![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"যখন যুবক ছিলাম, ছিলাম চালাক, তাই চেয়েছিলাম নিজের মতো করে পৃথিবীকে বদলিয়ে নিতে - এখন বয়স বেড়েছে - অভিজ্ঞতা হয়েছে, বেড়েছে জ্ঞান - তাই চাচ্ছি নিজেকে বদলাতে" - ------------------------- জালালুদ্দিন রুমি I think free speech is free speech no matter what, even if it does promote hatred. We also have the freedom to not listen to hatred. [এস্কিমো ব্লগের সতর্কীকরন: রাজাকার, আল বদর, আল শামস্, শান্তি কমিটি, ও '৭১ এর দালাল সমর্থকরা নিজ দায়িত্বে প্রবেশ করুন... (জামাত ও শিবির না আসাই ভাল!)] জন্ম: পিতার কর্মস্থল নোয়াখালীর হরিনারায়নপুর রেলওয়ের কোয়ার্টারে। শৈশব কেটেছে হবিগঞ্জের শায়েস্থাগঞ্জে। ঢাকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা শেষ করে দেশে সরকারী/বেসরকারী চাকুরী করে দেশ ত্যাগ...পথিমধ্যে নেদারল্যান্ডসে গাধার পিঠে আরো কিছু বই চাপিয়ে কানাডার টরন্টোতে চলে আসা। চেষ্টা চালাচ্ছি কানাডার হিমশীতল মাটিতে বসত গড়তে...কিন্তু শিকড়ের টানে সবসময়ই মন চলে যায় ধলেশ্বরীর পাড়ে। বাংলাদেশকে একটা আধুনিক এবং সমৃদ্ধ দেশ দেখার স্বপ্ন নিয়ে ব্লগিং করা।
বাংলাদেশে ভাংগা সুটকেস একটা বিরাট আলোচিত বিষয়। রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্যে ভাংগা সুটকেসের নানাবিধ ব্যবহার আমরা লক্ষ্য করেছি। কিন্তু জাতির অলস বুদ্ধিজীবিগন ভাংগা সুটকেস কিভাবে উন্নতির মুলে অশেষ ভূমিকা রেখেছে তার বিষয়ে কোন গবেষনা না করায় এই অধমকেই তা নিয়ে কিছু বলতে হচ্ছে। অধমের জ্ঞান খুবই কম - তাই ভুলত্রুটির জন্যে অগ্রীম মাফ চেয়ে রাখছি।
সূচনা -
খুব ছোটকালে দেখেছি আমাদের বাসায় একটা সুটকেস ছিলো। পিওর চামড়ার বাদামী রংগের সুটকেস। কিন্তু হাতলটা ভাংগা। মা সেই সুটকেসটাকে যত্নকরে আলমারীর উপরে রেখে বিছানার চাদর দিয়ে ঢেকে রাখতেন। মাঝে মধ্যে সুটকেসটা নামানো হতো - তখন আমরা হুমড়ি খেয়ে পড়তাম সুটকেসে উপর। সেখানে কিছু শাড়ী, পাঞ্জাবী আর এলবাম ইত্যাদি ছিলো। ধারনা করি এই সুটকেসটা ছিলো মা-বাবার বিয়ের সুটকেস। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা গ্রামে চলে গেলে বাসার সবকিছু লুট করে রাজাকার আর বিহারীরা। সাথে সুটকেসটাও। মুক্তিযুদ্ধে পর থেকে আমাদের পরিবার প্রচন্ড আর্থিক সংকটে পড়ে। জানি না হয়তো সেই ভাংগা সুটকেসটা থাকলে আমাদের পরিবারের জন্যে অলৌকিক কিছু বিত্ত বৈভবের ব্যবস্থা হতো। এই বিষয়টি আগে ভাবিনি - ১৯৯১ সালের পর থেকে সুটকেসটার কথা মাঝে মধ্যেই মনে পড়ে।
একটা সুটকেসের সন্ধানে -
বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের শেষ দিকে হক কথা আর গনকন্ঠ নামে দুইটা পত্রিকা ছিলো। সেগুলোতে চমকদার খবর দিতো - তার মধ্যে ছিলো শেখ মুজিবের ছেলেরা ব্যাংক লুট করে কাড়ি কাড়ি টাকার পাহাড় তৈরী করছে - শেখ কামালের বিয়েতে কয়েক সের ওজনের সোনার মুকুট উপহার দেওয়া হয়েছে। তারপর ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব নিহত হলো সপরিবারে ( ভাগ্যগুনে বেঁচে গেলো দুই মেয়ে। যারা ১৯৮১ সালের আসে দেশে আসেনি) এবং রাষ্ট্র শেখ পরিবারের সকল সম্পদ বায়েজাপ্ত করলো। ধারনা করি শেখ সাহেবের ছেলেদের ডাকাতির টাকা আর সোনার মুকুটও সরকারের কোষাগারে জমা হয়েছিলো। পরে অনেক দেন দরবার করে শেখ সাহেবের মেয়ে বাড়ী ফেরত পেলেন আর সাথে সিজারলিস্টের সব মালামাল। কিন্তু আলোচিত টাকা আর স্বর্ন সিজার লিস্টে ছিলো না - আর পেলেনও না। তাইলে সেগুলো গেলো কই? ১৯৯৬ সালের পর বঙ্গবন্ধু যাদুঘর দেখতে গিয়ে সবগুলো রুমে খুঁজে দেখলাম কোন ভাংগা সুটকেস আছে কিনা - পাইনি। তাই মনে হয় - ভাংগাসুটকেসের অভাবে শেখ সাহেবের সম্পদ আমাদের চোখের আড়ালেই থেকে গেলো।
