নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে? (আমি আল্লাহকে কিভাবে বুঝলাম)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০



সূরাঃ ৫৯ হাসর, ২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৪। তিনিই আল্লাহ, সৃষ্টিকর্তা, উদ্ভাবক, রূপদাতা, সকল উত্তম নাম তাঁর। আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘেষণা করে। তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।

সহিহ মুসলিম, ২৪৯ নং হাদিসের (কিতাবুল ঈমান) অনুবাদ-
২৪৯।হযরত আবু হুরায়রা (রা.) কর্তৃক বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কাছে লোকেরা প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে থাকবে। শেষ পর্যন্ত এও বলবে যে, আল্লাহ প্রত্যেকটি বস্তু সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাঁকে সৃষ্টি করেছে কে?

সহিহ মুসলিম, ২৫০ নং হাদিসের (কিতাবুল ঈমান) অনুবাদ-
২৫০। হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেন, তোমার উম্মত হঠাৎ এ ধরনের কথা বলবে। যেমন তারা বলবে, আল্লাহ প্রত্যেকটি বস্তুকে সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাঁকে কে সৃষ্টি করেছে?

* আল্লাহ সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা কিন্তু আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে? মানুষ এমন প্রশ্ন করবে বলে রাসূল (সা.) বলেছেন। প্রশ্নটি আল্লাহ সংক্রান্ত। সুতরাং এর উত্তর আল্লাহ প্রদান করার কথা। তো এমন প্রশ্নের উত্তরে আল্লাহ কি বললেন?

সূরাঃ ১১২ ইখলাস, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। বল, তিনি আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।

* আল্লাহ বলেছেন, তিনি এক। তারমানে তিনি স্বীকার করলেন তাঁর পূর্বে শূণ্য। আল্লাহকে কেউ সৃষ্টি করতে হলে তাকে আল্লাহর পূর্বে থাকতে হবে। আল্লাহর পূর্বে শূণ্য থাকায় এবং শূণ্য মানে কিছুই না হওয়ায় আল্লাহকে কেউ সৃষ্টি করেনি। এ সূত্রে যারা আল্লাহকে অস্বীকার করে তারা বলে আল্লাহকে কেউ সৃষ্টি না করলে আল্লাহ যেসব কিছু সৃষ্টির কথা বলছেন সেসব কিছু আল্লাহকে সৃষ্টি করতে হবে কেন? তো এমন প্রশ্নের উত্তরে আল্লাহ কি বললেন?

সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।

* আল্লাহ বলেছেন, সব বিলিন হয়, কিন্তু আল্লাহ বিলিন না হয়ে বাকী থাকেন। সেজন্য আল্লাহকে সৃষ্টি করতে হয়নি। অন্যসব কিছু বাকী না থেকে বিলিন হয়ে যায় বলে তাদেরকে সৃষ্টি করতে হয়েছে। সবাই বিলিন হয় কিন্তু আল্লাহ কেন বিলিন হন না? এমন প্রশ্নের উত্তরে আল্লাহ কি বললেন?

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।

* আল্লাহ বললেন, তিনি চির বিদ্যমাণ। যারা এখনো জন্মগ্রহণ করেনি তারা অতীতে ছিল না। যারা এখন আছে তারা ভবিষ্যতে থাকবে না। এমন ক্ষণস্থায়ী অবস্খার কারণে সকল ক্ষণস্থায়ী বিলিন হয়, কিন্তু চিরস্থায়ী আল্লাহ বিলিন হন না। অন্যরা চিরস্থায়ী হলো না, আল্লাহ চিরস্থায়ী হলেন কেমন করে? এমন প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ কি বললেন?

সূরাঃ ১১২ ইখলাস, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। আল্লাহ নিরভাব।

* অন্য সবার মাঝে কোন একটা কিছু আছে তো অনেক কিছুই নেই। কিন্তু আল্লাহর মাঝে সকল কিছু আছে অসীম মাত্রায়। অসীম কখনো ফুরিয়ে যায় না বিধায় আল্লাহ চিরস্থায়ী হয়ে গেলেন। আল্লাহ অসীম হলেন কেমন করে? এ প্রশ্নের উত্তরে আল্লাহ কি বললেন?

সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ২০ নং আয়াতের অনুবাদ-
২০। বল, পৃথিবীতে পরিভ্রমণ কর এবং অনুধাবন কর কিভাবে তিনি সৃাষ্ট শুরু করেছেন। অতঃপর আল্লাহ পূনর্বার সৃষ্টি করবেন পরবর্তী সৃষ্টি। আল্লাহ তো সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমাণ।

* আল্লাহ সর্বশক্তি সহযোগে অসীম হয়ে গেলেন অন্য আর কারো মাঝে সর্বশক্তি না থাকায় তাদের কেউ অসীম হতে পারেনি। এটা হলো যোগ্যতমের জয়। এই অসীম হওয়ার কারণেই আল্লাহ এক। কারণ অসীমের সীমা নেই। আর অসীমকে সীমা দিলে তা’ আর অসীম থাকে না। সুতরাং আল্লাহর একাধীক হওয়ার কোন সুযোগ নেই। আর বিলিন হওয়া সূত্রে সকল পদার্থ ইলেক্ট্রন, পোট্রন ও নিউট্রন ইত্যাদি শক্তিতে বিভাজিত হয়ে আল্লাহর সর্বশক্তির সত্ত্বায় একিভূত হওয়ায় আল্লাহর সত্ত্বায় কোন পদার্থ ও শক্তির কোন অভাব না থাকায় তিনি নিরভাব হয়েছেন। তিনি কিভাবে সৃষ্টি শুরু করলেন, এটা তিনি অনুধাবন করতে বলেছেন। সুতরাং অনুধাবন করলেই বুঝা যাবে আল্লাহ কিভাবে সৃষ্টি শুরু করলেন।

