নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সুশীল ব্লগার না..নিরপেক্ষও না।

যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি

এস্কিমো

"যখন যুবক ছিলাম, ছিলাম চালাক, তাই চেয়েছিলাম নিজের মতো করে পৃথিবীকে বদলিয়ে নিতে - এখন বয়স বেড়েছে - অভিজ্ঞতা হয়েছে, বেড়েছে জ্ঞান - তাই চাচ্ছি নিজেকে বদলাতে" - ------------------------- জালালুদ্দিন রুমি I think free speech is free speech no matter what, even if it does promote hatred. We also have the freedom to not listen to hatred. [এস্কিমো ব্লগের সতর্কীকরন: রাজাকার, আল বদর, আল শামস্, শান্তি কমিটি, ও '৭১ এর দালাল সমর্থকরা নিজ দায়িত্বে প্রবেশ করুন... (জামাত ও শিবির না আসাই ভাল!)] জন্ম: পিতার কর্মস্থল নোয়াখালীর হরিনারায়নপুর রেলওয়ের কোয়ার্টারে। শৈশব কেটেছে হবিগঞ্জের শায়েস্থাগঞ্জে। ঢাকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা শেষ করে দেশে সরকারী/বেসরকারী চাকুরী করে দেশ ত্যাগ...পথিমধ্যে নেদারল্যান্ডসে গাধার পিঠে আরো কিছু বই চাপিয়ে কানাডার টরন্টোতে চলে আসা। চেষ্টা চালাচ্ছি কানাডার হিমশীতল মাটিতে বসত গড়তে...কিন্তু শিকড়ের টানে সবসময়ই মন চলে যায় ধলেশ্বরীর পাড়ে। বাংলাদেশকে একটা আধুনিক এবং সমৃদ্ধ দেশ দেখার স্বপ্ন নিয়ে ব্লগিং করা।

এস্কিমো › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাদের মোল্লার রায় - জামাতিদের মৃত্যু ভয় এবং ইতিহাসের লিখন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

কাদের মোল্লার রায়ে প্রায় সবাইকে হতাশ করেছে। বিশেষ করে এতো বড় একটা খুনীকে বাঁচিয়ে রাখা কারোই কাম্য নয়। কিন্তু বিষয়টা ভিন্ন ভাবে দেখতে চাই। বিশ্বের অনেক দেশেই এখন আর মৃত্যুদন্ড নেই - তার মানে এই না যে অপরাধী নিরাপরাধ হয়ে গেলো।



এই বিচারটা কেন দরকার ছিলো?



অনেকের কাছে এই বিচারের অর্থ ভিন্ন - কিন্তু এই বিচারের সবচেয়ে বড় যে প্রয়োজনীয়তা - তা হলো ইতিহাসের পাঠকে শুদ্ধ করা। কাদের মোল্লা দম্ভভরে মুক্তিযোদ্ধাদের তাচ্ছল্য করে যে ৪১ বছর বুক ফুলিয়ে হেটেছে - তা আজ থেকে সমাপ্তি ঘোষিত হলো। কাদের মোল্লা এখন একজন কনভিকটেট ক্রিমিন্যাল। একজন প্রমানিত মানবতা বিরোধী অপরাধী। এইটাই দরকার ছিল - এমন একটা দলিল আজ তৈরী হলো - আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে আমরা একটা কোর্টের রায় রেখে যেতো পারলাম - যেখানে সুষ্পষ্ট ভাবে লেখা আছে ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলাম মানবতা বিরোধী একটা সংগঠন ছিলো - আর তাদের নেতা কাদের মোল্লা কয়েক শত মানুষকে নির্মমভাবে হত্যার সাথে জড়িত ছিলো।



জামায়াত যদিও বলে ইসলামের কথা - কিন্তু একজন মুসলমান কখনও মৃত্যুকে ভয় পায় না - মৃত্যু তাদের কাছে একটা অতি সাধারন ঘটনা। কিন্তু জামাত শিবিরের কর্মকান্ডে মনে হচ্ছে রাজাকার হিসাবে কোর্টের রায়ে ঘৃনার বস্তু হয়ে বেঁচে থাকা ভাল - মৃত্যুতো হলো না। এরা দুনিয়ার লাভের আশায় এতো মশগুল হয়ে গেছে যে - চরম ঘৃনিত হয়েও বেঁচে থাকার মাঝে আনন্দ খুঁজে বেড়াচ্ছে।



যে ইতিহাস আজ লেখা হলো - তা বর্তমানের কাছে তেমন গুরুত্ব না থাকলেও - একদিন এর গুরুত্ব অনেক হবে - যখন আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম একটা সভ্যতার নিক্তিতে দেশটাকে - জাতিটাকে মাপতে চাইবে - তখন আজকের কোর্টের রায় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস হয়ে সাক্ষ্য দেবে কাদের মোল্লার মতো কসাইদের বিরুদ্ধে আমাদের বীরেরা কত বেশী ত্যাগ স্বীকার করে দেশটাকে মুক্ত করেছিলো। কি বিশাল ত্যাগ আর কত রক্ত দিয়ে এই নরপশুদের পরাজিত করতে হয়েছিলো।



মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: থু থু থু থু থু থূ

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১

এস্কিমো বলেছেন: আজকে তো দেখি বেশ আবেগী হয়ে উঠছেন। সামুতে তো দেখি সারাদিন বিচারের বিরুদ্ধে পোস্ট দিয়ে ভরে যায় - তখন আপনি মডারেটর হিসাবে কতটা ন্যায় বিচার করেন। সামুই যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশী প্রপাগান্ডার সুযোগ করে দেয় আর এখন কাঁদতে বসছেন। ভালই।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

মোহাম্মেদ তারেক হোসাইন বলেছেন: এবং হাম্বা দালাল এস্কিমো ল্যাদিয়ে গেল এইদিনটাতে... এটাও ইতিহাস হয়ে থাকবে।। কি বলেন??

