নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
দুই মেয়ের পরীক্ষা বিধায় আমার স্ত্রীকে লক্ষ্মীপুর রেখে আসতে গিয়েছিলাম। বরিশাল-মজুচৌধুরীর হাট রুটে আমার স্ত্রী যাবে না বলে বেঁকে বসলো। বাধ্য হয়ে চাঁদপুর রুটে যাত্রা ঠিক করলাম। রাত দু’টায় লঞ্চ থেকে চাঁদপুর নামিয়ে দেওয়া হলো। সিএনজি (বেবী টেক্সি) রিজার্ভ নিলাম। কিছু দূর এসে ড্রাইভার বলল, সে আমাদের এলাকায় আসার পথ চিনে না।আমি বললাম, আমিও চিনি না। এবার উপায়? ড্রাইভার অনুমানে যেতে থাকলো। সে রাস্তা ভুল করলো। এক লোকের মোবাইল কল আসলো, সে নেট পাওয়ার জন্য ঘরের বাইরে বের হলো। ড্রাইভারকে বললাম তাকে জিজ্ঞাস করো। জিজ্ঞাস করার পর জানা গেলো আমরা ভুল পথে যাচ্ছি। তবে ভুল পথে খুব বেশী পথ আমরা আসিনি। বেক না করে সে ঠিক পথ দেখিয়ে দিলো। তার পর মোড়ে মোড়ে আরো লোক পাওয়া গেল। আমার স্ত্রী বাড়ী এসে বলতে ছিলো মোড়ে মোড়ে লোক দাঁড়িয়ে ছিলো আমাদেরকে পথ দেখাতে। নতুবা এত রাতে রাস্তায় লোক থাকার কথা না। তবে এত রাতে রাস্তায় সাধারণত যারা থাকে তারা থাকলে আমরা ওজনে হালকা হয়ে বাড়ী যেতে পারতাম। যাক সহি সালামতে রাত চার টায় ঘরে ফিরলাম।
গতকাল আমি সকাল নয়টায় ঝালকাঠি যাত্রা শুরু করলাম। ঘাটে এস শুনি এ ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ে না। নদীর পানি কমে যাওয়ায় এ ঘাটে লঞ্চ আসে না।তারপর আরেক ঘাটে গেলাম। লোকেরা বলল, ট্রলারে উঠেন।ট্রলার ছাড়ার সাথে সাথে ঘাটে আসলো ভোলার সীট্রাক। মনে মনে ভাবলাম এক মিনিট পর ঘাটে আসলে তো সীট্রাকে উঠতে পারতাম। ট্রলার বহুদূর গিয়ে ভোলার অপরাজিতা লঞ্চে তুললো। সাথে সাথেই সেখানে হাজির বরিশালের পারিজাত লঞ্চ। কিন্তু অপরাজিতা থেকে পারিজাতে যাওয়ার উপায় নেই। লঞ্চ দু’টি চরে আটকে আছে।তিনটায় নাকি জোয়ার আসার পর এখান থেকে লঞ্চ ছাড়বে। হিসাব অনুযায়ী যখন বরিশাল পৌঁছার কথা তখন আবার ঝালকাঠির গাড়ি না পাওয়ার কথা। ফোনে ঘরের লোকদেরকে বললাম, আজ মনে হয় আর ঝালকাঠি পৌঁছতে পারব না। এদিকে আটকে পড়া লঞ্চের পাশদিয়ে সীট্রাক ভোলার দিকে চলে গেলো। এক মহীলা একটা ট্রলারকে বলল, সে পাতার হাট যাবে তাকে যেন অপরাজিতা থেকে পারিজাতে নেওয়া হয়। ট্রলারের লোক তাতে কিছুতেই রাজি না। তারা বলে অপরাজিতার যাত্রী