নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
প্যারা মজিদ গ্রুপ
নিজের বই ছাপাতে প্রকাশকের নিকট যাওয়ার পর প্রকাশক আমাকে একখানা প্যরাডক্সিক্যাল সাজিদ ধরিয়ে দিয়ে বললেন, এরকম বই লিখবেন। বেষ্ট সেলার বই। তার পর চার বছর কেটে গেল। এখন শুনি ব্লগাররা তাকে প্যারা মজিদ বলে। তবে কি প্রকাশক আমাকে প্যারা মজিদ হতে বলে ছিলেন?
ইদানিং হৃদয় মন্ডল সংক্রান্ত ঘটনায় প্যারা মজিদের আলোচনা বেশী হচ্ছে। বুঝা যাচ্ছে সে তরুণদের মগজ ধোলাই করে দিয়েছে। সেজন্য তারা বিজ্ঞান শিক্ষকদের কথা কানেই তুলছে না। উল্টা তাদের আন্দোলনের মুখে বিজ্ঞান শিক্ষক গ্রেফতার হলেন। বিচারক তাঁকে জামিন না দিয়ে জেল হাজতে পাঠিয়ে দিলেন। তকে কি প্যারা মজিদ বিচারকেরও ব্রেন ওয়াশ করে দিল? বুঝাগেল পরিস্থিতি বেশ জটিল।
ওবেটাতো সামুতে লেখে না যে তাকে সুলেমানি ব্যান করে নিস্তার মিলবে। সেতো বই লিখে বাজারে ছাড়ে আর তাতেই সব ওলট-পালট হয়ে যায়। এমতাবস্থায় ব্লগারদের করনীয় কি? এ দিকে আজহারী দখল করেন আছে ফেসবুক। মনে হচ্ছে ওটা ওর বাপ-দাদার সম্পত্তি। রাশিয়ার মত প্যারা মজিদেরা যদি ব্লগেও ঢুকে পড়ে তবে কি উপায় হবে?
# উইকিতে লেখা আছে
গল্পের মূল চরিত্রের নাম ‘সাজিদ’। বইটিতে পার্শ্বচরিত্র হিসেবে আছেন লেখক নিজে। লেখক সাজিদের বন্ধু, রুমমেট। সাজিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞানের ছাত্র। বইয়ের প্রথম গল্পে ‘সাজিদ’ কে একজন সংশয়বাদীরূপে দেখা যায়। সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব-অনস্তিত্ব নিয়ে ব্যাপক যুক্তি-তর্কের শেষ পর্যায়ে সাজিদকে তার স্রষ্টায় ও ইসলামে বিশ্বাস পুনঃরায় ফিরে পেতে দেখা যায়। এরপর বিশ্বাসী সাজিদ একের পর এক গল্পে বিভিন্ন কৌতুহলী মানুষের কাছে তার ইসলামী বিশ্বাসকে তুলে ধরে।
সে তার তথ্য ও যুক্তির মাধ্যমে ইসলাম ও স্রষ্টা নিয়ে সংশয়ে থাকা ব্যক্তিদের সংশয় দূর করার প্রয়াস চালায়। সাজিদ কখনো নিজের শিক্ষক মফিজুর রহমানকে বুঝিয়ে আসে কেন ‘তাকদির’ তথা ‘ভাগ্য’ ইস্যুতে স্রষ্টা বিতর্কিত নন। সাজিদ যুক্তির নিক্তিতে প্রমাণ দেখায় কেন স্রষ্টা মানুষের ভালো কাজের বেলায় প্রশংসা পেলেও মন্দ কাজের বেলায় দায়বদ্ধ নন। সাজিদের বড় ভাই তুল্য বিপ্লব দা'র কাছে সে প্রমাণ করে আসে কিভাবে বিজ্ঞানের আধুনিক পরিভাষা ‘কোয়ান্টাম’ মেকানিক্স কোনভাবেই স্রষ্টাকে খারিজ করে দিতে পারেনা। সে আরো প্রমাণ দেখায় যে কেন স্রষ্টা দয়ালু হবার পরেও জাহান্নামের মতো ভয়ানক জিনিস তৈরি করেছেন। নীলু দা নামের আরেক চরিত্র, যিনিও বিপ্লব দা’র মতো সাজিদের কাছে বড় ভাইয়ের মতোই সমাদৃত, তার কাছে প্রমাণ দেখায় যে কোনভাবেই কোরআনের কোন আয়াত ‘সন্ত্রাসবাদী’ নয়। এভাবে বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সাজিদকে ইসলাম ধর্মের উত্তমতা, সঠিকতা ও প্রামাণ্যতা তুলে ধরার বিষয়ে একজন অভিজ্ঞ বক্তা, যুক্তিবাদী এবং বাস্তববাদী হিসেবে দেখা যায়।
# জটিলতায় থাকলে লোকে বলে প্যারায় আছি। প্যারা এবং প্যারাডক্সিকাল আসলে কি? জটিল ভাই থেকে জানতে চাই।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মে বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানে ধর্ম ঢুকানোর দরকার কি? তবে একটা আরেকটার কাজে লাগলে ক্ষতি কি? দু’টাইতো একই গ্রহের বাসিন্দা। বিজ্ঞান যদি ধর্মকে উন্নত করে তাহলে কারো অসুবিধা আছে কি? বিজ্ঞান তো সব কিছুকেই সহজ করে। ধর্মও যদি বিজ্ঞানের মারফত সহজ হয় তাতে তো ধর্ম হীনদের অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৪
কোনেরোসা বলেছেন: ধর্ম বিজ্ঞান দিনে প্রমান করার কি আছে?
