নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
একাত্তরে যারা ঘোরতর আওয়ামী লীগ ছিল চুহাত্তরে তাদেরকে আওয়ামী লীগের বিরোধীতা করতে দেখাগেছে।দুই হাজার এক সালে যারা ঘোরতর বিএনপি ছিল এখন তাদের অনেককে বিএনপির পক্ষে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু নিজস্ব সম্পত্তি সব সময় নিজের থাকে। কিন্তু এ জনগণের অনেকেই অনেক সময় অনেকের নিজের থাকে না। এ কচুপাতার পানির মত টলটলে জনগণ বাকশাল গঠিত হওয়ার পর আওয়ামী লীগের পিছন থেকে সরে পড়ে। কি কারণে? কারণ বাকশাল তাদের পছন্দ ছিল না। সেজন্য রাজনীতিতে জনগণের মন বুঝে তাদের পছন্দের কাজ করতে হয়।
মিলিটারী আকাশ থেকে টুপ টুপ করে ঝরে পড়ে না। এরা জনগণের ঘর থেকেই বেরিয়ে আসে। হাতে অস্ত্র থাকায় এরা কোন বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখায়। আর যাদের হাতে অস্ত্র থাকে না তারা অস্ত্রধারীদেরকে সমর্থন যোগায়। বাকশাল গঠিত হওয়ার পর অস্ত্রধারীদের যারা আওয়ামী লীগের সমর্থন ত্যাগ করেছে তারা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পঁচাত্তরে বিদ্রোহ করেছে।সুযোগ বুঝে জিয়া তাদের নেতৃত্ব গ্রহণ করেছে। তারাই সিপাহী বিপ্লব সম্পন্ন করে জিয়ার হাতকে শাক্তিশালী করেছে। এন্টি আওয়ামী লীগরা তখন জনগণের আওয়ামী বিদ্রোহী অংশের সমর্থন পেয়েছে বিধায় তাদের নিয়ে দল করে জিয়া ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসে। তখন এন্টি আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী বিদোহীদের সিদ্ধান্ত হয় নৌকা ঠেঁকাও। তারা একুশ বছর নৌকা ঠেঁকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়।
বাকশাল ও চুয়াত্তর এখন অনেক দূরের গল্প। এসব গল্পে এখন আর নতুন প্রজন্মকে উত্তেজিত করা যায় না, সেজন্য একাত্তর ঐতিহ্যে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় ফিরে আসে এবং একাধারে একযুগের বেশী সময় ক্ষমতায় আছে।মিলিটারী মোট তেত্রিশ বছর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা বঞ্চিত রাখতে পেরেছে। মেয়াদ উত্তীর্ণ ইস্যুতে কাজ হচ্ছে না বিধায় আওয়ামী বিরোধীদের বজ্রাহত বকের দশা ঘটেছে। তারা মাঝে মাঝে ঠোঁট নাড়ে তো মাঝে মাঝে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে। এখন আওয়ামী লীগের কাজ আওয়ামী বিরোধী নতুন কোন ইস্যু যেন তৈরী না হয় সে দিকে খেয়াল রাখা। কারণ জনগণের যে অংশ কোন রাজনৈতীক দলের অংশ নয় সে অংশটি আওয়ামী লীগের পিছন থেকে সরে গেলে আওয়ামী লীগ বিপদে পড়বে। এ ক্ষেত্রে শ্লোগান হচ্ছে, নেতা তুমি এগিয়ে চল আমরা নাই তোর পিছে।
আওয়ামী লীগ মনে করছে তারা ভালো কাজ করছে এমন হলে হবে না। আওয়ামী লীগ ভালো কাজ করছে এটা জনগণকে মনে করতে হবে। বাকশাল গঠন করার কাজও আওয়ামী লীগ ভালোকাজ মনে করেছে। কিন্তু জনগণ সেটাকে ভালো কাজ মনে না করায় আওয়ামী লীগ ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছে। জনগণের নিরপেক্ষ অংশের লোকেরা কারো পক্ষে কথা বললে বেকুব লোকেরা তাদেরকে সেই পক্ষের লোক মনে করে। যেমন কেউ কেউ আমাকে আওয়ামী লীগ মনে করে। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমি তাদের ভালো কাজ গুলো পছন্দ করছি। ঘটনা এমন নয় যে আমি তাদের মন্দ কাজগুলো অপছন্দ করব না। ভালোর দিকে তাদের পাল্লা ভারী মনে করে আমি সাকুল্যে তাদের পক্ষে কথা বলছি। কিন্তু ভালো কাজের বদলে তাদের মন্দের পাল্লা ভারী হলে আমি কি করব? তখন আমি যাদের ভালোর পাল্লা ভারী দেখব তাদের পক্ষে কথা বলব। এ উপলক্ষে কেউ আমাকে, ‘বসন্তের কোকিল’ বললেও আমি বেশী ভালোর পক্ষে কথা বলা ছাড়ব না। কারণ আমি আওয়ামী লীগের নিজস্ব সম্পত্তি নই।
