নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমারা বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল রাষ্ট্র নায়ক শেখ হাসিনাকে দেখছি

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩০



দু’জন সেরা শাসক নিহত। একজন বিতাড়িত। একজন অবরুদ্ধ। একজন মুক্ত আকাশ তলে একাধারে দেশ শাসন করছেন একাধারে এক যুগের বেশী সময়। আমার প্রশিক্ষনার্থী সবাই ন্যূনতম উচ্চমাধ্যমিক পাস। তাদের একজনকে জিজ্ঞাস করা হলো, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কে? সে বলল, বেগম শেখ হাসিনা। তাকে আবার জিজ্ঞাস করা হলো, তাঁর পুত্রের নাম কি? সে বলল, জয় রহমান। বুঝাগেল তাদের এখনো ঘোর কাটেনি। শুনেছি গন্ডারকে সুড়সুড়ি দেওয়ার এক সপ্তাহ পর হেসে উঠে। তো এক যুগের বেশী সময় পরে হুঁস কিছুটা ফিরে তাদের কেউ বলছে- এ কোন হাসিনাকে দেখছি আমরা? এ তোমার খালামনি, সেজন্য তোমার মাকে জেল থেকে ঘরে এনে রেখেছে।

ধ্রিম ধ্রিম বোম ফুটে গুলি ছুটে ঠাঠা। এরাকি মানুষ নাকি কোন ষাড় পাঁঠা? বোম-গুলি থেকে প্রাণে বেঁচে আমার মুখ থেকে সগত উক্ত পদ্য বেরিয়ে এসেছিল। গ্রেনেট হামলায় বিরোধী দল নেত্রীকে হত্যার চেষ্টা হয়েছিল। বিচারককে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। জনগণের সেবার পদে থেকে কিছু জনগণের সেবা করতে গিয়ে অন্তর আত্মা কেঁপে উঠতো। তারপর মাসি এসে ঘুম পাড়ানি মাসি-পিসির ছড়া কেটে দুষ্টলোকদেরকে ঘুমপাড়িয়ে দিলেন। কেউ কেউ তো চিরতরে ঘুমিয়ে গেল। এখন বোম নেই গুলি নেই, শান্তির নিরবতা। এখন এক যুগের বেশী সময় পরে ঘুম থেকে জেগে বলছে মাসিকে নাকি কেমন দেখাচ্ছে। তারপর মাসি আবার ঘুমপাড়ানি ছড়া কাটলে স্বপ্নে মাসিকে ভালোই দেখা যাবে।

অন্যদেরকে ঘুম পাড়াতে কিছুটা তন্দ্রা মাসির চোখেও জেঁকে বসেছে, এসুযোগে কিছু চোর-ছেঁচড় কিছু অকাজ করেছে। তাই শুনে তারা ঘুম ঘোরে আলবেলে কিছু বলছে। তথাপি তাদেরকে যদি বলি, বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল রাষ্ট্র নায়ক মাসি শেখ হাসিনা নয় কি? তখন তারা সম্মতি সুচুক মাথা নাড়ে। কারণ এটা এমন সত্য যা কারো পক্ষে অস্বীকার করা সম্ভব নয়। হরতাল, ধর্মঘট ও ভাংচুর মাসি ভালোই সামলে নিয়েছেন। এখন লুটেরা দমন করতে পারলেই যারা আলবেলে জেগে উঠেছে তারা আবার ঘুমিয়ে পড়বে। সুতরাং সবাইকে বলব কুল কুল। ওয়েট এন্ড সি। এখনই উত্তেজিত হয়ে লাভ নেই। জেলের তালা ভাংব ফখরুলকে আনব- শ্লোগানতো শুনতে পাচ্ছি না। তাহলে মাসির পায়ের নীচে মাটি নেই কেমন করে বুঝি?

