নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি সঞ্চার করেছেন, ফলে তাঁর দয়ায় তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে।তোমরাতো অগ্নি কুন্ডের প্রান্তে ছিলে, আল্লাহ উহা হতে তোমাদেরকে রক্ষা করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর নিদর্শনসমূহ স্পষ্টভাবে বিবৃতকরেন যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং ও ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
* পাল্লাভারী জামায়াতের মাধ্যমে রাসূলের (সা.) অনুসরন শুরু হয়। এটা ছিলো রাসূলের (সা.) নেতৃত্বে তাঁর সাহাবায়ে কেরামের (রা.) জামায়াত। তখন পাল্লা হালকা জামায়াত ছিলো আব্দুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের মোনাফেক জামায়াত। রাসূলের (সা.) পর পাল্লা ভারী জামায়াত ছিলো আমিরুল মুমিনিন হযরত আবুবকরের (রা.) নেতৃত্তাধীন মুসলিম জামায়াত। তখন পাল্লা হালকা জামায়াত ছিলো জাকাত অস্বীকারকারী জামায়াত এবং শিয়া জামায়াত। হযরত আবু বকরের (রা.) পর পাল্লা ভারী জামায়াত ছিলো আমিরুল মুমিনিন হযরত ওমরের (রা.) নেতৃত্তাধীন মুসলিম জামায়াত। তখন পাল্লা হালকা জামায়াত ছিলো উত্তম বিদয়াত বিরোধী সালাফী জামায়াত। হযরত ওমরের (রা.) পর পাল্লা ভারী জামায়াত ছিলো আমিরুল মুমিনিন হযরত ওসমানের (রা.)নেতৃত্তাধীন মুসলিম জামায়াত। তখন পাল্লা হালকা জামায়াত ছিলো কোরআনে জাল-যঈফ থাকায় বিশ্বাসী মোরতাদ জামায়াত। হযরত ওসমানের (রা.) পর পাল্লা ভারী জামায়াত ছিলো আমিরুল মুমিনিন হযরত আলীর (রা.) নেতৃত্তাধীন মুসলিম জামায়াত। তখন পাল্লা হালকা জামায়াত ছিলো কবিরা গুনাহ করলে কাফের হয় এমন আকিদায় বিশ্বাসী খারেজী জামায়ত।
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সহিহ মুসলিম, ৪৬১৪ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৬১৪। আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে নবি করিম (সা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে ব্যক্তি আমার আনুগত্য করল, সে আল্লাহর আনুগত্য করল। আর যে ব্যক্তি আমার অবাধ্যতা করল সে আল্লাহর অবাধ্যতা করল। যে ব্যক্তি আমিরের আনুগত্য করে সে আমারই আনুগত্য করল। আর যে ব্যক্তি আমিরের অবাধ্যতা করল সে আমারই অবাধ্যতা করল।
সহিহ মুসলিম, ৪৪৫৬ নং হাদিসের (কিতাবুল জিহাদ) অনুবাদ-
৪৪৫৬। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তার আমিরের মধ্যে এমন কোন ব্যাপার দেখে, যা সে অপছন্দকরে তবে সে যেন ধৈর্য্য অবলম্বন করে। কেননা, যে লোক জামায়াত থেকে কিঞ্চিত পরিমাণ সরে গেল এবং এ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল সে জাহেলিয়াতের মুত্যুই বরণ করল।
মেশকাত ২২৪ নং হাদিসের (ইলম অধ্যায়) অনুবাদ-
২২৪। হযরত আওফ ইবনে মালেক আশজায়ী (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, স্বয়ং আমির অথবা আমীরের পক্ষ থেকে নির্দেশ প্রাপ্ত ব্যক্তি অথবা কোন অহংকারী ব্যতীত অপর কেউ ওয়াজ করতে পারে না।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ১৩৭ নং হাদিসের (অবতরনিকা অধ্যায়) অনুবাদ-
