নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

রানু আমাদেরকে কেয়ামতের দিকে নিয়ে যাচ্ছে

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৮




রানু আমাদেরকে ইবাদত বিমুখ করার চেষ্টা করছে। আর যখন পৃথিবীতে ইবাদতকারী থাকবে না তখনই কেয়ামত হবে। রানু হয়ত বলবে ওসব কেয়ামতে আমার বিশ্বাস নেই। তা’ রানুর সে বিশ্বাস না থাক আমাদে তো আছে। সেজন্য রানুর কার্যকলাপে আমরা আতংকিত।

মানুষের বিনোদনের উপকরণ যে হারে বাড়ছে তাতে কাজের অবসরে বিনোদনে ব্যস্ত থাকার পর মানুষ আর ইবাদতের সময় পাবে না। আর এভাবেই একদিন পৃথিবী ইবাদত শূন্য হয়ে পড়বে। যদিও এমন সুখের সময় রানু বেঁচে থাকবে না। কারণ এখনো যা ইবাদতকারী রয়েছে তাতে পৃথিবী ইবাদত শূন্য হতে বেশ সময় লাগার কথা। কিন্তু এ বিষয়ে রানুর চেষ্টার কোন ত্রুটি নেই। ইবাদত শূণ্য পৃথিবী রানুর ধ্যান, রানুর জ্ঞান। রানুর স্বপ্ন পূরণের সময় রানু থাকবে না, এটাই আমার বড় আফসুস।

অতঃপর রানুর মত যাদের কেয়ামতে বিশ্বাস নেই তারা একদিন দেখবে কেয়ামত। তখন তারা বুঝবে তারা যা বিশ্বাস করেনি সেটাই হচ্ছে। মাঝি বলছে ভাই আমার নৌকায় উঠবেন না নৌকা ডুবে যাবে। কে শুনে কার কথা? আরোহী জোর করে নৌকায় উঠার পর যখন নৌকা ডুবে গেল তখন মাঝি সাঁতরাতে সাঁতরাতে বলল, কি ভাই বলছিলাম না নৌকা ডুবে যাবে? আরোহী বলল, এবার বুঝেছি। রানু যখন মুমিনের কথা সত্য বুঝবে তখন রানু সাতরিয়েও কুলের নাগাল পাবে না। অবশ্য রানু ওসব বিশ্বাস না করায় তার মনে এখন অনেক শান্তি। সোগা বলছে মুমিনের কথা সব হলো রূপ কথা। রানু তাতে বেজায় খুশী। জানি না এ পোষ্টের পর রানু ভক্ত কুল আমার কি হাল করে?

জনাব মাল যাই বলুন না কেন, মুমিন কিন্তু আমি একা না। ব্লগেও অনেক মুমিন আছে। যারা রানু ও সোগাকে অনেক ডিস্টার্ব করে। আমি তাদেরকে বলি থামুন। কেয়ামত আসতে দিন। তারপর হাসরে সবাই আবার একত্রে মিলিত হতে পারবে। সে দিন যখন মুমিনদের সুখের দিন তবে আর এর বিলম্বের কি প্রয়োজন? যে যার বিশ্বাস ও অবিশ্বাস নিয়ে সুখে থাকুক।

রানুকে বলব, জনাব অস্থির হবেন না। আপনি যা চাচ্ছেন তা’ একদা হবে। যদিও তখন আপনি নিজে থাকবেন না। আপনি দেখার মত তাড়াহুড়া করেও মূলত কোন লাভ নেই। কারণ পৃথিবী মুমিন মুক্ত হতে সময় লাগবে। মুক্তমনা ব্লগে গিয়ে একদা বুঝলাম, ওটা আসলে ঈমানমুক্ত মনা। ওখানে গিয়ে দেখি আল্লাহ ও তাঁর নবির (সা.) বদনামের শেষ নেই। আমি বললাম, ওরে মন্দের রাসূল (সা.) তো মন্দই হবে এ আর এমন বলার কি হলো? আর তাঁদের আনুগত্যকারীরাও তো মন্দই হবে। সবই তো ঠিক আছে। তোমরা তবে তাতে বেঠিক কি দেখলা। তোমাদের প্রমাণ করার বিষয় আল্লাহ বলতে কেউ নেই এটা প্রমাণ করা। আল্লাহ যদি থেকেই থাকে তাহলে তাঁর ভালো খারাপ দিয়ে আমরা কি করব? আল্লাহর ভয় কারো মনে এসেগেলে তো তাকে তাঁর ইবাদত ছাড়া করা যাবে না।

ভাব রানু ভাব। তোমাকে প্রমাণ করতে হবে আল্লাহ বলতে কেউ নেই। এটা প্রমাণ করতে না পেরে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও মুমিনের বদনাম করে মূলত কোন লাভ নেই। মোহাম্মদ (সা.) এক দল মুমিন রেখে গেছেন প্রায় দেড় হাজার বছর হয়ে গেলো এখনো তাদের বিলুপ্ত হওয়ার নাম গন্ধ নেই। ওদিকে রানুরা খেটেই মরে খেটেই মরে। ওরে মুমিনের দল। কোন যুক্তি, গাল-মন্দ কোন কিছুতেই কাজ হয় না। ওরা তাদের ইবাদত করছেই করছে। এরপর একদিন পৃথিবী মুমিন মুক্ত হবে এবং কেয়ামত হয়ে যাবে। অমুমিনরা যে মুমিন মুক্ত পৃথিবী উদযাপন করবে সেই সময়টাও তারা পাবে না। এখনকার মুমিন-অমুমিন কেউই তখন থাকবে না। কারণ মানুষের জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



