নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
অন্ধ বিশ্বাস হলো না দেখে বিশ্বাস। অন্ধকে কেউ বলে চাচা আসুন আপনাকে রাস্তা পার করে দেই। অন্ধ তার হাতে হাত দিয়ে দেয়। লোকটা তাকে রাস্তা পার করিয়ে না দিয়ে গাড়ির তলে ঠেলে ফেলে দিয়ে হত্যাও করতে পারে। অন্ধ সেটা ভাবে না। সে যে তার উপকার করবে বলছে তাকে বিশ্বাস করে। কেউ তাকে খাইয়ে দিলে সে খায়। কিন্তু সে তাকে বিষ খাইয়ে মারতেও পারে। অন্ধ সেসব ভাবে না।কারণ অতবেশী ভাবতে গেলে অন্ধের রাস্তা পার হওয়া ও খাবার খাওয়া হবে না। সূতরাং অন্ধের অন্ধ বিশ্বাসে মূলত দোষের কিছু নাই।
আমি কোরআন নামে একটা পুস্তক পড়েছি। এটা মোহাম্মদ (সা.) নামে এক আরব প্রচার করেছেন। তিনি বলেছেন, কোরআনের সব কথা আল্লাহর বাণী। আমি মোহাম্মদকে (সা.) দেখিনি এবং আল্লাহকেও দেখিনি। তথাপি আমি তাঁদের কথায় অন্ধবিশ্ববাস করি।নতুন, সোনাগাজী, রানু, কামাল১৮, জ্যাকস্মিথ, কবি হাফেজ আহমেদ বলে, আমার বিশ্ববাস হলো অন্ধবিশ্বাস। আমি তাদের কথাও বিশ্বাস করি। কারণ আমি মোহাম্মদকে (সা.) দেখিনি এবং আল্লাহকেও দেখিনি।কিন্তু অন্ধবিশ্বাস হলেও আমি আমার অন্ধবিশ্বাস ছাড়তে রাজী নই। কারণ মোহাম্মদ (সা.) ও আল্লাহর কথা বিশ্বাস করে সে অনুযায়ী কাজ করলে যে উপকার পাওয়া যাবে বলে তাঁরা বলেছেন তাঁদের কথায় অন্ধবিশ্বাস না থাকলে আমি সে সব পাব না। যারা আমাকে অন্ধবিশ্বাস ছাড়তে বলছে, তারা বলছে মোহাম্মদ (সা.) ও আল্লাহর কথা বিশ্বাস করলে হুর পাওয়া যাবে হুর। তারা বুঝাতে চাচ্ছে হুর খুব বাজে জিনিস। আমি বলি আগে তো হুর পেয়ে নেই তারপর দেখব ওটা বাজে কিনা। হুর বাজে হলে না হয় তাদের হুর তাদেরকে ফেরৎ দিয়ে দেব। এ আর এমন কি? হুর ছাড়াও মোহাম্মদ (সা.) ও আল্লাহর কথায় অন্ধবিশ্বাস থাকলে আরো অনেক জিনিস পাওয়ার কথা আছে সে সব অন্ধবিশ্বাস বিরোধীরা মন্দ বলে না।মোহাম্মদ (সা.) ও আল্লাহর কথায় অন্ধবিশ্বাস না থাকলে চিরস্থায়ী আগুনে জ্বলতে হবে বলে তাঁরা বলেছেন। তাঁদের এ কথায় আমি ভয় পেয়েছি।
সাহসীরা বলেছে তারা কল্পিত আল্লাহর কথায় ভয় পায় না। এসব বীরদেরকে আল্লাহ আগুনে পোড়াতে ভালোবাসেন। কি নিষ্ঠুর কি নিষ্ঠুর। সেই নিষ্ঠুর আল্লাহর ভয়ে এখন কোটি কোটি মুমিন রোজা রাখছে। তা’ দেখে সাহসী বীর বৃন্দ বলছে আফসোস!
