নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
আল্লাহ বলেছেন, তিনি জীন ও মানব জাতিকে ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। এটা ইহকালের জন্য? না পরাকালের জন্য? না চিরকালের জন্য? –সেটা আল্লাহ বলেননি।জান্নাতিরা ইহকালে ইবাদত করছে, সুতরাং তাদেরকে পরকালের চিরকালে ইবাদত করতে হবে না। আর যারা ইহকালে ইবাদত করছে না, তারা পরকালের চিরকালে ইবাদত করবে কি? তারা যদি নিজে থেকেই ইবাদত করা শুরু করে তাহলে আল্লাহ কি করবেন? আল্লাহ বলেছেন, মানুষের জন্য তার উপার্জন ছাড়া কিছু নেই। তো তখন জাহান্নামীরা ইবাদত করলে তাদের কিছু উপার্জন হবে কি? আল্লাহ তো আবার ন্যায় বিচারী। তালে কেউ কাজ করলে এর দাম পাবে না কেন? আমার অনুমান তখন তারা তাদের ইবাদতের দাম পাবে এবং তারা যতটুকু ইবাদত করবে ততটুকু দাম পাবে। তবে এর দ্বারা তারা জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে না।
আর মুমিন যারা জাহান্নামে যাবে তাদের নেকের পাল্লা ভারী হতে যে পরিমাণ নেক আমল প্রয়োজন সে পরিমাণ ইবাদত করে সে পরিমাণ নেক আমল করলে তারা জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে। জাহান্নামী মুমিনেরা তখন নেক আমলের গুরুত্ব হাড়ে হাড়ে টের পাবে। আর যারা মুমিন নয় তারা বুঝবে ঈমানের গুরুত্ব। শুধুমাত্র ঈমান না থাকায় তাদেরকে চিরকাল জাহান্নামে থাকতে হবে।
জাহান্নামের সাতটা শ্রেণী আছে। সবচেয়ে নিম্নশ্রেণীতে থাকবে মোনাফেক। এরপর পাপের মাত্রা অনুযায়ী উঁচু শ্রেণী বরাদ্ধ হবে।
আল্লাহ ন্যায় বিচারী হেতু ভাগ্যের কারণ আছে। আল্লাহ পরের খবর আগে থেকে জানেন বিধায় পরের কারণে আগে থেকে ভাগ্য বরাদ্ধ ভালো-মন্দ হতে পারে। রাসূল (সাঃ) বলেছেন, ভাগ্যের পরিবর্তন নেই। তিনিই আবার বলেছেন, দোয়া ভাগ্য বদলাতে পারে। দু’টি হাদিস সমম্বয় করলে অর্থ দাঁড়ায় সাধারণত ভাগ্যের পরিবর্তন নেই, তবে কোন কারণ বশত আল্লাহ ভাগ্য পরিবর্তন করলেও করতে পারেন।
ভাগ্যের চিন্তায় কোন কোন লোক ইবাদত ছেড়ে দেয়, তবে তারা রুজি-রোজগার ছেড়ে দেয় না কেন? রিজিকও তো ভাগ্যে লেখা আছে। তাহলে আর রুজি-রোজগার করতে হবে কেন? সুতরাং ভাগ্যের দোহাই দিয়ে যেমন রুজি-রোজগার ছাড়ি না, তেমনি ভাগ্যের অযুহাত দেখিয়ে ইবাদতও ছাড়বনা। আমার কাজ ইবাদত আমি ইবাদত করব। ভাগ্যের কাজ আল্লাহর তিনি তাঁর কাজ করবেন। তবে তাঁর প্রতি আমার এটুকৃ ভরসা আছে যে তিনি বিনা দোষে আমাকে শাস্তি দিবে না। এতটা মন্দ তিনি অন্তত নন।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেষ বিচারের দিন।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১৩
কামাল১৮ বলেছেন: আপনি কিন্তু স্বীকার করলেন যে আমি আপনার কাছে টাকা পাই।কেস করলে তখন আবার বলবেন না প্রমান দেন। আমার টাকা আমি ইহ জগতেই চাই।পর কাকে টাকা দিয়ে কি আমি হুরি কিনবো।তখন এই টাকা চলে কিনা তার ঠিক নাই।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার সাথে আমার ইহকালে টাকা ফেরত দেওয়ার কোন চুক্তি হয় নাই।
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনি না চাইতেও কামাল সাহেবের যুক্তির কাছে ফেঁসে গেলেন !
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফেঁসে যাওয়া কি অত সহজ?
