নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সুশীল ব্লগার না..নিরপেক্ষও না।

যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি

এস্কিমো

"যখন যুবক ছিলাম, ছিলাম চালাক, তাই চেয়েছিলাম নিজের মতো করে পৃথিবীকে বদলিয়ে নিতে - এখন বয়স বেড়েছে - অভিজ্ঞতা হয়েছে, বেড়েছে জ্ঞান - তাই চাচ্ছি নিজেকে বদলাতে" - ------------------------- জালালুদ্দিন রুমি I think free speech is free speech no matter what, even if it does promote hatred. We also have the freedom to not listen to hatred. [এস্কিমো ব্লগের সতর্কীকরন: রাজাকার, আল বদর, আল শামস্, শান্তি কমিটি, ও '৭১ এর দালাল সমর্থকরা নিজ দায়িত্বে প্রবেশ করুন... (জামাত ও শিবির না আসাই ভাল!)] জন্ম: পিতার কর্মস্থল নোয়াখালীর হরিনারায়নপুর রেলওয়ের কোয়ার্টারে। শৈশব কেটেছে হবিগঞ্জের শায়েস্থাগঞ্জে। ঢাকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা শেষ করে দেশে সরকারী/বেসরকারী চাকুরী করে দেশ ত্যাগ...পথিমধ্যে নেদারল্যান্ডসে গাধার পিঠে আরো কিছু বই চাপিয়ে কানাডার টরন্টোতে চলে আসা। চেষ্টা চালাচ্ছি কানাডার হিমশীতল মাটিতে বসত গড়তে...কিন্তু শিকড়ের টানে সবসময়ই মন চলে যায় ধলেশ্বরীর পাড়ে। বাংলাদেশকে একটা আধুনিক এবং সমৃদ্ধ দেশ দেখার স্বপ্ন নিয়ে ব্লগিং করা।

এস্কিমো › বিস্তারিত পোস্টঃ

ন্যায়ের প্রতিষ্ঠার দিকে বাংলাদেশের একধাপ অগ্রগতি এবং জামায়াত প্রসংগ

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৭

অনেক দিনের স্বপ্নের বাস্তবরূপ দেখার যে আনন্দ - তা বলে বুঝানো যাবে না। অভিনন্দন বাংলাদেশ। যুদ্ধাপরাধের বিচার একটা কঠিন এবং জটিল প্রক্রিয়া। অর্থ, বিচারের কাঠামো আর জনসমর্থনের অভাবে বিশ্বের অনেক গনহত্যার বিচার সম্ভব হয়নি - কিছু বিচার আংশিক হয়েছে। শুধুমাত্র ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর নাৎসীদের বিচারের ক্ষেত্রে বলা যায় পূর্নাংগ বিচার হয়েছে এবং এখ্ন সেই বিচার প্রক্রিয়া চালু আছে - বিশ্বের যে প্রান্তেই কোন যুদ্ধাপরাধী ধরা হয় - তাকে জার্মানীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয় বিচারের জন্যে। সেই বিবেচনায় স্বীকার করতেই হবে বাংলাদেশে একটা মাইল ফলক সৃষ্টি করার পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলো। সম্পূর্ন নিজস্ব অর্থায়নে দেশীয় আইনের মাধ্যমে এমন একটা জটিল প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া - বিশেষ করে পরাজিত ঘাতকচক্রের সংগঠনকে সক্রিয় রেখে - তাদের দেশে বিদেশে লবিং এবং রাস্তায় বলপ্রয়োগ থেকে শুরু করে বিচারপতির ব্যক্তিগত তথ্য পাচার এবং তা নিয়ে বিতর্ক করার পরও জনগনের সমর্থন - বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের প্রবল সমর্থনই সম্ভব করেছে এই বিচারকে এই পর্যায়ে নিয়ে যেতে। প্রানঢালা অভিনন্দন বাংলাদেশের যুবসমাজকে। যারা ৩০ লক্ষ শহীদ আর ২ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের ঋণশোধের বিষয়টিকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে বিচারকে সমর্থন করে আজ এই সাফল্যের পর্যায়ে পৌছুতে সাহায্য করেছে। তবে বলা দরকার - ষড়যন্ত্র আর হুমকী থেমে যায়নি - আজও দেখলাম - ঘাতকদের নতুন প্রজন্ম ছাত্র শিবির হুমকী দিয়েছে দেশ অচল করে দেবে যদি তাদের নেতাদের বিরুদ্ধে রায় দেওয়া হয়। আর জামায়াত প্রতিবাদ করেছে তাদের নাম আবুল কালাম আযাদের ফাঁসীর রায়ের মাঝে চলে আসার জন্যে।



