নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
হযরত মোহাম্মদকে (সা.) তাঁর দেশবাসী বিশ্বস্ত খেতাব দিয়ে ছিলো। সেজন্য তাঁর নিকট জনেরা খুব সহজে তাঁর নবুয়তের কথা বিশ্বাস করে। কিন্তু নবুয়তের কথা বলায় এতদিন যারা তাঁর কথা বিশ্বাস করতো তাদের অধিকাংশ লোক তাঁর কথা অবিশ্বাস করে বসে। অবিশ্বাসীরা হযরত মোহাম্মদ (সা.) ও তাঁর অনুসারীদের উপর অকথ্য নির্যাতন চালায়। বাধ্য হয়ে হযরত মোহাম্মদ (সা.) নবুয়তের তের বছরের মাথায় অনুসারীদের নিয়ে দেশ ত্যাগ করেন। তখন অবিশ্বাসীরা সংকিত হয়ে তিনি শক্তিশালী হওয়ার পূর্বেই তিনি ও তাঁর অনুসারীদের নিশ্চিহ্ন করতে তাঁদেরকে আক্রমণ করে বসে। হানাদারদের তিন ভাগের একভাগ জনবল নিয়ে হযরত মোহাম্মদ (সা.) হানাদারদের পরাজিত করে তাদের সংকা আরো বাড়িয়ে দেন। জয়ের কারণ হিসাবে হযরত মোহাম্মদ (সা.) বলেন, আল্লাহ তাঁকে সাহায্য করেছেন। তারপর অবিশ্বাসীরা তাঁর বিরুদ্ধে আরো বহুবার যুদ্ধ করে পরাজিত হয়। অবশেষে হযরত মোহাম্মদ (সা.) ছেড়ে যাওয়া নিজের দেশ জয় করেন। মাত্র দশ বছরে তিনি একটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর অনুসারীগণ সেই সাম্রাজ্যের আয়তন দেড় কোটি বর্গ কিলোমিটারে পরিণত করে যা সাড়ে তেরশ বছর টিকে থাকার পর বিলুপ্ত হলেও তাঁর অনুসারীরা সাতান্নটি দেশ শাসন করছে। এদিকে হযরত মোহাম্মদের (সা.) অনুসারী সংখ্যা বেড়েই চলছে।
অবিশ্বাসীগণ নানান বাহানায় হযরত মোহাম্মদের (সা.) কথা অবিশ্বাসের কথা বলছে। কিন্তু তাদের কথায় বিশ্বাসীদের উপর কোন প্রভাব পড়ছে না। ব্লগে রানু বিশ্বাসীদের বিশ্বাস নিয়ে অনেক তামাসা করছে। এ বিষয়ে বিশ্বাসীগণ তাকে কেয়ার করার প্রয়োজন বোধ করে না। এসব লেখা পড়ে তার দলের লোকেরা কিছুটা সুখবোধ করে। বিশ্বাসীরা এসব হিসাবযোগ্য মনে করে না। কারণ পৃথিবীর সব মানুষ কোন দিন একমতে আসেনি। এখানে সব সময় ভিন্ন মতের মানুষ আছে। ভিন্নমতের মানুষ তাদের মতে থাকুক এবং বিশ্বাসীরা তাদের বিশ্বাস নিয়ে থাকবে এটাই বিশ্বাসীদের কাম্য। আমি মাঝে মধ্যে বিশ্বাসীদের বিশ্বাসের পক্ষে দু’চার কথা বলি। কারণ আমি নিজেও একজন বিশ্বাসী। আমি বিশ্বাস করি আমার বিশ্বাসের বিষয় শতভাগ সঠিক। সুতরাং অবিশ্বাসীরা এটাকে যতই বেঠিক বলুক না কেন আমি তাদের কথা বিশ্বাস করি না। আর অবিশ্বাসীদের কথা বিশ্বাস না করার কারণেই আমি বিশ্বাসী।
