![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট একটা ফার্মে কাজ করছি । সৌখিন লেখক । ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করি । পকেটে পয়সা থাকলে এদিক ঘুরে খরচ করে ফেলি । সুনীলের লেখার ভক্ত, শামসুর রাহমানের কবিতা পড়ি। বিদেশী লেখকের মধ্যে ড্যানিয়েল স্টীলের লেখা ভাল লাগে । সবচেয়ে ঘৃণা করি স্বাধীনতার বিরোধী শক্তিকে । একাত্তর আমার সবচেয়ে বড় অহংকার। ইমেইল: [email protected]
১
আমারও উড়ে বেড়ানোর ইচ্ছে ছিল। জীবনের প্রথম কবিতা লিখেছি তাই নিয়ে। কবিতাটা স্কুলের প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরষ্কার পেয়েছে। পুরষ্কার পাওয়ার জন্য সে কবিতা লিখিনি। বরং ঝামেলাহীন চিন্তাহীন একটি উড়ন্ত পাখী হতে চেয়েছি। প্রথমে চেয়েছি বাজপাখি হতে, একসময় ছোট টুনটুনিকেও ভাল লাগে। নিয়মিত প্রার্থনাঘরে যেতাম যাতে ঈশ্বর পাখী বানানোর কথাটা ভালভাবে শুনতে পায়। কাজ হয়নি দেখে মেঝেতে না খেয়ে পড়েছিলাম।
আমার জেদ সফল হয়। হঠাৎ চারদিক আলো করে দেবদূত এলেন। বললেন, এইতো এসেছি, তুমি যদি নিশ্চিত হও মানুষের সেরা জীবনটা বদলে পাখী হতে, তাহলে তোমাকে পাখী বানানো হবে। বলো কি রঙ চাও? আর কি ধরনের পাখী হতে চাও?
আমি সুযোগ পেয়ে পুরো ইচ্ছেটা বলি। আমার আজন্ম সাধ বাতাসে উড়ে যাওয়ার। পাখী, বাদুড় বা প্রজাপতি কোন কিছুতেই আপত্তি নেই। কিন্তু সঙ্গে সুদীর্ঘ আয়ু আর বিনা আয়াসে রাশি রাশি খাবার চাই । শেষবারের মতো মানুষের সুবিধাগুলোও ভাবি। যেমন প্রিয় টুনটুনি পাখীটা দু'দিন আগে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। তাকে খেয়ে ফেলে বাজ। বাজের শরীরও বয়সে মরো মরো। ওরা যে এত কম বাঁচে জানা ছিল না। তাছাড়া পাখীরা নাকি সখ করে ওড়ে না। খাবার খুঁজে নিতে বাধ্য হয়ে ডানা ঝাপটায়। খাবারের কষ্টটা ভাল লাগেনি। শুধু ডানার জন্য আয়ু বিসর্জন দিতেও মন চায় না। রুষ্ট হয়ে ফিরে যায় দেবদূত।
তারপর অনেকদিন মানুষ হয়ে পথ হেটেছি। মাঝে মাঝে পাহাড়ের গুহায় যেতাম। ইকারুসের আস্তানায় পড়ে ছিল তার হাতের পালক। লুকিয়ে সেগুলো নিজের হাতে পরে নিয়েছিলাম। নাড়িয়েছি। কিন্তু উড়িনি। কেউ এভাবে ওড়ে না। জেনেছি মানুষ কখনই এত সহজে উড়বে না।
২
ইতিহাসে কত শত বছর ধরে পথের দু'ধারে ইকারুসেরা মরে পড়ে আছে। সুখে থাকতে থাকতে শেষ আশাটা মাথা চাড়া দেয়। আবারও সাধনায় লুটিয়েছি - কেঁদেছি - যদি এই বাদামী চামড়ার মানুষটা অন্তত: একটি বার উড়ে যায়! ঈশ্বর এত কিছু পারেন। সামান্য এই ইচ্ছেটা কি তার কাছে জুটবে না? উড়ন্ত শরীর, সাজিয়ে রাখা খাবার আর একটু দীর্ঘ আয়ু? গভীর রাতে প্রার্থনায় ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
মাঝ রাতে জেগে উঠেছি। কী অবাক! নিজেকে উড়তে দেখলাম। পর্যাপ্ত আয়ু আর বাদামী শরীরের দুধারে ফিন ফিনে পাখীর ডানা। থরে থরে রাখা পনির সাজানো টেবিলে। যেন কোন অন্ধকার সরাইখানার অভিবাসী আমি। চারদিক অন্ধকার। প্রদীপ কিনতে গেছে সাকীর সহচর। অথচ আমি স্পষ্ট চোখে দেখছি রুটি, মদ, সাজানো খাবার। আমি শুধু উড়তে চেয়েছি। কষ্টহীন ডানা চেয়েছি। পাখী হতে বলিনি। তাই তেলাপোকা হয়ে দিব্যি আছি । অন্ধকারে তেলাপোকার চেয়ে ভাল আর কে দেখে, আর লোভী হয়ে কে বেঁচে থাকে অনায়াসে পাওয়া নর্দমার খাবারে?
