নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
* মতভেদে মহাশাস্তির ঘোষণা আল্লাহর।
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সহিহ আবু দাউদ, ৪৫৭৭ নং হাদিসের (সুন্নাহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৪৫৭৭। হযরত সাফীনা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, নবুয়তের খেলাফতের সময়কাল হলো ত্রিশ বছর। তারপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা রাজত্ব বা বাদশাহী দান করবেন।
হযরত সাঈদ (র.) বলেন, সাফীনা (রা.) আমাকে বলেন, তুমি হিসাব কর। আবু বকরের (রা.) শাসনকাল দু’বছর, ওমরের (রা.) দশ বছর, ওসমানের (রা.) বার বছর, আলীর (রা.) ছ’বছর।হযরত সাঈদ (র.) বলেন, আমি সাফীনাকে (রা.) জিজ্ঞেস করি যে, বনু মারওয়ান ধারণা করে যে, আলী (রা.) খলিফাদের অন্তর্ভূক্ত নন। তিনি বলেন, বনু-মারওয়ানরা মিথ্যা বলেছে।
* নবুয়তের খলিফাগণের আনুগত্য জরুরী ছিলো। তাঁদের সাথে বিরোধ দেখা দিলে আল্লাহ ও রাসূলের (সা.) কথা অনুযায়ী কাজ করা জরুরী ছিলো।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* নবুয়তের খলিফার সাথে বিরোধে সাহাবায়ে কেরামের (রা.)সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে হবে। এ বিধি লংঘণ করে যেসব সাহাবা নবুয়তের খলিফাগণের সাথে মতভেদে লিপ্ত হয়েছেন এবং যারা তাঁদের অনুগত ছিলেন তাঁদের প্রতিদান কি?
সূরাঃ ১ ফাতিহা ৫ থেকে ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫। আমাদেরকে সিরাতাম মুসতাকিমে (সরল সঠিক পথে) হেদায়েত প্রদান (পরিচালিত) করুন।
৬। তাদের পথ যাদেরকে আপনি নেয়ামত (অনুগ্রহ) দান করেছেন।
৭। যাদের উপর আপনার ক্রোধ নেই। আর যারা পথভ্রষ্ট নয়।
সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৯। মোহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল; তাঁর সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সিজদায় অবনত দেখবে।তাদের লক্ষণ তাদের মুখমন্ডলে সিজদার প্রভাব পরিস্ফুট থাকবে: তওরাতে তাদের বর্ণনা এরূপ এবং ইঞ্জিলেও তাদের বর্ণনা এরূপই। তাদের দৃষ্টান্ত একটি চারা গাছ, যা থেকে নির্গত হয় নতুন পাতা, অতঃপর ইহা শক্ত ও পুষ্ট হয় এবং পরে কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে যা চাষীদের জন্য আনন্দ দায়ক। এভাবে মুমিনদের সমৃদ্ধি দ্বারা আল্লাহ কাফিরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের।
* যেসব সাহাবা (রা.) নবুয়তের খলিফাগণের অনুগত ছিলেন তাঁরা নেয়ামত প্রাপ্ত হবেন। কারণ সাহাবায়ে কেরামের (রা.)সর্ববৃহৎ দল নবুয়তের খলিফাগণের অনুগত ছিলেন।আর নবুয়তের খলিফাগণের সাথে মতভেদে জড়ানো সাহাবা (রা.) ক্ষমা প্রাপ্ত হবেন।নেয়ামত ও ক্ষমার বিবেচনায় নেয়ামত প্রাপ্ত সাহাবা (রা.) মর্যাদার প্রথম স্থানে থাকবেন। নবুয়তের খলিফাগণের অনুগত না হলেও যেসব সাহাবা (রা.) তাঁদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা থেকে বিরত ছিলেন তাঁরা সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মধ্যে মর্যাদায় দ্বিতীয় স্থানে থাকবেন। নবুয়তের খলিফার সাথে যুদ্ধ করে যাঁরা ক্ষমা চেয়েছেন এবং খলিফার ক্ষমা পেয়েছেন সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মধ্যে তাঁরা মর্যাদায় তৃতীয় স্থানে থাকবেন। নবুয়তের খলিফার সাথে যুদ্ধ করে যাঁরা ক্ষমা চাননি এবং ক্ষমা পাননি সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে তাঁরা মর্যাদায় চতুর্থ স্থানে থাকবেন। অনন্তকাল নিজেদের মধ্যে মর্যাদায় প্রথমস্থান না পাওয়া সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মতভেদের মহাশাস্তি। কিন্তু মুসলিমগণ নেয়ামত প্রাপ্ত সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুসারী হবেন। তাঁদের সাথে মতভেদে তারা অন্য তিন দলের অনুসারী হবে না। কারণ প্রথম দলের সাথে মতভেদে অন্য তিন দল সঠিক ছিলেন না।আর কোরআন অনুযায়ী নেয়ামত প্রাপ্তদের অনুসরন হলো সিরাতাম মুসতাকিম।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: টেকনোলোজি নিয়ে আপনি ও আরো অনেকে লিখছেন। আমি সেসব পড়ছি। এসব বিষয়ে আমি আপনাদের চেয়ে ভালো লিখতে পারব বলে মনে হয় না। মুমিনদের জানা দরকার এমন কিছু বিষয়ে আমি লিখছি। কারণ ব্লগটি বাংলাভাষার। আর বাংলাভাষায় কথা বলা মুমিন সংখ্যা নেহায়েত কম নয়।
