![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"যখন যুবক ছিলাম, ছিলাম চালাক, তাই চেয়েছিলাম নিজের মতো করে পৃথিবীকে বদলিয়ে নিতে - এখন বয়স বেড়েছে - অভিজ্ঞতা হয়েছে, বেড়েছে জ্ঞান - তাই চাচ্ছি নিজেকে বদলাতে" - ------------------------- জালালুদ্দিন রুমি I think free speech is free speech no matter what, even if it does promote hatred. We also have the freedom to not listen to hatred. [এস্কিমো ব্লগের সতর্কীকরন: রাজাকার, আল বদর, আল শামস্, শান্তি কমিটি, ও '৭১ এর দালাল সমর্থকরা নিজ দায়িত্বে প্রবেশ করুন... (জামাত ও শিবির না আসাই ভাল!)] জন্ম: পিতার কর্মস্থল নোয়াখালীর হরিনারায়নপুর রেলওয়ের কোয়ার্টারে। শৈশব কেটেছে হবিগঞ্জের শায়েস্থাগঞ্জে। ঢাকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা শেষ করে দেশে সরকারী/বেসরকারী চাকুরী করে দেশ ত্যাগ...পথিমধ্যে নেদারল্যান্ডসে গাধার পিঠে আরো কিছু বই চাপিয়ে কানাডার টরন্টোতে চলে আসা। চেষ্টা চালাচ্ছি কানাডার হিমশীতল মাটিতে বসত গড়তে...কিন্তু শিকড়ের টানে সবসময়ই মন চলে যায় ধলেশ্বরীর পাড়ে। বাংলাদেশকে একটা আধুনিক এবং সমৃদ্ধ দেশ দেখার স্বপ্ন নিয়ে ব্লগিং করা।
ব্লগে বেশ কিছুদিন ধরে দেখছি জাতীয়তাবাদী ব্লগারদের এক হওয়ার জন্যে আহ্বান করা হচ্ছে। প্রশ্ন করেছিলাম - জাতীয়তাবাদী বিষয়টা কি? ভদ্রলোক উত্তর দিলেন না। তার নীচেই একজন এসে গালাগালি শুরু করে দিলেন - পোস্টদাতা তার উপর খুবই খোশ হয়ে কমেন্ট করলেন। উনার জাতীয়তাবাদ সম্পর্কে কি বলেন তা আমার আর জানা হলো না। বুঝলাম এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে গালি আর গীবত শুনতে হবে। তাই আর প্রশ্ন না করে নিজের বুঝের উপর আস্থা রাখলাম।
"বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে বাঙালী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে" এমন দাবীর বিপরীতে একদল বাঙালী সংস্কৃতিকে হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি বিবেচনা করে বাঙালী পরিচয় দিতে কুন্ঠিত হয়। তাদের জন্যে অবৈধ সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবর্তন করেছেন। যিনি মুখে বিসমিল্লাহ বলে বত্তৃতা শুরু করতেন - তাই উনাকে বাংলাদেশে ইসলামের পুর্নজাগরনের নেতা হিসাবে অনেকে বিবেচনা করে - যদিও জাতীয়তাবাদের চর্চা ইসলামে নিষিদ্ধ -তাতে কি আছে - ক্ষমতার স্বার্থে আইন আর গাইন একই জিনিস। ধর্ম ব্যবহার করে রাজনীতি করা সবচেয়ে কার্যকর পথ তা বাংলাদেশের দুই সামরিক শাসকই না - পাকিস্তানী সামরিক শাসকগন প্রমান করেছেন। আর বাম-ডান-উত্দর দক্ষিন সব পদ নিয়ে সামরিক সরকারে ধামাধরা রাজনীতিকদের কাছে সবই বৈধ। জেনারেল জিয়া বিসমিল্লাহ বলে দল বানালেও সেখানে নাস্তিক কমিউনিস্ট থেকে