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্ম প্রমাণ ছাড়াই লোকে মানে। কিন্তু কেউ কেউ বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম সঠিক নয় বলার চেষ্টা করছে। এটা আবার ধার্মিকদেরকে বিরক্ত করছে।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৭
আরইউ বলেছেন:
আপনার বাচাঁর দরকার কী; লেখার টোনে তো মনে হচ্ছে আপনি ঐ গার্বেজের ভক্ত, প্যারা মজিদের চ্যালা!
প্যারা মজিদের চেয়ে আপনার াল ছাল “সনেট”ও ভালো। আপনার পাতে তোলা যায়না “সনেট” সমাজের-মননের-শিক্ষার-চিন্তার-চেতনার তেমন কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। কিন্তু, প্যারা মজিদ অপযুক্তি দিয়ে অনেক ক্ষতি করেছে এবং সামনের দিনে আরো ক্ষতি করবে।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি মনে করলেন এটা বিষয় নয়। বিষয় হলো সমস্যা সমাধানের পদ্ধতি খোঁজা।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধর্মে বিজ্ঞান খোজা ও বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণ/ব্যাখ্যা দেবার অকাজ কে প্রথম শুরু করেছে?? সাজিদ / মজিদ তো বাংলা ভাষায় নতুন প্রোডাক্ট।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিজ্ঞানকে সব কাজে লাগানোর চেষ্টা থেকে হয়ত লোকেরা এমন কিছু শুরু করেছে।
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতিকে অজ্ঞ করে রাখার সুযোগ ধরে, রাজাকারেরা এই দেশ চালায়ে গেছে, আবারো চালাবার সুযোগ পাবে।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাহলে সবাই মিলে জাতিকে বিজ্ঞ করে তুললেই সমস্যা মিটে যায়।
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২৯
সাসুম বলেছেন: আরইউ বলেছেন:
আপনার বাচাঁর দরকার কী; লেখার টোনে তো মনে হচ্ছে আপনি ঐ গার্বেজের ভক্ত, প্যারা মজিদের চ্যালা!
প্যারা মজিদের চেয়ে আপনার াল ছাল “সনেট”ও ভালো। আপনার পাতে তোলা যায়না “সনেট” সমাজের-মননের-শিক্ষার-চিন্তার-চেতনার তেমন কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। কিন্তু, প্যারা মজিদ অপযুক্তি দিয়ে অনেক ক্ষতি করেছে এবং সামনের দিনে আরো ক্ষতি করবে।
ব্লগার আর ইউ মোটামুটি আমি যা বলতাম তাই বলে দিয়েছেন।
আমি আরো একটু এড করি-
ট্রাস্ট মি, আপনার কপি পেস্ট হাদিস দিয়ে হাজার হাজার পাতার আরব্য রজনীর আজগুবি গল্প আর পাতে তোলার অযোগ্য কুটি কুটি সনেট ও প্যারাডগিস্টাইল মজিদ এর চেয়ে উপাদেয়।
প্যারা মজিদ বুলশিট লিখছে তাতে সমস্যা নাই, সমস্যা টা হল এই বুলশিট দিয়ে প্যারা দেশের অশিক্ষিত আর বাংগু ধর্মান্ধ দের বিশাল একটা অংশ কে এই মর্মে ব্রেইনওয়াশড করতে সমর্থ হয়েছে যে জ্ঞান বিজ্ঞান বলতে আসলে কিছুই নেই, সব কিছু ঐ আপনার ঐ গ্রন্থের অবদান।
এবং বিজ্ঞানের সাথে খুব চেরি পিকিং করে এমন সব হাস্যকর লজিকাল ফ্যালাসি দিয়ে বুঝাতে চেয়েছে এই হোমো সেপিয়েন্স বা মানুষ আকাশ থেকে ধুরুম করে পড়েছে এবং আধুনিক জমানার সকল বিজ্ঞানী নাস্তেক নাসারার এজেন্ট এবং বিবর্তনবাদ একটা হোয়াক্স।
এই এক বইর মাধ্যমে প্যারা মজিদ জ্ঞান বিজ্ঞান সভ্যতার পরিপূর্ণ হোমাসা করে দিয়েছে।
তবে আপনার প্রতি আমার আকুল আবেদন- আপনি এই বইটি পড়ুন।
এবং আপনার এবং আপনি যে সিন্ডিকেট এর লোকদের সাথে পিঠচাপড়াচাপড়ি ব্লগিং করেন - তাদের সবার মেন্টালিটি একদম হুবুহ প্যারা মজিদ এর মতই।
আমি সিউরিটি দিয়ে বলতে পারি- প্যারাডগিস্টাল মজিদ মন দিয়ে পড়ার পর আপনি এই পোস্ট ডিলিট করে দিবেন এবং প্যারার উপর ঈমান আনবেন এবং সুবেহ বাংলার বাকি সব ধার্মিক এর মত প্যারার হাতে বাইয়াত নিবেন।
