নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারীকে অবরুদ্ধ করা ইসলাম নয়, বরং ফিতনা

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৬




সূরাঃ ৩৩ আহযাব, ৩২ নং ও ৩৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩২। হে নবী পত্নিগণ! তোমরা অন্য নারীদের মত নও। যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর তবে পর পুরুষের সহিত কোমল কন্ঠে এমনভাবে কথা বলবে না, যাতে অন্তরে যার ব্যাধী আছে, সে প্রলুব্ধ হয়। আর তোমরা ন্যায় সঙ্গত কথা বলবে।
৩৩। আর তোমরা নিজগৃহে অবস্থান করবে এবং প্রচীন যুগের মত নিজদিগকে প্রদর্শন করে বেড়াবে না।তোমরা সালাত কায়েম করবে ও যাকাত প্রদান করবে। আর আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অনুগত থাকবে। হে আহলে বায়াত (নবি পরিবার)! নিশ্চয়ই আল্লাহ চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র করতে।

সূরাঃ ৪ নিসার ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৪। পুরুষ নারীরকর্তা। কারণ আল্লাহ তাদের একজনকে অন্যের উপর মর্যাদা দান করেছেন।আর তা’ এজন্য যে তারা তাদের সম্পদ ব্যয় করে। সুতরাং নেককার স্ত্রীগণ অনুগত, আল্লাহর অদৃশ্য হেফাজতের বিষয়ের হেফাজতকারী। তাদের যাদের অবাধ্যতার আশংকা করবে তাদেরকে সদুপদেশ দাও, তারপর তাদের বিছানা আলাদা কর, আর তাদের প্রহার কর।তারা যদি তোমাদের অনুগত হয়ে যায় তবে তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ তালাশ করবে না।নিশ্চয়ই আল্লাহ মহান শ্রেষ্ট।
৩৫। তাদের মধ্যে বিরোধের আশংকা করলে তার পরিবার হতে একজন এবং ওর পরিবার হতে একজন সালিস নিযুক্ত করবে।তারা উভয়ে নিস্পত্তি চাইলে আল্লাহ তাদের মধ্যে মীমাংসার অনুকূল অবস্থা সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ১০ নং আয়াতের অনুবাদ।
১০। সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করবে। আর আল্লাহর অধিক যিকির করবে যাতে তোমরা সফলকাম হও।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৮৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮৬। আল্লাহ কারোউপর এমন কোন কষ্ট দায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না যা তার সাধ্যাতীত।সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। সে মন্দ যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। হে আমাদের প্রতিপালক যদি আমরা ভুলে যাই অথবা আমাদের ত্রুটি হয় তবে আমাদেরকে পাকড়াও করো না। হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের পূর্ববর্তিগণের উপর যেমন গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছিলে আমাদের উপর তেমন দায়িত্ব অর্পণ করবেন না।হে আমাদের প্রতিপালক এমন ভার আমাদের উপর অর্পণ করবেন না যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই।আমাদের পাপ মোছন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক। সুতরাং কাফির সম্প্রদায়ের উপর আমাদেরকে জয়যুক্ত করুন।

সূরাঃ ২ বাকারা, ১৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ
১৪৩। এইভাবে আমি তোমাদিগকে এক মধ্যমপন্থী উম্মতরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছি।যাতে তোমরা মানব জাতির জন্য সাক্ষীস্বরূপ এবং রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষীস্বরূপ হতে পারেন।তুমি এ যাবত যে কিবলা অনুসরন করতেছিলে উহা আমরা এ এ উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত করে ছিলাম যাতে আমরা জানতে পারি কে রাসূলের অনুসরন করে আর কে ফিরে যায়? আল্লাহ যাদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেছেন তারা ছাড়া অন্যদের নিকট এটা (সৎপথ)কঠিন।তোমাদের ঈমানকে ব্যর্থ করে দিবেন আল্লাহ এমন নন।আল্লাহ মানুষদের প্রতি স্নেহশীল-দয়াদ্র।

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৩৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৯। আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকবে যতক্ষণ না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দীন সর্বত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।অতঃপর যদি তারা বিরত হয় তবে তারা যা করে আল্লাহতো এর দর্শক।