অলৌকিক ভাংগা সুটকেসের সন্ধান -
১৯৮১ সালে বাংলাদেশে আরেক প্রেসিডেন্ট (সামরিক বাহিনী থেকে যিনি রাষ্ট্রীয় সকল সুযোগ সুবিধা ব্যবহার করে একটা দল তৈরী করে ক্ষমতাশীন হয়েছিলেন) একদল সেনানদস্যের হাতে নিহত হয়েছিলেন। রাষ্ট্রের সম্পদ নিজেরমতো ব্যয় করে রাজনীতি করা এই প্রেসিডেন্টকে ব্যক্তিগত সততার প্রবাদ পুরুষ হিসাবে প্রচার করা হয়েছে। উনার ছিলো একটা ভাংগা সুটকেস। সেখানে উনি ছেড়া গেঞ্জি রাখতেন। আর উচ্চমূল্যের সাফারীগুলোর জন্যে নিশ্চয় দাবী ওয়্যারড্রোব ছিলো - কিন্তু আমরা তা জানি না - কারন সেনানিবাসের সুরক্ষিত প্রাসাদে উনি বাস করতেন - যেখানে সাধারনের প্রবেশাধিকার ছিলো না। উনার মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় টিভিতে সেই অলৌকিক ভাংগা সুটকেসের হৃদয় বিদারক কাহিনী আমরা দেখেছি। কিন্তু মাত্র ২০ বছরের মাথায় সেই ভাংগা সুটকেসটি থেকে সাড়ি সাড়ি জাহাজ, কাপড়ে কল, ডিস্ট্রিলারী বের হতে লাগলো। সেই ভাংগা সুটকেসের উছিলায় ২৭ টা টিভিতে সজ্জিত হলো বেগমের বাসস্থান। সেই দিন ভাংগা সুটকেসের কাহিনী যে টিভিতে দেখানো হলো - ৩০ বছর পর সেই টিভিতে দেখালো ভাংগা সুটকেস থেকে বের হয়ে আসা মালামাল বহনের জন্যে গঠিত একটা রাহনৈতিক দলের জাতীয় নেতাদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির তত্ত্বাবধানে চার দিন ব্যাপি বিলাশবহুল মালামাল পরিবহনের দৃশ্য। সবই ভাংগা সুটকেসের উছিলা।
সুটকেসের মর্ম বুঝতে না পারার খেসারত -
আওয়ামীলীগের বর্ষিয়ান নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ৭০ লক্ষ টাকা বিষয়ক জটিলতায় ফেঁসে গেছেন এবং ধারনা করি উনি হয় পদত্যা করবেন - অথবা পদ হারাবেন। এই জটিলতার ফলাফল যাই হোক - উনি যে ভাংগা সুটকেসের মর্যাদা বুঝতে অপারগ তা নিশ্চিত করে বলা যায়। উনার এপিএসএর উচিত ছিলো একটা ভাংগা সুটকেসে অর্থগুলো পরিবহন করা। সুটকেসে অর্থ পরিবহন এবং দেশের বাইরে পাচার যে কতটা নিরাপদ তা হাতে হাতে প্রমান দিয়েছে বিগত জোট সরকারের প্রিন্স। কিন্তু সুরঞ্জিত বাবুর এপিএস বস্তায় টাকা বহন করছিলেন। এইটা যেমন টাকার জন্যে অপমানকর - তেমনি সুটকেসের অমর্যাদা বটে।
আমার ব্যক্তিগত আফসোস -
দেশের বাইরে আছি ম্যালা সময় ধরে। কয়েক বছর পর পর দেশে যাবার সময় সুটকেস কিনতে হয় - কারন দেশে গিয়ে ফেরত আসার পর সুটকেসগুলো কোন ভাবে না ভেংগে থাকতে পারে না। যেহেতু ভাংঘা সুটকেসের মর্ম বুঝতে অপারগ ছিলাম - তাই প্রতিবারই দেশ থেকে এসে সুটকেসগুলো গুডউইল (এনজিও - যারা পুরোনো জিনিসপত্র বিক্রি করে অর্থ সমাজকল্যানে ব্যয় করে) এ দিয়ে দিতাম। এবার দেশ থেকে আসার পর অধিকাংশ একটা ভাংগা সুটকেস রেখে দিয়েছি অলৌকিক কিছু আশায়। কিন্তু তেমন কোন লক্ষন দেখতে পাচ্ছিলাম না - তাই ঠিক করেছি সেই সুটকেসে কয়েকটা ছেড়া গেঞ্জি ঢুকাবো - তাই এখন গেঞ্জি ছেড়ার জন্যে অপেক্ষা করছি। আশা করি এই সুটকেস - গেঞ্জির কম্বাইনড একশনে জাহাজের বহর না হোক একটা নতুন গাড়ী কেনার সুযোগ পাবো। কিন্তু এইটা লুকিয়ে রাখলে হবে না। প্রচার করতে হবে।
উপসংহার -