স্থানান্তরে তাদের সম্মতি লাগবে। মহিলা হিসাবে অপরাজিতা কর্তৃপক্ষ তাকে স্থানান্তরের অনুমতি দিলো। হতভাগা পুরুষ হিসাবে আমার আব্দার নাকচ হলো। যখন হতাশ হয়ে দাঁড়িয়ে আছি। তখন ট্রলার ওয়ালার দয়া হলো। তারপর পারিজাতে উঠতে পারলাম। একটায় জোয়ার আসলো। হিসাবে সাড়ে পাঁচটায় বরিশাল পৌঁছানোর কথা। কিন্তু পারিজাত সাড়ে চারটায় বরিশাল পৌঁছে গেল। একমিনিট পরে ঘাটে আসলে সীট্রাকের যাত্রী হয়ে ভোলায় গিয়ে কাটা পথে অনেক ঝক্কি ঝামেলায় পড়ে ঝালকাঠি যেতে হতো। একমিনিট আগে ঘাটে এসে প্রথমে ঠকেছি মনে হলেও পরে দেখা গেল সেজন্যই সরাসরি কম সময়ে বরিশাল আসতে পারলাম। লঞ্চথেকে একমিনিট পরে রূপাতলি আসায় ঝালকাঠির বাস ফেলকরলাম। একমিনিট আগে এসে সেই বাস পেলে পুরাপথ দাঁড়িয়ে যেতে হতো।সেই বাস ফেল করায় পরের বাসে সামনে সীট পেয়ে আরামে ঝালকাঠি পৌঁছলাম।
লক্ষ্মীপুর আসার পথে বরিশাল-মজুচৌধুরীর হাট রুটে আসলে ঘাটের অনেক আগে লঞ্চথেকে ট্রলারে নামিয়ে দিতএমতাবস্থায় আমার স্ত্রী ট্রলারে না উঠে বরিশালে ফেরত যেত। বিষয়টা অনেক ঝামেলার হয়ে যেত। তাকে নিয়ে চাঁদপুর রুটে যাওয়া সঠিক ছিলো। যদিও তাতে ডাকাতের ভয় ছিলো।বিষয়গুলো আমার আল্লাহর সাহায্য বলে বিশ্বাস হলো। নাস্তিকরা অবশ্য এর একটা ভিন্ন নাম দিতে পারে।কারণ তারা তো আবার আল্লাহতে বিশ্বাস করে না।
২৫ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অপরাজিতা ও পারিজাত লঞ্চের নাম। নাইট জার্নিতে গেঁয়োপথে ভয়ে ছিলাম। আমার এক কাকা সে পথে একবার সাইকেলে যাচ্ছিলেন। ভদ্র লোকেরা তাঁর জাঙ্গিয়া ছাড়া আর সব নিয়ে নেয়। তিনি জাঙ্গিয়া পরে ইজ্জত নিয়ে বাড়ী ফিরেন। স্ত্রীর জোরাজুরিতে সেপথেই আমাকে আসতে হলো। অবশ্য আল্লাহর উপর ভরসা ছিলো তিনিই রক্ষা করবেন। আলহামদুলিল্লাহ তিনি রক্ষা করছেন। এভাবে জীবনে বহুবার তিনি নিরাপদ রেখেছেন।
২| ২৬ শে মে, ২০২৪ রাত ৩:১৭
জোবাইর বলেছেন: আপনার ভ্রমণে লঞ্চ, ট্রলার, সীট্রাক, জোয়ার, ভাটা, চরে আটকা ইত্যাদি পড়ে মনে হলো ৫০-এর দশকের বাংলাদেশ! বাংলাদেশে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি উন্নতি হয়েছে অবকাঠামো ও যোগযোগ ব্যবস্থা। তারপরেও এই অবস্থা! আল্লাহর সাহয্যের ওপর নির্ভর না করে একটু দূর হলেও সড়ক পথে গেলে সমস্যা কী?
