নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
মহাজগতের প্রাথমিক অবস্থার পূর্বাবস্থা নিয়ম অনুযায়ী শূন্য ছিল। সেই শূন্যকে পূর্ণ করার দৌড়ে শক্তি এগিয়ে ছিল। কারণ বস্তুর চেয়ে শক্তির গতি বেশী। সুতরাং শক্তিসমূহ শূন্যকে পূর্ণ করে দিল। তবে শূন্যতে শক্তি সমূহকে আলাদা করার মত কিছুই না থাকায় শক্তিসমূহ একত্রিত হয়ে সর্বশক্তিমান হলেন। শূন্যতে বস্তুর পূর্ণ করার মত কোন স্থান থাকলো না। সর্বশক্তিমান তখন বস্তু সমূহ ও সসীম শক্তি সমূহকে সৃষ্টি করে নিজ দখলীয় এলাকায় স্থান দিলেন। তবে তিনি এদেরকে নশ্বর করে দিলেন, কিন্তু তিনি নিজে অবিনাশী থাকলেন। অবিশ্বাসীরা এ সাধারণ হিসাবের বিষয়টা না দেখেই এটা অবিশ্বাস করে বলে তাদেরকে অন্ধ অবিশ্বাসী বলে। আর বিশ্বাসীরা এ সাধারণ হিসাবের বিষয়টা দেখে বিশ্বাস করে বলে তাদেরকে অন্ধ বিশ্বাসী বলার কোন সুযোগ নেই।
চোর ভালো মানুষকেও চোর মনে করে। কারণ সে নিজে চোর বলে অন্যদেরকে ভালো মানুষ ভাবতে পারে না। সেকারণে অন্ধ অবিশ্বাসীরা বিশ্বাসীদেরকে অন্ধবিশ্বাসী বলে তারা নিজেরা অন্ধ অবিশ্বাসী হওয়ার কারণে। তারা নিজেদেরকে যথেষ্ট জ্ঞানী মনে করে। অথচ সর্বশক্তিমান সংক্রান্ত তাদের জ্ঞান শূন্যের কোটায়। এদের এ বেহাল দশার কারণ হলো পাপ। তারা মনে করতে চায় পাপের কারণে তাদের শাস্তি হবে না। কারণ তারা মনে করে সর্বশক্তিমান নেই। সুতরাং কেউ তাদেরকে শাস্তি দিবে না। তারা বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে। তাহলে সর্বশক্তিমান এমনি এমনি হলেন না কেন? সর্বশক্তিমান নিরাকার, অথচ বস্তুর আকার আছে। সুতরাং বস্তুর চেয়ে সর্বশক্তিমানের এমনি এমনি হওয়া সহজ। আর হয়েছেও সেইটা। সর্বশক্তিমান বললেন তারপর কোন কিছু হতে চাইলেও তিনি তাদেরকে বিলিন করে নিজে বাকী থাকলেন। তারপর তিনি নিজের মত করে সব কিছু সৃষ্টি করলেন।
সর্বশক্তিমান বললেন, মহাজগতের শৃঙ্খলা দেখে তাঁকে অনুভব করা যায়। আর এভাবেই তাঁকে বিশ্বাস করতে হবে। তাঁকে ঠিকঠাক বিশ্বাস না করলে তিনি শাস্তির ঘোষণা দিয়েছেন। এ সংক্রান্ত বার্তা তিনি মোহাম্মদের (সা.) নিকট পৌছে দিয়েছেন। মোহাম্মদ তাঁকে খুশী রাখতে তাঁর কষ্টকর ইবাদত করলেন। তিনি প্রতারক হলে আরবগণ তাঁর ইবাদতে ত্রুটি পেতেন। সেটা না পাওয়ার কারণে আরবগণ মোহাম্মদের (সা.) কথা বিশ্বাস করলেন। তারপর পারসিক ও রোমানগণও তাঁর কথা বিশ্বাস করলেন। এখন সরা বিশ্বে মোহাম্মদের কথায় বিশ্বাসী আছে। মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, তিনি ও তাঁর অনুসারীদেরকে আল্লাহ সাহায্য করেন। বিষয়টা বাস্তব হিসাবে দেখা গেছে। মোহাম্মদ (সা.) ও তাঁর অনুসারীরা একটা সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করেছিল, যা তেরশত বছর টিকে ছিল। মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, তাঁর অনুসারীরা বিশ্ব জয় করবে। মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীরা এখন সে অপেক্ষায় আছে। এত ঘটনার পর অন্ধ অবিশ্বাসীরা হাস্যকরভাবে মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীদেরকে অন্ধবিশ্বাসী কেমন করে বলে? বিষয়টা অন্ধ চক্ষুষ্মানকে অন্ধ বলার মত। কারণ নিজে অন্ধ হওয়ার কারণে সে অন্ধ চক্ষুষ্মানের চক্ষু দেখতে না পেয়ে চক্ষুষ্মানকে অন্ধ বলে বসে।