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

এস্কিমো বলেছেন: জাতীয়তাবাদীরাই সবচেয়ে বড় ভন্ড - একদিকে রাজাকারদের বিচারের বিরুদ্ধে সমাবেশ করার সুযোগ দেয় অন্যদিকে এখন বিরাট বিচারের পক্ষে র লোক হয়ে গালি দিতে আসেন। লজ্জা করে না। আজকের জামাত এই অবস্থায় এসেছে যে মীরজাফরের জন্যে সে্ হলো্ আপনের নেতা। লজ্জা থাকলে মুখ লুকিয়ে রাখতেন। জিয়া আর খালেদা জিআ দুইজনই রাজাকারদের পুষে এতো বড় করলো - এখনও জামাতের হরতালে নৈতিক সমর্থন দেয় - যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বিরুদ্ধে কথা বলে - আর ভন্ডামী করতে এসেছে এখানে - জাতীয়তাবাদী মানেই কি বগলে জামাত রেখে বিচারের বিষয়ে মন্তব্য করা।

ভন্ড।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১

রাফা বলেছেন: বিচারের নামে প্রহসনের প্রয়োজন নেই।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

এস্কিমো বলেছেন: বিচারের সমস্যা কোথায়? শাস্তি দেওয়ার বিষয়ে দ্বিমত থাকতে পারে - আর যদি কাদের মোল্লা আপিল করে তবে বিচার রি্ভিউর সুযোগ আছে - সেই বিষয়ে কথা বলি।

আবেগ দিয়ে চলে না। ৪১ বছর ধৈর্য্য ধরে আছি - পরাজিত হবার জন্যে নয়।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২

নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: তুই আওয়ামীলিগ+ রাজাকার। বেজন্মার বাচ্চা কোথাকার। যেখানে প্রায় সব বি এন পি পন্থীও চাইছিলো যেন এই রাজাকারের বাচ্চার ফাঁসি হয় সেখানে তোর মত লীগের দালাল এই রায়ের পক্ষে সাফাই গাইতে চলে এসেছিস। তোর মুখে খাড়ায়া মুতি, তোর আওয়ামীলিগের মখে খাড়ায়া মুতি, জামাতের মুখে খাড়ায়া মুতি। কুত্তার বাচ্চা বেজন্মা তুই।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২

এস্কিমো বলেছেন: বিএনপি পন্থীর চাইছিলো কোথায়? খাটের নীচে বসে। ভন্ডের দল। জামাতকে কোলে বসিয়ে তাদের বিচার চাইতে এসেছেন। ভন্ডামীর জায়গা পাননা।

জ্বলছে কোথায় বুঝা যাচ্ছে। ম্যাডামের কোল থেকে জামাত নেমে যাচ্ছে সেই ভয়ে এখন সবাই মুক্তিযুদ্ধ সেজে ভন্ডামী দেখাতে এসেছেন। ভালই।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: লজ্জায় মাথা হেট হয়ে গেলো। এই দেশে সাধারন মানুষের অনুভূতির চাইতে, আমাদের স্বাধীনতা বোধ থেকে জামাতিদের মাথার দাম বেশি। জামাত ছাড়া বাংলাদেশের রাজনীতি অচল। এটাই কি চোখ আংগুল দিয়ে দেখানো হল না?? প্রয়োজনমত শুধুই জামাতের ব্যবহার! ছিঃ

আমি লজ্জিত বোধ করছি।! জেলে থাকলে যাবজ্জীবন আর পালিয়ে গেলে ফাঁসি। বিচার সম্পর্কে যথেষ্ট ভালো ধারনা হয়েছে আমার।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০১

এস্কিমো বলেছেন: এর চেয়ে বড় কষ্টের দিন ছিলো যখন বিএনপি সরকার কৌশল করে গোলাম আযমকে বাংলাদের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিয়েছিলো। সেই দিনও অনেকে রাগ করে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব অস্বীকার করতে চেয়েছিলো।

কিন্তু দেখেন আজ ৩০ বছর পর গোলাম আযম বিচারাধীন। হতাশ হওয়া আমাদের কাজ না। সবচেয়ে গুরুত্পূর্ণ কাজটা এখন বাকী আছে তা হলো রাজাকারতন্ত্রকে সমাজ থেকে বিদায় করা - সমূলে উচ্ছেদ করা। হতাশ মানুষের পক্ষে সেই কাজটা করা সম্ভব নয়।

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

চলতি নিয়ম বলেছেন: এই টেনশন তাই সকালে করেছিলাম।


এবার কি বলতে পারবেন যে যারা সাক্ষী দিয়েছিলো তাদের কি হবে?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

এস্কিমো বলেছেন: গত চল্লিশ বছর তো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে শক্তি পরাজিতই ছিলো। জেনারেল জিয়া আর এরশাদ এখন খালেদা জিয়ার কোলে বসে রাজাকার আলবদররা আমাদের সাথে মকারী করেছে।

এই রায়টা যতটা গুরুত্বপূর্ন - শাস্তি ততটা না। দরকার ছিলো প্রমানিক দলিল - তা আমরা পেয়েছি। সংগ্রাম শেষ হয় নি - আরো বড় যুদ্ধ সামনে আছে।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

মাইনাস এইটিন_পন্ডিত বলেছেন: ক্ষোভ জানানোর ভাষা নাই। আওয়ামীলীগকে ধিক্কার। ট্রাইব্যুনালকে ধিক্কার।

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: এই রায় মানি না, এখন একটাই দাবি রাষ্ট্রপক্ষ যত দ্রুতসম্ভব এই রায় এর বিপরীত এ উচ্চআদালতে আপিল করুক।

১০ বার ফাঁসি দিলে ও ওদের পাপমোচন হবে না ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

এস্কিমো বলেছেন: দু:খজনক তথ্য হলো - রাষ্ট্রপক্ষের আপীল করার সুযোগ নেই। কাদের মোল্লা আপীল করলে রিভিউ চাইতে পারে।

বিএনপি ক্ষমতা এসে জেল থেকে বের না করলেই হলো।

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

চলতি নিয়ম বলেছেন: ভুলের মাসুল পেতে আর বেশী দেরি করতে হবে না। ১ বছরের মধ্যেই পেয়ে যাবে।
যারা কোনদিনও ফাসি চায় নাই তারাও আজ ফাসি কেন দিলো না বলে আকাশ বাতাস কাপাব

১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

মাইনাস এইটিন_পন্ডিত বলেছেন: এস্কিমো, দেশ দলের চেয়ে অনেক বড় বিষয়। আমরা আজ অপমানিত বোধ করছি। পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরও, বিশেষ করে গণহত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরও এইসব পাকি জারজগুলোর সর্বোচ্চ শাস্তি না হওয়াতে আমরা লজ্জিত, অপমানিত, ক্ষুব্ধ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

এস্কিমো বলেছেন: আমি নিজেই অবাক হয়ে রাত ২;৩০ মিনিটে বসে ব্লগিং করছি। কিন্তু হতাশ হতে চাই না। বিগত ১০ বছর ধরে একনিষ্ট ভাবে বিচারের পক্ষে কথা বলেছি।

রায়টা পুরোপুরি দেখার পর বুঝা যাবে আসলে কোথায় গলদ ছিলো। বাচ্চু রাজাকারের পক্ষে স্বাক্ষী ছিলো প্রচুর - বিশেষ করে সরাসরি ভিকটিম স্বাক্ষী দিয়েছেন। কিন্তু কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে হয়তো ফাস্ট হ্যান্ড স্বাক্ষী না থাকায় পরোক্ষ স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য কে আমলে নিয়ে অভিযোগ প্রমান করা হয়েছে। না দেখে বলা কঠিন।