রাজিব নুর নিজের পোষ্টে ধর্মীয় বিষয় না'আনলেই ভালো হতো। এটা সত্য যে, ধর্ম বড় মাপে বিশ্বকে ভাগ করেছে, এদের মাঝে একটা দেয়াল গড়ে উঠেছে, কোটী কোটীমানুষ ইহার শিকার হয়েছে শতশত বছর, এখনো হচ্ছে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহসাই ধর্ম শেষ হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না। সুতরাং এ বিষয়ে খুববেশী তাড়াহুড়ার দরকার নাই।

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্ব অর্থনৈতিকভাবেও বিভক্ত, কিন্তু সেটার সমাধান বের করা সম্ভব; কিন্তু ধর্মীয় বিভক্তির সমাধান নেই; কারণ, সমাধানের জন্য লজিক দরকার।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধার্মিক লজিকের ধারধারে না অথবা ধার্মিকের লজিক ধর্মহীনের থেকে আলাদা রকমের। তবে বিনোদনের বিস্তার ধর্মের মৃত্যু ঘটাতে পারে। বিনোদনের বিস্তর শক্তি আমি দেখতে পাচ্ছি। এটা ধর্মকে প্রথমে ট্রেডিশনে পরিনত করবে। তারপর ধর্মকে বিলুপ্ত করে দিবে।

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: সহসাই ধর্ম শেষ হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না। সুতরাং এ বিষয়ে খুববেশী তাড়াহুড়ার দরকার নাই

-বিশ্বের ৮০% মানুষ ধর্ম পালন করছেন; ইহা কোথয়ও চলে যাচ্ছে না; তবে, প্যালষ্টাইন সমস্যা, ভারতের মুসলিম সমস্যা, আফগানিস্তানের মানুষের কষ্ট, চীনের উইঘুর মুসলমানদের নিপীড়ন, রোহিংগাদের বিতাড়ন, ইয়েমেনের উপর সৌদীর বোমা বর্ষণ, ইরানের জংগি সাপোর্ট, ইত্যাদি মানুষকে ভাবিয়ে তুলেছে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এক সমস্যা শেষ হয়, অন্য সমস্যা শুরু হয়। এভাবেই চলছে হাজার হাজার বছর। পৃথিবী ধর্ম হীন হলেই সমস্যা সমাধান হবে বলে মনে হয় না। কারণ ধর্মহীনরা তখন আবার জাতিগত বিভেধে জড়ীয়ে পড়বে। ইউক্রেন ও রাশিয়ার ধর্ম এক। তথাপি তারা যুদ্ধ করছে। মুসলিম মুসলিমে যুদ্ধ হচ্ছে। এসব বিভেদ ও সংঘাতের যেন শেষ নেই।

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: ধর্ম যদি যুদ্ধ বাড়ায় তবে আমি নাই
ধর্ম যদি শান্তি আনে সে ধর্ম চাই
অধর্ম যদি হিংসা বাড়ায় তবে আমি নাই
অধর্ম যদি শান্তি আনে তবুও আমি ধার্মিক ভাই

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুতরাং ধর্মের গীবত গেয়ে ধর্মমুক্ত পৃথিবী গড়া সম্ভব নয়। তবে বিনোদন ধার্মিককে ইবাদত বিমুখ বানাতে পারে।

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: একটা সময় মানুষ বলে কোন প্রানী থাকবে না। মানুষ নামক এই প্রানীর বিলুপ্তি ঘটবে। ইহাই স্বাভাবিক। যার সৃষ্টি আছে তার ধ্বংস আছে। ধর্ম ধর্ম করে না হা হুতাশ করে মানবিক হন। মানুষের প্রতি মানবিকতা প্রদর্শন করুন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি ধার্মিকদেরকে হেয়নস্তা করতে দেখেছি। তারাও মানুষ। তাদের প্রতি মানবিকতা রক্ষায় কথা বলাটাকে আমি মানবিকতাই মনে করি। এ ক্ষেত্রে আপনার মতের সাথে আমার মত না মিল্লে আমার কিছুই করার নেই।

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২০

কামাল১৮ বলেছেন: চৌদ্দশ বছরেও শিশুটি বৃদ্ধ হয় নাই।অতয়েব ভয়ের কিছু নাই।বিশ্বের খবর কিছু রাখেন।কোটি কোটি লোক ধর্মে বিশ্বাস করে না।ইসলাম ধর্ম মতে,এক মাত্র ইসলাম সত্য ধর্ম।তাদের সংখ্যা২০%। বাকী৮০% এর মঝে ধর্মে বিশ্বাস করে না ১২%।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে ইসলাম যে দ্বিতীয় বৃহত্মম ধর্ম/মত তাও কিন্তু সত্য। যারা প্রথম স্থানে আছে তারা ইসলামের পাঁচশত বছর আগে যাত্রা শুরু করেছে। সুতরাং ইসলামের অগ্রগতি সন্তোস জনক বলা চলে।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি ধর্মীয় বিষয়ে প্রচুর চিন্তা ভাবনা করেন মনে হয়। বেশি চিন্তা করলে শরীর খারাপ করবে যে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আসলে এসংক্রান্ত চিন্তা করে কিছুটা সময় কাটানো যায়। বিষয়টা আমার নিকট মন্দ মনে হয় না। আপনি এটা নিয়ে একদম চিন্তা করবেন না।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কিয়ামত অতি সন্নিকটে ইহা আমি পিচ্চি কাল থেকে শুনে আসতেছি, কিন্তু আপনার পোস্ট পড়ে মনো হলো কিয়ামত হতে এখনো ঢের বাকি।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সন্নিকটে বলতে সেটা কয়েক বছরের মধ্যে হয়ে যাচ্ছে, ঘটনা এমন নয়। যেটা আমার নিকট অনেক দূর সেটা আল্লাহর বিবেচনায় সন্নিকটে। ব্যক্তি বিবেচনায় বিষয়ের এমন পার্থক্য হতেই পারে। একটি কাজ দেখা যায় একজনের নিকট অনেক জটিল ও কঠিন; অন্য জন বলছে এ আর এমন কি?

