![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকালের আগের রাতে চোখে ঘুম নেই শুধু উত্তেজনা।কারন যে কলেজে পরেছি সেই কলেজে ইংরেজি প্রভাষক হিসাবে যাচ্ছি।সাররাত বিবিন্ন।চিন্তায় ঘুম আসেনি।সকালবেলা নুতন বানানো শার্টপেন্ট ব্লেজার পরার পর নিজের কাছেই নিজেকে অদ্ভুত সুন্দর লাগছিল।বরিশাল থেকে সোজা বাইক বাড়া করে চলছি চোখে শুধু স্বপ্ন ।সবার আগেই পৌছালাম।১০বসরের আগের পুরানো মুখ গুলো আমাকে গিরে কত উচ্ছাস তারা আমাকে দেখে খুবই আনন্দিত হয়েছে।তার কিছুক্ষন পর আমার২বন্ধু বিপলব,ফারুখ আসল আমরা সবাই অনেক মজা করছি।সবচাইতে মজা করছি ফারুককে নিয়ে কারন ওর ইন্টারমিডিয়েটের স্যার আমাদের সাথে পরীক্ষা দিচ্ছে।এই নিয়ে কত মজা করছি।এরইমাঝে পরিক্ষার সময় হল আমরা ১২জন পরিক্ষা দিলাম আমাদের মাঝে জগনাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মেধাবী ছেলে ছিল।কয়েক মুহুর্তের মাঝে আমরা সবাই ক্লোজ ফ্রেন্ডের মত হইলাম তা থাক। পরীক্ষা দিলাম খুব ভালো। আমি ১ম হলাম,জগনাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেটি ২য় বিপ্লব ৩য়,ফারুক ৪র্থ হল।সবাই ভাবছে হয় আমি না হয় জগন্যাথের ছেলটি টিকবো কারন আমি ১ম আর ও আমার চাইতে স্মার্ট ভোকাল ভাল।যাক খুশি মনে সভাইকে নিয়েলান্চে চললাম এসে দেখি পরিবেশ থমথম আমাদের মাঝে যে ছেলেটি কার সাথে কোন কথা বলেনি সে ৬ষ্ঠ অবস্থানে ছিল প্রিন্সিবাল(পাল)কে টাকা পয়সা দিয়েছিল ৪জন স্যার ও প্রিন্সিবাল(পাল)মিলে সব গুছিয়ে তাকেই আ্যপয়েন্ট করল শিক্ষক সম্প্রদায় ছোট করল কেন ঘুস যদি নিবিতো আমার কাছ থেকে নিলে ফোস্কা পরত।বন্ধুদেরকে বলছিলাম আমার কলেজে দুর্নিতি হবে না কিন্তু শেষে ল্জা পেলাম।এবার বুজলাম এ যুগের ছেলেরা কেন গুরুকে সন্মান করেনা।বিঃদ্রঃ-ওখানকার মেক্সিমাম টিচাররা অনেক ভাল।তারা কলেজ ছুটিতে ছিল।ঘটনাটি সাবেক স্বরাষ্টমন্তী আলতাফ হোসেনের আখতার হোসেন চৌঃমেঃ কলেজের যখন ফিরছিলাম তখন কিছু ভাল স্যার আর স্টাফরা দারিয়ে আছে ।সবার চোখ ছলছল করে।একজন স্টাফ বলল তোমারে দেইখা কইলজাডা বইরা গেছিল।এতখন তোমার জন্য দুআ করছিলাম কিন্তু একি হলো।তবে আমার দুজন শিক্ষক মসজিদে বইসা আমার জন্য দুআ করছে।ধন্যবাদ রিয়াজ স্যার বীন আমিন স্যারকে তারা আমার জন্য অনেক চেষ্টা করছে।
©somewhere in net ltd.