শুরু করে ৭১ এর ঘাতক দালাল রাজাকার সবই জড়ো হয়ে একটা খিচুরী পাকিয়ে রেখেছিলো। কিন্তু জিয়ার মৃত্যুর পর বিএনপির দখল চলে যায় জিয়াউর রহমানের শশুর পক্ষের হাতে - আর ম্যাকআপ বাক্সের নীচে বিসমিল্লাহও চাপা পড়ে যায়। এখন আছে বামদের দখলে - তাই ইসলামী দলে জোস না থাকলেও - জামাতের মতো উগ্র ধর্ম ব্যবসায়ীদের সাথে উষ্ঞ সম্পর্কের বিষয়টি এখনও চলছে জাতীয়তাবাদের নামে।
কিভাবে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ চর্চার জন্যে বাংলাদেশের জন্মের শত্রুদের বন্ধু বানাতে হয় - সেই হিসাবটা আজো মিলেনাই। জাতীয়তাবাদের নেতা খালেদা জিয়ার চোখে বাংলাদেশের জন্মের নেতৃত্ব দেওয়া দল "সাপ" এর চেয়েও খারাপ বিবেচিত হলেও বাংলাদেশের জন্মের বিরোধী (প্রকৃত সাপ) জামাত বন্ধু হিসাবে বিবেচিত হয় - তখন তথাকথিত "বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের" হিসাবটা মিলানো কষ্টকর হয়ে উঠে।
মজার কথা হলো - বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ এমন একটা জিনিস যেখানে বাংলাদেশের জন্মের শত্রুরা (জামাত) সমাদৃত হলেও মুক্তিযুদ্ধের মুল নেতাদের হত্যার বিচারের বিষয়টি তাদের কাছে ছেলে খেলা হয়ে যায়। যুদ্ধাপরাধীরা এদের বন্ধু কিন্তু এরা বাংলাদেশকে নিয়ে গর্ব করে। যুদ্ধাপরাধী বিচারের যদি-কিন্তু ইত্যাদি অব্যয় ব্যবহার করে বিতর্ক তৈরী করে।
যাই হোক - আমার বুঝ যতটুকু হয়েছে - দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়তাবাদীদের চরিত্র দেখে তাতে সহজেই জাতীয়তাবাদীদের ওর স্যলাইনের সাথে তুলনা করা যায়।
এক চিমটি স্বাধীনতার ঘোষনা (মুক্তিযুদ্ধের গন্ধের জন্যে) + একমুঠ রাজাকার + এক বালতি আওয়ামী/ভারতের প্রতি ঘৃনা মিশিয়ে এক বছর অন্ধকারে রেখে দিলে যে মিশ্রন তৈরী হবে তা হলো বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ।
এর থেকে কষ্ট করে মুক্তিযুদ্ধে গন্ধ পেলেও রাজাকারদের ভোটকা গন্ধের নীচে তা চাপা পড়ে যাবে। তবে সবচেয়ে বেশী যে ফ্লেভার পাওয়া যাবে তা হলো "ভারত সব খেয়ে ফেললো" আর "সব দোষ আওয়ামীলীগের"। এই মিশ্রন একবার পান করলে যে কোন মানুষ স্বাভাবিক চিন্তা শক্তি হারিয়ে আবোল তাবোল বকতে থাকে। তারা তখন তাদের কোলে রাজাকার বসিয়ে অন্যদলের চিপাচাপায় রাজাকার খোঁজে - এরা যুদ্ধাপপরাধীর বিচার চায় কিন্তু সহ এবং সেই কিন্তু হলো মগবাজারের ম্যানুয়াল।
দেশের স্বার্থে সবার উচিত এই জাতীয়তাবাদের বিষাক্ত মিশ্রনের আসক্তি