সহিহ আল বোখারী, ৬৫৭২ নং হাদিসের (কিতাবুল ফিতান)-
৬৫৭২। হযরত ওসামা ইবনে যায়েদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা নবি করিম (সা.) মদীনার এক সুউচ্চ অট্টালিকার উপর আরোহন করে বললেন, আমি যা কিছু দেখছি, তোমরা কি তা’ দেখছ? তারা বলল, জী না। তিনি বললেন, আমি দেখছি যে, তোমাদের ঘরের ভিতরে বৃষ্টি পাতের ন্যায় ফিতনা পতিত হচ্ছে।

* নারীর জন্য ঘরে থাকা উত্তম। কারণ নারী ঘরে বেশী নিরাপদ থাকে এবং নারী ঘরে থাকলে শিশু ও বৃদ্ধরা নিরাপদ থাকে।তবে প্রয়োজনে নারী ঘর থেকে বের হতে পারবে। পুরুষের মত নারীর আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধানের অধিকার রয়েছে। আল্লাহ তাঁর অনুগ্রহ একা পুরুষকে দিয়ে দেননি। আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশে পুরুষ যা করতে পারবে নারীও সেটা করতে পারবে। সুতরাং যারা নারীর আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ বিঘ্নিত করে তারা ফিতনা। মহানবির (সা.) ইন্তেকালের পর এ ফিতনা বাজেরাই নারীকে অবরুদ্ধ করতে মহানবির (সা.) নামে নারী বিরোধী হাদিস বানিয়ে প্রচার করেছে।কোরআনের অবব্যাখ্যা করে বলা হয় পুরুষকে নাকি নারীর কর্তা বানানো হয়েছে। অথচ এ পুরুষ হলো স্বামী। সুতরাং ছেলে মায়ের কর্তা নয়। দেবর ভাবীর কর্তা নয়। এক ঘরের পুরুষ অন্য ঘরের নারীর কর্তা নয়। আয়তটি দাম্পত্য সংক্রান্ত। সেটাকে নেতেৃত্বের ক্ষেত্রে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করা হয়।

যাদেরকে নাম ধরে ঘরে থাকতে বলা হয়েছে সেই নবির (সা.) পত্নিগণ নবির (সা.) সাথে ঘর থেকে বের হয়েছেন। নবির (সা.) ইন্তেকালের পরেও তাঁরা তাঁকে ছাড়া ঘর থেকে বের হয়েছেন। হযরত আয়েশা (রা.) জঙ্গে জামালে অংশগ্রহণ করতে ইরাকের বছরা গেছেন। যুদ্ধ পুরুষের কাজ বলে মনে করা হয়। নবি (সা.) পত্নি সেটা করে বুঝালেন পুরুষের কাজ বলে কোন কাজ নেই এবং কোন কাজেই ইসলামে নারীর জন্য বারণ নেই। নারী নেতৃত্ব বিরোধী হাদিস উপস্থাপন করা হলে হযরত আয়েশা (রা.) তা’ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি সেটা রাসূলের (সা.) হাদিস হিসাবে মেনে নেননি। ছফরের দূরত্বে ছফর করলে নারী মোহরম সাথে নিয়ে ছফর করার বিধান রয়েছে।তাতেও অপারগ হলে আল্লাহ ক্ষমা করবেন।সুতরাং ইসলামের নামে নারীকে অবুরুদ্ধ করার সুযোগ নেই। ইসলামের নামে নারীকে অবরুদ্ধ করা হলো সুস্পষ্ট ফিতনা। এ ফিতনার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা মুসলিম জাতির দায়িত্ব। মুসলিম জাতির প্রতিনিধি হয়ে বেগম রোকেরা সে দায়িত্ব পালন করেছেন। কোরআন প্রদত্ত সুবিধা নারীকে ভোগ করতে দেওয়া হলো ইসলামের মধ্যম পন্থা। বানোয়াট হাদিস বা কারো ব্যক্তিগত রুচি নারীর উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলো চরম পন্থা। আর চরম পন্থা কোনভাবেই ইসলামে স্বীকৃত নয়। নারী কোরআন মেনে পারলে হযরত ফাতেমাকেও (রা.) মেনে চলবেন। তবে হযরত ফাতেমার (রা.) মত চলতে নারীকে বাধ্য করা যাবে না। কারণ হযরত ফাতেমার (রা.) মত হযরত আয়েশাও (রা.) চলেননি। তবে কোন নারী হযরত ফাতেমার (রা.) মত চলতে চাইলে তাকেও বাধা দেওয়া যাবে না। কেউ যদি সেটা করে তবে সেটাও হবে চরম পন্থা। আর সেটাও ইসলাম স্বীকৃত নয়।