মাসির পরিবারের মৃত্যু পুরিতে মাসি এদেশে এসেছিলেন। তা্ঁকেও বহুবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। তখন মাসির পায়ের নীচে মাটি ছিল কি? অতঃপর মাসি মাটি এনে এনে তাঁর পায়ের নীচে সেঁটে সেঁটে শক্ত হয়ে দাঁড়িয়েছেন। জামায়াতকে তাঁর পায়ের নীচের মাটি দেখিয়ে ছিলাম, তারা তা’ দেখতে পায়নি। সুতরাং তাদের নেতাগণ এখন মাটির নীচে। এখনো মাসির বিরোধীরা মাসির পায়ের নীচের মাটি দেখতে না পেয়ে বলছে মাসির পায়ের নীচে মাটি নেই। ওদের সবগুলাই কানার দল। এভাবে কি রাজনীতি হয়? আগে মাসির পায়ের নীচের মাটি এনে নিজেদের পায়ের নীচে সেঁটে দাও। তারপরতো বল মাসির পায়ের নীচে মাটি নেই। তবে যে যাই বলুক আমার দৃষ্টিতে মাসিই সেরা এবং ফুটবলে মেসিই সেরা।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



উনার ভুল অর্থনীতি, ভুল শিক্ষানীতি, চাকুরী সৃষ্টির অক্ষমতা জাতিকে আফ্রিকার জাতিদের লেভেলে নিয়ে গেছে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এর চেয়ে শুদ্ধ এদেশে আর কেউ করতে পারেনি। আমার এক প্রশিক্ষণার্থী জজকোটের চাকুরী পরীক্ষায় একশতে একান্ন নম্বর পেয়ে ফাস্ট হয়েছিল। তখন চিপ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্টেট বললেন, নিত্য মাত্র একান্ন নম্বর পেয়েছে। তখন এও বললেন, সেতো সবচেয়ে বেশী নম্বর পেয়েছে। অত:পর নিত্য চাকুরী পেল। এখন আপনি বলুন নিত্য থেকে একশত নম্বরের সেবা পাওয়া যাবে কি? আমাদের জনগণ উন্নত নন বলে আমরা উন্নত নই। তথাপি প্রধান মন্ত্রীর জাতিকে উন্নত করার চিন্তা-চেতনায় ঘাটতি দেখতে পাচ্ছি না। এখন তাঁর যোগ্যতা যদি কম হয়ে থাকে তবে অন্যদের যোগ্যতা আরো কম। সুতরাং তাঁর পায়ের তলার মাটি সরিয়ে মূলত জাতির কোন লাভ নেই।

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



তিনি ও আমাদের প্রেসিডেন্ট, ২ জনেই সিনিয়র সিটিজেন; ২ জনেই চিকিৎসা পাচ্ছেন, নুরু সাহেব চিকিৎসা পাননি, এটা ভয়ংকর ভুল নীতি।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের সম্পদ সীমিত। এখন যারা সেবা হলে সাড়ে ষোল কোটির সেবা হবে তার সেবা তো আগে করা দরকার। সেজন্যই নূরু সাহেব দের ভাগে সেবা কম পড়েছে। সিনিয়র সিটিজেনদের চেষ্টায় জাতি উন্নত হলে সবাই সব রকম সেবা পাবে। তার জন্য আমাদেরকে আরো কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে। তারা তো একচল্লিশ সাল নাগাদ সময় চেয়েছেন। তো সেপর্যন্ত তোঁদেরকে সময় দিয়েই দেখা যাক দেশ উন্নত হয় কিনা।

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি লিখেছেন, "... তথাপি প্রধান মন্ত্রীর জাতিকে উন্নত করার চিন্তা-চেতনায় ঘাটতি দেখতে পাচ্ছি না। "

-আমার মতে, উনি বর্তামন সভ্যতার সাথে তাল মিলিয়ে কিছুই করছেন না; উনি যেভাবে চালাচ্ছেন, ইহা ২য় মহাযুদ্ধের আগের প্রচলিত ভাবনার মতো চালাচ্ছেন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বর্তামন সভ্যতার সাথে তাল মিলানোর যোগ্যতা সম্পন্ন লোকটির নাম বলুন। প্রধানমন্ত্রীতো স্বনামে পরিচিত। আর আপনার মত বিদগ্ধজনের নাম আমরা অদ্যাবদি জানতে পারিনি। আপনার বুদ্ধির তাড়নায় আপনি কি অবশেষে নিজের নামটাই হারিয়ে ফেলেছেন? আমরা কেউ আপনার ছবিও দেখিনি। আপনি কি মানুষ, নাকি এলিয়েন? সুতরাং আপনার কথা শুনে আর কি হবে? তারচেয়ে আমরা বর্ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথাই শুনি।

