![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"মোবাইল ফোনে ছাত্রীকে অসঙ্গত প্রস্তাব দিচ্ছিলেন শিক্ষক। কিন্তু যিনি ফোনটি রিসিভ করে ‘হা-হু’ করছিলেন তিনি ছিলেন ছাত্রীর মা। মেয়েকে লক্ষ করে শিক্ষকের অদ্ভুত ও অনৈতিক কথা শোনার এক পর্যায়ে মোবাইল ফোন কানে রেখেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন হতভাগা মা। আর এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর এলাকায় এখন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চলছে তোলপাড়।"
পুরনো খবর। যাদের বিস্তারিত জানার ইচ্ছা। তাদের জন্য লিংক (কমেন্টে)
***
"শিক্ষকেরাই জাতির মেরুদণ্ড"
"teaching is a noble profession"
বাক্য গুলো বইয়ের পাতাতেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে। বই পড়ুয়া কিশোর ছাত্রটা রাতের ঘুমে শিক্ষকতার মহান পেশা নিয়ে স্বপ্ন দেখে। আর সকালে উঠেই দৈনিক পত্রিকার পাতায় মৃত্যু ঘটে তার কচি স্বপ্নের।
হোয়াইট বোর্ডের উপর ম্যাথ স্যারের অংক কষার স্পিড দেখে ছেলেটা ভেবে নেয়,
"আমিও একদিন এভাবে অবাক করে দেবো আমার ছাত্র/ ছাত্রীদের! " পরক্ষণেই তার মেয়ে সহপাঠিনীর গায়ে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা স্যারকে দেখে সে আরো একবার অবাক হয়। কিশোর ছেলেটার এই অবাক চাহনিতে মিশে থাকে লজ্জা আর ঘৃণা।
----
জানিনা আমাদের জেনারেশন কিভাবে চিন্তা করে। কিন্তু আমি আমার সম্পর্কে আমি জানি। পড়াশোনায় অমনোযোগি হলেও শিক্ষক দেখেছি অনেক।
কোচিংয়ের সেই স্যারের কথা এখনো আমি ভুলিনি, আমাদের দশ মিনিট ক্লাস নিয়ে পাশের রুমে বিশ মিনিট কাটিয়ে আসতো। মেয়েদের উচ্চৈঃস্বরের হাসির ফাঁকেও স্যারের হাসিটা আমার কানে খুব বাজতো।
সোহানাকে চোখ দিয়ে ধর্ষণ করা সেই গ্রামের স্যারকেও আমি দেখেছি। নামীদামি স্কুলের শিক্ষক (!) পরিমলকে দেখেছি। গ্রামের আকরাম আর শহরের পরিমলের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। কি ভাবলেন? ওরা দুজনই শিক্ষক এজন্য কোন পার্থক্য নেই? নাহ্! ওদের মিল অন্যখানে,
"ওরা যৌন ক্ষুধায় আক্রান্ত কোন এক জানোয়ার। শিক্ষিত (!) জানোয়ার।"
ওরা পড়ালেখা শিখেছে শিক্ষক হওয়ার জন্য না, ছাত্রীদের বুকের দিকে তাকিয়ে থাকার জন্য। যত্রতত্র গায়ে হাত দেয়ার জন্য। সুযোগ পেলেই যৌন হয়রানি করার জন্য। "
অথচ লোকগুলো খেয়াল করে না যে, জন্মের পর কেঁদে ওঠা আমার মুখে দুধ গুঁজে দেয়া মহিলাটাও এই ছাত্রীর মতোই একজন নারী। অন্তত মায়ের কথা ভেবে "নারী জাতি"কে একটু সম্মান করা যায় না?
না...না! তা যাবে কেন!! সবাইকে
"মা-বোন" ভাবলে ছাত্রী ভাববো কারে!!
তাইনা? ছাত্রী ভাববেন তারে, যে "নারী"। আপনার মায়ের মতোই "নারী"
----
চরিত্রবান শিক্ষক আছে। তাদের সংখ্যা খুবই কম। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি অতিরিক্ত আকর্ষণ শিক্ষকতা পেশার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তবে আপনি যদি পরিমলের মতো হতে চান তাহলে ভিন্ন ব্যপার।
আদর্শ শিক্ষক হতে গেলে আপনাকে "হিজড়া অথবা পুরুষত্বহীন" হতে হবে!
আরিব্বাস! এতো চমকে ওঠার কি আছে!