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে বুঝলাম। আমি আর এ বিষয়ে আলোচনা করতে চাই না, আপনি ভালো থাকুন।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫০

কামাল১৮ বলেছেন: পাঁচশ বছর আগে কয়জন ধর্মহীন ছিল।কারগতি সন্তোস জনক।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পাঁচশ বছর আগে কয়জন ধর্মহীন ছিল? সে তথ্য প্রদান করে ধন্য করবেন।

১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিভিন্ন পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে যে এখন থেকে ৬০ বছর পরে ইসলাম ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা বিশ্বে সবচেয়ে বেশী হবে। তারপর সেটা আরও বৃদ্ধি পেতে থাকবে বলে আশা করা যায়।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বৃদ্ধির শেষ প্রান্তে গিয়ে অবশেষে আবার মুমিন কমতে কমতে শূন্যের কোটায় পৌঁছে অবশেষে কেয়ামত হবে।

১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৫১

অগ্নিবেশ বলেছেন: সাড়ে ভাই, ইসলাম ত্যাগের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। যে সব ভাগ্যবান মানে বুঝে কোরান হাদিস পড়বে তারা এই ধর্ম ত্যাগ করবেই, তবে তারা মরার ভয়ে চুপ করে থাকে। তথ্য এখন সহজলভ্য, কোরান হাদিসের অনুবাদ এখন অনেক ভাষাতেই পাওয়া যায়। আপনি ইসলাম গ্রহণের খবর পাবেন, ত্যাগের খবর পাবেন না। আগামী ৫০ বছর ইসলামের জন্য খুবই খারাপ হবে। আপনাদের কাছে একটাই পথ, কোরান হাদিসের অনুবাদ ব্যান করে, বলতে হবে আরবি না জানলে কোরান হাদিস পড়া যাবে না।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম ত্যাগের শাস্তি মৃত্যুদন্ড এবিষয়ে আপনার নিকট কোন রেফারেন্স থাকলে দিয়ে কৃতজ্ঞতারবসে আবদ্ধ করবেন। কথা হলো যার দ্বারা ইসলামী দল বা রাষ্ট্রের গোপন তথ্য ফাঁস হতে পারে তাকে হত্যা করা জায়েজ বলা হয়েছে। আর এমন দন্ড কোথায় কয়টা দেওয়া হয়েছে?