অবিশ্বাসীরা বিশ্বাসীদের হুর পাওয়া নিয়ে অনেক তামাসা করে। অথচ বিশ্বাসীরা বলছে অবিশ্বাসীরা হুর পাবে না। তো তারা যখন হুর পাবে না তাহলে তাদের আর হুর নিয়ে চিন্তা কি? হুর ভালো হোক বা মন্দ হোক এটা বিশ্বাসীদের বিষয়। এটা নিয়ে অবিশ্বাসীদের মাথা ব্যাথার কোন কারণ আছে বলে মনে করি না। রানু বলেছে সে জাহান্নামের বিভিন্ন রকমের সাজা ইনজয় করবে। এখনো কি ইনজয় করতে কেউ জেলে যায়? জাহান্নামও যে ইনজয় করার স্থান সেটা রানুর কাছ থেকে প্রথম শুনলাম। যারা জাহান্নামে ইনজয় করতে চায় আমি মনে করি তাদের সে সুযোগ থাকা্ উচিত। বিশ্বাসীদের তাদের ইচ্ছা পূরণে বাধা দেওয়া উচিত নয় বলে আমি করি। তবে আমার বিশ্বাস নিয়ে যে যতই তামাসা করুক তাতে আমি আমি আমার বিশ্বাস ছাড়ছি না- ইনশাআল্লাহ। আমি বিশ্বস্ত হযরত মোহাম্মদের (সা.) বিশ্বাসী অনুসারী হিসাবে অনেক সুখবোধ করি। রানু যা বলে বলুক। আমি রানুর কথার কেয়ার করি না।
১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার মন্তব্যে আমি শতভাগ সন্তুষ্ট হতে পারলাম। সম্ভবত এখন বর্ষাকাল হিসাবে আপনি শান্ত আছেন। সুমন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৩৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
এখানে রানুটা কে? তিনি কি ব্লগার!
১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রানু একজন অতি পরিচিত ব্লগার। তিনি সোনাগাজীর একনিষ্ঠ ভক্ত। এখানে তাঁর নিককে সংক্ষেপে লেখা হয়েছে। রানু নামে অনেক ব্লগারই তাঁকে চিনেন। তিনি সম্পর্কে আমার ভাতিজা হন। তিনি আমাকে ভক্তির সাথে চাচাজী সম্বোধন করেন। তাঁর বড় কন্যাকে নিয়ে আমি দু’টি সনেট লিখে ছিলাম। যাক অনেকগুলো ক্লু দিলাম। তথাপি আপনি রানুকে চিনতে না পারলে আমার আর কিচ্ছুটি করার নেই।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৫০
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি অনুমান করেছিলাম, তবে এখন নিশ্চিন্ত হলাম! আমি আসলে রানু নামের শানে-নজুল জানতে চেয়েছিলাম!
যাইহোক সোনাগাজী সাহেব পোষ্টটাতে লাইক দিয়েছেন দেখলাম! তিনি কি আপনার লেখা পড়ে হেদায়েত প্রাপ্ত হলেন!
