নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
বিরোধী দল যে পদ্ধতির ভোট চায় জনগণ সে পদ্ধতির ভোট চায় এটা প্রমাণের জন্য এর পক্ষে সম্মিলিত বিরোধী দল গণস্বাক্ষর কর্মসূচী বাস্তবায়ন করতে পারে। তাতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচীর পক্ষে সংখ্যা গরিষ্ঠ জনগণের স্বাক্ষর পাওয়া গেলে বুঝা যাবে সংখ্যা গরিষ্ঠ ভোটার আর সারকারের সাথে নেই।
নির্বাচন কমিশন ভোট করে একদিনে। বিরোধীদল না হয় মাস ব্যাপি তাদের কর্মসূচী চালিয়ে গেল। সরকার গণবিচ্ছিন্ন হলে জনগণতো বিরোধী দলের হয়ে গেলো। তো জনগণ কর্মসূচীর ফরম নিয়ে জনগণের ঘরে ঘরে যাবে এবং জনগণ তাতে খুশীমনে স্বাক্ষর দিয়ে দিবে। বেশ তো মিটে গেল।
যদি সরকারী দল উক্ত কর্মসূচীতে বাধা দেয় তবে গোপনে কাজ সারতে হবে। সরকারের পক্ষে তো আর সকল ভোটারকে চব্বিশঘন্টা পাহারা দেওয়া সম্ভব নয়। এ কর্মসূচী বাস্তবায়িত হলে জনগণ জানবে জনগণ আসলে কোন দিকে যাবে।
এখন সরকার ও বিরোধী দলের পক্ষে গণসমাবেশ হচ্ছে। উভয় সমাবেশ সরগরম। তাহলে জনগণ কোন দিকে আছে কেমন করে বুঝা গেল? সুতরাং এতে জনমত যাচাই হয় না।
গণস্বাক্ষর হয়ে গেলে গণস্বাক্ষর নিয়ে বিরোধী দল কোর্টে যাবে। কোর্ট তাদের পক্ষে রায় দিয়ে দিলে সরকার সে রায় মত কাজ করতে বাধ্য থাকবে। সরকার তো বলছে তারা কোর্ট মানে। তবে আর বিরোধী দলের সমস্যা কি? আর গণস্বাক্ষর বিরোধী দলের পক্ষে প্রমাণিত হলে বিরোধীদলের পক্ষে জনগণ এমনিতেই ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসবে। আর তখন কোনভাবেই আর সরকারের ক্ষমতায় থাকা সম্ভব হবে না। কারণ বিশাল জনগোষ্ঠিকে পুলিশ দিয়ে ঘরে তোলা সরকারের পক্ষে সম্ভব হবে না। আর তখন বাধ্য হয়ে সরকারকে ক্ষমতা ছেড়ে পালাতে হবে।
বাস্তব ঘটনা হলো সরকার নয়, বরং বিরোধীদল গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সরকারের বিপক্ষে বিরোধী দল গণবিচ্ছিন্নতার মিথ্যা কথা বলছে। আর মিথ্যা দিয়ে সত্যকে ঢাকা যায় না বলে বিরোধী দল চেঁচিয়ে গলা ভাঙলেও তাতে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। উল্টা তাদের শব্দ দোষণে জনগণ তাদের উপর মহাবিরক্ত।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেশ উন্নতি করছে। এক যুগের বেশী সময়ে একবারও দেশ দূর্নী তিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়নি। অথচ তাদের সময়ে একাধারে পাঁচ বার দূর্নী তিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ব্যাপারটা ভাবা যায়? এরা আবার সরকার বিরোধী কথা বলে কোন আক্কেলে?
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: গণ স্বাক্ষর মাক্ষরে কাজ হবে।গণ আন্দোলনে হতে পারে নয়তো ভোটে।গণ স্বাক্ষরের বেল নাই।এই স্বাক্ষরযে তার এটা প্রমান করতে লাগবে ৫০ বছর।
এসব বুদ্ধি আপনাকে কে দেয়।নিজে নিজেই চিন্তা করে বের করেন।আপনি কি শিবিরের,লোক।সরকার নিয়ে আপনার অনেক মাথা ব্যথা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সরকারকে গণবিচ্ছিন্ন প্রমাণ করার এর চেয়ে সহজ পথ আর নেই। এখানে সরকার বিরোধী কিছু বলা হয়েছে কি? আপনি মাথা ব্যথার কি দেখলেন?