যখন কোরআন নাযিল হয়েছে তখন নারী মসজিদে নামাজ পড়তো। সুতরাং নামাজ শেষে আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করা থেকে নারীকে কোন ভাবে বাধা দেওয়া যাবে না। উচ্চ শিক্ষা আল্লাহর অনুগ্রহর বাইরের কিছু নয়। সুতরাং নারীর জন্য উচ্চ শিক্ষার দার রুদ্ধ করা যাবে না। নারী শিক্ষায় প্রাইমারীর দেয়াল ডিঙ্গাতে পারবে না জাতীয় ফতোয়া ইসলামী ফতোয়া নয়। সুতরাং এমন ফতোয়া মানতে কোন নারী বাধ্য নয়। শিক্ষা পুরুষের মতই নারীর জন্য ফরজ করা হয়েছে। সুতরাং পুরুষ যা শিখতে পারবে নারী তা শিখতে পারবে না এটা মোটেও ইসলামের কথা নয়।

নারীরা ঘর ছেড়ে কিভাবে বের হবে সেটা আল্লাহ বলেছেন। এর বাইরে কড়কড়ি করা আল্লাহর সীমালংঘন হিসাবে গণ্য হবে। এমন লোকদেরকে আশ্রয় ও প্রশ্রয় দেওয়া মোটেও সঠিক কাজ নয়।

সূরাঃ ২৪ নূর, ৩০ নং ও ৩১ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩০। মুমিনদেরকে বল, তারা যেন দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জা স্থানের হেফাযত করে। এত তাদের জন্য উত্তম পবিত্রতা রয়েছে। তারা যা করে সে বিষয়ে আল্লাহ অবহিত।
৩১। মুমিনা বা মুমিন নারীদেরকে বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান তা’ ব্যতীত তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে। তাদের ঘাড় ও বুক যেন মাথার কাপড় দ্বারা ঢেকে রাখে। তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাইয়ের পুত্র, বোনের পুত্র, নিজস্ব নারীগণ, মালিকানাধীন দাসী, যৌন কামনা রহিত পুরুষ এবং নারীদের গোপনাঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ব্যতিত কারো নিকট আভরণ (সাজ এবং সাজের পোশাক) প্রকাশ না করে। তারা যেন তাদের গোপন পোশাক প্রকাশের জন্য সজোরে পা না ফেলে। (এমন পা ফেলার কারণে শাড়ী, ওড়না বা চাদর খসে যেন শাড়ী, ওড়না বা চাদরের নীচের পোশাক দেখা না যায়)।হে মুমিনগণ তোমরা সবাই আল্লাহর দিকে ফিরে আস, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।

* নারীরা অসভ্যের মত কোন পুরুষের দিকে তাকাবে না। পুরুষও অসভ্যের মত কোন নারীর দিকে তাকাবে না। নারী-পুরুষ তাদের লজ্জাস্থান বেরিয়ে পড়ে বা লজ্জাস্থান বুঝা যায় এমন পোশাক পরবে না। যা দেখালে নারীকে আরো সুন্দরী মনে হয় নারী তার এমন সুন্দর্য প্রকাশক কিছু দেখাবে না। তারা তাদের মাথা, ঘাড় ও বুক ঢেকে রাখবে। তারা তাদের মাথা, ঘাড় ও বুক আবৃতকারী শাড়ীর আঁচল, চাদর ও ওড়না খসে পড়ার মত করে চলাচল করবে না। নারীর গায়ে থাকা ব্লাউজ, পেটি কোট, কামিচে ঢাকা সেলোয়ারের অংশ (হাঁটুর নীচ পর্যন্ত) এবং ওড়নায় ঢাকা কামিচের অংশ পর পুরুষকে দেখাবে না। পোশাকের যাতীয় ঝামেলা দূর করতেই নারী হিজাব ও বোরকা পরে বাইরে বের হয়। কিন্তু কোন কারণে নারী হিজাব ও বোরকা পরতে অপারগ হলে কোরআন যেভাবে বলেছে সেভাবে নারী বাইরে বের হতে পারবে।

সূরাঃ ২৪ নূর, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২।জেনাকারিনী ও জেনাকারী- উহাদের প্রত্যেককে একশত কশাঘাত করবে। আল্লাহর দীন (বিধান) কার্যকরীকরনে উহাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদিগকে প্রভাবান্বিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী হও।মুমিনদের একটি দল যেন উহাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।

