নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাদিস ও সুন্নাহ কি? (পোষ্টটি শুধুমাত্র মুমিনদের জন্য)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৩



সূরা: ৭৭ মুরসালাত, ৫০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫০। সুতরাং তারা কোরআনের পরিবর্তে আর কোন হাদিসে বিশ্বাস স্থাপন করবে?

সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?

সূরা: ৪ নিসা, ৮৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৭। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই। তিনি তোমাদেরকে কেয়ামতের দিন একত্র করবেন, তাতে কোন সন্দেহ নাই। হাদিসে কে আল্লাহ থেকে বেশী সত্যবাদী?

সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের দেহ-মন বিনম্র হয়ে আল্লাহর যিকরে ঝুকে পড়ে।এটা আল্লাহর হেদায়াত। তিনি এর দ্বারা যাকে ইচ্ছা হেদায়াত প্রদান করেন।আল্লাহ যাকে বিভ্রান্ত করেন তার কোন হেদায়াতকারী নাই।

* আল্লাহর বিবেচনায় হাদিস হলো কোরআন।

হাকেম, ৩১৯ নং হাদিসের অনুবাদ-
৩১৯। হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমি তোমাদের মাঝে দু’টি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যা অবলম্বন করলে তোমরা কখনই পথভ্রষ্ট হবে না। তা’ হলো আল্লাহর কিতাব এবং আমার সুন্নাহ। হওয আমার নিকট অবতরন না করা পর্যন্ত তা’বিচ্ছিন্ন হবে না।

হাকেম, ৩১৮ নং হাদিসের অনুবাদ-
৩১৮। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত। বিদায়ী হজ্জে আল্লাহর রাসূল (সা.) লোকদের মাঝে খোতবা দিলেন। তাতে তিনি বললেন, শয়তান এ বিষয়ে নিরাশ হয়ে গেছে যে তোমাদের এ মাটিতে তার উপাসনা হবে। কিন্তু এতদ্বতীত তোমরা যে সমস্ত কর্ম সমূহকে অবজ্ঞা কর, তাতে তার আনুগত্য করা হবে। এ নিয়ে সে সন্তুষ্ট। সুতরাং তোমরা সতর্ক থেকো। অবশ্যই আমি তোমাদের মাঝে এমন জিনিস ছেড়ে যাচ্ছি যদি তা’ দৃঢ়ভাবে ধারণ করে থাক তবে কখনই তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না। আর তা’ হলো আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর নবির সুন্নাহ।

* কোরআন ছাড়া মহানবির (সা.) থেকে আমরা আর যা পেয়েছি সেটাকে তিনি সুন্নাহ বলেছেন।

সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩ নং ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৪। এটাতো ওহি যা তারপ্রতি ওহি হিসেবেই পাঠানো হয়।

সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭। তোমার পূর্বে আমি ওহীসহ পুরুষ পাঠিয়েছিলাম; তোমরা না জানলে আহলে যিকরকে জিজ্ঞাসা কর।

সূরাঃ ২৮ কাসাস, ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭। আমরা মুসার মায়ের নিকট ওহী পাঠালাম তাকে দুধপান করাতে। যখন তুমি তার বিষয়ে কোন আশংকা করবে তখন তাকে দরিয়ায় নিক্ষেপ করবে। আর ভয় করবে না ও দুঃখ করবে না।আমি অবশ্যই তাকে তোমার নিকট ফিরিয়ে দেব।আর তাকে রাসুলদের একজন করব।

* পুরুষের নিকট যেমন ওহী পাঠানো হয়েছে রাসূলের (সা.) নিকট সেরকম পাঠানো ওহী হলো কোরআন এবং মুসার মায়ের (আ.) নিকট যেমন ওহী পাঠানো হয়েছে রাসূলের (সা.) নিকট সেকরম পাঠানো ওহী হলো তাঁর সুন্নাহ। সুন্নাহ মূলত কোরআনের বিবরণ। সুতরাং যে সুন্নাহের কোরআনের সাথে মিল নেই তা’ সুন্নাহ নয়। এমন কিছুকে সুন্নাহ নাম দিয়ে লোকেরা নবির (সা.) নামে মিথ্যা প্রচার করছে।

সূরাঃ ১৬ নাহল, ৪৩ ও ৪৪ নং আয়তের অনুবাদ-
৪৩।তোমার পূর্বে আমরা পুরুষ ভিন্ন (বার্তা বাহক) প্রেরণ করিনি। আমরা তাদের প্রতি ওহী প্রেরণ করেছিলাম।অতএব আহলে যিকরকে জিজ্ঞাস কর, যদি তোমরা না জান।
৪৪।সুস্পষ্ট প্রমাণ ও কিতাব সমূহ সহ।আর মানুষকে তাদের প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা, সুস্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আমরা আপনার প্রতি নাজিল করেছি যিকর। যেন তারা চিন্তা ভাবনা করতে পারে।

* কোনটা সুন্নাহ সেটা বলার দায়্ত্বি আহলে যিকরের। যিকর কি? কারা আহলে যিকর?

সূরাঃ ১৫ হিজর, ৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৯। নিশ্চয়ই আমরা যিকর নাযিল করেছি। আর আমরা উহার হেফাজতকারী।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* যিকর হলো কোরআন। এটা যাঁদের মাঝে নাযিল হয়েছে তাঁদের সর্ববৃহৎ দল আহলে যিকর। তাঁদের আমলে যে সুন্নাহ পাওয়া যাবে সেটা হলো সহিহ সুন্নাহ। কোরআন যাঁদের মাঝে নাযিল হয়েছে তাঁদের পর আহলে যিকর কারা?

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৯ নং আয়াতের অনুবাদ।
৯। হে মুমিনগণ! জুমুয়ার দিন যখন সালাতের জন্য আহবান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর যিকিরের দিকে দৌড়িয়ে যাও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা বুঝ।

সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম করেছে তার গোপন ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের জন্য, তারা শপথ করেই বলবে তারা ভাল কিছু করার জন্যই ওটা করেছে; আর আল্লাহ সাক্ষি দিচ্ছেন নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* যাদের দায়িত্বে সম্পন্ন যিকিরে সামিল হতে আল্লাহ দৌড়ে যেতে আদেশ করেছেন সেই সেই জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দল আহলে যিকর। কারণ মুসলিমদের মাঝে বিভেদ তৈরী করতে যেসব মসজিদ তৈরী করা হয়েছে সেসব মসজিদের জুমুয়ার খতিব আহলে যিকর নয়। সুতরাং জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দলের সাথে মতভেদকারী জুমুয়ার খতিব আহলে যিকর নয়। জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দল আহলে যিকরের আমলে যে সুন্নাহ থাকবে সেটাও সহিহ সুন্নাহ।

সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।

সহিহ মুসলিম, ৪৬১৪ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৬১৪। আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে নবি করিম (সা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে ব্যক্তি আমার আনুগত্য করল, সে আল্লাহর আনুগত্য করল। আর যে ব্যক্তি আমার অবাধ্যতা করল সে আল্লাহর অবাধ্যতা করল। যে ব্যক্তি আমিরের আনুগত্য করে সে আমারই আনুগত্য করল। আর যে ব্যক্তি আমিরের অবাধ্যতা করল সে আমারই অবাধ্যতা করল।

সহিহ মুসলিম, ৪৪৫৬ নং হাদিসের (কিতাবুল জিহাদ) অনুবাদ-
৪৪৫৬। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তার আমিরের মধ্যে এমন কোন ব্যাপার দেখে, যা সে অপছন্দকরে তবে সে যেন ধৈর্য্য অবলম্বন করে। কেননা, যে লোক জামায়াত থেকে কিঞ্চিত পরিমাণ সরে গেল এবং এ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল সে জাহেলিয়াতের মুত্যুই বরণ করল।

