![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
ভারত হয়ত এবার যুদ্ধকরেই পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মির দখল করতে চায়। পাকিস্তানও হয়ত যুদ্ধকরেই ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মির দখল করতে চায়। এমতাবস্থায় ভারতের পাশে ইসরাইল এবং পাকিস্তানের পাশে চীন থাকার কথা শুনা যাচ্ছে। এমতাবস্থায় যুদ্ধ হলে বুঝা যাবে কোন পক্ষ জয়ী হয়, নাকি যুদ্ধের ফলাফল শূন্য অবস্থা থাকে।অবস্থা যাই ঘটুক তাতে উভয় পক্ষ দূর্বল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের অভ্যন্তরিন যুদ্ধ। তাতে স্থানীয় শক্তি দূর্বল হওয়ায় বৃটিশ প্রায় দুইশত বছর ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করে।স্থানীয় শক্তি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার পর বৃটিশ ভারতীয় উপমহাদেশ ছেড়ে যায় এবং স্থানীয়দের মাঝে একটা ঝগড়ার ব্যবস্থা করে যায়। সেইটাই এখনো স্থানীয়দের মাঝে চলমান অবস্থায় রয়েছে।
ভারত একাত্তরে বাংলাদেশকে সাথে নিয়ে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধে জয়ী হয়। এখন পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধে ভারত বাংলাদেশকে সাথে পাচ্ছে না। ইসরায়েল-আমেরিকা ভারতের পাশে থাকলেও সাথে থাকছে না।তারা পুচকে গাজার সাথের যুদ্ধটাই এখনো শেষ করতে পারেনি। সেজন্য তারা ভারতের সাথে থাকতে পারছে না। সুতরাং পাকিস্তানের সাথের এবারের যুদ্ধটা ভারতকে একাই করতে হবে। আর পাকিস্তানের সাথে ভারতের একা যুদ্ধে জয়ের রেকর্ড নাই। এদিকে যুদ্ধে ভারত পাকিস্তান দূর্বল হলে তাদের স্বাধীনতা কামীরা স্বাধীন হতে পারে। এতে করে এ অঞ্চলে আরো দশটি নতুন রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটতে পারে।তাতে কাস্মির কোন দেশের না হয়ে স্বাধীন হয়ে যেতে পারে।
ইসরাইল উচ্চাভিলাষী হয়ে উঠেছে। তারা মধ্যপ্রাচ্যে একটা সাম্রাজ্যের মালিক হতে চায়। তাদের সাথে আছে শক্তিশালী রাষ্ট্র সমূহ। তবে তাদের সাম্রাজ্য হবে মাকড়সার জালের মত। তৈরী হওয়ার পরেই ওটা ছিহ্ন-ভিন্ন হয়ে যাবে।তারপর উচ্চাভিলাসের মাসুল হিসাবে তাদেরকে বিলুপ্ত হতে হবে। সেকালে ভারতীয়রা মুসলিমদেরকে যবন বা জল্লাদ আখ্যা দিয়ে ছিল। সেই জল্লাদের দেশে সাম্রাজ্য বিস্তারের উচ্ছাভিলাষের মাসুল বিলুপ্ত হওয়াই উপযুক্ত। ইসরায়েলের বন্ধু ভারতীয়রাও যবনের রোষানলে বিলুপ্ত হতে পারে।সেজন্য যুদ্ধ ছেড়ে সমঝোতাই ভারতের জন্য উপযুক্ত।
আমেরিকাকে সাথে নিয়ে পুচকে গাজার সাথে ইসরায়েলের যুদ্ধের যে সাফল্য এটাকে আহমরি কিছু বলার সুযোগ নাই।বড় যুদ্ধে ইসরায়েল ও তার বন্ধুদের যে পরিমাণ শক্তি ক্ষয় হবে তারপর তারা আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না। আর মুসলিমদের ধ্বংসস্তুপের ভিতর থেকে বেরিয়ে এসে জয়ের রেকর্ড বহু আছে। রাশিয়া ও বৃটিশ মুসলিম দেশ সমূহ হজম করতে পারেনি। অন্য কোন শক্তিও তা’ পারবে না। মাঝখানে অহেতুক যুদ্ধে বহু কোটি মানুষ মারা যাবে। সেজন্য বলি যুদ্ধ নয় শান্তি। সংযতহোক সকল পক্ষ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা ভাবছেন সেটাই হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
রানার ব্লগ বলেছেন: যা করবি কর । কইরা মইরা যা। আমরাও বাচি ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পাক-ভারত যুদ্ধে আমাদের বাঁচা-মরার কথা নয়। তবে সেই যুদ্ধে ভারত জয়ী হলে তারা আমাদের উপরও চড়াও হতে পারে।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হউক ! আমরা নেটফ্লিক্সে দেখবো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যুদ্ধ অবশ্যই কাম্য না হওয়া উচিত। তবে যুদ্ধ ঘাড়ের উপর এসে পড়লে তখন যুদ্ধ না করে উপায় থাকে না।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