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০১

সোনাগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: আমাদের সম্পদ সীমিত। এখন যারা সেবা হলে সাড়ে ষোল কোটির সেবা হবে তার সেবা তো আগে করা দরকার। সেজন্যই নূরু সাহেব দের ভাগে সেবা কম পড়েছে।

-সম্পদ যখন সীমিত হয়, মগজটা তখন বড় হতে হয়।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মগজ বাড়বে সম্পদ বড় হলে। টাকা পেলে শেখের বেটি যে কাজ করতে জানে তা’ তো দেখা যাচ্ছে।

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:০১

সোনাগাজী বলেছেন:




সেরা ২ জন কোথায় পেলেন, আমি তো ১ জন দেখছি।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনগণকে মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করতে পারার জন্য বঙ্গবন্ধু সেরা। অনেক অকাজের পরেও জনপ্রিয়তা পাওয়ার জন্য জিয়াউর রহমান সেরা। সেজন্য দু’জনের নাম বল্লাম।

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ২:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

@ সোনাগাজী - মোটেই ভুল অর্থনীতি নয়, অধপতনও হয় নি।
বরং বাংলাদেশের অর্থনীতি ৫০ গুন বড় হয়েছে।

বাংলাদেশের অধপতন চেয়ে গত দশ ১২ বছর বাংলাদেশ বিরোধীরা ক্রমাগত হাবিজাবি তথ্য খুজে এনে মানুষকে বোকা বানায়'।
২০০৯ এর পর থেকে একযুগ ধরে পত্রিকায় রিতিমত তথ্যপ্রমান দিয়ে পর্যন্ত ক্রমাগত বলা হচ্ছিল আরবদেশগুলো শ্রমিক নেয়া বন্ধ করেছে, বাকিগুলোকে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। জিএসপি বন্ধ, রপ্তানী কম। অর্থনীতি শেষ, ব্যাঙ্ক শেষ।

কিন্তু প্রতিবছর রেমিটেন্স ও রপ্তানি ক্রমাগত বৃদ্ধি দেখে বোঝা যায় সব ছিল ভিত্তিহীন, গুজব।
দশ বারো বছরে দেশের বেসরকারি অর্থনীতি ৫০ গুন বড় হয়েছে সরকারের বাজেট সক্ষমতা বেড়েছে ১২ গুন, অর্থনীতির গতি করনাও থামাতে পারেনি।

রেমিটেন্স বিএনপি আমল
2002–2003 - US$ 3 .061 billion রিজার্ভ ৩ বিলিয়ন
2003–2004 - US$ 3.37 billion
2004–2005 - US$ 3.84 billion
2005–2006 - US$ 4.80 billion, রিজার্ভ ছিল মাত্র ৩-৪ বিলিয়নের ঘরে।
রেমিটেন্স বর্তমান আমল
2016–2017- US$ 12.769 billion - রিজার্ভ ছিল ১৮ বিলিয়ন
2017–2018- US$ 14.981 billion
2018–2019- US$ 16.419 billion
2019–2020 -US$ 18.205 billion
2020-2021 - US$ 22.16 billion - রিজার্ভ ছিল ৪৮ বিলিয়ন,
2021-2022 - US$ 21.03 billon - রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন (কিছু কমে গেলেও করোনার আগের বছরের চেয়ে অনেক ভাল)

