নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
শিশুদের বয়স বাড়লে যোগ্যতা বাড়ে এবং বুড়োদের বয়স বাড়লে যোগ্যতা কমে, সেই হিসাবে ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্যতা আগের থেকে কমেছে। যোগ্যতা বেশী থাকা অবস্থাতেও ট্রাম্প তারচেয়ে বুড়ো এক জনের নিকট হেরেছে। যোগ্যতা আরো কমার পর ট্রাম্প তারচেয়ে কম বয়সী একজনের সাথে জয়ী হয় কেমন করে? কমলা হয়ত নারী। তবে নারীদের অনেকেও রাষ্ট্র পরিচালনায় ভালো করেছে। যেমন: জার্মানির এঞ্জিলনা মার্কোল। সুতরাং রাষ্ট্র পরিচালনার যোগ্যতা কমলার মধ্যে বেশী দেখাগেলে ভোটাররা তাকে ভোট দিতেই পারে। আপাতত জনমত জরিফের ফলাফলে ভোটাররা তাঁকে ভোট দেওয়ার বিষয়টি অনুমিত হচ্ছে। তবে কমলা ও ট্রাম্পের জয়-পরাজয়ের ব্যাবধান কম হবে বলে মনে হচ্ছে।
আমাদের চলমান সরকারের জন্য কমলার জয় মঙ্গল জনক হতে পারে। ভারতের চলমান সরকারের জন্য কমলার জয় অমঙ্গল জনক হতে পারে। কমলা তাঁর মাতুল রাষ্ট্র ভারতে মৌলবাদী সরকার কামনা নাও করতে পারে। আমাদের আরো বেশী লোক আমেরিকায় অভিবাসী হতে চায়, অথচ ট্রাম্প এটার বিরোধী। তাহলে আমরা ট্রাম্পের জয় কামনা করি ক্যামন করে? আমরা যে সরকারকে বিদায় করেছি তা’ একটি ডাকাত দল ছিলো বলে প্রতিয়মান হচ্ছে। এ দল আবার ক্ষমতায় ফিরোক সেটা অনেকেই চায় না। তাদের এ ইচ্ছা পূরণে ড. ইউনুছের আরো কিছু দিন ক্ষমতায় থাকার দরকার আছে। আর তাঁর ক্ষমতায় থাকার জন্য কমলার জয় দরকারী বিষয়।
ট্রাম্প ক্ষমতায় থাকার পর হেরেছে। এতে করে বুঝাযাচ্ছে অধিকাংশ ভোটার তাঁর শাসন পছন্দ করেনি। তাহলে আবার তাকে অধিকাংশ ভোটার কেনো ভোট দিবে? সেজন্য তার জয়ের সম্ভাবনা কম মনে হয়। এদিকে আমাদের জনগণ সুষ্ট ভোট চায়। তাতে আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে আপত্তি করব না। কারণ গণতন্ত্র মানেই জনগণের ইচ্ছা। তবে এখন আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের ঘৃণা একটু বেশী। কারণ আওয়মী লীগ হলো স্বৈরাচার ও হানাদার। বিএনপি স্বৈরাচার। জাতীয় পার্টি স্বৈরাচার। জামায়াত হলো রাজাকার। আর অন্য কোন দলের প্রতি জনসমর্থন পরিলক্ষিত নয়। বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা একটা দল তৈরী করেছে, ‘বাংলাদেশ রিফরমিষ্ট পার্টি’ নামে। ভোট গুলো বহুভাগে ভাগ হওয়ার কারণেই আবারো আওয়ামী লীগের জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ আওয়ামী লীগের অন্ধ ভোটার কম নয়। যাদের নিকট তাদের সাতখুন মাপ। আওয়ামী লীগ যত অপরাধই করুক না কেন ঐ ভোটাররা আওয়ামী লীগকেই ভোট দেয়। স্থানীয় সরকার নির্বাচন সমূহ আগে হলে ভোটের অবস্থা বুঝা যাবে। তখন এন্টি আওয়ামী লীগ জোটবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগকে ঠেঁকাতে পারে। আওয়ামী বিরোধীদের বুঝেশুনে কাজ করা উচিত বলে আমি মনে করি। কারণ আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসলে তাদের সবার খবর আছে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবার ধারণা এমনটাই।
২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: হাদিস কোরান বাদ দিয়ে এক লাফে কাফেরদের দেশে চলে গেলেন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্টতার কারণে সব দেশের বিষয় আলোচনায় আসতে পারে।
৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:০৮