এই রায়কে দেখছি একটা দীর্ঘ সংগ্রামের ফসল হিসাবে। মুলত ১৯৭২ সালে শুরু হওয়া দালাল আইনে বিচার চলার সময় মানুষ ভেবেছিলো এইটাতো স্বাভাবিক - রাজাকাদের বিচার হবেই। কিন্তু ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান ইতিহাস পাল্টে দিতে দালাল আইনের বিচার বাতিল করেছিলো। রাজাকারদের পূর্নবাসনে নিজের দলে স্থান দিয়ে ছিলো এবং ঘাতকদের দল জামায়াতে পূর্নবাসনে সাহায্য করেছিলো। যার ধারাবাহিকতায় আজ দেখি ১৯৭১ সালের "লজিং মাস্টার" বাচ্চু আজ মাওলানা আবুল কালাম আযাদ নামে একজন গুরুত্পূর্ন ইসলামী চিন্তাবিদ এবং প্রচুর অর্থ বিত্তের মালিক হয়ে মানুষকে ধোকা দিয়ে রেখেছিলো ৩৫ বছর। যদিও শেষ রক্ষা হলো না। ঠিক তেমনি জামায়াতের নেতারা সেই সময়ে ছাত্র নেতা হিসাবে আলবদর আলশামস করে আজ উত্তরা-বনানী-মগবাজারের বিরাট অট্টালিকার মালিক - বিলাসবহুল যানবাহনে চড়ে আর ছেলেমেয়েদের বিদেশে অথবা দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়। তাদের বিত্ত সম্পদের চাকচক্য আর নামের বাহারের নীচে লুকিয়ে আছে তাদের ঘাতক পরিচয়। যেমন মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীকে ৭১ এ এলাকার লোক চিনতো "মইত্যা রাজাকার" হিসাবেই।



আশা করি দ্রুতই এই ঘাতকদের আসল চেহারা আদালতের রায়ের মাধ্যমে দেশবাসী এবং বিশ্ববাসী জেনে যাবে। এরা অবশ্যই তাদের কৃতকর্মের জন্যে শাস্তি পাবে।



আবুল কালাম আযাদের রায়ের বিষয়ে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে এবং টিভি চ্যানেলগুলোতে বিশেষ করে এটিএন নিউজের দেখলাম প্রতিটি ঘটনার ক্ষতিগ্রস্থদের উপর ডকুমেন্টারী দেখানো হচ্ছে। যা এই ঘাতকের প্রকৃত চেহারা সবার কাছে পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে। তবে রায়ের একটা অংশ নিয়ে কথা বলতে চাই। যা দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছি - তা হলো বাংলাদেশের ভোগলিক সীমানায় জামায়াত/শিবির নামক ঘাতকচক্রের কার্যক্রম চালানোর বৈধতা প্রসংগে। ইতিহাসের পাঠ হলো - জামায়াত-মুসলিমলীগ-নেজামে ইসলামী- পিডিপি ইত্যাদি দলগুলো বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের বিরুদ্ধে গিয়ে পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষায় সক্রিয় ছিলো। তাদের ১৯৭১ সালের বাংলাদেশ বিরোধী অবস্থানের বিষয়টি একটু ভালভাবে যাচাই করা যেতে পারে -