১৩৭। হযরত আলী (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমি যদি পরামর্শ ছাড়াই কাউকে আমার প্রতিনিধি নিযুক্ত করতাম তাহলে ইবনে উম্মে আবদ (রা.) কেই (আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ) আমার প্রতিনিধি নিযুক্ত করতাম।
সহিহ মুসলিম, ৪৫৭৬ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৫৭৬। হযরত জাবির ইবনে সামুরা কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে বলতে শুনেছি, বারজন খলিফা অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত ইসলাম পরাক্রান্ত অবস্থায় চলতে থাকবে। তারপর তিনি যে কি বললেন, তা’ আমি বুঝতে পারিনি। তখন আমি আমার পিতার নিকট জিজ্ঞাস করলাম তিনি কি বলেছেন? তিনি বললেন নবি করিম (সা.) বলেছেন, তাঁদের সকলেই হবে কোরাইশ বংশোদ্ভুত।
* সঠিক জামায়াত হতে তা’ আমির অনুমোদীত হতে হয়। রাসূলের (সা.) পর পাল্লাভারী সকল জামায়াত আমির অনুমোদীত ছিলো। চতুর্থ আমিরুল মুমিনিন হযরত আলীর (রা.) পর তাঁর জামায়াত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের (রা.) মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে যা পরে হানাফী জামায়াতে পরিনত হয়। যা পরাক্রান্ত খলিফা হারুনুর রশিদ কর্তৃক অনুমোদীত হয়। তারপর আর কোন জামায়াত আমির কর্তৃক অনুমোদীত হয়নি। এখন পর্যন্ত পাল্লাভারী জামায়াত হানাফী জামায়াত। সুতরাং কোন লিখিত হাদিস দিয়ে এ জামায়াতের বিরোধীতার কোন সুযোগ নাই। কারণ কোন লিখিত হাদিসের কিতাব কোন আমির অনুমোদীত নয়।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে নাও। তুমি যাকে ইচ্ছা ইজ্জত দান কর, আর যাকে ইচ্ছা বেইজ্জতি কর।তোমার হাতেই মঙ্গল।নিশ্চয়ই তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
মেশকাত ২২৪ নং হাদিসের (ইলম অধ্যায়) অনুবাদ-
২২৪। হযরত আওফ ইবনে মালেক আশজায়ী (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, স্বয়ং আমির অথবা আমীরের পক্ষ থেকে নির্দেশ প্রাপ্ত ব্যক্তি অথবা কোন অহংকারী ব্যতীত অপর কেউ ওয়াজ করতে পারে না।
* হাদিসের কিতাব সংকলনের সমগ্র সময় আল্লাহ আমির ব্যবস্থা বিদ্যমাণ রেখেছেন। তথাপি কোন হাদিসের কিতাবে আমিরের অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি। সুতরাং এসব কিতাবের সবগুলোই বাতিল কিতাব। এসব কিতাবের হাদিস হানাফী মাযহাবের গরমিল হলে তা’ আমলযোগ্য হবে না। কারণ এসব হাদিসের কিতাব আমিরের অনুমোদীত নয়, কিন্তু হানাফী মাযহাব আমিরের অনুমদীত। এমনকি হানাফী জামায়াত অনুমোদীত হওয়ার পরের সকল আমির এর অনুসারী ছিলেন। সুতরাং ইমাম মাহদী আসার পূর্ব পর্যন্ত এটি মুসলিমদর সঠিক জামায়াত হিসাবে বিদ্যমাণ থাকবে।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
