![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৩১ লোকমান, ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৭। পৃথিবীর সমস্ত বৃক্ষ যদি কলম হয় আর সমূদ্র হয় কালি এবং এর সাথে আরো সাত সমূদ্র যুক্ত হয় তবু আল্লাহর কথা শেষ হবে না। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
সূরাঃ ২৫ ফুরকান, ৩৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৩। উহারা তোমার নিকট এমন কোন সমস্যা উপস্থিত করে না যার সঠিক সমাধান ও সবচেয়ে সুন্দর তাফসির আমরা তোমাকে দান করি না।
সূরাঃ ৫৪, কামার ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। কোরআন আমি সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?
সূরাঃ ৯৬ আলাক, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। পাঠ কর, তোমার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?
* অসীম সুনামের মালিক আল্লাহ কোরআনের সুন্দর তাফসির করার পর উপদেশ গ্রহণের জন্য এটি সহজ হয়ে গিয়েছে। সুতরাং কোরআনের তাফসির না করে বান্দা কোরআন পাঠ করবে। আর আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী তারা এর ফিকাহ অর্জন করবে। আর এর ফিকাহের পরিবর্তে তারা যাবতীয় হাদিস পরিত্যাগ করবে।
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৩৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৯। আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকবে যতক্ষণ না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দীন সর্বত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।অতঃপর যদি তারা বিরত হয় তবে তারা যা করে আল্লাহতো এর দর্শক।
সূরাঃ ৪৯ হুজরাত, ১০ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০। মু’মিনগণ পরস্পর ভাই ভাই; সুতরাং তোমরা ভাইদের মাঝে ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) কর, আর আল্লাহকে ভয় কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
২০১। আর তাদের মধ্যে কিছু লোক বলে, হে আমাদের রব! আমাদেরকে ইহকালে কল্যাণ দান করুন এবং পরকালে কল্যাণ দান করুন। আর আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন হতে রক্ষা করুন।
* উপরোক্ত তিন আয়াতের ফিকাহ হলো ফিতনা নিবারণে ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) সম্ভব হলে এ ক্ষেত্রে কিতাল (যুদ্ধ) পরিত্যাগ করতে হবে।কারণ রব সকল পক্ষের কল্যাণ কামনা করেন। অথচ যুদ্ধে সকল পক্ষের অকল্যাণ রয়েছে। সেজন্য ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) সম্ভব হলে কিতাল অবশ্যই পরিত্যাগ করতে হবে। ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) ছেড়ে কিতাল চালিয়ে যাওয়ায় হযরত ওমর (রা.) হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদকে (রা.) সেনা প্রধানের পদ থেকে বরখাস্ত করেছেন। হুদায়বিয়ায় মহানবি (সা.) কিতাল ছেড়ে ইসলাহ করায় আল্লাহ তাঁর কাজকে ফাতহুম মুবিন (সুস্পষ্ট বিজয়) বলেছেন। তারপরে মক্কা বিজয় হয়েছে। যা মুসলিমদের হজ্জ্বের স্থান।সিফফিনে হযরত আলী (রা.) হযরত মুয়াবিয়ার (রা.) সাথে ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) করার পর এককালে হযরত মুয়াবিয়া (রা.) কন্সটান্টিনোপল (ইস্তাম্বুল) জয় করেন।যা চারশত বছর মুসলিম সালতানাতের রাজধানী ছিল। কিন্তু হযরত আলী (রা.) ফিকাহ মানায় বেকুব খারেজী তাঁকে কাফের ফতোয়া দিয়ে হত্যা করে নিজেরা কাফের হয়ে যায়।সুতরাং ফিকাহ না মেনে কেউ কোরআনের তাফসির করলে তার কাফের হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১১৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৯। হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সাদেকীনদের (সত্যবাদী) সাথে থাক।
* আল্লাহ সাদেকীনদের (সত্যবাদী) সাথে থাকতে আদেশ করেছেন। রাসূলের (সা.) খেতাবে হযরত আবু বকর (রা.) সিদ্দিক তথা সত্যবাদী। সুতরাং কোরআন-হাদিসের ফিকাহ অনুযায়ী রাসূলের (সা.) পর তাঁর খলিফা হযরত আবু বকর (রা.)। তাঁর বিপরিতে আল্লা্হর আদেশ অনুযায়ী হাদিস পরিত্যাগ না করায় শিয়া গুষ্ঠি কুফুরীতে লিপ্ত হয়েছে।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০১। মরুবাসীদের মধ্যে যারা তোমাদের আশেপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক। মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেউ কেউ মোনাফেকী রোগে আক্রান্ত। তুমি তাদের সম্পর্কে জান না। আমরা তাদের সম্পর্কে জানি।আমারা সিগ্র তাদেরকে দু’বার শাস্তি দেব। এরপর তারা মহা শাস্তির দিকে যাত্রা করবে।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম করেছে তার গোপন ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের জন্য, তারা শপথ করেই বলবে তারা ভাল কিছু করার জন্যই ওটা করেছে; আর আল্লাহ সাক্ষি দিচ্ছেন নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।
* ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে মোনাফেক মহানবি (সা.) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামের (রা.) নামে অসংখ্য হাদিস তৈরী করায় আল্লাহ ফিকাহের পরিবর্তে হাদিস বাতিল করেছেন।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০২ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০২। কাছীর ইবনে কায়েস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদার (রা.) কাছে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি এসে বলে, হে আবু দারদা (রা.) আমি রাসূলুল্লাহর (সা.) শহর মদীনা থেকে আপনার কাছে একটা হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি আপনি উক্ত হাদিসটি রাসূলুল্লাহ (সা.) হতে বর্ণনা করেন। এছাড়া আর কোন কারণে আমি এখানে আসিনি। তখন আবু দারদা (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথ অতিক্রম করান। আর ফেরেশতারা ত্বলেবে এলেম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর জন্য তাদের ডানা বিছিয়ে দেন এবং আলেমের জন্য আসমান ও জমিনের সব কিছুই ক্ষমা প্রার্থনা করে, এমনকি পানিতে বসবাসকারী মাছও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আবেদের উপর আলেমের ফজিলত এরূপ যেমন পূর্ণিমার রাতে চাঁদের ফজিলত সকল তারকা রাজির উপর। আর আলেমগণ হলেন নবিদের ওয়ারিছ এবং নবিগণ দীনার ও দিরহাম মীরাছ হিসেবে রেখে যান না; বরং তাঁরা রেখে যান ইলম।কাজেই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করল সে প্রচুর সম্পদের মালিক হলো।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* ফিকাহ বুঝেন ওলামা। সেজন্য রাসূল (সা.) তাঁদেরকে তাঁর ওয়ারিছ ঘোষণা করেছেন। সেজন্য এখন ওলামার সুন্নতই হলো রাসূলের (সা.) সুন্নত। কারণ ইন্তেকালের পর কারো কোন কিছুর মালিকানা থাকে না। রাসূল (সা.) তাঁর সুন্নতের মালিক ছিলেন তাঁর ইন্তেকালের আগে। তাঁর ইন্তেকালের পরে তাঁর ওয়ারিছ ওলামার সুন্নতই এখন রাসূলের (সা.) সুন্নত। সুতরাং এখন ওলামার সুন্নতের পরিবর্তে রাসূল (সা.) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামের (রা.) নামে কোন হাদিস উপস্থাপনযোগ্য নয়। তবে ওলামার সুন্নতের পক্ষে রাসূল (সা.) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামের (রা.) নামে হাদিস উপস্থাপনে কোন সমস্যা নাই। ওলামার মধ্যে মতভেদ হলে তাঁদের সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকা রাসূলের (সা.) সুন্নত এবং এ ক্ষেত্রে তাঁদের সাথে মতভেদ করা বিদয়াত। যেমন তাঁরা নামাজে নিরবে ‘আমিন’ বলেন। সুতরাং যারা নামাজে জোরে ‘আমিন’ বলে তারা বিদয়াতে লিপ্ত এবং পথভ্রষ্ট। তাদের নামাজ আল্লাহর দরবারে গৃহিত হবে না। ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত নয় এমন ওলামা আলেম নয়, এরা রাসূলের (সা.) ওয়ারিছও নয়।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নিজেকে সবজান্তা বলব না, তবে উক্ত দু’টি বিদেশী ভাষা মোটামুটি বুঝি।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৪৩
কু-ক-রা বলেছেন: উহা (ধুলোপরা চিঠি) পাঁদগাজী
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেমন করে বুঝলেন?
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:০৪
কু-ক-রা বলেছেন: উহার (পাঁদগাজির) ভাষার ধরণ হইতে।
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:১০
কোমলমতিরপ্যাদানি বলেছেন: কু-ক-রা বলেছেন: উহা (ধুলোপরা চিঠি) পাঁদগাজী.
পাদে চন্দ্রবিন্দু দেবার দরকারটা কি?
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:১২
কোমলমতিরপ্যাদানি বলেছেন: ধুলোপরা চিঠি, আসল হও আর নকল হও, প্যাদানি এভয়েড করিও।
৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:১৫
কোমলমতিরপ্যাদানি বলেছেন: ধুলোপরা চিঠি, আসল গাজী হও আর নকল হও, প্যাদানি এভয়েড করার চেস্টা করিও।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৫২
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আরবী ভাষার উপর আপনার দখল কেমন? ইংরেজীর উপর দখল আছে?