১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি লাইক দিয়েছেন মন্তব্য না করতে পারার আক্ষেপ প্রকাশ করে। রানু বলেছিলো তাঁর হাত বাঁধা বলে আমরা যা নয় তা’ লেখে যাচ্ছি এবং বিনা বাধায় পার পেয়ে যাচ্ছি। অথচ সোনাগাজী সাহেবের মন্তব্যে আমি কখনো ভয় পাইনি। যারা তাঁর মন্তব্যে ভয় পায় তাদের জন্যই মডু মূলত জনাব সোনাগাজী সাহেবের হাত বেঁধে রেখেছেন। এর আগে তাঁর চাঁদগাজী নিক সুলেমানী ব্যানে কাটা পড়ে। মডুর চেহারাই বলে মডু অনেক রাগী আদমী। সেজন্যই মডুর খড়গ বার বার জনাব সোনাগাজীর ঘাড়ে নেমে আসে।
৪| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৪৮
কামাল১৮ বলেছেন: এমন নামে কেউ ছিলো তার কোন তথ্য উপাত্ত নাই।আছে বিশ্বাস।হাদিস সিরাত মতে তের বছর মক্কায় ধর্ম প্রচার করে ১০০ মতো লোক তার ধর্ম গ্রহন করে নাই।
মক্কার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বললো তুমি তোমার ধর্ম প্রচার করো কিন্তু আমাদের দেব দেবীদের সম্পর্কে খারাপ কথা বলো না।কিন্তু তিনি বিরত হলেন না।তখন তারা তাকে মেরে ফেলার সিধান্ত নেয়।তখন আবুতালেব বলেন,ভাতিজা আমি তোমাকে রক্ষা করতে পারবো না।তুমি মদিনায় চলে যাও।এই তথ্যের নিরপেক্ষ কোন প্রমান নাই।সিরাত থেকে এসব জানা যায়।
তিনি কোন সাম্রাজই প্রতিষ্ঠা করেন নাই ।এটা করেন ওমাইয়ারা।আব্দুল মালেক জেরুজালেম দখল করেন এবং ডোম আব দ্য রক নির্মান করেন।যেটা নিরপেক্ষ ইতিহাস থেকে জানা যায়।
১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দৈনিক পাঁচ ওয়াক্তে যা বহু বার বলা হয় তা’ মুখাস্ত না থাকার কথা নয়। সুতরাং মোহাম্মদ (সা) আছেন মুসলিমদের চলমান কার্যধারায়। এর জন্য অন্য কোন তথ্য উপাত্তের প্রয়োজন নেই। আর মোহাম্মদ (সা।) যা রেখে গেছেন সেটা সাম্রাজ্যই ছিলো। পরের শাসকেরা সেটাকে আরো বড় করেছে।
৫| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৩০
কাছের-মানুষ বলেছেন: কামাল১৮ সাহেব, আমার মনে হয় আপনি ভুল জানেন! হযরত মুহাম্মদ সাঃ মক্কা বিজয় করেন এবং সমগ্র আরবের গোত্র ব্যাবস্থা ভেঙ্গে একক আরব সমাজ্য প্রতিষ্টা করেন।
উমাইরারা পরে ক্ষমতায় আসেন। ইসলামের তৃতীয় খলিফা হযরত উসমান রাঃ ছিলেন উমাইরা বংশের। তিনি হত্যার শিকার হলে উমাইরা বংশের মুয়াবিয়া এর বিরুদ্ধে দাঁড়ান। পরে মুয়াবিয়ার সাথে আলী রা সিফফিনের যুদ্ধ হয়, সেটাই মূলত উমাইরা সামাজ্য প্রতিঠায় ভূমিকা পালন করে। তাই উমাইরারা আরব রাজ্য প্রতিষ্টা করেন নাই এটা ভুল, তবে তাঁর যুগে রাজ্য বিস্তার ঘটে। তবে আরব পৌতলিকদের সময় থেকেই উমাইরারা এলিট ক্লাসের ছিলেন, মুয়াবিয়ার বাবা ছিলেন প্রতামশালী আবু সুফিয়ান, মক্কা যখন হুযরত মুহাম্মদ সাঃ দখল করেন তিনি পরাজিত হন এবং ইসলাম গ্রহণ করেন।
উমাইরা সামাজ্যের প্রথম খলিফা মুয়াবিয়াও (উসমান রা ছিলেন উমাইয়া বংশের সেই হিসেবে খলীফার রাশেদিন যুগেও উমাইরারা ক্ষমতারায় যেহেতু উসমান রা ইসলামের তৃতীয় খলীফা ছিলেন) ছিলেন হযরত মুহাম্মদ সা এর ওহি লেখক এবং একজন সাহাবী। এগুলো ইসলামের প্রথম যুগের লেখকের বই পড়ে জেনেছি, তাই অথেনটিক। তবে এটা প্রমাণিত হযরত মুহাম্মদ সাঃ প্রথম আরব সমাজয় প্রতিষ্টা করেন। তাঁর ওফাতের পর যখন মক্কাবাসী পুনরায় আবার গোত্র ব্যাবস্থায় ফিরে যাবার উপক্রম হয়েছিল তখন প্রথম খলীফা আবু বকর রা তা শক্ত হাতে সামাল দেন, তখন থেকেই আরব সামাজ্য বড় হতে থাকে।
১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনাব কামালের অনেক কথাই অগ্রহণযোগ্য। তাঁর বলতে ইচ্ছে করে বলে তিনি বলেন, তবে জনগণের গ্রহণ করতে ইচ্ছে করে না বলে তারা তাঁর কথা গ্রহণ করে না।
৬| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ২:০৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনার জানামতে নবী মোহাম্মদকে স্বপ্নে দেখেছে কতজন?
