নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
সহিহ মুসলিম, ৬৬৯ নং হাদিসের (কিতাবুল হায়েয) অনুবাদ-
৬৬৯। হযরত আবুল আলা ইবনে শিখখীর (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর কোন কোন হাদিস একটি আরেকটিকে মানসুখ বা রহিত করে, যেমন কোরআনের কোন কোন আয়াত কোন কোন আয়াতকে মানসুখ বা রহিত করে।
* কোরআন ও হাদিসে থাকলেও কোন বিধান মানসুখ হলে তা’ আর ইসলামের বিধান হিসাবে বজায় থাকবে না।
সূরাঃ ২ বাকারা, ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৪। আর যখন আমি ফেরেশতাগণকে বলেছিলাম, তোমরা আদমকে সিজদা কর, তখন ইবলিশ ছাড়া সবাই সিজদা করেছিল; সে অমান্য করল ও অহংকার করল।সুতরাং সে কাফেরদের অন্তর্ভূক্ত হয়েগেল।
সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৬২ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬২। অতএব আল্লাহকে সিজদা কর এবং তাঁর ইবাদত কর।
* আল্লাহ ছাড়া অন্যকে সিজদা করা সংক্রান্ত সূরাঃ ২ বাকারা, ৩৪ নং আয়াতের বিধান সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৬২ নং আয়াতের বিধান দ্বারা মানসুখ হয়েছে।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ৩৪ ও ৩৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৪। হে মুমিনগণ! পন্ডিত এবং সংসার বিরাগীদের মধ্যে অনেকেই লোকের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভোগ করে থাকে এবং লোককে আল্লাহর পথ হতে ফিরিয়ে রাখে।আর যারা স্বর্ণ ও রৌপ্য সঞ্চয় করে এবং উহা আল্লাহর পথে ব্যয় করে না, তাদেরকে ভয়ংকর শাস্তির সংবাদ দাও।
৩৫। যেদিন জাহান্নামের অগ্নিতে উহা উত্তপ্ত করা হবে এবং উহা দ্বারা তাদের কপালে, পাঁজরে ও পিঠে দাগ দেওয়া হবে সেদিন বলা হবে ইহাই উহা যা তোমরা নিজেদের জন্য সঞ্চয় করতে।সুতরাং তোমরা যা সঞ্চয় করতে তার মজা তোমরা ভোগ কর।
সূরাঃ ২ বাকারা, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩। তোমরা নামাজ কায়েম কর এবং জাকাত আদায় কর। আর রুকুকারীদের সাথে রুকু কর।
* স্বর্ণ ও রৌপ্য সঞ্চয় না করার বিধান জাকাতের বিধান দ্বারা মানসুখ হয়েছে।সূরাঃ ৯ তাওবা, ৩৫ নং আয়াতের শাস্তি জাকাত না দিয়ে স্বর্ণ ও রৌপ্য সঞ্চয় করলে পেতে হবে।
সহিহ আবু দাউদ, ৪৫৫৩ নং হাদিসের (সুন্নাহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৪৫৫৩। হযরত আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আমাদের এ দীনের মধ্যে নতুন কিছুর (বিদয়াত) সংযোজন করবে, যা এতে নেই, তা’ বাতিল।
সহিহ মুসলিম ১৮৭৮ নং হাদিসের (জুময়ার নামাজ অধ্যায়)অনুবাদ-
১৮৭৮। হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) যখন ভাষণ দিতেন তখন তাঁর চক্ষুদ্বয় রক্তিম বর্ণ ধারণ করত, কন্ঠস্বর জোরাল হত এবং তাঁর রোষ বেড়ে যেত, এমন কি মনে হত, তিনি যেন শত্রুবাহিনী সম্পর্কে সতর্ক করে বলছেন, তোমরা ভোরে আক্রান্ত হবে, তোমরা সন্ধায় আক্রান্ত হবে। তিনি আরো বলতেন, আমি ও কিয়ামত এ দুটির ন্যায় প্রেরিত হয়েছি, তিনি মধ্যমা ও তর্জনী মিলিয়ে দেখাতেন। তিনি আরো বলতেন, এরপর উত্তম বাণী হলো, আল্লাহর কিতাব এবং উত্তম পথ হলো মুহাম্মদ (সা.) প্রদর্শিত পথ। অতীব নিকৃষ্ট বিষয় হলো বিদয়াত। প্রত্যেক বিদয়াত ভ্রষ্টতা। তিনি আরো বলতেন, আমি প্রত্যেক মুমিনের জন্য তার নিজের থেকে অধিক উত্তম। যদি কোন ব্যক্তি সম্পদ রেখে যায়, তবে তা’ তার পরিবার পরিজনের প্রাপ্য। আর কোন ব্যক্তি যদি ঋণ অথবা অসহায় সন্তান রেখে যায়, তবে সেগুলোর দায়িত্ব আমার।