১৩ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর নিকট থেকে অনেক সাহায্য সহযোগিতা পাই সেজন্য তাঁর কাজে উৎসাহ বেশী। কিয়েক দিন আগেও তেষট্টি লক্ষ টাকা পেলাম। তার আগে পেয়েছি তেত্রিশ লক্ষ টাবা। সামনে আরো ত্রিশ লক্ষ টাকা পাওয়ার কথা। টাকা গুলো এমনভাবে পাচ্ছি যেন টাকা গুলো আল্লাহই দিচ্ছেন।
২| ১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:৫১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার ধর্মীয় পোস্টগুলো বড়ই আজগুবী হয়। আপনি কোটি টাকা পাচ্ছেন দেখে ধর্মের কাজে উৎসাহী, আল্লাহকে ধন্যবাদ দিচ্ছেন। অপর দিকে কোটি মানুষ আজ রাতে খাবারের অভাবে না খেয়ে ঘুমাচ্ছে, দু-বেলা অন্য জুটছে না, অনেকে তো সন্তানের দূধ কেনার টাকা জোগাড় করতে না পেরে বাধ্য হয়ে চুরি করছে। পৃথিবীতে দূর্দশাগ্রস্থ মানুষের সংখ্যাই বেশী, সুতরাং এরা স্রষ্টাকে দোষারোপ করতেই পারে। আপনি যেমন স্রষ্টাকে ধন্যবাদ দিচ্ছেন ঠিক তেমনই তারাও স্রষ্টাকে দোষারোপ করার অধিকার রাখে। আপনার থেকে তাদের সংখ্যা এই পৃথিবীতে ঢের বেশি।
১৪ ই মে, ২০২৩ ভোর ৫:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্যাক, আপনার কথা প্রায় ভুলেই গেছিলাম। আবার মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। কারো শুধু দোষই দেখতে হয় না, গুণটাও দেখতে হয়।
৩| ১৪ ই মে, ২০২৩ ভোর ৫:০৪
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে প্রতিনিধি মনোনিত করে গরিব লোকদের জন্য টাকাদেয় আর সেই টাকা আপনি ঠাকুর মার ঝুলির ভিতর
জমা রাখছেন।ডিভি জানতে পারলে খবর আছে।
১৪ ই মে, ২০২৩ ভোর ৫:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ডিবি কি ব্লগ পড়ে? যদি পড়ে তবে ডিবিকে বলব, সরকারকে যেন বলে ব্লগের জন্য কিছু অর্থ বরাদ্ধ করতে। মডুর চাকুরী সরকারী করতে। বাংলা ভাষার জন্য এ ব্লগটা দারুন জিনিস। ব্লগের ব্লগারগণ পুস্তক রচনা করে এদেশের সাহিত্য সমৃদ্ধ করছে। এরজন্য ব্লগ ও মডু সরকারের সৃদৃষ্টি পেতেই পারে।
৪| ১৪ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০৯
নতুন বলেছেন: মহাজগতের প্রাথমিক অবস্থার পূর্বাবস্থা নিয়ম অনুযায়ী শূন্য ছিল। সেই শূন্যকে পূর্ণ করার দৌড়ে শক্তি এগিয়ে ছিল। কারণ বস্তুর চেয়ে শক্তির গতি বেশী। সুতরাং শক্তিসমূহ শূন্যকে পূর্ণ করে দিল। তবে শূন্যতে শক্তি সমূহকে আলাদা করার মত কিছুই না থাকায় শক্তিসমূহ একত্রিত হয়ে সর্বশক্তিমান হলেন। শূন্যতে বস্তুর পূর্ণ করার মত কোন স্থান থাকলো না। সর্বশক্তিমান তখন বস্তু সমূহ ও সসীম শক্তি সমূহকে সৃষ্টি করে নিজ দখলীয় এলাকায় স্থান দিলেন। তবে তিনি এদেরকে নশ্বর করে দিলেন, কিন্তু তিনি নিজে অবিনাশী থাকলেন। অবিশ্বাসীরা এ সাধারণ হিসাবের বিষয়টা না দেখেই এটা অবিশ্বাস করে বলে তাদেরকে অন্ধ অবিশ্বাসী বলে। আর বিশ্বাসীরা এ সাধারণ হিসাবের বিষয়টা দেখে বিশ্বাস করে বলে তাদেরকে অন্ধ বিশ্বাসী বলার কোন সুযোগ নেই।
১) মহাজগত যদি শূন্যই থাকে তবে শক্তি গুলি কোথায় অবস্থান করছিলো?
২) মহাশূন্যে শক্তি কোথা থেকে আসলো?
৩) শক্তি সৃস্টি হয় না, রুপান্তিরিত হয় বলে প্রমান আছে ( বর্তমানে) তাহলে এই শক্তিগুলি আগে কি রুপে ছিলো?
৪) শক্তিগুলি কখন থেকে আক্রর্শন করা শুরু করলো?
৫) আপনি কি ভাবে কনফার্ম হলেন যে সর্বশক্তি একত্র হয়ে শূন্যস্থানে একত্রিত হয়েছে? এবং কোন শক্তি বাইরে ছিলো না?
৬) যদি ১টা শক্তি ও বাইরে থাকে তবে এই সৃস্টিকর্তাকে কি সবশক্তিমান বলা যাবে?
৭) সর্বশক্তি একত্র হয়ে কেন একক সত্যা সৃস্টি হলো?
৮) শূন্যে বস্তু কি ভাবে আসলো? বস্তু সৃস্টি করলো কে? ( কারন তখনো সর্বশক্তিমান সৃস্টি পুরো হয় নি!)
১৪ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১। মহাজগতের পূর্বাবস্থা শূন্য থাকায় তাতে বস্তু ও শক্তি কিছুই ছিল না।
২। মহাজগতের পূর্বাবস্থা শূন্য থাকায় এতে শক্তি কোথা থেকে আসলো এমন প্রশ্ন অবান্তর।
৩। শক্তি অস্তিত্বহীনতা থেকে অস্তিত্বে রূপান্তরিত হয়েছে। বস্তু স্থান ত্যাগে শক্তি লাগে। সেজন্য বস্তু অস্তিত্বহীনতার স্থান ত্যাগ করে এমনি এমনি অস্তিত্বের স্থানে আসতে পারেনি। সর্বশক্তিমাণ অস্তিত্ব লাভের পর তিনি শক্তি প্রয়োগ করে বস্তুকে অস্ত্বিহীনতা থেকে অস্তিত্বে এনেছেন।
৪। শূন্য অবস্থা পূর্ণ করতে শক্তির সময় লাগেনি। কারণ সর্বশক্তিমানের সাথে সময়কে একসঙ্গে হিসাব করা হয়। আর সময় মূলত কোন বস্তু নয়। কোন কিছুর স্থিতি কালকে সময় বলা হয়। সুতরাং এটা সর্বশক্তিমানের আগে থেকেই থাকা সম্ভব নয়। সেজন্য মহাকালকে সর্বশক্তিমানের সত্তাগত বিষয় বলা হয়।
৫। এমনি এমনি হওয়া রীতি সকল শক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ছিল। সুতরাং কোন শক্তির সর্বশক্তির বাইরে থাকার সুযোগ নেই। বস্তু এর বাইরে ছিল। কারণ শক্তির সহায়তা ছাড়া বস্তু স্থান ত্যাগ করে না।
৬। কোন শক্তি নিয়ম অনুযায়ী বাইরে না থাকায় সর্ব শক্তিমানকে সর্বশক্তিমান না বলে উপায় নেই।
৭। একক সত্তা হওয়ার কারণ সর্বশক্তিকে আলাদা করার মত শূন্যে কোন উপকরণ ছিল না। এটা অপারগতা সংক্রান্ত কারণ।
৮। সর্বশক্তিমাণ অস্তিত্ব লাভের পর তিনি বস্তুকে অস্তিত্ব হীনতার স্থান ত্যাগে সহায়তা করে তাদেরকে অস্তিত্বে স্থান প্রদান করেছেন। অস্তিত্বের এ স্থান কেড়ে নেওয়ার পর কেয়ামতে সকল বস্তু ও সসীম শক্তি বিলিন হবে। তখন আবার সর্বশক্তিমান একা বিদ্যমান থাকবেন।
৫| ১৪ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:২২
নতুন বলেছেন: ১। মহাজগতের পূর্বাবস্থা শূন্য থাকায় তাতে বস্তু ও শক্তি কিছুই ছিল না।