বাংলাদেশের অর্থনীতি কত বিশাল হয়েছে একটা উদাহরন দেখলেই বুঝবেন।

মাত্র ১০০ টাকা বয়স্ক ভাতা দিয়ে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুচনা করেছিল ১৯৯৭ তে আওয়ামীলীগ।
বিএনপি ক্ষমতায় এসে একই অবস্থায় রাখে, ১ পয়শাও বৃদ্ধি করেনি।
বর্তমানে ‘বয়স্ক ভাতা’, ‘বিধবা ভাতা এবং ‘প্রতিবন্ধী ভাতা’। দুস্থ মহিলা ভাতা ইত্যাদি মাসে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা
১২০টি সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৮ লাখের বেশি।
এ অর্থবছরে এ কর্মসূচিতে বরাদ্দ ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা
যেটা বিএনপি-জামাত আমলের মোট জাতীয় বাজেটের দ্বিগুণ!
জি ভাই। সাইফুর আমলের মোট জাতীয় বাজেটের দ্বিগুন অর্থ শুধু ভিক্কা দিচ্ছে এই সরকার।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞাস করলাম আগের সরকারের সময় বেশী সুখে ছিলা নাকি এখন বেশী সুখে আছ? সে বলল, এখন বেশী সুখে আছি। আর সেজন্যই জনগণ নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। সরকার বিরোধীরা যতই কিচির-মিচির করছে জনগণ সেটা শুনছে না। আগে তারা বলতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে ইসলাম থাকবে না। জনগণ এখন দেখছে ইসলাম ঠিকঠাক আছে। তাতে জনগণ বুঝতে পেরেছে, সরকার বিরোধীরা আসলে মিথ্যাবাদী। আর কোন কিছু খুঁজে না পেয়ে তারা এবার ব্যাংক নিয়ে পড়েছে। সেজন্য মনে হয় তাদের সমাবেশে কিছু লোক জড়ো হয়েছে। জনগণ যদি বুঝতে পারে এটাও গুজব। তখন জনগণ সরকার বিরোধীদেরকে বলবে, নেতা তুমি এগিয়ে চল আমরা নাই তোমার পিছে।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপানার ঢাকার বাসায় কয়টি চাকরাণী আছে? দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কতকোটী কিশোরীকে চাকরাণী বানায়েছে জাতি? এসব ঝি ও চাকরাণীদের সমান লেভেলের ভারতীয় মেয়েরা পুরো আমেরিকা ও ইউরোপের কম্প্যুটিং করছে। আপনার এসব দিকে মগজ একটু কম।

ড: কামাল হোসেনের ১টি মেয়েকে মিলিয়ন ডলারের আইনবিদ বানাতে গিয়ে ১২ জন কিশোরীকে চাকরাণী ও ঝি হতে হয়েছে; এসব আপনার মগজে প্রসেস করতে পারে না।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি বলছেন তাঁর মগজ কম। তিনি বলবেন আপনার মগজ কম। এসব কোন দরকারী কথা নয়। ব্লগারগণ জনগণকে পথ দেখাবে তারা কোন পথে চলবে? তা’ না করে মগজ মাপামাপি বেহুদা কাজ।

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



টাইপো:

৭ নং মন্তব্যটি ব্লগার হাসান কালবৈশাখীর জন্য।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কালবৈশাখী হলেও লোকটা ভালো। বেচারা জঞ্জাল উড়িয়ে পরিবেশ পরিচ্ছন্ন করতে চায়। তাঁর উদ্ধেশ্যে আপনার প্রদত্ত কমেন্ড উন্নতমানের হয়নি বলে আমার মনে হয়। আপনার কাজগুলো অনেক সময় মাইনাসে প্লাসে যোগ হয়ে অনেক সময় জিরো হয়ে যায়। সেজন্য অনেক খাটাখাটুনির পরেও আপনার ব্যালেন্স কম থাকে।

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:


@হাসান কালবৈশাখী ,

কতবার সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাং ও রূপালী ব্যাংককে "রি-ক্যাপিটেলাইজ" করা হয়েছে?
উনার মগজ কি নাহিদের মতো নাকি, ১ বার ক্যাপিটেলাইজ করার পর, উনি স্মরণে রাখতে পারেননি টাকা কোথায় যায়?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সাধারন মানুষ এসব জটিল হিসাবে নাই। তারা চায় জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন। তারা আগের থেকে একটু বেশী ভালো থাকতে পারলেই খুশী হয়। আপনি যা চান বাংলাদেশে সেটা কারা করতে পারবে আপনি সেটা বলেন। এমন কেউ যদি একান্ত না থাকে। তাহলে অলিক কল্পনার পিছনে ছুটার ক্ষেত্রে জনগণের টাইম নাই।

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
50 বছরে মিলিটারি শাসনে রাষ্ট্রায়ত্ত এ ছয় বাণিজিক ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের ২১ দশমিক ৯৩ শতাংশই খেলাপি ছিল।
"রি-ক্যাপিটেলাইজ" করার পর গত দুই তিন বছর জাবৎ ঋন বিতরন বন্ধ।

ইসলামী ব্যাঙ্ক সহ বেসরকারি ব্যাঙ্কের খেলাপি ঋন খুবই কম। ৬% মাত্র। বিদেশী ব্যাঙ্ক ৪.৪০%