১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁকে স্বপ্নে দেখা তাঁকে বিশ্বাস করতে পারার জন্য জরুরী নয়।
৭| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ২:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: @কাছের -মানুষ,আপনি যেটা জেনেছেন সেটা আমিও জানি।কিন্তু কোথা থেকে জানি।হদিস ও সিরাত থেকে।অন্য কোন সোর্স থেকে কি জানা যায়।অথবা ঐতিহাসিক তথ্য প্রমান থেকে।
একটা সাম্রাজ্য চালাতে গেলে সবার আগে লাগে মুদ্রা।অশোকের আমলের মুদ্রা আছে।এই খলিফাদের আমলের কোন মুদ্রা কি আছে।এমন কোন স্থাপনা কি আছে যেখানে তাদের নাম লেখা আছে।ছালেহ নবীর স্থাপনা আছে ঐ উপতক্যায়। প্রায় তিনশ বছর আগে ছিলেন তিনি।
এখানে আছে বিশ্বাস।আর বিশ্বাসের জন্য প্রমানের প্রয়োজন হয় না। কোন আর্কিওলজিক্যাল বা জিওলজিক্যাল প্রমান নাই।থাকা সম্ভব না।কারন পুরা ঘটনাটাই লেখা হয় দুইশ বছর পর আব্বাসিয় খিলাফতের সময়।
১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে বিশ্বাসের কথা বলা হয়েছে। আর আপনি বলেছেন, বিশ্বাসের জন্য প্রমানের প্রয়োজন হয় না।
৮| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ২:৩৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: হা হা ২০০ বছরতো বেশী সময় না, মাত্র কয়েক জেনারেশন আগে ! এত বড় ঘটনা মথ্যে করে লেখা সম্বব না! ২০০০ বা ১০০০ বছর পরে ইতিহাস লেখলে না কোন রকম স্টাব্লিষ্ট করা যেত, এখন বাংলার ইতিহাস যদি লেখা হয় ১৮০০ শতকের কোন মনগড়া ঘটনা নিয়ে এটা স্টাবলিশ করা সম্বব না! উমাইরাদের বিরুদ্ধে যেই মুভমেন্ট হয়েছিল, সেটাতো আব্বাসীরা নবীর চাচার বংশের দাদী করেই জনসমর্থন পায়, এই মুভমেন্ট এর পরই না আব্বাসীরা ক্ষমতায় আসে, নবীর বংশের ক্ষমটায় চাই বলে যেই মুভমেন্ট ছড়িয়ে পড়ে এগুলোকে কি প্রমাণ করে!
