নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
আল্লাহ বিরোধীদের এক দল বলে আল্লাহ বলতে কিছুই নাই। তারা আবার আল্লাহর বিভিন্ন দোষ-ত্রুটির কথা বলে। তো যে নাই তার আবার দোষ-ত্রুটি কি? এক দল বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে, আল্লাহ বলতে কিছু নাই। তো সব কিছুই যখন এমনি এমনি হলো, তবে আল্লাহ এমনি এমনি কেন হলেন না? তাদের নিকট এ প্রশ্নের উত্তর নাই। এক দল জিজ্ঞাস করে, আল্লাহ তবে কিভাবে হলেন? আল্লাহ কিভাবে হলেন, এ ঘটনার কোন প্রত্যক্ষদর্শী নাই।আল্লাহ নিজেও দেখেননি তিনি কিভাবে হলেন? কেউ দেখে না সে কিভাবে হয়? কেউ কিভাবে হয় এটা অন্য কেউ দেখে। আল্লাহর পূর্বে কেউ না থাকায় কেউ দেখেনি আল্লাহ কিভাবে হয়েছেন? এক দল আল্লাহর এক গাঁদা দোষের কথা বলে, তারপর বলে তিনি নাই। কি বেকুব? যার দোষ থাকে সে নিজে কিভাবে থাকে না? আল্লাহকে মানা হয় মূলত তাঁর অসীম ক্ষমতার কারণে তাঁর শাস্তি থেকে আত্ম রক্ষার জন্য। এ ক্ষেত্রে আল্লাহর কোন দোষ আছে কিনা সেটা আল্লাহ ভীরুর ভাববার সময় নাই। আর আল্লাহর কথা বিশ্বাস করা হয় মূলত তাঁর শাস্তি থেকে আত্ম রক্ষার জন্যই।
আল্লাহ বলেছেন তিনি মানুষকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন এবং তিনিই তাঁদের পালন কর্তা। সেজন্য মানুষের দাসত্ব আল্লাহর কাম্য। মানুষের আকৃতি যা আছে তার চেয়ে উত্তম আকৃতি কল্পণা করা যায় না, তবে অধম আকৃতি কল্পণা করা যা্য়। অধম আকৃতির কিছু নমুনাও আল্লাহ দৃশ্যমাণ করে রেখেছেন।আল্লাহর কথার যথার্থতা বিদ্যমাণ বিধায় লোকে আল্লাহর কথা বিশ্বাস করে। আল্লাহ বলেছেন, তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। কিছু লোক বলে কোন কিছু সৃষ্টি করতে হয় না সব কিছু এমনিতে হয়। কিন্তু অনেক কিছুই এমনি এমনি হতে দেখা যায় না। সুতরাং সবকিছু এমনি এমনি হয় যারা বলে তারা আসলে মিথ্যাবাদী। আল্লাহর পূর্বে কেউ না থাকায় শুধুমাত্র তাঁর এমনি এমনি হওয়া সত্য ভাবা যায়। তিনি ছাড়া আর কিছু এমনি এমনি হয়নি এটাও সত্য ভাবা যায়। কারণ এমনি এমনি যা হবে সীমাদাতা না থাকায় তা’ অসীম হবে। অসীম একাধীক হবে না সীমা দাতা না থাকার কারণে। কিন্তু সসীম এমনি এমনি হবে না। কারণ সসীমের সীমা দাতা থাকা আবশ্যক। সেজন্য সকল সসীসকে অসীম আল্লাহ সীমা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। সুতরাং সব কিছু সৃষ্টি করার দাবীতে আল্লাহকে সত্যবাদী মানা যায়। তারপর আল্লাহর দোষ-ত্রুটি না ভাবার কারণ আল্লাহকে পরাজীত করতে না পারার অক্ষমতা। রাজীব নুর আল্লাহর শাস্তিকে কবুল করে তাঁর বিরোধীতা করে। আমি আল্লাহর শাস্তি ভোগ করতে চাই না বিধায় আমি আল্লাহর বিরোধীতায় নিরপদ দূরত্ব বজায় রাখি। রাজীবের গোত্রের লোকেরা বাংলাদেশকে একটা ধর্মহীন রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তুলতে চায়।কিন্তু এ দেশের মানুষ এমন ঝুঁকি নিতে নারাজ। তারা আল্লাহর শাস্তি থেকে আত্ম রক্ষায় কালেমা পাঠ করতে করতে মারা যায়।
আমার পিতা আল্লাহর একজন বান্দা ছিলেন। তিনি নিয়মিত ইবাদত-বন্দেগী করতেন। তাঁর মৃত্যূর পর আমি থাঁকে শেষ দেখা দেখতে ছুটে গেলাম। তাঁর মরা মুখ দেখে প্রশান্তিতে আমার মন ভরে গেল। সুতরাং রাজীব নুর ও নতুন গং তাদের কোন কথায় মুমিনদেরকে পটাতে পারে না। মুমিনদের ঈমান থাকে সীসা ঢালা প্রাচীরের মত অটল। যে ঈমানকে কিছুতেই টলানো যায় না। সেই অটল ঈমান নিয়ে মুমিন এক দিন গভীর প্রশান্তি নিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় গ্রহণ করে। সেই প্রশান্তিই আমি আমার প্রিয় পিতার মরা মুখে দেখেছি।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমিন।
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪১
জটিল ভাই বলেছেন: সেজন্য মানুষের দাসত্ব আল্লাহর কাম্য।
বাক্যটি কি ঠিক আছে?