উপরের আলোচনা আর পর্যালোচনা থেকে নিম্চিত প্রতীয়মান হয় যে - ভাংগা সুটকেসের ভিতরে ছেঁড়া গেঞ্জি সংরক্ষন অলৌকিক সম্পদ প্রাপ্তির একটা নিম্চিত পন্থা। পাঠক - আজই আপনি একটা ভাংগা সুটকেসের ভিতরে একটা গেঞ্জি ঢুকিয়ে - তা ভিডিও করুন। যেহেতু টিভিতে আপনার কাহিনী প্রচার করা হবে না - তাই এই ভিডিও ইউটিউব - ফেসবুক ইত্যাদিতে পোস্ট করুন এবং চুপ করে অপেক্ষা করুন। আশা করা যায় এই সুটকেস আপনার ভাগ্য খুলে দেবে।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৪০
এস্কিমো বলেছেন: কালও দেখলাম একজন আমারে দাদা ডাকে - কাহিনী কি?
না ভুমিপুত্র হতে পারিনি - তবে ভূমিপুত্রদের প্রতি সন্মান রাখি।
এইটা একটা কথা ঠিকই বলছেন - রানী বশ্যতা স্বীকার করা বিষয়টা সত্যই কঠিন ছিলো - কিন্তু নিজেদের দেশে তার চেয়ে বেশী কষ্ট পাচ্ছিলাম - নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিলো।
আমি কি বলছি আমি দেশপ্রেমিক - কোথায় পাইলেন এই কথা। দেশপ্রেমের হালকা বড়ি গিলাইয়া রাজনীতিবিদরা পাবলিকরে পাগল বানায়। সেই ফালতু প্রেম আমার নাই - তবে দেশের মানুষের ভাল মন্দ চিন্তা আমাকে এখনও নাড়া দেয়।
জাতীয়তা বেচার কথা আসছে কোথা থেকে - আমি এখনও বাংলাদেশের নাগরিক (বাংলাদেশী) বাংলায় কথা বলি - বাংলায় লিখছি - বাংলা সংস্কৃতি ধারন করি (বাঙ্গালী) - সমস্যা কোথায় রে ভাই?
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩০
এস্কিমো বলেছেন: আরেকটু -
না, আমি ছাত্রলীগ করিনি কখনই। একসময় শিবির করছি।
এখন একটা প্রশ্ন করি - আপনি এতো বড় লেখা পড়ে সেই বিষয়ে কোন আলোচনা না করেই আমার ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে ব্যষ্ত হলেন কেন?
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:২৭
পথহারা নাবিক বলেছেন: ভাই একটু কষ্ট করে বলবেন কি সুটকেসটা কি কম্পানির ছিলো!!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৩৫
এস্কিমো বলেছেন: শিয়ালকোটের তৈরী ছিলো মনে হয় - তবে কোম্পানী মনে হয় বিষয় না। বিষয় হলো - সুটকেস প্লাস ছিড়া গেঞ্জি।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৩১
নাম বলবো না বলেছেন: দাদা আবার আওয়ামী লীগ করেন না বলে ঘোষনা দিয়েছেন, আমার মনে হচ্ছে আওয়ামী লীগ-ই এস্কিমো দাদারে করে।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩২
এস্কিমো বলেছেন: এইটা ঠিক - আপনার কাছে এইটা খুবই স্বাভাবিক মনে হচ্ছে কারন যেভাবে সরকার শিবিররে দৌড়ের উপর রাখছে ..
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৪৮
ফারযানা বলেছেন: ভাংগা সুটকেস না খুজে কালো বিড়াল খুজেন - ভাগ্য খুলতেও পারে।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩৩
এস্কিমো বলেছেন: উপদেশটা কি পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে দিলেন?
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৫১
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: হায়রে সুটকেস
একটা অনুরোধ ছিল, ৭৫ এর পর থেকে ৯৫ পর্যন্ত একটা রিভিউ চাই। অনেক কিছুই অজানা আছে। সময় করে একটা পোস্ট দিলে খুশি হব।
ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকুন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩৩
এস্কিমো বলেছেন: চেষ্টা করবো, ইনশাল্লাহ!
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:১২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আচ্ছা আপনি না ২ দিন পুর্বে আমার পোষ্টে গিয়ে লিখলেন
"আমি কোন দিন আওয়ামীলিগের গুনগান করলাম?"