কারনঃ আপনার আর প্যারার ফান্ডামেন্টাল চিন্তার কোন তফাত নেই।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি চার বছরেও মজিদের মত একখান বই লিখতে পারিনি। সবাই সব পারে না।
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৪৯
রানার ব্লগ বলেছেন: সোবুজ বলেছেন: ঢুকে পড়ে মানে কি ঢুকে বসে আছে।যারা ধর্মে বিজ্ঞান খোঁজে তারা সবাই প্যারা মজিদের ছাত্র।যুক্তি গুলি প্যারা মজিদের মতই দেয়।সাসুম সাহেব ভাল বলতে পারেন।
সম্পুর্ন একমত !!!
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বুঝা যাচ্ছে প্যারা মজিদ বেশ প্রভাবশালী।
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫১
রানার ব্লগ বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তা @ আপনি সনেটের উপর মন দেন, প্যারা ট্যারা এইসব গার্বেজ নিয়ে না ভেবে !!!
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মডু আমাকে সনেট লিখতে নিষেধ করে দিয়েছে। সুতরাং আমার ব্লগে সনেট লেখা শেষ।
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: প্যারা মজিদ অখাদ্য লিখে মানুষের ক্ষতি করছে। এরা সমাজের জন্য ভীতিকর।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপি মানুষ টাকা খরচ করে তার বই কিনে।
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৬
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আসলে কি কোন উপায় আছে ?
উপায় থাকুক আর না থাকুক ভাইজান , তয় একটা কথা - এ দুনিয়ার সব কিছু সবার জন্য নয়।
যেমনটা নয় প্যারাসিটামল (আপনি আপনার মত ,আপনি প্যারা নন)। কাজেই ----------
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেই উপায়টাইতো কেউ বলে না।
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৩
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সকল রাঁধুনির ভাত এক রকম হয় না।
বর্তমানে কবিতার বাজার মন্দা, আর যে সব কবিতা প্রকাশ হচ্ছে বেশিরভাগ পড়ে বিব্রত হতে হয়। আপনি চালিয়ে যান।
মন্দ কিছু করে জনপ্রিয় হওয়ার চেয়ে নীরবে ভালো কিছু করা অনেক উত্তম।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সনেট তো মডু মানা করে দিয়েছে। দেখি সাধারণ কবিতা লেখা যায় কিনা।
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমার মাথায় আসেনা বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মকে ব্যাখ্যা করার দরকার কি? ধর্ম তো হলো বিশ্বাস।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেইটাইতো প্যারা মজিদের দোষ! তথাপি পাবলিক টাকা খরচ করে তার বই কিনে।
১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সনেটে আপনি এত অনুরক্ত কেন আমি ভেবে পাই না?
আমি কবিতা লেখা ছেড়েছি প্রায় ২৫/২৬ বছর আগে। কবিতা লিখে খরচের টাকা উঠে না। কবিতা শখের বিষয়।
আপনি পারলে কবিতাকে সংলাপ বানিয়ে উপন্যাস লেখার চেষ্টা করুন। দেখবেন অনেক কিছু সহজ হবে।
তবে এই কাজ করলে প্রথম থেকেই বানান ব্যাকরণের দিকে কড়া নজর রাখবেন। নইলে আমার মত আহাল হবে।
আপনি কি আমার চিন্তক অথবা ভ্রমরী কবিতা পড়েছেন?
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কবিতা পড়েছি কিনা মনে নেই। আমি অনুরক্ত হলেও পাঠক বিরক্ত। যাকগে সনেট লেখা ছেড়েই দিলাম।
১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩০
জাদিদ বলেছেন: না, সনেট লিখা ছাড়বেন না। লিখুন, একটু সময় নিয়ে চিন্তা করে লিখুন, অতিরিক্ত বেশি লিখলে খারাপ দেখায়।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু আরো অনেক আছে যারা এর তীব্র বিরোধী। যারা আবার এটাকে অখাদ্য বলে। সেজন্য এ বিষয়ে মনবল হারিয়ে ফেলেছি। যাদের জন্য লিখি তারাই যদি অপছন্দ করে তবে আর লিখে লাভ কি?
