প্রচার করে গিয়েছেন। তার
প্রতিষ্ঠিত ব্লগে চরম অশালীন
ভাষায় ইসলাম
বিদ্বেষী গালিগালাজ সম্বলিত
লেখা প্রকাশ পেতো। আজ
আমাদেরই শিক্ষক ও
বুদ্ধিজীবীদের
কোলে পিঠে এভাবেই
গড়ে উঠছে থাবা বাবা,
তসলিমা নাসরিন ও অভিজিৎ
রায়ের মতো মানুষ। এদের
কোলেই জন্ম নিচ্ছে তারা।
শিক্ষার আলোয় আলোকিত
হতেযাদেরকেআপনিআমিকোলেপিঠেমানুষ
করে উচ্চ শিক্ষার জন্য
বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাচ্ছি,
তারাই শিক্ষক নামের এসকল
নাস্তিক ইসলাম বিদ্বেষী শিক্ষক
ও বুদ্ধিজীবীদের
খপ্পরে পড়ে হয়ে যাচ্ছেনাস্তিক।
তাই অভিজিৎ হত্যাকাণ্ড শুধু
একটি নিছক হত্যাকাণ্ড নয়।
এটি একটি জাগরণী ধাক্কা, এ
ধাক্কায় আপনাকে সজাগ
হতে হবে। এটি একটি পরিচিত পর্ব,
এ
পর্বেআপনাকেচিনেনিতেহবেকারাইসলামের
প্রকাশ্য শত্রু। এটি একটি সাবধান
বাণীযাথেকেআপনাকেবুঝেনিতেহবে,
কিভাবে ইসলামের
শত্রুরা বুদ্ধিবৃত্তিক আঘাতের
মাধ্যমে নিঃশেষ
করে দিচ্ছে আপনার কোমল-
মতি সন্তানের ঈমানের প্রাসাদ।
আপনাকে এই হত্যাকাণ্ড
থেকেবুঝেনিতেহবেকিভাবেইসলামের
অপপ্রয়োগ
বিপদে ফেলতে পারে মুসলমানদেরকেই।
২| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০২
জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: ভাল বলেছেন, এদেশের নাস্তিক স্বপক্ষে জ্ঞানী দাবিদার ব্যক্তিরা অন্যের মূল্যবোধের উপর যখন আঘাত করে তখন তাদের বিচার করতে হবে আগে।
অন্যের ধর্মের প্রতি যদি আঘাত করে জ্ঞানী হওয়া যেত তাহলে পৃথিবীর বর্তমানে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী স্টিভেন হকিং বিজ্ঞান চর্চা বাদ দিয়ে পরের মূল্যবোধের প্রতি অাঘাত হানতো।
আসলে এই সব নতুন ইন্টারনেট হাতে পাওয়া জ্ঞানপাপীরা সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে দিচ্ছে অার আমাদের সরকার নাকে তেল দিয়ে ঘুমোচ্ছে।
০২ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
দুর্জয় তারুণ্য বলেছেন: ঠিক বলেছেন, আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
সরদার হারুন বলেছেন: আপনার লেখায় বাস্তবতা আছে তবে এ দেশে ৮৫%জন মানুষ যেমন না বুঝে
ধর্ম পালন করে তেমনি ,আমার মনে হয়, ধর্ম নিরাপক্ষতার ভুল ব্যাখ্যা
করেছেন বলে আপনার লেখায় প্রতিয়মান হয় ।
+++++++++++++++++++++