![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহরতলীর চুপচাপ এককোনে মাঝারি গড়নের একটা বাড়ি। বাড়ির ভেতরে ঢুকেই ডাইনিং রুম।
ডাইনিং পেরিয়ে হাতের বাঁ পাশে ছোটখাটো একটা রুম। রুমটা অত্যন্ত ঝকঝকে এবং পরিপাটি।
রুমের মাঝ বরাবর সিলিংয়ে একটি ৬০ ওয়ার্ডের এনার্জি বাল্ব জ্বলছে। প্রতিদিনই জ্বলে। জন্ম থেকেই জ্বলছে।
তবে তার জ্বলা কিংবা নিভা নির্ভর করে আরেক জনের উপর। আপন শক্তিতে জ্বলে উঠবার সামর্থ তার নেই।
রাত নয়টা। নিস্তব্ধ রুমের ভেতরে টিক টিক ঘড়ির স্পষ্ট শব্দ সারা ঘরময় ছড়িয়ে পড়ছে। রুমের ভেতর
মানুষের হাটা চলা এবং জিনিস পত্র নাড়াচাড়ার শব্দ পাওয়া গেল। আবছা এক দুইটা গলার অস্পষ্ট আওয়াজও
কানে আসল। তবে মানুষের সংখ্যাটা আন্দাজ করা গেল না।
ঘড়ির কাটায় যখন ৯টা ৩০ ঠিক তখনই রুমের ভেতর একটি দৈবিক ঘটনা ঘটে গেল। রুমের ভেতর জ্বলতে থাকা এনার্জি বাল্বটির ভেতর মনুষ্য জাতির বিবেকের মত একধরনের চিন্তা শক্তির আবির্ভাব ঘটল। তার দৃষ্টি শক্তি খুলে গেল।
বাল্বটি রুমের চারপাশে দেখতে লাগল। যতই দেখছে ততই তার চক্ষু ছানাবড়া হয়ে যাচ্ছে। দেখতে দেখতে তার সদ্যজাত দৃষ্টিশক্তি ঝলসে যাবার মত অবস্থা হল। লজ্জায় ঘৃণায় সে ক্রমাগত লাল হতে লাগল। লাল হতে হতে একসময় বাল্বটা ফেটে গেল।
অল্প কিছু সময় পর রুমে বিকল্প আলোর ব্যবস্থা করা হল।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৭
জাহিদ হাসান বলেছেন: এট ছোট করে লিখেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যত জ্ঞ্যানীই থাকুক, সময় চলবে আপন গতিতেই।।