নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
দেশে রেমিটেন্স বেশী আসছে নাকি দেশথেকে বেশী বৈদেশিক মূদ্রা পাচার হচ্ছে সেই হিসাব সরকারকে রাখতে হবে। মেঘাপ্রকল্পে টাকা ঢেলে খাবর কিনার টাকা না থাকায় দূর্ভিক্ষ হলে জনগণ সরকারকে দোষারফ করবে। কারণ জনগণ সবার আগে খাবার খেয়ে বেঁচে থাকতে চায়। জনগণ না খেয়ে মরলে তারা উন্নয়ন দিয়ে কি করবে? কে যেন বলে ছিল, ভাতদে হারামজাদা, না হয় মানচিত্র চাবায়ে খাব। জনগণ না খেয়ে মরলে চেতনার জারিগান দিয়ে জনরোষ থামিয়ে রাখা যাবে না। সুতরাং সরকারকে যা করার সময় থাকতে করতে হবে। সময় গেলে সাধন হবে না। ব্যাংকে লালবাতি জ্বললে পাবলিকের মাথা গরম হবে। তখন, আমি কি অর্থনীতি পড়েছি নাকি, অর্থনীতিতে লালবাতি জ্বললে আমি কি করব বললে হবে না। তখন জনগণ বলবে, এটাই যদি না পারবি তবে ক্ষমতা নিলি কেন? তখন জনগণের কথার উত্তর কি হবে? সুতরাং ক্ষমতা যখন নিয়েছে তখন সরকারকে তার কাজ করতেই হবে। সরকারের অক্ষমতা জনগণ ক্ষমা করবে না। ৭৪ সালে জনগণকে বলতে শুনেছি, শেখ মুজিব ভাষন দেয়, ভাত দেয় না। অতঃপর একুশ বছর ছিল আওয়ামী লীগের জন্য ক্ষমতা না পাওয়ার ইতিহাস। আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতা আমলে আরেকটা দূর্ভিক্ষের মধ্যে জাতি পড়লে আওয়ামী লীগ কত বছরের জন্য ক্ষমতা হারায়, আল্লাহ মালুম।
রাজনীতি অক্ষমদেরকে ক্ষমা করে না। রাজনীতির নীতি হলো বীরদেরকে মান্য করা। বাংলাদেশের ৫১ বছরের ৩৩ বছর মেলিটারী ও তাদের পরিবারের শাসন চলেছে এবং আওয়ামী লীগের শাসন চলেছে ১৮ বছর। বহু দলের অন্যরা ছিল ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা। বাকশালের পর আওয়ামী লীগ একাধারে ২১ বছর ক্ষমতা থেকে দূরে ছিল। সুতরাং বাকশাল আওয়ামী লীগের জন্য লাভ জনক হয় নাই। বহু দলকে সাথে নিয়ে মহাজোট করে আওয়ামী লীগ লাভবান হয়েছে।সুতরাং এদেশে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চাদেরকেও সমিহ করতে হবে। ছাগলেরা সর্বভূক প্রাণী। তাদেরকে যা দিবেন তাই খাবে। সুতরাং যা পারেন দেন, তবু তাদেরকে সাথে রাখেন। তথাপি বিদেশীরা বুঝবে একদলীয় শাসন অন্তত হচ্ছে না।
একজন তন্ত্র খুব একটা ভালো তন্ত্র নয়। কথায় বলে দশেমিলি করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ। বাংলা প্রবাদগুলো রাজনীতি বীদদের নিকট এসে মুখ থুবড়ে পড়ে কেন বুঝতে পারি না। অনেক দেখেছি যারা রাজনীতি করে তারা পড়া লেখা করে না। সেজন্য এদের কাজ প্রবাদের সাথে মিলে না। এরা তো প্রবাদ পড়েনি তার সাথে তাদের কাজ মিলবে কেমন করে? সেজন্য এরা একএকি কাজ করে আর দোষারফে পড়ে। এক জনের জ্ঞান যত বেশী হোক তা অনেকের সম্মিলিত জ্ঞান থেকে কম। সেজন্য একজনকে অনেকের জ্ঞানকে মূল্যায়ন করতে হয়। মূল্যায়ন না করায় এদেশে জ্ঞানীগণ কথা বলা ছেড়ে দিয়েছে। মূল্যায়ন করলে জ্ঞানীগণ কথা বলবেন এবং তাতে জাতি উপকৃত হবে। সব কটি জানালা খুলে দাও না। আবদ্ধ থেকো না। বায়ূ দোষণ ঘটবে। তাতে জাতি মারা পড়বে। জাতি মরতে থাকলে তারা সরকারকে ভালোবাসবে না। বুঝলে বুঝ পাতা আর না বুঝলে ত্যাজপাতা। ত্যাজপাতা হইলে পাবলিক রাইন্দা ফালায়ে দিবে কানইন্দা কুল পাবা না।অল্পস্বল্প গল্প করে বেশী বেশী কাজ করতে হবে। তাহলেই সবার মঙ্গল।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দশ কথার এক কথা কইছেন।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