২। মহাজগতের পূর্বাবস্থা শূন্য থাকায় এতে শক্তি কোথা থেকে আসলো এমন প্রশ্ন অবান্তর।
যদি কোন শক্তি বা বস্তু না থাকে তবে সেটা কোথা থেকে এলো এটা খুবই গুরুব্তর্পর্ন প্রশ্ন। কারন তিনি আপনার সৃস্টিকর্তার আগেই বস্তু এবং শক্তি সৃস্টিকরেছেন।
কারন আপনার সৃস্টিকর্তার থিউরি বলে সৃস্টিকতা সৃস্টি না করলে কিছুই সৃস্টি হতে পারেনা।
৩। শক্তি অস্তিত্বহীনতা থেকে অস্তিত্বে রূপান্তরিত হয়েছে। বস্তু স্থান ত্যাগে শক্তি লাগে। সেজন্য বস্তু অস্তিত্বহীনতার স্থান ত্যাগ করে এমনি এমনি অস্তিত্বের স্থানে আসতে পারেনি। সর্বশক্তিমাণ অস্তিত্ব লাভের পর তিনি শক্তি প্রয়োগ করে বস্তুকে অস্ত্বিহীনতা থেকে অস্তিত্বে এনেছেন।
কিভাবে এই রুপান্তর হলো? এই রুপান্তরের পেছনের শক্তির যোগান কোথা থেকে এলো?
৪। শূন্য অবস্থা পূর্ণ করতে শক্তির সময় লাগেনি। কারণ সর্বশক্তিমানের সাথে সময়কে একসঙ্গে হিসাব করা হয়। আর সময় মূলত কোন বস্তু নয়। কোন কিছুর স্থিতি কালকে সময় বলা হয়। সুতরাং এটা সর্বশক্তিমানের আগে থেকেই থাকা সম্ভব নয়। সেজন্য মহাকালকে সর্বশক্তিমানের সত্তাগত বিষয় বলা হয়।
০ সেকেন্ডের আগে -১ সেকেন্ডে কি ঘটেছিলো যেই সময় থেকে সৃস্টিকর্তার শুরু হলো? তখন ঐ ইভেন্টের জন্য শক্তি কোথা থেকে এলো? কারন তখন সৃস্টিকর্তা ছিলো না!
৫। এমনি এমনি হওয়া রীতি সকল শক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ছিল। সুতরাং কোন শক্তির সর্বশক্তির বাইরে থাকার সুযোগ নেই। বস্তু এর বাইরে ছিল। কারণ শক্তির সহায়তা ছাড়া বস্তু স্থান ত্যাগ করে না।
৬। কোন শক্তি নিয়ম অনুযায়ী বাইরে না থাকায় সর্ব শক্তিমানকে সর্বশক্তিমান না বলে উপায় নেই।
কে এই রীতি বানালো? কেন আমি ধরে নেবো যে সকল অর্থ ১০০% শক্তি এই রীতি অনুসরন করবে? দুনিয়া এবং মহাবিশ্বের কোন কিছুই ১০০% অনুসরন করেনা। এই মহাবিশ্বের সবই এলো মেলো হতে পছন্দ করে। যদি সকল কিছুই একই ছন্দ অনুসরন করে তবে নতুন কিছুই সৃস্টি হবে না। দুনিয়ার সকল কিছুই এলোমেলো হতে পছন্দ করে।
৮। সর্বশক্তিমাণ অস্তিত্ব লাভের পর তিনি বস্তুকে অস্তিত্ব হীনতার স্থান ত্যাগে সহায়তা করে তাদেরকে অস্তিত্বে স্থান প্রদান করেছেন। অস্তিত্বের এ স্থান কেড়ে নেওয়ার পর কেয়ামতে সকল বস্তু ও সসীম শক্তি বিলিন হবে। তখন আবার সর্বশক্তিমান একা বিদ্যমান থাকবেন।
বস্তু কিভাবে অস্তিত্ব হীন অবস্থায় থাকতে পারে? বস্তু হতে হলে তার অস্তিত্ব থাকতে হবে। অস্তিত্ব না থাকলে তাকে বস্তু বলা যাবেনা। তাই সৃস্টিকর্তার আগেই কি বস্তুর অস্তিত্ব ছিলো?
