![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“স্বাগতম, আপনার আগমনে ধন্য এ অধম। অনুসরন করার মত কিছুই নেই, যদি করেই থাকেন তবে কৃতজ্ঞ”
কথিত আছে এক সাধক মক্কায় হজ্ব করতে গেলে সেখানে তিনি এক উচ্চ মাপের এক সাধকের কাছ থেকে উপহার হিসেবে নবীর পায়ের ছাপ কৃত পাথরটি পান। আমৃত্যু এই পাথরটিকে তিনি তার বুকে আগলে রাখেন এবং এখানেই মারা যান। তাই রসুলের প্রতি সম্মান জানাতে এবং সাধকের এই ভালবাসাকে কেন্দ্র করে এখানে এই মাজার গড়ে উঠে।
বিস্তারিত লিংকে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন।
কথিত আছে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মিরাজের রাত্রে বোরাকে উঠবার পূর্বে পাথরে তার পায়ের কিছু ছাপ অঙ্কিত হয়। পরবর্তীতে সাহাবিগণ পদ চিহ্নিত পাথর গুলো সংরক্ষণ করেন বলে অনেকে দাবি করেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত পাথরটি বর্তমানে জেরুজালেমে সংরক্ষিত আছে। এছাড়া ইস্তাম্বুল,কায়রো এবং দামেস্কোতে অনুরূপ পাথর সংরক্ষিত রয়েছে। প্রতিদিনই ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভক্তরা এখানে আসেন কদম মোবারকের জন্য। সতের শতকের প্রারম্ভে রচিত "বাহারিস্তান-ই-গায়বী" নামক গ্রন্থে লেখক মির্জা নাথান নবীগঞ্জের এই পাথরটির কথা উল্লেখ করেছেন।
ষোল শতকের শেষদিকে মাসুম খাঁ কাবুলি নামে একজন সম্ভ্রান্ত রাজা ছিলেন। তিনি ঈসা খাঁর বন্ধু ছিলেন। তিনি ১৫৮০ খ্রিষ্টাব্দে আরব বণিকদের নিকট থেকে বহু অর্থের বিনিময়ে এই মহা মূল্যবান পাথরটি কিনে নেন। এবং এ স্থানে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সুবাদার ইসলাম খান, মুঘল সম্রাট শাহজাহান সহ আরো অনেক আমির-ওমরা এ স্থান দর্শন করেন। সুলতান শুজা এই দরগার জন্য ৮০ বিঘা জমি দান করেন। সে সময় এখানে কীরকম ইমারত ছিল তা জানা যায়নি। এর পরে ঈসা খাঁর প্রপৌত্র দেওয়ান মনয়ার খান এখানে একটি ইমারত তৈরি করেন। কিন্তু সেই ইমারতও কালের গর্ভে বিলিন হয়ে যায়। এর পরে গোলাম নবীর তৃতীয় পুত্র গোলাম মোহাম্মাদ ১৮০৫-১৮০৬ খ্রিষ্টাব্দে পশ্চিম দিকের দোতলা তোরণটি নির্মাণ করেন।
আপনি কদম রসুল দরগাহে আসতে চাইলে আপনাকে প্রথমে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া থেকে রিকশা যোগে হাজীগঞ্জ/বরফকল গুদারা ঘাটে আসতে হবে। শীতলক্ষ্যা নদী পার হয়ে নবীগঞ্জ ঘাটের খুব কাছেই রয়েছে কদম রসুল দরগাহ পায়ে হেঁটে কিংবা রিকসা দিয়েও আসতে পারেন এই দরগাহে। এছাড়াও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর দিয়ে অথবা সোনারগাঁয়ের মোগরাপাড়া চৌরাস্তা দিয়েও আসতে পারেন।
কথিত আছে এক সাধক মক্কায় হজ্ব করতে গেলে সেখানে তিনি এক উচ্চ মাপের এক সাধকের কাছ থেকে উপহার হিসেবে নবীর পায়ের ছাপ কৃত পাথরটি পান। আমৃত্যু এই পাথরটিকে তিনি তার বুকে আগলে রাখেন এবং এখানেই মারা যান। তাই রসুলের প্রতি সম্মান জানাতে এবং সাধকের এই ভালবাসাকে কেন্দ্র করে এখানে এই মাজার গড়ে উঠে।
কথিত আছে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মিরাজের রাত্রে বোরাকে উঠবার পূর্বে পাথরে তার পায়ের কিছু ছাপ অঙ্কিত হয়। পরবর্তীতে সাহাবিগণ পদ চিহ্নিত পাথর গুলো সংরক্ষণ করেন বলে অনেকে দাবি করেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত পাথরটি বর্তমানে জেরুজালেমে সংরক্ষিত আছে। এছাড়া ইস্তাম্বুল,কায়রো এবং দামেস্কোতে অনুরূপ পাথর সংরক্ষিত রয়েছে। প্রতিদিনই ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভক্তরা এখানে আসেন কদম মোবারকের জন্য। সতের শতকের প্রারম্ভে রচিত "বাহারিস্তান-ই-গায়বী" নামক গ্রন্থে লেখক মির্জা নাথান নবীগঞ্জের এই পাথরটির কথা উল্লেখ করেছেন।
ষোল শতকের শেষদিকে মাসুম খাঁ কাবুলি নামে একজন সম্ভ্রান্ত রাজা ছিলেন। তিনি ঈসা খাঁর বন্ধু ছিলেন। তিনি ১৫৮০ খ্রিষ্টাব্দে আরব বণিকদের নিকট থেকে বহু অর্থের বিনিময়ে এই মহা মূল্যবান পাথরটি কিনে নেন। এবং এ স্থানে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সুবাদার ইসলাম খান, মুঘল সম্রাট শাহজাহান সহ আরো অনেক আমির-ওমরা এ স্থান দর্শন করেন। সুলতান শুজা এই দরগার জন্য ৮০ বিঘা জমি দান করেন। সে সময় এখানে কীরকম ইমারত ছিল তা জানা যায়নি। এর পরে ঈসা খাঁর প্রপৌত্র দেওয়ান মনয়ার খান এখানে একটি ইমারত তৈরি করেন। কিন্তু সেই ইমারতও কালের গর্ভে বিলিন হয়ে যায়। এর পরে গোলাম নবীর তৃতীয় পুত্র গোলাম মোহাম্মাদ ১৮০৫-১৮০৬ খ্রিষ্টাব্দে পশ্চিম দিকের দোতলা তোরণটি নির্মাণ করেন।
আপনি কদম রসুল দরগাহে আসতে চাইলে আপনাকে প্রথমে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া থেকে রিকশা যোগে হাজীগঞ্জ/বরফকল গুদারা ঘাটে আসতে হবে। শীতলক্ষ্যা নদী পার হয়ে নবীগঞ্জ ঘাটের খুব কাছেই রয়েছে কদম রসুল দরগাহ পায়ে হেঁটে কিংবা রিকসা দিয়েও আসতে পারেন এই দরগাহে। এছাড়াও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর দিয়ে অথবা সোনারগাঁয়ের মোগরাপাড়া চৌরাস্তা দিয়েও আসতে পারেন।
বিস্তারিত লিংকে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৫
ছদকার ছাগল বলেছেন: একই কথা দুইবার কপি হয়েছে, ঠিক করে দেন।