![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের অধিকাংশ মিডিয়া যে কত বড় ভণ্ড ও হারামি তা আজকের প্রথম আলো, কালের কণ্ঠ, সমকাল পত্রিকা না দেখলে বুঝতে পারবেন না। গত কয়েকদিন ওঁরা ওদের ভণ্ড বাবাকে (থাবা বাবাকে) নিয়ে কত কিছুই না করলো, থাবা বাবার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের জন্যে পাগল হয়ে গিয়েছিলো কিন্তু একদিন যেতে না যেতেই এমনভাব দেখাচ্ছে যেন থাবা বাবা (রাজিব হায়দার) বলে বাংলাদেশে কেউ কখনো ছিল না, এমনকি এই নামে কাউকে হত্যা করা হয়নি কারণ ইতিমধ্যে থাবা থাবার আসল পরিচয় দেশবাসী জেনে গেছে এবং থাবা বাবা হত্যার প্রকৃত রহস্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। থাবা বাবা যে তার নষ্টামি, পরকীয়া ও লিভ টুগেদারের শিকার তা ইতিমধ্যে ফাঁস হয়ে গেছে, এমনকি গোয়েন্দা পুলিশ থাবা বাবার পরকীয়া ও লিভ টুগেদারের দুই সঙ্গীকে (নারী) কে গ্রেপ্তার করেছে। কিন্তু এই নিয়ে বাংলদেশের হলুদ মিডিয়াগুলো একেবারে নীরব, কোন সংবাদ নেই কারণ থাবা বাবা হত্যার আসল কারণটা তাঁদের পছন্দ হয় নি, তারা চেয়েছিল থাবা বাবার খুনি হিসেবে পুলিশ এমন কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করবে যাদের পড়নে থাকবে পাঞ্জাবী, টাকনুর উপর প্যান্ট, মুখে দাড়ি। তারপর হলুদ মিডিয়াগুলো শিরোনাম ও ব্রেকিং করবে-থাবা বাবার হত্যাকারী গ্রেপ্তার, গ্রেপ্তার!!
হায়রে!!হলুদ মিডিয়া, শয়তানের প্রতিনিধিরা তোদেরকে বলার মতো কোন ভাষা আমার নেই। তাই তোদের উদ্দেশ্যে আল কোরআনের এই তিনটি আয়াতঃ-
“তারা পরিকল্পনা ও চক্রান্ত করে আর আল্লাহও পরিকল্পনা করেন কিন্তু আল্লাহ তায়ালাই সর্বশ্রেষ্ঠ পরিকল্পনাকারী।”–সুরা আল ইমরানঃ ৫৪
“নিশ্চয়ই শয়তানের চক্রান্ত অত্যন্ত দুর্বল” –সুরা আন নিসাঃ ৭৬
“বল সত্য আসিয়াছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হইয়াছে। আর মিথ্যাতো বিপুপ্ত হওয়ার জন্যেই” -সুরা বনী ইসরাইলঃ-৮১
Click This Link
রাজীব হত্যা : সন্দেহের তালিকায় চার বান্ধবী
মোস্তাফিজুর রহমান সুমন, ১৮ ফেব্রুয়ারি (জাস্ট নিউজ) : মিরপুরে নিজ বাসার সামনে নিহত স্থপতি, ব্লগার ও শাহবাগ আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী আহমেদ হায়দার রাজীব শোভনের হত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখছেন। এরমধ্যে নিহত রাজীবের চার বান্ধবীকেও সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, মোবাইল ফোন ট্র্যাকিং করে ১৩, ১৪ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি রাজীবের অবস্থান সম্পর্কে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। রাজীবের অবস্থান এবং কাদের সঙ্গে ওই দিনগুলোতে তার কথা হয়েছে সেসব বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। ৫০-৬০টি মোবাইল নম্বরের ভয়েস রেকর্ড সংগ্রহ করে তা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে বলে সূত্রটি জানিয়েছে।