১৪ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: # সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন সসীম সকল কিছুকে। এমনি এমনি হয়েছেন অসীম সৃষ্টিকর্তা। কেউ সেীমা দেয়নি বলে তিনি অসীম হয়ে গেলেন। সীমা না দিলে হয় না বলে সকল সসীমকে সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করতে হয়েছে।
# শক্তির রূপান্তর এমনি এমনি হওয়া ছাড়া কোন উপায় ছিল না। কারণ তখন কিছুই ছিল না। সসীম এমনি এমনি হয় না। কারণ সীমা দান করতে হয়। সেজন্য সীমা দান ছাড়া শুধুমাত্র অসীম হয়েছেন।
# যা ঘটার তা শূন্য সেকেন্ডে ঘটেছে। শূন্যে কিছু না থাকায় তা’ এমনি এমনি হওয়া বাধ্যতা মূলক ছিল। তবে সেই এমনি এমনি শুধুমাত্র অসীম হয়েছে। তা কিছুত্ই সসীম ছিল না। কারণ সসীমের আগে এর সীমাদাতা থাকাও বাধ্যতা মূলক।
# মহাজগতের শৃঙ্খলা এর এলোমেলো ধারা অস্বীকার করে।
# তখন ব্স্তু সৃষ্টিকর্তার চিন্তা ও চেতনায় বিদ্যমাণ ছিল।
৬| ১৪ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:০১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: # সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন সসীম সকল কিছুকে। এমনি এমনি হয়েছেন অসীম সৃষ্টিকর্তা। কেউ সেীমা দেয়নি বলে তিনি অসীম হয়ে গেলেন। সীমা না দিলে হয় না বলে সকল সসীমকে সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করতে হয়েছে।
এই এমনি এমনি হওয়ার আইডিয়াটা কোথায় পেলেন? যদি কোন ১টা কিছু এমনি এমনি হতে পারে তবে পরে ২য়, ৩য় কিছুও এমনি এমনি হতে পারে।
যদি এমনি এমনি ১জন সৃস্টিকর্তা হতে পারে তবে ২য় সৃস্টিকর্তাও এমনি এমনি হতে পারে।
হয়তো মিল্কিওয়ের সৃস্টিকতা একজন এন্ডোমিলা গ্যালাক্সির সৃস্টিকর্তা আরেক জন। তারা চুক্তি করে দুইজন দুই গ্যালাক্সির দেখাশুনা করে....
# মহাজগতের শৃঙ্খলা এর এলোমেলো ধারা অস্বীকার করে।
মহাজতের কোন কিছুই শৃঙ্খলা নয়। কোন শৃঙ্খলা জিনিসে বিশৃঙ্খল হয় না। শৃঙ্খলাতা না ভাংলে নতুন কোন কিছু সৃস্টি হয় না।
১৪ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: # কিছুই যেখানে নেই সেখানে আপনি সৃষ্টিকর্তা কোথায় পাবেন?
# সীমা দাতা না থাকায় এমনি এমনি হওয়া সকলে অসীম হবে। সীমা দাতা না থাকায় এমনি এমনি হওয়া সকল অসীম একত্রে মিশে একজন অসীম হবেন। শৃঙ্খলা সংক্রান্ত আপনার ধারণাটি সঠিক নয়।
৭| ১৪ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৪
নতুন বলেছেন: # তখন ব্স্তু সৃষ্টিকর্তার চিন্তা ও চেতনায় বিদ্যমাণ ছিল।
যেই মূহুত্বে সৃস্টিকতা আভিবৃত হলেন তার আগের সৃস্টিকর্তার চিন্তা এবং চেতনা থাকতে পারেনা। তাই সৃস্টিকর্তা কোথা থেকে এই বস্তু সৃস্টির উপাদান পেলো?
আপনি বলেছেন সকল শক্তি সৃস্টিকতায় বিলিন হয়েছে। তাই বস্তু কি সৃস্টিকর্তার অংশ?
১৪ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বস্তু সৃষ্টি কর্তার অংশ নয়। কারণ সৃষ্টিকর্তায় বস্তু আছে শক্তি রূপে এবং অসীম রূপে। আর অসীমের অংশ হয় না। কারণ অসীম হলো একক এবং অবিভাজ্য। সকল বস্তুই শক্তিরূপে সৃষ্টিকর্তার সত্তায় বিদ্যমাণ এবং তারা সর্বমক্তিমাণের সত্ত্বাগত। সেজন্য সর্বশক্তিমানকে নিরভাব বলা হয়।
৮| ১৪ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬
নতুন বলেছেন: # মহাজগতের শৃঙ্খলা এর এলোমেলো ধারা অস্বীকার করে।
মহাজতের কোন কিছুই শৃঙ্খলা নয়। কোন শৃঙ্খলা জিনিসে বিশৃঙ্খল হয় না। শৃঙ্খলাতা না ভাংলে নতুন কোন কিছু সৃস্টি হয় না।
.
শৃঙ্খলা সংক্রান্ত আপনার ধারণাটি সঠিক নয়।
আপনি বলছেন শক্তি নিজ স্থান ত্যাগ করে শুন্য পুরন করতে একত্র হয়েছে। <<< ঐ শক্তিগুলি শৃঙ্খলা ভেঙ্গেছে বলেই নতুন কিছু সৃস্টি হয়েছে। তাই আপনি সব কিছু শৃঙ্খল ভাবে রেখে নতুন কিছু কিভাবে সৃস্টিকরবেন?
একটা ডিম বাইরে থেকে ভেঙ্গেই অমলেট বানাতে হয়। ভেতর থেকে ভেঙ্গেই বাচ্চা বের হয়।
নতুন কিছু অর্থই হলো শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে নতুন বিন্নাসে আনা। তাই আপনার শৃঙ্খলা সংক্রান্ত আপনার ধারণাটি সঠিক নয়।
১৪ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশৃঙ্খলা হতে অনেক কিছু থাকতে হয়। যখন কিছু ছিলই না তখন বিশৃঙ্খলা কোথায় হবে? আর শক্তি সমূহকে হওয়ার পর পরস্পর আলাদাও করা যায়নি। সেজন্য তারা সব একত্রিত হয়ে এমনি এমনি শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান হয়েছেন।
৯| ১৪ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বস্তু সৃষ্টি কর্তার অংশ নয়। কারণ সৃষ্টিকর্তায় বস্তু আছে শক্তি রূপে এবং অসীম রূপে। আর অসীমের অংশ হয় না। কারণ অসীম হলো একক এবং অবিভাজ্য। সকল বস্তুই শক্তিরূপে সৃষ্টিকর্তার সত্তায় বিদ্যমাণ এবং তারা সর্বমক্তিমাণের সত্ত্বাগত। সেজন্য সর্বশক্তিমানকে নিরভাব বলা হয়।
সৃস্টিকর্তা অসীম/অবিভাজ্য হতে পারেনা।
দুটি জিনিসের মাঝে কোন যোগাযোগ হলে অবশ্যই কিছু আদান প্রদান হতে হয়।
যখনই অসীম সৃস্টিকতা বস্তুকে কোন নির্দেশ দিবেন তখন তার কোন অংশ ঐ বস্তুর কাছে পৌছতে হবে, অর্থ আপনার সৃস্টিকর্তা ১ ইউটিন হারাবেন। তিনি ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাবেন। তিনি যেহেতু কারুর মুখাপেক্ষীনা তাই তিনি কিছু গ্রহনও করবেন না।
আপনি বলেছেন যে শুরুতে সকল শক্তি একত্রিত হয়েই সৃস্টিকতায় বিলিন হয়েছে তাই নতুন করে কোন উইনিট সৃস্টিকর্তা পাবেন না।
তাই অসীম সৃস্টিকর্তার আইডিয়া আপনি কিভাবে ধরে রাখবেন???