১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উনি কি কি জিনিস ভুল বলেছেন?
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কি জানি কি ভুল বলেছেন? জানি না কি কারণে বেচারা সাজিদ থেকে মজিদ হয়ে গেল? তবে জনতার আপত্তি থেকে বুঝা যায় তার ভুল বড় আকারের কিছু একটা হবে হয়ত। তবে জনগণ তার বই কিনে প্রচুর পরিমাণে। সেজন্য তার প্রকাশক তার প্রতি খুশী। আমার প্রকাশক বলেছে, চটি বই হলে হবে না। বই বড় করতে হবে। আমি এখন সে পথে হাঁটছি। প্রকাশক বলেছে পরের বই তিনিই ছাপাবেন।
১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮
জাদিদ বলেছেন: আপনার লেখার সমালোচনা তো আমিও করি। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে আপনি লিখবেন না। আপনি অবশ্যই লিখবেন।
কিন্তু আরো কিছুটা সময় নিয়ে লিখলে ভালো হয়। আর লেখায় বৈচিত্রতা আনুন। নিজের ভেতর থেকে যা আসে তাই লিখুন। প্রয়োজনে ব্লগের গ্রুপে পোস্ট করুন। সকলের মতামত চান।
আপনার এত বয়সে কি অভিজ্ঞতা কম হয়েছে? নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন। দেখবেন ব্লগে আপনি আনন্দ পাবেন।
আমার কোন কথায় কখনও আহত হলে, নিজগুনে ক্ষমা করবেন।
শুভেচ্ছা রইল।
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গ্রুপ পোষ্ট
আমি অনেক বড় বড় গ্রুপে পোষ্ট দিয়ে থাকি। পোষ্টে কেউ আমার বিরোধীতা করে না। তবে রিপোর্ট করে আমাকে অনেক গ্রুপ থেকে তাড়ানো হয়েছে। কিন্তু আমি প্রায় তিনশ গ্রুপের সদস্য। ত্রিশটার বেশী গ্রুপে তো আর পোষ্ট দেওয়া যায় না। তাহলে আবার ফেসবুক হৈ হৈ করে উঠে। সাকুল্যে আমার সময় ভালোই কাটে। মহাসমম্বয় নামক এক ব্লগার আমাকে এখানে এনে ছেড়ে দিয়েছে। এখন কত লোক যে আমাকে কতভাবে বেইজ্জতি করে তা’ বলে শেষ করা যাবে না।
১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি সনেট লিখুন। মডারেটর কেনো নিষেধ করছে আপনাকে?
১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি কেন নিষেধ করেছেন সেটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন।
১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: আপনি আজই একটা প্যারা মজিদের বই কিনে ফেলুন । যদি পিডিএফ পড়ার অভ্যাস থাকে তাহলে ফ্রি তেই নেট থেকে নামিয়ে নিতে পারেন এই বই । আর যদি তা না করেন তাহলে একটা বই কিনে ফেলুন আজই । বইটা পড়ে সামুতে একটা রিভিউ লিখুন । আসলে বই না পড়ে কোন বই সম্পর্কে মন্তব্য করা ঠিক না । বই সম্পর্কে আপনার মনভাব দেখা যাক কী আসে !
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিষয়টা সময় সাপেক্ষ।
১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: তথাপি মানুষ টাকা খরচ করে তার বই কিনে।
মানুষ টাকা খরচ করে মদ খায়।
মানুষ টাকা খরচ করে বাইজী বাড়ি যায়।
মানুষ টাকা খরচ করে হজ্বে যায়।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বইকে মদ আর বাইজীর সাথে তুলনা করা অশোভন।
২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১৬
সোবুজ বলেছেন: নিজের অভিজ্ঞতার(ছোট বেলার) কথা কিছু লিখে ছিলেন।খুবই সুন্দর হয়ে ছিল সেই লেখা।জীবন থেকে লিখুন জীবনের কথা লিখুন।অবশ্য একটা বেফাস মন্তব্য করে ছিলাম।এইজন্য দুঃখিত।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারপর সে লেখার কি হয়ে ছিল?
২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৩৭
জটিল ভাই বলেছেন:
উপায় একটাই। যেমন আছেন, তেমনি থাকেন। হুদাই প্যারা নেবেন না।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু প্যারা ও প্যারাডক্সিক্যাল জিনিসটা কি?