১) জামায়াদ/শিবির এবং অন্যান্য দলগুলো যাদের অবস্থান ছিলো বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির বিরুদ্ধে তা যদি বলা হয় রাজনৈতিক অবস্থান ছিলো - তাহলে এই বিষয়টি পরিষ্কার যে তাদের সেই রাজনীতি ছিলো বাংলাদেশের মানুষের জন্যে ভীষন ভাবে ক্ষতিকর। যার খেশারত দিতে হয়েছে লক্ষ প্রানের মাধ্যমে। যদি আজকে হিজবুত তাহিরি বা পূর্ববাংলা সর্বহারা পার্টিকে নিষিদ্ধ করা হয় বাংলাদেশের জনগনের জন্যে ক্ষতির কারন হিসাবে - তবে ১৯৭১ সালে এতো বড় ক্ষতির কারন যে দলগুলো সমর্থণ করলো তাদের রাজনীতির কারনে - তারা কিভাবে বৈধ দল হিসাবে স্বাধীন দেশে রাজনীতি করে পারে! ( বলা দরকার যে জামায়াত/শিবির(যার পূর্ব নাম ছিলো ছাত্রসংঘ) ১৯৭১ সালে তাদের বাংলাদেশ বিরোধী অবস্থানের জন্যে এখন ক্ষমা চাওয়াতো দুরের কথা - কোন রকম দুঃখিতও না। বরঞ্চ তারা তাদের অবস্থানকে এখনও সঠিক বিবেচনা করে বাংলাদেশকে সেই মতার্দশের দিকে টেনে নিয়ে যেতে চাইছে)



২) মুসলিম লীগ সহ অন্যান্য দলগুলো মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিরোধী হলেও কার্যত দলীয়ভাবে কোন সামরিক ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়নি - যেমনটা জামায়াত/শিবির করেছিলো। এরা প্রথম দিকে রাজাকার বাহিনী তৈরী করে দলীয় কর্মীদের দিয়ে ( খুলনার জামায়াত নেতা ইউসুফ এই রাজাকার বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা) - কিন্তু পরে পাকিস্তান সরকার রাজাকার বাহিনীকে আধা-সামরিক বাহিনী হিসাবে নিয়ে নেয় - ফলে রাজাকার বাহিনীর উপর জামায়াতের একছত্র আধিপত্য নষ্ট হয়ে গেছে জামায়াত শিক্ষিত এবং ছাত্র কর্মীদের নিয়ে আরেকটা বিশেষ বাহিনী তৈরী করে যার নাম ছিলো আল বদর বাহিনী। তখন ছাত্রকর্মীদের দ্বারা আরো বাহিনী তৈরী করা হয় যার মধ্যে আল শামস বাহিনী ঘাতক হিসাবে বেশ সক্রিয় ছিলো। এই আলবদর বাহিনী এবং আল শামস বাহিনীই বাংলাদেশের জন্মের পূর্বক্ষনে বুদ্ধিজীবি নিধনের অপরেশন পরিচালনা করে। আলবদর বাহিনী পুরো পাকিস্তানের প্রধান ছিলো নিজামী এবং পূর্ব পাকিস্তান শাখা প্রধান ছিলো আলি আহসান মুজাহিদ। সুতরাং জামায়াতের প্রচারিত ১৯৭১ সালের "রাজনৈতিক অবস্থান" কথাটা প্রকৃত সত্যকে আড়াল করার প্রচেষ্টা মাত্র। জামায়াত/শিবির প্রকৃতপক্ষে দলীয়ভাবে বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অস্ত্রসহ যুদ্ধ করেছে। তখনকার জামায়াতের পত্রিকার ( দৈনিক সংগ্রাম) কপিগুলো এর প্রমান বহন করছে।



এই অবস্থায় জামায়াত কি ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে না কি করে না এই ধরনের বিতর্ক অপ্রয়োজনীয়। জামায়াত একটা ঘাতক দল - এরা ঘাতক নেতাদের রক্ষার জন্যে আজও নির্লজ্জ ভাবে সক্রিয়তা দেখাচ্ছে এবং ভোটের সমীকরনের রাজনীতিকে নিজেদের প্রয়োজনীয় করে রেখেছে। কিন্তু যে কোন যুক্তিতে জামায়াতের মতো সংগঠনের বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা মুলত বাংলাদেশের জন্মের সাথে প্রতারনা মাত্র।



এই কথাগুলো আজকের রায়ের একটা অংশে উঠে এসেছে যে - জামায়াত দলগত ভাবে পাকিস্তানী সৈন্যদের সহযোগীতা করেছে। রায়ের অনুচ্ছেদ ২(৪) এ বলা হয়েছে এ - রায়ে বলা হয়, জামায়াত রাজাকার বাহিনী গঠন করে এই গনহত্যায় সহায়তা করেছিলো। সেখানে আরো বলা হয় -“যে নিপীড়ন ও নির্যাতন সয়ে, যে রক্ত আর আত্মত্যাগের বিনিময়ে নিরস্ত্র বাঙালিকে একাত্তরে মুক্তি অর্জন করতে হয়েছে, তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। সেই সময়ের বিশ্ব ইতিহাসে আর কোনো জাতিকে বোধ হয় লক্ষ্য অর্জনে এতোটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়নি।”



