![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইরানে রাজধানী তেহরান থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান "দস্ত-ই-কাবীর" এর। অনেকের কাছে যা বৃহৎ লবন মরুভূমি নামে পরিচিত। ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ৩০০ কিলোমিটার চওড়া এই মরুভূমি লবন মিশ্রিত কাদামাটি দ্বারা গঠিত।
দশ মিলিয়ন বছর পূর্বে মধ্য ইরানে ছোট্ট একটি অঞ্চল ঘিরে লবন সমৃদ্ধ মহাসাগর প্রবাহমান ছিল যা ধীরে ধীরে শুকিয়ে ৬-৭ কিলোমিটার পুরুত্বের লবনের এক স্তর তৈরী হয়। সময়ের সাথে সাথে এই লবন স্তর কাদা মাটি দ্বারা ঢেকে যায় তারপরও কাদা মাটির নীচে লবনের উপস্থিতি বিদ্যমান। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে কাদা, লবন এবং শিলা'র একে অপরকে ধাক্কার জন্য লবনের স্তর ভেঙ্গে গম্ভূজের সৃষ্টি হয়। দস্ত-ই-কাবীর এর লবনের গম্ভূজ ভূতাত্ত্বিক ঘটনার এক শ্রেষ্ঠ উদাহরণ। ভূতাত্তিকগণ এখানে প্রায় ৫০টি লবনে গম্ভূজ চিহ্নিত করেছেন।
(ছবি এবং বর্ণনা নেট থেকে সংগৃহিত)
(পূর্বে প্রকাশিত)
২| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: পোস্টটা আরো অনেক তথ্য সমৃদ্ধ করা যেত। দস্ত-ই-কাবীর সন্মন্ধে আরো অনেক চমকপ্রদ তথ্য আছে।
যাই হোক ভালই লেগেছে।
৩| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইরানে ছোট্ট একটি অঞ্চল ঘিরে লবন সমৃদ্ধ মহাসাগর প্রবাহমান ছিল।
কথাটা এরকম না। মূলত ভূপৃষ্ঠে যত সাগর মহাসাগর আছে সবটাই লবণ পানি। ভূ আন্দোলনে মহাদেশ গুলো এক সময় পৃথক হচ্ছিল আর ভারত ভূখণ্ডটি বিশাল দ্বীপ হিসেবে ছিল। যা পরে এশিয়া মহাদেশের সঙ্গে মিশে যেতে থাকে এবং সংঘর্ষের চাপে হিমালয় পর্বত তৈরি হতে থাকে। অরুণাচলেও পশ্চিমে হিন্দু কোষ পর্বতমালাও ফুলে উঠতে থাকে। এসবের প্রতিক্রিয়ায় পর্বতমালার অপরপ্রান্তেও অনেক অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠ ফুলে ওঠে। বিভিন্ন জলাবদ্ধ লবণাক্ত লেক তৈরি হয়। এই লবণাক্ত লেক শুকিয়ে এই লবণ তৈরি হয়েছে।
৪| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
বিষাদ সময় বলেছেন: তথ্য বহুল পোস্ট। দৈর্ঘ প্রস্থের মাপ দেখে মনে করেছিলাম আয়তনে বাংলদেশের চেয়ে বড়, আসলে তা নয়।
দশ মিলিয়ন বছর পূর্বে মধ্য ইরানে ছোট্ট একটি অঞ্চল ঘিরে লবন সমৃদ্ধ মহাসাগর প্রবাহমান ছিল
মহাসাগর?