যামিনী সুধা বলেছেন:
এই কথা বলে আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলো, সেটা আজও কাজ করছে; পাকিস্তানীরা ইডিয়ট
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একাত্তরের ক্ষেত্রে পাকিস্তানীদেরকে ইডিয়ট বলা যায়। ভারতে মসজিদ ভাঙ্গার বিষয়ে ভারতীয়দেরকেও ইডিয়ট বলা যায়।
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০১
কামাল১৮ বলেছেন: রাজাকাররা এবারো পাকিদের পক্ষ হয়ে যুদ্ধ করবে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা কি পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে যাবে?
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০
Sulaiman hossain বলেছেন: পাকিস্তান আত্মসমর্পণের সময় ৯৩'০০০ আর্মি নিয়ে আত্মসমর্পণ করেছে, তাদেরকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত ছিল বাংলাদেশের, যুদ্ধ আরো প্রশস্ত করেনি,পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মধ্যে যে বিষয়ে মিল রয়েছে তা হল পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ উভয়েই মুসলিমপ্রধান দেশ।পাকিস্তানের উচিত ছিল কোনো যুদ্ধ ছাড়াই বাংলাদেশকে স্বাধীন করে দেওয়া। কিন্তু পাকিস্তানের তৎকালীন সরকার সুবিধাজনক ছিলনা,এবং ইডিয়ট ছিল।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পাকিস্তানের উচিত ছিল কোনো যুদ্ধ ছাড়াই বাংলাদেশকে স্বাধীন করে দেওয়া। কিন্তু পাকিস্তানের তৎকালীন সরকার সুবিধাজনক ছিলনা,এবং ইডিয়ট ছিল। সঠিক কথা বলেছেন।
৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৩৩
যামিনী সুধা বলেছেন:
@Sulaiman hossain ,
আপনার মতো মনোভাবের ও রাজনীতির লোকেরা ১৯৭১ সালে কোনপক্ষে ছিলো?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।আশাকরি আপনি সময়মত পড়ে নিবেন।
৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২৪
ঊণকৌটী বলেছেন: একটা ভুল ধারণা পোষণ করছেন, বাংলাদেশ কে ভারত পাত্তাই দেয়না, আর নিজের ঘর সামলানো দরকার, আসছে মিয়ানমারের সাথে চীন, চট্টগ্রাম coxbazar সামলান আগে ইসরাইল আসছে কিন্তু ওই করিডোর দিয়া চাপা মাইরা ফেসবুক গরম কৈরা কিন্তু চলতো না |
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চীন বংলাদেশের বিপক্ষে যাবে না। মায়ানমার এখন রাখাইনের পরে। আর রাখাইন এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ইসরাইল এদিকে আসবে না, তাদের দৃষ্টি মধ্যপ্রাচ্যে। আর ভারতের পাত্তা দিয়ে বাংলাদেশ কি করবে, তাদের সাথে টেক্কা দিয়ে এ অঞ্চল স্বাধীন থাকতে পেরেছে। ভারত হয়ত সোভিয়েত রাশিয়ার মত ভেঙ্গে যাওয়ার অপেক্ষায় আছে।
৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২৭
ঊণকৌটী বলেছেন: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষার ভবিষ্যৎ ভারতে নিহিত
ইসরায়েল ও ভারতের ইসরায়েলি প্রতিরক্ষার ভবিষ্যৎ ভারতে নিহিত