* নারী অথবা পুরুষ কেউ জেনায় লিপ্ত হলে এর জন্য দন্ড প্রাপ্ত হবে।

সহিহ মুসলিম, ১০২ নং হাদিসের (কিতাবুল ঈমান) অনুবাদ-
১০২। হযরত তামিমদারী (রা.) থেকে বর্ণিত। নবি করিম (সা.) বলেছেন, কল্যাণ কামনাই দীন। আমরা আরয করলাম, কার জন্য কল্যাণ কামনা? তিনি বললেন, আল্লাহ, তাঁর কিতাবের, তাঁর রাসূলের, মুসলিম শাসক এবং মুসলিম জনগণের।

সহিহ আবুদাউদ, ৪৮৬০ নং হাদিসের (কিতাবুল আদাব) অনুবাদ-
৪৮৬০। হযরত তামীম দারী (রা.)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন! দীন হলো নসীহত, দীন হলো নসীহত, দীন হলো নসীহত। তখন সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বললেন, কোন কোন ব্যক্তিদের জন্য? জবাবে নবি করিম (সা.) বললেন, আল্লাহর জন্য, তাঁর কিতাবের জন্য, তাঁর রাসূলের জন্য, মুসলিম শাসকের জন্য এবং সমস্ত মুসলমানের জন্য।

* নারী ইসলামী রীতি মেনে ঘর থেকে বের না হলে তারজন্য কল্যাণ কামনা ও নছিহত বরাদ্ধ। কেউ বলবে, আল্লাহ তাকে হেদায়াত দান করুক। অথবা কেউ তাঁকে এমন না করার নচিহত করবে। জেনায় লিপ্ত না হলে নারীর প্রতি আর কারো বাড়তি দায়িত্ব নেই। যদি কেউ এ ক্ষেত্রে বাড়তি কিছু করে তবে সেটা হবে সীমা লংঘন। সেটা ইসলাম নয় বরং ফিতনা।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এক কথা আপনি মোল্লা সমাজে বললে তারা আপনাকে একঘরে করে ফেলবে। আর ছবিতে তো ওই নারীকে কোলো কপড়ে অবরুদ্ধই দেখতেছি।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা অবরোধ নয় এটা তার ইচ্ছা। অবরোধ হলো চাপিয়ে দেওয়া। কেউ যদি নারীকে বোরকা ও হিজাব না পরতে বাধ্য করে সেটাও অবরোধ হিসাবে বিবেচিত হবে। শরিয়ত ও আইনের মধ্যে নারীর ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিতে হবে।তার বোরকা-হিজাব পরার/না পরার অধিকার স্বীকার করতে হবে। বোরকা ও হিজাব না পরলে যদি পাপ হয় তবে সেটা একান্তই নারীর নিজস্ব বিষয়। এরফল সে পরকালে ভোগ করবে। কিন্তু ইহকালে তার জন্য এতে কোন দন্ড নেই। সে দন্ড প্রাপ্ত হবে জেনায় লিপ্ত হলে।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০২

নতুন বলেছেন: বর্তমানে যেই রকমের বোরকা পুরুষেরা নারীর জন্য প্রিস্ক্রাইব করে সেটা দিয়ে নারী পানি টুকুও সাভাবিক মানুষের মতন পান করতে পারেনা। তাকে নিকাব উচু করে পানি পান করতে হয়।