১৩ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টা থেকে ব্লগার রাজীব শাহবাগে একটানা বেলা ৪টা পর্যন্ত অবস্থান করে। এরপর ৪টা থেকে ৬টা পর্যন্ত সে ছিল ধানমন্ডিতে। সন্ধ্যা ৬টায় সে আবারও শাহবাগে ফিরে এসে রাত ৮টা পর্যন্ত অবস্থান করে পল্লবীর বাসায় ফিরে যায়। পরদিন ১৪ ফেব্রুয়ারি সে শাহবাগে আসেনি।
১৫ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার যেদিন রাজীব খুন হয়, সেদিন বেলা ৩টা পর্যন্ত সে পলাশনগরের বাসায় ছিল। এদিন তার ঘনিষ্ঠ বান্ধবী তানজিলা তার সঙ্গে ছিল। ৩টায় বাসা থেকে বের হয়ে বাসার অদূরে বাইশটাকি এলাকায় গিয়ে ৪টায় আবার সে বাসায় ফিরে আসে। সোয়া ৫টা পর্যন্ত সে বাসার আশপাশে ঘোরাফেরা করে। বাসা থেকে বের হয়ে আবারও বাইশটাকি এলাকায় যায়। ওই এলাকায় ১৫ মিনিট অবস্থান করে সাড়ে ৫টায় আবারও বাসায় ফিরে আসে। এর কিছু সময় পরে আবারও বাসা থেকে বের হয়ে মিরপুর ১০ নম্বরে অবস্থান করে। এরপর রাত সাড়ে ৮টার পরে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এসময় তার সেই ঘনিষ্ঠ বান্ধবী তানজিলা তাকে বাসার গলিতে পৌঁছে দেয়।
রাত ৮টা ৫৮ মিনিটে রাজীব আরেক বান্ধবী রাফির সঙ্গে মোবাইলে কথা বলতে বলতে বাসার সামনে রাস্তায় চলে আসে। রাত ৮টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত সে বান্ধবী রাফির সঙ্গে কথা বলে। সেটাই ছিল ফোনে রাজীবের শেষ কথা বলা। গোয়েন্দারা ধারণা করছে, এরপরই সে হামলার শিকার হয়।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, রাত ৮টা ৪৪ মিনিট থেকে রাজীবের বাসার সামনে তিনটি নতুন মোবাইল নম্বর যুক্ত হয় টাওয়ারের সেল নম্বরে। রাত ৯টা ১৪ মিনিটের পর থেকে সেই তিনটি মোবাইল নম্বর বন্ধ হয়ে যায়। গোয়েন্দারা ওই মোবাইল ফোনগুলোর গ্রাহকদের খুঁজছেন।
সূত্র আরো জানায়, রাত ১০টায় রাজীবের মোবাইলে একটি এসএমএস পাঠায় তানজিলা। এসএমএসটি ছিল- ‘দাদা বাসায় গেছ?’ সেসময় তানজিলার অবস্থান ছিল মিরপুর-২ এলাকায়।
হত্যাকান্ডের পর শুক্রবার রাতে নিহতের মামা খুররম হায়দার জাস্ট নিউজকে জানিয়েছিলেন, ওইদিন বেলা ৩টায় বাসা থেকে বের হয়ে শাহবাগ গিয়েছিল রাজীব। তিনি জানিয়েছিলেন, এটা স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরের লোকেরা রাজীবকে হত্যা করেছে।
গোয়েন্দারা বলছে, রাজীব হত্যাকান্ডের তদন্তে প্রাথমিকভাবে তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এক. বিভিন্ন ব্লগে যুদ্ধাপরাধ নিয়ে জামায়াত-শিবির ও ধর্মবিরোধী লেখালেখির কারণে মৌলবাদীদের টার্গেটে পরিণত হওয়া, দুই. স্ত্রী আনিকা প্রোজেন বাসন্তীর সঙ্গে সম্পর্কের টানাপড়েন এবং তিন. নারীঘটিত বিষয়। একাধিক বান্ধবীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকায় কেউ হয়তো প্রতিশোধ নিতে এমনটি করে থাকতে পারে।