আর আপনার সাথে একমত - যে কাজটা ৪১ বছর আগেই করার দরকার ছিলো। তখন একটা বুলেটই যথেষ্ঠ ছিলো - কিন্তু এখন প্রবল চাপের মুখে একটা আদালতকে বিচার কাজ করতে হচ্ছে - সব দিক বিবেচনায় আনা দরকার।

দেশের সবচেয়ে বড় বিরোধী দল - সুশীল সমাজ - থেকে শুরু করে সত্যিকার অর্থে আদালত কখনই চাপমুক্ত হয়ে কাজ করতে পারছেন না। যদি বিচারের ক্ষেত্রে কোন ত্রুটি হয়ে থাকে তার দায় আমাদের সবারই।

১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

রাফা বলেছেন: খুনের সাজা যাবত জিবন নয়।খুনের সাস্তি ফাসি।আর যুদ্ধাপরাধের সাস্তি একেকজন-কে দশবার করে ফাসি।

পিতার হত্যাকারিকে বিদেশ থেকে এনে ফাসি।আর আমার ভাই-এর হত্যাকারির যাবত জিবন।এটাকে কি প্রহসনের বিচার বলেনা।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০

এস্কিমো বলেছেন: পিতার হত্যাকারিকে বিদেশ থেকে এনে ফাসি।আর আমার ভাই-এর হত্যাকারির যাবত জিবন।এটাকে কি প্রহসনের বিচার বলেনা।


- অবশ্যই গুরুত্বপূর্ন একটা কথা বলেছেন। কিন্তু পিতার হত্যাকারীকে ফাঁসিতে ঝুলানোর সময় দেশের সবচেয়ে বড় বিরোধী দল - সুশীল সমাজ এমন কি বীরোত্তম মুক্তিযুদ্ধা যিনি বাঘা নামে পরিচিত তারাও এই বিচারকে চাপের মধ্যে রেখেছে।

যদি বিচারে কোন ত্রুটি হয় - তার দায় একা আওয়ামীলীগকে বহন করতে দিতে রাজী না। বিএনপির সমর্থকরা দলে দলে ভন্ডামীর প্রতিযোগীতায় নেমেছে। যারা নিরন্তর বিচারকে সমালোচনা করেছে - বিচারের বিরুদ্ধে আন্দলোনকে সহায়তা দিয়েছে - এরা এখন মাছের মা সেজেছে।

যদি সবগুলোই মুক্তি পেয়ে যায় তাতেও অবাক হবো না। যারা বলে বেড়ায় আওয়ামীলীগ একাই দেশ স্বাধীন করে না - মুক্তিযুদ্ধের কৃতিত্ব আওয়ামীলীগের না - তারা আবার বিচারের দায় আওয়ামীলীগের উপর চাপায়। ছাত্রলীগের পান থেকে চুন খসলে মিডিয়া প্রবল ভাবে ফলাও করে ছাত্রলীগকে কোন ঠাসা করে রাখে কিন্তু কিন্তু শিবির যখন মানুষ পুড়িয়ে মারে তা হয় একটা ছোট্‌ট খবর। সেই দেশের জন্যে এই ধরনের বিচার এতো সহজেই হয়ে যাবে - সেইটা ভাবার সুযোগ নাই।

জামাত যখন রাস্তায় মিছিল করে তখন ৫০ জন পুলিশের উপর দায় চাপিয়ে বাকী সবাই টকশো করতে চলে যায়। কোথা থাকে মুক্তিযুদ্ধে পক্ষে ঐক্য। কেন আমরা সবাই মিলে জামাত নিষিদ্ধে দাবী করতে পারি না।

আগেও বলেছি - মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে শক্তির কোন ব্যারিষ্টারকে কখনও দেখিনি ট্রাইবুন্যালে যেতে - কিন্তু প্রসিকিউশানের টিমের সমালোচনা করার জন্যে ঠিকই টকশোতে গিয়ে বসে থাকে।

হতাশ হয়েন না। ধের্য্য ধরেন। পরাজিত হয়েছিলাম মুলত ৭৫ এ্। এখন বিজয়ের দিকে এগুচ্ছি। ২১ এর আগস্টের সৌভাগ্যের কারনে আজকের বিচার। আরেকটু শক্তির দরকার বাকীটুকু শেষ করার।

১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

পেস মেকার বলেছেন: কত রঙ দেখাবি

১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

আশার রাজ্যে নিরাশার মেঘ বলেছেন: আমি এই রায়ে খুশি হতে পারছি না।

তবে এটা সত্যঃ
এই ব্লগে যারা এতদিন বিচারের বিপক্ষে ছিলেন, তারাই দেখবেন এখন বেশি বেশি দরদ দেখাবে এই বিচারের জন্য। যেন তারা বহু বছর অপেক্ষায় আছে কাদের মোল্লার ফাসীর জন্য!!!

সত্যিই সেলুকাস।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

এস্কিমো বলেছেন: এই ব্লগে যারা এতদিন বিচারের বিপক্ষে ছিলেন, তারাই দেখবেন এখন বেশি বেশি দরদ দেখাবে এই বিচারের জন্য। যেন তারা বহু বছর অপেক্ষায় আছে কাদের মোল্লার ফাসীর জন্য!!!


- এই ভন্ডরা্ই এখন সবচেয়ে বেশী উত্তেজিত!

আপনার সাথে একমত - ফাঁসিই প্রাপ‌্য ছিলো কসাই কাদের মোল্লার।

১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

ভাবছি বসে একা বলেছেন: এইভাবে অপমানিত হওয়ার জন্য পুরো দেশ গত ৪২ বছর ধরে অপেক্ষা করেছে!!! আওয়ামী লীগ আর পোষ্য ট্রাইবুনাল থেকে আর কি আশা করবে জনগন। সব শালা ভূয়া।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

এস্কিমো বলেছেন: ফাঁসীর রায় হলে বুঝি এইটা জামাতের পোষা ট্রাইব্যুন্যাল হয়ে যেতো? ভন্ডের দল এসে দলে দলে মিছিল করছে।

