নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
কতিপয় লোক বলছে আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন এবং কতিপয় লোক বলছে মানুষ আল্লাহকে সৃষ্টি করছে। যারা বলছে মানুষ আল্লাহকে সৃষ্টি করেছে তাদের সংখ্যা নগন্য। ৮০% এর বেশী মানুষ বলছে আল্লাহ/আল্লাহ জাতীয় কেউ মানুষ সৃষ্টি করেছে।
যারা বলেছে আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন মোহাম্মদ (সা.)। তিনি বলেছেন তিনি আল্লাহর বার্তাবাহক বা নবি। তাঁর সকল কথায় বিশ্বাস করে ২৫% মানুষ। তাঁর দল তাঁর দলের প্রায় তিহনগুন শত্রুর সাথে যুদ্ধ করে জয়ী হতো। তিনি বলেছেন আল্লাহর সাহায্যের কারণে তাঁর দল জয়ী হয়েছে। অবশেষে তিনি একটা সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাঁর খলিফাগণ এ সাম্রাজ্যকে দেড়কোটি বর্গ কিলোমিটারে পরিণত করেছেন এবং এর স্থায়ীত্ব ছিল তেরশত বেছরের বেশী সময়। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে এর পরিসমাপ্তি ঘটলেও তাঁর অনুসারীদের এখনো সাতান্নটি রাষ্ট্র রয়েছে। যার আয়োতন দেড়কোটি বর্গ কিলোমিটারের বেশী। তা’ছাড়া মোহাম্মদের (সা.) অনুসারী রয়েছে সারা বিশ্বে।
মোহাম্মদের (সা.) পরে যারা নিজেদেরকে নবি দাবী করেছে, তাদের যুদ্ধ জয় নেই, তাদের সাম্রাজ্য নেই, তাদের অনুসারীদের কোন রাষ্ট্র নেই। বুঝা যাচ্ছে আল্লাহ তাদেরকে ও তাদের অনুসারীদেরকে সাহায্য করছেন না। মোহাম্মদের আগে যাঁরা নিজেদেরকে নবি দাবী করেছেন তাঁদের অনুসারীদের রাষ্ট্র আছে এবং মোহাম্মদ (সা.) তাঁদের নবুয়ত অস্বীকার করেননি। তিনি বলেছেন তিনি তাঁদের বার্তার সংস্কারক। যারা কোন নবির অনুসারী নয় তাদেরও রাষ্ট্র আছে। রাষ্ট্র নাই শুধু নবুয়তের মিথ্যা দাবীদারদের অনুসারীদের। এতে বুঝা যায় মোহাম্মাদের (সা.) ক্ষেত্রে আল্লাহর সাহায্য ছিল। সুতরাং তাঁর দাবী অনুযায়ী আল্লাহকে মানুষের সৃষ্টিকর্তা মানা যায়।
আল্লাহকে যারা সৃষ্টিকর্তা মানেনা তারা কোন রাষ্ট্রের মালিক হবে না এমন কথা কেউ বলেনি। এখানে বোধগম্য বিষয় হলো আল্লাহর অনুগতগণ দূর্বল হয়েও জয়ী হচ্ছে। তাতেই তাদের প্রতি আল্লাহর সাহায্যের বিষয় সম্পষ্ট। যেমন, আফগানগণ দু’টা পরাশক্তির সাথে জয়ী হয়েছে। তো যারা মানুষকে আল্লাহর সৃষ্টিকর্তা বানায় তাদের সে মহাশক্তিশালী মানুষ আসলে কি করেছে? তারা কি আল্লাহর অনুগতদের সব রাষ্ট্র কেড়ে নিতে পেরেছে? আল্লাহর অনুগত তাদের তিনভাগের একভাগ থাকা পর্যন্ত তারা সেটা পারবে না। সারা বিশ্বে তাদের রাজত্ব তখন কায়েম হবে যখন আল্লাহর অনুগত থাকবে না। তারমানে তারা ফাঁকাপোষ্টে গোল দিবে। আর তখন আল্লাহ কেয়ামত ঘটিয়ে তাদের রাজত্ব খতম করবেন। তারপর হাসর বসিয়ে আবার তাঁর রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত করবেন।