সহিহ মুসলিম ২২২৯ নং হাদিসের (দানের ফজিলত)অনুবাদ-
২২২৯। হযরত মুনযির ইবনে জারির (র.) কর্তৃক তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা ভোরের দিকে রাসূলুল্লাহর কাছে হাজির ছিলাম, এসময় তাঁর কাছে পাদুকা বিহীন, ব্রতহীন, গলায় চামড়ার আবা পরিহিত এবং নিজেদের তরবারী ঝুলন্ত অবস্থায় একদল লোক আগমন করে। এদের অধিকাংশ কিংবা সকলেই মুদার সম্প্রদায়ের লোক ছিল। অভাব অনটনে তাদের এ করুণ অবস্থা দেখে রাসূলুল্লাহ (সা.) এর মুখমন্ডল পরিবর্তিত ও বিষণ্ন হয়ে যায়। তিনি ভিতরে প্রবেশ করেন এবং বেরিয়ে এসে বিলালকে (রা.) আযান দিতে নির্দেশ দিলেন। বিলাল (রা.) আযান ও ইকামত দিলেন। নামায শেষ করে তিনি উপস্থিত মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে আয়াতপাঠ করেন, ‘হে মানব জাতি! তোমরা নিজেদের রবকে ভয় কর যিনি তোমাদেরকে একটি মাত্র লোক থেকে সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা তোমাদের হেফাজতকারী (সূরাঃ ৪ নিসা আয়াত নং ১)’। এরপর তিনি সূরা হাসরের শেষ দিকের এ আয়াতপাঠ করেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। প্রত্যেক ব্যক্তি যেন ভবিষ্যতের জন্য কি সঞ্চয় করেছে সে দিকে লক্ষ্য করে(সূরাঃ ৫৯ হাসর, ১৮ নং আয়াত)’।এরপর উপস্থিত লোকদের কেউ তার দিনার, কেউ দিরহাম, কেউ কাপড়, কেউ এক সা আটা ও কেউ এক সা খেজুর দান করল। অবশেষে তিনি বললেন, অন্ততঃ এক টুকরো খেজুর হলেও নিয়ে আস। বর্ণনাকারী বলেন, আনসার সম্পদায়ের এক ব্যক্তি একটি বিরাট থলি নিয়ে আসেন। এরভারে তার হাত অবসাদগ্রস্ত হয়ে যাচ্ছিল কিংবা অবশ হয়ে গেল। রাবী আরো বলেন,এরপর লোকেরা সারিবদ্ধভাবে একেরপর এক দান করতে থাকলে খাদ্য ও কাপড়ের দু’টি স্তুপহয়ে যায়।রাসূলুল্লাহর চেহারা মুবারকে খাঁটি সোনার মত উজ্জ্বল ভাব প্রকাশিত হলো।এরপর তিনি বললেন, যে ব্যক্তি ইসলামের মধ্যে কোন উত্তম প্রথা বা কাজের প্রজচলন করে সে তার এ কাজে সাওয়াব পাবে এবং তার পরে যারা তার এ কাজ দেখে তা’ করবে তারাও এর বিনিময়েও সাওয়াব প্রাপ্ত হবে। আর যে ব্যক্তি ইসলামের পরিপন্থী কোন খারাপ প্রথা বা কাজের প্রচলন করবে, তাকে তার এ কাজের বোঝা বহন করতে হবে। এর পর যারা তাকে অনুসরন করে এ কাজ করবে তাদের সম পরিমাণ বোঝাও তাকে বহন করতে হবে। কিন্তু এতে তাদের অপরাধ ও শাস্তি কোন অংশেই কমবে না।
* সহিহ মুসলিম ১৮৭৮ নং হাদিসের বিধান সহিহ মুসলিম ২২২৯ নং হাদিসের বিধান দ্বারা আংশিক মানসুখ হয়ে যে ব্যক্তি ইসলামের মধ্যে কোন উত্তম প্রথা বা কাজের প্রজচলন করে সে তার এ কাজে সাওয়াব পাবে এবং যে ব্যক্তি ইসলামের পরিপন্থী কোন খারাপ প্রথা বা কাজের প্রচলন করবে, তাকে তার এ কাজের বোঝা বহন করতে হবে। এ নতুন বিধান সাব্যস্ত হয়েছে। মানসুখ হয়েছে বা নতুন বিধান সাব্যস্ত হয়েছে এটা ক্যামন করে বুঝা যাবে?
সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭। তোমার পূর্বে আমি ওহীসহ পুরুষ পাঠিয়েছিলাম; তোমরা না জানলে আহলে যিকরকে জিজ্ঞাসা কর।
সূরাঃ ১৬ নাহল, ৪৩ ও ৪৪ নং আয়তের অনুবাদ-
৪৩।তোমার পূর্বে আমরা পুরুষ ভিন্ন (বার্তা বাহক) প্রেরণ করিনি। আমরা তাদের প্রতি ওহী প্রেরণ করেছিলাম।অতএব আহলে যিকরকে জিজ্ঞাস কর, যদি তোমরা না জান।
৪৪।সুস্পষ্ট প্রমাণ ও কিতাব সমূহ সহ।আর মানুষকে তাদের প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা, সুস্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আমরা আপনার প্রতি নাজিল করেছি যিকর। যেন তারা চিন্তা ভাবনা করতে পারে।
* আহলে যিকরের আমলে না থাকলে বুঝতে হবে মানসুখ হয়েছে। যেমন তাজিমী সিজদা আহলে যিকরের আমলে নাই। সুতরাং এ বিধান মানসুখ হয়েছে। আর মিলাদ, কিয়াম, ঈদে মীলাদুন্নবী (সা.), শবেবরাত ও সম্মিলিত মুনাজাত আহলে যিকরের আমলে আছে। সুতরাং এগুলো ইসলামের নতুন বিধান। এগুলো বিদয়াত নয়। কারা আহলে যিকর?
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৯ নং আয়াতের অনুবাদ।
৯। হে মুমিনগণ! জুমুয়ার দিন যখন সালাতের জন্য আহবান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর যিকিরের দিকে দৌড়িয়ে যাও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা বুঝ।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম করেছে তার গোপন ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের জন্য, তারা শপথ করেই বলবে তারা ভাল কিছু করার জন্যই ওটা করেছে; আর আল্লাহ সাক্ষি দিচ্ছেন নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
মুসনাদে আহমদ, ২০৩৩৫ নং হাদিসের অনুবাদ-
২০৩৩৫। হযরত আবু যার গিফারী (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি একদিন নবির (সা.) নিকট উপস্থিত ছিলাম এবং আমি তাঁকে বলতে শুনেছি, এমন কিছু রয়েছে যেটির ব্যাপারে আমি আমার উম্মতের জন্য দাজ্জালের অপেক্ষাও অধিক ভয় করি। তখন আমি ভীত হয়ে পড়লাম, তাই আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! এটি কোন জিনিস, যার ব্যাপারে আপনি আপনার উম্মতের জন্য দাজ্জালের চাইতেও বেশী ভয় করেন? তিনি (সা.) বললেন, পথভ্রষ্ট আলেমগণ।
* যাদের দায়িত্বে সম্পন্ন যিকিরে সামিল হতে আল্লাহ দৌড়ে যেতে আদেশ করেছেন সেই সেই জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দল আহলে যিকর। কারণ মুসলিমদের মাঝে বিভেদ তৈরী করতে যেসব মসজিদ তৈরী করা হয়েছে সেসব মসজিদের জুমুয়ার খতিব আহলে যিকর নয়। সুতরাং জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দলের সাথে মতভেদকারী জুমুয়ার খতিব আহলে যিকর নয়।সারা বিশ্বের জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দলের আমলে মীলাদ, কিয়াম, ঈদে মীলাদুন্নবী (সা.), শবে বরাত ও সম্মিলিত মুনাজাত থাকায় এগুলো বিদয়াত নয়। যারা এগুলোকে বিদয়াত বলে তারা ইসলামের বিধান ঠিকঠাক বুঝে না। এদেরকে আলেম বলার কোন সুযোগ নাই। অথচ কতিপয় বেকুব এদেরকে বড় আলেম মনে করে। এদেরকে আলেম বললে সাথে দাজ্জাল যোগ করে বলতে হবে। কারণ এরা ইসলামে ফিতনা সৃষ্টি করেছে বা করছে। তাজিমী সিজদার মানসুখ বিধান চালু রেখে যারা আল্লাহর সাথে বেয়াদবী করে তারও দাজ্জাল।
