|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 মহাজাগতিক চিন্তা
মহাজাগতিক চিন্তা
	একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
 
  
সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩ নং ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৪। এটাতো ওহি যা তারপ্রতি ওহি হিসেবেই পাঠানো হয়।
* সুতরাং কোরআনের সাথে গরমিল কোন কিছুকে হাদিস হিসাবে সাব্যস্ত করা যায় না।
সহিহ আল বোখারী, ৩৩৮৫ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৩৮৫। হযরত এমরান ইবনে হুছাইন (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতের মধ্যে সর্বোত্তম হলো আমার যামানা। অতঃপর তার পরবর্তী যামানা। অতঃপর তার পরবর্তী যামানা।এমরান বলেন রাছুলুল্লাহ (সা.) তাঁর যামানার পর দু’ যামানার উল্লেখ করেছেন, না তিন যামানার উল্লেখ করেছেন ত’ আমার সঠিকভাবে মনে নেই।এরপর তোমাদের পর এমন কিছু লোকের আবির্ভাব যারা সাক্ষ্য দান করবে অথচ তাদের নিকট সাক্ষ্য চাওয়া হবে না। তারা বিশ্বাস ঘাতকতা করবে। সুতরাং তাদেরকে কখনও বিশ্বাস করা যাবে না। তারা খুবই মোটা সোটা ও হৃষ্টপুষ্ট দেহের অধিকারী হবে।  
 
সহিহ আল বোখারী, ৩৩৮৬ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৩৮৬। হযরত আব্দুল্লাহ (রা.) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, লোকদের মধ্যে সর্বোত্তম সময় হলো আমার সময়। অতঃপর তৎপরবর্তীদের সময়। অতঃপর তৎপরবর্তীদের সময়। তারপর এমন একদল লোকের উদ্ভব ঘটবে যাদের কেউ শপথ করার পূর্বে সাক্ষ্য দিবে এবং সাক্ষ্য দিবার পূর্বে শপথ করবে। ইব্রহীম নখয়ী (র.) বলেন, আমাদের মুরুব্বঈরা আমাদেরকে সাক্ষ্য দিবার জন্য ও ওয়াদা করার জন্য প্রহার করতেন। তখন আমরা ছোট ছিলাম।
* হাদিস সংকলন হয়েছে বিশ্বাস ঘাতক যুগে। তারা কোরআনের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করে কোরআনের গরমিল কথাকে হাদিস হিসাবে সাব্যস্ত করেছে। আর কোরআনের সাথে গরমিল এ হাদিস সমূহের কারণে ইসলামে অনেক মতভেদ তৈরী হয়েছে। আর এসব হাদিসের পথ ধরে ইসলামে অনেক জঘণ্য বিষয় ঢুকে পড়েছে যা ইসলামের মান অনেক কমিয়ে দিয়েছে। 
হাদিস সংকলকগণের প্রতি অতিভক্তির কারণে আমরা তাদের অকাজের কথা স্বীকার করতে পারছি না। অথচ তাদের অকাজের কারণে অনেকের নিকট ইসলাম নিম্নমানের ধর্ম ,মত বা জীবন বিধানে পরিণত হয়েছে। আমরা যদি বলি তাঁরা মানুষ। তাঁদেরও ভুল হতে পারে। আর তাদের ভুলের কারণেই যা হাদিস নয় তা হাদিস হিসাবে সাব্যস্ত হয়েছে। তাহলে তাঁদের মর্যাদা খাট হয় না এবং তাঁদের ভুলের মাসুলও মুমিনদেরকে গণতে হয় না। কিন্তু গোঁড়ামী করে তাদের কাজকে কোআনের মানে তুলে দিলে ইসলামের বারোটা বাজে। সুতরাং কোরআনের সাথে গরমিল কথাকে হাদিস হিসাবে মানা যাবে না। তাহলে ইসলামের উপর অনেকের করা অভিযোগের আর কোন ভিত্তি থাকে না। 
মূলত সেই হাদিস সহিহ যা কোরআনের সাথে গরমিল নয় এবং যে হাদিস মুমিনগণ সহিহ হিসাবে আমল করেন। রাসূল (সা.) আয়াত প্রচার করতে বলেছেন। সুতরাং আয়াতের সাথে গরমিল কথা হাদিস হিসাবে প্রচারযোগ্য নয়। 
 ১৬ টি
    	১৬ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১২:১২
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১২:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২|  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১১:২৩
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১১:২৩
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হাদিস সংকলনকারীরা খুব সতর্কতার সাথে হাদিস সংকলন করেছেন। তাছাড়া এমন অনেক হাদিস দেখেছি, যেখানে শুধুমাত্র কোন একজনে সন্দেহ থাকায় অনেক হাদিসকে দুর্বল বলা হয়েছে; যদিও সেটি অন্য কোন বর্ণনায় অন্য কোন ব্যক্তি থাকায় সঠিক বলা হয়েছে।
এছাড়া বর্তমান সময়েও হাদিস নিয়ে নানান গবেষণা চলছে। সহীহ আক্বীদার সালাফী আলেমরাই মূলত এই গবেষণা করছেন। ফলে আমাদের মত সাধারণ মানুষের জন্য এগুলি মেনে নিতে সমস্যা নেই ইন শা আল্লাহ। তারপরও কোনটিতে সন্দেহ হলে বর্তমানে খুব সহজেই সেটার ব্যাখ্যা পাওয়া সম্ভব; তার উপরেও সন্দেহের বিষয় থেকে দূরে থাকার সুযোগও আমাদের আছে।
কিন্তু কুরানিউনরা যেমন হাদিস মানেই না; এমন করা যাবে না একেবারেই।
  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১২:১৩
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১২:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ যত সাবধান হোক না কেন তার ভুল হয়েই থাকে। সেজন্য আমি কোরআনের সাথে গরমিল হাদিস সরাসরি প্রত্যাখ্যান করি।
৩|  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১১:২৪
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১১:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: বর্তমানে আমরা যে কোরান পাই এটা আব্বাসিয় খিলাফতের সময় সংকলিত।কথিত ওসমানের সংকলিত কোরানের কোন অস্তিত্ব পাওয়া পাওয়া যায় না।প্রাচীন আরবি হরফে নোকতা ও জের  জবর ছিল না।মুদ্রন  যন্ত্র আবিস্কারের পর মিশরে প্রথম মুদ্রিত হয় বর্তমান কোরান।এর আগের কিছু কোরান ছিলো হাতে লেখা।তার দুই তিনটি কপি বিভিন্ন যাদুঘরে আছে।হাদিসও লেখা হয় আব্বাসিয় খিলাফতের  সময়ে।স্ববিরোধিতা দুই যায়গাতেই আছে।কোরান হাদিস দুটিই অনেকের মিলিত লেখা।তিন লক্ষ হাদিস কোন মানুষর একার পক্ষে লেখা সম্ভব না।বাদসাদ দিয়ে এখন সাত হাজারের মতো আছে।