আর যেই মোল্লারা নারীদের গরমের মাঝেও বোরকা প্রিস্ক্রাইব করে তারা যদি একটা দিন বোরকা পরে গরমে বাইরে যেতো !!!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তালেবান নারীর উচ্চ শিক্ষা নিষিদ্ধ করেছে। তাহলে নারী ডাক্তার না হলে নারী বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে। অথচ চিকিৎসার অধিকার নারী-পুরুষ উভয়ের রয়েছে। যে সব হুজুর কিতাবের একাংশ পড়ে এবং অন্য অংশ পড়ে না তারা এমন উল্টা-পাল্টা ফতোয়া দিয়ে নিজের এলেম জাহির করতে গিয়ে ইসলামকে কলংকিত করে। আমার মা আমাকে মাদ্রাসায় পড়িয়েছেন এবং বেগম রোকেয়ার বইগুলোও পড়িয়েছেন। এ পোষ্ট বেগম রোকেয়ার ‘অবরোধ বাসিনী’ এর প্রতিক্রিয়া। বেগম রোকেয়া জানতেন নারী বিষয়ে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি ইসলাম সঠিকভাবে না জানার ফল।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: নারী ঘর থেকে বের না হলে আখেরাতে কি উপকার হবে জানি না তবে দুনিয়ায় তাকে না খেয়ে থাকতে হবে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আগে ইহকাল পরে পরকাল। যে মহিলার স্বামী নেই, আছে কতগুলো বাচ্ছা সে মহিলাকে নিজের ও বাচ্চাদের খাবার তালাশে বের হতেই হবে। আর কোরআন স্পষ্ট বলে দিয়েছে অপারগতার ক্ষেত্রে আল্লাহ ক্ষমা করবেন। তো আল্লাহ যাকে ক্ষমা করার ঘোষণা দিলেন তাকে নাজেহাল করা স্পষ্ট সীমা লংঘন। এটা ইসলাম নয় এটা ফিতনা। রমজানে রেস্টুরেন্ট বন্ধ কেন জিজ্ঞাস করলে রেস্টুরেন্টের মালিক বলল, জামাত-শিবির খাবার ফেলে দেয়। আমি বললাম তাহলে যারা রোজা রাখে না তাদের খাবারের ব্যবস্থা ওরা নিজের বাসায় করুক। নিজেরাও খাবারের ব্যবস্থা করবে না, রেস্টরেন্টের লোকদেরকেও বে-রোজদারের খাবারের ব্যবস্থা করতে দিবে না এটা আবার কেম,ন ইসলাম। মুঝাফির কি রোজা রাখবে? তার কি বাসা আছে? তো রেস্টুরেন্ট খোলা না থাকলে মুছাফির খাবার কোথায় পাবে? আমি লোকদেরকে বলি মুদি দোকানের নাম মেডিকেল হল রাখার মতই এরা লোকদেরকে প্রতারিত করে। লোকেরা ইসলামের জন্য ওদের নিকট ছুটে যায়, অথচ ওরা লোকদেরকে ইসলামের নামে অন্য কিছু পরিবেশন করে।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বোরকা ও হিজাব না পরলে যদি পাপ হয় তবে সেটা একান্তই নারীর নিজস্ব বিষয়। এরফল সে পরকালে ভোগ করবে।

ভালো বলেছেন। এভাবে যদি সবাই চিন্তা করতো তাহলে তো আর কোন সমস্যাই থাকতো না। আপনি আপনার আশেপাশের সবাইকে বিষয়টা বলে দিন; এখন থেকে কেউ যেন কোন নারী বোরখা অথবা হিজাব না পড়লে তাকে যেন আজেবাজে কথা বা কুটুক্তি না করা হয়।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বোরকা-হিজাব পরা-না পরা তার নিজস্ব বিষয়। এ বিষয়ে তাকে বাধ্য করা অন্য কারো দায়িত্ব নয়। টিকা দিতে হাসপাতাল যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী বোরকা পরতে অপারগতা প্রকাশ করলেন। তিনি বললেন ভিড়ের মধ্যে কোরকা খোলা-পরা অসম্ভব। আমি বললাম অসম্ভব হলে ঠিক আছে। আমি আমার স্ত্রী-কন্যাদেরকে বোরকা হিজাব পরতে বাধ্য করি না। তারা নিজেরাই বোরকা-হিজাব পরে। আবার ক্ষেত্র বিশেষ পরে না। এবিষয়ে আমি বলেছিলাম তোমাদের স্ত্রীরা কি ঘরে বোরকা-হিজাব পরে? ঘরেওতো দেবর-ভাসুর ও তাদের প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেরা থাকে। তারা বলল এটা অপারগতা। আমি বললাম এমন অপারগতা সকল ক্ষেত্রে স্বীকৃত। বিশেষভাবে ডাক্তারের ক্ষেত্রে এমন অপারগতা দেখা যায়। সেই অপারগতা সহ্য করতে না পেরে কেউ কি তার স্ত্রীকে চিকিৎসা বঞ্চিত রাখবে? স্ত্রী বলল, ব্যথা। যে স্থানে ব্যথা সেই স্থান ডাক্তার দেখতে চাইলেন তাহলে কি করতে হবে?