কোচিংয়ের ডিজুস মেয়ে গুলো বুয়েটিয়ান দাড়িওয়ালা স্যারটাকে "হিজড়া" বলে! স্যার নাকি ওদের সাথে হাসাহাসি করে না। চোখের দিকে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারে না। ইত্যাদি ইত্যাদি অভিযোগ। মোটকথা স্যারের কোন ফিলিংসই নাই! সুতরাং সে একজন "হিজড়া"
প্রাইভেট টিউটর বাতিল। কারণ তার মধ্যে জড়তা আছে! কেন? উনি নাকি ঠিক মতো কথাই বলতে পারে না! অথচ স্যারের আসল দোষটা ছিলো টেবিলের নিচে ছাত্রীর কোমল পায়ের স্পর্শ থেকে নিজের পা কে সরিয়ে নেয়া।
ছাত্রী তোমাদের স্বাগতম!! "হিজড়া" কিংবা "জড়তাওয়ালা" স্যার পরিহার করে চলে আসো তোমরা পরিমলদের জগতে। আমরা আরো একটি খবরের অপেক্ষায় ....
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
নিউক্লিয়াসে অবস্থানরত ইলেক্ট্রন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
নিকষ বলেছেন: "হিজড়া স্যার! ফিলিংস নাই!" - কমেন্টের কি জাত
এগুলি বলে শিক্ষিত হইয়া দেশ জাতির উন্নতি করব!
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
ফিলিংস বলেছেন: সবাই যার যার অবস্থান থেকে নষ্ট হয়ে গেছে।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
মোঃ খালেকুজ্জামান ফয়সাল বলেছেন: আমি যখন গ্রামের স্কুলে পড়তাম তখন আমাদের গণিতের স্যার ছিল এইরকম লুইচ্ছা, মেয়েদের দিকে বাজে দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকত, নিজের ঠোট কামরাতো, গায়ে হাত দিত। আমরা সবাই বুঝতাম কিন্তু কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পেতাম না কারণ স্যার খুব মারতো। গ্রামের স্কুল হওয়ায় অভিবাবকরা এতটা সচেতন ছিল না। স্কুল ছুটির পর মানুষ খুব একটা স্কুলে যেত না। স্যার তখন প্রাইবেট পড়াতেন। দুঃখজনক হল আমাদের সাথের কয়েকটা মেয়ে স্যার এর কাছে পড়ত শুধু স্যারের সাথে মজা করার জন্য। পরবর্তীতে মেয়ে গুলা তাদের স্বচরিত্রের বিকাশ করতে পেরেছিলেন।
স্যার এখনো ঔ স্কুলেই আছেন। আমার আর স্কুলে যাওয়া হয় না। স্যার হয়ত আগের মতই তার স্বীয়কর্ম সাধন করেই চলছেন।।।
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
ড. জেকিল বলেছেন: ছাত্রী ও শিক্ষক দুই জনের জন্যই কথাগুলো খারাপ, নোংড়া আর কষ্টকর। কিন্তু সত্যকে পাশ কাটানো যায়না।
৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
নিউক্লিয়াসে অবস্থানরত ইলেক্ট্রন বলেছেন: খালেকুজ্জামান ফয়সাল,
গ্রামের ব্যপারটা সত্যিই দুঃখজনক। আমাদের প্রতিবাদের ভাষা বরাবরই নিরব থেকে যায়।
৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭
নিউক্লিয়াসে অবস্থানরত ইলেক্ট্রন বলেছেন: ফিলিংস,
ভালো বলেছেন। আমাদের অবস্থান থেকে আমরা না হয় স্রোতের বিপরীতেই হাঁটলাম। সবার মতো নষ্ট হয়ে গেলে বিবেকের কাছে কি জবাব দেবো!
১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ???
১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩০
নিউক্লিয়াসে অবস্থানরত ইলেক্ট্রন বলেছেন: !!!
১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
এক্স রে বলেছেন: এই "কিছু" শিক্ষকই নোংড়া করছে শিক্ষকতা শব্দটিকে। কিছু ক্ষেত্রে তারা পাচ্ছে ছাত্রীদের সহযোগীতা। আর প্রাইভেট টিউটরের সাথে তো ছাত্রীর প্রেম অহরহই ঘটে
১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
নিউক্লিয়াসে অবস্থানরত ইলেক্ট্রন বলেছেন: হুম!
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: হুম...বদ কিছু পোলাপাইন আছে যারা স্যারদের ব্যবহার করে আবার কিছু বদ 'স্যার' আছে যারা ছাত্রীদের ব্যবহার করে...
সো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহমত!