নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
পুতিনের সৈন্য বাইডেনের মিত্র ইউক্রেনের ভিতরে ঢুকে বসে থাকা মানে বাইডেন পুতিনের চেকে পড়া। অত:পর পুতিনের চার চাল বেলারুশ, চেচেন, ইরান ও আফগান। গতকাল সেলুনে সেভ করতে গিয়ে শুনি এক নিরিহ নাগরিক ইউক্রেনের বেকায়দায় পড়া নিয়ে কথা বলছে। একজন বলেছে জেলেনেস্কির উচিৎ ছিল বিনাযুদ্ধে রাশিয়াকে ইউক্রেন প্রদান করা। জেলেনেস্কির উপর জনতার ক্ষোভের কারণ বাংলাদেশের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি।
মুসলিম ভাই-বেরাদর পুতিনের পক্ষে থাকায় এবং জেলেনেস্কির পক্ষে ইহুদী থাকায় বাংলাদেশী নিরিহ মুসলিম নাগরিকগণ পুতিনের পক্ষে।বাংলাদেশী নিরিহ হিন্দু নাগরিক এ বিষয়ে নিরব।
পুতিন বাহিনী যেন ইউক্রেনে ঢুকতে না পারে বাইডেনকে এমন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। আর পুতিনের চার চালের পাল্টা ব্যবস্থা বাইডেনের ক্ষেত্রে দৃশ্যমান নয়। সংগত কারণে কেজিবির নিকট সিআইএকে কোন ঠাঁসা দেখা যাচ্ছে। সুতরাং ইউক্রেন যুদ্ধে বাইডেনের পরাজয়ের আশংকা তৈরী হয়েছে বলে নিরিহ বাংলাদেশী দর্শকগণ মনে করে। তারা বলছে জেলেনেস্কি অযথাই যুদ্ধ করছে। এতে তার ক্ষয়-ক্ষতি বাড়া ছাড়া মূলত কোন লাভ নেই।
বিজ্ঞ ব্লগার শাহ আজিজ বলেছেন ক্রেমলিন জেগে থাকলেও হোয়াইট হাউজ ঘুমিয়ে নেই। তো তারা জেগেথেকে কোন মাছি তাড়াচ্ছে? আরে এ তো মৌমাছি। এতো হুল ফুটিয়ে ইউক্রেনের সব মধু লুটে নিতে এসেছে। ইহুদী যে পক্ষে থাকে অনেক মুসলিম তার বিপরীত পক্ষে থাকে। এক্ষেত্রে তারা ন্যায়-অন্যায়ের হিসাব করে না। সেজন্য কিছু মুসলিম পক্ষ লুটেরা পুতিন পক্ষে রয়েছে।
ইউক্রেনের বিশাল সম্পদ রাশিয়ার প্রয়োজন। লোভ থাকলেও আমেরিকা তাতে ভাগবসাতে পারছে না। ইউক্রেন জিতলে আমেরিকা ঋণের মাসুল হিসাবে কিছু পেত। কিন্তু ইউক্রেনের জিতার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। ইউক্রেনের নাগরিকগণ এর মধ্যে রিফিউজি হয়ে দেশে দেশে ফিরছে। অস্ত্রবল কম থাকায় তাদের এমন দূরবস্থা। ভবিষ্যতে ইউক্রেনের জন্য কি অপেক্ষা করছে, পরাধীনতা? ফিলিস্তিনিরা সেই কষ্টে ভুগছে বহুকাল। আমাদের স্বাধীনতা চিরজীবি হোক।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোনভাবে যুদ্ধটা থেমে গেলেই ভালো হয়।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
শাহ আজিজ বলেছেন: চীন এক নতুন কূটনৈতিক খেলায় মগ্ন । এই খেলা ইউক্রেনকে বাচাতে নয় বরং নিজের ব্রিক্স এর রেলপথ জোরদার করা , বাজারের সীমানা আরো বাড়িয়ে নেয়া । সে সবচে অসাধ্য সাধন করেছে সউদ আর আয়াতুল্লাহদের হাত মিলিয়ে দিয়ে । গতকাল নৌ যুদ্ধ জাহাজ নিমিতজ কোরিয়ার উপকুলে এসে চর্চা শুরু করেছে । তার আগেরদিন কিম দুইখানি ব্যালাসটিক মিসাইল ছুড়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে । পুতিন কিমের কাছে অস্ত্র চেয়েছে খাদ্যের বিনিময়ে । কিমকে ভয় দেখাতেই নিমিতজ এর আগমন । গোটা বিষয়কে হাতে রেখেছে পিকিং । হয়ত স্থানীয় পর্যায়ে যুদ্ধ ছাড়া ব্যাপক কোন যুদ্ধ হবে না । লাভবান শি । দেখা যাক ওয়াশিংটন কোন কার্ড খেলে এবার ।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পুতিনের খেলাটা দাবা বলেই মনে হচ্ছে। বাইডেন তাস নিয়ে বসে থাকলে তাসের ঘরের মত উড়ে যাবে।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বিভিন্ন কারণেই আমেরিকা ঠিক এই মহুর্তে কিছুটা ব্যকফুটে আছে এটা সত্য। সামরিক দিক দিয়ে রাশিয়া অনেক শক্তিশালী তাই পুতিনকে রুখা খুব একটা সহজ কাজ হবে নাা। গত সাপ্তাহে বেলারুশে পুতিন কৌশলগত পারমানবিক অস্ত্র মোতায়েনের ঘোষণার পর আমেরিকা তেমন কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় নি যা খুবই সন্দেহ জনক ঠেকেছে আমার কাছে এছাড়া দুই/তিন দিন আগে রাশিয়া থেকে সমস্ত আমেরিকান নাগরিকদের বের হয়ে যাওয়ার ঘোষণা সে সন্দেহকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। খুব সম্ভবত ন্যাটো রাশিয়ার উপর হামলার গোপন পরিকল্পনা করছে।
আফগানিস্তান থেকে আমেরিকা যখন তাড়াহুরো করে তাদের সৈন্যদের উঠিয়ে নিলো তখনই আমি সন্দেহে করেছিলাম বিশ্বের কোথাও হয়তো বড় ধরণের যুদ্ধ শুরু হতে যাচ্ছে, ঠিক তার দিন মাস পর আমেরিকা ঘোষণা করলো রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে, বাঙালী আম পবলিক তা হেসেই উড়িয়ে দিলো। তারও কয়েকমাস পর দেখা গেলো রাশিয়ান সেনাবাহিনী ধীরে ধীরে ইউক্রেনের বর্ডারে দিকে জড়ো হচ্ছে্। সে সময়ে প্রায় প্রতিদিনই আমেরিকা রাশিয়ান হামলার ব্যাপারে ইউক্রেনকে সতর্ক করে আসছিল আর পুতিন বার বার তা প্রত্যাখান করে আসছিল, পুতিনর ভাষ্য ছিল "ইউক্রেনে হামলা করার কোন ইচ্ছে আমাদের নেই, আমেরিকাই বরং অতি উৎসাহী হয়ে উত্তেজনা বাড়াচ্ছে" যুদ্ধের আগের দিনও রাশিয়া দাবী করেছিল, নিজেদের মাটিতে আমরা সেনা যেখানে খুশি সেখানে মুভ করাতে পারি, ইউক্রেনে হামলা করার কোন ইচ্ছে আমাদের নেই। এরপরের ঘটনা আমরা সবাই জানি।
উপরোক্ত ঘটনার পর থেকে পুতিনকে আমি কাপুরুষ হিসেবেই মনে করি।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পুতিনের কাজ পুতিন করেছে হামলা করেছে ইউক্রেনে। তাই বলে পুতিনকে কিছু বলা কি আমেরিকার শোভা পায়?
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী কমেন্ট ব্যানে আছেন। তাই যা মন চায় লিখতে থাকুন। ভুলভাল লিখলেও বলার কেউ নেই।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আকাশেতে লক্ষ তারা চাঁদ শুধু একটারে!
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পুতিনকে করা এটা চেক দিসে বইডেন: অবশেষে ন্যাটো জোটে ফিনল্যান্ডের যোগদানের চুরান্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলো কিছুদিন পর সুইডেনও যোগ দিচ্ছে, ধীরে ধীরে রাশিয়াকে ঘিরে ফেলা হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:১০
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার পোষ্টে সবথেকে বেশি যে মন্তব্য করতো তিনি নেই।তাই বেচে গেছেন।তিনি এই বিষয়ে ভালো জানাশুনা লোক ছিলেন।
আমি কিন্তু কখনো শুনিনাই,রাশিয়া উইক্রেন দখল করতে চায়।প্রথমে রাশিয়া চেয়েছিল,রুশভাষাভাষি লোকদের যেনো অন্যায় ভাবে নির্যাতন করা না হয়।যেটা ইউক্রেন অনেক দিন থেকে করে আসছিল।
তারা নির্যাতন বন্ধ না করায় রাশিয়া ঘোষনা দিয়ে,তাদের আর্মিকে দুর্বল করতে বিশেষ অপারেশন চালায়।তাতে তারা মোটামুটি সফল হয়।কিন্তু আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন অর্থ ও অস্ত্রদিয়ে সাহায্য করায় যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যাংয।
যুদ্ধে দুই পক্ষের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে।আমার ধারনা রাশিয়ার ক্ষতি হয়েছে অনেক বেশি।কারন রাশিয়া আক্রমনে ছিলো।রাশিয়ার ব্রিজে আক্রমন করায় যুদ্ধ অন্য দিকে মোড়নেয়।রাশিয়া ধংসে মেতে উঠে।নির্বিচারে তাদের স্থাপনায় আক্রমন করে নষ্ট করে দেয়।
এখন সমযোতার চেষ্টা চলছে এবং মনে হয় একটা সমযোতা হবে।