আজ ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কি লিখলেন এইটা
"আওয়ামীলীগের বর্ষিয়ান নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ৭০ লক্ষ টাকা বিষয়ক জটিলতায় ফেঁসে গেছেন"
তারেক টাকা খাইলে এস্কিমো সাহেবের কাছে সেটা হয় দুর্নীতি আর দাদাবাবু খেলে এস্কিমো সাহেবের কাছে হয় ফেঁসে যাওয়া
এইবার বুঝলাম সেই প্রবাদ বাক্যটি "কৃষ্ণ করলে হয় লিলা আর আমরা করলে বিলা"
বুয়েট থেকে পাস করা একটা মানুষ আর কতটুকু আত্নসম্মান বিসর্জন দিতে পারেন সেটাই দেখার জন্য হলেও সামুতে ব্লগিং চালিয়ে যাব।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩৫
এস্কিমো বলেছেন: ধন্যবাদ - আপনারা যে করছেন তার স্বীকার করার জন্যে।
প্রশ্ন হলো এই শব্দের পরিবর্তে কোন শব্দটা আপনার পছন্দ বলেন - তাই দেবো।
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:৫৬
ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: হা হা হা ... nice try to protect S Babu aka Kala Biral's skin. Not this time দাদা। পাপের ওজন এত বেশি ভাঙ্গা স্যুটকেস দিয়ে তা ঠেকানো যাবে বলে মনে হয়না...অন্য কোন রাস্তা খুজেন। অসময়ের কীর্ত্তন অনেক সময় বেসুরা লাগে। এটা জিয়াউর রহমানের ভাঙ্গা স্যুটকেস গানের সময় নয়, এটা সুরু বাবুর বস্তা ভরা কালো বিড়ালের সময়।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩৭
এস্কিমো বলেছেন: সেই কথাইতো বললাম। আফসোস সুরু বাবু আপনার মতো একজন এডভাইজার পাইলে হয়তো বস্তায় টাকা না ভরে সুটকেসে ভরতো।
একটা অন্যায় আরেকটা অন্যায়কে মুছে ফেলে না - তাই ভাংগা সুটকেসের কাহিনী যত তিতাই হোক - আপনাকে শুনতেই হবে। নো চয়েজ। সাথে বিড়ালের বস্তায়ও ফাও পাবেন। নিয়মটা জানেন তো - আসলটা না নিলে ফাওটাও পাবে না।
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:০৩
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: দাদা তাহলে ভাঙ্গা রেকর্ড বাজানো আর বন্ধ করলেন না!! গত পাঁচ বছরে ব্লগে আর ফেসবুকে কতশত বার এই লেখাটা কপি পেস্ট করছেন?? অসংখ্য হরিদাস পাল এলো আর গেল; কারণ হয়তো তারা আর ব্লগে নতুন কিছু দিতে পারছিলনা। কিন্তু আপনি এই ব্লগ সেই ব্লগে দৌড়ানি খেয়ে সবজায়গায় একই কবিতা বারবার আউরে কি নিজেকে বেহায়া “হরিদাস বাল” হিসেবে প্রমাণ করছেন??
যাই হোক, আপনার পোস্টটির ভাষা প্রাঞ্জল হয়েছে। সদ্য বাল গজানো বামপন্থী নাস্তিকের কাছে যে সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ যোগ করা জিয়ার শাসনামল ভালো লাগবেনা, তা বলাই বাহুল্য। তো এই জিয়ার সেই রেখে যাওয়া ভাঙ্গা স্যুটকেস থেকেই হোক বা ক্ষমতার অপব্যবহার করেই হোক ২০বছর পরে কোকো কিছু লঞ্চ আর ফ্যাক্টরির মালিক হয়েছিল। আর তাতে পোলার দোষ চাপল বাবার কাঁধে!!
কিন্তু এইটা কোন স্যুটকেস বা প্যান্ডেরার বাক্স যেইখান হতে ৩ বছরে ২০-৩০লক্ষ টাকা হতে আওয়ামী লীগের প্রতিটি সংসদ সদস্য ৪০০কোটি টাকার মালিক হয়ে গেল!! আমি শুনছি হাসিনার বেডরুমের সামনে নাকি আম্লীগ নেতারা লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, কারণ হাসিনা বেডরুমে হাঁটার সময় নাকি তাঁর ছায়ার তল দিয়ে ঝন ঝন করে টাকা পড়ে। তাহলে বুঝি এটাই হচ্ছে নেতাদের সম্পদের উৎস!! আর হাসিনা বুঝি তাঁর ডিজিটাল স্যুটকেসটা জায়গামত ফিট করছে!!!
