নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ২২ হাজ্জ্ব, ৭০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭০। তুমি কি জাননা যে আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে আল্লাহ তা’ জানেন? এসব এক কিতাবে আছে। এটা আল্লাহর নিকট সহজ।
সূরাঃ ৬ আনআম, ৩৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৮। ভূ-পৃষ্ঠে চলমান প্রতিটি জীব এবং বায়ূ মন্ডলে ডানার সাহায্যে উড়ন্ত প্রতিটি পাখিই তোমাদের ন্যায় এক একটি জাতি। আমি কিতাবে কোন জিনিসের কোন বিষয় বাদ রাখিনি। তারপর তাদের সবাইকে তাদের প্রতিপালকের কাছে একত্রিত করা হবে।
* আল্লাহ দেখলেন তাঁর ইচ্ছার বাইরে কিছুই হবে না।সুতরাং ভবিষ্যতে কখন কি হবে তা’ আল্লাহ একটি কিতাবে লিপিবদ্ধ করলেন।
শূন্য প্রকৃতি হলো এটা শূন্য থাকতে চায় না। শূন্যকে পূর্ণ করার দৌড়ে এগিয়ে গেল শক্তি। সুতরাং পদার্থের আগেই সকল শক্তি শূন্যকে পূর্ণ করে দিল। সেই শূন্যের মান অসীম ছিল। কারণ তাকে সীমা দিয়ে সীমাবদ্ধ করার মত তখন কিছুই ছিল না। সুতরাং অসীম শূন্যকে পূর্ণকারী সকল শক্তি অসীম ছিল। কিন্তু তারা আলাদা হতে পারেনি। কারণ তখন তাদেরকে সীমা দিয়ে আলাদা করার কিছুই ছিল না। সুতরাং শূন্যকে পূর্ণকারী সকল অসীম শক্তি একত্রে মিলেমিসে একজন অসীম সর্বশক্তিমান হলেন।ইসলামে তিনি আল্লাহ নামে পরিচিত। তখন শূন্যতে আর কিছু হওয়ার মত শূন্যস্থান ছিল না। তখন আল্লাহ বুঝলেন এখন তাঁর মধ্যে তাঁকেই সব কিছু সৃষ্টি করতে হবে। সুতরাং ভবিষ্যতে আল্লাহ কখন কোথায় কিভাবে কি সৃষ্টি করবেন এবং তাদের ভাগ্য কি হবে তা’ তিনি একটি কিতাবে লিপিবদ্ধ করলেন।
সূরাঃ ৯৫ তীন, ৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট বিচারক নন?
* আল্লাহ সকল ক্ষেত্রে অসীম হয়েছেন বিধায় তাঁর বিবেকে কোন ঘাটতি ছিল না। সেজন্য তিনি অসীম ন্যায় বিচারী হয়েছেন। সুতরাং তিনি তাঁর সৃষ্টির তাগদীর ন্যায় সঙ্গতভাবে নির্ধারন করলেন।এ ক্ষেত্রে তিনি তাঁর ক্রিয়ার সাথে বিক্রিয়াকে বিবেচনায় নিলেন।
আল্লাহ পরীক্ষার ফলাফল বিবেচনায় প্রতিদান প্রদান করেন। সুতরাং আল্লাহর সকল সৃষ্টি তাদের পরীক্ষার ফলাফলের প্রতিদান। আল্লাহ প্রথমে সকল সৃষ্টিকে একই রকম সৃষ্টি করে তাদেরকে তাঁর যিকির করার আদেশ দিয়ে বললেন, বেশী বেশী যিকির কর যেন তোমরা সাফল্য লাভ করতে পার। সমান সময় সবাই যিকির করলো এর পর আল্লাহ সবার যিকিরের ফলাফল হিসাব কিতাবে লিপিবদ্ধ করলেন। সেই হিসাবের ভিত্তিতে তিনি আঠার হাজার মাখলুকাত সৃষ্টি করলেন এবং কারো প্রতি তিনি কোন অবিচার করেননি। সেই হিসাবের ভিত্তিতেই মানুষ সৃষ্টির সেরা সাব্যস্ত হলো।
সূরাঃ ৮৭ আলা, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। যিনি তাকদীর নির্ধারণ করেছেন, তারপর হেদায়াত প্রদান করেছেন।