আল্লাহ তাঁর সত্ত্বায় বিদ্যমান পদার্থের শক্তি কনিকাকে শক্তি তাড়িত করে পদার্থ কনিকা সৃষ্টি করলেন। এভাবে তিনি অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন কনিকা সৃষ্টি করলেন। এরপর তিনি অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন কণিকাকে একিভূত করে পানির কনিকা সৃষ্টি করলেন। পানির কনিকা দিয়ে তিনি জলীয় বাস্প সৃষ্টি করলেন। জলীয় বাস্পকে তরল পানি করার জন্য তাঁর জমিন সৃষ্টির প্রয়োজন হলো। এরপর তিনি জমিন সৃষ্টি করে তাতে বড় বড় জলাধার তৈরী করে তাতে তরল পানি সৃষ্টি করে সঞ্চয় করে রাখলেন। এরপর তিনি আকাশ সৃষ্টি করলেন। আর এভাবে তিনি তাঁর সৃষ্টি সম্প্রসারিত করতে থাকলেন।

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



আল্লাহ যে আছেন, মানুষ উহা জানলেন কি করে?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ২০ নং আয়াতের অনুবাদ-
২০। বল, পৃথিবীতে পরিভ্রমণ কর এবং অনুধাবন কর কিভাবে তিনি সৃাষ্ট শুরু করেছেন। অতঃপর আল্লাহ পূনর্বার সৃষ্টি করবেন পরবর্তী সৃষ্টি। আল্লাহ তো সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমাণ।

* কিছু মানুষ পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করে আল্লাহকে অনুধাবন করেছেন। অতঃপর আল্লাহ তাঁদের নিকট তাঁর ফেরেশতা পাঠিয়েছেন। এভাবে আল্লাহর সাথে মানুষের যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। যাদের নিকট ফেরেশতা পাঠানো হয়েছে তারা মিথ্যাবাদী না হওয়ায় জনগণের একটা অংশ তাদের কথা বিশ্বাস করেছে। আর অবিশ্বাসীরা বলেছে আল্লাহ তাদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করুক। কিন্তু তারা আল্লাহকে অনুধাবন করার চেষ্টা করেননি বিধায় তাদের আবেদনে আল্লাহ সাড়া দেননি। সাকুল্যে আল্লাহকে বিশ্বাসকারী ও তাঁর অনুগত পাওয়া যাবে ১%। আর ৯৯% আল্লাহকে বিশ্বাস করতে না পেরে অবিশ্বাসী ও আল্লাহর অবাধ্য থেকে যাবে।

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



ফেরেশতা বলতে কিছু আছে বলে আপনার মনে হয়?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ১৯ মারিয়াম, ১৬ নং থেকে ৩৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৬।বর্ণনা কর এ কিতাবে উল্লেখিত মারইয়ামের কথা, যখন সে তার পরিবার হতে পৃথক হয়ে নিরালায় পূর্ব দিকে এক স্থানে আশ্রয় নিল।
১৭। অতঃপর তাদের থেকে সে পর্দা করলো। অতঃপর তার নিকট আমরা আমাদের রূহকে পাঠালাম, সে তার নিকট পূর্ণ মানব আকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করলো।
১৮। মারইয়াম বলল, আল্লাহকে ভয় কর যদি তুমি মুত্তাকী হও। আমি তোমা হতে দয়াময়ের আশ্রয় চাই।
১৯। সে বলল, আমি তো তোমার প্রতি পালক প্রেরিত, তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করার জন্য।
২০। মারইয়াম বলল, কেমন করে আমার পুত্র হবে, যখন আমাকে কোন পুরুষ স্পর্শ করেনি।আর আমি ব্যভিচারিণীও নই।
২১। সে বলল, এমনটাই হবে।তোমার প্রতিপালক বলেছেন, এটা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি তাকে এ জন্য সৃষ্টি করব যেন সে মানুষের জন্য এক নিদর্শন হয়। আর আমার নিকট হতে এক অনুগ্রহ হয়।এটা তো এক স্থিরকৃত ব্যাপার।

* ফেরেশতা আলোক শক্তি সহযোগে সৃষ্ট প্রাণী। তারা মানব আকার ধারণ করতে পারে। আর সেভাবেই তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ যেমন নিজে নিজে হয়েছেন,সব কিছু তেমন নিজে নিজে হয়েছ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছু নিজে নিজে কেন হতে পারেনি তার বিবরণ পোষ্টে দেওয়া আছে। তথাপি আপনি সেটা বুঝতে না পারলে কারো কিছুই করার নেই।

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:


মিরিয়ামের স্বামী ছিলেন।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন অনুযায়ী মরিয়মের স্বামী ছিল না।

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



ফেরেশতা মানব-আকার ধরণ করতে হলে, ইহার শরীরে "সেল ও টিস্যু" থাকতে হবে; সেল ও টিস্যু থাকলে, উহা অদৃশ্য হতে পারার কথা নয়।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা মানব আকার ধারণ করতো। মানুষ হয়ে যেত না।

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: কোরআন অনুযায়ী মরিয়মের স্বামী ছিল না।

-আপনার জ্ঞান কি বলছে, আপনার অভিজ্ঞতা কি বলছে?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি মুমিন। কোরআন যা বলে তার সব কিছুতেই আমার ঈমান আছে।

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ শব্দটি আরবে কখন থেকে প্রচলিত।ইসলাম প্রচারের আগে কি আল্লাহ শব্দটি ছিলো।থাকলে সেটা কোন ধর্মের আল্লাহ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মহানবির (সা) পিতা আব্দুল্লাহর নাম থেকে এটা পরিস্কার যে আল্লাহ শব্দটি আরবে আগে থেকেই প্রচলিত ছিল। তারা আব্রাহামিক ধর্মের সাথে পোত্তলিকতাকে যুক্ত করে ছিল। সেখান থেকে পোত্তলিকতাকে সরিয়ে মহানবি (সা) ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাতে আরবদের পোত্তলিক ধর্ম বিলুপ্ত হয়েছে।

৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: আপনার মতো মুমিন আছে বলেই আমরা ইসলামের অনেক কিছু জানতে পারি।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি যা জানি আমি তা’মুমিনদের অন্যদের সাথে শেয়ার করে নিজেকে সংশোধন করার চেষ্টা করি। কিন্তু যারা মুমিন নয় তারা আমাকে সংশোধন করতে আসে। তাদের সংশোধন মানলে আমার আর মুমিন থাকাই হয় না। এটা এক জটিল পরিস্থিতি। কি চাই আর কি হতে যায়।

৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:




লেখক বলেছেন: আমি মুমিন। কোরআন যা বলে তার সব কিছুতেই আমার ঈমান আছে।

-মুমিনেরা কি নিজের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাকে সন্মান করেন না?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিনদের মূল সম্মানের বিষয় হলো কোরআন। এর বাইরে তারা গেলে তারা আর মুমিন থাকে না।

১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: অসীম অর্থ কি? মহা বিশ্বের সীমা বলুন।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অসীম অর্থ যার সীমা নাই। মহা বিশ্বের সীমা আমার জানা নাই।

১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৮

কামাল১৮ বলেছেন: সুনানে ইবনে মাজাহ
অধ্যায়ঃ ভূমিকা পর্ব
পরিচ্ছেদঃ ৬. হিদায়াতপ্রাপ্ত খুলাফায়ি রাশিদীনের সুন্নাতের অনুসরণ।
২/৪৩। ইরবায ইবনু সারিয়াহ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে এমন হৃদয়গ্রাহী নাসীহাত করেন যে, তাতে (আমাদের) চোখগুলো অশ্রু ঝরালো এবং অন্তরসমূহ প্রকম্পিত হল। আমরা বললাম, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! এতো যেন নিশ্চয়ই বিদায়ী ভাষণ। অতএব আপনি আমাদের থেকে কি প্রতিশ্রুতি নিবেন (আদেশ দিবেন)? তিনি বলেনঃ আমি তোমাদের আলোকিত দ্বীনের উপর রেখে যাচ্ছি, তার রাত তার দিনের মতই (উজ্জ্বল)। আমার পরে নিজেকে ধ্বংসকারীই কেবল এ দ্বীন ছেড়ে বিপথগামী হবে।
তোমাদের মধ্যে যে বেঁচে থাকবে সে অচিরেই অনেক মতবিরোধ দেখতে পাবে। অতএব তোমাদের উপর তোমাদের নিকট পরিচিত আমার আদর্শ এবং হিদায়াতপ্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশিদ্বীনের আদর্শ অনুসরণ করা অবশ্য কর্তব্য। তোমরা তা শক্তভাবে দাঁত দিয়ে আকড়ে ধরে থাকবে। তোমরা অবশ্যই আনুগত্য করবে, যদি হাবশী গোলামও (তোমাদের নেতা নিযুক্ত) হয়। কেননা মুমিন ব্যাক্তি হচ্ছে নাসারন্ধ্রে লাগাম পরানো উটতুল্য। লাগাম ধরে যে দিকেই তাকে টানা হয়, সে দিকেই যেতে বাধ্য হয়।
তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ।
তাখরীজ আলবানী: সহীহাহ ৯৩৭।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইরবায ইবনু সারিয়াহ্ (রাঃ)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তবিক মুমিনের পক্ষে তার ঈমান ত্যাগ করা সম্ভব নয়।

১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২১

কামাল১৮ বলেছেন: মুমিন হলো নাকে দড়িবাঁধা উটের মতো।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিষয়টা সেরকম। ইসলাম তাকে যে পথে চালাবে, সে সেই পথেই চলতে চেষ্টা করবে। এর বাইরে সে কিছুতেই যাবে না।

১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহকে সৃষ্টি করেছে মানুষ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা মিথ্যা কথা।

১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৫

কামাল১৮ বলেছেন: মহাবিশ্বও অসীম।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অসীম একাধীক হয় না।

১৫| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:০৭

কামাল১৮ বলেছেন: আব্রাহামিক ধর্মে আল্লাহ শব্দটি নাই।আল্লাহ পৌত্তলিকদের কোন এক প্রধান দেবতার নাম।যেটা কাবা ঘরে রাখাছিলো।আব্রাহা যখন কাবা ঘর ধ্বংস করতে আসে তখন আব্দুল মোত্তালেব পাহাড়ের গুহায় দলবল নিয়ে লুকিয়ে ছিলো।তখন তার সাথের লোক জন তাকে প্রশ্ন করে,কাবার কি হবে।তখন আব্দুল মোত্তালেব বলেন,আল্লাহর ঘর আল্লাহই রক্ষা করবে।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কাবা হযরত ইব্রাহীম (আ) ও তাঁর পুত্র ইসমাঈল (আ) তৈরী করেছেন। তাঁরা হজ্জ প্রচলন করেন। এটা তখন ফরজ ছিল না। সেজন্য ইব্রাহীমের (আ) অন্য পুত্র ইসহাকের (আ) বংশে হজ্জের প্রচলন নেই। ইব্রাহীমের (আ।) বংশধর ছিলেন আব্দুল মোত্তালিব। তাঁরা ইব্রাহীম (আ) কর্তৃক প্রচলিত হজ্জের সাথে পোত্তলিকতা যোগ করে। তারমানে আব্রাহামিক ধর্মে র ইসমাঈলী শাখায় আল্লাহ শব্দটি ছিল; কিন্তু আব্রাহামিক ধর্মের ইসহাকী শাখায় আল্লাহ শব্দটি ছিল না। ঘটনা চক্রে আব্রাহামিক ধর্মের ইসহাকী শাখার ভাষা ছিল হিব্রু এবং ইসমাঈলী শাখার ভাষা ছিল আরবী। আল্লাহ শব্দটি আরবী ভাষার শব্দ।

১৬| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৩৬

জিকোব্লগ বলেছেন:



ভালু, ভালু!! এই পোস্টে ব্লগের তথাকথিত নাস্তিকরা উৎপাত করছে।

নাস্তিকদের হাজার জ্ঞান দিলেও নাস্তিকই থাকবে। কারণ এটাই ওদের ধর্ম ,
এটাই ওদের বিশ্বাস। কাজেই নাস্তিকদের উস্টা মারেন। তাইলেই দেখবেন
আর এইসব কীটপতঙ্গ উৎপাত করছে না।
============================================
নাস্তিকদের দুই গালে জুতা মার তালে তালে !!!