১৪ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অসীম মানে অফুরন্ত। এর অসীমত্ব কখনই খর্ব হয় না।
১০| ১৪ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিশৃঙ্খলা হতে অনেক কিছু থাকতে হয়। যখন কিছু ছিলই না তখন বিশৃঙ্খলা কোথায় হবে? আর শক্তি সমূহকে হওয়ার পর পরস্পর আলাদাও করা যায়নি। সেজন্য তারা সব একত্রিত হয়ে এমনি এমনি শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান হয়েছেন।
যখন শক্তিকে শূন্য পুরন করতে এগিয়ে আসতে শুরু করলো তখনই বিশৃঙ্খলা শুরু হলো। তাহলে সৃস্টিকর্তার শুরুটাই বিশৃঙ্খলার শুরু বলতে পারি কি?
১৪ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব একত্রে মিলে একজন হয়ে গেলে বিশৃঙ্খলা কোথায় হলো? বিশৃঙ্খল হওয়ার সুযোগ তো থাকেনি।
১১| ১৪ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অসীম মানে অফুরন্ত। এর অসীমত্ব কখনই খর্ব হয় না
মহাজগতের প্রাথমিক অবস্থার পূর্বাবস্থা নিয়ম অনুযায়ী শূন্য ছিল। সেই শূন্যকে পূর্ণ করার দৌড়ে শক্তি এগিয়ে ছিল। কারণ বস্তুর চেয়ে শক্তির গতি বেশী। সুতরাং শক্তিসমূহ শূন্যকে পূর্ণ করে দিল।
আর যদি কোন কিছু শূন্য ছিলো বলেন তবে সেটার একটা আয়াতন ছিলো।
আবার যদি বলেন শক্তিসুমহ শূন্যকে পূর্ন করে দিল= পূর্ন করে দেওয়া অর্থ একটা আয়াতন বা পরিমাপ সম্র্পন হওয়া। তাহলে সৃস্টি কর্তা কিভাবে অসীম হলেন?
১৪ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা আবদ্ধ কোন কিছুর মধ্যকার কোন শূন্য নয়। এ শূন্যে আবদ্ধ করার মত কিছু না থাকায় এটা অসীম শূন্য। সুতরাং অসীম শূন্যকে যে পুরণ করবে সে অসীম হবে। এখানে তো নিয়মের বাইরে কিছু বলা হচ্ছে না। আপনি এটাকে সসীম করছেন কোন সীমা দিয়ে? সীমা যখন দিচ্ছেনই তবে এর চৌহদ্দি বলে দিন। আর চৌহদ্দি যখন বলা যাচ্ছে না তবে আর এখানে অসীম না মেনে উপায় কি?
১২| ১৪ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২০
নতুন বলেছেন: নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিশৃঙ্খলা হতে অনেক কিছু থাকতে হয়। যখন কিছু ছিলই না তখন বিশৃঙ্খলা কোথায় হবে? আর শক্তি সমূহকে হওয়ার পর পরস্পর আলাদাও করা যায়নি। সেজন্য তারা সব একত্রিত হয়ে এমনি এমনি শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান হয়েছেন।
যখন শক্তিকে শূন্য পুরন করতে এগিয়ে আসতে শুরু করলো তখনই বিশৃঙ্খলা শুরু হলো। তাহলে সৃস্টিকর্তার শুরুটাই বিশৃঙ্খলার শুরু বলতে পারি কি?
লেখক বলেছেন: সব একত্রে মিলে একজন হয়ে গেলে বিশৃঙ্খলা কোথায় হলো? বিশৃঙ্খল হওয়ার সুযোগ তো থাকেনি।
সৃস্টিকর্তার শুরুটাই তো বিশৃঙ্খলা দিয়ে শুরু। তারপরে যদি বলেন বস্তুকে সসীম বানানো। সেখানেও বিশৃঙ্খলা ....
গ্যালাক্সি, নিহারিকা, সূর্য, পৃথিবি, একের পরে একে শুরু এবং চলতে থাকা পরিবর্তনের নামই তো বিশৃঙ্খলা ।
এখন আপনি বললেন<< সর্বশক্তিমান বললেন, মহাজগতের শৃঙ্খলা দেখে তাঁকে অনুভব করা যায়। আর এভাবেই তাঁকে বিশ্বাস করতে হবে। তাঁকে ঠিকঠাক বিশ্বাস না করলে তিনি শাস্তির ঘোষণা দিয়েছেন।
সবাই তো চারিপাশে অনেক বিশৃঙ্খলা দেখতে পায়। এই বিশৃঙ্খলার জন্যই বিশ্বে মানুষ এতো কস্ট করে। তাহলে সৃস্টিকতা কি শৃিঙ্খলা আনলো???