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:৫৫
কালো যাদুকর বলেছেন: ইবাদত ইহকালে প্রযোজ্য শুধু।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইবাদত শুধুমাত্র ইহকালে প্রযোজ্য হলে এটাকে ইবাদতকারীদের সৃষ্টির উদ্দেশ্য কেন বলা হলো? জান্নাতে যাবে ১% লোক। পরকালে এটা ছাড় হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। আর ৯৯% সম্ভবত শাস্তি থেকে আত্মরক্ষায় বাধ্য হয়ে এটা করবে। আর তাতে অনন্তকাল আল্লাহর ইবাদত চলতে থাকবে জাহান্নামে। আর আমার অনুমান মূলত আল্লাহর নাযিলকুত আয়াতের ভিত্তিতে।
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৪১
কামাল১৮ বলেছেন: চুক্তি তো প্রমানের বিশয়।আপনিতো দাবীতে বিশ্বাসী।আমিতো দাবি করলাম।আপনি আবার চুক্তি ফুক্তিতে যাচ্ছেন কেন।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি সবার সব দাবীতে বিশ্বাসী নই। একটা চোর দাবী করবে আপনার মোবাইল টা এখন থেকে আমার; এমতাবস্থায় আমি তার এ দাবী মানতে পারি কি?
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: কালো যাদুকর বলেছেন: ইবাদত ইহকালে প্রযোজ্য শুধু।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাহলে আল্লাহর ইবাদত ইহকালে সীমিত হয়ে যায়। অথচ এটা আল্লাহর পছন্দের কাজ। সুতরাং এটা চিরস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে। জান্নাতীরা তো আর ইবাদত করবে না। কারণ তারা তখন আল্লাহর বন্ধু হিসাবে বিদ্যমান থাকবে। সুতরাং হতে পারে আল্লাহর দাস বা গোলাম থাকবে জাহান্নামীরা। আর এটা হতে পারে তাদের ইহকালের অবাধ্যতার ফল।
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:০০
বিটপি বলেছেন: @কামাল১৮, লেখক মোটেও স্বীকার করেননি যে আপনি তার কাছে টাকা পান। আপনি যেহেতু মিথ্যা বলেছেন এবং ইহজগতে এটা প্রমাণ করার সুযোগ নেই, তাই তিনি বলেছেন শেষ বিচারের দিন। সেখানে টাকার কোন কারবার নেই। কেবল মানুষের অর্জিত পাপ পুণ্য দিয়ে লেনদেন হবে।
চুক্তি কোন প্রমাণের বিষয় নয় - এটি লেনদেনের দলিল। চুক্তি থাকলে কেস করা যাবে, না থাকলে যাবেনা। লেখক যদি মুখে মুখে স্বীকার করেও থাকে আপনি তার কাছে টাকা পান, আপনি দুনিয়ার কোন আদালতে কেস করতে পারবেন না।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মন্তব্য চমৎকার হয়েছে।
৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাহলে আল্লাহর ইবাদত ইহকালে সীমিত হয়ে যায়। অথচ এটা আল্লাহর পছন্দের কাজ। সুতরাং এটা চিরস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে। জান্নাতীরা তো আর ইবাদত করবে না। কারণ তারা তখন আল্লাহর বন্ধু হিসাবে বিদ্যমান থাকবে। সুতরাং হতে পারে আল্লাহর দাস বা গোলাম থাকবে জাহান্নামীরা। আর এটা হতে পারে তাদের ইহকালের অবাধ্যতার ফল।
জান্নাত বাসিদের জন্য ইবাদত বোধতামূলক নয়। কিন্তু তারা সেচ্ছায় ইবাদত করবেন।
আর জাহান্নামীদের ইবাদত গ্রহণ করা হবে না।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাতীগণ স্বেচ্ছায় ইবাদত করবেন এবং জাহান্নামীদের ইবাদত গ্রহণ করা হবে না- এ বিষয়ে কোরআন ও হাদিসে কিছু আছে কি? নাকি এটা আপনার অনুমান। আমার অনুমানের কিন্তু ভিত্তি আছে। আপনার অনুমানের ভিত্তি কি? ইসলামের একচি মৌলিক নীতি হলো কিয়াছ। তবে তার ক্ষেত্রে কোরআন ও হাদিস বা কোরআন অথবা হাদিস ভিত্তি হিসাবে থাকতে হয়।
৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখক বলেছেন: জান্নাতীগণ স্বেচ্ছায় ইবাদত করবেন এবং জাহান্নামীদের ইবাদত গ্রহণ করা হবে না- এ বিষয়ে কোরআন ও হাদিসে কিছু আছে কি? নাকি এটা আপনার অনুমান। আমার অনুমানের কিন্তু ভিত্তি আছে। আপনার অনুমানের ভিত্তি কি? ইসলামের একচি মৌলিক নীতি হলো কিয়াছ। তবে তার ক্ষেত্রে কোরআন ও হাদিস বা কোরআন অথবা হাদিস ভিত্তি হিসাবে থাকতে হয়।
কোরআন হাদিস ও আলেম ওলামাদের থেকে যা জানি সেটা বল্লাম।
জাহান্নামীরা যে ইবাদত করবে, সেটার একটা দলিল থাকলে দিয়েন...