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩৭

রানার ব্লগ বলেছেন: চর্মনাই নামক ভন্ড যে দেশে রাজনীতি করে সেই দেশে আপনার এই নিতী বড্ড হুমকি জনক।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের নামে কেউ অন্য কিছু চালানোর চেষ্টা করলে সেটা মানার দায়িত্ব কারো নেই। হযরত ইবনে ওমর (রা।) হাদিসের কথা বলে তাঁর পুত্র বধুকে মসজিদে নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে চাইলেন। কিন্তু তাঁর পুত্র কিছুতেই তার স্ত্রীকে মসজিদে যেতে দিবে না। এমন অনেক বিষয়ে দেখা গেল কেউ একজন একটা হাদিস বানিয়ে ফেলল। ডাঃ মরিচ বুকা্িলি বলেছেন, এভাবেই অনেকে তার নিজ মতকে হাদিস হিসাবে চালিয়ে দিয়েছে। কারণ তার মতের কথা জানলে সে যে কাজের প্রচলন চায় সে কাজের প্রচলন হবে না। সুতরাং সে ইসলামে যে কাজের প্রচলন চেয়েছে সে কাজের পক্ষে সে হাদিস বানয়ে প্রচার করেছে। অবশেষে সেই হাদিস সহিহ সাব্যস্ত হয়ে মুসলিম জাতিকে বিভ্রান্ত করে চলছে।

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাংলাদেশে নারী ডাক্তারের সংখ্যা আরও বাড়ানো উচিৎ, তাহলে সমস্যা অনেকাংশেই কমে যাবে। আর নারী ডাক্তার'রা পুরুষ ডাক্তারের চেয়ে কম দূর্ণীতি করে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নারী ডাক্তার নারী চিকিৎসায় সবচেয়ে দরকারী। আমি মনে করেছি তালেবান নারী ডাক্তার বেশী করে বানানোর চেষ্টা করবে। এখন দেখছি তারা উল্টা নারীর উচ্চ শিক্ষার দার রুদ্ধ করে দিল। এদের ইসলাম অবশেষে ইসলামকে কলংকিত করছে। যারা বলছে চৌদ্দশ বছর পিছনে গেলে ইসলাম পিছিয়ে পড়বে। তাদের ধারণা ভুল। কারণ চৌদ্দশত বছর পূর্বে মহানবির (সা) স্ত্রী জেনারেল আয়েশা (রা) জঙ্গে জামাল যুদ্ধে প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তারো বহু আগে রাণী বিলকিসের দেশ শাসনের বদনাম করেনি কোরআন।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তালেবানদের দোষ দিয়ে লাভ নেই, আসলে এত পুরোনো আইন-কানুন দিয়ে দেশ চালাতে গেলে সমস্যা হবেই।
আমার মতে ১০০ বছরের বেশি পুরোনো আইন-কানুন সব বিলুপ্ত করা উচিৎ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গন্ডোগোল আইনে নয়, গন্ডোগোল তালেবানের মাথায়। তারা তাদের নিজস্ব ভাবনা-চিন্তাকে ইসলামের আইন মনে করছে।

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৫

জগতারন বলেছেন:
নারীকে অবরুদ্ধ করা ইসলাম নয়, বরং ফিতনা!
লাইক !! ও
সহমত !!!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লাইক তো করলেন, কিন্তু যেখানে ক্লিক করে লাইক করতে হয় সেখানে ক্লিক করেননি।

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৪৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নাহ, তালেবানরা যথেষ্ট ইসলাম বুঝে, ওদের দলে বড় বড় মোল্লা, মৌলভীর অভাব নেই, উনাদের নিয়েই তালেবান দল গঠিত।
পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত জতগুলো সফল ইসলামিক রাজনৈতিক দল আছে তার মধ্যে তালেবান শ্রেষ্ঠ। মুসলিম বিশ্ব থেকে তালেবানদের পুরুষ্কৃত করা উচিৎ, ওরা ২০ বছর যুদ্ধ করে আমেরিকানদের তাড়াইছে। আগাগোড়াই ইসলামিক ভাবধারায় গঠিত এই দলটি বর্তমানে ৪ কোটি মুসলিম জনসংখ্যার নেতৃত্ব দিচ্ছে। তালেবানরা যদি ভুল ইসলাম চিপিয়ে দিতো তাহলে ধর্মপরায়ন আফগান জনগোষ্ঠী তা মনে নিতো না। হাতে গোনা অল্পকিছু জনগন তালেবানদের বিরোধীতা করছে যারা মূলত ইসলামিক আইন চায় না।
ধন্যবাদ ভালো থাবেন। এ বিষয়ে আপনাকে আর বিরক্ত করছি না।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওদের গুণগুলো অস্বীকার করার সুযোগ নেই। কিন্তু নারীর সাথে তাদের আচরণ মানবিকও নয় এবং ইসলামিকও নয়।