০১ লা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি যা বুঝলাম আমি তা’ প্রকাশ করলাম। অন্য অনেকের বুঝ আমার মত হতে পারে আবার নাও হতে পারে। আমার বুঝের সাথে যাদের বুঝ মিলেনি তাদেরকে অসম্মান করা আমার আমার দায়িত্ব নয়। কারণ আল্লাহ বলেছেন দীনে জবরদস্তি নেই। যারা আল্লাহর অবাধ্য তাদের হিসাব আল্লাহ পরকালে করবেন।

১৭| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:৫৫

কালো যাদুকর বলেছেন: এত গভীর আলাপে যাওযার মত ধুসর বস্তু আমার মাথাতে নাই৷ বিশ্বাস করি আল্লাকে ৷ যারা করেনা, তাদের সাথে উত্তর দেয়ার জন্য আল্লাহ নিশ্চয়ই আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিবেন৷

০১ লা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন ব্যক্তিকে কোন কিছু বিশ্বাস করানো মুমিনের দায়িত্ব নয়। তবে তার বিশ্বাসের কথা অন্যদেরকে জানিয়ে দেওয়া মুমিনের দায়িত্ব। নতুবা যারা মুমিন নয় তারা বলবে মুমিনরা তাদের বিশ্বাসের বিষয় আমাদেরকে বুঝিয়ে দিলে আমরাও মুমিন হতাম। এ পোষ্ট তাদের অভিযোগের জবাব হয়ে গেল যে তাদেরকে মুমিনদের বিশ্বাসের কথা বুঝালেও আসলে তারা মুমিনদের বিশ্বাসের কথা বুঝে না।

১৮| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রশ্ন করলেই কি ব্যাক্তি নাস্তিক!? @ জিকোব্লগ

০১ লা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জিকোব্লগের মন্তব্য শোভন হয়নি।

১৯| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

বিটপি বলেছেন: আজকের আলোচনায় যেসব বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলামঃ
১। অসীম কখনও একের অধিক হয়না। আল্লাহ যদি অসীম হন, তবে মহাবিশ্বের সীমানা আছে।
২। মানুষের কাছে আল্লাহ্‌র অস্তিত্ব প্রকাশ হয় বোধবুদ্ধি (হযরত ইবরাহীম আ মডেল) এবং যোগাযোগের মাধ্যম (নবুওয়াতের মাধ্যমে)
৩। ফেরেশতাদের অস্তিত্ব আছে, কারণ কোরআনে তাঁদের কথা বলা আছে। পুরোপুরি বিশ্বাসের ব্যাপার - প্রমাণের আবশ্যিকতা নেই।
৪। মানুষের আকৃতি ধারণ করার জন্য সেল, টিস্যু - এসবের দরকার নেই। যেমন মূর্তি, রোবট, হলোগ্রাফিক ইমেজ ইত্যাদি। মানুষ হবার অন্য দরকার।
৫। আব্রাহামিক ধর্মে আল্লাহকে আল্লাহ নামে ডাকা হতনা। অন্য কোন নামে ডাকা হত। কুরআনে আল্লাহ নামে ডাকা হয়, কারণ আল্লাহ শব্দটি আরবী।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি পুরো আলোচনা সঠিকভাবে বুঝেছেন।

২০| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: নবীজির জন্মের আগে দুনিয়াতে কি জ্ঞানী মানুষ ছিলো না?

০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্ঞানী মানুষ সবকালেই ছিল, আছে এবং থাকবে।

২১| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী এবং কামাল সাহেব আপনাকে কোণঠাসা করে ফেলেছেন।
আপনার জন্য মায়া লাগছে।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে কোন ঠাঁসার কিছুই নেই। আমি যা বুঝেছি আমি তা’ প্রকাশ করেছি। আমার বুঝটাকে তারা তাদের জন্য দরকারী মনে না করলে আমার কিছুই করার নেই। সোনাগাজী ও কামাল সাহেব জান্নাতে না গেলে জান্নাত বিবর্ণ থেকে যাবে ঘটনা এমন নয়।

২২| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

নতুন বলেছেন: উপরে বিটপি ভাই বলেছেন

২। মানুষের কাছে আল্লাহ্‌র অস্তিত্ব প্রকাশ হয় বোধবুদ্ধি (হযরত ইবরাহীম আ মডেল) এবং যোগাযোগের মাধ্যম (নবুওয়াতের মাধ্যমে)

@ফরিদভাই।:- আপনি যেই মহাক্ষমতাশালী সৃস্টিকর্তার কথা বলছেন তিনি মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্য খুবই সাধারন একটা পথ বেছে নিলেন কেন?

স্বপ্ন মানুষের ব্রেনের ভেতরের ক্যামিক্যালের খেলা মাত্র।

পৃথিবির ইতিহাসে আব্রাহামিক ধর্মে মাত্র ২ জনের কথা বলেছেন। ১ মুসা আ: ২ মোহাম্মদ সা:

ধারনা করা হয় এযাবত পৃথিবিতে ১৪৭ বিলিওন মানুষ এসেছে। তাদের মাঝে মাত্র ২ জন সৃস্টিকর্তার কাছে গিয়েছিলেন. তাও সরাসরি চোখের দেখা হয় নি। একজন আগুন দেখেছেন। কথা শুনে ছেন।অন্য জন যেই ভ্রমন করেছিলেন সেটা বাস্তবের চেয়ে স্বপ্ন/আধ্যাতিক ভ্রমন হলে বেশি মানায়।

দুজন অবশ্যই ভালো মানুষ ছিলেন কিন্তু তাদের বোঝার ও তো ভুল হতে পারে। অনেক সময় মানুষ নিজের ভাবনাকেই স্বপ্নে দেখে এবং পরে সেটা বাস্তব বলে বিশ্বাস করে।

সৃস্টিকর্তা কেন সরাসরি কোন প্রমান রাখলেন না যেটা সবাই বুঝতে পারে যে সৃস্টিকর্তা আছে। :|

এই হেয়ালীর অর্থ কি? এই রকমের লুকচুরির মানে কি? দরকার কি?