একদল ডলার আনে, অন্যদল ভাগায়।অর্থনীতি এক হাত থেকে অন্য ঘুরপাক খায়।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ডলার বাইরে কম গিয়ে বেশী আসলে অর্থনীতি চাঙ্গা হয়। নতুবা ডলারের অভাবে আমদানী করা না গেলে না খেয়ে মারার উপায় হয়।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫
শাহ আজিজ বলেছেন: চামড়া বাঁচানোর চেষ্টা শুরু করেছে কামাল । লাভ নাই ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কামালকে পারতেই হবে। নতুবা অর্থনীতি অর্থহীন হয়ে পড়বে। কামাল শুধু ট্যাক্সের ধান্দায় থাকলে হবে না, ট্যাক্সের টাকা কোথায় যায় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: তে অর্থমন্ত্রী মানুষটি শেয়ার বাজার নিয়ে কথা বলে না, ব্যাংকে নিয়ে কথা বলে না, মূল্য স্মৃতি নিয়ে কথা বলে না, টাকা পাচার নিয়ে কথা বলে না, বাজেট ঘোষণা করতে গিয়ে মাথা ঘুরে পড়ে যায়! এই লোক এসব না বলাতে হাসান মাহমুদ, ওবায়দুল কাদেররা এসব নিয়ে কথা বলে মানুষকে ভুলভাল বুঝায়।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অর্থমন্ত্রী তাঁর কাজ ঠিকঠাকমত না করলেই তো দেশের বিপদ। দেশের অর্থনীতি মজবুত ভিত্তির উপর দাঁড় করানো তাঁর দায়িত্ব এটা তাঁকে বুঝতে হবে। তিনি ফেল করলে সরকার ফেল করবে এ সহজ হিসাবটা তাঁর মধ্যে থাকা একান্ত দরকার।মন্ত্রী হয়ে তিনি রাষ্ট্রের সুবিধা নিয়ে রাষ্ট্রকে সুবিধা দিতে না পারলে তিনি সে পদে আছেন কেন?
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
উহা ছোটখাট ক্রিকেট খেলা ম্যানেজ করার কাজেই ভালো।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে কি তাঁতে ক্রীড়া মন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া উচিৎ ছিল?
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬
কাঁউটাল বলেছেন: যাহা হউক, শেষ পর্যন্ত সোনাগাজি না কি যেন বলে, উহা কমেন্ট করিল।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি হয়ত এ বিষয়ে আরো জোরালো কমেন্ট করতে পারতেন। কারণ তাঁর প্রতি ব্লগারদের প্রত্যাশা দিন দিন বেড়েই চলছে।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের আশাবাদী হতে হবে।
আমাদের মাথার উপর শেখ হাসিনা আছেন। আমাদের কোনো চিন্তা নাই। জাস্ট চিল।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন এটা ভালো দিক। কিন্তু সরকারের সাফল্যে টিম ওয়ার্ক লাগে। সরকারের সাফল্যের জন্য সকল মন্ত্রীর নিজ নিজ কাজ ঠিকঠাক মত আঞ্জাম দেওয়া জরুরী।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অর্থনীতিতে লালবাতি জ্বলে গেল?