১৪ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৬৭ মুলক, ৩ নং আয়াত ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তিনি সৃষ্টি করেছেন স্তরে স্তরে সপ্তাকাশ। দয়াময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোন খুঁত দেখতে পাবে না। আবার দেখ, কোন ত্রুটি দেখতে পাও কি?
৪। অত;পর তুমি বারবার দৃষ্টি ফিরাও, সেই দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
* আপনি শৃঙ্খলাকে বিশৃঙ্খলা দেখছেন। আপনার দৃষ্টিতে ঝামেলা আছে।
সূরাঃ ৬৭ মুলক, ৮ নং আয়াত হতে ১১ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। রোষে জাহান্নাম যেন ফেটে পড়বে। যখনই তাতে কোন দলকে নিক্ষেপ করা হবে, তাদেরকে রক্ষীরা জিজ্ঞেস করবে, তোমাদের নিকট কি কোন সতর্ককারী আসেনি?
৯। তারা বলবে, অবশ্যই আমাদের নিকট সতর্ককারী এসেছিল। আমরা তাকে মিথ্যাবাদী গণ্য করেছিলাম এবং বলেছিলাম, আল্লাহ কিছুই নাযিল করেননি, তোমরাতো মহাবিভ্রান্তিতে রয়েছো।
১০। আর তারা আরও বলবে যদি আমরা শুনতাম অথবা বিবেক বুদ্ধি প্রয়োগ করতাম তাহলে আমরা জাহান্নামবাসী হতাম না।
১১। তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। অভিশাপ জাহান্নামীদের জন্য।
* বিবেক খাটালে দেখবেন, আল্লাহ মানুষের দায়িত্বে যা ছেড়ে দিয়েছেন বিশৃঙ্খলা সেখানে। মহাবুদ্ধিমাণ সৃষ্টিকর্তাকে আপনি দোষ স্বীকার করাতে পারবেন না। সুতরাং অবশেষে দোষ আপনাকেই স্বীকার করতে হবে।
১৩| ১৪ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটা আবদ্ধ কোন কিছুর মধ্যকার কোন শূন্য নয়। এ শূন্যে আবদ্ধ করার মত কিছু না থাকায় এটা অসীম শূন্য। সুতরাং অসীম শূন্যকে যে পুরণ করবে সে অসীম হবে। এখানে তো নিয়মের বাইরে কিছু বলা হচ্ছে না। আপনি এটাকে সসীম করছেন কোন সীমা দিয়ে? সীমা যখন দিচ্ছেনই তবে এর চৌহদ্দি বলে দিন। আর চৌহদ্দি যখন বলা যাচ্ছে না তবে আর এখানে অসীম না মেনে উপায় কি?
যখন আপনি পূর্ন করেছে বলবেন তখনই তো জিনিসটা আর অসীম রইলো না। যেমন π বা pi এটাকে অসীম নম্বার বলে কারন যতোই হিসাব করবেন শেষের সংখ্যার পরে আরো সংখ্যা পাবেন... যখন এর কতটা ডিজিট আছে বলতে পারবো তখন তার অসীম থাকবেনা।
তাই যদি বলেন সকল শক্তি অসীম শূন্যকে পূর্ন করেছৈ তবে আপনি একটা লিমিট দিয়ে দিলেন। আর যদি পূর্ন না করতে পারে তবে র্সসস্টিকর্তাও পরিপূর্ন না। যে শক্তি পরিপূর্ন না তাকে কিভাবে অসীম/সর্বশক্তি বলবেন?
১৪ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সম পতিত হওয়ার উপপাদ্য নিশ্চয়ই নীচের ক্লাশে পড়েছেন। তো অসীমে যে সমপতিত হয় সে সসীম কেমন করে হয়? অন্তত গাণিতিক বিজ্ঞান তার সসীমত্ব স্বীকার করবে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:১১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি ধর্মের বাইরে গিয়ে কিছু ভাবতে পারেন না?