![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুরু সেই ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মিছিল থেকে, যেখান নারীরা আপন আলোয় সমুন্নত। তারপর মুক্তিযুদ্ধ, সেখানেও নারীরা প্রমান করেছে তারা শান্তিপ্রিয় হলেও প্রয়োজনে অস্ত্র হাতে লড়তে পারে। এভাবেই প্রতিটা ক্ষেত্রে এগিয়ে চলেছে নারীরা। তাদের সবর উপস্থিস্তি আজ সকল স্থানেই দৃশ্যমান। দেশের নেতৃত্ব থেকে শুরু করে সংসদ ও বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে, স্কুল, কলেজে, সমাজ সেবা, সশস্ত্র বাহিনীতে। বিদেশে আজ সর্বত্র নারীদের পদচারনা আমাদের মুগ্ধ করে, বিমোহিত করে, অনুপ্রেরনা জোগায়। আজ এভাবেই ভাল লাগে মেয়েরা সমান তালে ছেলেদের সাথে এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিটা ক্ষেত্রে। অথচ কেউ তেতুল তত্ত্ব দিয়ে এই নারীদেরকেই আটকে রাখতে চেয়েছে চার দোয়ালের মধ্যে, এরা শুধু নারীদেরকেই আটকাতে চায় নাই, চেয়েছে পুরা সমাজটাকে এবং দেশটাকে অর্থনৈতিক ভাবে আটকে রাখে, গোটা দেশটাকে ধবংস করতে চায়। একজন কর্মজীবী নারী আজ তার পরিবারকে সাহায্য করছে এবং সমাজের ক্ষেত্রে মাথা উচু করে দাঁড়াতে পারছে কিন্তু কোন কোন মহল সেটাকে ভালো চোখে দেখছে না। আজ যদি আমরা আমাদের প্রধান রপ্তানী খাত গামেন্টেসের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পাই লক্ষ লক্ষ নারী শ্রমিক এটার সাথে যুক্ত রয়েছে এবং আমাদের অর্থনীতির চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করছে। পূর্বে নারীরা শুধু গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতো বাসায় বাসায়। আজ সে চেহারাও পাল্টে গেছে। আজ আর বাসার কাজের মেয়ে খুজে পাওয়া যায় না। তার মানে হলো মেয়েরা অন্য কোথাও কাজ পাচ্ছে। তাই বাসার কাজ করতে আসছে না। আজ তারা স্বাধীনভাবে নিজের কাজ খুঁজে নিচ্ছে, পরাধীনভাবে বাসায় কাজ করতে চাচ্ছে না। আর এই পরিবর্তনের ছোয়া লেগেছে সমাজে তথা সারা দেশে। তাই আমি অভিবাদন জানাই নারীদের এই এগিয়ে যাওয়াকে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: তাই আমি অভিবাদন জানাই নারীদের এই এগিয়ে যাওয়াকে।
কারণ আমার মার (একজন নারী) দ্বারাই আমি এখনো প্ররিচালিত হচ্ছি।
ওহে বাবা মৃত তো তাই।