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: কমলা (বা ডেমোক্র্যাট) মুসলমানদের ভোট পাবে না। কারণ ডেমোক্র্যাটরা সমকামীতা, ভ্রুণহত্যা/শিশুহত্যা, লিঙ্গান্তরবাদ, শিশুকামীতা, অবাধ যৌনাচার, শিশু যৌনাচার, পরিবারপ্রথা বিলোপ, শয়তানের পূজা এসব সমর্থন করে এবং এসবের প্রচার এবং প্রসারের জন্য সর্বোতভাবে কাজ করে। আর কেউ সচেতন মুসলিম হলে তার জন্য ডেমোক্র্যাটের মত কোন দলকে সমর্থন করাও উচিৎ হবে না। এসব লিঙ্গ/যৌনতা এবং ব্যাভিচার ইস্যুতে ডেমোক্র্যাটদের এখন এমন অবস্থা যে ডেমোক্র্যাটকে ভোট দেওয়া আর সাক্ষাৎ ইবলিসকে ভোট দেওয়া একই কথা, ডেমোক্র্যাটদের জাহেলী ইসলাম-পূর্ব মুশরিকদের জাহেলীকেও হার মানায়। ডেমোক্র্যাট ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশের জন্য মোটেও ভালো হবে না, কারণ ক্ষমতায় এলে এরা যদি বাংলাদেশকে বিভিন্ন বিষয়ে সহায়তা এবং ঋণ দিতে চায়, তখন শর্ত হিসেবে ঐসব লিঙ্গ/যৌনতা এবং ব্যাভিচার ইস্যু আমাদের উপর চাপানো শুরু করবে, যেমন তারা ওবামার সময়ে আফ্রিকার অনেক মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে একই কাজ করার চেষ্টা করেছিল।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভোট তো আমরা দিচ্ছি না। ভোট দিচ্ছে আমেরিকানরা।আর তারা ডেমোক্রেটদেরকেও ভোট দেয়।
৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫২
প্রহররাজা বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে আমরা বাংলাদেশীরা মুসলিম দেশগুলাতে ইসলামী শাসন চাই কিন্তু নন মুসলিম দেশ গুলাতে লিবারেল সরকার চাই। যাই হোক ট্রাম্প ক্ষমতায় আসলে আমেরিকা বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান এসব দেশ নিয়ে চিন্তা ভাবনা আর ফান্ডিং বন্ধ করে দিবে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ট্রাম্প ক্ষমতায় আসলে আমাদের লাভ হওয়ার কোন সম্ভাবনা দেখি না।
৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: ্জিতলে তো ভালোই, কিন্তু আমেঋকার মানুষ আমাদের মত এত প্রগ্রেসিভ না। এই ব্যাটা ট্রাম্প সব সময় মেয়েদের সাথে কম্পিটিশন করে জিতে আসে। অতীতের রেকর্ড তাই বলে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু আগের চেয়ে তার যোগ্যতা কমার কথা।
৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০০
ক্লোন রাফা বলেছেন: সমিকরন’টা এত সরল না। আমেরিকা এখনও মহিলা প্রেসিডেন্টের জন্য প্রস্তুত কিনা সেটা ২য় বারের মত পরিক্ষার সামনে পড়’তে যাচ্ছে। এর পুর্বে হিলারী ক্লিন্টন আরো বেশি যোগ্য ছিলো বলেই মনে করছি আমি। কিন্তু ফলাফল ছিলো ঠিক বিপরীত। এবার যদি অনুরুপ ফলাফল হয় তাহলে বুঝতে হবে সম অধিকার ফাঁকা বুলি ব্যাতিত কিছুই নয় আমেরিকার জন্য।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হিলারীর ক্ষেত্রে পরিবারতন্ত্রের একটা ব্যাপার ছিলো, কমলার ক্ষেত্রে সেটা নাই।
৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭
নজসু বলেছেন:
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কমলা হলেই কি আর আপেল হলেই বা কি?
আমরা যে আম সেই আমই হয়ে থাকবো।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের কিছু লোক সেখানে কপাল ফিরাতে যায়। ট্রাম্প আবার অভিবাসী বিরোধী। কমলা আবার সেরকম না।
৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪
মাহফুজ ই এলাহী জামি বলেছেন: আওয়ামিলীগ ফিরলে বর্তমানে যারা এক্টিভ আছেন তাদের কি অবস্থা হবে আল্লাহ জানেন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেজন্য সকল এন্টি আওয়ামী লীগ জোটবদ্ধ থাকতে হবে।
৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: ভোট তো আমরা দিচ্ছি না। ভোট দিচ্ছে আমেরিকানরা।আর তারা ডেমোক্রেটদেরকেও ভোট দেয়।
তাইলে আপনার এই ব্লগ পোস্টের তো কোন মানেই নাই।
আমেরিকান যারা ডেমোক্র্যাটদেরকে ভোট দেয়, তাদের বেশীর ভাগই সমকামী, শিশুকামী, ব্যভিচার আসক্ত, ভ্রুণহত্যাকারী, লিঙ্গান্তরবাদী লোকজন কিংবা এসব নিকৃষ্টতম জাহেলীর সমর্থনকারী। তাদের মধ্যে এমনকি অনেক পশুকামীও (যারা পশুর সাথে যৌন সম্ভোগ করে) আছে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের ড. ইউনুছের কমলার সাথে সম্পর্ক ভালো। সে হলে হয়ত রাষ্ট্রীয়ভাবে আমরা কিছু সুবিধা পেতে পারি। আর অমুসলিমরা কি করে না করে সেটার হিসাব আমরা করে কি করব? রাষ্ট্র হিসাবে আমরাতো শুধু মুসলিম রাষ্ট্র নিয়ে চলতে পারব না। সব অমুসলিম রাষ্ট্রে গিয়ে আমাদের লোকেরা কাজ করে খায়।