মেশকাত ২২৪ নং হাদিসের (ইলম অধ্যায়) অনুবাদ-
২২৪। হযরত আওফ ইবনে মালেক আশজায়ী (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, স্বয়ং আমির অথবা আমীরের পক্ষ থেকে নির্দেশ প্রাপ্ত ব্যক্তি অথবা কোন অহংকারী ব্যতীত অপর কেউ ওয়াজ করতে পারে না।

* যারা সুন্নাহ সংকলন তৈরী করেছে তাদের উক্ত সংকলনে আমিরের অনুমোদন গ্রহণ করা জরূরী ছিলো।কিন্তু আমির অনুমোদীত সুন্নাহ সংকলন বিদ্যমাণ নেই। সুতরাং সেই সব সুন্নাহ সংকলনে যা সংকলিত আছে তারমধ্যে যে গুলো আহলে যিকরের আমলে নেই তা’ সুন্নাহ হিসাবে ইসলামে স্বীকৃত হবে না।

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।

সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলও ইসলামে সহিহ সাব্যস্ত। সুতরাং তাঁদের আমলে থাকা সুন্নাহও সহিহ সাব্যস্ত হবে। আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল মানে অধিকাংশ আলেম নয়। আলেমগণ তিহাত্তর দলে বিভক্ত হয়েছেন। যদি তাঁদের সর্ববৃহৎ দল ২০% আলেম হয় এবং বাহাত্তর দলের আলেম ৮০% আলেম হয়। তবে ২০% এর মত গৃহিত হবে ৮০% এর সম্মিলিত মত গৃহিত হবে না। আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল হানাফী এবং তারা সংখ্যা গরিষ্ঠ আলেমের দলও। তারমানে অধিকাংশ আলেমও হানাফী। সুতরাং হানাফী আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলে থাকা সুন্নাহ সহিহ সুন্নাহ হিসাবে সাব্যস্ত হবে। এমন সুন্নাহকে কোন লোকের সহিহ নয় বলার সুযোগ নাই।

# বোখারী (র.) গংদেরকে অনেকে সহিহ মনে করে। তবে তাঁদের সহিহ হওয়ার কোন প্রমাণ কোরআন ও সুন্নাহে নেই। সুতরাং বোখারী গং কোন কথাকে সহিহ বলেছে এবং কোন কথাকে সহিহ নয় বলেছে সেটা ইসলামে বিবেচ্য হবে না।

সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

* আল্লাহ বিভিন্ন পথের অনুসরন করতে স্পষ্টভাবে নিষেধ করেছেন। অথচ বোখারী (র.) গং তাদের কিতাবের মাধ্যমে বিভিন্ন পথ দেখিয়েছেন।তাহলে এগুলো আর সহিহ হয় কেমন করে?

# বোখারী

* আছরের নামাজের পর নামাজ পড়া

সহিহ বোখারী ৫৫৩ নং হাদিসের (সালাতের ওয়াক্ত সমূহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৫৫৩। হযরত আবু হুরাইরা (রা.)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) দু’টি নামাজ থেকে নিষেধ করেছেন, ফজরের নামাজের পর সূর্য উঠার পূর্বে এবং আছরের নামাজের পর সূর্য অস্তমিত হওয়ার পূর্বে।

সহিহ বোখারী ৫৫৭ নং হাদিসের (সালাতের ওয়াক্ত সমূহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৫৫৭।হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, প্রকাশ্যে বা গোপনে কোন রূপেই রাসূলুল্লাহ (সা.) দু’ রাকা’আত নামাজ পড়া ছাড়তেন না। আর তা’ হল, ফজরের নামাজের পূর্বে দু’ রাক’আত এবং আছরের পরে দু’ রাক’আত।

* এখানে বিভিন্ন পথ দেখানো হয়েছে। এটা কোরআনের পরিপন্থি। আর কোরআনের পরিপন্থি কোন কিতাব সহিহ হতে পারে না।

# মুসলিম

* জুমুয়ার নামাজের পরের নামাজ

সহিহ মুসলিম, ১৯০৮ নং হাদিসের (জুম’আর নামাজ অধ্যায়) অনুবাদ-
১৯০৮। হযরত আবু হুরায়রা কর্তৃক বর্ণিত।তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ যখন জুম’আর নামাজ আদায় করে, তখন সে যেন তার পরে চার রাক’আত নামাজ আদায় করে।

সহিহ মুসলিম, ১৯১৭ নং হাদিসের (জুম’আর নামাজ অধ্যায়) অনুবাদ-
১৯১৭। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত।নবি করিম (সা.) জুম’আর পর দু’ রাক’আত সালাত আদায় করতেন।

* এখানে বিভিন্ন পথ দেখানো হয়েছে। এটা কোরআনের পরিপন্থি। আর কোরআনের পরিপন্থি কোন কিতাব সহিহ হতে পারে না।

# আবুদাউদ

* নামাজির সামনে দিয়ে কোন কিছু অতিক্রম করা

সহিহ আবুদাউদ, ৭০৪ নং হাদিসের (নামায অধ্যায়) অনুবাদ-
৭০৪। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমাদের কেউ সুতরা ছাড়া নামাজ পড়ে এবং তখন তার সামনে দিয়ে কুকুর, গাধা, শূকর, ইহুদী, অগ্নি উপাসক, এবং মহিলা যাতায়াত করলে তার নামাজ ভঙ্গ হয়ে যায়। অপর দিকে পাথর নিক্ষেপের সীমার বাইরে দিয়ে গমন করলে তাতে মুসল্লীর নামাজের কোন ক্ষতি হবে না।

সহিহ আবুদাউদ, ৭১৯ নং হাদিসের (নামায অধ্যায়) অনুবাদ-
৭১৯। হযরত আবু সাঈদ (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কোন কিছু নামাজের সামনে দিয়ে গমনের কারণে নামাজের কোন ক্ষতি হয় না, তবে তোমরা যথাসম্ভব এরূপ করতে বাধা দিবে। কেননা অতিক্রমকারী একটা শয়তান।

* এখানে বিভিন্ন পথ দেখানো হয়েছে। এটা কোরআনের পরিপন্থি। আর কোরআনের পরিপন্থি কোন কিতাব সহিহ হতে পারে না।

# ইবনে মাজাহ

* যোহরের নামাজ বিলম্বে পড়া

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৬৭৬ নং হাদিসের (নামাজ অধ্যায়) অনুবাদ-
৬৭৬। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, আমরা নবি করিমের (সা.) নিকট প্রচন্ড গরমের অভিযোগ পেশ করলাম। অথচ তিনি আমাদের আবেদন গ্রহণ করেননি।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৬৮১ নং হাদিসের (নামাজ অধ্যায়) অনুবাদ-
৬৮১। হযরত ইবনে ওমর (রা.)থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন তোমরা যোহরের নামাজ বিলম্বে আদায় করবে।

* এখানে বিভিন্ন পথ দেখানো হয়েছে। এটা কোরআনের পরিপন্থি। আর কোরআনের পরিপন্থি কোন কিতাব সহিহ হতে পারে না।