০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কে কার জন্য কি দরকার মনে করে সেটা তার বিষয়। তাঁর চাহিদা মানুষ ও জিনের মধ্য থেকে মাত্র ১% অনুগত লোক। এর জন্য তিনি যে ব্যবস্থা রেখেছেন সেটা তিনি পেয়ে যাচ্ছেন বলে মনে হয়। আর ৯৯% কে তিনি জাহান্নামে পাঠিয়ে দিবেন। এর জন্যই এত লুকোচুরি। সুতরাং লুকচুরির অবশ্যই দরকার আছে।

২৩| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯

বিটপি বলেছেন: দু'জন জ্ঞানবৃদ্ধ (!) কোন রেফারেন্স না দিয়ে, কোন যুক্তি না দিয়ে, কোন তথ্য না দিয়ে কেবল আবোল তাবোল কথা বলে আপনাকে কোনঠাসা করেছে, আর তা দেখে কোন এক বেকুবের আপনার আপনার প্রতি মায়া উথলে উঠেছে। কমেডি চলুক।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনাব কামাল এবং সোনাগাজী বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে শ্রদ্ধেয়। আমি যা বুঝাতে চেয়েছি সেটা তাঁরা বুঝতে পারেননি বলে তারা তাঁদের মত করে কথা বলেছেন। ব্লগে আমি যুদ্ধ করতে আসিনি যে আমাকে কোন ঠাঁসা হতে হবে। আর রানুর তো চরিত্র বলতে কিছুই নেই। সে যেখানে আল্লাহকেই বিশ্বাস করে না সেখানে তার আল্লাহর ম্যাচিঞ্জারকে নবিজী বলার মানে কি?

২৪| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: কে কার জন্য কি দরকার মনে করে সেটা তার বিষয়। তাঁর চাহিদা মানুষ ও জিনের মধ্য থেকে মাত্র ১% অনুগত লোক। এর জন্য তিনি যে ব্যবস্থা রেখেছেন সেটা তিনি পেয়ে যাচ্ছেন বলে মনে হয়। আর ৯৯% কে তিনি জাহান্নামে পাঠিয়ে দিবেন। এর জন্যই এত লুকোচুরি। সুতরাং লুকচুরির অবশ্যই দরকার আছে।

যদি এমনি হয় তাহলে সেই ১ শতাংশ কে পৃথিবীতে পাঠিয়ে বাঁকিদের পার্মানেন্টলি জাহান্নামে আবাসন গড়তে দিলেই হতো । এতো সব যন্ত্রনা কাউকেই পোহাতে হতো না। আপনার এই উক্তিতে সৃষ্টিকর্তাকে অনেক বেশি গানিতিকভাবে নিষ্ঠুর প্রনাম করা হচ্ছে যিনি ইদুর বেড়াল খেলার জন্য মানুষ ছেড়েছেন দিন শেষে বেড়াল জয়যুক্ত হবে এটা নির্ধারিত। এমন হলে আমরা যে বলি তিনি সুষ্ঠ বিচারক তা কি প্রমান হয় ?

০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৯৫ তীন, ৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট বিচারক নন?

যারা সৃষ্টিকর্তার অনুগত নয় তাদের প্রতি সৃষ্টিকর্তা ভয়াবহ রকমের নিষ্টুর। তাঁর কিতাব পড়লে সেটা সুনিশ্চিতভাবে বুঝা যায়। আর সেজন্যই মুমিনগণ তাঁকে এমন ভয় পায়। তিনি ন্যায় বিচারী সেটা প্রমাণ করেই তিনি অপরাধীকে সাজা দিবেন। কারণ তিনি নিজেকে শ্রেষ্ঠ ন্যায় বিচারী বলে ঘোষণা করেছেন। সুতরাং অপরাধীগণ তাদের অপরাধ কবুল করেই জাহান্নামে যাবে।

২৫| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

এত বিশাল সর্বশক্তিমান, অতচ নিজের একক ও অদ্বিতীয় ব্যাপারটিতে সবচেয়ে বেশী স্পর্শকাতর।
গদি হারানোর ভয়ে সারাক্ষন আতঙ্কিত! কিসের সর্বশক্তিমান?
যে সামান্য সন্দেহ করবে সে ই নাস্তিক, কঠিন সাজা।
সব গোনাহের মাফ আছে শিরিকির মাফ নেই।
সব ধর্মেই শিরিকি (গদি হারানো ভয়) সবচেয়ে মারাত্নক অপরাধ। এজন্য প্রত্যেকের দুই কাধে ফেরেস্তা দিয়ে পাহারা, এত ভয়।
কোটি গ্যালাক্সির একটি গ্যালাক্সির ধুলি কনা সমান পৃথিবীর এক সামান্য বান্দা ওনার একক ও অদ্বিতীয় ব্যাপারটিতে অস্তিত্ব নিয়ে সামান্য সন্দেহ করলে কি এসে যায়? ইয়েস। সন্দেহ (ইমান গেলে) তো ব্যাবসাই শেষ।
আসলে ওনাকে বানিয়েছে কিছু ধুর্ত মানুষ ওনার নামে প্রসংসা চায়,
আসলে অদৃশ্ব ঈশ্বরের এবাদত চায় কিছু ধুর্ত মানুষ। ব্যাবসার জন্য রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের জন্য।
যারা যুগে যুগে বিভিন্ন ধর্ম বানিয়ে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে তলোয়ার বন্দুক নিয়ে এলাকা দখল করে পার্থিব ক্ষমতা অর্থ হাতিয়ে নিত। এখনো চায়। ভাল ব্যাবসা।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা মনে করেন মুমিনগণ সেটা মনে করে না। আপনার মতের মানুষ না থাকলে অবিশ্বাসী কেমন করে পাওয়া যাবে?