১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: মেজাজ বিলা আছে। মাদারচুদের বাচ্চা, ব্লগে দেখস নাই বি এন পির কত ব্লগার কতবার কইছে জামাতরে ছাড়তে? খাঙ্কির পোলা জামাতরে কোলে থিকা নামানোর লিগা আমরা উষ্টা মারতে রাজি। তুই ক, তোর নেত্রী জামতরে কোলে নিতে চায় ক্যান ? জামাতরে কোলে না তোর হোগায় ভরবি তা তোর ইচ্ছা। জামাতের খাঙ্কির পুলাদের বি এন পি পন্থীরা পুছে না। জীবনে রাজনৈতিক মাল বহুত দেখছি মাগার তোর লাহান লজ্জাহীন কুত্তার বাচ্চা টাইপ মাদারচুদ দেখি নাই। যা তোর নেত্রীর কোলে বইসা গোয়ারে ব্ল জব দে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

এস্কিমো বলেছেন: এতো দিন কোথা ছিলেন - গালি গুলো মওদুদ আর খালেদার উদ্দেশ্য পাঠিয়ে দেন। যারা প্রকাশ্য নিজামী আর মুজাহিদকে নির্দোশ দাবী করেছে এবং আদালত ভেঙগে দিতে বলেছে। এম কে আনোয়ার আদালতকে জঙগলের আদালত বলে ধমক খেয়েছে।

এখন মাছের মায়ের পুত্র শোক দেখানোর জন্যে ব্লগে অনেক ছাগলের আমদানী দেখবো।

১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এই পোস্ট আপনার??? হাহ। কালে কালে আর কত কি যে দেখাবেন!!!!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

এস্কিমো বলেছেন: বিচার মানি কিন্তু ফাসী চাই এইটা কেমন দাবী। বিচার মানছি - সুতরাং বিচার নিয়ে মন্তব্য করা নিজের সাথে প্রতারনা।

আমি অবশ্যই চাইবো সবগুলো রাজাকারের সর্বোচ্চ শাস্তি হউক। কিন্তু তার জন্যে যে প্রক্রিয়া অনুসরন করা দরকার তা কতটা ঠিক ছিলো তা বিবেচনায় আনতে হবে।

যেমন ধরা যাক - জামাতের লোকজনের পক্ষে ব্য. জমির উদ্দিন , মউদুদ, টিএইচ খান, এয মাহবুব সহ সকল সিনিওর আইনজীবিকে ট্রাইবুনালে দেখেছি - কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে পক্ষে কি কোন সিনিওর আইনজীবি ট্যাইবুন্যালে গিয়েছে। মনে হয় না - টকশোকে বসে সমালোচনা করা আর বিচার কাজে সহায়তা করা এক না।

মুক্তিযুদ্ধে পক্ষে শক্তিকে দেখলাম - বিচারের বিষয়ে যা বলেছে সবটুকু সমালোচনা আর সন্দেহের থিয়োরী। ফলাফল এর চেয়ে বেশী কি আশা করেন।

১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

শ্বর্ণকিট বলেছেন: রাজাকারদের একমাত্র শাস্তি ফাসী

১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

অরিয়ন বলেছেন: যত ভাবেই গুড়িয়ে পেচিয়ে দেখেন কোন লাভ নেই। আওয়ামী ভন্ডরা যে যুদ্ধাপরাধ বিচারের নামে প্রহসন করছে বি এন পি অনেক আগেই তা বলেছিল। কিন্তু আওয়ামী টেবলেট খাওয়া কিছু বাকশালী আবাল তার বিপক্ষে আবোল তাবোল অনেক কিছুই বলেছে।

জমায়াতের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হলো এই ভন্ড লীগ। ৮৬ ও ৯৬ এর কথা মনে করুন। গোলাম আজমও নাগরিকত্ব পেয়েছে এই আওয়ামী ভন্ডদের সহযোগীতায় যা মানুষ ভুলেনি।

আওয়ামী ধর্মব্যাবসায়ী যুদ্ধাপরাধী ছেড়ে দেশের সার্থে কথা বলুন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

এস্কিমো বলেছেন: হা হা হা -

জাতীয়তাবাদীরা আজ সবচেয়ে বড় বিচারের সমর্থক হয়ে উঠছে - ভন্ডামী দেখার জন্যে জেগে আছি।

১৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে পাঁচ ও ছয় নম্বর অভিযোগে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হলো।
"পঞ্চম অভিযোগ অনুসারে, একাত্তরের ২৪ এপ্রিল পাকিস্তানি সেনা ও অবাঙালি রাজাকারদের সঙ্গে কাদের মোল্লা মিরপুরের আলোকদী (আলুব্দী) গ্রামে হামলা চালান। ওই ঘটনায় ৩৪৪ জনের বেশি নিহত হন।
ষষ্ঠ অভিযোগে বলা হয়েছে, একাত্তরের ২৬ মার্চ কাদের মোল্লা, তাঁর সহযোগী এবং পাকিস্তানি সেনারা মিরপুরের ১২ নম্বর সেকশনে হযরত আলী লস্করের বাসায় যান। কাদের মোল্লার নির্দেশে হযরত, তাঁর স্ত্রী, দুই মেয়ে এবং দুই বছরের এক ছেলেকে হত্যা করা হয়, ধর্ষণের শিকার হন এক মেয়ে।"



শত শত শহীদের রক্তে রঞ্জিত যেই হাত সেই অমানুষটাকে ট্যাক্সের টাকায় জেলে খাওয়াইতে আমরা কষ্ট করে টাকা কামাই করি না।

এই নির্লজ্জ দালালী মুলক রায়ের গায়ে থু থু ছিটাইলাম।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

এস্কিমো বলেছেন: থু থু গুলো এতোদিন ধরে কোথায় রেখেছিলেন?

কারো দালালি কেউ করে না। ভন্ডদের মিছিল দেখার জন্যে বসে আছি।
অভিযোগ হলেই ফাঁসি হয় না - স্বাক্ষীর উপর নির্ভর করে।

ফাঁসীর রায় হলে একদল নিশ্চয় বের হয়ে যেতো বলা জন্যে এই রায় তো আগে্ই লেখা হয়েছে।

বিচাররে উপর আস্থা রাখা দরকার।

২০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

dream111rocks বলেছেন:
আর একটা রায় দেখি, আওয়ামি ভুদাইদের কাণ্ডকীর্তি , নাটক কতদূর যায়।

তারপর গণ*দা দেওয়া হবে আওয়ামী যেখানে পাওয়া যাবে, কি ভার্চুয়াল, কি রিয়েল ওয়ার্ল্ড।

মস্করা *দানোর জন্য আওয়ামীকে চড়া মূল্য দিতে হবে।

চরম তম হতাশ, সন্দেহ হচ্ছে পর্দার অন্তরালে ঘুটি চলছে অন্যরকম ভাবে, তয় আইওয়াশ হবে না বাঙ্গালি আর।

২১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

dream111rocks বলেছেন:

রেজয়ানা আপুর মন্তব্যে সহমত

২২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

গেদু চাচা বলেছেন: পলাতক যুদ্ধাপরধী বাচ্চু রাজাকরের ফাঁসি হয়েছে। কিন্তু একি অপরাধে কাদের মোল্লার হল যাবজ্জীবন। সত্যি সেলুকাস ! বিচিত্র আওয়ামী দুনিয়া !