রায়ে আরো বলা হয়েছে - আবুল কালাম আযাদ একাত্তরে ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজে পড়াশোনার করতেন। সে সময় তিনি জামায়াত নেতা আলী আহসান মুজাহিদের ঘনিষ্ট সহযোগী ছিলেন। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে মুজাহিদের বিরুদ্ধেও ট্রাইব্যুনালে মামলা চলছে।



জামায়াত যথারীতি সত্য অস্বীকার করেই যাচ্ছে - কিন্তু সত্য যথাসময় প্রকাশিত হয়।শুধু সত্য করেই এরা ক্ষান্ত হয়নি - আজও ট্যাইবুনালের বিচার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে - যা

THE INTERNATIONAL CRIMES (TRIBUNALS) ACT, 1973 (ACT NO. XIX OF 1973).এর ধারা ১১(৪) এর সুষ্পষ্ট লংঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ।



আজ সত্য প্রকাশিত - আদালতের রায়ের পরও কি বাংলাদেশে জামায়াত শিবির বৈধ ভাবে কর্মকান্ড চালানোর সুযোগ পেতে পারে? এই প্রশ্নটি বাংলাদেশের সকল নাগরিককে ভেবে দেখতে হবে। দাবী করছি জামায়াত শিবিরকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ সংগঠনের তালিকায় যুক্ত করে বাংলাদেশকে একটা মুক্ত স্বাধীন দেশ হিসাবে যাত্রা শুরু শুভ সুচনা করার দাবী করছি। জামায়াতের ধর্মের আড়ালে ঘাতকদের লুকিয়ে রেখে এতোদিন যেভাবে ধর্মপ্রান যুবমসাজের একটা অংশকে বিভ্রান্ত করে তাদের দলভুক্ত করেছে - তাদের প্রতিও আহ্বান জানাই - ন্যয়ের পথে একবার বিবেকটাকে কাজে লাগান - ঘাতকদের রক্ষা করা জন্যে যে শ্রম আর মেধা ব্যয় করছেন - তাতে কে লাভবান হচ্ছে। আশা করি এই রায় বিভ্রান্ত যুবকসমাজের মাঝেও একটা চেতনার সুবাতাস ছড়াতে সক্ষম হবে।



ছবি সূত্র - বিডিনিউজ ২৪ ডট কম

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৯

সময়একাত্তর বলেছেন: '৭১ এর ঘাতকদের সমর্থনে রাজনীতি পশুত্ব বৈ কিছু নয়। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী দেইল্ল্যা, মইত্যা, গোলাম, মুজাহিদ, সাকা, মোল্লা, কামরুর ফাঁসির রায় ও বাস্তবায়নের অপেক্ষায়। একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক "৪২ বছর কিংবা ৪২০০ বছর হোক না কেন, পাপ বাপকেও ছাড়েনা। সকল পাপের শাস্তি আজ নয় কাল হবেই।"

২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

তুহিন সরকার বলেছেন: রাতের অন্ধাকর ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছে,
এখন সূর্য্য উঠার পালা।
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

প্রগতিশীল ইকবাল বলেছেন: BD news, Bangla news, ATN news...etc....publish political motivated news...no doubt......

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

মিষ্টি মেয়ে বলেছেন: একসময় এদের রাজাকার বলা হলেও, এখন কিন্তু এরা আমাদের দেশেরই একজন। আমি একমত যে এরা একসময় অনেক বড় অন্যায় করেছে কিন্তু এখনতো আর রাজাকার হয়ে পাকিদের সাথে হাত মিলাচ্ছে না। এদের শাস্তি আমিও কামনা করি কিন্তু ফাঁসি হওয়াটা একটু বেশী কি হয়ে যাচ্ছে না?

৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

কৃষি এবং কৃষক বলেছেন: সময়একাত্তর বলেছেন: '৭১ এর ঘাতকদের সমর্থনে রাজনীতি পশুত্ব বৈ কিছু নয়। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী দেইল্ল্যা, মইত্যা, গোলাম, মুজাহিদ, সাকা, মোল্লা, কামরুর ফাঁসির রায় ও বাস্তবায়নের অপেক্ষায়। একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক "৪২ বছর কিংবা ৪২০০ বছর হোক না কেন, পাপ বাপকেও ছাড়েনা। সকল পাপের শাস্তি আজ নয় কাল হবেই।"

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

কৃষি এবং কৃষক বলেছেন: সময়একাত্তর বলেছেন: '৭১ এর ঘাতকদের সমর্থনে রাজনীতি পশুত্ব বৈ কিছু নয়। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী দেইল্ল্যা, মইত্যা, গোলাম, মুজাহিদ, সাকা, মোল্লা, কামরুর ফাঁসির রায় ও বাস্তবায়নের অপেক্ষায়। একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক "৪২ বছর কিংবা ৪২০০ বছর হোক না কেন, পাপ বাপকেও ছাড়েনা। সকল পাপের শাস্তি আজ নয় কাল হবেই।"

৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

সর্দার বলেছেন: কৃষি এবং কৃষক বলেছেন: সময়একাত্তর বলেছেন: '৭১ এর ঘাতকদের সমর্থনে রাজনীতি পশুত্ব বৈ কিছু নয়। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী দেইল্ল্যা, মইত্যা, গোলাম, মুজাহিদ, সাকা, মোল্লা, কামরুর ফাঁসির রায় ও বাস্তবায়নের অপেক্ষায়। একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক "৪২ বছর কিংবা ৪২০০ বছর হোক না কেন, পাপ বাপকেও ছাড়েনা। সকল পাপের শাস্তি আজ নয় কাল হবেই।"

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

ভাবছি বসে একা বলেছেন: ”বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসির” রায় হয়েছে, এমন একটা কাগজ পাওয়া গেছে। খুব খুশির কথা। মিষ্টি খাওয়ার রায়- তাই সবাই দই-মিষ্টি খান। কিন্তু জাতি কি পেলো? সবাইকে রায়টি পড়ে দেখার অনুরোধ করছি। আমি দেখতে পেলামঃ

১. আগেই বলে রাখি, মওলানা আবুল কালাম আযাদ আমার ভাই বা আঙ্কেল লাগে না, বা দলের লোকও নন। সে যদি খুন, ধর্ষন, অগ্নিসংযোগের মত ঘটনা ঘটিয়ে থাকে, তবে একবার নয়, হাজার বার ফাঁসি হোক। কোনো অসুবিধা নাই। তবে সাক্ষ্যপ্রমান নির্ভর বিচারে প্রমানের পরেই বিচারের রায় হতে পারে, তার আগে নয়।

২. আনীত দশটি চার্জের মধ্যে ১টি বাতিল, চার্জ নম্বর ৩, ৪, ৬ নম্বরের জন্য আবুল কালাম আযাদকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে এবং ১,৫, ৮ এর জন্য আলাদা করে কারাদণ্ড দেয়া হয়নি। তার মানে, ২ নম্বর চার্জের ভিকটিম আবু ইউসুফ পাখি, ১ নম্বরের রনজিৎ নাথ, ৫ নম্বরের গণধর্ষিত দুই নারী, ৮ নম্বরের নামবিহিন নির্যাতিত এক সংখ্যালঘু তরুণী বিচার পেলেন না। “বাচ্চু নামক একজনকে ফাঁসি” দিতে হবে- এটাই মূল কথা। সেটা ঘোষণা করা হয়েছে।

৩. পরিস্কার দেখা যাচ্ছে, মামলার রায়টি তাত্বিক রায়, সাক্ষ্যপ্রমান নির্ভর নয়। তাত্ত্বিক রায় মানে কারো গবেষণা কর্ম। ওবেয় সাইটের www রেফারেন্সও আছে। লক্ষনীয়, মামলার সংক্ষিপ্ত আদেশের X অংশে 15 15 দফায় বলা হয়েছে “The evidence produced by the prosecution in support of this case is mainly Testimonial.” তার মানে টেষ্টিমোনিয়াল ভিত্তিক রায়! পত্রিকায়্ এসেছে, কোনো চাক্ষুস সাক্ষী বা ভুক্তভোগীর সাক্ষ্য এবং আসামীপক্ষ্যের ছাফাই সাক্ষী ছাড়াই এ মামলার রায় দেয়া হয়েছে। প্রসিকিউশন যে কাগজপত্র সরবরাহ করেছে, তার ভিত্তিতেই মামলার সিদ্ধান্তে এসেছেন বিচারকরা। অবশ্য বাংলাদেশে এরকম একটি “বিচার বিচার খেলা” দেখা গিয়েছিলো ১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ যখন জাহানার ইমামের আয়োজনে বর্তমান আইনমন্ত্রী শফিক ছিলো তার বিচারক, আর স্কাইপ কেলেঙ্কারীতে সদ্য বিদায়ী বিচারক নিজামুল হক নাসিম ছিলেন একজন প্রসিকিউটর। এরাই আবার ঘুরে ফিরে ঐ ব্যক্তিরাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে হাইকোর্টের পাশের বিল্ডিংয়ে বসে আজকের হুকুম জারী করলো।