থেকে যুব সমাজকে দুরে রাখা এবং এই বিষের প্রভাব যেন সমাজকে গিলে না ফেলে তার জন্যে সঠিক ইতিহাস চর্চা করা। ইসলামের কথা বললেও জামাত ইসলামের নিষিদ্ধ বিষয় জাতীয়তাবাদকে সমর্থন করছে - বিনিময়ে জাতীয়তাবাদীরা জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধা ইমেজ সামনে এনে জামাতের রাজাকারদের রক্ষার জন্যে ধূঁয়া তৈরী করছে। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের নামে এই অসুস্থ আঁতাত বাংলাদেশের রাজনীতিকে বিষাক্ত করে তুলছে। যুবসমাজ সঠিক রাজনৈতিক দিক নির্দেশনার অভাবে বিভ্রান্তিতে ভুগছে। এরা না পারে ক্ষমতাশীনদের অন্যায় এবং অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে উচ্চকন্ঠে কথা বলতে ( কারন বিরোধী দলে সর্বোচ্চ নেতা এবং তার পরিজন দূর্নীতির যে রেকর্ড করেছে তার বিষয়ে লজ্জিত সবাই আর জামাতের সাথে আতাত যুবসমাজকে একটা কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলে দিয়েছে) - না পারছে বিরোধী দলের প্রতি অকুন্ঠ সমর্থণ দিতে। এই পরিস্থিতি একটা দেশের ভবিষ্যতের জন্যে ভয়াবহ পরিনতি বয়ে আনবে।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
াহো বলেছেন: বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ এমন একটা জিনিস যেখানে বাংলাদেশের জন্মের শত্রুরা (জামাত) সমাদৃত হলেও মুক্তিযুদ্ধের মুল নেতরাদের হত্যার বিচারের বিষয়টি তাদের কাছে ছেলে খেলা হয়ে যায়। যুদ্ধাপরাধীরা এদের বন্ধু কিন্তু এরা বাংলাদেশকে নিয়ে গর্ব করে।
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২২
রাফা বলেছেন: যাক বহুদিন পরে হোলেও ঝাতিয়তাবাদির সংজ্ঞা পাওয়া গেলো।
এক চিমটি স্বাধীনতার ঘোষণা+একমুঠ রাজাকার+এক বালতি আওয়ামি/ভারত ঘৃণা।
কিন্তু বিবর্তনের ধারায় ওরাতো এখন ছাগিয়তাবাদিতে রুপান্তরিত হোয়েছে।
ধন্যবাদ, বিশ্লেষনের জন্য।
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
চলতি নিয়ম বলেছেন: প্রশ্নটা আমি আজকে করেছি, দেখি উত্তর দেয় কি না।
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
মাথানষ্ট০০৭ বলেছেন: এক চিমটি স্বাধীনতার ঘোষণা+একমুঠ রাজাকার+এক বালতি আওয়ামি/ভারত ঘৃণা।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
লেখোয়াড় বলেছেন:
ওরা জাতীয়তাবাদি না।বলেন অতি জাতীয়তাবাদি। তার আগে উগ্র শব্দটা জুড়ে দেন।
এরা দেশের মূল চিন্তা ধারা, মূল সংস্কৃতি সম্পকেই অজ্ঞ।
আসলে ছোট বেলা থেকেই এদেরকে ভুল জিনিষ শেখানো হচ্ছে।
ধন্যবাদ।
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
রাজীব বলেছেন: " এক চিমটি স্বাধীনতার ঘোষণা+একমুঠ রাজাকার+এক বালতি আওয়ামি/ভারত ঘৃণা।"
"আওয়ামি/ভারত" মানে কি?
আওয়ামী লীগ আর ভারত কি এক জিনিস নাকি??
পোস্ট রিপোর্টেড
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩
এস্কিমো বলেছেন: না, আওয়ামী ভারত এক জিনিস না - তাইতো / চিহ্নটা ব্যবহার করা হয়েছে - তবে তা এক করে ফেলেছে রাজাকার আর তাদের দোসররা।
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: দুর্দান্ত লেখা, আগুন পোস্ট দেখি!!!