# কোরআন ও হাদিসে না থাকার পর আহলে যিকরের আমলেও না থাকলে কোন কিছু ইসলামের বিধান হবে না। ইসলামের প্রয়োজনে নতুন বিধান সাব্যস্ত করতেই আল্লাহ আহলে যিকর সংক্রান্ত বিধান জারি করেছেন। এ বিধান রহিত করার অধিকার কারো নাই। ইসলামী ব্যাংক ও ইসলামী বীমা আহলে যিকর সাব্যস্ত ইসলামের নতুন বিধান। সুতরাং এর বিরোধীতা হারাম সাব্যস্ত হবে।
ইসলাম রাসূল (সা.) ও সাহাবা যুগে শেষ না হয়ে চলমান রয়েছে। সুতরাং এর প্রয়োজনে আহলে যিকর দ্বারা ইসলামে নতুন বিধান চালু হতে পারে। কোন আলেম কোন নতুন বিধান প্রস্তাব করার পর আহলে যিকর কর্তৃক গৃহিত হলে তা’ ইসলামের নতুন বিধান সাব্যস্ত হবে। ইসলামী ব্যাংক ও ইসলামী বীমা আলেম কর্তৃক প্রস্তাবিত হওয়ার পর তা’ আহলে যিকর কর্তৃক গৃহিত হয়েছে। সুতরাং এখন আর এর বিরোধীতা করার সুযোগ নাই। তথাপি কেউ এর বিরোধীতা করলে সেটা ফিতনা হিসাবে সাব্যস্ত হবে।
২৮ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর বিধান তিনি মানসুখ করতে পারেন। প্রয়োজনে নতুন বিধানের পদ্ধতি তিনি বলে দিয়েছেন।
২| ২৮ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: কোরান হাদীসের যা আছে সেটাকে মান্য করতেই হবে। নতুন কোন সমস্যা দেখা দিলে সেটা ইজমা করে ঠিক করতে হবে।
২৮ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনেই কোরআনের আয়াত মানসুখ হওয়ার কথা বলা আছে এবং প্রয়োজনে নতুন বিধান সাব্যস্তের পদ্ধতি বলা আছে।
৩| ২৮ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মহা ভূঞা একটা বই
২৮ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথা সত্য নয়।
৪| ২৮ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোরআনে ব্যভিচারের শাস্তি হত্যা না। কিন্তু রসূলের (সা) নির্দেশে হত্যার শাস্তি এসেছে। অনেক বিধান কোরআনে নেই। হাদিসের মাধ্যমে এসেছে। যেমন ঈদ, ফেতরা ইত্যাদি। হিংস্র এবং ধারালো নখ বিশিষ্ট প্রাণীর মাংস কোরআনে হারাম করা হয়নি। রসূলের (সা) নির্দেশে হারাম হয়েছে। রসূলের (সা) নির্দেশই আল্লাহর নির্দেশ এই কথাটা অনেকেই বুঝতে পারে না। কোরআনে বহু জায়গায় রসূলের নির্দেশ মানার কথা বলা আছে। তারপরেও আমরা বিতর্ক করি।
২৮ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাসূল (সা) কোরআনের তাফসির কারক। তাঁর পরের দায়িত্ব আহলে যিকরের এবং তা’ কেয়ামত পর্যন্ত।
৫| ২৮ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
প্রামানিক বলেছেন: কোরান এবং হাদীসের আলোকেই ইসলাম পরিচালিত হচ্ছে। কোরানে না থাকলে হাদীসে আছে হাদীসে না থাকলে কোরানে আছে্। মুসলিম সমাজ চলছে এভাবেই।
২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমিও কোরআন ও হাদিসের কথাই বলেছি।
৬| ২৮ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লার বিধানের কোন পরিবর্তন নাই।আপনার বক্তব্য এনুসারে এটা ঠিক না।আল্লাহ নিজেই তার অনেক বিধানের পরিবর্তন এনেছেন মাত্র কয়েক বছরে।আজ পর্যন্ত বেঁচে থাকলে আরো অনেক পরিবর্তন আনতেন।
২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রয়োজনীয় নতুন বিধানের ব্যবস্থা ইসলামে আছে।
৭| ২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:০৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিধান দেওয়ার ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর। তিনি এই কথা কুরআনে স্পষ্ট করে দিয়েছেন। এখন রাসূলের বিধান, তাফসীর কারকদের বিধান, হাদিস বর্ণনাকারীদের বিধান, আমাদের মোল্লাদের বিধান, এত পরিমাণ বিধান কোনটি সঠিক কোনটি বেঠিক সেটাই বুঝা যাচ্ছে না। তাই শুধুমাত্র আল্লাহর দেওয়া বিধানই মানতে হবে।