১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:২০

অগ্নিবেশ বলেছেন: গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
অধ্যায়ঃ ৮৮/ আল্লাহদ্রোহী ও ধর্মত্যাগীদেরকে তাওবাহর প্রতি আহবান ও তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করা (كتاب استتابة المرتدين والمعاندين وقتالهم)
হাদিস নম্বরঃ ৬৯২২
৮৮/২. ধর্মত্যাগী পুরুষ ও নারীর বিধান এবং তাদেরকে তাওবাহ প্রতি আহবান।
وَقَالَ ابْنُ عُمَرَ وَالزُّهْرِيُّ وَإِبْرَاهِيمُ تُقْتَلُ الْمُرْتَدَّةُ وَقَالَ اللهُ تَعَالَى {كَيْفَ يَهْدِي اللهُ قَوْمًا كَفَرُوا بَعْدَ إِيمَانِهِمْ وَشَهِدُوا أَنَّ الرَّسُولَ حَقٌّ وَجَآءَهُمْ الْبَيِّنَاتُ وَاللهُ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ أُولٰئِكَ جَزَاؤُهُمْ أَنَّ عَلَيْهِمْ لَعْنَةَ اللهِ وَالْمَلآئِكَةِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ خَالِدِينَ فِيهَا لاَ يُخَفَّفُ عَنْهُمْ الْعَذَابُ وَلاَ هُمْ يُنْظَرُونَ إِلاَّ الَّذِينَ تَابُوا مِنْ بَعْدِ ذٰلِكَ وَأَصْلَحُوا فَإِنَّ اللهَ غَفُورٌ رَحِيمٌ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بَعْدَ إِيمَانِهِمْ ثُمَّ ازْدَادُوا كُفْرًا لَنْ تُقْبَلَ تَوْبَتُهُمْ وَأُولٰئِكَ هُمْ الضَّالُّونَ} وَقَالَ {يَا أَيُّهَا الَّذِينَ اٰمَنُوا إِنْ تُطِيعُوا فَرِيقًا مِنْ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ يَرُدُّوكُمْ بَعْدَ إِيمَانِكُمْ كَافِرِينَ} وَقَالَ {إِنَّ الَّذِينَ اٰمَنُوا ثُمَّ كَفَرُوا ثُمَّ اٰمَنُوا ثُمَّ كَفَرُوا ثُمَّ ازْدَادُوا كُفْرًا لَمْ يَكُنْ اللهُ لِيَغْفِرَ لَهُمْ وَلاَ لِيَهْدِيَهُمْ سَبِيلاً} وَقَالَ {مَنْ يَرْتَدَّ مِنْكُمْ عَنْ دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ} وَقَالَ {وَلَكِنْ مَنْ شَرَحَ بِالْكُفْرِ صَدْرًا فَعَلَيْهِمْ غَضَبٌ مِنْ اللهِ وَلَهُمْ عَذَابٌ عَظِيمٌ ذَلِكَ بِأَنَّهُمْ اسْتَحَبُّوا الْحَيَاةَ الدُّنْيَا عَلَى الْاٰخِرَةِ وَأَنَّ اللهَ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الْكَافِرِينَ أُولٰئِكَ الَّذِينَ طَبَعَ اللهُ عَلٰى قُلُوبِهِمْ وَسَمْعِهِمْ وَأَبْصَارِهِمْ وَأُولٰئِكَ هُمْ الْغَافِلُونَ لاَ جَرَمَ يَقُولُ حَقًّا أَنَّهُمْ فِي الْاٰخِرَةِ هُمْ الْخَاسِرُونَ إِلٰى لَغَفُورٌ رَحِيمٌ وَلاَ يَزَالُونَ يُقَاتِلُونَكُمْ حَتّٰى يَرُدُّوكُمْ عَنْ دِينِكُمْ إِنْ اسْتَطَاعُوا وَمَنْ يَرْتَدِدْ مِنْكُمْ عَنْ دِينِهِ فَيَمُتْ وَهُوَ كَافِرٌ فَأُولٰئِكَ حَبِطَتْ أَعْمَالُهُمْ فِي الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَأُولٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ}
ইবনু ‘উমার (রাঃ) যুহরী ও ইব্রাহীম (রহ.) বলেন, ধর্মত্যাগী নারীকে হত্যা করা হবে এবং তার থেকে তাওবাহ আহবান করা হবে। আল্লাহ্ বলেনঃ ঈমান আনার পর যে সম্প্রদায় সত্য প্রত্যাখ্যান করে তাদেরকে আল্লাহ্ কিভাবে সৎ পথের নির্দেশ দেবেন…..এরাই তারা যারা পথভ্রষ্ট পর্যন্ত। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/৮৬-৯০)
আল্লাহর বাণীঃ যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তোমরা যদি তাদের দল বিশেষের আনুগত্য কর তবে তারা তোমাদেরকে ঈমানের পর আবার সত্য প্রত্যাখ্যানকারীতে পরিণত করবে- (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১০০)। আল্লাহ্ বলেন, যারা ঈমান আনে, পরে কুফরী করে এবং আবার ঈমান অনে আবার কুফরী করে, এরপর তাদের কুফরী প্রবৃত্তি বৃদ্ধি পায় আল্লাহ্ তাদেরকে কিছুতেই ক্ষমা করবেন না এবং তাদের কোন পথও দেখাবেন না- (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১৩৭)। আল্লাহ্ বলেন, তোমাদের মধ্যে কেউ দ্বীন হতে ফিরে গেলে আল্লাহ্ এমন এক জাতি আনবেন যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন ও যারা তাঁকে ভালবাসবে- (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৫৪)। আল্লাহ্ বলেনঃ যারা সত্য প্রত্যাখ্যানের জন্য হৃদয় খুলে রাখে তাদের উপর পতিত হয় আল্লাহর গযব এবং তাদের জন্য আছে মহাশাস্তি। তা এজন্য যে, তারা ইহ জীবনকে পর জীবনের উপর প্রাধান্য দেয়- (সূরাহ নাহল ১৬/১০৬-১০৭)। لاَ جَرَمَ অর্থ حَقًّا – অবশ্যই তোমার প্রতিপালক তাদের জন্য যারা নির্যাতিত হবার পর দেশ ত্যাগ করে পরে জিহাদ করে এবং ধৈর্য ধারণ করে তোমার প্রতিপালক এসবের পর তাদের প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু- (সূরাহ নাহল ১৬/১১০)। আল্লাহ্ বলেনঃ তারা সর্বদা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকবে, যে পর্যন্ত তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন হতে ফিরিয়ে না দেয়, যদি তারা সক্ষম হয়। তোমাদের মধ্যে যে কেউ স্বীয় দ্বীন হতে ফিরে যায় ও কাফির হয়ে মারা যায়, ইহকাল ও পরকালে তাদের কর্ম নিষ্ফল হয়ে যায়। এরাই আগুনের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে- (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২১৭)।
৬৯২২. ‘ইকরিমাহ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘আলী (রাঃ)-এর কাছে একদল যিন্দীককে (নাস্তিক ও ধর্মত্যাগীকে) আনা হল। তিনি তাদেরকে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিলেন। এ ঘটনা ইবনু আববাস (রাঃ)-এর কাছে পৌঁছলে তিনি বললেন, আমি কিন্তু তাদেরকে পুড়িয়ে ফেলতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিষেধাজ্ঞা আছে যে, তোমরা আল্লাহর শাস্তি দ্বারা শাস্তি দিও না। বরং আমি তাদেরকে হত্যা করতাম। কারণ, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ আছে, যে কেউ তার দ্বীন বদলে ফেলে তাকে তোমরা হত্যা কর। (৩০১৭) (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৪৪২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৪৫৪)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারমানে কোরআনে ধর্মত্যাগে হত্যার বিধান নাই। যেসব হাদিসে এমন কথা বলা হয়েছে সেসব হাদিস যে বানোয়াট নয় সেটা কেমন করে বলি?

১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:২৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: আর এমন দন্ড কোথায় কয়টা দেওয়া হয়েছে?
https://www.dhakatimes24.com/2017/04/26/30098/ইসলাম-ধর্ম-ত্যাগ-করায়-সৌদà

বাংলাদেশে শরীরা চালু হলেই আপনি দাঁত নখ বার করবেন।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি মনগড়া শরীয়া আইনে বিশ্বাসী নই।

১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: শোনেন চাচা, রেফারেন্স ছাড়া ফালতু প্যাঁচাল আমি পাড়ি না, এইবার ইসলাম ত্যাগ করলে তাকে চুম্মা চাটি দেওয়া হবে এধরনের রেফারেন্স দিয়ে আমাকে কৃতজ্ঞতারবসে আবদ্ধ করবেন। না দিতে পারলে মনগড়া প্যাঁচাল ফ্যাচাল কইরেন না।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাসূল (সা) ধর্মত্যাগে কোন লোককে হত্যা করেছেন, এমন কোন তথ্য আমার জানা নাই। রাসূলের (সা) ইন্তেকালের পর কেউ রাসূলের (সা) নামে হাদিস বানিয়ে এমন কূ-কর্ম করলে তার দায় তাঁর নয়।