২২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৩৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ধর্মকে ধর্মের জায়গায় আর বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের জায়গায় থাকতে দেয়া উচিত। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কোনো কিছু প্রমানের জন্য যুক্তি ও পরীক্ষার আশ্রয় নিতে হয়। অন্যদিকে ধর্ম হচ্ছে নিঃশর্তভাবে সৃষ্টিকর্তার প্রতি পরিপূর্ণ বিশ্বাস ও আনুগত্য - এর জন্য কোনো প্রমানের প্রয়োজন নেই। সৃষ্টিকর্তার উপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস রেখে এগিয়ে যাওয়ার মধ্যেই রয়েছে ধর্মের মহাত্ম - তিনি আমাদের যেভাবে রাখবে সেটা মেনে নেয়ার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত ধার্মিকের আত্মতুষ্টি।
আসলে যাদের ঈমান বা সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা দুর্বল তারাই ধর্ম ও সৃষ্টিকর্তাকে প্রমানের জন্য উঠেপড়ে লাগে। আর সেই সাথে এরা লেজকাটা শিয়ালের মতো অন্যকেও লেজকাটার জন্য অনুপ্রাণিত করার জন্য বিভিন্ন পথের আশ্রয় নেয়। সৃষ্টিকর্তার প্রতি আস্থার অভাব আছে বলেই অনেকে অবৈধ উপার্জন, অন্যের হক দখল, মানুষকে জুলুম করা বা কষ্ট দেয়ার মতো অমানবিক কর্মকান্ডে মত্ত হয়ে উঠে।
ধর্ম নিয়ে কোনো পোস্টে মন্তব্য করার ইচ্ছে ছিল না - বিশেষত হাফপ্যান্ট মৌলানাদের পোস্টে তো নয়ই। কিন্তু ব্যক্তি হিসাবে আপনাকে তাদের চাইতে আলাদা মনে হয় বলেই আপনার পোস্টে আমার এই মন্তব্য।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যাদের ঈমান বা সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা দুর্বল তারা এটা সবল করতে যদি সৃষ্টিকর্তার প্রমাণ খোঁজে তাহলে সেটা অপরাধ হবে কি?
২৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৫৩
দোয়েল২ বলেছেন: সনেট তো মডু মানা করে দিয়েছে। দেখি সাধারণ কবিতা লেখা যায় কিনা।
=====================================================================
আপনি হতাস হইবেন না।
আপনার কবিতার রস আস্বাদন করার ক্ষমতা আছে এমন লোক ব্লগে বেশি আছে বলে মনে হয় না।
(আমি অবশ্যই না বোঝাদের দলে)।
কলিকালে এমনই হইবে, ভাল জিনিসের কদর উঠিয়া যাবে।
লিখতে না পারলে লেখকদের প্রাণ আইডাই করে। সনেট না লিখলে আপনারো অন্তরাত্তা ছটফট করিবে।
কাজেই সনেট লেখা ছারিবেন না।
তবে অনুগ্রহ করে সনেট ভিতরের পাতায় লিখিবেন। - বিনম্র অনুরোধ থাকিল।
==================================================================
@মোডারেটর
আপনি যদি সত্যই এমন উপদেশ দিয়া থাকেন তবে আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ -ব্লগবাসিদের সনেট নামিয় মানবিক বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করিবার জন্য।
সকলে উপদেশ ফলো করে না। আরো যে সকল ব্লগারদের উপদেশ দিয়েছেন (ডাক্তারি সাহায্য নেয়া সংক্রান্ত সহ) তারা কিন্চিত ফলো করিলেও সকলের মংগল হয়।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে আপাতত সনেট বা কবিতা আর লিখছি না।
২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:০৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: লেখক বলেছেন: যাদের ঈমান বা সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা দুর্বল তারা এটা সবল করতে যদি সৃষ্টিকর্তার প্রমাণ খোঁজে তাহলে সেটা অপরাধ হবে কি?
কোনো অপরাধ না, বরং সেটা তার আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে - অথবা দুর্বলও করে দিতে পারে যদি কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় সে উল্টোটা খুঁজে পায়।
সমস্যা হচ্ছে, যখন দুর্বল আস্থার কেহ তার ধ্যানধারণা আরো কারো উপর চাপিয়ে দিতে চেষ্টা করে। তার আস্থাজনিত নিজস্ব সমস্যায় লেজ কাটা শিয়ালের মতো অন্যকেও প্রভাবিত করার চেষ্টা অবশ্যই অনুচিত। একজনের আস্থার অভাব থাকলেই যে আরেকজনের আস্থার অভাব থাকবে সেটা ভাবাটাই অন্যায়। আপনার আমার আশপাশে এমন আস্তিক মানুষ অনেক আছেন যারা শত প্রতিকূলতার মাঝেও সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থায় থাকেন অবিচল - অবর্ণনীয় দুঃখকষ্ট তাকে সহজে কাবু করতে পারে না। সমাজে যারা সুযোগ থাকার পরও অভাব-অনটনের পরও সৎ থাকেন তাদেরকে আপনি কি বলবেন ?