যুদ্ধাপরাধী বিচার নামক লাটিম খেলায় নৈতিক পরাজয় ঘটেছে আওয়ামিলীগের। সেই সাথে উন্মোচিত হয়েছে আওয়ামী ভন্ডামীর মুখোশ।
যে আোয়ামীলিগ স্বাধীনতার চেতনার ফেরী করে বেড়ায় সেই আওয়ামিলীগই বারবার স্বাধীনতার সত্যিকার চেতনা কে ভূলন্ঠিত করে আওয়ামী চেতনার উৎকর্ষ সাধন করেছে। সেই ৭২ থেকে শুরু। বাকশাল কায়েক করে আওয়ামীলিগ গনতন্ত্রের টুটি চেপে ধরেছিল। আওয়ামিলীগের চেলা চামুন্ডা থেকে শুরু করে নেতা পাতি নেতা এবং কি বঙ্গবন্ধু তনয় শেখ কামাল গং রাহাজানি আর লুটতরাজ করে একটি স্বনির্ভর সাম্যবাদি অর্থনীতির স্বপ্ন কে হত্যা করেছিল। জাতি উপহার পেয়েছিল দূর্ভিক্ষের দুসঃহ দিন। ঐসব কি স্বাধীনতার চেতনা পরিপন্থি ছিলনা?
আওয়ামিলীগই পরাজিত শক্তি জামাত শিবির কে রাজনীতিতে শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। ১৯৯৬ সালের আওয়ামিলীগের নেতৃত্বে যে সহিংস আন্দোলন হয়েছিল তার নৈপথ্য কুশিলব ছিল জামাত শিবির ক্যাডারারা। সেদিন শিবির- ছাত্রলীগ ছিল এক বৃন্তের দুটি ফুল। সেদিন হাসিনা- নিজামী একসাথে বশে নৈরাজ্যের নীল নকশা তৈরি করেছিলেন। সেদিন রাস্তায় মানুষ মরেছে। গাড়ি পুড়েছে ! রাস্তায় দিগম্বর করা হয়েছে অফিসগামী প্রজাতন্ত্রের অশায় চাকর কে। সেদিন কি স্বাধীনতার চেতনা ভূলন্ঠিত হয়নি?

সেদিন ছাত্রদলের ক্ষমতা ছিল ছাত্রলীগ কে প্রতিহত করার। কিন্তু জামাত- লীগের যৌথ প্রযোজনায় সৃষ্ট সহিংসতায় নতি স্বীকার করে বিএনপি সরকার। পরবর্তিতে বিএনপি বুঝতে পারে জামাতের ক্যারিশমেটিক ক্ষমতার কথা। আর তাই ২০০১ সালে এসে ক্ষমতার ইঁদুর দৌঁড়ে আদর্শকে জলাঞ্জলি দিয়ে জামাতের সাথে জোট গড়ে তুলে বিএনপি। সফলও হয় বিএনপি।

আর তখনই শুরু হয় আওয়ামিলীগের যুদ্ধাপরাধী নামক লাটিম খেলা। যুদ্ধাপরাধীর বিচার নামক লাটিম ঘুরিয়ে তারা জনগন কে ভিব্রান্ত করতে থাকে। গত চার বছরে আওয়ামি রাজনীতির শত ব্যার্থার ইতিহাসের সামান্তরালে প্রবাহিত হয়েছে যুদ্ধাপরাধী বিচার নামক চর্বিত চর্বনের ইতিহাস। আওয়ামী ব্যার্থতা ও দুঃশাসনের সকল প্রতিবাদ কে তারা যুদ্ধাপরাধীর বিচার নামক লাটিমের ঘূর্ণায়মান পৃষ্ঠে টেনে এনে জাতিকে বিভ্রান্ত করেছে।


যুদ্ধাপরাধীর বিচার এদেশের গনমানুষের দাবি। অথচ সেই দাবি নিয়ে চরম রাজনীতির নগ্ন খেলা খেলেছে আওয়ামিলীগ। আজ আওয়ামীলিগের সেই ভন্ডামীর মুখোশ অনেকটাই উন্মোচিত। জামাতের প্রথম আশ্রয় আওয়ামিলীগ কোনদিনই নৈতিক বা চেতনার জায়গা থেকে যুদ্ধাপরাধীর বিচার চায়নি। অবশ্য সেটুকু চাওয়ার নৈতিক ভিত্তিও তাদের নেই। খোদ আওয়ামী রাজনীতির তল্পি বাহক এখনো অনেক চিহ্নিত রাজাকার। রাজাকারের ঔরষে আত্মীয়তার সম্পর্ক পেতেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। আওয়ামীলিগের সাধারণ সম্পাদক এখনো ঘুরে বেড়ান রাজাকার এপিএস কে সাথে নিয়ে।
আওয়ামিলীগ শুধু চেয়েছে যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে আমজনতার যে আবেগ তা নিয়ে ঘৃণিত রাজনীতির পসরা সাজাতে। এবং এতদিন তারা তাতে সফলও হয়েছে। ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামীলিগের বড় ভয় বিএনপি জামাতের জোট। তাই তারা জোট ভাঙ্গনের সকল চেষ্ঠায় রত থেকেছে গত চার বছরের প্রতিটি দিন। আর আওয়ামীলিগের সেই যুদ্ধের বড় হাতিয়ার ছিল " যুদ্ধাপরাধীর বিচার নিয়ে জনগনের আবেগ।

কিন্তু নির্বাচন ঘনিয়ে এসেছে। নিজেদের অধীনে একদলীয় নির্বাচন করতে মরিয়া পায়ের নীচে মাটি হারানো ব্যার্থ আওয়ামীলিগ। কিন্তু কিভাবে? চারদলীয় জোটেতো ভাঙ্গন ধরানো যায়নি। ঐদিকে পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী আঁচল ছেড়ে একক নির্বাচনের দিকে এগুচ্ছে। এই অবস্থায় আওয়ামীলিগের সামনে একটাই পথ পুরনো বন্ধুর কাছে ফিরে যাওয়া। আবার অপরদিকে আমজনতার প্রত্যাশা !
এখানেও রাজনীতি করলো আওয়ামিলীগ। পলাতক যুদ্ধাপরাধী এবং জামাতের রাজনীতিতে ইনএক্টিভ বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসি দিয়ে জনগনের মুখে কুলুপ এটে দিল। তারপর জামাত কে দিয়ে কৌশলে সারা দেশে সহিংস রাজনীতির জন্মদিল। সরকারের নির্দেশে পুলিশ মার খেল। শিবিরের সহিংসতায় জনগন ভীত হল। জনগন বলা শুরু করলো শিবিরই দল। বিএনপি একটা দূর্বল দল। এরা পারেনা আওয়ামী পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে। পারে শিবির। জয়তু শিবির !
পত্রিকায় খবর আসলো পর্দার আড়ালে জামাত- লীগের পুরনো সখ্যতার স্মৃতিচারণের। জামাত-লিগের আঁতাতের খবর ছড়িয়ে পড়ল দেশে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম নিজেই সেই ইঙ্গিত দিলেন। একসময় রাজধানীর রাস্তায় যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি চেয়ে প্রকাশ্য রাজপথে সভা করার অনুমতি পেল জামাত। ফুল দিয়ে একে অপরকে বরণ করে নিল জামাত আর গোপালগঞ্জের পুলিশ। প্রকাশ্য জনসভায় গৃহযুদ্ধের হুমকি আসলো। বাহ ! বাংলাদেশ বাহ!!