ডিবি পুলিশ এ পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ জনকে আটক করেছে বলে জানিয়েছেন ডিবির সিনিয়র সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তবে তদন্তের গোপনীয়তার স্বার্থে আটককৃতদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হচ্ছে না। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, আটককৃতদের মধ্যে নিহত রাজীবের দুই বান্ধবীও রয়েছে। উল্লেখ্য, অধিকতর তদন্তের জন্য রাজীব হত্যা মামলাটি পল্লবী থানা থেকে শনিবার রাতে ডিবিতে হস্তান্তর করা হয়।
শুক্রবার রাত নয়টার দিকে রাজধানীর পল্লবীর পলাশনগরের নিজ বাসার সামনে থেকে আহমেদ রাজীব হায়দার শোভনের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। রাজীব শাহবাগ আন্দোলনের একজন সক্রিয়কর্মী ছিল। সে নিয়মিত বিভিন্ন ব্লগে জামায়াত-শিবির ও ইসলামবিরোধী লেখালেখি করতো।
Click This Link
আমি ও প্রথমে তাই ভেবেছিলাম। পুরা দেশ তাই ভেবেছিলো কারণ তার মামা প্রাথমিক বিবৃতিতে এই সন্দেহ প্রকাশ করেছিল। এখন তদন্ত কিছু দূর আগানোর পর দেখা যাচ্ছে, লাস্ট কল আর মোবাইল রেকর্ডে তার ২ রক্ষিতার নম্বর। তার সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে তারা খবর রাখে এবং বৌ-এর সাথে তার সংসার টিকে নাই এসব কারণে।
এখনও তদন্ত শেষ হয় নি তাই পাকা বলা ঠিক না।
তবে মজার ব্যপার হল এ বিষয়ে মিডিয়া নিশ্চুপ। বিশেষ করে প্রথম আলো, কালের কণ্ঠ, সমকাল পত্রিকা।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
ল্যাপটপ কম্পিউটার বলেছেন: থাবা বাবা হত্যার আসল কারণটা তাঁদের পছন্দ হয় নি, তারা চেয়েছিল থাবা বাবার খুনি হিসেবে পুলিশ এমন কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করবে যাদের পড়নে থাকবে পাঞ্জাবী, টাকনুর উপর প্যান্ট, মুখে দাড়ি
১০০ ভাগ সহমত। এখন আর কেউ বলেনা রাজিব হত্যার বিচার চাই।
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
নিষ্কর্মা বলেছেন: আমার দেশ সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দেবার চেষ্টা করেছে। এর দায় যে এড়াতে পারে না। আর যে ব্লগারের নামে কটুক্তি করা হয়েছে, তাঁর নামে চালুকৃত সাইট তাঁকে হত্যার পরে চালু করা হয়েছে। এইটার প্রমাণ আছে। দয়া করে Click This Link সাইটে গিয়ে দেখুন।
মিথ্যা প্রচারনার মাধ্যমে জামাত-শিবির-আমার দেশ এই দেশকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিতে চাচ্ছে। আমার দেশের মিথ্যা প্রচারণায় এবং জামাত-শিবিরের মিথ্যা কথায় দেশের মানুষ আজ বিভ্রান্ত।
শুক্রবারে জামাত-শিবির মসজিদে আগুন দিয়েছে, জাতীয় পতাকা পুড়িয়েছে, শহীদ মিনার গুড়িয়ে দিয়েছে। তারা পাকিস্তান জিন্দাবাদ শ্লোগান পর্যন্ত দিয়েছে। এ সবই দেশ ধ্বংসের চক্রান্ত এবং লক্ষণ।
তাই আজকে এর প্রতিরোধ করতে হবে। এদের প্রতিরোধ করাটাই এখন ফরজ, দেশ রক্ষা ফরজ।
আপনি যদি এই দেশের গর্বিত নাগরিক হন, আশা করব আপনি নিজে এই হিংস্র হায়েনাদের বিরুদ্ধে এবং দেশ রক্ষার স্বার্থ এই অপশক্তিকে রুখে দাঁড়াবেন এবং হিংস্র হায়েনার হাত থেকে দেশকে রক্ষা করবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন:
একটি ব্যর্থ আবেদন। পড়তে ক্লিক করুন।