১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হাড্ডা হাড্ডি লড়াই হবে মনে হচ্ছে। কমলা জিতে যাওয়ার সম্ভবনা আছে। তবে অনেক দিন রিপাবলিকানরা ক্ষমতায় নেই। পাবলিক পরিবর্তন চাইলে তাদের দিকে ঝুঁকতে পারে। ইসরাইল নিয়ে বাইডেন বাড়াবাড়ি করেছে। অ্যামেরিকার সাধারণ জনগণ ইসরাইলের এই কর্মকাণ্ডের বিপক্ষে। ট্রাম্প যুদ্ধবাজ না। সে ব্যবসাকে অগ্রাধিকার দিবে। অ্যামেরিকার সাধারণ মানুষ যুদ্ধের চেয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে বেশী গুরুত্ব দেয়।
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৩
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: আমাদের ড. ইউনুছের কমলার সাথে সম্পর্ক ভালো। সে হলে হয়ত রাষ্ট্রীয়ভাবে আমরা কিছু সুবিধা পেতে পারি।
ইউনুসের সাথে ক্লিন্টন পরিবারের এবং ওবামা পরিবারের সম্পর্ক থাকতে পারে, কিন্তু কমলার সাথে কেমন ঠিক জানা নাই। আর ওইযে বললাম, কমলা সরকার থেকে রাষ্ট্রীয় সহায়তা পেতে গেলে আমাদের তাদের ঐসব জাহেলী শর্ত মানতে হতে পারে, বলবে বাংলাদেশে সমকামী, ভ্রুণ/শিশুহত্যাকারী, লিঙ্গান্তরবাদী, পশুকামী, ব্যাভিচারী এসব "যৌন-সংখ্যালঘু"দের "অধিকার" রক্ষার জন্য কাজ করতে হবে, নাইলে টাকা বা সহায়তা দিবে না। এরকম "সহায়তা" দিয়ে আপনি কি করবেন?
আর অমুসলিমরা কি করে না করে সেটার হিসাব আমরা করে কি করব? রাষ্ট্র হিসাবে আমরাতো শুধু মুসলিম রাষ্ট্র নিয়ে চলতে পারব না। সব অমুসলিম রাষ্ট্রে গিয়ে আমাদের লোকেরা কাজ করে খায়।
আপনে ব্যপারটা কিছুই বুঝেন নাই। শুধু অমুসলিম (মানে খ্রীষ্টান) হইলে মুসলমানদের কোনই সমস্যা ছিল না, কিন্তু তারা সেটাও না, তারা তার চাইতেও অধম। ডেমোক্র্যাট সাপোর্টাররা বেশীর ভাগই নাস্তিক এবং অতিমাত্রায় জাহেল। জাহেল বললে ভুল হবে, তারা জাহেলদের চাইতেও অধম। তাদের সব পলিসি যৌন-জাহেলী ভিত্তিক। এরা ভ্রুণহত্যা, শিশুহত্যা এসবকে নারী অধিকার মনে করে, শিশুদের কে বিভিন্ন ভাবে যৌন কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার এবং উৎসাহী করার জন্য স্কুলে স্কুলে মগজধোলাই প্রোগ্রাম চালু করে, সমকামীতাকে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকানোর জন্য এমন কিছু নেই যে এরা করে না, নারী কে পুরুষ এবং পুরুষ কে নারী (লিঙ্গান্তরবাদ) করার জন্য চারিদিকে সারাক্ষণ প্রোপাগান্ডা চালায়, পরিবার প্রথা বিলোপের জন্য বিভিন্ন আইন-কানুন পাশ করে। এদের শুধুমাত্র একটা ভালো দিক হলো এরা অভিবাসনের ব্যপারে একটু শিথিল। তার কারণও আছে, এদের আসল উদ্দেশ্য হলো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যেখানে পারিবারিক মূল্যবোধ বেশী এবং ধর্মীয় (যে কোন ধর্মই হোক) ও রক্ষণশীল জীবন যাপনে অভ্যস্ত, তাদেরকে ওদের দেশে নিয়ে গিয়ে মগজধোলাই করা, কিংবা তাদেরকে করতে না পারলেও অন্তত তাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম কে বিনিষ্ট করা। এদের জাহেলীর কোন সীমা পরিসীমা নাই। আর এতে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয় অভিবাসী মুসলিম পরিবাররা। সুতরাং বেশী ভিসা দিলেও এতে মুসলিমদের জন্য আখেরী ক্ষতি। অভিবাসী মুসলিমদের কথা বাদ দিলাম, ডেমোক্র্যাটরা আবার ক্ষমতায় এলে এরা এসব জাহেলী মতবাদ সারা বিশ্বে ছড়ানোর জন্য কাজ করবে, তার প্রভাব এসে পড়বে আমাদের উপরেও।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাইডেনকে প্রার্থী হিসেবে পরিবর্তন করে কমলা হ্যারিসকে দেওয়াতে তাঁর সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি এখন।