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেটা ওমা খালাকতুল জিন্না ওয়াল ইনছা আয়াতের ভিত্তিতে অনুমান করা হয়েছে। আলেমদের অনুমানের ভিত্তি কি?
১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মানুষকে পৃথিবীতে সৃষ্টি করা হয়েছে আল্লাহর ইবাদতের জন্য। (আল কোরআন)
দুনিয়া হলো আখেরাতের ক্ষেত্র স্বরূপ।
সুতরাং আপনার ইবাদাত বন্দেগি যা করার এখানেই করতে হবে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষের রূহ সৃষ্টি হয়েছে রূহের জগতে। দুনিয়া আখেরাতের ক্ষেত্র হওয়ার কারণে এখানে যারা ইবাদত করবে তাদেরকে পরকালে আর ইবাদত করতে হবে না। আর যারা এখানে ইবাদত করবে না তাদেরকে পরকালে চিরস্থায়ী ইবাদত করতে হবে। কোরআন অনেক বড় কিতাব। এর বিভিন্ন আয়াতের সমম্বয় করে সিদ্ধান্তে উপনিত হয়। বিভিন্ন আয়াতের সমম্বয় না করলে অনেক সময় সঠিক সিদ্ধান্তে উপনিত হওয়া যায় না।
১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: লেখাটা খুব সস্তা হয়ে গেলো ।
আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে সকল কিছু পরিস্কার করে বলেছেন । তিনি জিন ও মানব জাতি তৈরি করেছেন, ইহ জগতে ইবাদতের জন্য এবং পর জগত হবে তাদের পুরস্কারের ও প্রাপ্তির । সোজা বাংলায় বললে, এ জগত হচ্ছে, পরীক্ষা দেবার জন্য, রেজাল্ট পাবলিস হবে পরজগতে । পাশ , ফেল অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর সুরা আর রহমানের মধ্যে আছে । এছাড়া ও সুরা ইয়াসিন এর বাংলা অর্থ পড়ুন । আশা করি সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেই পুরস্কার হলো দুনিয়ায় যা্রা ইবাদত করেছে তাদেরকে আর ইবাদত করতে হবে না এবং যারা তখন ইবাদত করেনি তাদেরকে অনন্ত কাল ইবাদত করতে হবে। সুরা আর রাহমান ও ইয়াছিনে এ সংক্রান্ত বিষয়ে কি আছে? আমি তো সূরা দু’টি পড়েছি। আমি তো এমন কিছু পাইনি।
১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনি কি কোনো বই লিখেছেন ধর্মের পক্ষে কাউন্টার দিয়ে?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’ নামে একটা বই ২০১৮ বই মেলায় প্রকাশ পেয়েছিল। বইটা খুবই পাতলা ছিল। প্রকাশক একটা মোটা বই লেখতে বলে ছিল। আমি সেইটার চেষ্টায় আছি। কিন্তু মতভেদের জ্বালায় ধর্মীয় বই লেখা মুশকিল।
১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মৃত্যুর পরইতো আমলের দরজা বন্ধ তাহলে পরকালে কিভাবে আমল করবে ?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেটা প্রতিফলের আগের হিসাব। প্রতিফল পেয়ে লোকেরা জান্নাত-জাহান্নামে চলে যাওয়ার পর কেউ আল্লাহর ইবাদত করলে তার ক্ষেত্রে নতুন হিসাব দাঁড়াতে পারে।
১৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: নিজে শান্তিতে বাঁচুন এবং অন্যকে বাঁচতে দিন। আপনার স্রষ্টা আপনাকে বিবেককে জাগ্রত করুক।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি স্রষ্টার অস্তিত্বে বিশ্বাসই যদি না করেন তাহলে আপনি তাঁর নিকট আমার বিবেক জাগ্রত করার কামনা কিভাবে করেন? আপনার কথাগুলো আমার কেমন যেন বোধগম্য নয়।
১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: মাছ বের হয়ে পড়ছে। এখন আর শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেও লাভ হবে না।
মিথ্যা প্রপাগান্ডা সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে ডাঃ জাকির নায়েক। ডাঃ জাকির নায়েক একজন গোজামিল বিশেষজ্ঞ। কিন্তু মেধা ও কুযুক্তি দিয়ে সত্যকে চিরকাল ধামাচাপা দিয়ে রাখা যায় না। আজ থেকে ২০ বছর আগে কে জানতো নেটের যুগ আসবে ইসলামিস্টদের সব গোজামিল ফাস হবে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মহীনদের সোজামিল গুলো কি কি? তাদের সব কথা সোজা মিল হলে জনগণ তাদের কথা শুনে ধর্মহীন হচ্ছে না কেন? ও মন্দ বলিয়া আপনি যে ভালো সেটাও তো আপনি প্রমাণ করতে পারছেন না। তাহলে কেউ তারটা ছেড়ে আপনারটা কেন গ্রহণ করবে?