সুতরাং বিশ্বাসের বিষয়ে যে যেভাবে আছে তাকে সেভাবেই থাকতে দেয়াটাই মনে হয় সবচাইতে উত্তম।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেকে সৃষ্টিকর্তা না থাকায় দৃঢ় বিশ্বাসী। তারা বিজ্ঞান দিয়ে তাদের সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাস প্রমাণের চেষ্টা করে। তারা বলে ধর্মের কাজে যতটুকু সময় ব্যায় হয সেটাই সময়ের অপচয়। বিশ্বাসী তখন তাদের অবিশ্বাসের প্রমাণের বিপরীতে নিজের বিশ্বাসের প্রমাণ খোঁজে। কারণ সে বুঝতে চায় ধর্মের কাজ করে সে ঠকছে কিনা। সৃষ্টিকর্তা থাকা-না থাকার পাল্টা-পাল্টি প্রমাণ খোঁজার কাজ চলতেই থাকবে। সামু তাদের ব্লগে এটা বন্ধ করলেও মূলত এটা বন্ধ হবে না। কারণ সামু সারা পৃথিবী নিয়ন্ত্রণ করে না। প্যারা মজিদের বিষয়টা সে রকম। তার অনেক গুলো গ্রুপ আছে। একটা গ্রুপেই সদস্য আছে সাড়ে পাঁচ লক্ষ। আর তার বই বেষ্ট সেল তালিকায় রয়েছে। আমি প্যারা মজিদের বই পড়ছি। সে তার বিশ্বাস তারমত করে সঠিক প্রমাণ করছে। পাঠক তার কথা গ্রহণ করছে। সামুর ব্লগাররা তার বিরোধীতা করে কি করতে পারবে?
২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:৫২
সাসুম বলেছেন: আপনাকে আমি করজোড়ে অনুরোধ করব আমি মজিদের বই গুলো কিনে পড়েন, নাইলে অনলাইনে ফ্রি পিডিএফ পাওয়া যায় কিংবা প্লে স্টোরে এপ্স আছে , ফ্রি ফ্রি পড়ার জন্য।
আপনি পড়েন, এরপর দেখবেন আপনার মনে আর কোন সন্দেহ থাকবেনা, এবং আপনি হয়ে যাবেন এই ব্লগের মজিদ জনপ্রিয়করণ সমিতির অঘোষিত সভাপতি।
আপনি বই না পড়ে, এভাবে আমার , ওর, তার কথা শুনে ভারডিক্টে আসতে পারবেন না।
আপনি যদি কাউকে বিচার করতে চান- তাহলে তার লিখা , তার ধারনা, তার চিন্তা আপনাকে পড়তে হবে। যেমনঃ আমি আপনাকে জানতাম কপি পেস্ট হাদিস শেয়ার কারী হিসেবে। এরপর আরো শুরু করলাম আপনার সম্পর্কে জানা, আপনার বইয়ের ব্যাপারে খোজ খবর নিলাম, আপনার বাকী লেখা ও বুঝতে চেষ্টা করলাম।
সেই ধারনা থেকে আমি ১০০% সিউরিটি দিচ্ছি- আপনি মজিদ এর বই পড়ার পর বাকি সবার মত আলোর পথে চলে আসবেন এবং মজিদ কে অবশ্যই মনে প্রাণে বিশ্বাস করবেন।
বিশ্বাস করেন- মজিদ আর আপনার কেবলা একদম হুবুহ একই দিকে, মজিদ আর আপনার চিন্তার কোন ফারাক নেই, মজিদ আর আপনি একদম একই মায়ের পেটের দুই ভাই এর মত ক্লোজ চিন্তা চেতনার।
লেখক বলেছেন: আমি চার বছরেও মজিদের মত একখান বই লিখতে পারিনি। সবাই সব পারে না।
আপনাকে একটা টোটকা দেই-
আপনি যে কপি পেস্ট গরু রচনা লিখেন হাদিস থেকে হুবুহ মেরে দিয়ে, এটাতে আপনি মনে করেন আপনি দুনিয়ার সবচেয়ে জ্ঞানী এবং আপনার এই লজিক কেউ খন্ডন করতে পারবেনা এবং আপনি লিখেন তাদের জন্যই যাদের কে আপনি অবিশ্বাসী মনে করেন এবং আপনি আলোর দিকে আনতে চান। বাট তারা আপনার এই সব অখাদ্যের চেয়ে অনেক অনেক বেশি পড়ালেখা করছে, অনেক অনেক বেশি জানে- সো আপনার লেখা তারা কিনবে না।
এখন, আপনার প্রকাশক আপনাকে যে সাজেশান দিয়েছেন সেটা কিন্তু ঠিক, আপনাকে মজিদের মত বই লিখার। এটা দ্বারা আপনাকে উনি আসলে ঠিক কি সাজেশান দিয়েছেন??