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
উযায়র বলেছেন: ভাদারে খেদা
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১
শয়ন কুমার বলেছেন: চলুন বিএনপি'র জন্মের ইতিহাস এক্ষেত্রে একটু দেখে আসি। ৬টি দলের সমন্বয়ে বিএনপি গঠিত। ১) দলছুট কিছু রাজনীতিবিদ ও পেশাজীবী ,আমলা । ২) রাজাকার খান এ সবুর ও রাজাকার শাহ্ আজিজুর রহমানের মুসলিম লীগ। ৩) রাজাকার মশিউর রহমান যাদু মিয়া ও আনোয়ার জাহিদের চীনাপন্থী ন্যাপ। ৪) রাজাকার মাওলানা মতিনের ন্যশনাল লেবার পার্টি। ৫) শাহ্ আজিজের চামুন্ডা শ্রী যশরাজ মণ্ডলের সিডিউল কাস্ট ফেডারেশন। ৬)কাজী জাফর- মেননের চীনাপন্থী দল ইউপিপি। এই ছয়টি দলের মধ্য শুধুমাত্র রাশেদ খান মেননের ইউপিপিই শুধু মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের স্বীকৃত দল যারা চীনাপন্থী হয়েও মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিল। আজকের মান্নান ভুঁইয়া,, নোমান, তরিকুল, মীর্জা, খোকা প্রমুখ রাশেদ খান মেননের ঐ ইউপিপিই উত্তরসূরি।বিম্পি যে ৬ টি দলের সমন্বয়ে গঠিত তারমধ্য মাত্র ১টি অংশে ছিল মুক্তিযোদ্ধা আর বাকি পাচ ৫ টি দলই ৭১ এ রাজাকার আলবদরের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়ে গনহত্যা নারীধর্ষনের মাধ্যমে হানাদার বাহিনীর দোষর রূপে অপকর্ম করেছে ।এবার আপনারে বলুন বিএনপি আদর্শিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি না বিপক্ষের? বিএনপি আদর্শিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের দল। এদের কোনো আদর্শ নাই।মেজর জিয়া শুধুমাত্র গদি লাভের আশায় এসমস্ত কারনে স্বাধীনতা বিরোধী মুসলিম লীগের নেতা রাজাকারদের নেতৃত্বদানকারী নেতা শাহ্ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বানিয়েছিলেন ।জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীদের নেতৃত্বদানকারীদের পদমর্যাদা দিয়েছিলেন। এদের মধ্যে শাহ্ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী, আব্দুল আলীমকে রেলমন্ত্রী, মাওলানা আব্দুল মান্নানকে ধর্মমন্ত্রী করার মতো উদাহরণ দেয়া যেতে পারে।এবার আপনারে বলুন বিএনপি আদর্শিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি না বিপক্ষের?নাকি এরা বাঙালী জাতির সর্বনাসকারী রাজাকারদের আশ্রয়দাতা।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫১
এস্কিমো বলেছেন: এতো ডিটেইল ইতিহাস আর জন্ম রহস্য নিয়ে ভাবিনি। যতটুকু মনে পড়ে জিয়াউর রহমান শুরুতে ১৭ দফা বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করে - যা সামরিক শাসন জারীর পর ঘোষনা করা হয়েছিলো। পরে এই কমিটিকে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট হিসাবে তৈরী করা হয় - যেখানে উপরের ৬টি দল হ আরো কিছু ছোট ছোট দল ছিলো। পরে তার নাম হয় জাগদল ( জাতীয়তাবাদী গনতান্ত্রিক দল) সবশেষে জিয়াউর রহমান চেয়ারম্যান হিসাবে দলের নতুন নামকরন করেন - তার হয় ইংরেজী নাম - বাংলাদেশ ন্যাশালিস্ট পার্টি ( বিএনপি) - বাংলায় করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। দলের মুল নেতৃত্বে চীনপন্থী রাজাকার আর পাকিস্তানপন্থী রাজাকাররাই দখল করে নেয়।