দলের অন্তপ্রাণ নেতা কর্মীরা সব সময় দলের থাকে। সাধারণ জনগণ কোন সময় কোন দলে আটকে থাকে না। এ সাধারণ জনগণ মোচড় দিলেই ক্ষমতার মোড় ঘুরে যায়। এরা যেন মোড়া-মুড়ি না করে আওয়ামী লীগ সে দিকে খেয়াল রাখলে চব্বিশের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের জয় হবে। এবার সে জয় যেভাবে হোক।
বিএনপি বলছে জনগণ আওয়ামী লীগের প্রতি ক্ষুব্ধ। তবে সেটা আওয়ামী লীগকে টেনে হিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামানোর মত ক্ষুব্ধ নয়। সুতরাং বিএনপির অধীক আশাবাদী হওয়ার সুযোগ নেই। তাদের বরং ব্যক্তিগত কাজে মন দেওয়া ভালো।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনাদের মত লোকদের কারো মন্দ কাজের দায় নেওয়ার কোন দায় নেই। সেজন্য আপনি ইউক্রেনের পক্ষে। কিন্তু রুশ ভক্ত সোনাগাজীর রাশিয়ার জন্য মন পোড়ায়। সেজন্য তিনি ইউক্রেনের দেশ রক্ষার পক্ষে যুদ্ধ করার পক্ষেও থাকতে পারেন না।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: জনগনকে কচুপাতার পানি বলে ছোট করা ঠিক হয় নাই।চোর ডাকাত মিলিটারি পুলিশ এরা জনগন না,বড়জোর এরা জনগনের অংশ।অংশ সমগ্র না।যেমন বৃক্ষ অরণ্য না।
সুন্দর চুলছেড়া বিশ্লেষণ করেছেন।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কচু পাতার পানি যেমন গড়িয়ে পড়তে সেকেন্ড অপেক্ষা করে না তেমন কোন দলের গুরুতর অপরাধ দেখলে সেই দল থেকে জনসমর্থন সরতে সেকেন্ড সময় লাগে না। তখন কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই কোন কোন রাজনৈতিক দলের সব কিছু শেষ হয়ে যায়। বাস্তবিক মিলিটারি-পুলিশও জনগণের বাইরে নয়। সময়ে এরাও মোচড় দিতে জানে। সুতরাং সময় থাকতে রাজনৈতিক দলের সাবধান হওয়া ভালো।
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ঐতিহাসিক ভুল করছেন, মানুষ বাকশালের আগেই, ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় শেখের পেছন থেকে সরে গেছে; দুর্ভিক্ষের পরে শেখ বাকশাল, না টাকাশাল নিয়ে কথা বলছিলেন, তা' কেহ শোনার বা বুঝার চেষ্টা করেনি।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু ১৯৭৪ সালে মিলিটারি বিদ্রোহ হয় নাই। মেলিটারি বিদ্রোহ হয়েছে বাকশালের পর।
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২৩
তানভির জুমার বলেছেন: আজ স্থানীয় এলাকায় দাত্রদলের এক ছেলে দ্রব্যমূল্য আর বিদ্যুৎ এর মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ সভায় যোগ দেওয়ার জন্য বাড়ী থেকে বের হলে রাস্তায়ই সাবেক ছাত্রলীগ নেতা তাকে পায়ে গুলি করে জঝড়া করে দিয়েছি।
খবরের লিংক.
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এমন ঘটনা ব্যক্তিগত কারণেও হয়।
৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৬
কলাবাগান১ বলেছেন: @তানভির জুমার
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কারো অপকর্মই সমর্থনযোগ্য নয়। বাংলাদেশের কোন দলই অপকর্মের দায় এড়াতে পারে না। সে কলংকের দাগ সবার গায়ে কম বেশী আছে।
৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০০
কলাবাগান১ বলেছেন: অনলাইনে দেখলাম ড:জাহিদ, জামাত/বিএনপি এর লোকজন সহ অনেকেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন যে লোক পাকিস্হান এর ইমরান খান কে ক্ষমতায় থেকে নামিয়ে দিয়েছে, সেই মার্কিন 'মন্ত্রী' ডেভিড লু ঢাকায় আসছেন..মনে হচ্ছিল তিনি বার্তা দিবেন শেখ হাসিনার বিদায়...। তারা বড়ই মিয়্রমান এখন....