এটা দিয়ে উনি আপনাকে আপনার অডীয়েন্স ঠিক করতে বলেছেন, অর্থাত আপনি কাদের জন্য বই লিখেন সেটা চেঞ্জ করতে বলেছেন।
আপনাকে উনি জ্ঞান দিয়েছেন, অল্প শিক্ষিত, অশিক্ষিত, দুই লাইন পড়তে পারে, ধর্মান্ধ, যারা সব কিছুর আগে নিজের তালগাছ ঠিক মনে করে এবং বেকুব - এমন লোকদের কে টার্গেট করে লিখার জন্য। সেই সাথে এখান থেকে দুই লাইন হাদিস, এই খান থেকে দুই লাইন কোরআন, এই খান থেকে দুই লাইন জাকির নায়েক, এই খান থেকে দুই লাইন সিউডোসায়েন্স আর দুই চারটা বৈজ্ঞানিক টার্ম এবং দুই চারটা ইংরেজি শব্দ। এভাবে জগাখিচুড়ি মিক্স করে এক্টা বই নামাতে হবে আপনাকে - এবং সেটার মাধ্যমেই আপনাকে আপ্নার কাংখিত অডিয়েন্স এর কাছে পৌছাতে হবে।
আপনার বই লিখার যে অডীয়েন্স সেটা ঠিক নয়- আপনি বই লিখেছেন অবিশ্বাসী দের কে লাইনে আনার জন্য, আপনাকে লিখতে হবে- অল্প বিশ্বাসী দের কে বেলাইনে নিয়ে গিয়ে আপনার দেখানো লাইনে নিয়ে যাওয়ার জন্য। তাইলেই দেখতে পারবেন, আপনি মজিদের মত একজন জনপ্রিয় লেখক হয়ে যাবেন।
আপনার জন্য শুভকামনা
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মজিদের দোষটা কি আমি সেটা ব্লগারদের থেকে জানতে চেয়ে ছিলাম। এখন বুঝলাম তার বিরোধীরা আসলে তার লেখা পড়েনি। তার লেখা না পড়েই তারা বলছে সে বিজ্ঞান ধ্বংস করছে। কিন্তু সে কি বিজ্ঞান ধ্বংস করছে সেটাও কেউ বলছে না। অনেকের মাঝে মজিদের ধ্বংসের হাত থেকে সমাজ রক্ষার প্রত্যয় দেখছি। কিন্তু তারা আসলে কি করবে সেটাও বুঝা যাচ্ছে না। কেউ তার অবিশ্বাস সঠিক প্রমাণের চেষ্টা করছে, কেউ তার বিশ্বাস সঠিক প্রমাণের চেষ্টা করছে। এ প্রক্রিয়া চলমান ছিল আছে থাকবে। মজিদের বই যতটুকু পড়েছি তাতে বুঝেছি সেও তার বিশ্বাস সঠিক প্রমাণের চেষ্টা করছে।
প্রথম অধ্যায়ে মজিদ লেখেছে বাবা-মায়ের মিলন না দেখে যেমন কেউ কোন লোককে বাবা মানছে তেমনি সৃষ্টিকর্তাকে না দেখে সৃষ্টিকর্তা মানা যায়। যারা সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করছে তারা আসলে সৃষ্টিকর্তাকে না দেখেই বিশ্বাস করছে। মজিদ শুধু না দেখে বিশ্বাস করার যুক্তিটা বলেছে। কেউ না দেখে বিশ্বাস করার যুক্তি জানতে চেয়েছে সে না দেখে বিশ্বাস করার যুক্তি বলেছে। তো লোকে তো যুক্তি ছাড়াই না দেখে বিশ্বাস করছে, তো মজিদ যুক্তি দেখিয়ে কার পাকা ধানে মই দিয়েছে?
