![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চট্টগ্রামের ভাটিয়ারীতে বিএমএ-এর লং কোর্সে ক্যাডেটদের কমিশন কুচকাওয়াজে আগামী ১৬ জুন প্রধান অতিথি হিসেবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান উপস্থিত থাকবেন। অন্যান্য দেশের ন্যায় মুলত প্রতিবেশী দু’দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে সুসম্পর্ক বাড়াতেই এই আমন্ত্রন। এই আমন্ত্রনকে আমরা স্বাগত জানাই। এটি আমাদের দেশের জন্যে নিশ্চই একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। পূর্বে বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে ভারতীয় মিলিটারি একাডেমীর একটি শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেছিলেন। জেনারেল মোহাম্মদ আবদুল মুবীন প্রধান অতিথি হিসেবে ভারতের ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমীতে (এনডিএ) পাসিং আউট প্যারেড পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেছিলেন। সেই দৃষ্টিকোন থেকে বিশ্বের মধ্যে সর্ববৃহৎ গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সেনা প্রধানের এই সফর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে জোরালো ভূমিকা রাখবে এবং বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে আরও উন্নত মর্যদায় অধিষ্ঠিত করবে বলে আমরা আশাবাদী। এনিয়ে সমালোচনার করা- কোন সুবিবেকবান নাগরিকের পরিচয় বহন করে না। দেশের রীতি-নীতি তার প্রচলিত নিয়মেই চলছে এবং চলবে। যে বা যারা এটাকে পুঁজি করে দেশে বিশৃংখলা সৃষ্টি করতে চায়- তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলতে চাই, আমরা বাঙ্গালী, আমরা বীরের জাতি, আমরা কোন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করতে শিখিনি। আমরা কোন রক্তচক্ষুকে ভয় পাইনা।চট্টগ্রামের ভাটিয়ারীতে বিএমএ-এর লং কোর্সে ক্যাডেটদের কমিশন কুচকাওয়াজে আগামী ১৬ জুন প্রধান অতিথি হিসেবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান উপস্থিত থাকবেন। অন্যান্য দেশের ন্যায় মুলত প্রতিবেশী দু’দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে সুসম্পর্ক বাড়াতেই এই আমন্ত্রন। এই আমন্ত্রনকে আমরা স্বাগত জানাই। এটি আমাদের দেশের জন্যে নিশ্চই একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। পূর্বে বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে ভারতীয় মিলিটারি একাডেমীর একটি শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেছিলেন। জেনারেল মোহাম্মদ আবদুল মুবীন প্রধান অতিথি হিসেবে ভারতের ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমীতে (এনডিএ) পাসিং আউট প্যারেড পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেছিলেন। সেই দৃষ্টিকোন থেকে বিশ্বের মধ্যে সর্ববৃহৎ গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সেনা প্রধানের এই সফর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে জোরালো ভূমিকা রাখবে এবং বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে আরও উন্নত মর্যদায় অধিষ্ঠিত করবে বলে আমরা আশাবাদী। এনিয়ে সমালোচনার করা- কোন সুবিবেকবান নাগরিকের পরিচয় বহন করে না। দেশের রীতি-নীতি তার প্রচলিত নিয়মেই চলছে এবং চলবে। যে বা যারা এটাকে পুঁজি করে দেশে বিশৃংখলা সৃষ্টি করতে চায়- তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলতে চাই, আমরা বাঙ্গালী, আমরা বীরের জাতি, আমরা কোন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করতে শিখিনি। আমরা কোন রক্তচক্ষুকে ভয় পাইনা।
©somewhere in net ltd.