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পরের ভরসাই ওদের এখন একমাত্র সম্বল। আওয়ামী লীগের খারাপ সময় থেকে ওরা ওদের ভালো সময়ের আশা করে।
৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৩
তানভির জুমার বলেছেন: @কলাবাগান১, উক্ত ঘটনার বিস্তারিত কি দিতে পারবেন? কারা কাকে কেন মেরেছে। গত ২ টার্মে আওয়ামীলিগ পাপ অনেক বেশীই করে ফেলেছে। এক সময় এইগুলোর দেনা শোধ করিবে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পাপ কে বেশী এবং কে কম করেছে তার হিসাব জনগণ করছে। রাজনৈতিক দল একা এসব হিসাব করে সুবিধা করতে পারবে না।
৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: এখন জনগন দুধ ভাত।
পুরো দেশের মালিক আওয়ামীলীগ। তাদের ইচ্ছায় সব হচ্ছে। এমনকি বিএনপি আওয়ামীলীগের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যেতে পারবে না।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপিও আওয়ামী লীগের জনগণকে হিসাবে রাখতে হবে। কারণ ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের পরেই আওয়ামী লীগের উত্থান ঘটেছে।
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪
কাঁউটাল বলেছেন: জনগন ?
উহা আবার কি?
খায় না মাথায় দেয়?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনগণ নামক এক প্রকার প্রাণী আছে তারা মোচড় দিলে সরকারের গদি উল্টে যায়।
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
জনগণের একটি বড় অংশ কোন রাজনৈতিক দলের নিজস্ব সম্পত্তি নয়
কিন্তু কোনো দলই এই চরম সত্যটি মানতে চায় না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
কিন্তু কোনো দলই এই চরম সত্যটি মানতে চায় না।
আর সেজন্যই রাজনৈতিক দল জনগণের বিরাগ ভাজন হয়।
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৯
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আমাদের দেশের জনগণের একটা বড় অংশ অনেকটা অন্ধের মতো দুটি বড় দলকে সমর্থন করে যায়, এই কারণেই বড় দলগুলো তাদেরকে নিজেদের পকেটের লোক মনে করে, যে কারণে তারা যখন ক্ষমতায় থাকে তখন তারা বড় বড় দুর্নীতি করার সাহস পায়। এই অন্ধ সমর্থন যখন মানুষ প্রত্যাহার করে নিতে শিখবে তখন রাজনৈতিক দলগুলো অত সহজে দুর্নীতি করার সাহস পাবে না, সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলো আরেকটু জবাবদিহিতার আওতায় আসতে বাধ্য হবে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তব সত্য কথা বলেছেন।
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: বাংলাদেশে জনগন আছে নাকি ? এখানে সবাই নেতা !!! আর দল গুলাতো আকাশে বানোরের স্বপ্নদোষ দোষে দুষ্ট !!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশে জনগণ আছে এবং তারা যে কাজ সঠিক মনে করে সেটা করেও থাকে। যেমন একাত্তরে তারা ঠিকঠাক হানাদারকে পরাজিত করে ছেড়েছে।
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান!!
আর কোনো গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশে হবে না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: না হলেই ভালো। কিন্তু দরকারেই সব কিছু হয়। সুতরাং দরকার হলে গণঅভ্যুত্থান হলেও হতে পারে।
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৫
বিটপি বলেছেন: আপনি কি মুসলিম? মুসলিম হলে কুরআনের বাণী বিনা দ্বিধায় মেনে নিতেন এবং কুরআনের আদেশের বিরুদ্ধে যাবার সাহস করতেন না। সূরা বাকারার ২২১ নং আয়াতে পরিষ্কারভাবে মুশরিক বিবাহ করতে নিষেধ করা আছে। তারপরেও 'যুগ পাল্টেছে' বলে কি হিন্দু মুসলিম বিয়ে জায়েজ হয়ে গেছে?