# নাসাঈ

* রফেউল ইয়াদাইন

সহিহ সুনানে নাসাঈ, ১০৫৮ নং হাদিসের (নামাজ আরম্ভ করা অধ্যায়) অনুবাদ-
১০৫৮। হযরত ওয়ায়িল ইবনে হুজর (রা.) থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, আমি রাছুলুল্লাহর (সা.) পিছনে নামাজ আদায় করেছি। আমি তাঁকে দেখেছি তিনি হাত উঠাতেন যখন নামাজ আরম্ভ করতেন, আর যখন রুকু করতেন, এবং যখন ‘সামিয়াল্লাহুলিমান হামিদাহ’ বলতেন। এরূপে কায়স উভয় কানের দিকে ইঙ্গিত করলেন।

সহিহ সুনানে নাসাঈ, ১০৬১ নং হাদিসের (নামাজ আরম্ভ করা অধ্যায়) অনুবাদ-
১০৬১। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, আমি কি তোমাদের নিয়ে রাসূলুল্লাহর (সা.) ন্যায় নামাজ আদায় করব না? এরপর তিনি নামাজ আদায় করলেন, তখন তিনি একবারের অধিক হাত উঠাননি।

* এখানে বিভিন্ন পথ দেখানো হয়েছে। এটা কোরআনের পরিপন্থি। আর কোরআনের পরিপন্থি কোন কিতাব সহিহ হতে পারে না।

# তিরমিযী

* আজান ও ইকামতের বাক্য সংখ্যা

সহিহ তিরমিযী, ১৮৫ নং হাদিসের (নামাজ অধ্যায়) অনুবাদ-
১৮৫। হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণিত। তিনি বলেন, বিলালকে (রা.) আযানের শব্দগুলো দু’বার এবং ইকামতের শব্দগুলো এক একবার বলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সহিহ তিরমিযী, ১৮৬ নং হাদিসের (নামাজ অধ্যায়) অনুবাদ-
১৮৬। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে জায়েদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর আযান ও ইকামতের বাক্যগুলো জোড়ায় জোড়ায় ছিল।

* এখানে বিভিন্ন পথ দেখানো হয়েছে। এটা কোরআনের পরিপন্থি। আর কোরআনের পরিপন্থি কোন কিতাব সহিহ হতে পারে না।

# হাদীসের কিতাব সমূহে এমন কোরআন পরিপন্থি বিভিন্ন পথ দেখানো হাদিস আছে হাজারে হাজারে। তাহলে এগুলো আর সহিহ হয় কেমন করে? সুতরাং এসব কিতাবের যা আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলে পাওয়া যাবে শুধুমাত্র সেগুলো সহিহ সাব্যস্ত হবে এবং অন্যগুলো সহিহ নয় সাব্যস্ত হবে।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: এই ব্লগে কোন কমিন নাই।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে অনেকেই আছেন যারা মুমিন নন। এ পোষ্ট তাদের পড়া জরুরী নয়।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





মুমিনদের জন্য আলাদা একটা ব্লগ খুলে ফেলুন।
নাম দিন মাদ্রাসা ব্লগ।
বড়ই সৌন্দর্য!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একটা দু’টা পোষ্টের জন্য আলাদা ব্লগ কি প্রয়োজন। তারচে যারা মুমিন নন তাঁরা পোষ্টটি না পড়লেই ঝামেলা শেষ।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:২৪

আলামিন১০৪ বলেছেন: “যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা কাফির।” [সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৪৪]
“যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা যালেম।” [সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৪৫]
“যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করে না, তারা ফাসিক।” [সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৪৭]
কোনটি সঠিক? সবগুলো নয় কি?

তেমনি রাসুল (সঃ) এর নামাজের বিষয়ে যে সমস্ত বর্ণনা এসেছে সবগুলোই সঠিক। যে কোন একটি পদ্ধতি বেছে নিলেই হবে।
নামায বিভিন্নভাবে নামায পড়া যায় এমনকি হাত না বেঁধেও। আর এটা আল্লাহর দেয়া flexibility, আপনি নিষেধ করার কে? তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি ইমামের অনুসরণ করা কর্তব্য, সে যদি অন্য মাযহাবের হয় তবুও তাঁর নিয়মেই নামাজ পড়া উচিত। সাহাবীদের সময়ে এমন কখনো হয়নি যে একই জামাতে এক এক জন এক এক ভাবে নামাজ আদায় করছেন।

যিকরের বিষয় যেটি বলছেন তা আপনার মন গড়া, আপনার মতের সাথে মিল রেখে কোরআনের অপব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। যিকরের অর্থ স্মরণ। আহলে যিকর অর্থ যাদের স্মরণে আছে তাঁদের কথা এখানে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে যে, আগে মানুষই প্রেরণ করা হতো ওহী সহ, ফেরেস্তা নয়। যারা জানে(আহলে যিকর) তাদেরকে জিজ্ঞাসা করতে বলা হয়েছে।

মসজিদের যে আয়াতের যে রেফারেন্স দিয়েছেন সেটি এক মুনাফিকের বানানো মসজিদ। সে কৌশল করে মুসলিমদের নিজেদের দলে ভিড়ানের জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করে আর রাসুল (সঃ) কে মসজিদটি উদ্বোধন করার জন্য ডাকে। তখন আল্লাহ ঐ আয়াত নাযিল করেন (দ্রষ্টব্যঃ তাফসির ইবনে কাসির)। আমাদের দেশে, আমার জানা মতে আল্লাহর সন্তষ্টি/ইবাদতের উদ্দেশ্য ভিন্ন অন্য কোন কারণে মসজিদ বানানো হয় না। মাযহাবের উদ্দেশ্য মতভেদ সৃস্টির করা ছিল না, বিভিন্ন বর্ণনার বিষয়ে তাঁদের নিজেদের ইজতেহাদ।

আর যদি আপনি মতভেদকে গুরুতর অপরাধ মনে করেন তাহলে, একই বিষয়ের ভিন্ন বর্ণনার কোন হাদিসটি সঠিক সে বিষয়ে গবেষণা করে একটা প্রবন্ধ প্রকাশ করুন। পূর্ববর্তী অনেক ইমাম/মুহাদ্দিস হাদিসের কোন বর্ণনাটি অধিক গ্রহণযোগ্য সে বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

আরেকটি বিষয়, আপনার গণতান্ত্রিক মাযহাবের যে মতবাদ দিয়েছেন তা পরিবর্তনীয়। জমানা পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের মত পরিবর্তিত হয়। সবসময় যে ইমাম আবু হানিফার মতাদর্শই সর্বাধিক গ্রহণযোগ্যতা পাবে, তা কিন্তু নয়। আপনি সর্ববৃহৎ জামাতের মতকে গ্রহণ করার বিষয়ে যে হাদিসের Reference দিয়েছেন, তার আর কোন বর্ণনা থাকলে পেশ করুন (অন্য রিওয়াত)। এই হাদিসটির সংক্ষিপ্ত বর্ণনাটাই আমি দেখেছি, “ আমার উম্মতগণ কোন ভূল বিষয়ে একমত হবে না”...বাকি বর্ণনার বিষয়ে আরো বিস্তারিত বলেন। যেমন- কয়টি বর্ণনায় এসেছে, রাবীদের বিষয়ে ইত্যাদি। আপনি তো এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের অনুসারী হলে সব কিছু সহজ হয়ে যায়।

সূরাঃ ৫৪, কামার ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। কোরআন আমি সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?

