নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালো লাগে জীবনকে ভিন্নরপে রুপে দেখতে,জীবনের রস আস্বাদন করতে.......

ধুঁপছায়া

জীবন এত ছোট কেন?

ধুঁপছায়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৈশাচিকতার শিকার ১৩ বছরের "রাজন "

১৩ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

কতটা নৃশংস হইতে পারে মানুষ জাতি!! মানুষের জীবনের মূল্য এখন হয়ত বা কিছু তুচ্ছ সরঞ্জামাদির সমান।ছোটবেলা থেকেই এটাই মেনে আসছি যে,মানুষ হলো আশরাফুল মাখলুকাত, অর্থ সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষকে আল্লাহতায়ালা সৃষ্টির সেরা এজন্যই বানিয়েছেন যেন মানুষ সৃষ্টির সেরা কাজটাই করতে পারে। কিন্তু এটা তো বাস্তবতা নয়।১৩ বছরের একটা বাচ্চাকে চুরির দায়ে জীবন দিতে হলো। কিন্তু সত্য টা এখনো কেউ জানে না যে,সে আদৌ চুরি করেছে কি না!! আর যদি সে পেটের দায়ে চুরি করেও থাকে, নিশ্চই তার শাস্তি মৃত্যু নয়! আর যদি সেটাই শাস্তি হয়,তাহলে সবার জন্য এক শাস্তি কেন নয়???? মানুষ কতটা পৈশাচিক হতে পারে সেটা অই ভিডিও ক্লিপ দেখলেই বুঝা যায়। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো যে, মানুষ রুপে পশুগুলো তাদের এই পৈশাচিকতাকে অনেক গর্ব করার বিষয় মনে করে,ওট্টহাসি দিয়ে তারা তাদের এসব নোংরা কর্মকান্ডের ভিডিও করেছে।ভয় লাগে,রাজন এর মায়ের কথা চিন্তা করে!বাসার বড় ছেলে সবজি বিক্রি করতে যায়ে লাশ হয়ে ফেরত আসছে।কেমন টা লাগতে পারে মায়ের!!!!! সবকিছুর উপরেই মানুষ আশা নিয়ে বসবাস করতে পছন্দ করে।আমরাও এটাই আশা করি যে,অতি শীঘ্রইই সেসব পশুদের বিচার করা হবে।সবশেষে মানবধর্ম যেন জয়ী হয়।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: তাদেরও হয়ত সন্তান আছে। নইলেও একদিন তারা বাবা মা হবে তাদের বুকে কি কোনোদিন ভাসবেনা রাজনের আর্ত মুখের ছবিটি?

বিস্মিত হই। অবাক হই।
আমাদের বিবেক জাগ্রত হোক- সৃষ্টিকর্তার কাছে এই চাওয়া টুকু ছাড়া বুঝি আর কিছুই বলার নেই।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

ধুঁপছায়া বলেছেন: হুম,ওদের এই বিবেকবোধ টুকু নাই। কিছুদিন আগে শুনেছিলাম,"মানুষকে মারার মধ্যে বলে এক রকম আনন্দ পাওয়া যায়। আর যখন অই মারের কারনে আহত এর শরীর থেকে রক্ত বের হয়,তখন এক রকম পৈশাচিক আনন্দ পায় মানুষ " এই ঘটনা ও ঠিক সেরকম ই, সেই পৈশাচিক আনন্দ এর কাছে নিজেদের বিবেকটুকু বিক্রি করে দিছে অইসব অমানুষের দল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.