১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৪৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: ২০১৯-এর হিসাব অনুযায়ী, বিশ্বের ১২ টি দেশে ইসলাম ত্যাগের জন্য মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়,[৩১] যেখানে আরও ১৩টি দেশে ধর্মত্যাগ অবৈধ ও সরকার ধর্মত্যাগের জন্য কিছু শাস্তি দেয়, এগুলো হলঃ নির্যাতন, কারাবন্দী করা, বিয়ে বাতিল করা, সম্পত্তির উত্তরাধিকার বা অভিভাবকত্বের অধিকার বাতিল করা।[৩২] মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে ধর্মত্যাগীদের জন্য (আরবি: مرتد ‎‎ মুরতাদ্দ) ফাঁসি, কারাদণ্ড থেকে শুরু করে বিনা শাস্তির বিধান পর্যন্ত চালু রয়েছে।[৩৩][৩৪] কিছু দেশের শরিয়া আদালত মুসলিম ধর্মত্যাগীদের বিয়ে বাতিল, সন্তানের অভিভাবকত্ব বাতিল এবং সম্পত্তির উত্তরাধিকার বাতিলের জন্য দেওয়ানি আইন (ইংরেজি: Civil law, রাষ্ট্রীয় বেসামরিক সাধারণ আইন) ব্যবহার করে।[৩৫] ১৯৮৫ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তিনটি সরকার চার ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর করেছেঃ "১৯৮৫তে সুদানে একজন, ১৯৮৯ ও১৯৯৮-তে ইরানে ২ জন এবং ১৯৯২তে সৌদি আরবে ১ জন।"[২৫] ২৩টি মুসলিম অধ্যুষিত দেশ, ২০১৩-এর হিসাব অনুযায়ী, তাদের ফৌজদারি বা অপরাধমূলক আইনে ইসলাম ত্যাগকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।[৩৬] ২০১৪-এর তিউনিশিয়ার সংবিধানে ধর্মত্যাগের ভিত্তিতে হামলা হতে নিরাপত্তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৩৭] পিউ রিসার্চ সেন্টারের একটি জরিপে, মুসলিমদের ধর্মত্যাগের জন্য মৃত্যুদণ্ডে জনসমর্থন আফগানিস্তানে ৭৮% থেকে শুরু করে কাজাখস্তানে ১% পর্যন্ত পাওয়া গেছে।

চাচা উইকিতেই পেলাম এগুলো, আর একটু পড়াশুনা করেন প্লিজ। নাস্তিকেরা এখন মহা ফাজিল, পার পাবেন না।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কারা কি করছে বিষয় সেটা নয়। বিষয় হলো প্রামাণ্য ইসলামে কি আছে সেইটা।

১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: আল্লাহর হুকুম ছাড়া কোন কিছুই হয় না আর সব কিছু পূর্ব নির্ধারিত।
কে সে রানু? তার এত ক্ষমতা ?
এই পোস্টের শিরোনামে আল্লাহের শক্তি কে খাটো করে দেখানো হয়েছে। ইস্ লামের বিশ্বাসে্র বিপক্ষে ও যায় ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেয়ামত সংগঠন করবেন আল্লাহ। কিন্তু এর পরিস্থিতি তৈরীতে মানুষের দায় আছে। সুতরাং আল্লাহর শক্তিকে খাটো করে দেখানো হয়নি। রানু পরিচিত ব্লগার। আপনি তাকে না চিনলেও সমস্যা নেই।

১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:১০

অগ্নিবেশ বলেছেন: সহীহ বুখারী কে যে বানোয়াট বলে সে কিভাবে নিজেকে মুসলমান দাবী করে?
হাদিস এবং সুন্নাহ ব্যতীত ইসলামকে কল্পনাই করা যায়না। শরীয়তের অসংখ্য বিষয় সরাসরি হাদিসের ওপর নির্ভরশীল। সহিহ হাদিস অস্বীকার করা আল্লাহর কালামকে অস্বীকারের সামিল। হাদিস অস্বীকার করলে ইসলামের পাচ ভিত্তির চারটিকেই অস্বীকার করা হয়ে যায়। তাফসীর ও ইতিহাস গ্রন্থ ব্যতীত কুরআন শুধুমাত্র একটি প্রাচীন আরব সাহিত্য ছাড়া আর কিছুই নয়। সহিহ হাদিস সেটা যতই অবৈজ্ঞানিক, অমানবিক বা হাস্যকর হোক না কেন একজন মুসলমানের অবশ্যই হাদিস নিয়ে কোনরুপ সন্দেহ থাকা যাবেনা। সুন্নাহ অস্বীকার করা মানে মহানবীকেই অস্বীকার করা। অর্থাৎ, কাফের মুরতাদে পরিনত হওয়া।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহিহ আল বোখারী, ৩৩৮৫ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৩৮৫। হযরত এমরান ইবনে হুছাইন (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতের মধ্যে সর্বোত্তম হলো আমার যামানা। অতঃপর তার পরবর্তী যামানা। অতঃপর তার পরবর্তী যামানা।এমরান বলেন রাছুলুল্লাহ (সা.) তাঁর যামানার পর দু’ যামানার উল্লেখ করেছেন, না তিন যামানার উল্লেখ করেছেন ত’ আমার সঠিকভাবে মনে নেই।এরপর তোমাদের পর এমন কিছু লোকের আবির্ভাব যারা সাক্ষ্য দান করবে অথচ তাদের নিকট সাক্ষ্য চাওয়া হবে না। তারা বিশ্বাস ঘাতকতা করবে। সুতরাং তাদেরকে কখনও বিশ্বাস করা যাবে না। তারা খুবই মোটা সোটা ও হৃষ্টপুষ্ট দেহের অধিকারী হবে।

