নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উদাসী মানব(এ.এস.ফাহিম) এর বিক্ষিপ্ত ভাবনা

উদাসীফাহিম

আমি এক উদাসী মানব.....।. ঘৃণা করি বাংলাদেশের দুই ভন্ড সম্প্রদায় লিগ ও জামাতকে....আমি এমনি..এভাবেই থাকতে চাই আজীবন.......

উদাসীফাহিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাকফুটে বিএনপি

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৯

ব্যাকফুটে বিএনপি



আহমেদ তেপান্তর

দলে দলে শাহবাগমুখী তরুণ-তরুণীরা। চোখে-মুখে দীপ্ত বিশ্বাস, কাঁধে ঝোলা, পায়ে ধুলো মাখিয়ে হাতে পানির বোতল, মাথায় ব্যান্ড সঙ্গে জাতীয় পতাকা আঁকা নানারকম জিনিস। মুখে স্লোগান-মুষ্ঠিবদ্ধ চেতনা, চোখেমুখে ৩০ লাখ প্রাণের কাছে জাতির যে ঋণ তা মোচনের প্রতিজ্ঞা। গন্তব্য শাহবাগ স্কয়ার। যুদ্ধে যাওয়ার দৃঢ় অঙ্গীকার। শুধু তরুণরা কেন শেষপর্যন্ত সে মিছিল প্রকম্পিত হলো আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার স্লোগানে। যারা আসতে পারেনি তারাও সংঘবদ্ধ হয়ে নিজ নিজ এলাকায় চায়ের কাপে যুক্তির আশ্রয় খুঁজেছেন। এর মধ্যে শিকার হলেন ইতিমধ্যে আন্দোলনের আইকনে পরিণত হওয়া লাকী। এ ঘটনায় যারপরনাই হতাশ।



যাইহোক, ইতিহাসের এ দায়মোচনের মিছিলে আমিও সৈনিক ছিলাম। আছি। তিনদিন অবস্থা পর্যবেক্ষণে যাই। কথা হয় বিভিন্ন মতের সঙ্গে। স্কয়ারে সমবেত সবার ভেতরে যে অনুভূতি জাগ্রত হয়েছিল তা এক কথায় ’৯০কেও হার মানায়। সারা দেশেই এই চিত্রটা দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। চারদিকে বাঙালির স্লোগান বলে পরিচিত- ‘জয় বাংলা’ (এখন স্লোগানটি আওয়ামী লীগের) ধ্বনিতে মুখরিত স্কয়ার। যাইহোক, এই ছিল প্রথম দুদিনের অবস্থা। বাবা-মায়েরাও সন্তানদের এমন চেতনায় ‘৭১-কে স্মরণ করে হাত ধরে দিয়ে এসেছেন। এমন স্বতঃস্ফূর্ত আর সততা নিয়ে একাত্তরের পরে কেউ উদ্দীপ্ত হয়েছেন কি না আমার অন্তত জানা নেই। এজন্য তারুণ্যকে ব্যক্তিগতভাবে স্যালুট না দিলে সেটা হবে অপরাধ। তাই স্যালুট তারুণ্যকে।



প্রথম দুদিনে সরকারের প্রভাবশালী পার্লামেন্টারিয়ান সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, হানিফসহ অনেক নেতারা হালকা-পাতলা অপদস্ত হয়েছেন। প্রথম দু’দিন আন্দোলন হলো সাধারণের চেতনাকে ব্যানার করে। ওদের একটাই দাবি মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত সদ্য রায়ে যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসি! সঙ্গে কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠানকেও বন্ধ করার সরকারের কাছে দাবি। ওমন দাবিতে চিন্তিত হইনি। চিন্তিত হয়েছি এর পাশে আরও কিছু দাবি ছিল যা সর্বদাই আমাদের খুবলে খায়, বিবেক দংশন করে সমাধানের আশ্রয় খুঁজে। কিন্তু বিফল হই। আর হই বলে গত ২৩ বছরে দুই বড় দলের কাছে জনগণ গণতন্ত্রের ফুটবল। একটা বিষয় আবারও বলতে হবে, দলমত নির্বিশেষ তরুণরাই একমাত্র চায় ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার অবসান হোক, এ ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। কিন্তু এবারের আন্দোলনে সরকার যেভাবে তরুণদের চেতনাকে নিয়ে খেললেন আর খেলালেন তা সত্যি ন্যাক্কারজনক বলেই মনে করছি।