তো যাই হোক, বর্তমানে ধর্মের উপর আস্থা স্থাপনকারী হিসেবে আপনি নিশ্চয়ই বিশ্বাস করেন যে সবার ভাগ্য উপর হতেই নির্ধারিত হয়। তো এই উপরের লেখার জন্যই হয়তো শেখ মুজিব ও তাঁর ছেলেরা গড়ে তোলা টাকার পাহাড় আর স্বর্ণ ভোগ করা হতে বঞ্চিত হোল ।
কিন্তু বিপরীতে প্রাপ্তিও কিন্তু কম নয়, যেই কারণে আদালতের কাছে 'রং হেডেড' বলে আখ্যায়িত হয়েও হাসিনা দুইবার প্রধানমন্ত্রী হোল এবং বাস্তবিকপক্ষে এর পিছনেও রয়েছে ধর্মের ইশারা। ধর্মে বলা আছে, ‘তোমরা ভাল বংশ দেখে সম্বন্ধ কর’, তো শেখ পরিবারের সাথে সম্বন্ধ স্থাপনকারীটি এই উচ্চ বংশটি কে?? - এটি হচ্ছে ভারত নামক এই অঞ্চলের প্রভু।
এখানে প্রশ্ন করতে পারেন, কি দেখে প্রভুরা এই পরিবারটির সাথে সম্বন্ধ করে নির্বাচনের আগে বস্তায় বস্তায় টাকা পাঠাচ্ছে?? – কারণ হয়তো তারা শত বছর আগে কলকাতাতেই জন্ম নেওয়া একজন মহান রাজনীতিবিদের বংশের মাঝেই নিজেদের রক্ত দেখতে পেয়েছে প্রভুরা।
আপনার পোস্টের মতই রাজনৈতিক নেতাদের অর্থ ও সৌভাগ্য প্রাপ্তির একটি বিশ্লেষণ করলাম, তাও যদি আপনার বাআল পোস্টের সাথে সম্পর্ক খুঁজে না পান তাহলে চান্দু দায়ী নয়।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৪২
এস্কিমো বলেছেন: খুবই ভাল লেখেছেন।
শেখ হাসিনার বাসার সামনের লাইন থেকে শুরু করে ভারতের বস্তা বস্তা টাকা!
খোয়াবে যখন খাবো তাইলে বাতাসা কেন রসগোল্লাই খাবো - আর কথা যখন বলবো তখন বস্তা বস্তাই বলবো। তবে এই ক্ষেত্রে আওয়ামীলীগ মনে হয় পিছাইয়া আছে। এরা এখন বস্তার উপর নির্ভরশীল - সুটকেসের ব্যবহার জানে না। তাইলে গত সরকারের শেষ সময়ে কয়েকশত সুটকেসে মতো গল্পটা হইতো। কি বলেন? বস্তা শুনতে খুবই ক্ষেত ক্ষেত লাগে।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৪৪
এস্কিমো বলেছেন: ধর্মে বলা আছে, ‘তোমরা ভাল বংশ দেখে সম্বন্ধ কর’,
- ধর্মের কোথায় বলা আছে (হাদিস নাকি কোরানে যদি একটু ষ্পষ্ট করে বলতেন)
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩৬
ওবায়েদ বলেছেন: দাদা খারাপ হয়নাই,
শেয়ার বাজার থেকে কত পাইছেন? রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দের নামে লোপাট হচছে যে ঐ খানে কত, দুই লক্ষ এগার হাজার নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে কত ভাগ পাইছেন? ইউনিপে থেকে কত? পদ্মা সেতু থেকে কত পাইছেন?
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৪৫
এস্কিমো বলেছেন: শিবিবের পোলাপন ছোট কাল থেকে পেমেন্টের উপরে থাকে - তাই এই ছাড়া কোন চিন্তা করতে পারে না। আপনার থেকে এর চেয়ে বেশী কি আশা করি বলেন
১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩৭
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: বড় ভাইরে দাদা বলাটা অন্যায় কি?
আমার বাপ চাচারা তার বড়দের ডাকতে সম্নানার্থে দাদা সম্মোধন করেন।
যাই হোক দাদা, আপনের পোষ্ট পড়ে যতটা না মজা পাই, কমেন্ট পড়ে ততোধিক মজাক পাই। সেইজন্যে আপনারে অনুসরন করলাম।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৪৭
এস্কিমো বলেছেন: প্রশ্নটা যারে করছি সে উত্তর দিলে বুঝতেন কেন জানতে চাইছি। ধন্যবাদ।
মনে হচ্ছে আপনিই আসলে একজন সমাজদার। হ্যাপি ব্লগিং।
১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৪৪
মোহাম্মদহারুন বলেছেন: ১০ তারিখ রাতে একটি টিভি টক শোতে দেখলাম
নুরুল কবির সাহেব এর আলোচনা।
নুরুল কবিরের আলোচনা দেখে মনে হলো তিনি কি সাংবাদিক ?
নাকি বি,এন,পি জামাতের কর্মী?
তিনি এক জন শিক্ষত লোক । ৭০ লক্ষ টাকার বিষয়ে তিনি তদন্ত প্রমাণ ছাড়া সরাসরি বলে দিলেন এগুলো অবৈধ টাকা। এত টাকা একজন মন্ত্রীর এ,পি,এসের কাছে থাকতে পারেনা।
তার কাছে আমার একটি প্রশ্ন
যার টাকা হোক ।
আপনি তদন্ত ও প্রমাণ ছাড়া কি করে বুজে নিলেন ঐ খানে ৭০ লক্ষ টাকা ছিল। ঐ গুলো বৈধ না কি অবৈধ?