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬
অহরহ বলেছেন: মুমিন হচ্ছে নাকে দড়ি বাঁধা উটের মত। ধর্মের দড়ি যেদিকে ঢান দিবে সে দিকেই যাবে। বোধ, বিবেক, বুদ্ধি শুন্য বিচিত্র এক প্রজাতি, দেখতে অবিকল মানুষের মতই।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি মুমিনদের বিরোধী পক্ষের লোক। আর বিরোধী পক্ষের লোকের মন্তব্য বিরোধী পক্ষের জন্য নিম্নমানের হয়ে থাকে। আপনার মন্তব্য তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ছোট করে লিখলে পড়তে আগ্রহ পাই। বড় লেখা পড়ার ধৈর্য্য নেই। সাহাবা কেরামদের কী হবে সেটা তো আমরা জানি না। তবে নিজেদের মধ্যে বর্তমানে আলেমদের মধ্যে যে রেষারেষি তাতে সাধারণ মুসলিমরা খুবই বিভ্রান্ত ও বিরক্ত...
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বর্তমান আলেমদের মধ্যে যারা মতভেদের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হবেন তারা জাহান্নামে যাবে।
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২২
নতুন বলেছেন: ব্লগ শুধুই মুমিনদের জন্য না। তাই শুধুই মুমিনদের জন্য ট্যাগ লাগিয়ে লেখাটা বোধ হয় ঠিক না।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিছু বিষয় আছে যা মুমিন ছাড়া অন্যদের জন্য প্রয়োজনীয় নয়। সেজন্যই যারা মুমিন নয় তাদেরকে এ পোষ্টের দিকে নজর না দিতে বলা হয়েছে। শুধু মুমিনদের জন্য পোষ্ট দেওয়ার কারণ হলো বাংলা ব্লগে পর্যাপ্ত পরিমাণ মুমিনের আনাগোনা থাকা।
৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০০
বাউন্ডেলে বলেছেন: ক্ষমতালিপ্ষুতা, ভন্ডামি, রাসুলের প্র্রিয়ভাজন হওয়ার জন্য কুট-কৌশল অবলম্বন, ধর্ম প্রচার না করে সাম্রাজ্যবাদিতা,মিথ্যা হাদিস প্রনয়ন ও সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে হাদিস দিয়ে পরিবেশন, রক্তের বদলা না নেয়ার শপথ নেওয়ার পরও ওয়াদা ভঙ্গ, আহলে বাইতের প্রতি সদয় না হওয়া, অর্থের বিনিময়ে ইসলাম পরিবেশন, “ধর্ম প্রচার ও ধর্ম শিক্ষা দেয়া” পেশা হিসাবে গ্রহন, ইত্যাদি বহুবিধ অভিযোগে অভিযুক্ত এবং শাস্তি প্রাপ্ত হবো রাসুল (সাঃ) ব্যতিত, আমরা সকল সময়ের সকলেই।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য সাহাবায়ে কেরামের (রা) ক্ষেত্রে কিছু ছাড় থাকায় মতভেদের শাস্তি কিছু কম হবে। সে ক্ষেত্রে তাঁরা জাহান্নামে না গিয়ে জান্নাতে কম মর্যাদার মধ্যে থাকবেন। কিন্তু সাহাবা ছাড়া যারা মতভেদের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হবেন তাদেরকে জাহান্নামে যেতে হবে। তারপর তারা কালিমার কারণে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবেন।
৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলাম প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য সাহাবায়ে কেরামের (রা) ক্ষেত্রে কিছু ছাড় থাকায় মতভেদের শাস্তি কিছু কম হবে। সে ক্ষেত্রে তাঁরা জাহান্নামে না গিয়ে জান্নাতে কম মর্যাদার মধ্যে থাকবেন। কিন্তু সাহাবা ছাড়া যারা মতভেদের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হবেন তাদেরকে জাহান্নামে যেতে হবে। তারপর তারা কালিমার কারণে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবেন।
নাউজুবিল্লাাহ ! আপনি কি পাগল হয়ে গেলেন ? এসব কি আপনি নির্ধারন করবেন ?