শাহবাগ স্কয়ারে গণজামায়াতে ফাঁসির দাবি অযৌক্তিক নয় বরং এমনটাই হওয়া উচিত। কিন্তু কেন হলো না এ প্রশ্ন কেন এলো না সেটা প্রশ্ন রয়ে গেল। রায়ের ব্যাপারে তো আর জামায়াত-বিএনপির হাত ছিল না। গত ১৮ জানুয়ারি দৈনিক যায়যায়দিনে ‘যুদ্ধাপরাধ বিচারে আপস নয়’ লেখায় কিছু বিষয় পরিষ্কার করেছি। এবং লেখাটিতে বিচারব্যবস্থায় সরকারের চাপের কথাও স্পষ্ট করেছি। চলমান আন্দোলনে প্রেক্ষাপট দেখে মনে হচ্ছে চাপ নেই, পুরো নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে। ফলে উপস্থিত তারুণ্যের চেতনাকে অপমান করল সরকার। সেটাও আন্দোলন সূচনার মাত্র দুদিন পর। ফলে গণমাধ্যমও বিভক্ত, সেটার সত্য এখন প্রকাশ্য।



প্রথম চিত্র ছিল- ব্লগারদের কল্যাণে তিক্ত অভিঘাতের পরিবর্তন প্রত্যাশীরা জড়ো হলেন। বাম সংঘটনগুলোর স্বভাবসুলভ সরব উপস্থিতি এক সময় ওদের হাতেই মঞ্চের নিয়ন্ত্রণ। আড়ালে চেলে গেলেন ব্লগাররা। জেনেছি ব্লগারা সবাই সরকার অনুসারী। যাইহোক, বামদের সঙ্গে চলে এলো সরকারের আনুকূল্য পেয়ে ফুলে-ফেঁপে উঠেছেন এমন সব সংস্কৃতিকর্মী। তাদের সহযোগ হলো আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ। মঞ্চে ওদের গলায়-শরীরের সরব উপস্থিতি। যারা স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধু আর আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বেশি বিষাদগার করত তবে সময়ের সঙ্গে আঁতাত করে আবার তারাই ক্ষমতায় গেছেন এবং তাদের অনুসারীদের দিয়ে পানির বোতল ছোড়ালেন। এর আগে বিএনপি সমর্থক সচেতন এবং পরিবর্তন প্রত্যাশীদের ভীত কম্পন হৃদয়ে স্কয়ারে উপস্থিতিও লক্ষ্য করেছি। কিন্তু আন্দোলন যখন সরকার বা আওয়ামীপন্থীদের নিয়ন্ত্রণে পাশাপাশি ইস্যু কেবল একটাতেই সীমাবদ্ধ হলো তখনই সব ভেস্তে গেল। এখানে সরকারের ভয় ছিল আন্দোলন হয়েতো ভিন্নখাতে প্রবাহিত হতে পারে। কারণ ওই মঞ্চ থেকে যদি একবার সরকারের দুর্নীতি, ছাত্রলীগের হাতে বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ড, পদ্মা সেতু দুর্নীতি, হলমার্ক কেলেঙ্কারি, কুইক রেন্টাল পাশাপাশি আলোচিত রাশিয়ার সঙ্গে সামরিকখাতে ১০০ কোটি ডলারের চুক্তি- এসব উঠে আসে তাহলে সরকারের পতন ত্বরান্বিত হবে। ফলে বাই দি বাই কাছ থেকেই দেখলাম কি সূক্ষ্মতায় কারা মঞ্চের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিল। এও আমরা দেখেছি বিটিভিকে বেসরকারি চ্যানেলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লাইভ টেলিকাস্ট করতে। একদিন ট্র্যাফিকদের প্রতি ছিল বিশেষ নির্দেশনা। সেটা আরও স্পষ্ট হলো বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে ক্রিকেট দলের শাহবাগ স্কয়ারে এসে সমর্থন জানানোতে। সুতরাং বুঝতে আর বাকি রইলো না সরকারের হয়ে মাঠে নেমেছে কারা।