৪. মামলার রায়ে কোথাও “War of Independence” বা স্বাধীনতার যুদ্ধ কথাটি নেই। আছে কেবল battle and struggle. কেউ কেউ প্রচারণা করে, ১৯৭১ সালে কোনো যুদ্ধ হয় নাই, কেবল “গন্ডগোল” হয়েছিলো, ওটাই কোর্ট জাস্টিফাই করলো কি না?

৫. এ রায়টি দিলো কারা? আদেশে বলা হয়েছে, Justice Obaidul Hasan, Justice Md Mojibur Rahman Mia, Judge Md Shahinur Islam (ঠাস কইরা জিয়াউদ্দিনের পায়ে পর সেই ব্যক্তি) রায় দিয়েছেন। অথচ হাইকোর্টে Justice নামক পদের কথা সংবিধানে লেখা নাই, কেবল বিচারক বা Judge আছে। রায়ে বলা হয়েছে ২ জন জাস্টিস আর একজন জাজ রায় দিয়েছে। সে হিসাবে শেষের জনের পদবী ঠিক আছে, প্রথম দু’জন কি ভুয়া পদবীর লোক? হাইকোর্টের বিচারকের পদ পদবীর জন্য দেখুন সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদ- “অন্যান্য বিচারক কেবল হাইকোর্ট বিভাগে আসন গ্রহণ করিবেন,” বিচারপতি নয়!

৬. বাচ্চু রাজাকারের নিয়োগপত্র কই? মুখে বললেই তো হবে না যে, বাচ্চু নামক কোনো ব্যক্তি রাজাকার ছিলো। সাজা দিতে হলে প্রমান লাগবে।

৭. যাই হোক, খুঁজলে আরো অনেক গোঁজামিল পাওয়া যাবে। যেখানে “আমরা আর মামুরা” মিলে কোর্ট, সেখানে এমন হওয়াই স্বাভাবিক। তবে প্রশ্নটা নৈতিক ও লিগ্যাল: এ রায়ে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার কি উপকার হলো, নাকি ক্ষতি? ফরিয়াদীর লেখা কাগজ যদি বিচারের দলিল হয়, আর তার উপর ভিত্তি করেই রায় দেয়া যায়, তবে ভবিষ্যতে এ ফর্মেটে অনেকের খবর আছে। যে কাউকে ফাঁসিতে লটকে দেয়া সম্ভব। বিচারক নিজামুল হক নাসিম একটা ফর্মেটের জন্য জিয়াউদ্দিনের কাছে স্কাইপে ঘুরে ঘুরে অবশেষে ধরা খেলেন। এটা যদি সেই ফর্মেট হয়, তবে বলব, বিচারকদের ও জিয়াউদ্দিনকে একটা অনারারি ডিগ্রি দিয়ে দিন। এটি বেশ ভালো গবেষণাকর্ম। আর ফরমায়েশী রায় দিয়ে জামায়াত নেতাদের ফাঁসি দেয়া যদি এ ফর্মেটের উদ্দেশ্য হয়, তবে কিন্তু খবর আছে- দেশে মারাত্মক অশান্তি হবে।

