![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩ নং ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৪। এটাতো ওহি যা তার প্রতি ওহি হিসেবেই পাঠানো হয়।
* রব তাঁর পথে ডাকতে বলেছেন হিকমাত দিয়ে। কিতাবের সাথে রাসূল (সা.) তাঁর সাহাবায়ে কেরামকে (রা.) হিকমাত শিক্ষা দিয়েছেন। সুতরাং ওয়াজ করতে হবে কিতাব এবং এর বিবরণ হাদিসের হিকমাত দিয়ে। তারমানে ওয়াজ করতে হবে কোরআন ও হাদিসের হিকমাত দিয়ে। হিকমাত বাদ দিয়ে সরাসরি কোরআন-হাদিস দিয়ে ওয়াজ করলে হেদায়াত পাওয়া যাবে না।হিকমাত কি?
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬৯। তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত দান করেন। আর যাকে হিকমাত দান করা হয় এর ফলে সে নিশ্চয়ই প্রচুর কল্যাণ লাভ করে।মূলত জ্ঞানী ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই বুঝতে পারে না।
সহিহ আল বোখারী, ২৮৮৯ নং হাদিসের (জিহাদ অধ্যায়) অনুবাদ-
২৮৮৯। হযরত মুয়াবিয়া (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ যাকে কল্যাণ দানের ইচ্ছা করেন, তাঁকে তিনি দীন সম্পর্কে ফিকাহ (গভির জ্ঞান) দান করেন। আল্লাহ প্রদানকারী আর আমি বন্টনকারী। আমার এ উম্মত তাদের বিরোধীদের উপর চিরদিন বিজয়ী হবে। এ অবস্থায় আল্লাহর চূড়ান্ত সমাধান এসে যাবে।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?
* হিকমাত হলো ফিকাহ। এর পরিবর্তে কোরআন মানসুখ এবং হাদিস বাতিল। বহাল বাদ দিয়ে মানসুখ ও বাতিল দিয়ে ওয়াজ করলে হেদায়াত পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকবে না।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।
# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।
* বহাল বাদ দিয়ে মানসুখ ও বাতিল দিয়ে ওয়াজ করায় ঈমান সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট চলে যায়। একশতবার আল্লাহর দিদার প্রাপ্ত পারসিক ইমাম আবু হানিফা (র.) মানসুখ ও বাতিল বাদ দিয়ে বহাল ফিকাহ একত্রিত করায় ঈমান সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থেকে পৃথিবীতে ফিরে আসে।
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সহিহ মুসলিম, ৪৫৭৬ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৫৭৬। হযরত জাবির ইবনে সামুরা (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, বারজন খলিফা অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত ইসলাম পরাক্রান্ত অবস্থায় চলতে থাকবে। তারপর তিনি যে কি বললেন, তা’ আমি বুঝতে পারিনি। তখন আমি আমার পিতার নিকট জিজ্ঞাস করলাম তিনি কি বলেছেন? তিনি বললেন নবি করিম (সা.) বলেছেন, তাঁদের সকলেই হবে কোরাইশ বংশোদ্ভুত।
* সবচেয়ে পরাক্রান্ত কুরাইশ খলিফা আমিরুল মুমিনিন হারুনুর রশিদ ইমাম আবু হানিফার (র.) ফিকাহ ওলামা পরিষদের মাধ্যমে পরিশোধন করে হানাফী মাযহাব নামে অনুমোদন করলে ইসলামের স্বর্ণ যুগ শুরু হয়। মধ্যপ্রাচ্য এটি পরিত্যাগ করে ইসলাম পরিত্যাগ করে।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
* সঠিক ফিকাহ বাদ দিয়ে কোরআন ও হাদিস দিয়ে ওয়াজ করে মধ্যপ্রাচ্য আল্লাহর মহাশাস্তিতে রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য যে সব ফিকাহ মানে তার একটিও আমির অনুমোদীত নয়। আমিরের অনুমোদন বিহীন ফিকাহ মানার কারণে তারা আল্লাহর মহাশাস্তি থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না।ইসরায়েল-আমেরিকা তাদেরকে শেষ করে না দেওয়া পর্যন্ত তারা আল্লাহর শাস্তির বৃত্তভেদ করতে পারবে না।
সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।
* আমিরের অনুমোদন বিহীন ফিকাহ এবং কোরআন-হাদিস দিয়ে অভিন্ন পথ দেখায় না। তারা বিভিন্ন পথ দেখায় যা তাদেরকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে। তাদের সালাফী, শিয়া, ইবাদী, শাফেঈ, মালেকী ও হাম্বলীদের পথ বিভিন্ন। তাদের এক দলকে ইসরায়েল ও আমেরিকা ধরলে অন্য সব দল চুপচাপ বসে থাকে। অথচ ইসরায়েল-আমেরিকা তাদের কোন দলকে ছেড়ে দিবে না।হানাফীরা তাদের ইমামের অপেক্ষায় আছে। হানাফীরা তাদের ইমামের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করলে ইসরাইল হেরে যাবে এবং আমেরিকা পালিয়ে যাবে।সুতরাং সঠিক পথ হলো কোরআন ও হাদিসের আমির অনুমোদীত ফিকাহ, যা কোরআনকে মানসুখ এবং হাদিসকে বাতিল করে। ওহাবীরা কোরআন ও হাদিস দিয়ে আমির অনুমোদীত ফিকাহ বাতিল করে গন্ডগোল পাকায়।ঝামেলাটা ঠিক এই জায়গায়। তারা হেদায়াত মনে করে যেটা করে সেটা আসলে হেদায়াত নয়।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩। পৃথিবীতে অহংকার প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে (অকল্যাণ)।কূট ষড়যন্ত্র এর আহলকে(এর সাথে সংযুক্ত সকল ব্যক্তি) পরিবেষ্ঠন করে। তবে কি এরা অপেক্ষা করছে পূর্ববর্তীদের সুন্নতের? কিন্তু তুমি আল্লাহর সুন্নাতে কখনও কোন পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর সুন্নতে কোন ব্যতিক্রমও দেখবে না।
