নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
মোজেস ঈশ্বরের কথা বলেছেন, তাঁর বিধানের কথা বলেছেন। ইহুদীগণ তাঁর কথা বিশ্বাস করেছে। কারণ তিনি কিছু অলৌকিক ঘটনা ঘটিয়েছেন। যা ইহুদীদের তাঁকে বিশ্বাস করার জন্য যথেষ্ট মনে হয়েছে।যীশু ঈশ্বরের কথা বলে অলৌকিক ঘটনা ঘটিয়েছেন। কিন্তু তিনি ইহুদী বিধানে পরিবর্তন ঘটাতে চেয়েছেন। শাসকের সেটা পছন্দ হয়নি বলে শাসক তাঁকে শুলে চড়িয়ে হত্যা করেছে। তাতে জনগণের যীশুর প্রতি সহানুভতি জেগেছে। ফলে দলে দলে লোক যীশুর অনুসারী খ্রিস্টান হয়েছে। মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহ নামে ঈশ্বরের কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, যীশুকে হত্যা করা হয়নি, আল্লাহ তাঁকে রক্ষা করেছেন। তিনি ঈশ্বরের পূর্ববিধান পরিবর্তনের কথা বলেছেন। তিনি কিছু অলৌকিক ঘটনা ঘটিয়েছেন। তাঁর বিপক্ষ দল তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। তিনি তাদেরকে পরাজিত করে তাঁর প্রচারিত আল্লাহর বিধান ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তবে এখনো সরাবিশ্বে খ্রিস্টান সংখ্যাই বেশী।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে ধীতরাষ্ট্রের ছেলেরা পরাজিত হলে তিনি এর কারণ জানতে চান। তখন সঞ্জয় বলেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাদের বিপক্ষে ছিলেন। অবশেষে ভারতবাসী শ্রীকৃষ্ণকে ভগবান মানতে শুরু করে। অবশেষে মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীরা ভারত জয় করে ইসলামের দাওয়াত দিলে এক তৃতীয়াংশ ভারতবাসী ইসলাম কবুল করে মুসলিম হয়ে যায়। কারণ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভারত রক্ষা করতে পারেননি।
ঈশ্বর অবিশ্বাসীরা বলছে ঈশ্বর বলতে কিছু নেই। তাদের এ অবিশ্বাসের হেতু কি? তারা বলছে ঈশ্বর থাকার প্রমাণ নাই। তো ঈশ্বর না থাকার প্রমাণ আছে কি? তারা ঈশ্বর না থাকার কোন প্রমাণ দেখাতে পারছে না। সুতরাং তাদের অবিশ্বাস অহেতুক বিবেচিত হলো। সেজন্য ৮০% মানুষ এখনো ঈশ্বর বিশ্বাসী।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসের হেতুে আছে প্রমাণ নেই, এবিষয়ে বিশ্ববাসী মোটামুটি একমত। সুতরাং বিশ্বাস থেকে বিশ্ববাসীকে ফিরাতে অবিশ্বাসের প্রমাণ থাকতে হবে। সেটা নেই বলেই বিশ্বাস থেকে মানুষকে ফিরানো যাচ্ছে না। এমন কি আপনি সারমিন ভাবীকেও বিশ্বাস থেকে ফিরাতে পারছেন না। ভবিষ্যতে যদি আপনার কন্যাগণও বিশ্বাসী হয় তবে তাতে অবাক হব না। কারণ বিশ্বাসের অবশ্যই হেতু আছে।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী, লেবু বেশী চিপড়ালে তিতা হয়ে যায়।