৮. “বাচ্চু রাজাকার” নামে চিহ্নিত মাওলানা আবুল কালাম আযাদ, সঠিক ব্যক্তি কিনা আমরা জানি না। সেটা প্রমান করা হয়নি। তবে আবুল কালাম আযাদ দীর্ঘদিন ধরে পুলিশি পাহারায় উত্তরার নিজ বাড়িতে ছিলো। নাসিমের কোর্ট যখন হুকুম দিলো, গত বছর ৩ এপ্রিল আদালতে হাজির করার, তখন পুলিশ বাহিনী এক গল্প হাজির করে- আযাদ পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালিয়েছে। এরপরে বীরবিক্রমে তদন্তে নামে র্যাাব, এবং বাচ্চু রাজাকারের ২ ছেলে, ১ শ্যালক ও হিলি চাপিলা হোটেলের কর্মকর্তাসহ ৪ জনকে আটক করে। পত্রিকায় প্রচার করা হয়, বাচ্চু রাজাকার হিলি সীমান্ত দিয়ে পালিয়েছে ভারতে, সেখান থেকে পাকিস্তানে। এ গল্প কি বিশ্বাসযোগ্য? যেখানে আবুল আলাম আযাদকে “বাচ্চু রাজাকার” হিসাবে ঘোষণা করে হাউজ এরেষ্ট করে রাখা হয়েছে, আর যুদ্ধাপরাধের বিচারের পুরো পরিকল্পনাটি ইন্ডিয়া থেকে আসা, সেখানে ভারতের কাছে আসামীদের তালিকা ও ছবি থাকা খুবই স্বাভাবিক। অথচ “বাচ্চু রাজাকার” ভারত দিয়ে পালিযে গেলো পাকিস্তানে? বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান তিন দেশের পুলিশ ও গোয়েন্দাদের চোখে ধুলো দিয়ে বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে গেলো পাকিস্তানে!! এত বড় ক্ষমতা বাচ্চুর? বিস্ময়কর রোমঞ্চকর গল্প বৈ কি!

৯. এর বাইরেও পাবলিকের কাছে একটা রটনা আছে। আর তা হলো, বর্তমান সরকারের প্রবাসী মন্ত্রী খন্দকার মোশারফ হোসেন (ইনি আবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়াই) যিনি নিজেই “ফরিদপুরের রাজাকার” হিসাবে পরিচিত, মাওলানা আবুল কালাম আযাদ তার কেয়ারঅফে রেখেছিলো ২০১১ থেকে নিঁখোজ যাওয়া অবধি। শেখ হাসিনা নিজেই স্বীকার করেছেন, তার বিয়াই মোশারফ রাজাকার হলেও যুদ্ধাপরাধী ছিলেন না। আমরা অবশ্য বলছি না, তিনি যুদ্ধাপরাধী, কারন প্রধানমন্ত্রী যাকে বলবেন সে–ই যুদ্ধাপরাধী! আর সেটাই হচ্ছে! তবুও লোকজন বলছে, আবুল কালাম আযাদকে সরকারের বাহিনী আগেই হত্যা করেছে, অথবা হাসিনার বিয়াই “নিজের অপরাধ ঢাকার জন্য” তাকে দেশের বাইরে পার করে দিয়েছেন। কোনটা যে ঠিক, তা কেবল সৃষ্টিকর্তাই জানেন।

১০. তবে, এই রায়ে আবুল কালাম আযাদের (যদি জীবিত থাকে) উপকারই হলো- অন্তত ইয়োরোপ বা আম্রিকায় “রাজনৈতিক আশ্রয় লাভ” কনফার্ম হলো। বিবিসি, রয়টার এএফপির মত প্রভাশালী মিডিয়া সহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এ রায়ের খবর প্রকাশ করেছে এভাবে, ”বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল একজন জনপ্রিয় ইসলামী টিভি উপস্থাপককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে।” জনগন যা বোঝার বুঝে নিয়েছে। তবে, অত্র রায়ে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ যে ধংস হলো, তা পরিস্কার। এই কারণে যে, উপযুক্ত সাক্ষীপ্রমান ছাড়া কেবল থিমের উপর ভিত্তি করে ক্যাপিটেল পানিশমেন্ট দেয়ার সিষ্টেম চালু করা হলো। এ বড়ই বিপজ্জনক খেলা। ভবিষ্যতে হাসিনা সহ বহুজনই এ গ্যাড়াকলে পরতে পারে!!
Click This Link

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৭

এস্কিমো বলেছেন: কঠিন বিশ্লেষন। শুরুতেই তো বুঝা যায় - আপনের ভাবনা চিন্তার দৌড় কোথায়।