* পাল্লাভারী জামায়াত সমূহ একটি আরেকটির অনুসরনের মাধ্যমে বিস্তৃত। এক্ষেত্রে লিখিত হাদিস অনুসারিত বিবেচিত হয়নি। সুতরাং লিখিত হাদিস পাল্লাভারী জামায়াতের গরমিল হলে তা’ বাতিল সাব্যস্ত হবে। আর পাল্লাভারী জামায়াতের বিরোধীরা মতভেদ ও বিভেদকারী সাব্যস্ত হয়ে মহাশাস্তি ভোগ করবে। আর এটা হতে পারে দায়েমী জাহান্নামী হওয়া। কারণ যারা জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে জান্নাতে যায় তাদের শাস্তি দায়েমী জাহান্নামী থেকে কম। হতে পারে এসব মতভেদকারীদেরকে আল্লাহ মৃত্যুর সময় ঈমান হারা করে মৃত্যু দেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ হাসরের ময়দানে বোখারী বোখারী শরিফ দেখে বিচার ফয়সালা করবেন না। তিনি দেখবেন মুসলিমদের সর্ববৃহৎ দলের সাথে কারা ছিলো? মহানবির (সা) সময় সর্ববৃহৎ দল ছিলো তাঁর দল। তখন ছোট দল ছিলো আব্দুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের মোনাফেক দল। সংগত কারণে মহানবির (সা) দল সঠিক ছিলো। হযরত আবু বকরের (রা) সময় তাঁর দল সর্ব বৃহৎ দল ছিলো, তাঁর বিরোধী শিয়া দল ছিলো ছোট দল। হযরত ওমরের (রা।) সময় বড় দল ছিলো হযরত ওমরের (রা) দল। ছোট দল ছিলো তাঁর বিরোধী সালাফী দল। যারা উত্তম বিদয়াত বিরোধী। হযরত ওসমানের (রা) সময় তাঁর দল ছিলো বড় দল। ছোট দল ছিলো কোরআনে জাল-যঈফ থাকায় বিশ্বাসী দল। হযরত আলীর (রা) সময় বড় দল ছিলো তাঁর দল। আর ছোট দল ছিলো তাঁর হত্যাকারী খারেজী দল। হযরত আলীর (রা) দল হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের মাধ্যমে বিস্তৃত হয়ে হানাফীতে পরিণত হয়। যা খলিফা হারুনুর রশিদ অনুমোদন করেন এবং তাঁর পরের সব খলিফা হানাফী মাযহাবের অনুসারী ছিলেন। এখন এটিই মুসলিমদের বড় দল। আর সব দল হানাফী থেকে ছোট্ দল। কোরআনের আয়াত অনুয়ায়ী মুসলিমদের সবচেয়ে বড় দল সঠিক। কোন লিখিত হাদিস যদি মুসলিমদের বড় দলের বিপরীত হয় তাহলে সে হাদিসের অনুসারি হওয়া মুসলিমদের জন্য জরুরী না।
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১০
আলামিন১০৪ বলেছেন: পাল্লাভারী হলেই কি সঠিক? তাহলে খ্রিস্টানেরা সর্ববৃহত জামাত তারা কি সঠিক? আপনার ইমাম কি তাই বলেছেন? ইমাম আবু হানিফা’র রেফারেন্স সহ লিখুন। আর আল্লাহকে ভয় করুন।
আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, মসজিদে ইমামের মাযহাব অনুসরণ করে আমাদের নামায পড়া উচিত, নিজেরা যে মাযহাবেরই হই না কেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পাল্লাভারী জামায়াত হলো মুসলিমদের জামায়াত। পোষ্টে এর বিবরণ দেওয়া আছে। কষ্ট করে একটু দেখে নিয়েন।
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই ব্লগে একমাত্র আপনিই ইসলাম চর্চা করেন, ইসলাম নিয়ে গবেষণা করেন তাই ইসলাম বিষয়ে আপনি যা লিখবেন তাই সঠিক।