আল্লাহ বলেছেন, তিনি সব সৃষ্টি করেছেন। তাঁর বিরোধী সাহসী বীরবৃন্দ বলেছে আল্লাহ বলতে কিছু নেই। বীগ ব্যাং এবং বিবর্তন পদ্ধতিতে সব কিছু হয়েছে। মুমিন বলছে, আল্লাহর কথা সত্য হলে তোমরা জ্জলবে আগুনে তখন আমরা বলব আফসুস।আল্লাহ যা বলেছেন তাতে বুঝা যায় বীগ ব্যাং ও বিবর্তন হয়ে থাকলে সেটা তাঁর কাজ।সুতরাং বীগ ব্যাং ও বিবর্তন সংক্রান্ত কথায় আল্লাহর উপর অবিশ্বাস আসে না।সেজন্য বিবর্তনবাদের জনক ডারউইনের স্ত্রীও ঈশ্বর বিশ্বাসী ছিলেন।ব্লগে যারা চওড়া গলায় অবিশ্বাসের কথা বলে তাদের স্ত্রীরাও বিশ্বাসী বলে জানা যায়।সুতরাং অন্ধবিশ্বাস হলেও এটা খুব শক্ত এবং এটা সহজবোদ্ধ।
আল্লাহ বলেছেন, তিনি মানুষকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখলাম কথা সত্য।আল্লাহ বলেছেন সাগরে ভাসমান জাহাজে তাঁর নিদর্শন আছে। বাস্তবে সেটা আছে। সেটা ভরতত্ত্ব। সেটা হলো বস্তু যে পরিমাণ পানি অপসারণ করে সে পরিমাণ পানি থেকে বস্তুর ওজন বেশী হলে বস্তু পানিতে ডুববে। আর সে পরিমাণ পানি থেকে বস্তুর ওজন কম হলে বস্তু পানিতে ভাসবে। যেমন সোলা যে পরিমাণ পানি অপসারণ করে তার থেকে সোলার ওজন অনেক কম বিধায় সোলা পানিতে ভাসে। কোরআনে এমন অনেক কথা আছে যা মোহাম্মদের (সা.) জানার কথা নয়। সেজন্য আমার অন্ধশ্বিাস এটা তাঁর বানানো কোন পুস্তক নয়। এটা আসলেই আল্লাহর পুস্তক। সুতরাং আল্লাহ আছেন। তিনি অবাধ্যদের প্রতি সীমাহীন নিষ্ঠুর। সেজন্য আমি আল্লাহকে ভয় করি।সেজন্য তাঁর শাস্তির ভয়ে আমি রোজা রাখি। এখন বছরে একমাস রোজা রাখি। পরকালে আল্লাহ ক্ষুধা ও তৃষ্ণা দিয়ে কিছু খেতে ও পান করতে না দিলে তো অনন্তকাল রোজা রাখতে হবে। তারচে বরং এখন একমাস রোজা রাখি সেটাই বরং ভালো।
কোরআন ছাড়াও ঈশ্বরের পুস্তক তৌরাহ, বাইবেল, গীতা। সেসব পুস্তক থেকে কোরআনকে আমি বেশী উত্তম জানি। কারণ কোরআন কোটি কোটি লোক মুখস্ত করলেও অন্য পুস্তক এত্তলোক মুখস্ত করে না। এটা লোকে বার বার পড়ে এবং পড়তেই থাকে। আমি এর একটি আয়াত সোয়া লক্ষবার পড়ার নিয়তে আজ পড়া শুরু করেছি। ছোট বেলায় মাকে এমন করতে দেখতাম এবং আমরা সুখী পরিবার ছিলাম।আমার পরিবারও সুখী পরিবার হোক সেটা চাওয়ার কারণে আমি এমন করছি।
এক নাস্তিকের সাথে একবার অনেক কথা হলো। তাকে আমি বললাম, ঠিক আছে কোরআনের চেয়ে ভালো কোন পুস্তক আনো। তাহলে না হয় আমি কোরআন ছেড়ে সে পুস্তক পাঠ করব। ব্লগে কোরআন বিরোধী অনেকে উত্তেজিত। কিন্তু আমি তাদের উত্তেজনায় নিস্তেজ। খতিয়ে দেখলাম তাদের উত্তেজনায় উত্তেজিত হওয়ার আসেলে কিছুই নাই। সবই অন্তসার শূন্য।
অনেকে আল্লাহ, মোহাম্মদ (সা.) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনেক দোষের কথা বলে, কিন্তু আল্লাহ যদি আগুনে জ্বালাতে সক্ষম হন তবে ঐসব দোষাদোষির কথা শুনে আর কি হবে? শিয়া, খারেজী, আহলে হাদিস ও কিছু আহলে বাইত পন্থী সাহাবায়ে কেরামের দোষের কথা বলে। অবিশ্বাসীদের কাজের সাথে তাদের কাজ মিলে বিধায় আমি তাদের থেকেও দূরে থাকি।দোষ সবার থাকে। তাই বলে মুমিন হয়ে যারা মুমিনের দোষ বলে মুমিন তাদের সাথে থাকে কেমন করে?