প্রয়োজন-অপ্রয়োজনে সবকিছুতে আল্লাহর ওপর নির্ভর করলে জীবনে কোনোকিছুর পরিবর্তন হবে না।
আল্লাহ তার ভাগ্য পরিবর্তন করেন না যে পরিবর্তনের জন্য চেষ্টা করে না। -আল-হাদীস
২৬ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লক্ষ্মীপুর-ঝালকাঠি সড়ক পথ অনেক দূর পথ। আর বাসে ত্যাগের স্থান নাই। লঞ্চে ত্যাগের স্থান আছে। সেজন্য ত্যাগী মানুষ লঞ্চ পছন্দ করে। আসা-যাওয়া আমি লঞ্চে শুয়ে ভ্রমণ করেছি। বাসে কি শুয়ে ভ্রমণ সম্ভব? সেজন্য ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা না করে আল্লাহ ভরসা করেছি।
৩| ২৬ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: Click This Link
২৬ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ছোট মেয়ে ইউটিউবার হতে চায়। তার ভিডিও কন্টেন্ট চাই। সেজন্য আল্লাহ কিভাবে হলেন? -এ বিষয়ে ভিডিও তৈরীতে তাকে সহায়তা করলাম। লিংকে ক্লিক করে ভিডিও দেখতে পারেন।
৪| ২৬ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:০৪
অহন৭১ বলেছেন: ভাইয়া, আমি অহরহ। মডারেটর আমার কমেন্ট ব্যান করেছে। তো, নতুন নামে হাজির। যাক।
সত্যি বলতে কী, আল্লার সাহায্য বলতে কিছু নেই। আল্লা বরংচ মানুষের সাহায্য ছাড়া চলতে পারে না। সামান্য মসজিদ বানাতেও আল্লা মানুষের কাছে হাত পাতেন। তাই না??
২৬ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি আল্লাহর বিষয়টা সঠিকভাবে বুঝতে পারছেন না।
৫| ২৬ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: আরে আপনি দেখে ব্লগার থেকে ভিডিও ব্লগার হয়ে উঠেছেন ।
২৬ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওটা মাত্র শুরু।
৬| ২৬ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার কাছে যে প্রশ্নটি করতে চাই টা হচ্ছে এই যে পথের সমস্যা সহজ সমাধান হয়ে যাওয়াটাকে আপনি আল্লাহর সাহায্য বলছেন। এখন ধরেন যদি আপনি পথে কোন বিপদে পড়লেন । যেমন ফেরার পথে ডাকাতের কবলের পড়লেন । তখন সেটাকে কি আপনি বলবেন যে আল্লাহ আপনাকে বিপদে ফেলেছেন?
২৬ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি বলব কোন কারণে আল্লাহ আমাকে সাহায্য করেননি। মনে করুন কেউ আমার নিকট সাহায্য চাইলো এবং আমার সাহায্য করার ক্ষমতা আছে, কিন্তু আমি তাকে সাহায্য করলাম না, এমতাবস্থায় আল্লাহ আমাকে সাহায্য নাও করতে পারেন। এক বৃদ্ধা ময়নার মা,এখন আর কাজ করে খেতে পারে না। সে আমাদের ঘরে এসে খাবার টেবিলে বসে যায়। আমরা তাকে তখন খাবার খাইয়ে দেই। এবার তো আমি আমার স্ত্রীর জন্য খাবার নেওয়া মাত্র ময়নার এসে হাজির। তো সে খাবার আমি ময়নার মাকে দিয়ে দেই। একবার তো ময়নার মা জোর করে ঘরে কাজ করতে শুরু করে। তাকে যত বলি আমাদের কাজ আমরাই করতে পারব। কে শুনে কার কথা। পরে শুনলাম তার ক’টা টাকা লাগবে। অবশ্য মাত্র তিনশত টাকা। তো তাকে সেটা দিলাম। আমার স্ত্রী বাড়ী থাকায় ময়নার মা রোজ এসে ফিরে যায়। একদিন তো দেখি তার মহা রাগ। কি আর করব তাকে একশত টাকা দিয়ে সে যাত্রায় রক্ষা পেলাম। আল্লাহ আমাকে কখনও বিপদে ফেলেছেন কিনা মনে পড়ে না। যদি বিপদে পড়ি তখন মনে করব আল্লাহ সাহায্য করছেন না, তখন ভাবব আমি কাকে সাহায্য করিনি?
৭| ২৬ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:২১
নতুন বলেছেন: সামনে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্টের যুগ আসছে।
কিছুদিন পরেই self Driving Car রাস্তাৃয় আসবে।
নিচের সিনারিও যখন আসবে তখন গাড়ীর সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
১< সামনের পথচারী বৃদ্ধাকে আঘাতকরে যাত্রীদের বাচাবে।
২< পথচারী বৃদ্ধাকে বাচাতে দেয়ালে আঘাত করবে এবং যাত্রীরা মারা যাবে।
এখানে কে মারা যাবে তার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে একটা প্রগাম। সৃস্টিকর্তার কার মৃত্যু ঐ খানে লিখেছিলেন?