২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সাকুল্ল্যে ব্যাংকের অবস্থা ভালো থাকলে এত্ত চিৎপাতের কি প্রয়োজন। তারা মনেকরেছিল এ ইস্যুতে তারা জনগণের ব্যাপক সাড়া পাবে। কিন্তু আদতে তা’ হয়নি। বিএনপি যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই মনে হয় রয়েগেল।

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: একটা দেশকে উন্নত করতে হলে দেশের সকল সেক্টরে উন্নত করতে হবে।এই জন্য সময়ের প্রয়োজন।আমাদের দেশে মানব সম্পদের উন্নয়নের গতি খুবই খারাপ।উন্নত শিক্ষার দিকে নজর দিতে হবে আরো বেশি।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে দেশের উচ্চমাধ্যমিক পাস করা ছেলে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নাম ঠিকঠাক বলতে পারে না। সে দেশের জনগণকে পরিচালিত করে উন্নত দেশ গড়া অনেক কঠিন কাজ। সেটা জনগণকে বুঝতে হবে।

১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এটাকে সফলতা বলে না। গায়ের জোরে সফল।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেশী শাসনে এর চেয়ে বেশী সফল কেউ ছিল না। আর বিদেশী শাসন এর চেয়ে বেশী সফল হলেও তা’ অবিবেচ্য। কারণ কবি বলেছেন- দেশের কুকুর ধরি বিদেশের ঠাকুর ফেলিয়া।

১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আচ্ছা, যান আপনার সব কথা মেনে নিলাম।
কিন্তু কোনো কারনে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হলে তাকে গ্রেফতার করা হবে, এবং আমৃত্যু তাকে কারাগারে থাকতে হতে পারে, তা জানেন?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা শাসক হন তারা এসব ঝুঁকি মাথায় রেখেই শাসক হন। জিয়া নিহত, এরশাদ বিতাড়িত এবং সে জেল খেটেছে, মনউদ্দিন বিদেশে চলেগেছে। সেজন্য সেনাগণ আর ক্ষমতার দিকে নজর দিচ্ছে না। পরিস্থিতিই শেখ হাসিনার ক্ষমতার সময়কাল লম্বা করে দিয়েছে।

১৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৯

নতুন বলেছেন: দেশে রাজতন্ত্র শুরু করেছে গনতন্ত্রের নামে এক নায়কতন্ত্র চলছে।

দেশে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছাই সব শেষ কথা। তিনিই সকল ক্ষমতার অধীকারী।

খালেদা/হাসিনার নেত্রীত্বে দুই দলেই সন্ত্রাস পালন করেছে, দূনিতি করেছৈ, দেশের টাকার লুটপাট হয়েছে।