আপনি ধর্ম নিয়ে লিখতে লিখতে তিতা বানিয়ে ফেলেছেন।
ধর্ম নিয়ে লেখার তো নতুন কোনো বিষয় নেই। মাত্র দুটা বই। কোরআন আর হাদীস।
কাজেই একই ঘ্যান ঘ্যান আর ভালো লাগে না।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন এ যাবৎ বিশ্বের সবচেয়ে বেশী পঠিত বই। সুতরাং এর বক্তব্য বিষয় নিয়ে আলোচনা চলতেই থাকবে। কেউ এর পক্ষে বলবে এবং কেউ এর বিপক্ষে বলবে। তবে বলা বন্ধ হবে না। আপনার ভালো না লাগলে আপনি ব্লগে না আসলেই রক্ষা পেয়ে গেলেন। আপনাকে কষ্ট পেতে ব্লগে আসতে কে বলে? ব্লগের নাম বাংলা ব্লগ। বাঙ্গালীদের প্রায় সবাই ধর্মের অনুসারী। আপনার মত যারা ধর্মের বিরোধী তাদের সংখ্যা শতকরা ১% আছে কিনা সন্দেহ। সুতরাং বাংলা ব্লগে ধর্মের আলোচনা নিষিদ্ধ হতে পারে না। মডু বলেছে, ধর্মে র প্রচার হবে না, ধর্মের আলোচনা হবে। তো যা হবে আমি সেটাই করছি। মডুর আঙ্গিনায় মডুর ইচ্ছামত সব হবে। আপনার উপজাজক হয়ে অহেতুক কথা বলা অপরাধ।
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:২৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা চৌধুরী, শতকরা সেই ১% কলম ধরলেই আপনাদের ৯৯% এর প্যান্ট জামা ভিজে যায়। সহ্য করতে পারবেন? মডুর কাছে গিয়ে আবার কান্নাকাটি করবেন , বলবেন দিলে ব্যাথা দিয়েছে। ব্লগে সহি ইসলাম প্রচার করেন নো প্রবলেম। ইসলামের নামে নিজের মনগড়া আবর্জনা দিয়ে ব্লগ ভরায়েন না। আপনে কোরান হাদিস না পড়েই মুসলমান। আর আমরা কোরান হাদিস জেনেই ধর্মত্যাগী। মুখ খুলায়েন না। ঘোড়ার ডিম না থাকার প্রমান দ্যান, তারপর আমি ঈশ্বর না থাকার প্রমান দেবো।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানব জাতি এ বিষয়ে একমত হয়েছে যে বিশ্বাসের ক্ষেত্রে প্রমাণ থাকে না, এর হেতু থাকে মাত্র। প্রমাণের কথা কপচায় অবিশ্বাসীরা। সুতরাং তারাই বরং প্রমাণ নিয়ে নাচানাচি করুক। এরপর কে কি গ্রহণ করবে অথবা গ্রহণ করবে না সেটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিশ্বাসের হেতুে আছে প্রমাণ নেই, এবিষয়ে বিশ্ববাসী মোটামুটি একমত। সুতরাং বিশ্বাস থেকে বিশ্ববাসীকে ফিরাতে অবিশ্বাসের প্রমাণ থাকতে হবে। সেটা নেই বলেই বিশ্বাস থেকে মানুষকে ফিরানো যাচ্ছে না। এমন কি আপনি সারমিন ভাবীকেও বিশ্বাস থেকে ফিরাতে পারছেন না। ভবিষ্যতে যদি আপনার কন্যাগণও বিশ্বাসী হয় তবে তাতে অবাক হব না। কারণ বিশ্বাসের অবশ্যই হেতু আছে।
বিশ্বাসের পেছনে যেহেতু প্রমান নাই। তাই সেটাকে ১০০% সত্য বলা যায় না।
