![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তির ১ পথ খিলাফত খিলাফত খিলাফতের দাবিতে নামতে হবে রাজপথে খলিফা বারবার সৈন্য প্রেরন করবেন। আমার Facebook User Name:- shafiur2012
আমি একবার তাবলীগ জামাতের চট্টগ্রাম শহরের মার্কাজ লাভলেইনে বৃহস্পতিবারের বয়ান শুনতে গিয়েছিলাম। তো সেখানে একজন বর্ষীয়ান আলেম যিনি ১৯৭৬ সালের প্রথম দিকে মাওসেতুং এর সময় Business visa নিয়ে চীনের জিংজিয়াং প্রদেশে গিয়েছিলেন তাবলীগে জামাতে সময় লাগাতে।
চীনের প্রথম তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ থেকেই গিয়েছিল। উনি বললেন মাও সেতুংএর সময় চীনের সকল মসজিদ তালা লাগিয়ে দেয়া হয়েছিল। কোন মুসলমান ধর্মকর্ম করতে পারতো না। বাপ নামায পড়তো আর ছেলে ঘরের বাইরে গিয়ে দাড়িয়ে থাকতো দেখত কোন পুলিশ আসে কিনা। আবার বাপের নামায শেষ হলে ছেলে নামায পড়তো আর বাপ ঘরের বাইরে দাড়িয়ে থাকতো যেন কোন পুলিশ না জানতে পারে। চীনের মুসলমানরা তাদের ঘরের কোরআন শরীফ ঘরের নীচে মাটিতে পুতে রাখতো। কারন যদি কোন পুলিশ ঘরে এসে কোরআন শরীফ দেখতে পেত তাইলে সাথে সাথে জেল। আর চীনের কত মুসলমানদের কে যে সাংস্কৃতিক বিপ্লবের নামে হত্যা করা হয়েছিল তার ইয়াত্তা নাই। ঐ আলেম তার চীন সফরের বর্ণনা বলছিলেন আর কাদতেছিলেন। পুরা সময়টাই উনাদের জামাত টা একটা স্থানীয় হোটেলে ছিল। মসজিদে থাকবে কিভাবে ? সকল মসজিদ তো তালা মারা। এই মাওসেতুং ছিল কট্টর নাস্তিক। সে কমিউনিজমের ছদ্মবেশে চীনের মুসলমানদের উপর অত্যাচারের স্টীম রোলার চালানো হয়েছিল। আবার সোভিয়েত রাশিয়ায় লেনিন স্টালিনও রাশিয়ার সকল মসজিদ গীর্জা তালা লাগিয়ে দিয়েছিল। স্টালিনের নৃশংসতার স্বীকার এক বাঙ্গালী বিপ্লবী
আজকে যেসকল নাস্তিকরা মানবতার কথা বলে ঠিক তাদের মত মাওসেতুংও মানবতার কথা বলেই ক্ষমতায় এসেছিল। খুব কষ্ট লাগে যখন দেখি অনেক মুসলমান ছেলে মাওসেতুং এর নামে স্লোগান দেয়। ঐ মুসলমান ছেলেরা কি চীনের মুসলমানদের বেদনাদায়ক ইতিহাস কে অস্বীকার করতে চায় ?
ইসলামী আক্বীদা সংশোধনের জন্য আরো পড়তে পারেন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বহু বিবাহ প্রসঙ্গে ইসলাম বিদ্বেষীদের সমালোচনার জবাব
বনী কুরায়জা গোত্রের সকল পুরুষ ইহুদি হত্যা করা প্রসঙ্গে একটি পর্যালোচনা
ইসলামি শরীয়াহ কি কখনই দাস দাসী প্রথাকে সমর্থন করেছিল
২| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৯
রাহীম বলেছেন: কমিউনিজমের মত নিষ্ঠুর এই পৃথিবীতে আর কাউকে ও পাওয়া যায়নি । গেল শতাব্দীতে তাদের হাতে সবচেয়ে বেশি রক্তপাত হয়েছে । আর আমাদের দেশের কিছু কুলাংগার মনে করে কমিউনিজম ভালো ।
০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৩
শাফিউর রহমান ফারাবী বলেছেন: যারা কমিউনিসম কে ভাল বলে এরা জ্ঞানপাপী। এরা হিটলারের মতন নিষ্ঠুর ছিল।
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৫
শাফিউর রহমান ফারাবী বলেছেন: সকল ব্লগার ভাইয়েরা দয়া করে এটা Facebook এ শেয়ার করুন।
৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১:৩৫
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: মানবতা ও মানবতাবাদীতা, এ দু'টার মাঝে বিস্তর ভেদ আছে. একটি মানবপ্রেম, অন্যটি মানব সভ্যতার সবচে বিধ্বংসী অস্ত্র.