* আল্লাহ কোরআনকে সহজ করেছেন। আমরা জটিলের দিকে গিয়ে তিহাত্তর দলে বিভক্ত হই কেন। আমি কোরআনের মনগড়া ব্যখ্যা করি সেটা আপনি ছাড়া আর কেউ বলেনি। আমি যা বলি তা’ কোরআন ও হাদিসেই লেখা আছে।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



পোষ্টটি শুধুমাত্র মুমিনদের জন্য এই শর্তটুকু না রাখলেও চলত । মুমিন একটি আরবি শব্দ, যা মূলত আরবি
ঈমান শব্দটি থেকে এসেছে। আর মুমিন বলতে আল্লাতে বিশ্বাসী এবং এর দ্বারা একজন কঠোরভাবে
অনুগত মুসলিমকে বুঝায়, যে অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে ইসলামকে নিজের অভ্যন্তরের এবং বাহিরের সকল কর্মকান্ডে
ধারণ করে এবং আল্লাহর ইচ্ছার কাছে নিজেকে পূর্ণরুপে সমর্পণ করে। মুমিন তারাই যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস
করে এবং সালাত কায়েম করে এবং আল্লাহ যা দিয়েছেন তা থেকে ব্যয় করে এবং যারা রাসুলের প্রতি যা
অবতীর্ণ হয়েছে এবং তাঁর পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করে এবং আখেরাতের ব্যাপারে নিশ্চিত।
তাই একজন মুমিনের জন্য হাদিস সুন্নাহ না বুঝার মত এমন আর কি আছে ,সেবিয়টি পিন পয়েন্ট করে
আলোচনা অগ্রসর হলে অনেকটা ভাল হতো বলে মনে করি ।
যাহোক, হাদিস আর সুন্নাহ নিয়ে যখন আলোচনা তখন এটা সকল মুসলমানের জন্য অবারিত রাখলে ভাল হতো ।

আর আলোচনার পুর্বে হাদিস বলতে কি বুঝায় তা নিয়ে একটু কথা বলে নিলে ভাল হতো । আমরা অনেকেই জানি
হাদিস আরবী শব্দ। আরবী অভিধান ও কোরআনের ব্যবহার অনুযায়ী 'হাদীস' শব্দের অর্থ কথা,বাণী,বার্তা,সংবাদ,
বিষয়,খবর। পরবর্তী সময়ে হাদিসের পারিভাষিক অর্থ নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা, কর্ম, সম্মতি,
চারিত্রিক গুণগান ও সৃষ্টিগত বৈশিষ্ট্যকে হাদিস হিসাবে বলা হয়েছে । মোটা দাগে বলতে গেলে হাদিসকে আমাদের
রাসুল হযরত মোহাম্মদ ( সা.) এর কথা, কাজ ও নীরব অনুমোদন বুঝানো হয়, যা নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারীদের
শৃঙ্খলের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়েছে। মুল কথা হল হযরত মুহাম্মাদ (সা.) যা বলেছিলেন; যা করেছিলেন এবং
যে কাজ দেখার পর নীরবতা অবলম্বন করেছিলেন, তাই হাদিস হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে।হাদিস হলো মুলত পবিত্র
কুরআনের ব্যাখ্যা ।

সুন্নাহ্ বা সুন্নাতও একটি আরবি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ হল "ঐতিহ্য" বা "উপায়"। মুসলিমদের কাছে সুন্নাহ্ হল
হযরত মুহাম্মাদ (সা.) দ্বারা অনুসরিত ও নির্দেশিত জীবনব্যবস্থা। রাসুল( সা.) কেন্দ্রিক এ সকল ঘটনাসমূহের
সংকলনকে একত্রে হাদিস বলা হয়েছে। ইসলাম দ্বীনটি কুরআন ও সুন্নাত থেকে নেয়া হয়।

এখন মুল কথামালায় আসা যাক । ইসলামে দ্বীন এর বিষয়গুলি আল্লাহ পাক অতি সহজ করে উপমা ও উদাহরণ সহ
বুজিয়ে তাঁর বাণী হিসাবে ওহিকারে রাসুল( সা.) এর নিকট নাযিল করেছেন যেন তা সকলেই সহজে বুঝতে পারে
ও অনুসরন করতে পারে । সেগুলি বুঝতে কারো কোন অসুবিধা হলে রাসুলের সুন্নত থেকে বুঝে নিতে বলেছেন ।

কোরান এমনই বৈশিষ্টমন্ডিত যে তা সহজেই মুখস্ত করে নেয়া যায় আর একবার কেহ যদি তা মুখস্ত করে তা তার
স্মৃতিতে চীর অম্লান থাকে । এটাই হল আল্লাহর পক্ষ থেকে কোরানের অলৌকিকত্ব । তার পরেও কোরান লিপিবদ্ধ
হয়েছে নবিজির জীবদ্দশাতেই বিভিন্ন উপায়ে , পরে অল্প সময়ের ভিতরেই তা একত্রে সংকলিত হয়েছে । তাই
কোরানের আয়াতের মধ্যে কোন ভুল বা বিকৃতির সুযোগ নেই একেবারে ।

অপর দিকে যতদুর জানা যায় হাদিস লিখে রাখার জন্য বিশেষ কোন উদ্যোগই নেয়া হয়নি বহুকাল ধরে । পরে
নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারীদের শৃঙ্খলের মাধ্যমে স্মৃতির উপর ভিত্তি করে অনেকেই হাদিস সংকলনে হয়েছেন ব্রতি ।
তাঁরা তাদের সংগৃহীত হাদিস নামের বর্ণনা হতে অনেকগুলিই বাদ দিয়েছেন বিবিধ কারণে। তবে কারণ যাই হোক
এটাতো তারা বলেছেন সেসময় বিভিন্ন বর্ণনাকারীর নিকট প্রচলিত হাদিসের অনেকগুলিই সঠিক নয় যা জাল বলে
বাদ দেয়া হয়েছে ।

সে সময়ই যদি হাদিস নামে বেশীর ভাগ বর্ণনাই জাল হয়ে থাকে তাহলে সহি বলে যাদেরকে বলা হয়েছে তার
সঠিকতা নিরোপন করা এখনো দাবী করতেই পারে, কেননা অনেক প্রতিষ্ঠিত হাদিসই সঠিক বিশ্লেষনে দেখা গেছে
কোরানের সাথে সাংর্ঘর্ষিক । এমতাবস্থায় সঠিক ও নির্ভুল প্রমানিত কোরানের আলোকেই দ্বীন পালন ও ব্যক্তিগত,
পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কার্যাবলী সম্পাদনে অধিক গুরুত্য দিলে জাল কিংবা তথাকথিত সহিহ
হাদিসের সত্যতা কিংবা ভুলের ঝুকি হতে নীজকে বাচিয়ে চলা অনেকটাই সহজ হবে । কারণ হাদিস বিসারদগনও
বলেছেন পবিত্র কোরান হল মুসলমানদের জন্য একটি বিধি বিধান সম্বলিত কিতাব যার আলোকে ও বিধান অনুযায়িই
আমাদের রাসুল ( স ) তাঁর জীবনাচার পরিচালিত করেছেন। তাই কোরান অনুসরণ করে দ্বিন পালন ও জীবনাচার করলে
হাদিস ও সুন্নাহ সকলই অনুসরণ করা হয়ে যাবে এক সাথে ।

তারপরেও কোরানের বানী, নির্দেশনা ও সহজ সরল বিধিবিধান কেও যদি না বুঝেন তবে তিনি বাজারে পাওয়া
হাদিস গ্রন্থ থেকে সেগুলি বুজে নিতে পারেন নীজ বুদ্ধি বিবেচনা ও দায়িত্বে । হাদিসটি সত্য হলে ক্ষতি কিছু নাই
তবে তা যদি শতভাগ সহি না হয়ে অন্য কিছু হয় তাহলে ক্ষতির কোন সীমা পরিসীমা নাই ।
তাই, শতভাগ সত্য ও নির্ভুল কোরান অনুযায়ী ধর্মচারণ ও জীবন ধারনে ক্ষতির কোন সম্ভাবনাই নাই , এ কথা হাদিস
বিশাদরগনও বলে থাকেন। এমন কোন হাদিস বিশারদ নেই যিনি একান্তভাবে কোরান অনুসরনে দ্বিমত পোষন করেন।