স্কয়ার ত্যাগ করতে শুরু করলো বিএনপি অনুসারীরা। আমি এ জায়গায় পরিষ্কার করে বলতে চাই, এখানে সবাই বিশেষ অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে সমবেত হয়েছিল কিন্তু যখন এর নিয়ন্ত্রণ সরকারের সুযোগভুগীদের অধিকারে গেল তখনই আন্দোলনের স্বতন্ত্র চেতনা ভূলণ্ঠিত হলো। তারুণ্যকে আশাহত হতে হলো। এখনো যারা স্বপ্ন দেখছেন তাদের অনেকের প্রতি সহমর্মিতা থাকার পরও সত্য হচ্ছে সরকারের বিশেষ উদ্দেশ্য সফল হয়েছে তবে সেটা প্রতারণা করে। তারুণ্যের চেতনাকে প্রতারিত করার মধ্য দিয়ে। যা আমাকেও করেছে আশাহত।



রাজনৈতিক বিভাজন যাই থাকুক না কেন, সব মানবতাবিরোধী অপরাধীর বিচার হোক সেটা সবার কাম্য হওয়া উচিত। আর এ যুক্তি মেনে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দিকে আঙুল তুলেছেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মীয় বেয়াই মন্ত্রীর দিকেও রয়েছে রাজাকার শব্দের সহযোগ। যদি তাদের উদ্দেশ্য সৎ-সরল হয় তাহলে এগুলোর ব্যাপারে অবশ্যই উদ্যোগী হতে হবেন।



পাঠকের মতিভ্রম যাতে না হয় সেজন্য লিখতেই হচ্ছে বিএনপি নেতা হান্নান শাহ্ আন্দোলনকে স্বতঃস্ফূর্ত বলে আখ্যা দেননি। এটা তার মত হয়তো নয়, দলীয় মত। কিন্তু শুরুটা স্বতঃস্ফূর্ত ছিল। বলতে চাচ্ছি রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি এখনো স্পষ্ট করতে পারেনি তাদের অবস্থান। জনতার কাছে দলটিকে নিয়ে দেশের প্রতি রাজনৈতিক দায়ের ব্যাপারে সন্দেহের উদ্রেগ স্বাভাবিক। পুরো আন্দোলনে তারা যে যার ঘরে বসেই মনে হলো উপভোগ করলেন। আন্দোলনকে তারা সংবাদ সম্মেলন করে তাদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে পারতেন। সেখানে- সরকারের ব্যর্থতার অন্তত পাঁচটি দিক ছিল যা শাহবাগ স্কয়ারে ইস্যু হতে পারত। যে ইস্যু তারুণ্য লুফে নিত। কারণ এখানে যারা এসেছেন সবাই আওয়ামী বাম অনুসারী ছিলেন না, অপরাপর দলের এমনকি বিএনপির মধ্যে প্রগতিশীল চিন্তার অনেক তরুণরাও ছিলেন যারা ’৭১-এ মানবতাবিরোধীদের ব্যাপারে হিসাব চুকাতে চোয়ালবদ্ধ। এটা কোনো সংকীর্ণ বিষয় বা অস্বীকার করার মতো নয়।