তারপর ! হ্যাঁ তারপর সবকিছুই সরল সমীকরণ! থেমে গেল ঘূর্নায়মান লাটিম। কসাই রাজাকের ফাঁসি হলনা। লোক দেখানো রায় হল যাবজ্জীবন।বন্ধুত্বের নব দিগন্ত উন্মোচনের দিনে বিজয়ের হাসি হাসলো জামত শিবির। মাঝখানে লাশ হল অসহায় বাস যাত্রীর। জয় হল সহিংস রাজনীতির। আর সেই সাথে উন্মোচিত হল আওয়ামী রাজনীতির ভন্ডামীর মুখোশ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০

এস্কিমো বলেছেন: রায় কি জামাতের পক্ষে গেলো? রায়ে দোষী প্রমানিত হয়েছে - যদি কোর্টে প্রমান করতে না পারা যায় - তবে বাইরে যত আবেগই থাকুক - তাতে কি লাভ?

জামাত শিবির খুশী হয়েছে যে ফাঁসি হয়নি - তার মানে এই না যে কাদের মোল্লা নির্দেষ প্রমানিত হয়ে গেলো।

এতো সহজেই হতাশ হতে রাজী না।

২৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

প‌্যাপিলন বলেছেন: কাদের মোল্লাকে বেকসুর খালাস দিলেও তার সমর্থনে আপনি একটি অত্যন্ত যুক্তিনির্ভর পোস্ট দিতেন। কারণ আপনি আওয়ামী লীগের একজন নিম্নস্তরের নির্লজ্জ দালাল। কতটা নির্লজ্জ দালাল হলে রাজকারদের মধ্যে সবচেয়ে নৃশংস ব্যক্তিটির ফাসীর পরিবর্তে যাবজ্জীবন দেয়াকেও যুক্তি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেছেন। থুথু দিয়ে গেলাম আপনার এই পোস্টে..............

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

এস্কিমো বলেছেন: তার আগে আপনের প্রিয় নেতার মুখে একটু থু থু দিয়ে আসেন - যিনি রাজাকারদের কোলে বসিয়েছিলেন - মন্ত্রী বানিয়ে ছিলেন।

২৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

জামিনদার বলেছেন: থু থু থু ওয়াক থু

২৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

ড্যানিশ কনডেন্সড মিল্ক বলেছেন: আবাল কোন্হানকার..........

আওয়ামীলীগের দালাল কোন্হানকার..........

ছুপা ছাগু কোন্হানকার..........


"পঞ্চম অভিযোগ অনুসারে, একাত্তরের ২৪ এপ্রিল পাকিস্তানি সেনা ও অবাঙালি রাজাকারদের সঙ্গে কাদের মোল্লা মিরপুরের আলোকদী (আলুব্দী) গ্রামে হামলা চালান। ওই ঘটনায় ৩৪৪ জনের বেশি নিহত হন।"

৩৪৪ জন মানুষরে মাইরা ফালাইলো আর রায় হলো যাবজ্জীবনের!!! আর এই রায়ের সাফাই গাইতে আইছো ব্লগে।

থাবরাইয়া ব্লগ থেকে বাইর করুম হালারপো।

২৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: আপনার পোস্টের মানে এই দাড়াচ্ছে যে জামাত তথা যুদ্ধপরাধীদের বিচার করছে এবং তার ফল দেয়া হচ্ছে এটাই মূখ্য। বিচারের রায় কি হলো সেটা মূখ্য নয়, তাই কি?

আপনি কি বিচারের রায় দেবার জন্য আওয়ামী লীগকে ক্রেডিট দিতে চান?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

এস্কিমো বলেছেন: রায়ের জন্যে কারো ক্রেডিট দেবার কিছু নাই তবে আওয়ামীলীগকে ধন্যবাদ দিতে চাই বিচারের ব্যবস্থা করার জন্যে।

২৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

দিবা স্বপ্ন বলেছেন: যেখানে সরকার বলেছে যে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে সেখানে এই রায়ের পক্ষে নিয়া লেখা আপনার মতো দলকানা ব্রগারের পক্ষেই সম্ভব। নিজের বিবেকটা কোন দলের কাছে জিম্মি রাখা কোন বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এই রায়ের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে বেঈমানী করা হয়েছে। ধিক্কার জানাই এই রায়কে।

২৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: তাহলে একটি প্রশ্নের জবাব দিন, একজন ধর্ষক ধর্ষন করে হত্যা করলো ঠান্ডা মাথায়। তারপর সে এই কাজটি পুনঃ পুনঃ কয়েকবার করলো যা সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত হলে ৩০২ ধারায় অবশ্যই ফাঁসি। কিন্তু আপনি বিচার করে আদালত থেকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড আনলেন, তাহলে কি আপনি সেটাকে ন্যায়বিচার বলবেন?

২৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

ধৈঞ্চা বলেছেন: এস্কিমো ভাই, দীর্ঘদিন পর আপনার পোষ্টে মন্তব্য করতে আসলাম।
আপনি রাজনৈতিক সচেতন, হয়ত জানেন বিএনপি ট্রাইব্যুণাল গঠন ও যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে প্রথম থেকেই বেশ বিব্রতকর অবস্থানে আছে। না পারছে সরাসরি ট্রাইব্যুনালের বিরোধীতা করতে না পারছে বিচারকে সমর্থণ জানাতে। শুধু এই ইস্যুতেই বিএনপির মধ্যে ভিতরে ভিতরে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে। একটা অংশ চাচ্ছে বিএনপি এই বিচারের পক্ষে সরাসরি সমর্থন দেক কিন্তু অনেক সিনিয়র নেতারা একমত হতে পারছে না বলে প্রকাশ্যে কিছুই আসছে না। আজ পেপারে দেখলাম তরিকুল ইসলামও যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে তারা জামাতের সাথে নেই এই মর্মে বিবৃতি দিল।

আবার অনেকে আওয়ামীলীগ বিরোধী হলেও শুধু এই ইস্যুতে বিচারিক কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার জন্য আওয়ামীলীগকে সমর্থন করে আসছে। কিন্তু সরকারের অন্যান্য বির্তকিত কাজের কঠিন সমালোচনা করছে ঠিকই। তাই এই রায়ে বিএনপির একটা অংশ মনে করছে কাদের মোল্লার ফাঁসি হওয়া উচিৎ ছিল। এখানে তার যাবজ্জীবন হওয়াতে সকল জাতীয়তাবাদীরাই খুব খুশী এটা ঢালাও ভাবে বলা যায় না। কারণ ফাঁসি হলে ঝামেলা শেষ হয়ে যেত, কিন্তু যাবজ্জীবন হওয়ায় সরকার পরিবর্তন হলে উচ্চ আদালতে আপীল/রিভিউ করে শাস্তি পরিবর্তনের চান্স থেকে যায়। জেল থেকে বেরও করা হতে পারে সেই সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।
গত কয়েক দিনের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ ও আজকের রায়ে একথা সন্দেহ করার কোন অবকাশ নেই যে আওয়ামীলীগ ও জাশির মধ্যে ভিতরে ভিতরে কিছু একটা আতাঁত চলছে।

৩০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

লোপা এসহক বলেছেন:
লোকটাকে দোষি স্যাবস্ত করে একটা রায় হয়েছে, এতেই আমি সন্তুষ্ট। পৃথিবীর বেশির ভাগ সভ্য দেশে মৃত্যুদন্ড নেই।

৩১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

সাহিদা আশরাফি বলেছেন: রেজয়ানা আপুর মন্তব্যে সহমত।

লেখক বলেছেন:বিএনপি ক্ষমতা এসে জেল থেকে বের না করলেই হলো।

এ ব্যাপারে আমরা সবাই মোটামুটি শিওর।কারন বিএনপি জামাত জোটবদ্ধ হয়ে রাজনীতি করছে।সো দলের প্রয়োজনে বিএনপি এমনটা করলে এতটা অবাক হবোনা যতটা আজকে হয়েছি।

এখন কথা হচ্ছে যদি বিএনপি ক্ষমতায় এসে কাদের মোল্লাকে বের করে আনে তাহলে সেটার জন্য দায়ী থাকবে কে?বর্তমান সরকার যার অধীনে এ রায় হলো নাকি বিএনপি?

৩২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: কাদের মোল্লার রায়ে প্রায় সবাইকে হতাশ করেছে। বিশেষ করে এতো বড় একটা খুনীকে বাঁচিয়ে রাখা কারোই কাম্য নয়। কিন্তু বিষয়টা ভিন্ন ভাবে দেখতে চাই। বিশ্বের অনেক দেশেই এখন আর মৃত্যুদন্ড নেই - তার মানে এই না যে অপরাধী নিরাপরাধ হয়ে গেলো।

এই পশম ছাড়া কুত্তাটার মুখে থুথু দিলে থুথুর অপমান।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০

এস্কিমো বলেছেন: এই থুথুটা আপনার নেত্রীর এবং সাবেক সামরিক শাসক জিয়ার মুখের উপর মারুন। কারন এদের জন্যেই বিচারের চল্লিশ বছর সময় লেগেছে।

ভন্ডের দল।

৩৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

সোহাগ সকাল বলেছেন: বাচ্চু রাজাকারকে যেই অপরাধে অভিযুক্ত করে ফাশির রায় দেয়া হয়েছিল, সেই একই অপরাধে অভিযুক্ত ও প্রমাণিত আব্দুল কাদের মোল্লা পেল মিছেমিছি খেলার মতো একটা শাস্তি। বিশ্বজিৎ-এর খুনীদের আওয়ামীলীগ যেভাবে বাচাতে চেষ্টা করেছে, সেই একই তরিকায় এবার বাচিয়ে দিল কসাই কাদেরকে। বাচ্চু রাজাকার পলাতক, তাই তাঁর ফাশির রায় দেয়া হয়েছে। বাচ্চু ইস্যুতে জামায়াত-শিবির তেমন লম্ফ-ঝম্ফ দেখায়নি, তাই তাঁর ফাশির রায় দেয়া হয়েছে। ঠিক না?
ওহে আওয়ামী সরকার!
পদ্মাসেতুর দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত আবুলকে বাচানোর সময় আইন থাকে তোমাদের হাতে। তাকে নিরপরাধ বানাতে তোমাদের মোটেও কষ্ট হয়না। আর রাজাকারদের বিচারের সময় আইন চলে যায় অন্যের হাতে?
বাল বুঝাও আমাদের?
রাজাকারদের বাচানোর অভিযোগে তোমরাও প্রত্যক্ষভাবে রাজাকারপন্থী।
ধিক জামায়াত! ধিক আওয়ামীলীগ!

৩৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

তিক্তভাষী বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

৩৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

তিক্তভাষী বলেছেন: হাসি থেমেছে!

আপনি বলেছেন- "বিশ্বের অনেক দেশেই এখন আর মৃত্যুদন্ড নেই - তার মানে এই না যে অপরাধী নিরাপরাধ হয়ে গেলো। "

বাংলাদেশে মৃত্যুদন্ড আছে। এদেশেই একই ধরণের অপরাধে আগে একজনকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে। অপরাধের সাথে তুল্য দন্ড দেয়াকেই ন্যায়বিচার বলা হয়, নাকি?

আপনি ১০ নম্বর মন্তব্যের উত্তরে বলেছেন- "কিন্তু কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে হয়তো ফাস্ট হ্যান্ড স্বাক্ষী না থাকায় পরোক্ষ স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য কে আমলে নিয়ে অভিযোগ প্রমান করা হয়েছে। "

দুঃখিত, আবার হাসি চলে এসেছে!!