যাইহোক আপনি আপনার বিশ্বাস নিয়ে থাকতে পারেন। অবশ্যই বিশ্বাসের জন্য প্রমানের প্রয়োজন হয় না।
১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাস আলামতের ভিত্তিতে করা হয়। আর হযরত মোহাম্মদের (সা) কথা বিশ্বাস করার মত আলামত ছিলো বিধায় জনগণ তাঁর কথা বিশ্বাস করেছে।
৯| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৩:০৫
অহরহ বলেছেন: আপনি একজন "নাকে দড়ি বাঁধা উট"........... যুক্তি, বুদ্ধিহীন অন্ধ মুমিন।
১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যুক্তি বুদ্ধি সম্পন্ন চোখ ওয়ালা কাফের হয়ে থাকলে আপনার কুফুরীর যুক্তি প্রমাণ উপস্থাপন করুন। এরপর আপনার যুক্তি প্রমাণ যার মনে লয় সে গ্রহণ করবে এবং যার মনে না চায় ওন গ্রহণ করবে না। নাকে দড়ি বাঁধা থাকলে যদি জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়া যায় তবে নাকে দড়ি বাঁধা থাকাই উত্তম।
১০| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উৎসাহ প্রদানের জন্য ধন্যবাদ।
১১| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২১
বিষাদ সময় বলেছেন: আমরা আসলে দ্বৈত সত্ত্বা নিয়ে বসবাস করি। বাস্তব ঘটনা যাচাই বাছাই করার জন্য যে ভাবে চিন্তা করি ধর্মের ক্ষেত্রে তা করি না।
এ কারণে ধর্মর সাথে আমি বিজ্ঞান বা লজিক কে রিলেট করতে রাজি না। ধর্ম বিশ্বাসের বিষয়, বিশ্বাসের মধ্যেই তা সীমাবদ্ধ থাকুক।
১২ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের ক্ষেত্রে বিশ্বাস অহেতুক নয়। সেজন্য এটা অতিদ্রুত সারা বিশ্বে গৃহিত হয়েছে। অনেক বিশ্বাসে অহেতুক বিষয় থাকায় মানুষ সেসব বিশ্বাস ছেড়ে ইসলামের বিশ্বাসে বিশ্বাসী হয়েছে। বাস্তবিক যারা ইসলামে বিশ্বাসী তারা এটা ত্যাগ করে না। পারিবারিক বিশ্বাসীদের যারা বাস্তবিক বিশ্বাসী নয় তারা ইসলামে বিশ্বাস ত্যাগ করার কথা বলে ঝামেলা পাকায়। অথচ তারা ইসলামে বিশ্বাসই করেনি, তাহলে তারা ত্যাগটা করছে কি?
১২| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৩২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধর্ম আর বিজ্ঞান এবং বাস্তবতা
........................................................
এসবের মাঝে সংঘাত চলবেই কারন
আমাদের জ্ঞান সীমিত । আমরা অনেক দুর দেখতে জানি না
আর অজ্ঞনতার কারনে অনেক চলমান ঘটনা বিশ্বাস করতে চাইনা ।
তাইতো আমরা কাকের মতো চক্ষু বন্ধ করে বিশ্বাস করতে থাকি ,
আমার কাজটি কেউ দেখেনি ।
এই ব্লগেও কিছু কিছু নাস্তিক আছে যারা নিজকে মহাজ্ঞানী ভাবতে শুরু করেছে
এদের থেকে দুরে থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ ।
..................................................................................................