যে গুলো শুনতেছি সব পত্রিকার নিউজ।
এক এক পত্রিকায় এক এক রকম নিউজ করেছে।
কোনটি বিশ্বাস করবেন।
আর মন্ত্রীর এ,পি,এসের এমন কি স্বাধ জাগলো টাকা গুলো নিয়ে বি,জি,বি গেটের ভিতরে ইচ্ছা করে ঢুকে পড়ার ।
এ খানে আসল রহস্য।
তদন্ত করার সুযোগ দিন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৪৮
এস্কিমো বলেছেন: বাংলাদেশের টকি (টকশোর কথকরা) এক একজন মহা পন্ডিত। তা ছাড়া মানুষতো কথা বলার সময় নিজের নফস (ইগো) কে অতিক্রম করতে পারে না। টাকা অংকটা উনাকে বেহুশ বানিয়ে ফেলেছে।
১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:০৫
কলাবাগান১ বলেছেন: সুরুন্জিতের অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত... যাতে জামাতিরা....
হাসিনাকে যারা বাধ্য করেছিল এমন একজন লোককে মিনিস্টার বানাতে তাদের এখন অনুশোচনা করা উচিত ----রনি
সহমত
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:২১
এস্কিমো বলেছেন: একমত।
১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:২৯
ওবায়েদ বলেছেন: দাদা কালো বিড়ালের ৪ কোটি ৭০ লক্ষ অথবা শুধু ৭০ লক্ষ এই গুলো যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের ষড়যন্ত্র, সবই শিবিরের পোলাপাইনের কারসাজি!!!
১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:৩২
ওবায়েদ বলেছেন: দাদা সময় মত পোষ্ট দিয়ে আপনার সুরঞ্জিত দাদার কষ্ট বুঝার জন্যে, আপ্নেরে ঠঙ্কু।
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:৪০
এস্কিমো বলেছেন: কি বলেন - মাথা ঠিক আছে তো? কমেন্ট করার আগে দুই মিনিট ভাবেন। তার আগে ভাল করে পোস্ট পড়েন। মগজ ব্যবহার করেন। ঠোঁটে বুদ্ধি থাকে না - থাকে মগজে।
আপনি যে একটা জামাতী তা তো আপনাকে বারবার প্রমান করতে হবে না।
১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:৫৮
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
সুরন্জিত সেনগুপ্তের পদত্যাগ করা উচিৎ - ৭০ লাখ টাকা কেলেংকারীর জন্য।
পদত্যাগ করা উচিৎ মন্ত্রী আবুল এর - পদ্মা সেতু কেলেংকারীর জন্য ।
পদত্যাগ করা উচিৎ বেগম খালেদা জিয়ার-কালো টাকা ঘোষনা দিয়ে সাদা করার জন্য।
দেশে এমন একটি রাজনৈতিক কালচার গড়ে উঠুক।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:২১
এস্কিমো বলেছেন: অবশ্যই সুরঞ্জিতের পদত্যাগ করা উচিত ছিলো। কিন্তু মনে হয় না তা হবে।
পদ্মা সেতুর দূর্নীতির বিষয়টা আসলে একটা ভিন্ন বিষয় - তা খুব দ্রুতই জানতে পারবেন। শুধু এইটুকু বলি - গায়ের মোড়লের সাথে যুক্তিতর্ক চলে না। মোড়ল যদি বলে দূর্নীতি করা হয়েছে - তাই সই।
১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:২৪
ওবায়েদ বলেছেন: আপনি যে হাম্বালীগ কেউ কিন্তু বলে নাই, নিজেই প্রমাণ দিলেন
১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৩৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
"লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ - আপনারা যে করছেন তার স্বীকার করার জন্যে।"
এখানে "আপনারা" বলতে কাকে বুঝাতে চাইলেন দয়াকরে বলবেন কি???