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩৫
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: পোষ্টে এবং শয়ন কুমারের কমেন্টে প্লাস। এটাই বাস্তবতা।
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৪
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: লেখক এবং শয়ন কুমার দুজনকেই অসংখ্য ধন্যবাদ
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৭
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: জাতীয়তাবাদী ব্লগার মানে হল , জামাত শিবির যখন গালি দিবে তাদেরকে পিঠ চাপড়ে দেয়া, পরে সুশীল সেজে বলা রাজাকারের বিচার চাই কিন্তু সেটা হবে নিরপেক্ষ, ৫ জন রাজাকারের নাম বলতে বললে বলবে শেখ হাসিনার বেয়াই, বেয়াই,বেয়াই,বেয়াই আর বেয়াই, আর যদি বলেন বিএনপি যুদ্ধপরাধীদের দোসর সাথে সাথে ভারতের দালাল আখ্যা দিবে, তরিকুল আর মির্জা ফখরুলের জামার শিবিরের পক্ষালম্বনের বক্তব্য কমেন্ট আকারে তাদের ব্লগে পোস্ট দিলে তারা প্রথমে উত্তর দিবে না, পরে চাপাচাপি করলে বলবে আপনার কমেন্ট আমি দেখতে পাচ্ছি না, নিচের কমেন্টে যখন লিঙ্ক আর ছবি সহ দিবেন তখন বলবে আমার গুগল ক্রোম ক্র্যাশ করেছে পরে উত্তর দিব আর পরে যখন তার ব্লগে যাবেন তখন দেখবেন আপনি ব্লকড।
মোটামুটি সবাই উপরের ক্যাটাগরিতে পড়েন। ব্যাতিক্রম একজনো পাই নাই।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৩
এস্কিমো বলেছেন: আমি আসলে শিরোনামে যদিও বলেছিলাম জাতীয়তাবাদী ব্লগার - কিন্তু একটা জেনেরিক সংজ্ঞা দিয়ে চেষ্টা করেছি।
আপনাকে ধন্যবাদ - একটা প্রাকটিক্যাল উদাহরন দেবার জন্যে।
১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪২
ম.র.নি বলেছেন: লেখাটা চরমভাবে ক্ষোভ,রাগ ও বিদ্বেষপূর্ণ।কারন সামুতে জাতীয়তাবাদীদের ঐক্য হতে দেখে লেখক সহ তার সাঙ্গপাঙ্গরা প্রলাপ বকতে শুরু করে দিয়েছেন।আমি বলি অন্যকে খুঁচানোর আগে নিজেদের দিকে তাকান।বাংলায় বল্লে 'নো দাইসেল্ফ' আপনারা কোন্ মন্দিরের ধোয়া তুলসি পাতা?সবার আগে 'আওয়ামী' শব্দটাই 'ঊর্দু'।নামের মধ্যই দূ্র্ঘন্ধ।আর বর্তমানে যিনি প্রধানমন্ত্রী উনিতো উচ্চ আদালত কর্তৃক 'রং হেডেড পারসন' নামে আখ্যায়িত।সামরিক শাষকের সাথে দহরম মহরমতো আপনাদের সেই আদ্যিকাল থেকে।এরশাদের মত স্বৈর শাষকের পতন বিলম্বিত তো আপনার নেত্রীর জন্যই।ঐ জাতীয় লু*চা এখন আপনাদের জোটের অংশ।ইহা কেন?রাজাকারদের সাথে ঐক্য করেই বি এন পি'র বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন।আপনি 'ইহা বলিলেন না যে'!!রাজাকাররা ঘৃণীত সে যে দলেরই হউক।ক্ষমাতার লোভে আপনারাও জোট বেধেছিলেন।