যে কোন কিছু আছে বলে দাবী করে প্রমানের দায়ীত্ব তার। এটা যদি না বোঝেন তবে বলার কিছুই নাই।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসকে যেপর্যন্ত কেউ মিথ্যা প্রমাণ না করছে সে পর্যন্ত এটা সত্য হিসাবেই বিবেচিত থাকবে। অন্তত মানুষ এটাই মানে। সেজন্য তারা তাদের বিশ্বাস ছাড়ে না। তবে বিশ্বাস অনেক সময় পরিবর্তন হয়। সেজন্য মানুষ এক ধর্ম ছেড়ে অন্য ধর্ম গ্রহণ করে।
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১২
কামাল১৮ বলেছেন: যাকে আল্লাহ নিজে রক্ষা করেছেন সেই আল্লাহ সবথেকে প্রিয় ।আমার কাছে সবই রূপকথা।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসীর নিকট যা সত্য কথা অবিশ্বাসীর নিকট সেটা রূপ কথা। বিশ্বাসীরা দেখেছে একটি দূর্বল দল ক্রমাগত একটি প্রবল দলের বিরুদ্ধে জয় লাভ করে চলেছে। এটাকে তারা ঈশ্বরের কৃপা বলে বিশ্বাস করে ঈশ্বরে বিশ্বাসী হয়েছে। আমি আল্লাহর অনেক কৃপা লাভ করে আল্লাহতে বিশ্বাসী আছি। আপনি হয়ত কখনো আল্লাহর কোন কৃপা লাভ করেননি সেজন্য হয়ত আপনি অবিশ্বাসী। অবশ্য এ অযুহাত দেখিয়ে আপনি আল্লাহর সাজা থেকে রক্ষা পাবেন না। আল্লাহ তখন দেখিয়ে দেবেন আপনি আল্লাহর কৃপা পেয়েও তা’ অস্বীকার করেছেন।
৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: এক তৃতীয়াংশ মুসলমান হবার মোজেজা কি?বেশির ভাগ হলো না কেনো।মিশর,ইরাক,সিরিয়া,তুরস্কে সহ আরো অনেক দেশে বেশির ভাগ মুসলিম হয়ে গেলো।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লোকাল ভগবানে আর কাজ হচ্ছে না এটা যারা বুঝেছে তারা আল্লাহ বিশ্বাসী হয়েছে। যারা তাদের ধর্মে রয়ে গেছে তারা তাদের ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী স্বধর্মে রয়ে গেছে। তারা আমাকে এমনটাই বলেছে।
৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:১১
অহরহ বলেছেন: বলেছেন "সুতরাং তাদের অবিশ্বাস অহেতুক বিবেচিত হলো। সেজন্য ৮০% মানুষ এখনো ঈশ্বর বিশ্বাসী।"
কিন্তু, এই ৮০% এ আল্যার মুমিন সর্ব সাকুল্লে ২০% পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। বাদবাকি সব ইহুদী-নাসারা-মুশরিক। তো, বেল পাঁকলে কাকের কী?
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর বিশ্বাসী হিসাবে তারা সবাই ঈশ্বর অবিশ্বাসীদের বিপক্ষে।
৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:২০
কাছের-মানুষ বলেছেন: ইসলাম প্রচার ঘরতে থেকেই করতে হবে! আপনার ভাতিজা আপনাকে ভক্তির সাথে চাচাজ্বী ডাকছে কিন্তু আপনার পোষ্টে খুশী হচ্ছে না মনে হয়! তাকে লাইনে আনার দায়িত্ব আপনার!