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:১৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: তাতে লাভকি?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাতে বিরোধীরা বুঝতে পারবে সরকার বিরোধী আন্দোলনে তাদের লাভ হবে কি হবে না?
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৩৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গণস্বাক্ষর বা সাক্ষর কখনোই জরিপ সঠিকভাবে উঠে আসবে না। অন্তত আমাদের দেশে না।
ফর্ম নিয়ে এসে হাতে একটা হাজারী নোট ধরিয়ে দিলে যে কেউ স্বাক্ষর করে দিবে।
উল্টাটাও হয়। ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক মুক্তিযোদ্ধা সমর্থক বুদ্ধিজীবীদের কাছ থেকে স্বাক্ষর আদায় করা হয়েছিল বন্দুকের মুখে। বন্দূক শো করাও লাগেনি।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিছু সংখ্যক বুদ্ধিজীবী এবং বিশাল জনগোষ্ঠি এক কথা নয়। আর এত হাজার টাকা বিতরণ চারটি খানিক কথা নয়। সরকার যেহেতু বিরোধী দলের কাউন্টার কর্মসূচী গ্রহণ করে সেহেতু সরকারও তাদের পক্ষে গণস্বাক্ষর গ্রহণ করবে এবং বিদেশীদেরকে বুঝাতে পারবে জনগণ আসলে সরকারের পক্ষে। আপনার কি মনে হয় কোন পক্ষ কত পারসেন্ট স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে পারবে? আর বিরোধীরা যখন দেখবে তাদের পক্ষে তারা সামান্য স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে পারছে না। তখন তারা আর অহেতুক আন্দোলনের পথে না হেঁটে সরকারের সাথে সমঝোতা করার চেষ্টা করবে।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৪৪
বিটপি বলেছেন: বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে? এই গণস্বাক্ষর নিতে যাবে কে? মার খেয়ে ভূত হয়ে যাবেনা? সরকারকে গণবিচ্ছিন্ন করবে, আর সরকারের লোকজন আর ছাত্রলীগের পান্ডারা কি বসে বসে ঘাস খাবে?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সামান্য স্বাক্ষর যদি বিরোধীরা সংগ্রহ করতে না পারে তাহলে তারা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে কেমন করে? এটা হবে বিরোধীদের সেলফ্ টেষ্ট। স্বাক্ষর গোপনে সংগ্রহ করা যায়। কিন্তু আন্দোলন গোপনে করা যায় না। এখন বিরোধীদের জন্য সংক্ষিপ্ত কোন ব্যবস্থা নেই। এ উপলক্ষ্যে তারা জনগণের নিকটে গেলে তারা জনগণের মনভাব বুঝতে পারবে। যদি তারা বুঝতে পারে জনগণ তাদের সাথে নেই তখন তারা সরকারের সাথে সমঝোতার মাধ্যমে যা পায় তাতে সন্তুষ্ট থাকবে।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বিরোধী দলে যারা আছে তারা সবাই হচ্ছে এক একটি পাঁঠা, এইসব পাঁঠাদের হাতে ক্ষমতা গেলে দেশে আবার উল্টো দিকে হাঁটা ধরবে। সুতরাং গণস্বাক্ষরের দরকার নেই, তবে সরকার এক কাজ করতে পারে, বিরোধীদের আন্দোলনে রুটি কলা বিতরণ করতে পারে, তাহলে বিরোধীরা আন্দোলন শেষে ঘরে ফিরে বলতে পারবে আন্দোলন সফল হয়েছে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গণস্বাক্ষর তো বিরোধীরা নিবে তাদের প্রয়োজনে। তারা যদি দেখে সেই কাজটাই তারা ঠিক ভাবে করতে পারছে না, তখন তারা বুঝবে তাদের দ্বারা আন্দোলনও হবে না।
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: দশ কথার এক কথা বলেছেন। কাঠালের একটা বার্গার খাওয়া দরকার।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কাঠালের বার্গার আবার কি?
৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
বিটপি বলেছেন: জ্যাক স্মিথের কথা খুবই পছন্দ হয়েছে। আওয়ামী লীগের উচিৎ বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে আদর সোহাগ করে নয়াপল্টনে নিয়ে আসা। তাহলে মানুষজন বুঝবে যে দেশে আসলেই ঘনতন্ত্র বলে কিছু একটা আছে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এভাবে এক জনের কথা আরেক জনের পছন্দ হলেই জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠবে।
৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: রানু না বুঝে রাজনীতি, না বুঝে ধর্ম।
অতশত না বুঝেই সারাদিন ক্যাচ ক্যাচ করতেই থাকে। আজিব!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মহীন সেকালে ছিল, একালে আছে, আগামীতেও থাকবে। শুধু তারা মোমিনদেরকে বিরক্ত না করুক তাদের থেকে মোমিনদের এটুকুই কাম্য। আর মোমিনরাও তাদেরকে বিরক্ত না করুক।
১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: আমাদের প্রিয় সনেট কবি। আপনার সনেট নিয়ে খাবার টেবিলেও গল্প করছিলাম সেদিন। আহা! দারুন লিখেন। রাজনৈতিক ডাব্বা থেকে বের হয়ে বেশি বেশি সনেট লিখতে পারেন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কবিতার বাজার বড় ঠান্ডা। কবিতা লেইখা খুব একটা পোষায় না।
১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: যদি সাধারন জনগনের কথা বলেন আওমী সন্ত্রাসীদের যন্ত্রনায় সাধারন মানুষ অতিষ্ঠ । দেশের অবকাঠামগতো কিছু কাজ হচ্ছে এটা সত্য কিন্তু আর্তসামাজিক অস্থিরিতা, দুর্নীতি, অন্যের জমি দখল, এলাকা ভিত্তিক কিশোর গ্যাং নামের সান্ত্রাসী কার্যক্রম, খাদ্য পন্যের অত্তাধিক দাম , দ্গ্যারদ্সেরতার হার বৃধ্যি, গ্যাস কারেন্ট এর মূল্য বৃধ্যি , অসুষ্ঠ নির্বাচন, থানা ইউনিয়ন পর্যায় নির্লজ্জ ভোট ডাকাতি ইত্যাদী ক্ষেত্রে মানুষের তিব্র অসন্তোষ আছে ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেই জন্যই গণস্বাক্ষরের কথা বলেছি, জনগণ কি বলে সেটা জানার জন্য।
১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৬
মুহাম্মদ আরিফ হোসেন বলেছেন: ঘন ছাক্ষরের বুদ্ধি দেখে এই ভিডিও টার কথা মনে পরে গেল ।
https://www.facebook.com/100035133622682/videos/762599174732834
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার ভিডিওর কথা স্পষ্ট নয়।
১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৭
তানভির জুমার বলেছেন: গণস্বাক্ষর মাক্ষর করে কি লাভ। আপনার দল যেভাবে লুটপাট চালিয়ে অস্র দিয়ে, ভোটবিহীন ক্ষমতায় থাকতেছে তাতে সমস্যা কোথায়? আপনার দল গত ১০ বছর ধরে যেভাবে বিরোধীদের গুম-খুন-হত্যা, সম্পদ লুট, করতেছে অন্যকোন দল ক্ষমতায় গেলে একই কায়দায় আপনার দলের উপর চালাবে তাতেেও কোথায় সমস্যা থাকাার কথা না। যারা ক্ষমতায় থাকে আর আপনাদেের মত মানুষ যাারা ক্ষমতাসীীনদের গোলামী করে উচ্ছিষ্ট খেয়ে বেচে থাকে তাদের কোন সমস্যা নেই। সমস্যা শুধু সাধারণ মানুষের।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সাধারণ মানুষের সমস্যা হচ্ছে কিনা সেটা তাদের থেকেই জানতে চাচ্ছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪০
কলাবাগান১ বলেছেন: এই মাত্র গনভবন এর কৃষির উপর প্রতিবেদন টা দেখলাম.. অভিভুত...দেশটা যোগ্য লোকের হাতেই আছে
Farmer Sheikh Hasina