সহিহ আল বোখারী, ৩৩৮৬ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৩৮৬। হযরত আব্দুল্লাহ (রা.) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, লোকদের মধ্যে সর্বোত্তম সময হলো আমার সময়। অতঃপর তৎপরবর্তীদের সময়। অতঃপর তৎপরবর্তীদের সময়। তারপর এমন একদল লোকের উদ্ভব ঘটবে যাদের কেউ শপথ করার পূর্বে সাক্ষ্য দিবে এবং সাক্ষ্য দিবার পূর্বে শপথ করবে। ইব্রহীম নখয়ী (র.) বলেন, আমাদের মুরুব্বঈরা আমাদেরকে সাক্ষ্য দিবার জন্য ও ওয়াদা করার জন্য প্রহার করতেন। তখন আমরা ছোট ছিলাম।

* ইমাম বোখারী (র) বিশ্বাস ঘাতক যুগের লোক। রাসূল (সা) বিশ্বাস ঘাতক যুগের লোকের কথা বিশ্বাস করতে নিষেধ করেছেন। সেজন্য আমি তাঁর এবং তাঁরমত লোকদের কোরআনের সাথে গরমিল কোন কথা বিশ্বাস করি না।

১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ইসলাম শান্তির ধর্ম। পরিপূর্ণ ধর্ম। প্রত্যেকটি বিষয়ে কত সুন্দর সুশৃঙ্খল নিয়ম কানুন। মৃত্যু পরবর্তী জীবন নিয়ে সুষ্পস্ট বক্ত শুধু ইসলাম দিতে পেরেছে। বিজ্ঞান যেখানে ব্যর্থ ইসলাম সেখানে আলোর দিশারি। আসলে যে ভাগ্যবান সেই ইসলামের মত দওলত লাভ করে ধন্য হবেন। সংক্ষিপ্ত জীবনে ইসলাম বিরুধী গবেষণা শুধু ধ্বংস ডেকে আনা ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি ইসলামে নেতিবাচক কিছুই খুঁজে পাই না। কিন্তু পথভ্রষ্ট লোকেরা ইসলামে শুধু নেতিবাচক বিষয় খুঁজে পায়।

২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: হুজুর আপনার আল্লাহকে বলুন রানু কে চিরতরে বিনাশ করে দিতে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার স্ত্রীকে বিধবা করার এবং আপনার কন্যাদেরকে পিতৃহীন করার দোয়া কি আমি করতে পারি? তাদের কি দোষ? আমি পোষ্ট দিয়েছি মুমিনরা যেন রানুর কথা একতরফা বিশ্বাস করে ক্ষতিগ্রস্থ্য না হয়। রানু যাই বলে বলুক। আমি চাই মুমিনরা যেন রানুর কথায় তাদের পরকাল যেন নষ্ট না করে।

২১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে বিতর্ক নয়, যে যার ধর্ম নির্বিঘ্নে পালন করবে। ধর্মহীনদেরও উচিৎ ধর্মবিশ্বাসীদের সম্মান দেখানো।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আর ধর্মবিশ্বাসীরাও ধর্মহীনদের সম্মান দেখাবে যদি তারা সীমা লংঘন না করে। কোন ক্ষেত্রে সীমা লংঘন হলে সম্মানের জায়গাটা আর থাকে না।

২২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: জুল ভাই বলেছেন ধর্মহীনদেরও উচিৎ ধর্মবিশ্বাসীদের সম্মান দেখানো। - কিভাবে দেখাবেন? কোরান পড়ে দেখেছেন?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন কি ধর্মহীনদের অসম্মান করেছে? কোরনআন তো তাদের কৃতকর্মের প্রতিফলের কথা বলেছে।

২৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ অগ্নিবেশ - বাংলাদেশে, ভারতে, পাকিস্তানে, ইন্দোনেশিয়ায়, মালয়েশিয়ায় কয়জন লোককে ইসলাম ত্যাগ করার কারণে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে? ৮০% মুসলমান অনারব দেশগুলিতে বাস করে যেখানে শরিয়া আইন প্রয়োগ করা হয় না বললেই চলে। আর এই ধরণের হত্যা নিয়ে মতভেদ আছে। মাত্র ২০% মুসলমান বাস করে আরব দেশগুলিতে। কঠোর ইসলামি আইন আছে হাতে গোনা কয়েকটা আরব দেশে। তারপরও সারা বিশ্বে গত ১ বছরে কয়জন মুসলমানকে ধর্ম ত্যাগ করার জন্য হত্যা করা হয়েছে? পশ্চিমের দেশগুলিতেও কোটি কোটি মুসলমান বাস করে যারা তাদের ধর্মের ব্যাপারে স্বাধীনতা ভোগ করছে। আপনার কথার পিছনে কোন যুক্তি খুঁজে পাচ্ছি না।