যাহোক পরিশ্রমী পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহিহ নয় এমন হাদিসকে সহিহ এবং সহিহ হাদিসকে সহিহ নয় বলাতে অনেক জটিলতা তৈরী হয়েছে। এর সহজ সমাধান আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের অনুসারী থাকা।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৪১

আলামিন১০৪ বলেছেন: আজ থেকে ৫০০০ বছর আগের নামাজের তরিকা



১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার এ হাদিস যে সহিহ তা’ কেমন করে বুঝি? আর আপনি যে সহিহ সেটাইবা কেমন করে বুঝব? সেজন্য আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলের গরমিল কোন কিছু আমি সহিহ মানি না।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমি তোমাদের মাঝে দু’টি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যা অবলম্বন করলে তোমরা কখনই পথভ্রষ্ট হবে না। তা’ হলো আল্লাহর কিতাব এবং আমার সুন্নাহ। হওয আমার নিকট অবতরন না করা পর্যন্ত তা’বিচ্ছিন্ন হবে না।
ছয়টি বিশুদ্ধ হাদিস গ্রন্থে আমি এই হাদিসটি পায়নি।
এটা কোন গ্রন্থের হাদিস?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা হাকেমের ৩১৯ নং হাদিস। আর সুন্নাহ অনুযায়ী আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত গঠিত।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১১

এম ডি মুসা বলেছেন: বর্তমান আলেম সমাজের আলেম সমাজের কথা ইউটিউবে শুনি আর ওয়াজ করে। আসেলেই কি আলেম ওরা নাকি আল্লাহ এই কথা মানে জানি না, আল্লাহ কোরআনে অধিক পথ চলার জন্য , নিদের্শন দিলেন, সেই গুলো নিয়ে খবর নাই হাদিস হলো মানুষর সৃষ্টি সেটা নিয়ে বিজি। আবার বলে যে কোরআন হাদিসে কি নামাজ পড়ার নিয়ম আছে তাহলে হাদিস কেন বাদ হবে। আরে নামাজ পড়ার জন্য কি এত গুলো নিয়ম নাকি নামাজ শিক্ষা আর হাদিস এক কি? নামাজের নিয়ম কানুন কোরআনে লেখা নাই, সেটা জানতে নবীর দুই পাঁচ হাজার পাতার বই দরকার হয়না। নবীর বিদায় হজ্বের ভাষণ যে কথা গুলো বলছে ওটার পরে আবার হাদিস হয়না। নামাজ শিক্ষা অজুহাত দিয়ে হাদিস নিয়ে এই সমাজকে একটা ভিন্ন ভিন্ন মতের সমাজ বানিয়ে রাখছেন, ওদিকে কোরআন আয়াত আল্লাহ নির্দেশন গুলার কতটুকু মানা হয় জানি না। আমি অনেক আলেম দেখছি মন গড়া কথা কয়। উপরে আপনি সেই আয়াত উল্লেখ করছেন, আসলেই কি ? আল্লাহ পথে চলছে কারা?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাদিস লিখিত হওয়ার পূর্বেও মুমিন নামাজ পড়েছে। সেগুলো আমলি হাদিস। আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের সঠিকতা কোরআন ও আমলি হাদিস দ্বারা সঠিক সাব্যস্ত হওয়ায়। আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমল অনুযায়ী ইবাদত করলেই চলে। এ ক্ষেত্রে লিখিত হাদিস অপ্রয়োজনীয়। জুমুয়ার খতিব তো আলেম ছাড়া নিয়োগ করা হয় না। তাঁদের সর্ববহৎ দল হলো হানাফী। সুতরাং হানাফী আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমল অনুযায়ী ইবাদত করলেই ইবাদত শুদ্ধ হবে। এ ক্ষেত্রে শুদ্ধতার প্রমাণ বিহীন লিখিত হাদিসের কিতাব অপ্রয়োজনীয়। এ অপ্রয়োজনীয় বিষয়কে খুববেশী প্রয়োজনীয় মনে করায় এসব অপ্রয়োজনীয় কিতাবের অনুসারী হতে গিয়ে মুসলিম তিহাত্তর দলে বিভক্ত হয়েছে।

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার ভাবসাবে বুঝা যাচ্ছে যে, মুমিন মানে কাঁচা ধরণের ব্লগার!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিন হওয়ার জন্য ব্লগার হওয়া জরুরী নয়। যখন ব্লগার ছিলো না তখনও মুমিন ছিলো। তবে ব্লগে অনেক মুমিন আছেন। তাঁদের সাথে আমার মত শেয়ার করতে আমার এ উপস্থাপনা। যারা মুমিন নন তাঁদের জন্য এ পোষ্ট পাঠ হলো তাঁদের সময়ের অপচয়। সেজন্য আমি তাঁদেরকে এ পোষ্ট ইগনোর করতে বলেছি।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৬

এম ডি মুসা বলেছেন:
বিদায় হজ্বের ভাষণ গুলো হলো নবীর সবচেয়ে বড় হাদিস এর পরে আর কোন হাদিস নেই
কারণ এ গুলো মানলে মুসমিল জাতি কে কেউ ছোট করে দেখতে পারতো না। কারণ নবী শেষ কালে তার দিক নির্দশন গুলো বাস্তব জীবনে উপলব্ধি করে তিনি কথা গুলো বলে গেছেন, আমার প্রশ্ন আমরা সমাজে আলেম সমাজ না
আমরা সাধারণ মুসলিম ,, েএই নবী ( স) বিদায় কালের কথা গুলো আলেম সমাজ কতটুকু অক্ষরে অক্ষরে পালন করে??