জাতীয় বেয়াই সাহেবের কেন বিচার হবে না????উনার জন্য রাজাকারের ব্যাখ্যা কেন পাল্টে যায়??আপনাদের জন্যই আজ রাজকার আর দাড়ি টুপি পড়া মানুষদের এক বলে ধরা হয়।আওয়ামীলিগ করলেই মুক্তিযোদ্বা নইকে রাজাকার।জোর করে মুক্তিযোদ্বের চেতনার পাহাড়াদারেরা আজ দেশটাকে কোথা্য নিয়ে এসেছেন?শেয়ার বাজার থেকে শুরু করে,বস্তায় বস্তায় টাকা সহ মন্ত্রী ধরা খেলেও তাদের দাঁত কেলানো কূৎসিত চেহারা দেখাতেও লজ্জা করে না।আজকের সোনার সন্তানেরা ধর্ষন,কিডন্যাপ,লুটতরাজ,ট্যান্ডারবাজী,চাপাতি দিয়ে কোপাোপিতে ব্যাস্ত,পড়াশুনা এখন খাড়াশুনা হইয়া গিয়াছে।আর হবেই না বা কেন।যাদের নেত্রীই বিশাল জনসভায় বলে 'একটার বদলে দশটা লাশ পড়বে'।তার অনুসারীরা কি হবে!আজ পদ্মা সেতু নিয়ে কি একটা লজ্জা্স্কর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।যার জন্য এটা হল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে দেশ প্রেমিক সার্টিফিকেট দেন।দিস ইস মেডন্যাস।দেশের পরস্থিতি কোন্ কারনে ভয়াবহ পরিনতির দিকে যাবে সেটা আপনার উল্লেখিত কারনে যাবে না।আজাইরা মাত মাইত্তেন না,টাকার বস্তা একটা হয়ত পেয়ে গিয়েছেন তাই বলেছেন।যে তত্ত্ববধায়ক সরকারের জন্য কত কিছু করলেন, নরয়ে থেকে মিঃনিনিয়ান আসলো মধ্যস্থতা করতে, পারলেন না কিছু করতে শুধু মাত্র আপনার নেত্রীর জন্য।আর আজ সেই তত্ত্বাবধায়াক সরকার বাতিল করে টার্গেট নিয়েনছেন'ভিশন ২০২১'এর।বহু চাপাবাজী করেছেন জনগনের ভোটের অধিকার এটা সেটা, সৎ সাহস থাকে তো নিরপেক্ষ নীর্বাচন দিন।৫ বছরে বাংলাদেশের জন্য যা যা করেছেন তার উত্তর পেয়ে যাবেন।ঐ হ্য*মতো নেই কারন ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখাই হলো বাকশালী স্টাইল আর তা তৈর হয় তিন বাহিনীর এক চিমটি ষড়যন্ত্র্ + এক মুঠো ভন্ডামী + গামলা ভর্তি ভারতীয় দালালী == আওয়ামিলীগ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
এস্কিমো বলেছেন: আপনিওতো সেই ফর্মূলার বাইরে গেলেন না। আমি কোথাও আওয়ামীলীগের পক্ষে কথা বললাম। এতো কষ্ট করে এতো বড় কমেন্ট না লিখে যদি বলেন আমি বাঙলাদেশী জাতীয়তাবাদী - তাইলে বাকী কথা বলা হয়ে যেতো।
১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: হা হা হা । ছাগীয়তাবাদীদের পাছায় আগুন লেগেছে। শোন তোরা দেশ দ্রোহী, তোদের কাছ থেকে জাতীয়তাবাদ শিখতে হবে না। যেদিন মির্জা ফখরুল আর তরিকুল রাজাকারদের সাফাই গাইল, আর রায়ের পর বিএনপি যে বিবৃতি দিসে তাতে আর কিছু বলার নাই। ক্ষমতায় আর যাওয়া হল না বেজি সাহেবানের। নতুন ভোটার আর তরুন প্রজন্মের ভোট এবার ধানের শীষে যাবে না, যতটুকু ক্ষমতার কেক তৈরি করসিল বিএনপি তার উপর সুন্দর করে পাছার কাপড় তুলে হেগে দিসে তরিকুল। এই পরে এরা আয়নায় মুখ দেখে কেমনে কে জানে???
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
মাথানষ্ট০০৭ বলেছেন: আর কইয়েন না