মুসলমানরা ৬০ বছর পরে সংখ্যায় সবচেয়ে বেশী হবে এটার আরেকটা কারণ হল খৃস্টান ধর্মের অগ্রগতি শ্লথ হয়ে গেছে। অনেক চার্চ বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। চার্চের জায়গায় মসজিদ বা অন্য কিছু হচ্ছে। এছাড়া মুসলমানদের জন্মহার অনেক বেশী। ধর্মান্তর মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির মূল কারণ না। মূল কারণ মুসলমানদের জন্মহার বেশী হওয়া। আগামী ৫০ বছর ইসলামের জন্য সুদিন হবে বলে আমি মনে করি। ইসলাম ফোবিয়ার কারণে শাপে বর হয়েছে। ইসলাম সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হচ্ছে পশ্চিমের মানুষ। তালেবানের হাতে বন্দি ছিল যে নারী সে মুক্তি পেয়ে মুসলমান হয়ে গেছে। এই ধরণের ঘটনা অনেক আছে। যারা পশ্চিমে মুসলমান হয় তাদের অনেকেই ইসলামের সমালোচনা করতে গিয়ে ইসলামকে ভালোবেসে ফেলেছে। অনেক খৃস্টান পাদ্রী মুসলমান হয়েছে। কারণ পাদ্রীদের ইসলামের উপর পড়াশুনা করতে হয় বিতর্ক করার জন্য। এত ইসলাম বিরোধিতার পরেও ফ্রান্সে ইসলাম হল দ্বিতীয় বৃহৎ ধর্ম।

কোরআন আরবিতে নাজিল হয়েছে। তাই অনুবাদের চেয়ে মূল আরবি ভাষার কোরআন প্রাধান্য পাবে এটাই স্বাভাবিক। কোরআনকে নিজের খুশি মত বুঝে বিপথে গেলে সেটার দায় দায়িত্ব তার নিজের। ধর্মীয় গ্রন্থের কথা বাদ দেন যে কোন গদ্য বা পদ্যকে অনুবাদ করলে ১০০% ভাষান্তর করা যায় না। কাব্যের ক্ষেত্রে এটা আরও বেশী প্রযোজ্য। এই কারণে কোরআনের অনুবাদ পড়ে নিজের খুশি মত না বুঝে বরং যারা কোরআন বিশেষজ্ঞ তাদের সাহায্য নেয়া উচিত। তা না হলে হাজার হাজার পাতার তফসির লেখা হত না। কোরআনে রসূলের উদ্দেশ্যে বলা হত না যে আপনি কোরআনের ব্যাখ্যা করে দেন। আপনি ডাক্তারি বই মুখস্ত করে ফেললেও কোন দিন ডাক্তার হতে পারবেন না। কিছু কিছু ব্যবহারিক ব্যাপার আছে যেটার কোন বিকল্প নাই। কোরআনের বাংলা অনুবাদ একটা কিনে পড়ে ফেললেন আর সব কিছু বুঝে ফেললেন ব্যাপারটা এত সহজ না। কোরআনের কিছু আয়াতের অর্থ আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না। এটা কোরআনেই লেখা আছে।

সবাই ইসলাম ত্যাগ করুক কিন্তু আপনি আবার ইসলাম ত্যাগ করতে যাবেন না। প্রয়োজনে আরও পড়াশুনা করেন।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম গ্রহণের অধিকার থাকলে ত্যাগের অধিকারও থাকা উচিত। কিন্তু ইসলাম ত্যাগ করে যদি কেউ ইসলামের ক্ষতি করে সে ক্ষেত্রে তার মোকাবেলাও করা উচিৎ। হত্যা করার মত অপরাধ কেউ না করলে শুধুমাত্র ইসলাম ত্যাগের অপরাধে কোন লোককে হত্যা করা আমি উচিত মনে করি না। এসব সংক্রান্ত হাদিস আমার সহিহ মনে হয় না।

২৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩২

অগ্নিবেশ বলেছেন: সাড়ে ভাই, যারা গায়েবে বিশ্বাস করে তারা চাক্ষুষ করলেও দেখবে না এটাই স্বাভাবিক। আমার কথায় যুক্তি খুজে পেলে ধর্মের সমালোচনার জন্য বাংলাদেশে এত ব্লগার খুন হইত না।

পংগপানের মত বাচ্চা নিচ্ছে, মুসলমান বাড়ছে এতে দ্বিমত নেই, তবে যারা ছেড়ে দিচ্ছে তারা কি ঘোষনা দিয়ে ছাড়ছে? প্রানে বাঁচতে দেবেন?

কোরানেই আল্লাহ বলেছেন তিনি কোরানকে বোঝার জন্য সহজ করে দিয়েছেন, আর আপনি বলছেন কোরানের মানে আল্লাই ভালো জানেন? আপনাদের অবস্থান হল পরস্পর বিরোধী থোর বড়ি খারা। কথা বলেন রাতভর তা আবার একটা বাক্যেই প্রকাশ করা যায়।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনের দরকারী বিষয়গুলো সহজবোধ্য। যা সহজবোধ্য নয় তা’ দরকারীও নয়। আর কারো ইসলাম ত্যাগে আমার আপত্তি নেই। ত্যাগের বিষয়ে যে কঠোরতা করা হচ্ছে তা’ কিছু হাদিসের ভিত্তিতে করা হচ্ছে। এসব হাদিস কোরআনের সাথে গরমিল। কারণ কোরআনে বলা হয়েছে ধর্মে জবরদস্তি নেই। তো ইসলাম ত্যাগের অধিকার স্বীকৃত না হলে তো তা জবরদস্তি হয়ে গেল। আমার মনে হয় কিছু অতি উৎসাহী ইসলামের উপকার মনে করে এমন হাদিস বানিয়ে বাজারে ছেড়ে দিয়েছে। নারী নেতৃত্বের বিষয়ে নেতিবাচক হাদিস প্রচার করলেন হযরত আবু বাকরা (রা)। সে হাদিস হযরত আয়েশা (রা) প্রত্যাখ্যান করলেন এবং হযরত আলীও (রা) তা’ গ্রহণ করেননি। কেউ কেউ তো হযরত আবু বাকরার (রা) মিথ্যা হাদিস প্রচারের অভিযোগ করেছেন। রাসূলের (সা) দরবারে কোন সাহাবাই সব সময় হাজির থাকতে পারেননি। সেজন্য কোন হাদিস গ্রহণযোগ্য মনে না হলে তাঁরা চুপ থাকতেন। আর হযরত আয়েশা (রা) সরাসরি প্রতিবাদ করতেন।

২৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ অগ্নিবেশ ভাই - আমার পরিচিত নাস্তিক আছে যিনি প্রকাশ্যে নাস্তিকতা নিয়ে আলাপ করেছেন আমার সাথে বহুবার। সবাই জানে তিনি নাস্তিক। কিন্ত কোন সমস্যায় তিনি পড়েননি। বাংলাদেশে যারা নাস্তিক বলে দাবী করে এরা আসলে ইসলাম বিদ্বেষী। এরা মুলত আমাদের রসুলকে (সা) নিয়ে অপমানজনক কথা বলে। নাস্তিকতা আর ধর্ম বিদ্বেষ এক না। বাক স্বাধীনতার একটা সীমা থাকে। এরা সেটা জানে না। তারা যা করেছে সেটা সমালোচনা না। এদের যত অভিযোগ ইসলাম ধর্ম নিয়ে। কাজেই এটা আসলে নাস্তিকতা না এটা হল ইসলাম বিদ্বেষ। সমালোচনার নামে এরা অসম্মানজনক কথা বলে। তবে বাংলাদেশে নাস্তিকতার হার অতি নগণ্য যা গণনায় না আনলেও কোন সমস্যা হয় না।

কোরআন সহজ ইমানদারদের জন্য আর যাদের অন্তর ব্যাধিগ্রস্ত তারা কোরআনের আয়াতের অপব্যাখ্যা করে। এই কারণে সূরা তাওবার ১২৪ এবং ১২৫ নং আয়াতে বলা হয়েছে;

"আর যখনই কোন সূরা নাযিল করা হয়, তখন তাদের কেউ কেউ বলে, ‘এটি তোমাদের কার ঈমান বৃদ্ধি করল’? অতএব যারা মুমিন, নিশ্চয় তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করেছে এবং তারা আনন্দিত হয়। আর যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে, এটি তাদের অপবিত্রতার সাথে অপবিত্রতা বৃদ্ধি করে এবং তারা মারা যায় কাফির অবস্থায়। "

এছাড়া সূরা বনি ইসরাইলে আছে;

‘‘আমি অবতীর্ণ করি কুরআন, যা বিশ্বাসীদের জন্য আরোগ্য ও করুণা, কিন্তু তা সীমালংঘনকারীদের ক্ষতিই বৃদ্ধি করে।’’ (বানী ইস্রাঈলঃ ৮২)

কোরআন পড়ার পরে যদি কারও বিশ্বাসহীনতা বৃদ্ধি পায় তাদের জন্য উপরের দুইটি আয়াত।

কোরআনের মানে আল্লাহই ভালো জানেন এই কথা আমি বলিনি। আমি বলেছি কিছু আয়াতের অর্থ আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। কোরআনের কিছু আয়াতের অর্থ যে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না সেটা কোরআনেই আছে;

"তিনিই আপনার প্রতি এই কিতাব নাযিল করেছেন যার কিছু আয়াত ‘মুহকাম’, এগুলো কিতাবের মূল আর অন্যগুলো ‘মুতাশাবিহ’, সুতরাং যাদের অন্তরে বক্রতা রয়েছে শুধু তারাই ফেৎনা এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে মুতাশাবিহাতের অনুসরণ করে। অথচ আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্য কেউ এর ব্যাখ্যা জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর তারা বলে, আমরা এগুলোতে ঈমান রাখি, সবই আমাদের রবের কাছ থেকে এসেছে’; এবং জ্ঞান-বুদ্ধিসম্পন্ন লোকেরা ছাড়া আর কেউ উপদেশ গ্রহণ করে না। " সূরা আল ইমরান আয়াত ৭

পরস্পর বিরোধী কোন কথা বলিনি। কোরআনের আয়াত রসূল (সা) এবং সাহাবাদের জন্য বোঝা সহজ ছিল। কারণ সাধারণত কোন ঘটনার আলোকে আয়াত নাজিল হত। রসূল (সা) এবং সাহাবারা সেটা জানতেন বলেই আয়াতের অর্থ তারা সহজে বুঝতে পারতেন। এই কারণে আয়াতের শানে নজুল ( নাজিল হওয়ার প্রেক্ষাপট) জানা প্রয়োজন পড়ে। পরবর্তী জমানার মানুষকে কোরআন বুঝতে হলে সেই প্রেক্ষাপট জানতে হবে। প্রাসঙ্গিক কারণ না জানলে আয়াতের অর্থ বুঝতে কষ্ট হয় অনেক সময়। আয়াতে অনেক কিছু সংক্ষেপে বলা হয় সেটার ব্যাখ্যা করার জন্য বা আয়াতের নির্দেশনার ক্ষেত্রে কোন ব্যতিক্রম আছে কি না সেটা জানানোর জন্য রসূল (সা) আয়াতের ব্যাখ্যা করে দিতেন। আমি কোরআনের আলোকেই এই কথাগুলি বললাম। আপনার কাছে পরস্পর বিরোধী মনে হলে কিছু করার নাই।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম বিদ্বেষ এবং ইসলাম ত্যাগ করা এক কথা নয়। কেউ ইসলামের কোন বিষয়ে অসম্মান জনক কথা বললে, কোন কোন মুসলিম হয়ত আবেগের বসে কোন ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে যা সমর্থনযোগ্য নয়। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া সকল ক্ষেত্রে অপরাধ। আমাদের দেশে ধর্ম অবমাননার আইন আছে। কেউ অপরাধ করলে অন্যরা আইনের আশ্রয় নিবে। তাই বলে আইন হাতে নিয়ে হত্যাকান্ডের মত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে এর যথাযথ প্রতিকার হওয়া দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.