১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৭

জগতারন বলেছেন:
নারীকে অবরুদ্ধ করা ইসলাম নয়, বরং ফিতনা!
লাইক !! ও
সহমত !!!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লাইক ও সহমতের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সৌদি নারী এখন সব কাজ করে। সাগর পাড়ে বিকিনিও পরে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দন্ড নেই এমন কাজে নারীকে বাধা দেওয়ার সুযোগ নেই। আর নারী কি পরেছে সেটা তাকিয়ে দেখতে তো কেউ তাকে বলেনি। উল্টা তো তাকে নিজের দৃষ্টি সংযত করতে বলা হয়েছে। তো দৃষ্টি সংযত না করে কেউ নারীর পোশাকের প্রতি আপত্তি তোলে কেন? তবে পোশাকের কারণে নারী জেনায় আক্রান্ত হলে সে নিজে ফেসাদে পরবে। কারণ যে তার প্রতি অপরাধ করেছে তাকে না হয় সাজা দেওয়া হলো। কিন্তু নারী তার হারানো উজ্জত তো আর ফিরে পাবে না। সুতরাং নারী নিজের প্রয়োজনেই নিজেকে শামলে চলবে।

১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:২৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্ম সম্পর্কে আপনার এই পোস্টের যুক্তি গুলো ভালো হয়ছে। ইসলামের সব চেয়ে ক্ষতি করেছে বানোয়াট হাদীস।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বানোয়াট হাদিস বানানো হয়েছে ইসলামের ক্ষতি করার জন্য। সুতরাং যারা একাজ করেছে তাদের উদ্দেশ্য সফল।

১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: বেশীরভাগ পুরুষ আসলে নারীদেরকে ভয় পায় ও নিজেদের চরিত্র সন্মন্ধে অবগত তাই তাদের অবরুদ্ধ করতে চায়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু অবরুদ্ধ করে পুরুষেরা নারী অধিকার ক্ষুন্ন করে।

১৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৪

বিটপি বলেছেন: টিকটকের যুগে এসব উপদেশ মানে হচ্ছে উলুবনে মুক্তা ছড়ানো।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপি সত্য প্রকাশ করা মানুষের দায়িত্ব, যেন তা কিছুটা হলেও মিথ্যার প্রশারকে বিঘ্নিত করে।

১৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩

রানার ব্লগ বলেছেন: পর্দা সম্পুর্ন নিজেস্ব বিষয় কিন্তু কিছু কাট মোল্লা নিজেদের মাতব্বরি জারি রাখতে একে চাপিয়ে দেয়ার প্রানন্ত চেষ্টা করে । ইহাই সমস্যা !!!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু পর্দা চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। আর কেউ দাইউস হবে যদি তার দায়িত্বে থাকা নারীকে সে নসিহত না করে। নচিহত না মানলে কোন নারীর জন্য কেউ দাইউস হবে না। কারণ দীনে যেখানে দন্ড নেই সেখানে নচিহতের বাইরে কিছুই নেই।

১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: ভাইয়া ধন্যবাদ। আমি লিখতে চেয়ে ছিলাম এই বিষয়ে কিন্ত আপনি যা লিখেছেন তার সাথে অনেক বিষয়ে এক মত হতে পেরেছি।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনিও লিখুন। বেগম রোকেয়া নারীদেরকে উন্নত করতে চেষ্টা করেছেন বলে তারা এখন অনেক উন্নত। এখন নারী তাদের মেধা দিয়ে অনেক ক্ষেত্রে এটা প্রমাণ করছে যে অনেক ক্ষেত্রে তারা পুরুষ থেকেও বেশী যোগ্য।

১৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি একটি মন্তব্য করেছিলাম। এখন এসে দেখি আমার মন্তব্য নাই। ঘটনা কি?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্য টির প্রতিমন্তব্য অনেক পরিশ্রম সাধ্য ছিল বিধায় আমি সেটা সংক্ষেপে মুছে দিয়েছি। আর সেটাই আমি আমার জন্য সহজ মনে করেছি। আশা করি আপনি তাতে কিছু মনে করবেন না। আমি দুঃখিত (সরি)।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.