শাহবাগ স্কয়ারের এই আন্দোলনকে আমি ইতিহাসের দায়মোচনের একটা সূচনা ভেবেই তারুণ্যকে সমর্থন করেছি যদিও ফ্যাসিবাদী আঁচড়ে ওরা ক্ষতবিক্ষত এখন। সেজন্য সহমর্মিতাও রয়েছে। কিন্তু হতাশ হয়েছি দায় আর জবাবদিহি না থাকা বিএনপির ওপর। প্রজাতন্ত্রে জনতার প্রতি সরকারের যেমন দায়-জবাবদিহিতা থাকা জরুরি তেমনি অপরাপর বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিরও। এ জায়গায় বিএনপি এবং তার শরিক দলগুলোর অপরিণামদর্শিতার পরিচয় স্পষ্ট। এবং চেতনাকে বিনষ্ট করার অভিযোগে অভিযুক্ত করা যেতে পারে। বিএনপি যদি ভেবে থাকে তারা নিরাপদ দূরত্বে সেটা হবে বুদ্ধকাকের চরিত্র যার প্রতিফলন সামনের নির্বাচনে তরুণরাই আশাহত করতে পারে।



এমন রাজনৈতিক সংস্কৃতি হয়তো আমাদের দেশে চলতে দিতে পারি কিন্তু অতিসম্প্রতি প্রতিবেশী ভারতে একটি মাত্র ধর্ষণের চিত্র যদি দেখি- তাহলে সেটাতে আমাদের রাজনৈতিক হুঁশ হওয়া দরকার ছিলÑ ঘটনার পর ভারতে সব রাজনৈতিক দলগুলোই সরকারকে বিব্রত না করে বরং দ্রুত আইন করে এমন ঘটনার যেনো পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে পক্ষে জনতাকে আশ্বস্ত করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। এটা কেন যে আমাদের রাজনৈতিক দলেগুলোর জন্য উদাহরণ সেটা ভেবে দুঃখ পাই। তাই দায়হীন আর জবাবদিহিশূন্য কর্পদ এই রাজনৈতিক শক্তিগুলো থেকে দূরে থাকার প্রার্থনা করি যেন জাতি ওদের রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়াশীল আঁচড় থেকে রক্ষা পেতে পারে।



আন্দোলনে গণমাধ্যমগুলোর প্রতি বিষোদগার ছিল। মনে রাখতে হবে ওপরে যে ঘটনারগুলোর বিবরণ দিয়েছি এই আন্দোলনে সরকার পক্ষ থেকে এমনটাই করা হয়েছে। নিরাপত্তার বলয়ে ঢেকে রাখা সরকারের উদার আচরণ তাৎক্ষণিক সেটা বুঝতে দেয়নি এই যা। কিছু গণমাধ্যম হয়তো দলীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, তবে আমি বলবো এসব ঘটনায় সবারই সজাক এবং প্রখর সুদূর দৃষ্টি নিয়ে দায়িত্ব পালন করা দরকার। কারণ এটা মনগড়া বিষয় নয়Ñ দায় আর জবাবদিহি যেখানে প্রধান শর্ত।



গত ১০ ফেব্রুয়ারি আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের দাবিকে কার্যকর করতে সংসদ অধিবেশনে চলছে যুক্তিতক্ক সে সঙ্গে বিরোধী দলের মুণ্ডুপাত। যদিও চলমান আন্দোলন নিয়ে বিএনপির যাওয়া এবং নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার সুযোগ ছিল কিন্তু এ যাত্রায়ও তারা অস্পষ্ট আর হঠকারী নীতি অবলম্বনকেই বুদ্ধিমানের বলে মানলো। আমরা চাই সব অন্যায়ের অবসান ঘটুক, জয় হোক তারুণ্যের।



আহমেদ তেপান্তর: সংবাদকর্মী

এখানে প্রকাশিত সব মতামত লেখকের ব্যক্তিগত, নতুন বার্তা ডটকম’র সম্পাদকীয় নীতির আওতাভুক্ত নয়



Click This Link

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১

সুখোই-২৭ বলেছেন: তোরা আমাদের আওয়ামী বলিস?

বলতে থাক। We don't care, we don't give a damn.

তোরা আমাদের বাম বলিস?