২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৩১
সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: মজিদের বই যতটুকু পড়েছি তাতে বুঝেছি সেও তার বিশ্বাস সঠিক প্রমাণের চেষ্টা করছে।
এইতো লাইনে এসেছেন! আপনিও বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন মজিদ ভুল ছিল না।
লেখক বলেছেন: মজিদের দোষটা কি আমি সেটা ব্লগারদের থেকে জানতে চেয়ে ছিলাম। এখন বুঝলাম তার বিরোধীরা আসলে তার লেখা পড়েনি। শুনেন- এই উলটা পালটা এলিগেশান দেয়া বন্ধ করেন। দুনিয়ার সবাই আপনার মত না যে, মজিদ না পড়েই মজিদের সমালোচনা করবে।
আপনারে আমি চাইলে হাজার হাজার যুক্তি আইনা দিতে পারি মজিদের ভুল নিয়ে, বাট আপনি সেগুলা একটাও বিলিভ করবেন না। কারনঃ আপনি আর মজিদ মুদ্রার এদিক - ওদিক
এই কারনে আপনাকে বার বার বলেছি- তার সমালোচনা করার আগে তার বই পড়েন, তার বই পড়ে বুঝেন। এরপর আর জীবনেও মজিদের বিরুদ্ধে কিছু বলবেন না।
অল্রেডী অল্প কতটুকু পড়েই- মজিদে বিশ্বাস নিয়ে আসছেন। এভাবে পুরা মজিদ কিতাব শেষ করেন- এরপর আপনি হবেন এই ব্লগের সবচেয়ে বড় মজিদ।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভাবছি এখানে পোষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকব। এখানে খেলোয়াড় না হয়ে দর্শক থাকাই উত্তম।
২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৪৫
সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাবছি এখানে পোষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকব। এখানে খেলোয়াড় না হয়ে দর্শক থাকাই উত্তম।
এটা কোনমতেই করবেন না, আপনি লিখুন।
অনেকে আপনার লেখা মেনে নিবে, দুই একজন সমালোচনা করবে , আপনি এগিয়ে যাবেন।
এই যেমন- আপনার এই পোস্ট যাকে নিয়ে, সেই মজিদ কিন্তু লিখা থামায় নাই। লাখ লাখ লোক তাকে পছন্দ করে, তার প্রতি ঈমান এনেছে এবং ২/৪ জন লোক তাকে সমালোচনা করছে। ২/৪ জনের সমালোচনায় তিনি কিন্তু থেমে যান নাই।
আপ্নিও লিখুন, কে কি বল্লো এসবের থোরাই কেয়ার করুন।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মহা সমম্বয়
উপরোক্ত ব্যক্তি আমাকে ব্লগে এনে নিজে উদাও হয়ে গেছে। আমারো এখানে মনদিল খুব একটা ভালো নেই।
২৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫০
জটিল ভাই বলেছেন:
লেখক বলেছেন: কিন্তু প্যারা ও প্যারাডক্সিক্যাল জিনিসটা কি?
প্যারা মানে পেইন। আর প্যারাডক্সিক্যাল মালে যারা অন্যকে প্যারায় রাখে তাদের জন্যে প্যারা
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ জটিল ভাই।
২৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০১
নীল আকাশ বলেছেন: প্রথম অধ্যায়ে মজিদ লেখেছে বাবা-মায়ের মিলন না দেখে যেমন কেউ কোন লোককে বাবা মানছে তেমনি সৃষ্টিকর্তাকে না দেখে সৃষ্টিকর্তা মানা যায়।
সে আদতে কোন পর্যায়ের লেখক তাই এই উদাহরণ দেখলেই বুঝা যায়। সৃষ্টিকর্তা আছেন কী না সেটা বুঝানোর জন্য অজস্র উদাহরণ আছে। এত থাকতে এটা কেন?
পাতকুয়ার ব্যাঙের জ্ঞানের দৌড় কোন পর্যায়ের এখন থেকেই বুঝা যাচ্ছে। দুই তিন পাতা পড়া পর এই অখাদ্য কুখাদ্য ফেলে দিয়েছি। কোনো সভ্য শিক্ষিত মুসলিম মানুষের পক্ষে এইসব নিন্ম রুচির লেখা হজম করা সম্ভব না।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি একটি উদাহরণ দিন। দেখি আপনারটা এর চেয়ে উন্নত কিনা।
৩০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৪
নীল আকাশ বলেছেন: চন্দ্র থেকে পৃথিবীর দূরত্ব কিংবা পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব। এই দূরত্বের উপর অনেক কিছু নির্ভর করে। এটা বিজ্ঞানীরাই খুঁজে বের করেছেন। এই দূরত্ব কম বেশি হলে এই পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত হতো না।
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রশ্নটা হলো না দেখে কিভাবে বিশ্বাস করা যায়? আপনি যা বললেন সেটা তো না দেখা বিষয় নয়।
৩১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৩
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব চোখে দেখেন? এতো আরেক সাজিদ দেখছি?
১১ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পৃথিবীও দেখি সূর্যও দেখি । দূরত্ব কিছুটা হলেও দেখি।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৫৫
সোবুজ বলেছেন: ঢুকে পড়ে মানে কি ঢুকে বসে আছে।যারা ধর্মে বিজ্ঞান খোঁজে তারা সবাই প্যারা মজিদের ছাত্র।যুক্তি গুলি প্যারা মজিদের মতই দেয়।সাসুম সাহেব ভাল বলতে পারেন।