নিশ্চয়ই আল্লাহ দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি মনে করেন জাহান্নাম বলতে কিছু নাই? আল্লাহ সবার জন্য দয়ালু এবং ক্ষমাশীল হলে জাহান্নাম আছে কোন কারণে?
৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০০
অর্ক বলেছেন: “ইসলাম প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য সাহাবায়ে কেরামের (রা) ক্ষেত্রে কিছু ছাড় থাকায় মতভেদের শাস্তি কিছু কম হবে। সে ক্ষেত্রে তাঁরা জাহান্নামে না গিয়ে জান্নাতে কম মর্যাদার মধ্যে থাকবেন। কিন্তু সাহাবা ছাড়া যারা মতভেদের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হবেন তাদেরকে জাহান্নামে যেতে হবে। তারপর তারা কালিমার কারণে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবেন।”
প্রিয় কবি শেষ পর্যন্ত নিজেকেই খোদা হিসেবে ঘোষণা দিয়ে বসলেন ব্লগে!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
* মতভেদের মহাশাস্তির কথা আল্লাহ নিজেই বলেছেন। আমার কি দোষ?
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১১
অর্ক বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আমার আগ্রহ বা কৌতুহল বরাবরই আছে। এসব জানতে ভালো লাগে। সব ধর্মেই বেশুমার ভালো ভালো কথা আছে, যার চর্চা সমাজে শূন্য বললেও ভুল হবে না। যেমন পরনিন্দা পরচর্চাকে আপন ভাইয়ের মাংস খাওয়ার সাথে তুলনা করা হয়েছে। অত্যন্ত ঘৃণিত কাজ হিসেবে বিচার করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ উল্টো এখানে। তেমনি অপচয়কারী শয়তানের ভাই। অথচ কতো অপচয় করি আমরা। যাকাতও একটা দারুণ ধারণা ইসলামের। এরকম আরও প্রচুর দরকারি ভালো কথা, দিকনির্দেশনা আছে। যেসবের কোনওরকমের চর্চা দেখি না কোথাও। ব্লগেও লেখালেখি নেই এসবের ওপর। এগুলোরই চর্চা হওয়া উচিত বেশি বেশি।
আপনার জন্য হার্দিক শুভেচ্ছা থাকলো।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: শুধু মুমিনদের জন্য লিখলে হবে?
মানূষদের জন্য কিছু লিখুন।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষের জন্য লেখার লোকের অভাব নাই। সেজন্য আমি মুমিনদের জন্য মাঝে মাঝে লিখি।
১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
মুমিনরা সায়েন্স/টেকনোলোজীতে পেছনে পড়ে আছে, তাদেরকে সেইদিকে টানুন; ওদের জীবনটা ভালোর দিকে যাক।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবাই টেকনোলজির নির্মাতা হলে এর ক্রেতা কারা হবে? সেজন্য মুমিনরা টেকনোলজির ক্রেতা হয়ে টেকনোলজির নির্মাতাদেরকে উদ্ধার করছে।
১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮
আলামিন১০৪ বলেছেন: তো সমাধান কি? গণতন্ত্র? নাকি আমিরতন্ত্র? যদি একটু কয়া দিতেন। আন্নে তো আমার আগের প্রশ্নের জবাব দেন নাই। গণতন্ত্রের হাদিসের রাবীদের সম্পর্কে বলেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনে আমিরের কথা আছে। আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল যাঁকে আমির মানবেন তিনিই আমির। যে হাদিস আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলে নেই তা’ হাদিস নয়। রাবীর কাজ হাদিস বলা। হাদিস সহিহ হিসাবে গৃহিত হবে আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলে তা’ স্থান পেলে।
১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানুষের জন্য লেখার লোকের অভাব নাই। সেজন্য আমি মুমিনদের জন্য মাঝে মাঝে লিখি।
সমাজে মানুষ বেশি। মুমিনদের সংখ্যা কম।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ুমিনের সংখ্যা কম হলেও নেহায়েত কম নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি জীবিকা অর্জন করছেন সবচেয়ে আধুনিক টেকনোলোজীকে প্রফেশান হিসেবে নিয়ে; অন্যদেরও সেটার কথা বলুন, তারা যেন ভালো থাকতে পারে।