বলতে থাক। We don't care, we don't give a damn.

তোরা আমাদের ফ্যাসিবাদি বলিস?

বলতে থাক। We don't care, we don't give a damn.

তোরা আমাদের গাঞ্জাখোর বলিস?

বলতে থাক। We don't care, we don't give a damn.

তোরা আমাদের পতিতা বলিস?

বলতে থাক। We don't care, we don't give a damn.

তোরা আমাদের ভারতের দালাল বলিস?

বলতে থাক। We don't care, we don't give a damn.

তোরা আমাদের যা ইচ্ছা বল। বলতে থাক। We don't care, we don't give a damn. তোদের কথার ফুটা পয়সা মূল্যও আমাদের কাছে নাই।

তোরা তারুণ্যকে অপমান করছিস?

সিট তিরিশটা পাইছিলি না? সামনে তিনটাও পাবি না। এইসব ভন্ডামী রাজনীতি ছেড়ে পথে আয়। নিজেকে বাঙালি বলে স্বীকার কর, জয় বাংলা বলতে শিখ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ কর। তাহলে তোদের পাশে আমাদেরও পাবি। জয় বাংলা বলতে আওয়ামী লীগ হতে হয় না। আর যদি তোদের বর্তমান অবস্থানে থাকিস, তাহলে তোরা একসময় মানুষের উপেক্ষায় বিলুপ্ত হয়ে যাবি।

আবারও বলছি তোদের যা ইচ্ছা বল আমাদের। একটা মাছি এসে গায়ে বসলে যেমন গুরুত্ব দেবার কিছু নাই, তেমনি তোদের কথাবার্তারও কোন গুরুত্ব নাই।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

উদাসীফাহিম বলেছেন: শেয়ার করলাম কি আর কি বাল বুঝলা তুই। বালেরা মানুষ হবেনা কখনো

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২

সিউল রায়হান বলেছেন: উইথ রাজাকার অর উইদাউট রাজাকার.............বিএনপি মুড়ি খাক কারণ ওদের কাছে এই আন্দোলন এখনো গণমানুষের আন্দোলন মনে হয়না।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮

উদাসীফাহিম বলেছেন: হুম

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

এম আর ইকবাল বলেছেন: আয়নায় নিজের চেহারাটা চিনতে পারছে বি এন পি ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯

উদাসীফাহিম বলেছেন: na parsena.rahu mukto hote partese na

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৭

সুখোই-২৭ বলেছেন: তুই নিজে বুঝছস, তুই কি শেয়ার করছস? পইড়া দেখছস শেয়ার করার আগে, নাকি খালি কপি পেষ্ট মারছস? বুদ্ধি মাথায় না থাইকা হাটুতে থাকলে এই অবস্থাই হবে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১১

উদাসীফাহিম বলেছেন: ুদ্ধি কার কত দেখতে পাচ্ছি, শালা ভাদার বাচ্চা। ভাল করে পড় তার পর বলিস। কই থেকে জারজের বাচ্চারা এখানে আসে। এখানে আরেকবার কমেন্টস করলে মা তুলে গালি খাবি।

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১১

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: ইউ নো ইউ আর এ ছাগু হোয়েন ইউ সে,"আমিও যুদ্ধা্পরাধীদের বিচার চাই। তবে ....."

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩

উদাসীফাহিম বলেছেন: কইরে ভাই আমি বলিলাম, জামাত-শিবিরের মিরুদ্ধে আমার অবস্থান। সেটা ঢাক ঢাক গুড় গুড় নয়।

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩

টয় বয় বলেছেন:
বিএনপি নিয়া আওয়ামী কুত্তাদের ঘেউ ঘেউ বন্ধ হোক| শাহবাগের আওয়ামী নাটকে বিএনপি নাই, সোজা কথা|

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

উদাসীফাহিম বলেছেন: একমত

৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

মৃন্ময় বলেছেন: পুরাই ছাগু,ঢুইকা টাসকি খাইলাম......।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.