২৬| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কে কার জন্য কি দরকার মনে করে সেটা তার বিষয়। তাঁর চাহিদা মানুষ ও জিনের মধ্য থেকে মাত্র ১% অনুগত লোক। এর জন্য তিনি যে ব্যবস্থা রেখেছেন সেটা তিনি পেয়ে যাচ্ছেন বলে মনে হয়। আর ৯৯% কে তিনি জাহান্নামে পাঠিয়ে দিবেন। এর জন্যই এত লুকোচুরি। সুতরাং লুকচুরির অবশ্যই দরকার আছে।

কিছু সুভংকরের ফাকি আছে মুল কন্সেপ্টে।

সৃস্টিকর্তা মানুষ পাঠাতে চাইলেন দুনিয়াতে। তার অবাধ্য ফ্রেরেস্তারা হয় না কিন্তু ১ জন ফ্রেস্ততা বিপথ গামী হয়ে শয়তান হয়ে গেলো। ( ফেরেস্তা কিভাবে তার অবাধ্য হয়? জিনি সব জানেন তিনি এটাও জানতেন কিন্তু কিছুই করেনন নাই? )

কিন্তু সৃস্টিকর্তা শয়তানকে মানুষকে ধোকা দেবার ক্ষমতা দিলেন... ( এই ক্ষমতা না দিলেও পারতেন)

মানুষ বেহেস্তে সৃস্টিকতার একটা হুকুম অমান্য করার ফলে তাদের পৃথিবিতে পাঠালেন। ( ক্ষমা করে দিতে পারতেন)

উনার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই দূর্বল.... মহাবিশ্বেস সৃস্টিকতার যোগাযোগ মাধ্যম স্বপ্ন। !!!!

মহাবিশ্বের সৃস্টিকতা এযাব ২ জন মানুষের কাছা কাছি এসেছেন। তাও তারা নিজের চোখে তাকে দেখেন নাই।

তিনি মানুষকে পরিক্ষা নিচ্ছেন। ১ টা ২ বছরের শিশু পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছে, ৪ বছরের শিশুকে কুকুরে কামড়ে মেরে ফেলছে কিন্তু সৃস্টিকর্তা তাদের কস্ট লাঘবে কিছুই করছেনা। তাদের কোন দোষ নেই কিন্তু তারা এমন কস্ট পাচ্ছে কিন্তু সৃস্টিকতা পরম দায়লু উপাধী নিয়ে রেখেছেন।

এমন অনেক অনেক কথা আছে যেটা বিশ্বাষীরা ভাবেনা.... অবশ্য বিশ্বাসীদের ভাবতে নিষেধ করা আছে, তাদের শুধুই মেনে নিতে হবে।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মত ভাবলে তো মুমিন আর মুমিন হবে না। বস ইজ অলোয়েজ রাইট। এটা্ি আসল কথা। বসের নাম স্মরণ থাকতে হয় এবং তাঁকে ভালো বলতে হয়। নতুবা চাকরী হারাতে হয়। আর চাকুরী গেলেই তো মুচিবত। বসের পিছনে লাগলে আমাকে আর এত বছর চাকুরী করতে হত না। চাকুরী করছি শান্তিতে আছি, পরিবার শান্তিতে আছে। বড় বসকে খুশী রাখলে অনন্তকাল শান্তিতে থাকার ব্যবস্থা। আসলে মুমিনের ভাবনা এমনটাই।

২৭| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫

নতুন বলেছেন: [sbসব ধর্মেই শিরিকি (গদি হারানো ভয়) সবচেয়ে মারাত্নক অপরাধ। এজন্য প্রত্যেকের দুই কাধে ফেরেস্তা দিয়ে পাহারা, এত ভয়।
কোটি গ্যালাক্সির একটি গ্যালাক্সির ধুলি কনা সমান পৃথিবীর এক সামান্য বান্দা ওনার একক ও অদ্বিতীয় ব্যাপারটিতে অস্তিত্ব নিয়ে সামান্য সন্দেহ করলে কি এসে যায়? ইয়েস। সন্দেহ (ইমান গেলে) তো ব্যাবসাই শেষ।
আসলে ওনাকে বানিয়েছে কিছু ধুর্ত মানুষ ওনার নামে প্রসংসা চায়,
আসলে অদৃশ্ব ঈশ্বরের এবাদত চায় কিছু ধুর্ত মানুষ। ব্যাবসার জন্য রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের জন্য।
যারা যুগে যুগে বিভিন্ন ধর্ম বানিয়ে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে তলোয়ার বন্দুক নিয়ে এলাকা দখল করে পার্থিব ক্ষমতা অর্থ হাতিয়ে নিত। এখনো চায়। ভাল ব্যাবসা। ;)

হাকা ভাই আপনি হাটে হাড়ী ভাইঙ্গা দিছেন।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাকার মত কেউ না থাকলে অবিশ্বাসী আসবে কোথা থেকে। আল্লাহর বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর মত সাহস মুমিনের কোন দিন হবে না। তারা তাদের ঈমান গত হতে চায়। আর অবিশ্বাসীরা হাড়ি ভাঙ্গার কাজে ব্যস্ত থাকুক। কথায় বলে কাজ নেই তো খই ভাজ। হাকাদের মত লোকদের গেয়ানী কথার কারণে পৃথিবী মুমিন শূন্য হয়েছে কি? যে যাই বলুক আল্লাহ তাঁর ১% অনুগত ঠিক ঠিক পেয়ে যাবেন। সে বিষয়টি এখনো পৃথিবীতে স্পষ্ট। ৯৯% হাড়ি ভাঙ্গাভাঙ্গি করে অবশেষে আল্লাহর ক্রোধের শিকার হবে।