আপনি নাস্তিক হলে অবশ্য অন্য কথা। সেক্ষেত্রে নিজেকে মুসলিম দাবি করবেন না প্লীজ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি হিন্দু মুসলিম বিয়ে জায়েজ বলিনি। আমি বলেছি এমন বিয়ে হয়। যারা এমন করে তারা তা’ জায়েজ মনে করে করে কি? যে মদ খায়, চুরি করে, সুদ-ঘুষ খায় তা্রাও তা’ জায়ে মনে করে করে না। যে মদ খায়, চুরি করে, সুদ-ঘুষ খায় তা্রাও নিজেদেরকে অমুসলিম বলে না। তারা গুণাহগার মুসলিম। তারা যদি সাওয়াবের কাজ করে এবং তাদের নেকের পাল্লা ভারী হয় তবে তারা জান্নাতেও যাবে। আর পাপের পাল্লা ঝারী হলে জাহান্নামে যাবে। অত;পর পাপের সাজা ভোগের পর তারা জান্নাতে যাবে। নজরুলের বিষয়টি সে রকম। নজরুল হিন্দু মেয়ে বিয়ে করেছে, কিন্তু হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেনি। শাহরুখের বিষয়টিও সে করম।
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: না হলেই ভালো। কিন্তু দরকারেই সব কিছু হয়। সুতরাং দরকার হলে গণঅভ্যুত্থান হলেও হতে পারে।
শেখ হাসিনা চাইলে হবে। শেখ হাসিনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেশে কিচ্ছু হবে না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেখ হাসিনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেশে কিচ্ছু হবে না।
এটা হলপ করে বলার বিষয় নয়। কারণ পতন আসলে কারো ইচ্ছার গুরুত্ব থাকে না। শেখ হাসিনার ইচ্ছার গুরুত্ব যেন সব সময় থাকে সে বিষয়ে শেখ হাসিনাকে সাবধান থাকতে হবে। ১৯৭৫ সালে শেখ হাসিনার পিতা, তথা জাতির পিতার ইচ্ছার গুরুত্ব থাকেনি। এভাবে গুরুত্বপূর্ণ লোকেরাও সময়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে।
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জনগণ আওয়ামী লীগকে টেনে হিঁচড়ে নামানোর মত ক্ষুব্দ নয় এটা সত্য। শেখ হাসিনাকে সব সময় আমি ধন্যবাদ জানাই হরতালকে জাদুঘরে পাঠানোর জন্য। কিন্তু তাই বলে অবৈধ ভাবে, কুট কৌশল দিয়ে আওয়ামী লীগ দেশ চালাবে সেটাও জনগণ মেনে নিবে না। হয়তো সময় নিচ্ছে, কিন্তু যখন পতন হবে আওয়ামী লীগের তখন দেখবেন তাদের নেতা কর্মীদের অবস্থা...
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু আওয়ামী লীগের কখন পতন হবে সেটা ঠিক বুঝা যাচ্ছে না। তবে তাদেরকে যেন পতনের মুখে পড়তে না হয় সে জন্য আমি তাদেরকে বলব তারা যেন জনগণকে তাদের নিজস্ব সম্পত্তি মনে না করে। সুতরাং তাদের মাথায় জনগণকে সন্তুষ্ট রাখার চিন্তা থাকতে হবে। জনগণকে বেশী মাত্রায় হেলাফেলার পরিনাম ভালো হয় না। দেয়ালে পিঠ ঠেঁকে গেলে তারা মোচড় দিবেই। তখন আওয়ামী লীগের পাত্ত্বাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। পঁচাত্তরে তাদের সাথে যা হয়েছে তখন তাদের এর দর্শক হয়ে থাকা ছাড়া উপায় ছিল না। সেদিনের কথা আওয়ামী লীগের ভুলে গেলে চলবে না।
১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাংলাদেশটাকেই রাজনৈতিক দলগুলি নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করে যখন তারা ক্ষমতায় যায়। আগে না খেয়ে মানুষ মারা যেত এখন যায় না। তারা মনে করে এটাই অনেক বড় একটা উন্নতি। তাদের প্রশ্ন জনগণ এর চেয়ে বেশী কেন চাচ্ছে। সরকার মনে করে চালের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারাটাই বিরাট একটা সাফল্য। উন্নয়নের তুলনা করা হয় ভারত আর পাকিস্তানের সাথে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশটাকেই রাজনৈতিক দলগুলি নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করে যখন তারা ক্ষমতায় যায়।
আমারও সেরকম মনে হয়। এর থেকে এ জাতি বেরিয়ে আসার উপায় কি?