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভাতিজা জাহান্নাম ইনজয় করতে চায়, তাতে আমার আর কি করার আছে? মহানবির (সা) চাচা আবু লাহাব জাহান্নাম ইনজয় করছেন। মহানবি তার জাহান্নামে যাওয়া ঠেঁকাতে পারেননি।
৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধর্ম সত্য হলে পৃথিবীতে একটিই ধর্ম থাকতো।
কিন্তু ধর্মগুলো মানুষ আবির্ভাবের লক্ষাধিক বছর পরে এসেছে। রিজিয়ন ভিত্তিক এসেছে,
ধর্ম কোন মহাশক্তির আরপিত নয়, কারন সেইম ধর্ম অন্য রিজিয়নে আসেনি। যেমন হিন্দুইজম দক্ষীন আমেরিকায় হয় নি। ইসলাম বা খ্রিষ্ট ধর্ম মধ্যপ্রচ্য বাদে আর কোথাও উদ্ভব হয়নি। অনেক পরে দখলের মাধ্যমে ছড়িয়েছে।
প্রায় ৫শ কোটি বছর আগে পৃথিবী নামক গ্রহে প্রানের আবির্ভাব
প্রথমে এমাইনো এসিড+পানি
তারপর জীবানু সদৃস্য প্রান
এককোষি জীব
এরপর এমিবা
তারপর বহুকোষি স্পঞ্জ আকৃতির সামুদ্রিক ... জীব
এরপর একসময় কিছু প্রানী গিরিগিটির মত হয়ে ডাঙ্গায় উঠা আবার পানিতে যাওয়া, এক পর্যায়ে ডাংগায় উঠে পরা
তারপর আরো কোটিকোটি বছর বিবর্তনে পর ডিমপাড়া ও স্তন্যপায়ী জীব
এরপর বহুকটি বছর বিবর্তিত হয়ে বিভিন্ন প্রজাতিতে ভাগহয়ে এসেছে। কিছু টিকে আছে। অধিকাংশই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
৫০ কোটি বছর আগে ডাইনাশোর জাতীয় প্রানী রাজত্ত্ব করে ১২ কোটি বছর আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে, খাদ্যাভাবে।
চার পেয়ে প্রাণী থেকে উঠে দাঁড়ানো স্তন্যপায়ী দুপায়ে হাটা শুরু মানুষ জাতীয় প্রানীর আবির্ভাব মাত্র আড়াই কোটি বছর আগে। বহুভাগে বিভক্ত বিলুপ্ত হয়ে .. একটি প্রজাতি প্রায় ২০ লাখ বছর আগে হোমোসেপিয়েন্সের মত প্রানীর আবির্ভাব। ধর্মহীন সমাজহীন ভাবেই বনে পাহাড়ে গুহায়...
আর মাত্র ১০ হাজার বছর আগে মানুষ কিছুটা সভ্য হতে সুরু করে,
তখনও পৃথিবীতে ধর্ম বা ঈশ্বর ছিল না। অর্থাৎ মানুষ আবির্ভাবের পর ৯৯.৯৯% সময়কাল মানুষ ঈশ্বর বিহীন ধর্মবিহীন ছিল।
ছোট ছোট সমাজ গঠন করে, টেক্সটাইল, পাথরাস্ত্র, আগুন জালাতে শিখে। পশু পেলেই হত্যা না করে পালকরা শুরু। গাছের যত্ন, পশুপালন।
একসময় মানুষ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ভয় পায়, আসলে ভয় দেখানো হয়। ভাবে উপরের কেউ কিছু করছে কিনা। একসময় সমাজ বড় হয়, মানুষ টিকে থাকার জন্যই দলবদ্ধ হওয়া শুরু করে। প্রকৃতির নিয়মেই দলের শক্তিশালি একজন দলপতি হয়।
দলনেতা সমাজ পতি শৃষ্টি হয়, কিছু চতুর নেতা পদ দখলে নিতে বুজুর্গি দেখায়। কিছু সমাজপ্রধান মুলত নেতৃত ও শৃক্ষলা বজায় রাখতেই ঈশ্বর বা অশরিরির কিছু ভয় দেখায়। মুর্তি বানায়।
কেউ কেউ ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে স্বর্গ-নরকের স্বপ্ন দেখিয়ে কিছু দুর্বল মানুষকে মানুষকে দাস বানায়। এরপর একসময় সমাজ গোত্র বড় হয়, শক্তিশালী হয়, গোত্রের মাস্তান চতুর-বুদ্ধুমান নেতারা নিজেকে ঈশ্বররের প্রতিনিধি দাবি করা শুরু করে, একজন হাতের কারসাজি করে যাদু দেখায় মানুষকে ভয় দেখিয়ে বশিভুত করে। একজন তো নিজেকে ঈশ্বরপুত্র পর্যন্ত দাবি করে বসে!