আপনাকে ধন্যবাদ ।
১২ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগারগণ আসলে মহাজ্ঞানী নাস্তিক থেকে দূরেই থাকছে। এটা বুঝার পর অনেক নাস্তিক ব্লগ ছেড়েছে। অনেক নাস্তিক এখনো আশায় বুক বেঁধে ব্লগে পড়ে আছে। কিন্তু তাদের আশায় গুড়ে বালি। তাদের অবিশ্বাসে তারা তেমন সাড়া পাচ্ছে না। তারা যা সাড়া পাচ্ছে এটা গড় পড়তা হিসাব। নাস্তিকদের এ হিসাব চিরকাল ছিলো, এখনো আছে, সামনেও তা’ থাকবে, এ নিয়ে উল্লসিত হওয়ার কিছুই নেই। বেলা শেষে বিশ্বাসীদের পাল্লা ভারী থেকে যাচ্ছে।
১৩| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত যে মানুষকে সমাজের সবাই সত্যবাদী এবং বিশ্বাসী বলে প্রশংসা করতো তার কথাই অবিশ্বাস করা শুরু করলো সমাজের অধিকাংশ মানুষ যখন তিনি আল্লাহর বাণী সবাইকে শুনাতে শুরু করলেন। কিন্তু তারা ভালো করে জানতো যে রসূল (সা) মানসিক রোগী, কবি বা যাদুকর ছিলেন না।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে বিষয়ের সব দিক বিবেচনায় আনতে হয়। সেই হিসাবে হযরত মোহাম্মদের কথা বিশ্বাস করা যায় বলেই বুদ্ধিমাণগণ তাঁর কথায় বিশ্বাস করে মুমিন হয়েছেন।
১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী, আমার সালাম গ্রহন নিবেন।
গত কয়েকদিন ধরে শরীরটা ভালো নেই। না ডেঙ্গু হয়নি। দুর্বল লাগে। আসল সমস্যা হলো আমার মন ভালো নেই।
আমার ওস্তাদ, চাঁদগাজী/সোনাগাজী আপনাকে পছন্দ করেন। ঠিক এরকম পছন্দ ব্লগার নুরু সাহেবকেও করতেন।
দীর্ঘদিন ধরে ওস্তাদের সাথে অন্যায় হচ্ছে। চাঁদগাজী নিক ফিরিয়ে দেওয়া ও সোনাগাজী নিক কমেন্ট ব্যানে আছে। এই বিষয়ে আপনি মুখ খুলুন।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগ হলো প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান। এখানে মালিক পক্ষের ইচ্ছাই চূড়ান্ত। মডু আমাকে স্পষ্ট করেই বলেছেন, তাঁর বাগান তিনি যেমন ইচ্ছা সাজাবেন। ব্লগারদেকে মডু অতিথি বানিয়ে দিয়েছেন। এখানে মডু এক পক্ষের ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে অন্য পক্ষকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না। চাঁদগাজী ও সেনাগাজীর যে অবস্থা হয়েছে সেটা অনেকের কাম্য। মডু তাদের ইচ্ছার দিকে চেয়ে বসে থাকলে সোনাগাজীর দূরবস্থা ঠিক কখনকাটে বলা যায় না। অপরপক্ষ এখনো সোনাগাজীকে ছাড় দিতে নারাজ। আর মডুও নিরপেক্ষ থাকতে চাচ্ছেন না। সেজন্য মুখ খুললে কোন লাভ হবে বলে মনে হয় না।
১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে যদি নবীজি বলেন, তোমার মাথায় উকুন আছে। তুমি ন্যাড়া হয়ে যাও, রোজা রাখো, বরকি কোরবানী দাও। আমি তা মানতে পারবো না।
নবীজি যদি আমাকে বলেন অমুকে একজন স্বামী স্ত্রীর ঘরে উঁকি দেয়। খেজুর কাটা দিয়ে তার চোখ উপরে ফেলো। আমি সেটাও পারবো না।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বহু লোক নবিজীকে (সা) মানছে না। আপনি সেদলের একজন লোক। আর মুমিনরাও আপনার দলে যাবে না। সেকাল থেকে একাল এভাবেই চলছে। সবাই এবদলে আসছে না, বরং বহু দলে বিভক্ত হয়ে থাকছে। এমন অবস্থা মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় নাই। আপনি অনেক কথা বলেন। আমি পড়ি তবে মন্তব্য করি না। পরে এক দিন একটা পোষ্টে হয়ত আমার মতামত প্রকাশ করি।
১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আপনি কোথায়?
মন্তব্যের উত্তর দিলেন না?
জুম্মা মোবারক।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্যগুলো আমি আগে দেখিনি।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মানুষ হিসেবে হযরত মুহাম্মদ মক্কায় একজন ভালো লোক ছিলেন। মক্কার মানুষদের কাছে একজন সত্যবাদী হিসাবে পরিচিত ছিলেন।