------
ড্রাফট ১.০ / ব্লগার বাবুল হোসেইনের পোস্টে মন্তব্যকৃত
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
নৈশচারীর ছবিতে বড় হয়ে আছে আগুন ডানা। ভয়ঙ্কর ডানায় উড়ে চলছি মোরগ মার্কা মেঘে, পঁচা শসার ছিলকাকে অতিক্রম করে
২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩৩
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ইকারুসের আস্তানায় পড়ে ছিল তার হাতের পালক। লুকিয়ে সেগুলো নিজের হাতে পরে নিয়েছিলাম। নাড়িয়েছি। কিন্তু উড়িনি। কেউ এভাবে ওড়ে না। জেনেছি মানুষ কখনই এত সহজে উড়বে না।
অসাধারণ সুন্দর! শুভেচ্ছা কবি
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনার উদ্ধৃতিতে জীবনের অংশটা পেয়ে ভাল লাগলো।
৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪৫
করবি বলেছেন:
কেউ এভাবে ওড়ে না
কেউ এভাবে ওড়ে না
কেউ এভাবে ওড়ে না..............
চমৎকার পাঠ !!
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: করবী - কৃতজ্ঞতা
৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫২
সোমহেপি বলেছেন: শেষে এইটা কি হইলেন?
তেলাপোকাও একটা পাখি
একটা কথা থেকে যায়।এতসুন্দর করে লিখেছেন পাখি হবার কথা।শেষে তেলাপোকা হবার কৌতুকটা ধরতে পারছি না।
অনেক খাবার আর বয়স চাইছিলেন এই জন্যে নাকি?
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
তেলাপোকার পাখনা কি নাই? পাখনা থাকলে হেলভেশিয়ার ঠ্যাং সর্বস্ব চিকেন পাখী, সানমুনের কালো পেঙ্গুইন পাখী, চিড়িয়াখানার বালিহাস পাখী, মুখ লুকানো উটপাখীও পাখী - তেলাপোকার মতো এত উড়ন্ত জীবন্ত শক্ত পাখনা থাকতে, পাখী বলতে দোষ কি?
আর জীববিজ্ঞানীদের ভাওতাবাজী বিশ্বাস করবেন না - তাদের ল্যাটিন বুলিতে অর্থোপোডা না বেকিং সোডা সেটা কি প্রার্থনাগৃহের মানুষেরা বোঝে?
৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:১৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
আমি শুধু উড়তে চেয়েছি
চমৎকার!!
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনি উড়তে না জানলেও পানসে চাদেঁর সুবাস মেখে এই ভর সোডিয়াম আলোর দুপুরে অন্ধ দাঁড়কাকগুলো আর অভিমানী পায়রারা ঠিকই ওড়ে।
৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৬
চতুষ্কোণ বলেছেন: দারুন লিখেছেন!
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
কিছুটা দারুণ, হয়তো কিছুটা হতাশার কাইটিন ডানা - কালো শাড়ির লুকানো বিষাদপাখীটা যেন উড়ে যাচ্ছে আঁচল পাখায়
৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২২
সায়েম মুন বলেছেন: কমেন্ট থেকে পোষ্ট তুলে আনতেছেন। ব্যাপার টা খুব ভাল লাগছে। ঐ মুহুর্তের যে ভাবনা তা উঠে আসতেছে। হুমম শুধু উড়তে চাওয়া!! শেষে এসে তেলাপোকা প্রসঙ্গটা যেন আবহাওয়াটা গুমট বাঁধালো।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
ইদানিং কমেন্ট থেকে পোস্ট নেয়া হয়েছে অনেক।
উদ্দেশ্যহীন সাইকেলটা যে বাড়ির মাঝ দিয়ে যায়, তার সুকন্যার চোখে চোখ রাখে, আর চুড়ি হাতে যত্নে তুলে দেয়া মাচার সবুজ সবজি নিয়ে বাড়ি ফিরে আসে।
৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভয়ঙ্কর গল্প, শিশুতোষ গল্প।
ভাষার সহজ-সতঃস্ফুর্ততা-সাবলিলতা অনেক ভালো লাগলো, চমৎকার।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনার কমেন্টে আস্থা। আর পেয়ে গেলে এরেকটু সুখী হয়ে যাই।
৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪
শিমুল আহমেদ বলেছেন: এক কথায় চমৎকার। আমি শুধু উড়তে চেয়েছি.....
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: কবিতায় পাখী, বাস্তবে একজন মানুষ হয়ে আছি, থাকতে চাই।
১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
আমি সম্ভব হলে এলবাট্রস হতে চাই। মাটি ছেড়ে উঠতে কিংবা নামতে কষ্ট হবে, হোক। বিশাল ডানা মেলে বাতাসের প্রত্যেকটা স্রোত খুঁজতে চাই।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৩
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
ক্ষমা করুক বিধাতা বিশাল ডানার ভর,
উচাটন যে দোচালা ছায়ায়
অন্ধকার ক্রমাগত শুষেছে ফোটন। শীতলতা মাঝ সমুদ্রে পানিতে যখন তৃষ্ণার পানি নেই, যেন
সেই এলবাট্রসের স্তন পান করে আশাগুলো
বেঁচে ছিল আর
উজ্জল শনিবার
উঠে এসেছিলাম ধনুকস্রোতের ডাঙায়।
১১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমিও উড়তে চাই।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: কে না চায়, তবে সেই পাহাড়কে না ভেঙে ওড়ায় সে সাধ্য কোন বিধাতার?