সূরাঃ ১৭ বনি ইসরাঈল, ৭৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭৭। আমার রাসূলদের মধ্যে তোমার পূর্বে আমি যাদেরকে পাঠিয়ে ছিলাম তাদের ক্ষেত্রেও সুন্নাত (নিয়ম) এরূপ ছিল। আর তুমি আমার সুন্নতে কোন পরিবর্তন দেখতে পাবে না।
* আমির অনুমোদীত ফিকাহ আল্লাহর সুন্নাত। এর বাইরে ইসলাম নাই। যারা এর বাইরের ইসলামে আছে তারা মূলত ইসলামের বাইরে আছে।তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।সেটাই তারা পাচ্ছে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন ও হাদিসের ফিকাহ নির্ণয় করে সেই ফিকাহ দিয়ে ওয়াজ করা আল্লাহর বিধান। ওহাবীরা কোরআন ও হাদিস মানে বলে মহাচিৎকার করে। অথচ সরাসরি কোরআন ও হাদিস দিয়ে ওয়াজ করা ইসলামের বিধান নয়। কারণ কোরআন ও হাদিসে মানসুখ আছে। ফিকাহ নির্ণয় করলে বুঝা যায় কোনটা মানসুখ এবং কোনটা মানসুখ নয়। সেজন্য ইসলামে ফিকাহের বাইরে গিয়ে সরাসরি কোরআন ও হাদিস দিয়ে ওয়াজ করার বিধান নাই।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:১৬
Sulaiman hossain বলেছেন: হেকমত কুরআন হাদিসের বাইরের কিছুনা।আপনি নিজেও কুরআন হাদিস দিয়েই ওয়াজ করেছেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন ও হাদিস দিয়ে সরাসরি ওয়াজ না করে এর হিকমাত বা ফিকাহ দিয়ে ওয়াজ করা ইসলামের বিধান।
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:১৬
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি আমির বলতে কাকে বুঝিয়েছেন?
০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওলামার সর্ববৃহৎ দল যাকে আমির মানেন তিনি আমির। এমন আমির মানা আল্লাহর বিধানে বাধ্যতামূলক। এমন আমির না মানলে পরকালে সোকজে পড়তে হবে।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৫৬
Sulaiman hossain বলেছেন: ওহাবি কারা,এদের ইতিহাস কি।ওহাবীদের কিছু আকিদা জানান।আমি ব্যাক্তিগতভাবে দেওবন্দিদের অনুসারি
০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারীদেরকে ওহাবী বলে। যারা প্রচার করে কোরআন-হাদিস মানতে হবে। অথচ আল্লাহ ফিকাহ অনুযায়ী ভয়প্রদর্শন করতে এবং ফিকাহ অনুযায়ী সাবধান হতে বলেছেন। কোরআন ও এর বিবরণ হাদিসে মানসুখ থাকায় ফিকাহ বাদ দিয়ে কোরআন ও হাদিস মানার অনুমতি নাই। সাধারণত ফিকাহের পরিবর্তে কোরআন মানসুখ এবং হাদিস বাতিল। ওহাবীরা এ বিষয়টি এড়িয়ে সরাসরি কোরআন ও হাদিস দিয়ে ফতোয়া দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ায়। কিছু ক্ষেত্রে দেওবন্দীদের ওহাবীদের সাথে মিল আছে। এরাও কিছু ক্ষেত্রে কোরআন-হাদিস দিয়ে বাড়াবাড়ি করে। এরা ভুলেই যায় যে কোরআন -হাদিসে মানসুখ আছে।
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ওহাবী কারা?
তাদের দোষ কী কী?
তাদের কি কোন ভালো গুণ নেই?
বাটার জুতা লুটপাট করা জায়েজ আছে কিনা?
০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারীদেরকে ওহাবী বলে। এরা সরাসরি কোরআন-হাদিস মানে। অথচ ইসলামের বিধান হলো কোরআন-হাদিসের ফিকাহ মানা। ফিকাহ বাদ দিয়ে সরাসরি কোরআন-হাদিস মানতে গেলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। ওহাবীরা মুসলিমদের মাঝে এ বিভ্রান্তিই সৃষ্টি করে চলছে। কোরআন-হাদিসে মানসুখ আছে। সেই মানসুখ জানা যায় ফিকাহের মাধ্যমে।
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাটার জুতা লুটপাট করা জায়েজ আছে কিনা?
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন লুটপাটই জায়েজ না। যারা এ অকাজ করেছে তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনা হোক।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩৭
এ আর ১৫ বলেছেন: ওহাবীদেরকে কোরআন-হাদিস দিয়ে ওয়াজ করতে কে বলেছে?
আমি শিরণামের সাথে পোস্টের বিষয় বস্তুর কোন লিংক পেলাম না ।