কিছু চতুর বুজুর্গি শহর থেকে বিতারিত হয়ে প্রথমে ডাকাত দল গঠিন করে। ডাকাতির অর্থে জমি কিনে আস্তানা বানায়। অস্ত্র ও স্বর্গ-নরকের ভয়/লোভ লুটের মাল নারী বন্দি নারীর লোভ দেখিয়ে দল ভারি করে, শহর দখল করে। ধর্ম চালু করে জোড়পুর্বক। বিভিন্ন ভাবে .. মুলত এভাবেই মুলত মানব মননে ঈশ্বরের আবির্ভাব। ধর্মের প্রচলন।
বড় ধর্মগুলোর উদ্ভব আরো অনেক পরে সুরু হয় ৬ হাজার বছর আগে হিন্দুইজম, ইহুদিজম, বেশ পরে ভিন্ন স্থানে কনফুসিয়াসসিজম, চালু হয়। এরপর বৌধ্যিজম। দুহাজার বছর আগে জিসাস খ্রাইস্টের খ্রীষ্টান।
ইসলাম আসে মাত্র সেদিন, দেড় হাজার বছর আগে। মক্কা থেকে বিতাড়িত মোহম্মদ ডাকাত এর মাধ্যমে। হজরত মোহম্মদের মৃতুর পর বিভিন্ন সাহাবি অনুসারিদের ক্ষমতার দখলের লড়াইয়ে এরপর প্রায় সম্পুর্ন বিলুপ্ত হয়ে গেছিল ইসলাম,
ক্ষমতার দ্বন্দে মক্কা-মদিনা বাসি সবাই কচুকাটা হয়েছেল কাবাঘর বালুর সাথে মিশিয়ে দেয়া হয়েছিল। এর ৩০০ বছর পর আরবের বাইরে বসরায় ও উজবেকিস্তানে এক শাসকের নির্দেশে আবার নতুনকরে কোরান হাদিস লেখা শুরু হয়। কোরান অবস্য নতুন করে লেখা হয় নি যেহেতু কাব্যিক ছন্দে লেখা তাই যাদের কোরান মুখস্ত ছিল সেই হাফেজদের মাধ্যমে। কিছু আয়াত ভুলে যাওয়াতে হয়তো বাদ পরেছে, নাও পড়তে পারে। তবে বেশিরভাগই অটুট ছিল ধরে নেয়া যায়।
তবে হাদিস সবটাই শাসকের ইচ্ছায় বানোয়াট। অর্থাৎ ধর্মকে জনপ্রীয় গ্রহণযগ্য করতে যা যা দরকার সবই করা হয়েছিল হাদিসে। এটাই বর্তমান ইসলাম।
তবে এটা সত্য যে সভ্যতা ও সমাজগঠনের সুরুতে ধর্মের একটা ভুমিকা ছিল, দরকার ছিল। ধর্ম শৃষ্টি না হলে সমাজ এত দ্রুত বিকশিত ও উন্নত হোত না। ধর্মের প্রয়জনিয়তা এখনো আছে। থাকবে। ধর্ম একটা রিচুয়াল, বিশ্বাস অবিশ্বাস ভিন্ন জিনিষ।
কোন বিভেদ হাঙ্গামা বিশৃক্ষলা না করে ধর্মীয় রাজনীতি না করে যার যার ধর্ম নিরবে পালন করে যাওয়া উচিত।
অনেক বড় কমেন্ট করে ফেললাম।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মনের কথা কিছু আর বাদ রাখেননি। আপনার অনেক কথাকেই বিশ্বাসীরা স্রেফ ধারণা মনে করে। সেজন্য তারা আপনার দলে যোগ দিয়ে অবিশ্বাসী হয় না।
১০| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি নাস্তিকদের পিছনে অযথাই সময় নষ্ট করছেন। উলু বনে মুক্ত ছড়িয়ে কোন লাভ নাই।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি নাস্তিকদের পিছনে সময় ব্যয় করছি না। আমি চাই আস্তিকরা যেন আস্তিক থাকে। নতুবা আমি নিজে সংখ্যা লঘু হয়ে যাব।
১১| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২১
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার যুক্তিটা তেমন পোক্ত না !