আরবি দশম হিজরি সনে বিদায় হজ অনুষ্ঠিত হয়। দশম হিজরির জিলহজ মাসের ৯ তারিখ আরাফাতের ময়দানে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার সাহাবির সামনে নবিজি (সা.) যে বক্তব্য পেশ করেন তা বিদায় হজের ঐতিহাসিক ভাষণ হিসাবে পরিচিত। নিম্নে বিদায় হজের ভাষণ তুলে ধরা হলো- * হে জনতা, আমার কথাগুলো গভীর মনোযোগ দিয়ে শোন, আমি জানি না, এবারের পর তোমাদের সঙ্গে এ জায়গায় আর একত্র হতে পারব কি না। * হে মানবমণ্ডলী, স্মরণ রাখ, তোমাদের আল্লাহ এক, তার কোনো শরিক নেই। তোমাদের আদি পিতা একজন, অনারবদের ওপর আরবদের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। তদ্রূপ সাদার ওপর কালোর কোনো প্রাধান্য নেই। আল্লাহ ভীতিই শুধু শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদার মানদণ্ড। * তোমাদের পরস্পরের রক্ত ও ধনসম্পদ আজকের দিন, এ মাস এবং এ শহরের মতো পবিত্র। * শোনো, জাহেলিয়াতের সব কিছু আমার পদতলে পিষ্ট করা হয়েছে। জাহেলিয়াতের রক্তের দাবিও রহিত করা হলো। * জাহেলি যুগের সুদ রহিত করা হলো। আমাদের মধ্যকার প্রথম যে সুদ আমি রহিত করছি তা হলো, আব্বাস ইবন আবদুল মুত্তালিবের সুদ। এখন থেকে সব ধরনের সুদ হারাম করা হলো। * স্ত্রীদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করো। কেননা আল্লাহর আমানতস্বরূপ তোমরা তাদের গ্রহণ করেছ এবং আল্লাহর কলেমার মাধ্যমে হালাল করা হয়েছে। তাদের ওপর তোমাদের অধিকার রয়েছে যে তারা তোমাদের বিছানায় এমন কাউকে স্থান দেবে না, যাদের তোমরা পছন্দ করো না। তারা এরূপ করলে প্রহার করতে পার। তবে কঠোর প্রহার করবে না। তোমাদের ওপর তাদের অধিকার হলো, তোমরা যথাযথ অন্ন-বস্ত্র প্রদান করবে। * আমি তোমাদের কাছে এমন দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যা দৃঢ়ভাবে ধারণ করলে পথভ্রষ্ট হবে না। একটি হলো আল্লাহর কিতাব আর অন্যটি হলো আমার সুন্নাহ। * হে জনতা, মনে রেখ, আমার পর কোনো নবি নেই। তোমাদের পর কোনো উম্মত নেই। ফলে তোমাদের প্রতিপালকের ইবাদত করবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবে, রমজানের রোজা রাখবে, স্বেচ্ছায় ধনসম্পদের জাকাত দেবে, আল্লাহর ঘরে হজ করবে, শাসকের আনুগত্য করবে। যদি তোমরা এসব পালন করো, তাহলে তোমাদের রবের জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে (ইবনে মাজাহ)। * হে মানবমণ্ডলী, পিতার অপরাধে পুত্র দায়ী হবে না এবং পুত্রের অপরাধে কোনো পিতাকে দায়ী করা হবে না। * তোমাদের সঙ্গে আমার সম্পর্কের প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হবে। তোমরা তখন কী বলবে? সাহাবায়ে কেরাম প্রত্যুত্তরে বলেন, আমরা সাক্ষ্য দেব যে আপনি দ্বীনের দাওয়াত দিয়েছেন, আল্লাহর বাণী পৌঁছিয়ে দিয়েছেন, ন্যস্ত দায়িত্ব পালন করেছেন। মহানবি (সা.) এ কথা শুনে শাহাদাত আঙুল আকাশের দিকে উত্তোলন করে লোকদের দিকে ঝুঁকিয়ে তিনবার বলেন, হে রব, আপনি সাক্ষী থাকুন (সহিহ মুসলিম)। * প্রত্যেক মুসলমান ভাই ভাই। তোমরা তোমাদের দাস-দাসী সম্পর্কে সতর্ক থাকবে। তোমরা যা খাবে তাদেরও তা খেতে দেবে। তোমরা যা পরিধান করবে তাদেরও তা পরতে দেবে। তাদের অপরাধ ক্ষমা করে দেবে। শাস্তি দেবে না। * হে মানবজাতি, ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না। কেননা অতীতের অনেক জাতি এ বাড়াবাড়ির কারণে ধ্বংস হয়েছে। উপস্থিত ব্যক্তিদের দায়িত্ব হবে আমার এ কথাগুলো অনুপস্থিত লোকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল সঠিক। জুমুয়ার খতিব আলেম ছাড়া নিয়োগ করা হয় না। সুতরাং তাঁদের সর্ববৃহৎ দলের অনুসরন করলে ইসলামের সঠিক পথ পাওয়া যাবে। সেটা ছেড়ে বিভিন্ন ব্যক্তির ব্যক্তিগত মতের অনুসারী হলে বহু দলে বিভক্ত হওয়া ছাড়া উপায় নাই।

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১১

এম ডি মুসা বলেছেন: নবী (স) বলছেন, জাহেলি যুগের সকল প্রথা রহিত করা হলোঃ তাহলে জাহিলি যুগে একাধিক বিয়ে করছে, তারপর নবী জন্মের আগে বার সময় কালীন জাহিলি যুগের কাজ কর্ম কেন ? আলেম সমাজ টেনে ফয়দা উশুল করতে চায়। নবী তো সেটা রহিত করছে? আর কোর আন কে এবং তার সুন্নাহ মানতে বলছে। তার সুন্নাহ কোনটা শুদ্ধ তার ভিত্তি নাই যার উপর মানুষের হাত পড়ছে্। কিন্তু কোরআন এর অক্ষর গুলো ঠিক আছে সেটা কে মানতে হবে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের শুদ্ধতা কোরআন ও সুন্নাহ সাব্যস্ত করেছে।সুতরাং তাঁদেরকে উপেক্ষা করার সুযোগ ইসলামে নাই। আর জুমুয়ার খতিবগণের সবাই আলেম। সুতরাং তাঁদের সর্ববৃহৎ দলের সাথে থাকা ইসলাম মানার ক্ষেত্রে নিরাপদ।

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৭

এম ডি মুসা বলেছেন: আপনি বার বার বলছেন, কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল সঠিক । আমি বলি আল্লাহ কসম দিয়ে
যে আল্লাহ কথা ব্যতিত কোন কথা , তার কথা হাইড করে সকল কথা মুনাফিকি, এবং সে জালেম অন্তভূক্ত।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার কথার প্রমাণ পোষ্টে আছে। আপনি অহেতুক উত্তেজিত হচ্ছেন।

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৪

এম ডি মুসা বলেছেন: কেউকে জান্নাতের দলিল দেয়নি। নবী ছাড়া আর নবীর সাহাবা আর নবীর সাথে যুদ্ধ ময়দানে শহীদ ।
কি ভাবে আলেম এত আল্লাহর গায়েবি খবর পান? সেটা নবী (স) পেতে অনেক ক্ষণ আল্লাহ দিকে তাকিয়ে থেকেছেন।
ইমানের দলিল কি মানুষ বানায় নাকি স্বীকৃতি মানুষ দেয়? জুমার খতিব থাকুক না হয় আকাশের খতিব থাকুক। কেউ আল্লাহ হুকুমে বাহিরে নয়। আকাশের খতিব ছিল ইবলিশ সে নিজেকে অনেক ইবাদাতি মনে করতো আল্লাহ তাকে বের করে দিছে। তার সকল ইবাদাত স্বীকৃতি দেয়নি। কোরআর কিতাব মুখস্ত করে আলেম দাবি করে খতিব সাজেন আর যাই সাজে আল্লাহ কে তারা চালায়না
আল্লাহ কাকে পছন্দ করেন আর কাকে অপছন্দ করেন সেটা আল্লাহ ভলো জানেন, তবে আল্লাহ তার এক সৃষ্টিকর্তা সত্তাকে স্বীকার করা মানুষ কে পছন্দ করেন। সুরত সাজলেই সে আকাশ সমান আর বাকি রা তুচ্ছ সেটা তো আদম (আ) আর ইবলিশ কে নিয়ে প্রথম চিন্তা করেন। আশা করি বুঝতে পারছেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।

# সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
২৮। যে ব্যক্তি আল্লাহ সম্পর্কে জানে এবং তাঁর হুকুম সম্পর্কে জানে সে আলেম, সে আল্লাহকে ভয় করে। সে আল্লাহর হুকুম সম্পর্কে জানে এবং তার জন্য কি ফরজ তাও সে জানে।

সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯

এম ডি মুসা বলেছেন: আপনি আয়াত সম্পূর্ণ লিখেন আলেম িএর বৈশিষ্ট কি মুনাফিকের মত আপনি কি বলতে চান আপনি ও জানেন না, আলেম এর গুণ আল্লাহ নবীর আদর্শ সাথে একজন আলেম নবীর আদর্শ তার ভিতরে ফুটে উঠে। আর কথা হচ্ছে িআলেম কি তারা একজন অপর জনকে মুনাফিক বলে আরেক জনকে সিটার বলে বাটপার বলে। কুকের গায় জন্তুুর গায় পোশাক লাগলেই বা সে কিন্তু মানুষ হয়ে যায়না। তবে তার যে মানুষ তার আচরণে সে বুঝা যায়। নবী কাউক গালি দেয়নি । আলেম কিভাবে গালি দেয়। জ্ঞান ঠিক আছে নাকি?ওই আয়াত আলেম কথা বলা হয় তাদের যারা সত্যিকারের আলেম। আপনি উত্তেজিত হয়ে জলঘোলা করতে চাচ্ছেন।
আরেক টা কথা ইবলিশ কয়েক হাজার বছর ইবাদাত করছে অহংকারের নিজের দেমাক জন্য সে গোল্লাহ গেছে, বর্তমানে নামধারী অহংকারী ইবলিশ এর লোক নয়তোা?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জুমুয়ার খতিবগণ আলেম হয়ে থাকেন। তাঁদের সর্ববৃহৎ দল অবশ্যই সঠিক।

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪০

আলামিন১০৪ বলেছেন: ব্লগার ভায়েরা এঁর কথার মাথা-মুন্ডুর ঠিক নাই, কোন যুক্তি না খন্ডায়ে তোতা পাখির বুলি আওরাতে থাকে, সো, এনা’র সাথে অলোচনা করা অর্থ হীন ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কোন কথা যুক্তি ছিলো যা খন্ডানো হয়নি? আপনার কথায় যদি যুক্তি না থাকে তবে তা’ খন্ডাতে হবে কেন?

১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১১

নতুন বলেছেন: ধর্মের গোজামিল ঢেকে রাখতেই এমন সর্ত প্রয়োজন কারন অন্ধবিশ্বাসীরা প্রশ্ন করবেনা আর ধর্মের ফাকিবাজী ধরা পরার সম্ভবনা নাই।

আরেকটা কথা বর্তমানে ৭৩-৭৪ ফেরকা ওয়ালা ধর্মের ঝামেলাগুলি মানুষ জানতে পারছে নিজেদের মাঝে ঝামেলার জন্যই।

অবিশ্বাসীদের কিছু করতে হবেনা....

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবাই নিজমতে চলতে চাইলে ফের্কা হবেই। আর অবিশ্বাসের যে বিষয় নিয়ে তোড়-জোড় পাকানো হয়েছে তাও স্তিমিত হয়েছে প্রমাণের অভাবেই।

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২২

বাউন্ডেলে বলেছেন: রাসুলপাক সাঃ ব্যাতিত যে কারো প্রদত্ত ইবাদত সংক্রান্ত নিয়ম-কানুন শয়তান প্রনীত। রাসুল প্রথম যে দিন নামাজ বা সালাত আদায় করেছেন সেদিনসহ সারা জীবনে তিনি যেভাবে সালাত আদায় করেছেন বা আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ করেছেন। সেগুলির নিয়মেই শুধু বৈধ নিয়ম। সালাত আদায় করা ফরজ, রাসুলপাকের নিয়ম অনুযায়ী আদায় করা সুন্নাহ। সুতরাং সৎ,সত্যবাদী,ন্যায়পরায়ন,মানবিক নির্বিবাদী, হালাল উপার্জনকারী কারো ইবাদতই আল্লাহর কাছে অগ্রহনযোগ্য নয়।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের মাধ্যমে রাসুল (সা) প্রনীত ইবাদতের নিয়ম কানুন প্রচার পেয়েছে। কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী এটা দৃশ্যমাণ।

১৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২

বাউন্ডেলে বলেছেন: আাল্লাহকে উদ্দেশ্য করে যে কোন ইবাদতকারীর “ইবাদত পদ্ধতির” দোষ-ত্রুটি খোজা “ফিৎনা” ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লোকেরা যেন ইবাদতের শুদ্ধ পদ্ধতির অনুসরন করে সেজন্য কোন অশুদ্ধ পদ্ধতি সেটা বলে দিতে হয়।

১৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:


সামুতে পোষ্ট দিয়েছেন, সামুর "মুমিনদের" জন্য; সামুর ১ জন মুমিনের নাম বলুন, আমরা দেখি মুমিন ব্লগার কি ধরণের ব্লগার?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নতুন নকিব ভালোমানের মুমিন ব্লগার। তবে মুমিন ব্লগারগণ আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন থাকেন বলে ব্লগ পোষ্টে তাঁদেরকে কমেন্ট করতে কম দেখা যায়। অবশ্য ইদানিং নতুন নকিবকে খুব একটা দেখা যায় না। এমন আরো অনেক মুমিন আছেন।

১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪০

বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের [/sb]মাধ্যমে রাসুল (সা) প্রনীত ইবাদতের নিয়ম কানুন প্রচার পেয়েছে। কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী এটা দৃশ্যমাণ।
নাউজুবিল্লাহ্। রাসুলের (সাঃ) দল মুষলমান। এটা আবার কোন দল ? =p~
ইবাদত আল্লাহর উদ্দেশ্য হলে - অশুদ্ধতা কোথায় ?
মোল্লাগিরি না করলে পেটে ভাত যায় না ?
মাঠে গিয়ে ফসল ফলানোর শুদ্ধ পদ্ধতি নিজের খেয়ে শেখান। নামাজের সময় নামাজ পড়ুন। আপনার পিছনে অন্যরাও পড়বে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর উদ্দেশ্যে করা ইবাদত নিজের নিয়মে করা অশুদ্ধ। আল্লাহর উদ্দেশ্যে করা ইবাদত আল্লাহ প্রদত্ত নিয়মে করতে হবে।

২০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: লোকেরা যেন ইবাদতের শুদ্ধ পদ্ধতির অনুসরন করে সেজন্য কোন অশুদ্ধ পদ্ধতি সেটা বলে দিতে হয়।
ইবাদত আল্লাহর উদ্দেশ্য হলে - অশুদ্ধতা কোথায় ? =p~ ধান্দাবাজি ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর উদ্দেশ্যে করা ইবাদত তাঁর দেওয়া নিয়মে না করলে সেটা অশুদ্ধ।

২১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: আল্লাহর উদ্দেশ্যে করা ইবাদত তাঁর দেওয়া নিয়মে না করলে সেটা অশুদ্ধ।
বাহ্ । অশুদ্ধ বলার এখতিয়ার আপনার নাই। তার নিয়ম কোনটা ? উল্লেখ করুন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।

সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০২ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০২। কাছীর ইবনে কায়েস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদার (রা.) কাছে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি এসে বলে, হে আবু দারদা (রা.) আমি রাসূলুল্লাহর (সা.) শহর মদীনা থেকে আপনার কাছে একটা হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি আপনি উক্ত হাদিসটি রাসূলুল্লাহ (সা.) হতে বর্ণনা করেন। এছাড়া আর কোন কারণে আমি এখানে আসিনি। তখন আবু দারদা (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথ অতিক্রম করান। আর ফেরেশতারা ত্বলেবে এলেম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর জন্য তাদের ডানা বিছিয়ে দেন এবং আলেমের জন্য আসমান ও জমিনের সব কিছুই ক্ষমা প্রার্থনা করে, এমনকি পানিতে বসবাসকারী মাছও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আবেদের উপর আলেমের ফজিলত এরূপ যেমন পূর্ণিমার রাতে চাঁদের ফজিলত সকল তারকা রাজির উপর। আর আলেমগণ হলেন নবিদের ওয়ারিছ এবং নবিগণ দীনার ও দিরহাম মীরাছ হিসেবে রেখে যান না; বরং তাঁরা রেখে যান ইলম।কাজেই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করল সে প্রচুর সম্পদের মালিক হলো।