আগের জামানায় এমন প্রশ্নের সম্মুখিন মানুষ হয় নাই। তাই সবাই অন্ধের মতন আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে বলে বিশ্বাস করে গেছে।
এখন সময় পাল্টাচ্ছে.... অন্ধবিশ্বাসের উপরে আলো আসছে.. মানুষ ভিন্ন ভাবে ভাবতে শিখছে...
৩০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব কিছুর নেপথ্যে আল্লাহ থাকেন, যা অবিশ্বাসী বুঝে না, কিন্তু বিশ্বাসী সেটা বুঝে। মানুষ যতভাবেই ভাবুক বিশ্বাস আছে আগের মতই। আর অবিশ্বাস আগেও ছিলো এখনোে আছে, এটা তেমন কোন বিষয় নয়।
৮| ২৭ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:২৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: যতই যুক্তি দ্যান না কেন? তালগাছ আমার চাচার। তিনি তালগাছটি বগলদাবা করে অসীম থেকে সসীমে ঘুরপাক খাচ্ছেন।
৩০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সসীম মহাজগতের প্রথম হতেই পারে না। কারণ সসীমের পূর্বে এর সীমা দাতা থাকতে হয়। সীমা দাতা না থাকায় তখন সব অসীম হয়ে একত্রে মিলে একজন অসীম হলেন, তারপর তিনি সীমা দিয়ে সকল সসীম সৃষ্টি করলেন। এটাই মূলত মহাজগতের প্রথম অবস্থার বাস্তব চিত্র।
৯| ৩১ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সব কিছুর নেপথ্যে আল্লাহ থাকেন, যা অবিশ্বাসী বুঝে না, কিন্তু বিশ্বাসী সেটা বুঝে। মানুষ যতভাবেই ভাবুক বিশ্বাস আছে আগের মতই। আর অবিশ্বাস আগেও ছিলো এখনোে আছে, এটা তেমন কোন বিষয় নয়।
আমার জিঙ্গাসাটা কি আপনি বুঝতে পেরেছেন?
০২ রা জুন, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১< সামনের পথচারী বৃদ্ধাকে আঘাতকরে যাত্রীদের বাচাবে।
২< পথচারী বৃদ্ধাকে বাচাতে দেয়ালে আঘাত করবে এবং যাত্রীরা মারা যাবে।
এখানে কে মারা যাবে তার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে একটা প্রগাম। সৃস্টিকর্তার কার মৃত্যু ঐ খানে লিখেছিলেন? আপনার জিজ্ঞাসা আমি বুঝতে পারিনি।
১০| ০২ রা জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯
নতুন বলেছেন: উপরের ছবিটা দেখেন।
একটা ড্রাইভার ছাড়া গাড়ী যেটা চালাইতেছে একটা কম্পিউটার প্রোগ্রাম।
চলন্ত গাড়ীর সামনে ৩ জন বয়স্ক মুরুব্বি হঠাত করেই চলে এসেছে।
এখন গাড়ীর সামনে দুটা পথ আছে।
১- ঐ মুরুব্বিদের ধাক্কা দেওয়া এবং তাতে তারা মারা যাবে...
২- মুরুব্বিদের বাচাতে পাশ কাটিয়ে দেয়ালে ধাক্কা দিলে যাত্রীরা মারা যাবে...
এখন জিঙ্গাসা হলো কে মারা যাবে তার সিদ্ধান্ত ঐ প্রোগ্রাম নেবে।
আজরাইল ঐ খানে দাড়িয়ে থাকবে কিন্তু কে মারা যাবে সেটা সে জানেনা। ঐ প্রোগ্রামের সিদ্ধান্তে ঐ মানুষের ভাগ্য নিদ্ধারিত হবে!
০৩ রা জুন, ২০২৪ রাত ১২:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিনের বিশ্বাস হলো কোন প্রোগ্রামও আল্লাহর ইচ্ছার বাইরে কাজ করে না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: "তারা থাকলে আমরা ওজনে হাল্কা হয়ে বাড়ি যেতে পারতাম" - বেশ মজা করে লিখেছেন!
"কিন্তু অপরাজিতা থেকে পারিজাতে যাবার উপায় নেই" - বাহ, এ কথাটাও চমৎকার করে বলেছেন!!