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি যুক্তি উপস্থাপন করিনি। আমি হেতু নিয়ে কথা বলেছি। কোন হেতু পান্ডবরা কুরুদের সাথে জয় লাভ করেছে? জবাবে বলা হয়েছে ভগবান তাদের সাথে ছিলো। কে ভগবান? বলা হলো শ্রীকৃষ্ণ। আর তাতেই জনগণ শ্রীকৃষ্ণকে ভগবান মানতে শুরু করেছে।
১২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী, আমি ধর্মের বিরুদ্ধে নই।
সব কিছুরই ধর্ম আছে। লোহা, মহাকাশ, পাতাল সব কিছুরই ধর্ম আছে। আমারও ধর্ম আছে।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পৃথিবীতে অনেক ধর্ম আছে। আপনার ধর্ম হলো যারা ধর্ম পালন করে তাদের বিরোধীতা করা।
১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: আপনার লেখা এবং অনেকগুলো মূল্যবান মন্তব্য পড়ে অনেক কিছু জানা হলো।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার মূল আলোচ্য বিষয় ছিলো হেতু। যেহেতু মোহাম্মদ (সা) সত্যবাদী সেহেতু তাঁর নবুয়তের দাবী সত্যিআমি এই হেতুর মধ্যে আটকা পড়ে আছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০০
নতুন বলেছেন: ঈশ্বর অবিশ্বাসীরা বলছে ঈশ্বর বলতে কিছু নেই। তাদের এ অবিশ্বাসের হেতু কি? তারা বলছে ঈশ্বর থাকার প্রমাণ নাই। তো ঈশ্বর না থাকার প্রমাণ আছে কি? তারা ঈশ্বর না থাকার কোন প্রমাণ দেখাতে পারছে না। সুতরাং তাদের অবিশ্বাস অহেতুক বিবেচিত হলো। সেজন্য ৮০% মানুষ এখনো ঈশ্বর বিশ্বাসী।
ইশ্বর আছে সেটা প্রমানের দায় বিশ্বাসীদের।
বিশ্বাসীরা প্রমান না করতে পারলে ইশ্বর নেই ।
ধারনা করা হয় দুনিয়াতে এ যাবত ১৪৭ বিলিওন মানুষ এসেছে।
তার মাঝে শুধুই ২ জন ( মোহামাদ সা: এবং মুসা আ: ) সৃস্টিকর্তার কাছা কাছি গিয়েছিলেন। তাও তারা স্বচক্ষে সৃস্টিকতাকে দেখেছেন বলে দাবি করেন নাই।
বাকীরা গায়েবী আওয়াজ শুনেছেন। ( অনেকেরই হিলুসিনেসন হয়)
বর্তমান জামানাতেও অনেক পীরেরা এমন গায়েবী আয়াজের দাবী করেন। দেওয়ানবাগীও তেমন দাবী করেছিলেন। তার অনুসারীরাও তাকে বিশ্বাস করেন।
দেওয়ানবাগীর মতন মানুষের অনুসারীদের গবেষনা করুন বুঝতে পারবেন কিভাবে মানুষ এমন সব আইডিয়াকে বিশ্বাস করে।
এমন ভাবেই ধর্মের শুরু হয়েছিলো, তখন মানুষের জ্ঞান কম ছিলো মানুষ তখন অন্ধবিশ্বাস বেশি করতো।
এই জামানায় এসে যদি মানুষ দেওয়ানবাগীর উপরে বিশ্বাস করে তবে বুঝতেই পারছেন হাজার বছর আগের মানুষের অন্ধবিশ্বাসকে আমি দোষ কিভাবে দেই?