২৮| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

নতুন বলেছেন: বস ইজ অলোয়েজ রাইট। এটা্ি আসল কথা। বসের নাম স্মরণ থাকতে হয় এবং তাঁকে ভালো বলতে হয়। নতুবা চাকরী হারাতে হয়। আর চাকুরী গেলেই তো মুচিবত। বসের পিছনে লাগলে আমাকে আর এত বছর চাকুরী করতে হত না। চাকুরী করছি শান্তিতে আছি, পরিবার শান্তিতে আছে। বড় বসকে খুশী রাখলে অনন্তকাল শান্তিতে থাকার ব্যবস্থা। আসলে মুমিনের ভাবনা এমনটাই।

ভাই দুনিয়ার অন্য ধর্মের বিশ্বাসীরাও দুনিয়াতে ভালোই আছে, সৃস্টিকর্তা দুনিয়াতে কাউকেই ধন সম্পত্তি দিয়ে দেয় না। তাহলে ইসলামের পন্হিরা অনেক ধণী থাকতো।

অথবা অন্য ধর্মের মানুষেরা তাদের সৃস্টিকর্তার কাছে চেয়ে ধনী হয়ে যেতো। B-))

ধর্ম একটা ইলুউসান মানুষকে নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য। ভয় এবং লোভকে কাজে লাগিয়ে মানুষকে নিয়ন্ত্রনের জন্য ক্ষমতাশালীরা এটার ব্যবহার করে আসছে অনেক আগে থেকেই।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি পরকালের কথা বলেছি।

২৯| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

নতুন বলেছেন: পরকালের সাজা বা পুরুস্কারের বিষয়ে কারুর কাছেই কোন প্রমান নাই।

যারা পরকালের ভয়ে ধর্ম মানে তারা সুবিধা বাদি/ এবং ভীতু, রিক্স নিতে চায় না তাই ধর্ম মানে।

এটা বাচ্চাদের জুজুর ভয়ের মতন।

soja beta warna gabbar aa jaayega

এই ভয়কেই আমি বলেছি যে যুগ যুগ ধরে ক্ষমতাবানেরা ধর্মকে ব্যবহার করেছে মানুষকে নিয়ন্ত্রনের জন্য।

এটা একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন।

বিশ্বাস করা সহজ, মেনে নিলেই হয়।

কিন্তু প্রশ্ন করাতে চিন্তা করতে হয়। অসংগতি নিয়ে ভাবতে হয়। তারপরে সিদ্ধান্তে আসতে হয় যে ধর্ম একটা ইলুউসান মানুষকে নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য। ভয় এবং লোভকে কাজে লাগিয়ে মানুষকে নিয়ন্ত্রনের জন্য ক্ষমতাশালীরা এটার ব্যবহার করে আসছে অনেক আগে থেকেই।


ভালো থাকবেন।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইব্রাহীম (আ), মুসা (আ) , ঈসা (আ) ও মোহাম্মাদ (সা) ক্ষমতাসীন ছিলেন না। সুতরাং আপনার ধারনা সঠিক নয়। যারা ধর্মকে অমান্য করেছে তারা অনেক বেশী ক্ষমতাসীন ছিল। আপনি নিজেও বলেছেন যারা ধর্মমানে না তারা বেশী ভালো আছে। তাহলে ভালো থাকার জন্য ধর্মকে ব্যবহার করা হয়েছে এমন বিপরীত কথা কেন বলেন? এসব অকথা বলে আপনারা কয় জন মুমিনকে ঈমান হারা করতে পেরেছেন। কথা বলার সময় আপনাদের মুখের লেজের খবর থাকে না। হাসরের দিন আল্লাহ যখন টুটি চেপে ধরে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন, তখন কোন লজিক কাজে আসবে না। তখন সকল লজিক জাহান্নামের অতল তলে তলিয়ে যাবে। কোন পাগলে জাহান্নামের রিক্স নিতে যাবে?

৩০| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২৯

জিকোব্লগ বলেছেন:



@রানার ব্লগ,
যাদের কথা বলেছি উহারা ব্লগের চিহ্নিত ও প্রমাণিত নাস্তিক। উহারা নিজেরাও ইহা ভালো করে জানে।

০২ রা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:৫২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপি তাদের বিষয়ে অশোভন কথা বলা ঠিক নয়।

৩১| ০২ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ২:৫১

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: ভাই মানুষ বাঁচে কয়দিন? এখানকার সবারই মাথার উপরে মৃত্যুদূতের ছায়া আছে। আর ৫০ বছর বা ১০০ বছর এর মধ্যে তো মরবেন। যেদিন মরবেন ঐ দিনই টের পাবেন আল্লাহর আনুগত্য সঠিক ছিল কি না!! ৫০ টা বছর ধৈর্য ধরেন! এত পেরেষান হন কেন? মুমিনরা ইবাদত গুজার হোক আর মুশরিক আর নাস্তিকরা দুনিয়াকা মজা নিতে থাকেন! লেখক আপনাদের কাছ থেকে পাচ দশ টাকা ভিক্ষা চাইতে আসেন নি। উনি মুমিন তাই নিজের সময় শ্রম নষ্ট করে মানুষ কে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যেই কিছু বলেন।

০২ রা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি পোষ্টটা মুমিনদের জন্য লিখেছিলাম। কিন্তু এর দ্বারা মুমিনরা যেন উপকৃত হতে না পারে তার জন্য ধর্মহীনরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। সামান্য সময় আগুনে পোড়া যেখানে সম্ভব নয় সেখানে তারা অনন্ত কাল জাহান্নামে পোড়ার রিস্ক নেওয়ার নছিহত করে। অথচ যাঁর কথায় মুমিনগণ ঈমান এনেছেন তাঁর সত্য কথা বলার জন সনদ রয়েছে।