=p~ =p~ =p~ =p~

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

এস্কিমো বলেছেন: জাতীয়তাবাদীদের উত্তেজনার কারন কি? এদের ভন্ডামী দেখে সত্যই অবাক হচ্ছি।

৩৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

আলাপচারী বলেছেন: কষ্ট লাগে। ধৈয্যও ধরতে চাই। আবার ভয়ও লাগে। পালালে ফাঁিস। হাতের কাছে পেলে আদর (যাবৎ জীবন)। কে জানে বিএনপি এসে মুক্তি দিয়ে দেয় কিনা।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২

এস্কিমো বলেছেন: বিএনপি তো ইতোমধ্যে এদের মন্ত্রী বানিয়ে দেখিয়েছে কতদুর যেতে পারে। এখনও এরা কোলে নিয়ে বসে আছে।

৩৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

আলাপচারী বলেছেন: কষ্ট লাগে। ধৈয্যও ধরতে চাই। আবার ভয়ও লাগে। পালালে ফাঁিস। হাতের কাছে পেলে আদর (যাবৎ জীবন)। কে জানে বিএনপি এসে মুক্তি দিয়ে দেয় কিনা।

৩৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

আলাপচারী বলেছেন: কষ্ট লাগে। ধৈয্যও ধরতে চাই। আবার ভয়ও লাগে। পালালে ফাঁিস। হাতের কাছে পেলে আদর (যাবৎ জীবন)। কে জানে বিএনপি এসে মুক্তি দিয়ে দেয় কিনা।

৩৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

আলাপচারী বলেছেন: কষ্ট লাগে। ধৈয্যও ধরতে চাই। আবার ভয়ও লাগে। পালালে ফাঁিস। হাতের কাছে পেলে আদর (যাবৎ জীবন)। কে জানে বিএনপি এসে মুক্তি দিয়ে দেয় কিনা।

৪০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

আমি মাতাল বলেছেন: কোনো বুবু যদি কাদের মোল্লারে বিয়া কইরা ঘরে তুলতো তার পরেও এই হালার পোর একটা যুক্তি নির্ভর পোস্ট প্রসব হইতো।

এপিক দালাল!

৪১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: রায়ে আসামী দোষী প্রমানিত হয়েছে - কিন্তু লঘু শাস্তিটা মানতে পারছি না ।

৪২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: কে জানে বিএনপি এসে মুক্তি দিয়ে দেয় কিনা।

৪৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

tumpa roy বলেছেন: কসাই রাজাকারের ফাঁসি চাই!

৪৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

তোমোদাচি বলেছেন: জামাত যদি বি এন পি'র কোল ছেড়ে আপনার আওয়ামীলীগের কোলে উঠে (আপনারা যেটা স্বপ্ন দেখছেন!) সেদিন নিশ্চয় আপনি সেই মহামিলনের প্রযোজনীয়তা জানিয়ে জাতির উদ্দেশ্যে এমন কিছু বানী দিবেন।

আপনার সেই পোষ্টের জন্য আগাম অভিনন্দন !!!

৪৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ড্যানিশ কনডেন্সড মিল্ক বলেছেন: আমি মাতাল বলেছেন: কোনো বুবু যদি কাদের মোল্লারে বিয়া কইরা ঘরে তুলতো তার পরেও এই হালার পোর একটা যুক্তি নির্ভর পোস্ট প্রসব হইতো।

এপিক দালাল!

৪৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২

হুলো_বেড়াল বলেছেন: ড্যানিশ কনডেন্সড মিল্ক বলেছেন: আবাল কোন্হানকার..........

আওয়ামীলীগের দালাল কোন্হানকার..........

ছুপা ছাগু কোন্হানকার..........


"পঞ্চম অভিযোগ অনুসারে, একাত্তরের ২৪ এপ্রিল পাকিস্তানি সেনা ও অবাঙালি রাজাকারদের সঙ্গে কাদের মোল্লা মিরপুরের আলোকদী (আলুব্দী) গ্রামে হামলা চালান। ওই ঘটনায় ৩৪৪ জনের বেশি নিহত হন।"

৩৪৪ জন মানুষরে মাইরা ফালাইলো আর রায় হলো যাবজ্জীবনের!!! আর এই রায়ের সাফাই গাইতে আইছো ব্লগে।

থাবরাইয়া ব্লগ থেকে বাইর করুম হালারপো।

৪৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৮

রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: আওয়ামী লীগের নিয়োগ-কৃত প্রসিকিউর ও বিচারকরা যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার রায়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী - জামাতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে জাতিকে একটি কলঙ্ক উপহার দিল। আওয়ামী সরকার জাতির মুখে এই কলঙ্কের কালি লেপন করার জন্য জামাতের কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছে কেউ কি বলবেন?

৪৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০১

স্বপনবাজ বলেছেন: Defeat of history ............... X(( X(( X(( X((

৪৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০১

বাকাট্টা বলেছেন: জিয়া ও খালেদাকে কিছু বলার আগে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে কেন এই বিচার করা হল না তা কি বিবেচনায় নিয়েছেন? উত্তর একটাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারে জন্য আন্দোলন ও আলীগ ক্ষমতায় আনার জন্যই হাসিনা এই বিচার করেনি। কিন্তু যাদের বিবেক দলীয় স্বার্থে তারা এটা মানবেই না।

৫০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

বাংলার পোলা বলেছেন: সত্যি, আজ জামায়াত-শিবির-বিএনপি সবার মুখে একই সুর, কেন ফাঁসি হলনা?

আজব না? কয়দিনে আগেও বিএনপি গুলার মুখে কোনও কথা ছিলনা, পরোক্ষ সহানুভূতি ছাড়া আর জামায়াত শিবির তো শুরু থেকেই বলে আসছে, ফাঁসি রায় তো আগে থেকেই রেডি হয়ে আছে।

সত্যি , সেলুকাস। আজ তাদের মুখেই ফাঁসি হলোনা কেন এই দাবি শুনতে হচ্ছে। মোনাফেকের দল।

৫১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪২

শিপু ভাই বলেছেন:
পোস্টটা কেমন যেন ছেলেভুলানো টাইপের হয়ে গেল। লাম ছাম বুঝাই দিলাম আরকি!!!

যুক্তিগুলো হাস্যকর দিয়েছেন। আরেকটু ভেবে চিন্তে পোস্টটা দেয়া উচিত ছিল বলে মনে হয়। কারন আপনি যা বলতে চাইছেন তার আরো ভাল যুক্তিও আছে।


বি এন পি ক্ষমতায় এসে ওদের ছেড়ে দিবে- এই সুযোগটা কেন দিব???

৫২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

তুহিন সরকার বলেছেন: কসাই কাদের সহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি।

৫৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

আহ্‌মুদুল বলেছেন: কাদের মোল্লারে জনগনের হাতে ছেড়ে দেয়া হোক, গুষ্টি কিলাই তোর ট্রাইবুনালের।

৫৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সাহিদা আশরাফি বলেছেন: ভাইয়া উপরে আমি আপনার কাছে কিছু জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু দুঃখজনক ভাবে আপনি উত্তরটা এড়িয়ে গেলেন।

৫৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২০

পেস মেকার বলেছেন: হালুয়া খাবেন ভাই ? শাহবাগে নাকি হালুয়া বিতরণ করা হচ্ছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.