১২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২১
সুরঞ্জনা বলেছেন: অসাধারন!!!
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৮
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: বাতাসে কি আবরও পূজ়োর গন্ধ ভেসে বেড়ায়? গ্রামে, শিউলি, পদ্ম, স্থল-পদ্ম, বুকস্টলে পূজ়ো-বার্ষিকী, কদমা, বাতাসা, নকুলদানা - সেই চেনা অক্ষরগুলোতে প্রায়ই সুরঞ্জনায় জেগে থাকি।
১৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৭
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: অসাধারণ লেখা।++++++
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২৩
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: তবে সেই গল্পের মতো উচ্ছিস্ট-পাখীটারও প্রশ্ন কাঙ্খিত পাওয়াতে এত যন্ত্রণা কেন? আর বাস্তবতা এত কঠিন হয় কেন?
১৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪০
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: চমৎকার।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:০৩
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা, ভাল থাকবেন
১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:১৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: খুব ভালো লাগল।++++
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৩৮
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: মাঝে মাঝেই স্বপ্নটা দেখতাম,আমাকে কেউ ধরতে আসছে,আমি দৌড়াচ্ছি,প্রচন্ড আতঙ্ক গ্রাস করছে,আর একটু হলেই ধরে ফেলবে হয়ত,কিন্তু দৌড়ুতে গিয়ে হাত নাড়ালেই উড়ে যাচ্ছি,সে কি প্রচন্ড প্রানপনে উড়ে যাওয়া আমার,শুধু হাত নাড়ালেই,ডানা লাগেনা একদম।সে এক অন্যরকম সুখ...
বহুদিন দেখিনা আমার পুরোনো স্বপ্ন।কিন্তু চোখ বন্ধ করলেই স্পষ্ট দেখি শেষবার দেখা উড়ে যাবার স্বপ্নটা।ভাল লাগায় ভরে যায় ভেতর।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৮
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনি তো ভাল স্বপ্ন দেখতেন ছোটবেলায় অধিকাংশ স্বপ্নে দেখতাম পিছনে দৈত্যদানো বা মুরুব্বী গোছের দৌড়াচ্ছে আর আমি ফুল স্পিড়ে দৌড়াতে গিয়ে কার্টুনের বিড়ালের মতো একজায়গায় দৌড়াচ্ছি। আর তখনই ধপ করে কিছু একটা লেগে ধপপাস করে পড়ে গেছি।
১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: দেখতেন মানে কি!কদিন হলো দেখছিনা,কিন্তু আমি জানি,আবার দেখব।আমার স্বপ্ন আমাকে ছেড়ে যাবেনা।কদিন হয়ত অভিমান করে আছে,ভাঙলেই দেখা দেবে।আহা.....
আবার উড়ব,আমি আবার উড়বো....
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: তাও ভালই। আমার এক ক্লাসমেটের অভিযোগ ছিল সে নাটকের মতো সিরিয়াল স্বপ্ন দেখে। এলোমেলো স্বপ্ন দেখার খুব ইচ্ছা তার, কিন্তু নাকি হয় না।
১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: শেষ লাইন টা।
তেলাপোকাই তো!
না।ইকারুসের ডানা।যদি।ইস।একবার।
১০ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
যে ডানাটা আছে উড়ে বেড়ানোর - সেই কল্পনার ডানা।
ফেলে লোভে তেলাপোকা আর পাখীর ক্লোন হয়ে ইকারুস ... বড় বেইনসাফ মনে হয় নিজের দিকে
ভাল থাকবেন
১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৪৮
স্বপ্নখামারী বলেছেন: অনবদ্য...
ঝাড়া ৩মিনিট স্তব্ধ হয়ে থাকলাম...
ভাষা পাচ্ছি না...
+++++
১০ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
আমিও এই দায়সারা পোস্টে এমন মন্তব্যে ভাষাহীন।
২০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
বাবুল হোসেইন বলেছেন: লেখার পিঠে এত সুন্দর লেখা বেড়িয়ে আসে তা কেবল সত্যিকারের লেখকরাই পারেন। আহ কি সুন্দর। মনে হচ্ছে আমার লেখার থেকেও সরস লেখা।
অসাধারণ !!
২১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৬
স্বপ্নখামারী বলেছেন: উঁহু.. না মন্তব্য, না লেখা.. কোনটাই দায়সারা মনে হচ্ছে না..
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২৯
নৈশচারী বলেছেন: উফ কি ভয়ঙ্কর একটা লেখা! simply splendid!
শেষের লাইনটা বলে দিল সবকিছুই!