কারো দোষ, ত্রুটি ও ভুল এসব নিয়ে সময় পার করার কিছু নাই। দেখতে হবে কোনটা লাভ ও কোনটা লোকসান। আমার অন্ধ বিশ্বাসে আমি আমার লাভ দেখি বলেই আমি অন্ধবিশ্বাসী। তারপর আমার অন্ধবিশ্বাসের রিুদ্ধে যে যা বলে বলুক, আমি তাকে বলব, কি কও বাপু শুনি না। আমার মা আমাকে এটা শিখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, কেউ তোমার লাভের বিরুদ্ধে কিছু বললে তুমি বলবে, কি কও বাপু শুনি না। মুমিনগুলা সব এরকম। অবিশ্বাসীরা কিছুতেই তাদের অবিশ্বাসের কথা মুমিনদেরকে বুঝাতে পারে না- আফসোস!
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুনিয়তে করা সব কাজ সাওয়াবের কাজ।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী, আমি সময় মতো সেহেরি করি। ইফিতার করি। আমার জন্য দোয়া করবেন। তবে আমি রোজা রাখি না। এখন কি আমার জম্ন্য দোয়া করবেন? সবচেয়ে বড় কথা দোয়ায় কি কাজ হয়? যদি দোয়ায় কাজই হতো, তাহলে সব ছেলেমেয়ে বাপ মায়ের দোয়ায় ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার জজ ব্যারিস্টার হয়ে যেতো।
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কাজ করলে দোয়ায় কাজ ঠিকঠাক মত হয়। একটা লোক তার বাচ্চা হওয়ার জন্য দোয়া চাইলো। পরে জানাগেল সে বিয়ে করেনি। তাহলে দোয়ায় তার বাচ্চা কেমন করে হবে? সন্তানকে বড় কিছু হওয়ার মত কাজ না করিয়ে দোয়া চাইলে সে দোয়া ফলবে কেমন করে? অনেক সময় কাজ করেও ফল পাওয়া যায় না। কাজ করে যেন ফল পাওয়া যায় সেজন্য লোকে দোয়া চায়।
৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনার বয়সটা কম হলে অন্ধবিশ্বাস মুক্ত হবার সুযোগ ছিলো হয়তো।
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার বিশ্বাস এমন সহজ যে বিনা চিন্তায় এটা সঠিক বলে বিশ্বাস করা যায়।
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ছবিটি কি আপনার যুবক বয়সের?
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা বৃদ্ধ বয়সকে যুবক বয়স বানানো ছবি।
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৯
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার বিশ্বাস যদি কারো ক্ষতি না করে তবে খারাপ না।কিন্তু আপনি যদি আপনার বিশ্বাসের বাইরে কাউকে ঘৃনা করেন তবে অবশ্যই তা খারাপ।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা ইসরায়েলের মত হলে ঘৃণা করব।
৬| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩৪
সোহানী বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আলোচনা করি না সাধারনত। কারন আমার কাছে ধর্ম হলো বিশ্বাস। যে যেভাবে বিশ্বাস করবে তার কাছে সেভাবেই ধর্ম ধরা দিবে। তবে শুধু সবাইকে অনুরোধ করি জোর-জবরদোস্তি যেন করা না হয় ধর্ম নিয়ে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাস ও অবিশ্বাস কোনটা নিয়েই জোর-জবরদোস্তি করা ঠিক না।
৭| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি আর কত কাল এভাবে অন্ধ থেকে যাবেন?