আপনি কি জানেন আল্লাহর বিধান কখনো হাদিস কিংবা ইজমা কিয়াসের মাধ্যমে মানসুখ করা যায় না, কিন্তু অনেক ইসলামী স্কলাররা এ ধরনের অন্যায় করেছেন। আল্লাহ যেসব বিধান দিয়েছেন তার বাইরে কোন বিধান ইসলামী বিধান বলে কিংবা আল্লাহর বিধান বলে চালানো যাবেনা। এমনকি আল্লাহ কুরআনে এও বলেছেন, আল্লাহ যা বলেননি সেটা যদি নবীও বলেন তাহলে নবীর জন্য তিনি কঠিন শাস্তির কথা বলেছেন।
২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর বিধানেই প্রয়োজনীয় নতুন বিধানের ব্যবস্থা আছে।
৮| ২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ১১:০৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার আগের মন্তব্যে একটা বিষয় ভুল বলেছি। কোরআনে বিবাহিতদের জেনার শাস্তি ছিল। পরে আল্লাহ এই আয়াত রহিত করেন। ফলে কোরআনে এখন সেই আয়াত নেই। কিন্ত সেই আয়াতের কার্যকারিতা আছে। এই মর্মে হজরত ওমরের (রা) বর্ণিত একটা সহি হাদিস আছে। কোরআনের অনেক আয়াত আল্লাহ মানুষের মন থেকে ভুলিয়ে দিয়েছেন। এই ভুলিয়ে দেয়ার ব্যাপারেও কোরআনের আয়াত আছে। অনেক আয়াতের ক্ষেত্রে কোরআন থেকে আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে কিন্তু কার্যকারিতা আছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে আয়াত কোরআনে এখনও আছে কিন্তু কার্যকারিতা নেই।
২৯ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৬:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এভাবে ইসলাম বুঝতে হবে এর গভিরে গিয়ে। ভাসাভাসা জ্ঞান দিয়ে ইসলাম বুঝা যায় না। যুগ উপযুগি ইসলাম পালনের ব্যবস্থা ইসলামে আছে। তবে তাতে আহলে যিকরের অনুমোদন লাগে।
৯| ০১ লা জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রজম এর আয়াত তো ছাগলে ভক্ষণ করেছে। ফলে মুদ্রিত কোরআনে সেটা ছাপার অক্ষরে নাই।
০২ রা জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওটা কোরআনে না থাকায় কোন সমস্যা হচ্ছে না।
১০| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:১৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কিন্তু কোরআন তো আর অক্ষত থাকলো না ।
কোরআনে ক্ষত সৃষ্টি গেল।
০৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনে যা আছে তাতেই চলে।
১১| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি যে ইসলাম নিয়ে কোন পড়াশোনা করেন না আপনার পোস্ট পড়লেই বুঝা যায়।
০৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা আপনার ভুল ধারণা।
১২| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: কোরআনে যা আছে তাতেই চলে।
চলে না। রজমের আয়াতে ছিল- জেনাকারীকে মাটিতে পুতে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করতে হবে।
ছাগলের কল্যাণে কোরআনে সেই আয়াতটি নেই।
এই কারণে ছাগলকে ধন্যবাদ দেয়া যেতে পারে।
০৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আয়াতটা কোরআনে না থকেলেও হুকুমটা বহাল আছে। সুতরাং কোন সমস্যা নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: “বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহর। তিনি আদেশ দিয়েছেন যে, তোমরা তাঁকে ছাড়া আর কারোর উপাসনা করবে না”। [সূরা ইউসুফ, আয়াত ৪০]
.
“বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহর। তিনি সত্য বর্ণনা করেন আর মীমাংসাকারীদের মধ্যে তিনিই শ্রেষ্ঠ”। [সূরা আনআম, আয়াত ৫৭]
.
“বিধান তাঁরই ক্ষমতাধীন এবং তোমরা তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে”। [সূরা ক্বাসাস, আয়াত ৭০]