১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: জনগন আপনার মতো না যে সেকেন্ডে তাদের মতের পরিবর্তন ঘটে।আপনি যেমন সেকেন্ডে মত পাল্টান।
জনগনের মতের পরিবর্তেন হতে দীর্ঘ সময় লাগে।এটাতো এক জনের মত না।কোটি কোটি মানুষের মত।এই যে ব্লগে ৩০/৪০ জন তারা কি কোন বিষয়ে এক মত নাকি তারা সকাল বিকাল মত পাল্টায়
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনগন আপনার মতো না যে সেকেন্ডে তাদের মতের পরিবর্তন ঘটে।আপনি যেমন সেকেন্ডে মত পাল্টান।
তাহলে জনগণ বলুক তারা কোন পদ্ধতির নির্বাচন চায়? আমরা তো নিরপেক্ষ নির্বাচনের কোন পদ্ধতিই খুঁজে পাচ্ছি না। যে যায় লংকা সে হয় রাবন। তাহলে নিরপেক্ষ নির্বাচন কেমন করে হবে?
১৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
অক্পটে বলেছেন: জনগণ আওয়ামী লীগের প্রতি ক্ষুব্ধ। বিএনপি সত্যি কথা বলছে আপনারা তা শুনছেন না। আপনারা জনগণ মুখে বলেন বারবার। আদতে আপনাদের সরকারে জনগণের কোন রোল নেই।
আপনার এবং আপনার দলের মনোভাব দারুণভাবে ফুটে উঠেছে এখানে,
"সাধারণ জনগণ মোচড় দিলেই ক্ষমতার মোড় ঘুরে যায়। এরা যেন মোড়া-মুড়ি না করে আওয়ামী লীগ সে দিকে খেয়াল রাখলে চব্বিশের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের জয় হবে। এবার সে জয় যেভাবে হোক।" এরা যেন মোড়ামুড়ি করতে না পারে আওয়ামীলীগ তো শুরু থেকেই সেদিকে তুমুলভাবে খেয়াল রেখেছে। তত্বাবধায়ক উঠিয়েছে, জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়ে কখনো বিনাভোটে কখনো রাতের ভোটে আপনারা ক্ষমতা দখল করে আছেন। আবার বলেছেন এবার সে জয় যেভাবেই হোক। আপনাদের তো কৌশলের অভাব নেই জনগণের অধিকার কেড়ে নেয়ার। যেভাবেই হোক অবৈধতাই আপনাদের লক্ষ্য।
আমার মতে এত উন্নয়নের পর একটা দলের ফেল করার মানসিক জড়তা কেটে যাওয়ার কথা। কিন্তু আপনারা ভয় পান জনগণের রায়কে বিশ্বাস করেননা। শেখ হাসিনাকে কে বুদ্ধি দিয়েছে যে সে ভোটে ফেল করবে। আপনাদের উচিত তাকে সাহস দেয়া। এটা নিয়ে কিছু লেখালেখি করতে পারেন আপনি এবং আপনার মতো যারা আছেন। ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকা এটা খুব দৃষ্টি কটু, বেমানান।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চুরি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল সমূহের দলীয় অভ্যাস। এ বদভ্যাস কোন রাজনৈতিক দলের নেই বলতে পারেন? চোরের দলে যে সাধু সাজে আদতে তাকে ঠকতে হয়। যারা সঠিক ভোট কামনা করে তারা বাংলাদেশের সব মসজিদে কোরআন ও হাদিসের তালিম করুক। নির্বাচন ব্যবস্থার সব লোক মুজাহিদ হয়ে গেলে ভোট চোরেরা আর সুবিধা করতে পারবে না।
২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: জনগনের কি দায় পড়েছে আপনার কাছে এসে বলতে যে আমরা এই পদ্ধতির নির্বাচন চাই।জনগন তার কথা মনের মাঝে লুকিয়ে রাখে।পার্টির লোকরাই লাফালাফি করে।যেমন আপনি করছেন।
জনগন গোপনে ভোটদিয়ে আসে।প্রকাশ্যে বলেও না সে কাকে ভোট দিয়েছে।পার্টির লোকদেরকেই আপনি জনগন ভাবছেন।যেমন আগে ভেবেছিলেন আর্মির লোকদের।চোর ডাকাত আওয়ামী লীগ, বিএনপি বা আর্মির লোকজন জনগন,না তারা জনগনের অংশ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনগণের অংশ জনগণ নয় কিভাবে বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন।
২১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
অক্পটে বলেছেন: পার্টির লোকদেরকেই আপনি জনগন ভাবছেন।"
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেন তারা কি জনগণ নয়?
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: উত্তম আলোচনা । আমরা ৭৪ এ আওয়ামী ভোট ব্যাঙ্ক ছেড়ে নিরপেক্ষ হয়ে গেলাম । তারপর আবারো স্বগৃহে প্রত্যাবর্তন কিন্তু এজন্য আমাদের শরীরের রক্ত ঝরেছে । সবচে আশ্চর্য আমার সহপাঠী জামাতি এখন বঙ্গবন্ধুর সৈনিক ।