* একই হিসাবের ভিত্তিতে আল্লাহ মানুষের তাকদীর লিপিবদ্ধ করলেন। তাকদীর ক্রিয়ার বিক্রিয়াগুলো আল্লাহ কিতাবে লিখলেন। এর ভিত্তিতে তিনি আরো তাকদীর লিখলেন। কার ক্ষেত্রে কোন ক্রিয়ায় কি বিক্রিয়া ঘটবে সেটা আল্লাহ আগে থেকে জানেন বিধায় তাও তিনি কিতাবে লিখলেন। আর সেজন্যই তাঁর কিতাব থেকে কোন কিছু বাদ পড়েনি। এরপর সেই হিসাবের চূড়ান্ত ফলাফল হিসাবে তিনি লোকের জান্নাত ও জাহান্নামের হিসাব লিখলেন। এরপর থেকে সেই কিতাবের লেখা অনুযায়ী সব কিছু সংগঠিত হচ্ছে। এটাই তাকদীর। এটা ব্যক্তি ও সমুষ্ঠি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
কিতাবের লেখা অনুযায়ী মানুষ উন্নতি করতে থাকবে। অবশেষে তারা মৃত্যুকেও জয় করে ফেলবে এবং কিতাবের দাবী মৃত্যুকে অস্বীকার করে তারা যে কিতাব অনুযায়ী সব কিছু হয় সে কিতাবকেই অস্বীকার করবে। তখন কিতাবের কথা ঠিক রাখতে অর্থাৎ প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এ কথা ঠিক রাখতে কেয়ামত ঘটাবেন। তারমানে এমনিতে যখন মানুষ মরছে না তখন তিনি কেয়ামতের মাধ্যমে সবচেয়ে উন্নত মানুষদের মৃত্যু নিশ্চিত করবেন। এরপর তিনি আবার তাঁর সকল সৃষ্টিকে তাঁর নিকট সমবেত করে তাদের কর্মফল প্রদান করবেন।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নবির (সা) হাদিস মানি। অন্যের কথা নবির নামে চালানো হাদিস মানি না।
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: কোরআন হাদিসের বাইরে অনেক মহৎ গ্রন্থ আছে। সেগুলো সম্পর্কে আপনি কিছুই জানেন না। এই জন্য আপনি লজিক বুঝতে চান না।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যেটাকে লজিক বলেন, উহা আসলে লজিক নয়।
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: গায়ের জোরে কথা বললে হবে? সহি বুখারীর কোন হাদিস জাল? আগে এইটা ফয়সলা হোক। দিনে দুপুরে নবীর হাদিস অমান্য করেন আবার ইসলামিক পোস্ট দ্যান? বাংলাদেশে কি মুসলমান নেই? করে কি তারা? নাস্তিক চেনা সহজ কিন্তু মুনাফেক চেনা মুসস্কিল, মুনাফেকরা প্রফাইলে নিজের পিক দিয়ে হাদিস অস্বীকার করে, আর নাস্তিকেরা কল্লা যাওয়ার ভয়ে পলায়ে বেড়ায়। আপনার মতে ইসলাম চলে না, ইসলাম চলে কোরান হাদিস দিয়ে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম চলে কোরআন হাদিস দিয়ে। নবির (সা) নামে বানানো হাদিস দিয়ে ইসলাম চলে না।
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯
নতুন বলেছেন: ইসলামের সমস্যা এখন ৭২/৭৩ ফেরকা। এরা ধর্মকে অনেক ক্ষতি করছে, অন্য কারুর দরকার নাই।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন ও হাদিস, কোরআন ও হাদিসের উপদেশ অনুযায়ী না কুঝার কারণে এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নতুন বলেছেন: সবাই দাবী করে তারাই সহী ইসলামে আছে।
কিন্তু সহী ইসলামে কারা আছে?