আমি অন্য গরু খাওয়া মুসলিম ব্লগারদের কথা বিশ্বাস করি না, এরা না জানে নিজ ধর্ম সমন্ধে না জানে অন্য মতবাদ সম্পর্কে এদের কাজ হচ্ছে ধর্মের নামে ব্লগে গোলোযোগ সৃষ্টি করা।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন বলল, ইমাম বোখারী (র) বলেছেন এ হাদিস সহিহ। আমি বললাম ইমাম বোখারীকে (র) কে সহিহ বলেছে? সে তখন এর উত্তর দিতে পারেনি। তো যে নিজেই সহিহ নয় সে কোন হাদিসকে সহিহ বলল কি বলল না তা’ দিয়ে আমরা কি করব? সেজন্য আমি এ পোষ্টে এটাই বলছি যে এ সব লিখিত হাদিস মানা মুসলিমদের জন্য জরুরী না। রাসূলের (সা) সময় থেকে তাঁর অনুসরন শুরু হয়েছে। আর সব সময় তাঁর অনুসারী দল মুসলিমদের সবচেয়ে বড় দল। যেমন এখন হানাফী সবচেয়ে বড় দল। আর কোরআন অনুযায়ী রাসূলের (সা) অনুসারী সবচেয়ে বড় দল মুসলিমদের সঠিক দল। তো সেই সঠিক দলের সাথে থাকাই মুসলিমদের জন্য যথেষ্ট। এর জন্য কোন লিখিত হাদিসের কিতাব পড়ার দরকার নাই।
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫
আলামিন১০৪ বলেছেন: আপনার লিখা পড়েই মন্তব্য করেছি। আপনার যুক্তিতে পাল্লাভারী আর আমীরের অনুমোদিত জামা’আত হানাফী মযহা্ব না, আপনি বহুত পিছলা লোক, উথ্থাপিত প্রশ্নের পয়েন্টে সঠিক উত্তর দেন না, অনবরত জাবর কাটতে খাকেন, আমার আগের প্রশ্নে আবু হানিফার রেফারেন্স চেয়েছিলাম আপনি দেন নি। আপনি সিজের মন মতো পোস্ট করেন এবং যুক্তি খন্ডন করেন না...আপনার পোস্টে মন্তব্য মানে সময় নস্ট
আপনি যে সব আয়াতের রেফারেন্স দিলেন সে সব আয়াতে একতাবদ্ধ থাকতে বলা হয়েছে, কিন্তু যদি দেখেন যে একই বিষয়ে একাধিক হাদিসে এক এক বর্ণনা তখন কোন হাদিস অনুসরণ করবেন? নিশ্চয় যাঁরা এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ তাঁদের অনুনরণ করবেন, তাই নয় কি? আর তারাই হলো ইমাম। মুসলিমরা এজন্য ইমামের অনুসরণ করে, কিন্তু সব ক্ষেত্রে হাদিসে একই বর্ণনা না পাওয়ায়, বিভিন্ন মযহাবের সৃষ্টি হয়েছে, আল্লাহ ইচ্ছা না করলে এটা হতোনা. হতে পারে এটা আমাদের জন্য শাস্তি বা পরিক্ষা স্বরূপ। তবে বিশৃঙ্খলা পরিহার করার জন্য আমিরের অনুসরণ করা দরকার তিনি যে মযহাবেরই অনুসরণ করেন না কেন, যেমন তিনি যদি কোন আদেশ দেন তাহলে কোন ইমামের রুলিং দেখিয়ে তাঁকে অমান্য করা যাবেনা যদি না তা সুস্পষ্টভাবে আলকোরআন বিরোধী হয় কিংবা কোন অকাট্যভাবে রাসুল (সঃ) তা করতে নিষেধ করে খাকেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি হানাফী মাযহাব মানি, ইমাম আবু হানিফাকে (র) মানি না। হানাফী মাযহাবে ইমাম আবু হানিফার (র) সব মাসয়ালা গৃহিত হয় নাই। হানাফী মাযহাব আমির হারুনুর রশিদ অনুমোদীত এবং তাঁর পরের সব আমির অনুসারিত। তো আমিরের মান্যতার কথা কোরআনে আছে। অন্য কোন দল আমির অনুমোদীত ও অনুসারিত নয়, তাহলে তাদের দলে কেউ কেন যুক্ত হবে? আল্লাহ বিশেষজ্ঞ নয় আমিরকে মানতে বলেছেন। তো এখন আমিরের দল শুধুই একটি, তাহলে কেউ অন্য দলে কেন যাবে?
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: কোরান হলো আল্লার বানী।হাদিস হলো কোরানের ব্যাখ্যা যা নবী করেছেন।হাদিসের ব্যাখ্যা করেছেন বোখারী সহ অনেকে।