* আল্লাহর কথা আলেম বুঝেন। তাঁরা রাসূলের (সা) ওয়ারিশ।

মুসনাদে আহমদ, ২০৩৩৫ নং হাদিসের অনুবাদ-
২০৩৩৫। হযরত আবু যার গিফারী (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি একদিন নবির (সা.) নিকট উপস্থিত ছিলাম এবং আমি তাঁকে বলতে শুনেছি, এমন কিছু রয়েছে যেটির ব্যাপারে আমি আমার উম্মতের জন্য দাজ্জালের অপেক্ষাও অধিক ভয় করি। তখন আমি ভীত হয়ে পড়লাম, তাই আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! এটি কোন জিনিস, যার ব্যাপারে আপনি আপনার উম্মতের জন্য দাজ্জালের চাইতেও বেশী ভয় করেন? তিনি (সা.) বললেন, পথভ্রষ্ট আলেমগণ।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* আলেমের মধ্যে কিছু পথভ্রষ্ট থাকায় আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থকিতে হবে। তাঁদের অনুসরনে ইবাদত করতে হবে। এটাই ইসলাম। এপর এটা মানা না মানা আপনার বিষয়।

২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।

হুজুরে আলা, আমিতো আলেম সম্পর্কে প্রশ্ন করি নাই।
আল্লাহর উদ্দেশ্যে করা ইবাদত তাঁর দেওয়া নিয়মে করার যে কথা বলেছেন-
সে সম্পর্কে বলেন জনাব, সত্যর খাতা খোলেন। মানুষকে রেহাই দেন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যেহেতু আল্লাহর কথা আলেমরাই বুঝে। যেগেতু আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল সঠিক। সেহেতু আলেমগণের সর্ব বৃহৎ দলের ইবাদতের নিয়মই আল্লাহ অনুমোদীত ইবাদতের নিয়ম। এছাড়া অন্য নিয়মে ইবাদত করলে ইবাদত হবে না।

২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: যেহেতু আল্লাহর কথা আলেমরাই বুঝে। যেগেতু আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল সঠিক। সেহেতু আলেমগণের সর্ব বৃহৎ দলের ইবাদতের নিয়মই আল্লাহ অনুমোদীত ইবাদতের নিয়ম। এছাড়া অন্য নিয়মে ইবাদত করলে ইবাদত হবে না।
নাইজুবিল্লাহ্ । রাসুলও কি বোঝেন নাই ?
আপনার কথিত আলেমরা যে, “শয়তান কতৃক নিযুক্ত”, সেটা আপনি ফেৎনা দেখেও অনুধাবন করেন না। =p~
হায়রে নির্বোধ জালেমরা। রাসুলের উম্মতকে তোরা শয়তানের উম্মত বানাইলি।
এখনো সময় আছে আপনার। গোমরাহী থেকে বের হয়ে এক আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি পুর্ন আস্থা রাখুন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলেমগণের সর্ব বৃহৎ দল যে সঠিক সেটা কোরআন ও হাদিস থেকেই জানা যায়। আর আল্লাহ ও রাসুলের (সা) কথা আলেমদের মাধ্যমেই আমাদের নিকট বাহিত। সুতরাং তাঁদেরকে না মেনে আল্লাহ ও রাসূলকে মানা যায় না।

২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট লিখবেন সকল মানুষের জন্য। মুমিন আবার কি? মুমিনের সাথে মানুষের প্রার্থক্য কি? মুমিন, ইমাম, হুজুর এরা কি মানুষ নয়? শুধুই মুমিন?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব খাবার সবাই খায় না। মুমিনরা কি মদ খায়? সেজন্য মুমিনদেরকে আলাদা খাবার দিতে হয়। এটাই নিয়ম।

২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩২

বাউন্ডেলে বলেছেন: ১১. আর যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করো না(১), তারা বলে, “আমরা তো কেবল সংশোধনকারী”।(২)।
১২. সাবধান! এরাই ফাসাদ সৃষ্টিকারী, তা কিন্তু তারা তা বুঝে না(১)।
১৬. এরাই তারা, যারা হেদায়াতের বিনিময়ে ভ্ৰষ্টতা কিনেছে(১)। কাজেই তাদের ব্যবসা লাভজনক হয়নি। আর তারা হেদায়াতপ্রাপ্তও নয়।
২৭. যারা আল্লাহর সাথে দৃঢ় অঙ্গীকারে আবদ্ধ হওয়ার পর তা ভঙ্গ করে, আর যে সম্পর্ক অক্ষুন্ন রাখতে আল্লাহ আদেশ করেছেন তা ছিন্ন করে এবং যমীনের উপর ফাসাদ সৃষ্টি করে বেড়ায়(১), তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।
১. আর আমি যা নাযিল করেছি তোমরা তাতে ঈমান আন। এটা তোমাদের কাছে যা আছে তার সত্যতা প্রমাণকারী। আর তোমরাই এর প্রথম অস্বীকারকারী হয়ো না এবং আমার আয়াতসমূহের বিনিময়ে তুচ্ছ মূল্য গ্রহণ করো না(১)। আর তোমরা শুধু আমারই তাকওয়া অবলম্বন কর।
৪৪। কি আশ্চর্য! তোমরা নিজেদের বিস্মৃত হয়ে মানুষকে সৎকাজের নির্দেশ দাও, অথচ তোমরা কিতাব (গ্রন্থ) অধ্যয়ন কর, তবে কি তোমরা বুঝ না?
৬২। নিশ্চয় যারা বিশ্বাস করে (মুমিন), যারা ইয়াহুদী (1) এবং খ্রিষ্টান (2) হয়েছে অথবা সাবেয়ী (3) হয়েছে, এদের মধ্যে যে কেউ আল্লাহ এবং শেষ দিবসে বিশ্বাস করে ও সৎকাজ করে, তাদের জন্য তাদের প্রতিপালকের নিকট পুরস্কার আছে। তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না। (4)
৯। সুতরাং তাদের জন্য দুর্ভোগ (ওয়াইল দোযখ), যারা নিজ হাতে গ্রন্থ রচনা করে এবং অল্প মূল্য পাবার জন্য বলে, ‘এটি আল্লাহর নিকট হতে এসেছে।’ তাদের হাত যা রচনা করেছে, তার জন্য তাদের শাস্তি এবং যা তারা উপার্জন করেছে তার জন্যও তাদের শাস্তি (রয়েছে)। [1]

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন, তাঁর কথা আলেমরাই ভালো বুঝে। তবে তাদের কিছু সংখ্যক পথভ্রষ্ট। সেজন্য থাকতে হবে তাঁদের সর্ববৃহৎ দলের সাথে।

২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪১

বাউন্ডেলে বলেছেন: ৯৯। আমরা তোমার প্রতি সুস্পষ্ট নিদর্শন অবতীর্ণ করেছি, বস্তুতঃ সত্যত্যাগিগণ ব্যতীত আর কেউই এগুলি অমান্য করে না।
আমার বর্নিত আয়াতসমুহঃ সুরা বাকারা থেকে নেয়া।
বুঝতে না পারলে- ক্লাস ফাইভের একজন ছাত্রর কাছে গিয়ে বুঝে নেন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ক্লাস ভাইভের ছাত্রের কাছ থেকে কোন কিছু বুঝতে ইসলাম বলে না। ইসলাম বুঝতে হবে আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের মত অনুযায়ী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.