উভয় বাজারে নেতৃস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলির যৌথ প্রকল্পের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটছে। এটি ইসরায়েলকে পশ্চিমাদের উপর নির্ভরতা কমাতে সহায়তা করছে, যা ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের যুদ্ধে সমস্যাযুক্ত বলে প্রমাণিত হয়েছে। পাশাপাশি, এটি মধ্যপ্রাচ্যে ভারতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান তৈরি করছে।বর্তমান গাজা যুদ্ধ, যা ইসরায়েলের ইতিহাসে নজিরবিহীন, পুরো দেশের জন্য অভ্যন্তরীণ বিভেদ এবং আন্তর্জাতিক বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি করেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একাধিক স্থানে যুদ্ধে লিপ্ত এবং তাদের বিপুল পরিমাণে অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বা দীর্ঘ ব্যবহারে জীর্ণ হয়ে যাওয়া যন্ত্রাংশের প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।২০১৪ সালে ভারতের গ্রহণকৃত ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল প্রতিরক্ষা উৎপাদন সম্প্রসারণে বেসরকারি খাত এবং শিল্প সংস্থাগুলিকে সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য উৎসাহিত করে দেশের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা। এই উদ্যোগে ইসরায়েলের সক্রিয় অংশগ্রহণ ভারতীয় বাজারে তাদের গুরুত্ব তুলে ধরেছে।
ইসরায়েলি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলি তাদের ভারতীয় অংশীদারদের প্রদত্ত বিশেষ প্রযুক্তিগত দক্ষতা চিহ্নিত ও কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে শক্তিশালী দক্ষতা প্রদর্শন করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ইলেকট্রো-অপটিক্স সিস্টেমে বিশেষজ্ঞ ভারতীয় একটি নির্মাতা বহু বছর ধরে আইএআই ও রাফায়েলের নির্ভুল নির্দেশিত বোমার জন্য টোনবো ইমেজিং নামক উন্নত প্রযুক্তি সরবরাহ করে আসছে।
প্রধান মার্কিন মহাকাশ প্রযুক্তি নির্মাতাদের অনুরূপ মডেল অনুসরণ করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা শিল্প বর্তমানে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভারতের বেসরকারি খাতের সঙ্গে ফলপ্রসূ অংশীদারিত্ব গড়ে তুলছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান আইএআই, এলবিট সিস্টেমস ও রাফায়েল অ্যাডভান্সড ডিফেন্স সিস্টেমস ভারতীয় নির্মাতাদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। সাম্প্রতিক তথ্যে জানা যাচ্ছে, ভারতের উৎপাদিত হার্মিস-৯০০ ড্রোনের ২০টিরও বেশি সামরিক ব্যবহারের জন্য ইসরায়েলে রপ্তানি করা হয়েছে।ভারত-ইসরায়েল প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ছোট অস্ত্র ও গোলাবারুদ উৎপাদনেও বিস্তৃত হয়েছে। ভারতের মধ্যাঞ্চলীয় শহর গোয়ালিয়রের উপকণ্ঠে অবস্থিত একটি কারখানায় টাভর কার্বাইন, এক্স-৯৫ অ্যাসল্ট রাইফেল, গ্যালিল স্নাইপার রাইফেল ও নেগেভ লাইট মেশিনগান উৎপাদিত হচ্ছে। উত্তর ভারতের কানপুর শহরে অ্যাসল্ট রাইফেল তৈরির জন্য একটি অতিরিক্ত কারখানাও রয়েছে, যেখানে এলবিট সিস্টেমসের প্রায় এক ডজন মডেলের বন্দুক তৈরি হচ্ছে।
ভারত-ইসরায়েলের যৌথ উৎপাদনের পাশাপাশি, উভয় দেশ প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির যৌথ উন্নয়নেও মনোযোগ দিচ্ছে। আইএআই এবং ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) দ্বারা বারাক-৮ বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সফল উন্নয়ন এই যৌথ উদ্যোগের একটি বড় সাফল্য। স্থল ও সামুদ্রিক সুবিধাযুক্ত এই ব্যবস্থাটি ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম, যা এটিকে একটি শক্তিশালী আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় পরিণত করেছে।