আমাদের দেশের ওয়াজের বক্তাদের কথায় বোঝা যায় যে তারা আরবদের থেকে ভালো ইসলাম বোঝে, পালন করে,।
এখন যদি আরবরা আপনাকে বলে যে আপনি বাংলা বোঝেন না বরং তারাই বাংলা ভালো বোঝে ভালো বাঙ্গালী তখন আপনি তাদের কি বলবেন?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের মর্ম বুঝা আর ভাষা বুঝা এক কথা নয়।
৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৭
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ তকদির লিখে নাই।আল্লাহ প্রথম বানান কলম।কলম লিখে মহা গ্রন্হ।সেখানে সব লেখা আছে।সেটা আছে লৌহ মাহফুজে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ তো বললেন তিনি কিতাবে কোন জিনিসের কোন বিষয় বাদ রাখেননি। তাহলে লিখা থেকে তাকদীর বাদ পড়ে কেমন করে?
৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি যেটাকে লজিক বলেন, উহা আসলে লজিক নয়।
চাচাজ্বী, আপনি আল্লাহ ভক্ত মানুষ। তাই থাকুন। আমি নাদান।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি প্রায় একট্রাক বই পড়েছি। তাহলে আপনি কিভাবে বুঝলেন কোরআন ও হাদিসের বাইরের বই গুলো আমি পড়িনি? আপনি উপরে যে মন্তব্য করেছেন তাতে কি লজিক আছে?
৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৫
মৌন পাঠক বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম, আমার একটা সিম্পল কোয়ারি ছিল, পারমিট করলে করতাম।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে পারমিট করলাম।
৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: তকদীর বাদ পরলো কে বলেছে।কে কার সাথে জিনা করবে তাও লিখা আছে।না করলে ঘাড় থরে করাবে।বলা আছে,আল্লাহ করিয়ে নেন।দেখাবো হাদিস
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাদিস আপনি আগেই দেখিয়েছেন। এর জবাবও আমি আগেই দিয়েছি।আমি পোষ্টখানা মুমিনদের জন্য দিয়েছিলাম। আপনি কি মুমিন?
১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪১
কামাল১৮ বলেছেন: কিতাব লিখেছে কলম।কোরানে তাই বলা আছে।আল্লাহ নিরাকার।তারাতো হাত নাই।(আপনার বক্তব্য)তকদির কলম লিখেছে।যদি বলেন কলমই আল্লাহ তবে ঠিক আছে।আগে ভাবেব কোনটা বলবেন।আল্লাহ লিখেছে না কলম লিখেছে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কলম লিখেছে আল্লাহর হুকুমে। কলমকে আল্লাহ সেই তাওফিক দিয়েছেন। আর িএটাই মুমিনদের বিশ্বাস। আর মুমিনরা বিশ্বাস করতে যুক্তি প্রমাণ খোঁজে না।
১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খুউব ভালো পোস্ট!! আচ্ছা, আপনি প্রতিদিন কতবার করে আল্লাহ আল্লাহ করে জিকির করেন?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেইটার কি আর হিসাব রেখেছি। মুমিনের দিল আল্লাহর যিকিরেই মশগুল থাকে।
১২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: যে কোরান হাদিস জানে সেই মুমিন।আমি যেকোন মুমিনের থেকে কম জানি না।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে কোরান হাদিস জানে সেই মুমিন - এটা আপনে কোথায় পেলেন?
১৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: যে গীতা জানে সেকি মুমিন?প্রতিটা মুসলমানই মমিন বাকিরা সব কমিন।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গীতা জানার সাথে মুমিনের সম্পর্ক কি? ছয়টি বিষয়ে ঈমান থাকলে কেউ মুমিন হয়। এর থেকে একটা বাদ পড়লেও কেউ আর মুমিন থাকে না।
১৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: যে আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক না করে সেই বেহেস্তে যাবে।কোরানে অনেক যায়গায় এই কথাই বলা আছে।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা জান্নাতে যাওয়ার অনেকগুলো কারণের একটি কারণ। নেকের পাল্লা হালকা হলে যে জাহান্নামে যাওয়া লাগবে সে কথাও কোরআনে আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: কোরআন ও হাদিসে যাদের বিশ্বাস নেই - চাচা আপনি নিজেই হাদিস মানেন না।