এত চুরি এত অদক্ষতা এত পাচার ডজন ডজন মেগা প্রকল্পে এত অপচয় হলে, দেশের তহবিল শুন্য হয়ে যাওয়ার কথা অনেক আগেই।
এত বড় বড় মাত্রায় অদক্ষতা দুর্নিতী হলে দেশের সম্পদ বাড়ে না কমে?
মুজিব হত্যাকারি জয়বাংলা বিরোধী পাকিপন্থিরা ক্ষমতায় ছিল ৩৩ বছর। দুর্নিতিতে ৫ বার বিশ্বচ্যাম্পিয়ান
জয়বাংলা পন্থি মুক্তিযুদ্ধ পক্ষ ক্ষমতায় ছিল মাত্র ১৮ বছর। দুর্নিতিকে ধাপে ধাপে ১৬ ধাপ হ্রাস করলো
পদ্মা সেতু কাজ শুরুর আগে দেশের রিজার্ভ ছিল মাত্র ১০ বিলিয়ন। এরপর নির্মান চলাকালে লাগামহীন কথিত দুর্নিতির অভিযোগ। কিন্তু সেতুর কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর রিজার্ভ হয়ে গেল ৪৮ বিলিয়ন। কিভাবে কি?
পদ্মা সেতুর ব্যায় ৩ গুন বেড়ে যাওয়ার পরও আরো ডজন ডজন মেগা প্রকল্প। বিপুল অপচয় ডজন ডজন বৃহৎ পাওয়ার প্ল্যান্ট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ৩ হাজার মেগাওয়াট থেকে ২৫ হাজার মেগাওয়াট হয়ে, বিপুল ব্যয় হয়ে দেশের শতভাগ বাড়ীতে বিদ্যুৎ পৌছে গেল। এর পরেও সম্পদ কমে না, বাড়তেই থাকে।
এর মাঝে কিছু রিজার্ভ চুরি হয়ে গেছিল। লাখ লাখ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ তো আছেই। ২০ লাখ রহিংগা ৭ বছর জাবত বিনামুল্যে খাওয়ানো হচ্ছে। এরপরে রিজার্ভ ও সম্পদ শুধু বাড়ে।
তাহলে দুর্নিতি কোনদিক দিয়ে হয় শুনি? প্রমান চাই।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পোষ্টে লালবাতি জ্বলেছে সেই কথা বলা হয়নি। যদি লাল বাতি জ্বলে তাহলে সমস্যা হওয়ার কথা বলা হয়েছে। ২০০৯ সালে বিএনপি জোটের এক বড় নেতাকে বলে ছিলাম জাতীয় পার্টিকে সাথে না নিলে জিততে পারবেন না। তিনি বলে ছিলেন জাতীয় পার্টি ছাড়াই আমরা আড়াইশ আসন পাব। তারপর যা হয়েছে তা’ সবাই জনে। তারপর বলল, যা করেছে ফখরুদ্দিন করেছে। অত:পর যা করছে শেখ হাসিনা করছে। দুই তৃতীয়াংশ জনসমর্থন নিয়ে তারা বনে বাদাড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে- আফসুস!