ছবির ওই লোকটার যদি ১ হাত পরিমাণ দাড়ি থাকতো তাহলে খুব সুন্দর দেখাতো।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জন্মান্ধ আমৃত্যু অন্ধই থাকে।
৮| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কিন্তু আপনি তো জন্ম থেকেই অন্ধ ছিলেন না, ১০/১২ বছর বয়স থেকে আপনাকে অন্ধ বানানো হয়ছে।
শিক্ষার কোন শেষ নেই, নেই কোন বয়সও তাই আমি মনে করি আপনি একটু চেষ্টা করলে এসব ধর্মীয় বেড়াজাল থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারেন।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শৈশবে মাকে জিজ্ঞাস করেছিলাম আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে। মা বললেন, এসব প্রশ্নকরা পাপ। আল্লাহকে জিজ্ঞাস করলাম তাঁকে কে সৃষ্টি করেছে? তিনি বললেন, তাঁকে কেউ সৃষ্টি করেনি তিনি সবার সৃষ্টিকর্তা। তারপর বললাম, তাহলে আপনি হলেন কেমন করে? তিািন আমাকে স্বপ্নে জানালেন তিনি জানেন তিনি কেমন করে হলেন। তবে তিনি এক তাঁর আগে কিছু ছিলো না এটা সত্য। আমি এটা বিশ্বাস করলাম। অনুমানে আল্লাহ জানেন তিনি কেমন করে হলেন এবং এখন সেটা আমিও জানি। অবিশ্বাসকে আমি কোন শক্ত অবস্থানে পাচ্ছি না। তাহলে আমি এর পক্ষে যাই কেমন করে?
৯| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।
১০| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বলেন কি!! আপনি কি এখনো আল্লাহর সাথে কথা বলেন? স্বপ্নে আল্লাহর নাবীজির সাথে যোগাযোগ হয়?
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আল্লাহ সংক্রান্ত স্বপ্ন দেখেছি তিন বার এবং রাসূল (সা) সংক্রান্ত স্বপ্ন দেখেছি চার বার।
১১| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি আল্লাহ সংক্রান্ত স্বপ্ন দেখেছি তিন বার এবং রাসূল (সা) সংক্রান্ত স্বপ্ন দেখেছি চার বার।
আপনি আল্লাহ, রাসুল সা: কে স্বপ্নে দেখেছেন? মানত করেন, পানি পড়ায় বিশ্বাস করেন
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসী বিশ্বাসযোগ্য হলে অনেক কিছুই বিশ্বাস করতে পারে।
১২| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নতুন - উনি পানি পড়া, তাবিজ পড়া, যাদু টোনা, ভূত পিচাশ, জ্বীন পরী, রাক্ষস খোক্কস, ফেরেশতা শয়তান যাবতীয় সবকিছু বিশ্বাস করেন, এই ব্লগে উনিই হচ্ছেন একমাত্র সহীহ ইসলামিস্ট।
উনার সবচেয়ে ভালো গুন হচ্ছে উনি কিন্তু কোন মুখোশধারী ইসলাম পালন করেন না, উনি যতটা সম্ভব খাঁটি ইসলাম প্রচার করার চেষ্টা করবেন, আর খাঁটি ইসলাম মানেই যত্তসব আজগুবি বিষয় আশয়।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা মুমিন নয় তাদের নিকট যেটা আজগুবী, মুমিনের নিকট সেটাই ঈমান।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি মানুষকে কম্পিউটার নয়, কোরআন শিক্ষা দিন। এবং নবীজির হাদীস শিক্ষা দেন। অনেক সোয়াব পাবেন।
কম্পিউটার শিক্ষা দিলে সোয়াব পাবেন না।