আল্লাহর সৃষ্টিকর্তা মহাশক্তিশালী মানুষের মহাশক্তির কিছুই আমরা দেখছি না। সুতরাং তাদের কথা হলো ফাঁকা বুলি। প্রকৃত প্রমাণিত খাস কথা হলো আল্লাহ মানুষের সৃষ্টিকর্তা, কোন মানুষ আল্লাহর সৃাষ্টকর্তা নয়।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এমন বহু বার্তা আদান প্রদান হয় যা আমরা শুনতে পাই না। সুতরাং মোহাম্মদের (সা) ক্ষেত্রে আল্লাহর পাঠানো বার্তা আমাদের শুনাটা জরুরী নয়।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: এটার কোন প্রমান নাই।এটা আমাদের বিশ্বাস।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিনদের সবটাই ঈমান। তবে ঈমান ও বেঈমানীর কারণ থাকতে হয়, যেন কৈফিয়ত তলব হলে জবাব প্রদান করা যায়।
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৪১
বিটপি বলেছেন: দুই দলের মধ্যে যুদ্ধ হলে আল্লাহ কি এক দলকে সাহায্য করেন? কেন? এটা তো ঠিক না। আল্লাহ্র তো উচিৎ নয় কারো পক্ষপাতিত্ব করা।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ কারো পক্ষে কাজ করলে তার পক্ষে থাকা পক্ষপাতিত্ব নয়, বরং দায়িত্ব।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কিছু দুর্ভাগা আল্লাহর অস্তিত্ব বুঝতে পারে না। নিজের শরীরে দিকে এবং এই বিশ্ব জগতের নিখুত নিয়ম কানুন দেখলেই আল্লাহর অস্তিত্ব বোঝা যায়। আল্লাহর অস্তিত্ব বুঝতে হলে আল্লাহকে ভালবাসতে হবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অসার বক্তব্যে কতিপয় বলছে মানুষ নাকি আল্লাহর সৃষ্টিকর্তা। তারা সত্যবাদী মোহাম্মদকে (সা) মিথ্যাবাদী বলতে চায়। অথচ তারা তাদের কথার স্বপক্ষে কোন প্রমাণ হাজির করতে পারছে না। অথচ মোম্মদ (সা) বলেছেন অদৃশ্যে থেকে আল্লাহ তাঁকে সাহায্য করছেন। তাঁর যুদ্ধ জয়ের হিসাব নিকাস দেখে তাঁর কথা কোভাবেই অসত্য বলে মনে হয় না। আর সেজন্যই যারা তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে পরে তারা দল বেঁধে তাঁর কথা বিশ্বাস করে মুসলিম হয়েছে। আমর ইবনুল আস (রা) তাঁর কথা বিশ্বাস করেছেন। অথচ সেই আমর (রা) মোসায়লামা ক্জ্জাবকে বললেন, তুমি মিথ্যা বলছো সেটা তুমিও জান আর আমিও জানি। অবশেষে সেই আমর (রা) মুসলিম পক্ষে মিশর জয় করলেন। আর খালেদ (রা) তো যে দিকে গেলেন সেদিকে সব ভেঙ্গে-চুরে চুরমার করে দিলেন। তিনিও মোহাম্মদের (সা) কথা বিশ্বাস করলেন। কতিপয় বেকুব মোহাম্মদের (সা) কথা বিশ্বাস করেছে ঘটনা তো এমন নয়।
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
ইমরান আশফাক বলেছেন: সহমত এই লেখার সাথে, আমি তো অনেক চেষ্টা করেও নিজেকে নাস্তিক বানাতে পারলাম না। আশা করি ব্লগের লোকজন আমাকে সাহায্য করতে পারবেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেকে বলেছে তারা অনেক কষ্টে নাস্তিক হয়েছে। কিন্তু অনেক কষ্ট করেও আমরা নাস্তিক হতে পারছি না। আমরা যতই অনুসন্ধান করেছি ততই দেখেছি যে মোহাম্মদ (সা) সত্য বলেছেন। তা’ছাড়া তিনি তাঁর সমাজের সবার পক্ষ থেকে সত্যবাদীতার সনদ প্রাপ্ত একজন ব্যক্তি। মেরাজের ঘটনা যখন সবার নিকট অদ্ভুত মনে হয়েছে, তখন তাঁর বাল্যবন্ধু আবু বকর (রা) বললেন, ঘটনা সত্য। কারণ তিনি ভালো করেই জানেন তাঁর বন্ধুটি যা বলেন সত্য বলেন। মানুষের নিকট মানুষের চরিত্রের মূল্য থাকে। নতুবা কোন লোক কোন লোককে কোন কাজের দায়িত্ব দিতে পারতো না। আমি আমার বড় জামাইকে প্রায় বিশলক্ষ টাকার দায়িত্ব দিয়েছি। কারণ আমি জানি সে আমার একটাকাও এদিক ওদিক করবে না। সে এমন মানুষ তার সমাজের সবাই এটা বলে। আমিও অনেক ঘটনায় দেখেছি কথা সত্য।