মানবতাবাদীতা আকর্ষনীয় মোড়কে সহজে ব্যবহার্য ও বিভ্রান্তকারী একটি ভয়ংকর ও কার্যকর অস্ত্র, এই অস্ত্রের উতপত্তি পাশ্চাত্যে - গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র উভয় ব্যবস্থায় এই অস্ত্র প্রতিপক্ষ দলনে ব্যবহৃত হয়েছে, হচ্ছে. মানবতাবাদের ফেরিঅলা মার্কিন সরকার ও পশ্চিমা বিশ্ব ভিয়েতনাম, প্যালেস্টাইন, আফগানিস্থান, ইরাক তথা সারা বিশ্বে নারী ও শিশুসহ লক্ষ লক্ষ মানব হত্যা করেও মানবতার প্রশ্ন তুলে বাকি বিশ্বকে সার্বক্ষণিক ধমকে ব্যতিব্যস্ত রাখে, এ এক অনন্য অস্ত্র!
এই সহজ বিষয়টি চাক্ষুষ করেও নিজেদের প্রগতিশীল, আধুনিক, উদার ও স্মার্ট প্রমাণে অন্তরান্ধরা মানবতাবদীর ভড়ং ধরে এই দেশে, যেখানে শেষ পর্যন্ত মুসলমানরাই মানবতাবাদের সুরক্ষা হারায়... সব জায়েজ, কারণ আছে ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশের লাইসেন্স, এই তত্ত্বে মুসলমানরাই একমাত্র প্রতিপক্ষ, মুসলমানরাই একমাত্র ভিলেন!
পারমানবিক অস্ত্র নিরোধের নামে ইরানের উপর সর্বাত্মক চাপ ও অবরোধ পারমানবিক অস্ত্রধারী ক্লাবের অথচ তারা ইসরাইলের পরমানু অস্ত্রের অনুমোদন-সহায়তা সবই করে আসছে, নিষেধাজ্ঞাতো কোন ছাড়... ইরান কেন পরমানু অস্ত্র বানাবে, তারাতো মুসলমান, তারা মানুষ নয় - এই অস্ত্র মানুষের থাকবে, জানোয়ারের হাতে থাকলেই বিশ্ব-মানবতার নিরাপত্তা বিপন্ন... জাতিসঙ্ঘের এখন মানবতাবাদ অস্ত্র নিরোধের আইন বলবত করা উচিত.
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:০২
সূর্য বলেছেন: আচ্ছা একটা কথা বলেন তো, চিনে কি এখনো কোন মুসলমান আছে, কোন মসজিদ কি খুঁজলে পাওয়া যাবে?
০৩ রা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩
শাফিউর রহমান ফারাবী বলেছেন: চীনে এখনো অনেক মুসলমান আছে মসজিদও আছে অনেক।
৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:০৪
সুন্দর খাঁ বলেছেন: লেখক বলেছেন: যারা কমিউনিসম কে ভাল বলে এরা জ্ঞানপাপী। এরা হিটলারের মতন নিষ্ঠুর ছিল।
৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০৫
শাফিউর রহমান ফারাবী বলেছেন: চীনে এখনও অনেক মুসলমান আছে। অনেক মসজিদও আছে। মাওসেতুং এর মৃত্যুর পর আস্তে আস্তে চীনা মুসলমানদের উপর অত্যাচার কমে আসে।
৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০৫
অনিক আহসান বলেছেন: সেই চীনের সাথেই মুসলিম বিশ্বের একমাত্র পারমানবিক শক্তি পাকিস্তানের দহরম মহরম ..পাকিস্তানীরা আসলেই হারামখোর বেইমান জাতি..কি বলেন ফারাবী ?
৯| ২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৩
একলা বগ বলেছেন: চীনে নাকি প্রায় ২০ কোটি মুসলমান আছে। এরা হজ্জ্ব করতেও যায়।
১০| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৮
tanbir10 বলেছেন: চীনে অনেক মুসলিম আছে এবং প্রায় প্রতিটি বড় শহরেই মসজিদ আছে । তবে এই মুসলিমরা বেশীরভাগ ই ইসলামের কিছু জানে না , কারণ এদের একটা নিয়ম এখনো আছে : ১৮ বছর বয়সের আগ পর্যন্ত ধর্ম শিক্ষা নিষিদ্ধ , আর ১৮ পার হলে মসজিদে যাওয়া । তবে এখন অনেক বেশী শিথিলতা লক্ষনীয়
১১| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৭
রাহি বলেছেন: পোষ্টের শিরোনাম দেখেই বুঝতে পেরেছিলাম ফারাবীর পোষ্ট
ফারাবীর পোষ্ট মানেই মুক্ত হস্তে প্লাস।
১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০০
চিন্তায় আছি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ++++
১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
রাজকুট বলেছেন: ++
১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০১
নিলয় তৌহিদুল বলেছেন: Chagu:-@
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৬
শাফিউর রহমান ফারাবী বলেছেন: কাকরাইল মসজিদে এখনো অনেক আলেম আছে যারা খুব কাছ থেকে চীন ও রাশিয়ায় কমিউনিষ্ট শাসনাধীন সময়ে মুসলমানদের উপর ঐসব অত্যাচার দেখেছিলেন। আমি নিজে কয়েকজনের সাথে আলাপ করছি। আর এরাই নাকি বলে সাম্যবাদী ?