১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৩৭
মশিউর মামা ১ বলেছেন: একটা প্রশ্নের উত্তর দেন -
বিপদে পড়লে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী, দেশের সেরা সন্ত্রাসী আর বাচ্চু রাজাকার সবাই বন্ধু রাষ্ট্র ভারতে যায় কেন | এদের মধ্যে এই মিলের কারণ কি ?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:২২
এস্কিমো বলেছেন: জানি না। আপনে কিছু জানলে বলেন।
১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৪৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার গতকালকের পোষ্টে মন্তব্য করেছিলাম কিন্তু কোন উত্তর পাই নাই। অবশ্য আপনি সেটা দিতেও বাধ্য নন।
তবে আপানর জ্ঞাতার্থে আবারও একই মন্তব্য করলাম
১ টাকা চুরিও চুরি আর ১০ টাকা চুরিও চুরি। আমি ২ জনকেই চোর হিসাবে গন্য করি। কে বড় চোর আর কে ছোট চোট সেটা আমি পার্থক্য করিনা।
হুমায়ুন আহমেদ এর কোন একটা বইয়ে পড়েছিলাম
"প্রত্যেক মানুষের সততার একটা লিমিট আছে। একটা রিক্সাওয়ালার সততাকে ৫০০০ টাকা দিয়েই কেনা যায় যেটা কিনা একটা প্রামারি স্কুলের শিক্ষকের ক্ষেত্রে ১ লাখ আর কলেজ শিক্ষকের ক্ষেত্রে ৩ লাখ।"
ঠিক একই উদাহারন আমি টানি চুরি বা দুর্নীতির ক্ষেত্রে।
তারেকের সামর্থ্য ছিল হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির সেটাই সে করেছে; যেটা কিনা সুরঞ্জিৎ বাবুর ক্ষেত্রে ৭০ লাখ থেকে ১ কোটি।
কিন্তু আপনার মত মষ্তিষ্ক বিক্রি করা লোকদের কাছে তারেক দুর্নীতি করেন কিন্তু সুরঞ্জিৎ বাবুরা ৭০ লক্ষ টাকা বিষয়ক জটিলতায় ফেঁসে যান; সেটা দুর্নীতি না।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:০৯
এস্কিমো বলেছেন: আপনার প্রশ্নটা কি?
আপনি যদি সুরঞ্জিত বাবুর দূর্নীতির অভিযোগে যে ভাবে উল্লাশ প্রকাশ করেছেন তাতে মনে হয়নি দূর্নীতি কোন সমস্যা - বরংঞ্চ ধরা পরাটাই মজা।
যাই হোক - অবশ্যই সব চুরিই - আর দূর্নীতির অভিযোগ সবই সত্য হবে তাও ঠিক না। তার জন্যে দরকার বিচার - আর অতীতের অভিযোগগুলি যদি বিচারের মুখোমুখি হতো তা হলে হয়তো আজ এই অভিযোগ উঠতো না।
একটা কথা বলি - কে আপনার কাছে মনে পৃথিবীর সব কিছু বিক্রয়যোগ্য? যতটুকু জানি - শিবিরের কর্মীরা দল থেকে মাসোহারা পায় - আপনি কি সেইভাবেই সবাইকে ভাবেন নাকি? কথা বলার সময় উত্তেজিত হওয়া ঠিক না। আপনি আমাকে গালাগালি শুরু করলেন - কারন তারেককে দূর্নীতিবাজ বললাম - সংগত কারনেই বলেছি - কারন তারেকের দূর্নীতির অভিযোগ প্রমানিত। এখন বাকীটা আপনার বিবেচনা।
২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৫৬
নিঃসংগ যোদ্ধা বলেছেন: এই হারামজাদা কি মানুষের পয়দা-না বাচ্চা কুত্তা?
২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:১৮
পাব্লিক বলেছেন: কুত্তার লেংগুড় কোনো দিন সোজা হয়না। এক্সিমো নামক কুত্তার লেঞ্জাও সোজা হইবেনা।
২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:২৪
আলুমিয়া বলেছেন: দয়া করে লেখা থামাবেন না। আমার মাঝে মাঝে ইচ্ছা হয় আপনার আর আরো কয়েকজনের মত লিখি। পারা হয়ে ওঠে না।
২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৩৩
চলতি নিয়ম বলেছেন: কিছু কিছু পাব্লিকের ভাষা দেখে প্রচন্ড মায়া হচ্ছে। অনুসারিদের যদি এই ভাষা হয় তাহলে নেতা/নেত্রীদের না জানি কি!!!!!
২৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৪
আলুমিয়া বলেছেন: পাঙ্খাবাবা আপনার লেখা ক্যামেরা নিয়ে লেখা আমার খুব ভাল লাগে। কিন্তু যখন ভাললাগাগুলো ভিন্নভাবে দেখা দেয় তখন খারাপও লাগে। আমারতো মনে হয় যারা দাদা বা বাবু বলেন তাদের কথায় খুব পরিষ্কার ভাবে রেসিজম দেখি। ক্যামেরা নিয়ে নাড়াচাড়া করলেই যে খুব একটা প্রগতিশীল হবেন সেটাও আমার ভাবা ঠিক না। কিন্তু আলো নিয়ে কাজ করলে আলোকিত মনোভাব হওয়াটাই স্বাভাবিক। আশাকরি সমালোচনাটা বুজতে পেরেছেন।
২৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:০৬
দেশ প্রেমিক ১৩ বলেছেন: Click This Link
২৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪
পাঙ্খাবাবা বলেছেন: দাদা মুক্তিযুদ্ধ হওয়ার পিছনে যে আকাঙ্খাগুলি ছিলো তার মধ্যে দাদা একটা ছিলো আমাদের নিজেদের একটা জাতীয়তা থাকবে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দাদা সেই জাতীয়তা পাইছি।
দাদা দ্বৈত নাগরিকত্ব নিয়া সেই আকাঙ্খার প্রতি আপনি নীতিগতভাবে অবহেলা দেখাইছেন।
ব্যক্তিগত জিনিসগুলা কইলাম দাদা একটাই কারণে - ছোট বেলায় পড়ছিলাম
"দূর্জন বিদ্যান হইলেও পরিতাজ্য"
তাই দাদা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর কাছ থাইক্যা ইসলাম শিক্ষা নেওয়া হয় নাই।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:২৫
এস্কিমো বলেছেন: বুঝা যাচ্ছে আপনি একজন তালেবর।
যে দেশের ৭০ লক্ষ মানুষ বাইরে থাকে - যাদের একটা বড় অংশ নানান দেশের নাগরিকত্ব নিয়েছে - আর যে দেশ বাইরে থাকা মানুষের পাঠানো টাকার উপর তার অর্থনীতি চালু রাখে - সেখান আপনার এই ধরনের হাইপোথিটিক্যাল কথা বলা দেখে অতি বামপন্থীদের আচরন স্মরন করছি।
যারা মাটিতে থেকে আকাশ দিয়ে হাঁটে - তাদের কাছে গ্রহনযোগ্য হওয়ার কোন খায়েশ নাই - ধন্যবাদ।
২৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৫৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "একটা কথা বলি - কে আপনার কাছে মনে পৃথিবীর সব কিছু বিক্রয়যোগ্য? যতটুকু জানি - শিবিরের কর্মীরা দল থেকে মাসোহারা পায় - আপনি কি সেইভাবেই সবাইকে ভাবেন নাকি?"
জনাব @এস্কিমো,
প্রথমত, আমি কিন্তু নিজে বলিনি শুধুমাত্র হুমায়ূন আহামেদের বই থেকে কোট করেছি। আপনি তার সাথে দ্বিমত করতেই পারেন।
দ্বিতীয়ত, গত ২ বছরের ধরে ব্লগিং করছি। কে কি উদ্যেশ্য নিয়ে ব্লগিং করছে সেটা আপনিও যেমন জানেন ঠিক আমিও ততটুকু জানি।
"কথা বলার সময় উত্তেজিত হওয়া ঠিক না। আপনি আমাকে গালাগালি শুরু করলেন - কারন তারেককে দূর্নীতিবাজ বললাম - সংগত কারনেই বলেছি - কারন তারেকের দূর্নীতির অভিযোগ প্রমানিত।"
আমি কি আজ পর্যন্ত আপনার কোন পোষ্টে বা অন্য কারো পোষ্টে তারেককে ডিফেন্ড করেছি ??? বরং আমিও সরাসরি বলেছি যে সে দুর্নীতি করেছে।
আপনি যেরকম লিখেছেন যে সুরঞ্জিৎ বাবু ৭০ লক্ষ টাকা বিষয়ক জটিলতায় ফেঁসে গেছে একই ভাবে আমি কি কোন দিন লিখেছি তারেক টাকা পাচারের জটিলতায় পড়েছে???
আপনাকে আমি গালাগালি করলাম কখন???
আমি শুধু এটাই বলতে চেয়েছি আপনাকে যে কোন মানুষ যখন একটা চোর-ডাকাতের পক্ষ নিয়ে কথা বলে তখন একটা দুগ্ধপোষ্য বাচ্চারো বুঝতে অসুবিধা হয় না যে কেন সে সেই চোর-ডাকাতের পক্ষ নিয়ে কথা বলতেছে।
আর কোন মানুষ যখন চাঁদ রে সূর্য বলে দাবি করে এবং আশ-পাশের সকল মানুষ তাকে শুধরিয়ে দেবার পরও তার সিদ্ধান্তে অটল থাকে তখন শুধু আমি না তার চারপাশের সকলই বলবে যে হয় সেই মানুষের মষ্তিষ্ক বিকৃতি ঘটেছে না হয় তার কোন বদমতলব আছে। সোজা বাংলায় বললে সে পয়সা খয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:১৯
পাঙ্খাবাবা বলেছেন: কানাডায় গিয়া দাদা এক্কেবারে ভোল পাল্টাই ফালাইলেন? নাম ও রাখলেন ওদের ঔরসজাত আদিবাসীর নামের সাথে মিলায়া এস্কিমো।
দাদা কি ভূমিপুত্র হইতে পারছেন?
আপনের দাদার পিঠে তো বৃটিশের বুটের ছাপ আছিলো তাইনা? এরপরও দাদা আপনে গিয়া রানী বশ্যতা স্বীকার কইরা চৌখ্য পানি আনলেন।
আর দাদা আপনে কলেজে ছাত্রলীগ করতেন না?
আগে নিজেরে ঠিক করেন... দেশপ্রেম দাদা কঠিন জিনিস ক্ষনে ক্ষনে অগ্নিপরীক্ষা দিয়া এরপর দেশপ্রেমিক হইতে হয়।
আপনে তো প্রথম ধাক্কায় জাতীয়তা পর্যন্ত বেইচ্যা দিছেন।