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আমি একটা স্বপ্ন দেখেছি।
স্বপ্নে দেখি আমি মহাকশে চলে গেছি। মহাকাশ থেকে আমি মুগ্ধ! পৃথিবীতে ফিরে আসার কথা ভুলে গেছি। এদিকে আমি যে রকেটে করে গিয়েছি, সেই রকেটের ফুয়েল শেষ। এমনকি আমার অক্সিজেনও শেষের দিকে। অথচ পৃথিবীতে আমার ফিরে আসা দরকার। আমার একটা ছোট কন্যা আছে। সে আমার অপেক্ষায় আছে। আমি চিন্তায় অস্থির। তখন চারপাশ হঠাত খুব বেশি আলোকিত হয়ে গেলো এবং নবীজিকে দেখলাম। নবীজি বললেন, ভয় পেও না। তুমি সুন্দর ভাবে পৃথিবীতে ফিরে যেতে পারবে।
এরপর ঘুম ভেঙ্গে গেলো। তারপর মসজিদে ফযরের আযান শুরু হলো।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি সত্য বলেছেন? নাকি এটাও গল্প?
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭
জটিল ভাই বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
এটা নতুন কিছু নয়। এ দাবী যুগ যুগ ধরে চলে আসছে যা ইসলামকে আরো সমুন্নত করেছে। এ দাবী ধরেই ফিরাউন, নমরূদ, সদ্দাদের পতন হয়েছে। এ দাবীতে অনেক মুজিযা এবং কুদরত প্রকাশিত হয়েছে। এমনকি এই জন্যেই আমরা সুমধুর সূরা "ইখলাস" পেয়েছি। তাই এ দাবীর আলোড়ন যতো বাড়বে, আমাদের প্রাপ্তি ততো বাড়বে। এই দাবীর কারণেইতো আপনার এমন সুন্দর একটি লিখা বেরিয়ে এলো।
জাযাকাল্লাহ্।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা অনেক কষ্ট করে নাস্তিক হয়। মনে মনে হাসি এটা ভেবে যে, জাহান্নামে যাওয়ার জন্য তাদের এত কষ্ট? হাসরের মাঠে তারা চরম হাসির খোরাক হবে।
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
নাহল তরকারি বলেছেন: ধর্মের পক্ষে কিছু বললে আপনাকে তথা কথিত সুশীল সমাজ আপনাকে শত্রু মনে করবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কে আমাকে কি মনে করবে সেসব নিয়ে ভাবনার সময় আমার নাই।
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অস্তিত্ব হীন কোন কিছু কি সৃষ্টি করা সম্ভব? মানুষ যদি আল্লাহকে সৃষ্টিই করতো তাহলে তার অস্তিত্ব নেই কেন?
আসলে মূল কথা হচ্ছে, মানুষ আল্লাহর ধারণাকে সৃষ্টি করেছে মাত্র আল্লাহকে নয়।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জাহান্নামে যাওয়ার পর অস্তিত্ব ঠিক টের পাওয়া যাবে।
১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমাকে জাহান্নামে নেয় কার এত বড় সাহস!! তাছাড়া মুসলিম ছাড়া অন্য সকল ধর্ম বিশ্বাসীদের কাছে আপনিও একজন জাহান্নামী। সুতরাং আমাদের দুইজনের মধ্যে খুব একটা পর্থক্য নেই।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করি বিধায় ঈশ্বর আমাকে ক্ষমা করতে পারেন। কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে সেটি হচ্ছে না। ঈশ্বর এ ক্ষেত্রে বলবেন দেখ আমি আছি না নাই?