তাদের মতে জনগণ তাদের এবং পুলিশ-প্রশাসন সরকারের। এখন জনগণ তাদের পক্ষে মোচড় দিলেই সরকার কাইত। ১০ ডিসেম্বর ২০২২ জনগণ মোচড় দিবে বলে তাদের ধারণা হয়েছিল। কিন্তু তাদের কথা সঠিক হয়নি। ১০ ডিসেম্বর ২০২২ জনগণ তাদের পক্ষে মোচড় দেয় নাই। সরকার দূর্ভিক্ষের কথা বলছে। বাস্তব দূর্ভিক্ষ এসেগেলে এবং সরকার তা’ সামলাতে না পারলে জনগণ মোচড় দিতে পারে। তখন সরকারের সমস্যা হতে পারে। আসলে জনগণের একটা বিশাল অংশ নিরপেক্ষ। তারা এখনো বিএনপির পক্ষে যায়নাই বলেই আমার ধারণা। তাদেরকে বিএনপির পক্ষ নেওয়া থেকে দূরে রাখতে হবে সরকারকে। তাতে সরকার সফল হলে সরকারের আসন টলানো বিএনপির পক্ষে সম্ভব হবে না।
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেকারত্ব দূর করার ব্যাপারে সরকারকে ভাবতে হবে। সরকারের কাছে দান খয়রাত না চেয়ে এমন কিছু চাওয়া উচিত যেটা দিয়ে পরনির্ভরশীলতা দূর করা যায়। আমাদের দেশের সরকারগুলি মনে হয় অর্থনীতিবিদ আর হিসাব রক্ষকের পার্থক্য বোঝে না।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিছু ক্ষেত্রে সরকারের অদক্ষতার সুযোগ নেয় দুষ্ট লোকেরা। সেই সব দুষ্টের দমন সরকারকেই করতে হবে।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭
অক্পটে বলেছেন: দূর্নীতি যে হয়েছে এর প্রমাণ দেয়ার দরকার কী?
এই সরকারের আমলে কোন দূর্ণীতিই হয়নাই এটাই সত্য।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনগণের ও সব প্রমাণ-টমানের দরকার নাই। তারা খেয়ে পরে একটু ভালোভাবে বাঁচতে চায়। এটা তাদেরকে যারাই দিতে পারে তারা তাদের নিকট কৃতজ্ঞ থাকে।
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
বীরশ্রী বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উৎসাহ প্রদানের জন্য ধন্যবাদ।
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: দলে কিছু দুষ্টলোক আছে। সব আম তো আর মিষ্টি হয় না। কিছু আমে পোকা হয়। কিছু আম টক হয়। দলেও এরকম কিছু পোকায় খাওয়া লোক আছে। এদের চিহ্নিত করতে হবে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব দলের দুষ্ট লোকেরা দেশের টাকা পাচার করে, ব্যাংকের টাকা লুট করে।
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সমস্যা নেই একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক হওয়াটাই সবার কাম্য। কিন্তু ঠিক না হলে সরকারের খবর আছে। সেজন্য সব কিছু ঠিক রাখা সরকারের দায়িত্ব।
১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫০
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
@ হাসান কালবৈশাখী বলেছেন- ২০ লাখ রহিংগা ৭ বছর জাবত বিনামুল্যে খাওয়ানো হচ্ছে। স্বপ্ন দেখে বললে এমনি বলা যায়, রোহিঙ্গাদের জন্য আসা লাখ লাখ ডলার সাহয্য কোথায় যাচ্ছে তাহলে? আমি আপনাকে আগেও বলেছি যে সময়ের রিজার্ভ উল্লেখ করেছেন ঐসময়ের বৈদেশিক ঋণও উল্লেখ করা উচিত তাহলে পাবলিক সহজে বুঝতে পারবে কোথা হতে আসছে এত উন্নয়ন খরচ? সাথে এটা উল্লেখ করা উচিত এই ঋণ কিভাবে শোধ হবে কত সুদে শোধ হবে কত বছরে শোধ হবে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধারকরে বিলাসিতা ধন্যবাদযোগ্য কিছু নয়। তবে ধার যখন সবাই করে তাহলে আর এক দলকে এর জন্য দোষ দিয়ে কি লাভ?
১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
sb]রোহিঙ্গাদের জন্য আসা লাখ লাখ ডলার সাহয্য কোথায় যাচ্ছে?