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি বুঝাতে চেয়েছি আল্লাহ তাঁর প্রতি মানুষের মাসত্ব কামানা করেন। বাক্যটি কি তেমন অর্থ বহন করে না?
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ বলতে কিছু নাই এটা যারা বলে তারা ভুল বলে।বরং আল্লাহর প্রমান নাই এটা বর্তমান বিশ্বের প্রায় ১২% লোক মনে হরে।তারা কোন ধর্মকর্ম করে না।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কে কি করে অথবা না করে সেটা তাদের বিষয়। তবে আল্লাহর বিরোধীতায় আমি কোন লজিক খুজে পাইনি।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫
নতুন বলেছেন: আপনি যে কোন কিছুই বিশ্বাস করতে পারেন। সেটা কোন সমস্যা না। এতে ঝামেলাও কম। বেশি ভাবনা চিন্তা করতে হয় না।
মনে শান্তি পাওয়া যায়, আরামে থাকা যায়।
কিন্তু আপনার বিশ্বাসের উপরে অন্যকে ইমান আনতে বললে সে প্রশ্ন করতেই পারে। তখন সেই প্রশ্নের জবাব না দিয়ে শুধুই মেনে নিতে বলা কি ঠিক?
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি প্রশ্নের জবাব দিতে চেষ্টা করি। বিশ্বাস/অবিশ্বাস চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় না।
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি প্রশ্নের জবাব দিতে চেষ্টা করি। বিশ্বাস/অবিশ্বাস চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় না।
যারা প্রতিদিন ইসলাম বা অন্য ধর্মের দাওয়াদ দিচ্ছেন তারা তাদের বিশ্বাসকে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চেস্টা করছেন, অন্যদের তাদের বিশ্বাসের উপরে বিশ্বাস করতে বলছেন।
ধর্মের আইডিয়া বিশ্বাসের উপরে প্রতিস্ঠিত। যেটা সত্য হবার সম্ভবনা ৫০% মাত্র।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একদা অবিশ্বাসীরা তাদের ধারণাকে ১০০% সত্য বলতো এবং তারা বিশ্বাসকে অন্ধবিশ্বাস বা ১০০% অসত্য বলতো। এখন সে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। অবিশ্বাস বিষয়ে আমাদের রাজীব নুর এখনো ঘোরের মধ্যে আছে। তবে আমার বিশ্বাসকে আমি ১০০% সত্য হিসাবে বিশ্বাস করি।
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: একদা অবিশ্বাসীরা তাদের ধারণাকে ১০০% সত্য বলতো এবং তারা বিশ্বাসকে অন্ধবিশ্বাস বা ১০০% অসত্য বলতো। এখন সে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। অবিশ্বাস বিষয়ে আমাদের রাজীব নুর এখনো ঘোরের মধ্যে আছে। তবে আমার বিশ্বাসকে আমি ১০০% সত্য হিসাবে বিশ্বাস করি।
যারা কোন ধারনাকে প্রমান ছাড়া ১০০% সত্য বলে তারা ভুল করছে।
আর রানু ভাই দুই ভাবনার মাঝে আছে, উনি কি বিশ্বাস করে সেটা উনি নিজেই জানেন না।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার বিশ্বাস বিষয়ে আমার নিকট ১০০% প্রমাণ আছে। কিন্তু কথা হলো একজন যেটাকে প্রমাণ বলছে অন্য জন সেটাকে প্রমাণ মানছে না। সেজন্য বিশ্বাস/অবিশ্বাস একসাথে বিদ্যমাণ।
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার বিশ্বাস বিষয়ে আমার নিকট ১০০% প্রমাণ আছে। কিন্তু কথা হলো একজন যেটাকে প্রমাণ বলছে অন্য জন সেটাকে প্রমাণ মানছে না। সেজন্য বিশ্বাস/অবিশ্বাস একসাথে বিদ্যমাণ।
যেই জিনিসগুলি প্রমানিত সেইগুলি যে কেউই মিলিয়ে নিতে পারে।
আপনি গোজা মিলি দিলে মানুষ মানবেনা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সোজা মিলও অনেকের নিকট গোজামিল হয়ে যায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমি আল্লাহর উপর পূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহকে ভয় করি। আল্লাহ আমাকে হেদায়াত দান করুন। বিশ্বাসীদের বিশ্বাস অটুট রাখুন অবিশ্বাসীদের মনেও বিশ্বাস জাগিয়ে তুলন।