১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: বৌদ্ধ ধর্মকে আমি একটি আদর্শ ধর্ম মনে করি। এখানে কোনো কাল্পনিক কাহিনী নেই, পৌরণিক চরিত্র নেই। বিতর্কিত ঈশ্বর নেই।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মনে করার সাথে অন্যদের মনে করার মিল নেই। সুতরাং আপনার মনে করা নিয়ে আপনি বসে থাকুন। আমরা আপনার সাথে একমত হতে পারছি না বলে যারপরনাই দুঃখিত।
১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২
তানভির জুমার বলেছেন: ইসলাম ধর্ম অন্য ধর্মের মত না, এখানে লুকুচুরির কিছু না, কন্ডিশন ব্যাতীত হালাল সবসমই হালাল, হারাম সব সময়ই হারাম । ইবাদত-পরকাল-ঈমান-জান্নাত-জাহান্নম এইসব কথা বলে ফুলস্টপ দেওয়া আছে, এইসব নিয়ে কিয়াস চলে না। মুসলিম উম্মার অতীত-বর্তমান সকল স্বীকৃত আলেম এইসব নিয়ে একমত। প্রকৃত মুসলিম (মুমিন) বাদে অন্য সবাই জাহান্নামী এটা বিশ্বাস করা ঈমানের অংশ, তবে সবার জন্য ইসলাম ধর্মের দরজা খুলা জাহান্নাম থেকে বাচার জন্য।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে জাহান্নামীকে জান্নাতি ভাবা হচ্ছে না। আর জাহান্নামীদের নিম্নস্তর-উচ্চস্তর স্বীকৃত বিষয়। এখানে ভাবার বিষয় হলো কাজের বিনিময়ে তাদের সুবিধার বিষয়।
১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ নিয়ে লিখা বইটা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বইটা রকমারীতে পাওয়া যায়।
১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মৃত্যুর পরইতো আমলের দরজা বন্ধ তাহলে পরকালে কিভাবে আমল করবে ?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩০০
লেখক বলেছেন: সেটা প্রতিফলের আগের হিসাব। প্রতিফল পেয়ে লোকেরা জান্নাত-জাহান্নামে চলে যাওয়ার পর কেউ আল্লাহর ইবাদত করলে তার ক্ষেত্রে নতুন হিসাব দাঁড়াতে পারে।
আপনি এই ধরনের প্রশ্নের উত্তরে বার বার বলছেন, পারে, হয়তো, হতে পারে! আপনি নিজেই নিশ্চিত না, এ ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে নিশ্চিত না হয়ে স্টেটমেন্ট দেওয়া কি সমীচীন ফরিদ ভাই?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা যে অনুমান তাতো পোষ্টের শিরনামেই লেখা আছে। আল্লাহর মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য শাস্তি প্রদান নয়, বরং ইবাদত। সুতরাং আমার অনুমান ভিত্তিহীন নয়। আল্লাহ কোন পুস্তকে আবদ্ধ থাকার কেউ নন। সুতরাং তিনি তাঁর কিতাবে তাঁর স্বাধীন চলার পথ রেখেছেন। আমি সেটাই এ পোষ্টে বুঝাতে চাচ্ছি।
২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: দেখুন সামান্য পানি থেকে সৃষ্ট মানব সম্প্রদায়ের জন্য সৃষ্টিকর্তা এতো ব্যাপক সীমাহীন কান্ড ঘটান নাই। তার অবশ্যই অন্য কোন প্ল্যান আছে। আজ থেকে কয়েক হাজার লক্ষ কটি আলকবর্ষ দূরে থাকা গ্রহ নক্ষত্রে কি আছে আমরা এটাই জানি।না।আর মরার পর কি হবে তা নিয়ে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে অজ্ঞ্যান হয়ে যাচ্ছি। মরার পরের টা পরেই হবে। মরার আগে যা ঘটছে তা নিয়ে ভাবুন।
২১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় কিছু বিষয় নিয়ে লেখার জন্য আমার হাত চুলকাচ্ছে।
অথচ ওস্তাদের নিষেধ আছে, তাই লিখছি না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার কাছে যে দুই লাখ টাকা পাই,সেই টাকাটা কবে দিবেন।