৩২| ০২ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ৩:২৩

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: একজন ওলির সাথে নাস্তিকদের তর্ক হত। তো অনেকেই চাইত এই তর্কের অবসান হোক। তো অনেকের মধ্যস্ততায় ঠিক হল তর্ক রাজদরবারে হোক। এতে উভয় পক্ষই রাজী। ঠিক হল দুপুর ২ টায় তর্ক শুরু হবে। যথারীতি নির্দিষ্ট দিনে ও সময়ে সবাই উপস্তিত, কিন্তু বুজুর্গের দেখা নাই। ১ ঘন্টা গেল, দুই ঘন্টা গেল নাস্তিকরা ভীষন রেগে রাজাকে বলল দেখুন মহারাজ যে লোকের কথার ঠিক নেই সে আর যাই হোক সত্য বলার শক্তি রাখেনা। এমন সময় বুজুর্গ এসে হাজির হল। নাস্তিকরা গালি গালাজ শুরু করল, তুই তোর কথা রাখতে পারিস না, তুই কি জ্ঞান দিবি? বুজুর্গ বলল একটু ধৈর্য ধরে আমার কথাটা শুনুন কেন আমার দেরি হল! তখন রাজা অনুমতি দিলেন, দেরি হওয়ার কারণ বলুন। বুজুর্গ শুরু করলেন। আমি নদীর অপর পাড়ে যথা সময়েই উপস্থিত হয়ে ছিলাম। কিন্তু কোন নৌকা সেখানে ছিল না। অনেক চেষ্টার পর বিফল হয়ে ভাবছি কি করা যায়। এমন সময় প্রবল ঝড় তুফান শুরু হল। নদীর পাড়ে একটা গাছের উপর ব্জ্র পড়ে গাছ দু ভাগ হয়ে গেল। একভাগ পড়ল পানিতে আরেকভাগ পড়ল মাটিতে। আরেক আশ্চর্যের ব্যাপার হঠাৎ কোত্থেকে একটা কুড়াল গাছের উপর এসে পড়ল। এরপর কারও সাহায্য ছাড়াই নিজে নিজেই কুড়াল সচল হয়ে উঠল এবং পানিতে পড়া গাছ কেটে কেটে একটা নৌকা তৈরী করে ফেলল। এরপর ঐ নৌকায় আমি চড়ে বসলাম। নৌকা তর তর করে আমাকে নদী পার করে দিল। এইজন্যই আমার দেরি হল মহারাজ! নাস্তিকরা ভীষণ ক্ষেপে গেল আর চিৎকার করতে লাগল। ডাহা মিথ্যা কথা মহারাজ। এই গাজাখুরি গল্প আমরা বিশ্বাস করি না। একটা কুড়াল নিজে থেকে নৌকা করে ফেলল এগুলা কেউ বিশ্বাস করবে? তখন বুজুর্গ বললেন, বাবারে একটা নৌকা নিজে নিজে তৈরী হতে পারে না আর এত বিচিত্র দুনিয়ার এত কিছু নিজে নেজেই হয়ে গেল? নাস্তিকরা লা জওয়াব!!

০২ রা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন সে হেদায়াত পায় না। সেজন্য তার বোধ ও বুদ্ধি হেদায়াতের বিপক্ষে থাকে। নাস্তিকদের অবস্থা সেরকম।

৩৩| ০২ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৮

বিটপি বলেছেন: মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ যে গল্প বললেন, সেটা হচ্ছে ইমাম আবু হানিফার গল্প। এই ধরণের বানোয়াট যুক্তি সেই সময়ে সর্বগ্রাহ্য হলেও এখন অনেক কিছু পাল্টেছে। এখনকার আইন আদালত রীতি নীতি সবকিছু যুক্তিপ্রমাণ নির্ভর নয়। নিজে নিজে হয়তোবা নৌকা তৈরি হতে পারেনা, কিন্তু একটা ফলের বীজ থেকে একটা গাছ নিজে নিজেই জন্ম হয়, বেড়ে ওঠে, ফল হয়, আবার তার বীজ থেকে নতুন গাছ হয় - এভাবে চলতে থাকে কারো সাহায্য ছাড়াই। মহাবিশ্বের সৃষ্টি সম্পর্কেও নাস্তিক্যবাদীরা এরকমটাই বলে থাকে। এটি অবশ্যই যুক্তিযুক্ত - সেটা স্বীকার করতে হবে। কিন্তু বিশ্বাস এমন বস্তু, যা কোন যুক্তি মানেনা। ইন্দোনেশিয়ার এক পুষ্টি বিজ্ঞানী বলেছিলেন, কেউ যদি তার খাবার খুব ভালোবেসে তৃপ্তি সহযোগে খায়, তবে খাবার তার শরীরের কোন ক্ষতি করতে পারেনা। তবে খাবার হতে হবে অর্গানিক। এই কথার কি কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে? তারপরেও তিনি এই কথা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন।

বিশ্বাস আসলে সব কিছু ধুয়ে মুছে দেয়। দুনিয়ার কোন বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব যুক্তি প্রমাণ আপনাকে আপনার অবস্থান থেকে এক চুলও নাড়াতে পারেনা, যদি বিশ্বাসের জায়গাতে আপনি অটল থাকেন। সোগা, কামা, বা হাকারা মাঝে মাঝে আপনার বিশ্বাসে নাড়াচাড়া দিতে আসবে, কিন্তু আপনার পাহাড় পরিমাণ ঈমানের দাপট দেখে বারবার ব্যর্থ হয়ে ফিরে যাবে ইনশাল্লাহ।

০২ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ যখন তাদেরকে টুটিচেপে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন তখন তারা কি জাহান্নামে পড়েছে, এমন প্রমাণ খুঁজবে কি?

৩৪| ০২ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৭

নতুন বলেছেন: বিটপি বলেছেন: মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ যে গল্প বললেন, সেটা হচ্ছে ইমাম আবু হানিফার গল্প। এই ধরণের বানোয়াট যুক্তি সেই সময়ে সর্বগ্রাহ্য হলেও এখন অনেক কিছু পাল্টেছে।

বিশ্বাসীদের ভেতরে এমন আজগুবী কাহিনির কদর বেশি দেখা যায়।

ফরিদভাইও মানত নিয়ে কিছু বিশ্বাস কথা বলছিলেন। তার সাথে আরো অন্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করলে তারও কিছু আজগুবি বিশ্বাস পাওয়া যেতে পারে।

৩৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩৩

এভো বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=l2vDoYFULy4

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.