  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১২:১৯
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১২:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন মুখস্ত পদ্ধতিতে সংরক্ষিত বিধায় এর সংরক্ষণ ব্যবস্থা স্ট্রং। সুতরাং এর সাথে হাদিসের তুলনা চলে না। হাদিস কোরআনের সাথে গরমিল হলে আমি তা’ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করি। কারণ আমার ঈমানের বিষয়ের মাঝে হাদিস সংকলকদের নাম নেই। সুতরাং আমার ঈমানের বাইরে আমি তাদের সহিহ হওয়ার বিষয়ে ঈমান আনতে অপারগ।
৪|  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১:৪৩
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: হাদিস বানোয়াট। এত এত জাল হাদিসের ভিড়ে সত্য হাদিস নাই হয়ে গেছে।
  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ২:২৩
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ২:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার ধারণা সঠিক নয়।
৫|  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১:৫০
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ১:৫০
রানার ব্লগ বলেছেন: কোরানের প্রতিটা আয়াত নবীর মুখনিঃসৃত। ইহা কি তাহলে হাদিসের সম পর্যায়ে পরবে?!!
  ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ২:২৫
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  দুপুর ২:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনের আয়াত নবির (সা) হাদিস নয়। আমি শুধুমাত্র কোরআনের সাথে গরমিল হাদিস মানি না। কিন্তু কোরআনের সাথে মিল হাদিস আমি মানি।
৬|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ২:০৫
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  রাত ২:০৫
কামাল আহমেদ পাশা বলেছেন: হাদীসের পরিচয়, সংকলনের ইতিহাস ইত্যাদি আরো অনেক কিছু জানতে পড়তে পারেন হাদীসের নামে জালিয়াতি বইটি।
  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৩৩
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ৯:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সকল হাদিস কারো মুখস্ত নয় বিধায়, অনেকে নিজের কথাকে হাদিস হিসাবে চালিয়ে দিয়েছে। সুতরাং কোরআনের গরমিল কথাকে হাদিস হিসাবে মানার দরকার নাই।
৭|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১১:২২
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১১:২২
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি রীতিমতো গণ্ড মূর্খের মতো কথা বলেছেন। এইসব ফালতু লেখা শুধু সম্মানিত হাদিস সংগ্রাহকদের মান সম্মান নিচু করবে, নাউজুবিল্লাহ। 
আপনি আরবি লাইনে পড়াশুনার পরে এইসব লেখা কীভাবে লিখলেন? সনদ ও মতন ঠিক হলে সহী হাদিস গ্রন্থে যেসব হাদিস আছে সেটা নিয়ে কীভাবে আপনি প্রশ্ন তুলেন? ইমাম বুখারী (রহিমাহুল্লাহ) কীভাবে হাদিস সংগ্রহ করেছে জানেন না আপনি? আপনি তার ডেডিকেশন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন?   
  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১১:৪৪
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১১:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০১। মরুবসীদের মধ্যে যারা তোমাদের আশেপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক। মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেউ কেউ মোনাফেকী রোগে আক্রান্ত। তুমি তাদের সম্পর্কে জান না। আমরা তাদের সম্পর্কে জানি।আমারা সিগ্র তাদেরকে দু’বার শাস্তি দেব। এরপর তারা মহা শাস্তির দিকে যাত্রা করবে।
* সনদ মানে ব্যক্তি। ব্যক্তি সহিহ কিনা রাসূল (সা) যেখানে সেটা জানেন না, তাহলে অন্য লোক সেটা কেমন করে জানলো? সুতরাং কোরআনের সাথে গরমিল কথা কিছুতেই হাদিস হিসাবে গৃহিত হবে না। ইমাম বোখারীকে (র) আমি সহিহ লোক মনে করি না। তাঁর সহিহ হওয়ার উপর ঈমান আনা আমার ঈমানের কোন বিষয় নয়।
৮|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৩:৩২
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৩:৩২
নীল আকাশ বলেছেন: ইমাম বোখারীকে (র) আমি সহিহ লোক মনে করি না। 
এরপর আপনার সাথে ধর্মীয় কোনো বিষয় নিয়ে ক থা বলার কোনো মানে হয় না।
  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৫:৪৫
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  বিকাল ৫:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি তাঁকে কিভাবে সহিহ লোক মনে করেন?
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১০:৫৪
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩  সকাল ১০:৫৪
শাওন আহমাদ বলেছেন: প্রচার করুন যদি তা একটিমাত্র আয়াত ও হয়। হ্যাপি ব্লগিং!