ভালো কিছু যেটা হয়েছে সেটা সাধারন মানুষের চেস্টার ফলে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এর জন্য দেশের জনগণ দায়ী। অনেকে আরো অনেক দল তৈরী করলেও জনগণ সেইসব দলের সমর্থক হয়নি। আপনি যেমন দল চান তেমন একটি দল তৈরী করলে জনগণ সমর্থন করবে কি? জনগণ রাজতন্ত্র, পরিবারতন্ত্র চাইলে এগুলো উঠবে কেমন করে? এদেশে একদা নিরপেক্ষ নির্বাচনও হয়েছিল তখনও জনগণ সেই দুই দলকেই ভোট দিয়েছিল। অনেক নেতা মাইনাস টু ফরমুলার জন্য কাজ করে ছিল। কিন্তু জনগণ উক্ত দুই ছেড়ে কারো কোন ফরমুলা গ্রহণ করেনি। সুতরাং জনগরেণর ইচ্ছার বাইরে কারো কিছুই করার নাই। জনগণ যদি রাজতন্ত্র চায় তবে সেটাও গণতন্ত্র। জনগণ যদি সৈরতন্ত্র চায় তবে সেটাও গণতন্ত্র। জনগণ যদি এক নায়কতন্ত্র চায় তবে সেটাও গণতন্ত্র। জনগণ যদি সৈরতন্ত্র চায় তবে সেটাও গণতন্ত্র। সার কথা জনগণের ইচ্ছায় চালিত তন্ত্রই গণতন্ত্র। আর সন্ত্রাস, দূর্নীতি ও লুটপোটের কথা আর কি বলবেন? যারা এগুলো করে জনগণতো তাদেরকেই ভোট দেয়। যারা সৎলোক, জনগণ তাদেরকে ভোট দেয় না। একদা আমাদের এলাকায় একজন সৎ ও যোগ্য লোক নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিল। তখন জনগণ বলল, সে ঘুষও দিতে পারবে না, এলাকার উন্নয়নও করতে পারবে না। সে নিজেও খাইবে না এবং জনগণকেও খাওয়াইবে না। জনগণ যে কোন মূল্যে তাদের খাওন চায়। এবার সেটা যে তন্ত্রের মাধ্যমে পাওয়া যায় জনগণ সে তন্ত্রের সাথেই থাকে। একদা আমি এক দলকে ভোট দিতে বলেছিলাম, তখন জনগণ অট্টহাসি দিয়ে বলেছিল তারা দেশ চালাইতে পারবে না। পরে দেখলাম জনগণ বিভিন্ন হিসাব কসে ভোট দেয়। একজন বলেছিল, আমি বুঝি আমার বুঝ তুমি বুঝ তরমুজ। আরো একজন বলেছিল, বুঝলে বুঝপাতা, না বুঝলে ত্যাজপাতা। কথায় আছে নিরবতা সম্মতির লক্ষণ। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছাকে জনগণ যখন নিরবে মানে তখন বুঝতে হবে এটা আসলে জনগণেরই ইচ্ছা। একজন আমাকে কেঁদে কেঁদে বলল, যত যাই হোক আমি চাই হাসিনা বেঁচে থাকুক, ভালো থাকুক। তাহলে আপনি আর কোন গণতন্ত্রের কথা বলবেন? আবেগপ্রবন জাতির গণতন্ত্রের হিসাব আপনি মিলাতে পারবেন না।

১৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৫

নতুন বলেছেন: অশিক্ষিত মানুষের জন্য গনতন্ত্র না। আমাদের দেশে গনতন্ত্রের কথা বলে রাজনিতিকরা লুটেপুটে খাচ্ছে।

সমস্যা হইলো আমাদের দেশে ভালো একনায়কই বা কোথায় পাবেন?

যে যায় লংকায় সেই হয় রাবন :|

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হুমাউন আহমদের একটা নটকের নাম ছিল কোথাও কেউ নাই। অতঃপর সেই ভদ্র লোক নিজের মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করে ছিল। সুতরাং আমরা আমাদের পছন্দের লোক না পাওয়ার কারণে অপছন্দের লোকদের মধ্য থেকেই আমাদেরকে একজনকে পছন্দ করতে হয়।

১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুমাউন আহমদের একটা নটকের নাম ছিল কোথাও কেউ নাই। অতঃপর সেই ভদ্র লোক নিজের মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করে ছিল। সুতরাং আমরা আমাদের পছন্দের লোক না পাওয়ার কারণে অপছন্দের লোকদের মধ্য থেকেই আমাদেরকে একজনকে পছন্দ করতে হয়।

না আপনাকে জোর করে কাউকে পছন্দ করতে হয়বেন। পরিবর্তন চাইলে চেস্টা করতে হবে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু পরিবর্তন হলে আরো ভালো হবে এমন আস্তার জায়গায় কেউ নেই। তাহলে পরিবর্তন কেন চাইব? আর এর জন্য চেষ্টাইবা কেন করব? নব্বইতে চেষ্টা করতে গিয়ে মরতে বসে ছিলাম। এখন দেখি সে সময় যাকে বিতাড়িত করেছি, তার স্থানে যারা এসেছে তারাও তার মতই। এখন নিজেকে নিজে প্রশ্ন করি তাহলে তাকে তাড়িয়ে ছিলাম কেন? পরিবর্তনের চেষ্টা করে যদি পরিবর্তন না হয় তাহলে এ অহেতুক পরিবর্তনের চেষ্টা করে লাভ কি? এ জাতি রক্ত দিতে দিতে রক্ত শূণ্য জাতিতে পরিণত হয়েছে। এখন আর কারো ক্ষমতার সিঁড়ি হতে এ জাতি আর রক্ত ঢালতে রাজি নয়। সেজন্য জাতি এখন গুনগুনিয়ে গান গায়, আমরা যেমন আছি তেমন থাকব, পরিবর্তন আর আমরা চাইনারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.