ইউএনএইচসিআর রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কিছু সাহায্য করছে, মাগ্না কিছুই করছে না।
বাংলাদেশ ইউএনএইচসিআর এর সদস্য, বিশ্বের সব শরণার্থী এই সাহায্য প্রাপ্য। কারন বাংলাদেশ অন্যতম চাঁদাদানকারি দেশ বাংলাদেশ প্রতিবছর মোটা অংকের চাদা দিচ্ছে। বাংলাদেশ সব সদস্যদের চাঁদার টাকাই চলছে ইউনিসেফ ইউএনএইচসিআর।
আর অন্যান্ন কিছু এনজিও কিছু সাহায্য করছে।
সেটা কোরান শিক্ষা, মসজিদ নির্মান ইত্যাদি, এইসব এনজিও বাংলাদেশীদের নিয়োগ না দিয়ে উচ্চবেতনে বিদেশী (পাকিস্তানী মিশরিয়) কোরান শিক্ষক নিয়োগ দেয়, থাকে কক্সজারের ৫ স্টার হোটেলে (আমার নিজের দেখা, ওদের সাথে কয়েকজনের কথা হয়েছিল ব্রেকফাষ্ট টেবিলে ডিসেম্বর ২০২১ এ) ওদের সাহায্যের শিংহভাগ এনজিওদের বিলাশীতায় ব্যয় হচ্ছে।
খাওয়াচ্ছে পড়াচ্ছে বাংলাদেশই।
ঋন এর কথা বলছেন?
বাংলাদেশ কি ঋন করে বড়লোক হইছে? না ভাই।
বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকদের মাথাপিছু বিদেশি ঋণের পরিমাণ মাত্র ২৪ হাজার ৮৯০ টাকা। (গত অর্থবছরের হিসাব)
জিডিপির তুলনায় বিদেশি ঋণের পরিমাণ মাত্র ১৫%। বিশাল বিশাল অবকাঠামো প্রকল্প করেও একটু উদিয়মান দেশের মাত্র ১৫% ঋন খুবই কম। দির্ঘমেয়াদি ভাবে নিশ্চিন্ত সন্তষজনক।
ঋন না , এই দুর্যোগের ভেতরেও বাংলাদেশ সরকার অর্থনীতিকে সুন্দরভাবে ম্যানেজ করতে সক্ষম হয়েছে।
এপ্রিশিয়েট করেন।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেশ এখনো ঠিকঠাক আছে। আর এ ঠিকঠাক রাখা সরকারের দায়িত্ব। কারণ ঠিকঠাক না থাকলে জনগণ মোচড় দেয়। তখন সরকার ক্ষমতা হারায়। সরকারের স্থায়ীত্ব কাম্য বলেই চাই সরকার স্থায়ীত্ব হারাবার মত কিছু না করুক।
১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৭
কলাবাগান১ বলেছেন: "বাংলাদেশ সরকার অর্থনীতিকে সুন্দরভাবে ম্যানেজ করতে সক্ষম হয়েছে। এপ্রিশিয়েট করেন।"
এরা এপ্রিশিয়েট করবে?? এরা মনোযাতনায় ভুগছে বাংলাদেশ কেন এখনও শ্রীলংকা হচ্ছে না
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সরকারের সাফল্যে যারা মনযাতনায় ভোগে তাদের মন যাতনা আরো বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য সরকারের আরো বেশী বেশী সাফল্য কামনা করি।
১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৯
কলাবাগান১ বলেছেন: এরা হল আড়াই ঘন্টার রাস্তা ১০ মিনিটে পার হওয়া সক্ষমতাকে অসমক্ষতা হিসাবে দেখাতে যারপর নাই চেস্টা করার মানুষ
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনগণের চোখ থাকলে তারা এমন অপচেষ্টায় সফল হতে পারবে না। তার জন্য সরকারকে জনগণের চোখ খোলা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। যেন তারা সরকারের সাফল্য দিব্যি দেখতে পায়। আমি ব্যাংকে কয়টা টাকা রাখছিলাম। এখন ব্যাংকের দেওলিয়া হওয়ার ভয়ে আতংকে আছি। যদি আপনি একটু সাহস-টাহস দেন তাহলে উপকৃত হতে পারি। কারণ বেশী আতংকে অনেক সময় অনেকে স্ট্রোক করে বসে এবং অকালে পটল তোলে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২৭
কাঁউটাল বলেছেন: সহমত, এভাবে চলতে থাকলে সরকার নিজেই "জয় বাংলা" হয়ে যেতে পারে।