১. আগেই বলে রাখি, মওলানা আবুল কালাম আযাদ আমার ভাই বা আঙ্কেল লাগে না, বা দলের লোকও নন। সে যদি খুন, ধর্ষন, অগ্নিসংযোগের মত ঘটনা ঘটিয়ে থাকে, তবে একবার নয়, হাজার বার ফাঁসি হোক। কোনো অসুবিধা নাই। তবে সাক্ষ্যপ্রমান নির্ভর বিচারে প্রমানের পরেই বিচারের রায় হতে পারে, তার আগে নয়।

- এতো স্বাক্ষী প্রমানের পরও যদি বলেন স্বাক্ষী কই - তাইলে আর কি বলি। বহুত কথা বললেন - অনেকগুলো মিথ্যা আর অনুমান নির্ভর তত্ত্ব দিলেন। যে কথাটা বলতে পারেন নাই - তা হলো চোটটা লেগেছে জায়গা মতোই। একদম পাকস্থলীর ভিতরে টান ধরেছে একটা রায়ের পর - এর পরের গুলো কি লেখবেন তা আগেই তৈরী করেন।

৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

এম হুসাইন বলেছেন: জামাত-শিবির-রাজাকার, এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়।

এই সব কু জন্মা দের ফাঁসি হোক, একটার রায় হয়েছে, বাকি দের ও হবে এই প্রত্যাশা করি।
মা-মাটি আর মাতৃভূমির সাতে বেইমানি যারা করেছে, ওদের বাংলার মাটি তে জ্যান্থ পুথে ফেলা উচিত!

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

এম হুসাইন বলেছেন: জামাত-শিবির-রাজাকার, এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়।

এই সব কু জন্মা দের ফাঁসি হোক, একটার রায় হয়েছে, বাকি দের ও হবে এই প্রত্যাশা করি।
মা-মাটি আর মাতৃভূমির সাতে বেইমানি যারা করেছে, ওদের বাংলার মাটি তে জ্যান্থ পুথে ফেলা উচিত!

১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: দীর্ঘ ৪০ বছর অপেক্ষার পর আলোর মুখ দেখলো হতভাগা বাঙ্গালী। পাড়ি দিতে হবে আরও অনেক পথ।

(শহীদ জননী জাহানারা ইমামের লাগানো চারাগাছ মহীরুহ হয়ে ফল দিতে শুরু করেছে) Click This Link

১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

মোটা মানুষ বলেছেন: কৃষি এবং কৃষক বলেছেন: সময়একাত্তর বলেছেন: '৭১ এর ঘাতকদের সমর্থনে রাজনীতি পশুত্ব বৈ কিছু নয়। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী দেইল্ল্যা, মইত্যা, গোলাম, মুজাহিদ, সাকা, মোল্লা, কামরুর ফাঁসির রায় ও বাস্তবায়নের অপেক্ষায়। একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক "৪২ বছর কিংবা ৪২০০ বছর হোক না কেন, পাপ বাপকেও ছাড়েনা। সকল পাপের শাস্তি আজ নয় কাল হবেই।"

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৯

বাকাট্টা বলেছেন: বিপ্লব পাল নামে আপনি কি কাউকে চিনেন? শুনলাম সে নাকি আপনার গোপন রহস্য মানুষকে বলে বেড়ায়? ;)

১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: @ভাবছি বসে একা , কিরে খান*কর পোলা , বাচ্চু এতো ভাল হলে ওর দালাল আইনেই ১৯৭২ সালে যাবৎজ্জীবন কারাদন্ড হইছিল কেন??

১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: @ভাবছি বসে একা , কিরে খান*কর পোলা , বাচ্চু এতো ভাল হলে এই চোদ-মারানীর পুতের দালাল আইনেই ১৯৭২ সালে যাবৎজ্জীবন কারাদন্ড হইছিল কেন??

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

জেবিন বোস্টন বলেছেন: '৭১ এর ঘাতকদের সমর্থনে রাজনীতি পশুত্ব বৈ কিছু নয়। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী দেইল্ল্যা, মইত্যা, গোলাম, মুজাহিদ, সাকা, মোল্লা, কামরুর ফাঁসির রায় ও বাস্তবায়নের অপেক্ষায়। একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক "৪২ বছর কিংবা ৪২০০ বছর হোক না কেন, পাপ বাপকেও ছাড়েনা। সকল পাপের শাস্তি আজ নয় কাল হবেই।"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.