১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:২৯
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম ধর্মের লোকরা বলে তারা ছাড়া সবাই জাহান্নামী।তারা যদি এই বক্তব্য থেকে সরে না আসে অচিরেই তারা ধংস হয়ে যাবে।এই বিশ্ব আর আগের বিশ্ব নাই।প্রতিটা কথা এখন মুহর্তে ছড়িয়ে যাচ্ছে সারা বিশ্বে।তাদের ছাড়া বাকি বিশ্ব কতটা শক্তিশালী এই বিসয়ে তাদের কোন ধারনাই নাই।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা তাদের চিরকালিন বত্ক্তব্য। অন্যরা এটা তাদের অন্য ধর্মীয় বিশ্বাসের মতই একটা বিশ্বাস ,মনে করে। সুতরাং এতে কোন সমস্যা নাই।
১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করি বিধায় ঈশ্বর আমাকে ক্ষমা করতে পারেন। না সেক্ষেত্রে ঈশ্বর উল্টো আপনাকে জেলে পুরবে। ঈশ্বর যদি থেকে থাকেন তাহলে সবার আগে সে ধর্মিকদের দোযখে প্রেরণ করবে; ধর্মের নামে, ঈশ্বরের নামে পৃথিবীতে মিথ্যা ছড়ানোর দায়ে। ঈশ্বর বলবেন- "আমি তোমাদের দুনিয়াতে পাঠিয়েছিলাম পরীক্ষা করার জন্য কিন্তু তোমরা সে পরীক্ষায় ফেল করেছো, তোমরা নিজেদের বুদ্ধিমত্তা বিসর্জন দিয়ে ধর্মগুরুদের মিথ্যা বুলি বিশ্বাস করেছো, তোমরা আমার নামে মিথ্যা ছড়িয়েছো, যাও এখন তোমরা চিরকাল দোযখের শ্বাস্তি ভোগ করো।"
০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মগুরুরা সত্য বলে থাকলে ঈশ্বর শাস্তি দিবেন না।
১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪
নতুন বলেছেন: কতিপয় লোক বলছে আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন এবং কতিপয় লোক বলছে মানুষ আল্লাহকে সৃষ্টি করছে। যারা বলছে মানুষ আল্লাহকে সৃষ্টি করেছে তাদের সংখ্যা নগন্য। ৮০% এর বেশী মানুষ বলছে আল্লাহ/আল্লাহ জাতীয় কেউ মানুষ সৃষ্টি করেছে।
বর্তমান প্রজন্ম ই এখন ধর্ম নিয়ে ভাবেনা। সামনের প্রজন্ম আরো কম ভাববে।
বর্তমানেই ধর্ম এখন সমাজিক রীতির মতন পালন করে। বাবা দাদার ধর্ম ছাড়তে পারেনা বলে।
আস্তে আস্তে মানুষ বুঝতে পারছে যে ধর্ম মানুষকে নিয়ন্ত্রনের জন্য এক তরিকা মাত্র।
আপনার চারপাশে কত ভাগ মানুষ সত্যিকারের ধর্ম চিন্তা করে, পালন করে নিজের জীবনে? ৫% মানুষ কি দেখতে পান আপনার চারপরাশে। যদি তা করতো তবে দেশে এতো দূনিতি অনিয়ম থাকতো না।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর জান্নাতের জন্য প্রয়োজন ১% মানুষ। তেমনটা আছে বলেই মনে হয়।
১৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০০
নতুন বলেছেন: তাহলে ৯৯% মানুষেরই কি সৃস্টিকতার মুখাপেক্ষী হবার দরকার আছে কি?
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১% এর মধ্যে থাকার চেষ্টা অনেকেই করে, তবে যোগ্যতার অভাবে অনেকেই তাতে সফল হয় না।
১৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১% এর মধ্যে থাকার চেষ্টা অনেকেই করে, তবে যোগ্যতার অভাবে অনেকেই তাতে সফল হয় না।
সেই জামানা এখন নাই ভাই।
মানুষ এখন আর আগের মতন অদৃশ্য ক্ষমতায় বিশ্বাসী না।
তবে আপনার ইমানী জজবা ভালো, আপনি যেই বিশ্বাসে সাছন্দ বোধ করেন সেটাই আপনার জন্য ভালো।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি মনে করেন ১% লোক অদৃশ্য আল্লাহর ক্ষমতায় বিশ্বাস করেন না? যদি আপনি এমনটা মনে করে থাকেন তাহলে আপনার এমন মনে করা সঠিক নয়।
১৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
রানার ব্লগ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার সকল নাম মানুষের সৃষ্টি ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেটা আপনার ধারণা, বাস্তবতা এর থেকে ভিন্ন।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৭:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: মানুষ যে আল্লাহ আল্লাহ করে এটা আমরা শুনতে পাই।কিন্তু আল্লাহ যে মানুষকে তার বক্তব্য পাঠান সেটা আমরা শুনতে পাই না।