আরেকটি প্রকল্পে, আইএআই পূর্বে ব্যবহৃত বোয়িং-৭৬৭ বেসামরিক বিমানকে আকাশে জ্বালানি ভরার ট্যাঙ্কারে রূপান্তরের জন্য হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। ভারত-ইসরায়েল এই উদ্যোগগুলি ইসরায়েলে মার্কিন গোলাবারুদ ও অন্যান্য বৃহত্তর প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহের পরিপূরক হবে বলে আশা করছে উভয় পক্ষ।
বৃহত্তর দৃষ্টিকোণ থেকে, ভারত-ইসরায়েলের শক্তিশালী প্রতিরক্ষা সম্পর্ককে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ইহুদি-আমেরিকান ও ভারতীয়-আমেরিকান প্রবাসী সংগঠনগুলি এই তিনটি দেশের মধ্যে একটি প্রযুক্তিভিত্তিক ত্রিভুজ গঠনের পক্ষে বারবার মত প্রকাশ করছে। মার্কিন কর্মকর্তারাও এই অংশীদারিত্বকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।
প্রতিরক্ষা বাণিজ্যের পাশাপাশি, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারত-ইসরায়েলের মধ্যে বৃহত্তর সামরিক বিনিময়, গোয়েন্দা তথ্য ভাগাভাগি এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধী সহযোগিতাও গড়ে উঠেছে। পাশাপাশি, ভারত ও ইসরায়েল তথ্য প্রযুক্তি, কৃষি, নবায়নযোগ্য শক্তি এবং ওষুধ শিল্পে ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্ব গড়ে তুলেছে।
চাপ বাড়াচ্ছে ভারত। রণহুঙ্কার দিচ্ছে নৌসেনা। আকাশে চক্কর কাটছে মিগ, রাফালের মতো বিধ্বংসী সব যুদ্ধবিমানে। কাশ্মীরে ‘অ্যাক্টিভিটি’ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। বাড়ছে সেনার সংখ্যাও। চাপ বুঝে সীমান্তে সেনা সংখ্যা বাড়িয়েছে পাকিস্তানও। কিন্তু, ভারতের রণহুঙ্কারে হাঁটু যে কাঁপছে তা এক্কেবারে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। ভারতের রণসজ্জা দেখে দরদর করে ঘামছে ইসলামাবাদের কর্তারা। নিন্দার ঝড় উঠেছে দেশের অন্দরেই। খোঁচা শুনতে হচ্ছে নিজের দেশের মানুষের কাছ থেকেই। যুদ্ধ হলে নিরাপত্তার কারণে তা দুবাইয়ে শিফট করা হবে কিনা তা নিয়েও চলছে হাসিরর রোল। কিন্তু তাই বলে এই কাণ্ড? যদিও সঙ্কটকালে ‘দাদা’ চিনের কাছ হাত পেতেছে পাকিস্তান। পাকিস্তান চিন থেকে ৮টি সাবমেরিন অর্ডার করেছে বলে জানা যাচ্ছে। কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যা এবং আর্থিক সমস্যার কারণে তা এখনও হাতে পায়নি পাক সেনা। পাকিস্তানের বায়ুসেনাও বারবার চিনের দ্বারস্থ হয়েছে। কিন্তু চিনের ‘হেল্প’ নিয়ে একাধিকবার বেকায়দায় পড়তে হয়েছে তাঁদের। সূত্রের খবর, চিন পাকিস্তানকে মোট ৯টি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম দিয়েছিল। কিন্তু, তারমধ্যে ৩৮৮টি গোলযোগ পাওয়া গিয়েছে। এগুলি থেকে নাকি আর ক্ষেপণাস্ত্রের আক্রমণ ঠেকাতে পারছে না।
ধারেভারে কতটা বড় ভারতীয় সেনা?
সমর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উপায় না পেয়েই পাকিস্তান বারবার তাঁদের পারমাণবিক শক্তির কথা বলে চিৎকার করে। কারণ, পাকিস্তান জানে যে ভারতের সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে যাওয়া ওদের সামর্থ্যের বাইরে। সেই কারণেই মন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ, সকলেই পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিচ্ছেন। এদিকে পাকিস্তানের মিডিয়া নিজেই বলছে যে ভারতের সেনাবাহিনী পাকিস্তানের চেয়ে চারগুণ বড়, ভারতের বিমান বাহিনী পাকিস্তানের চেয়ে ছয়গুণ বড়, ভারতের নৌবাহিনী আটগুণ বড়, যদি ভারতের সাথে সরাসরি যুদ্ধ হয় তবে পারমাণবিক যুদ্ধ ছাড়া ওদের আর কোনও বিকল্প নেই।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসরাইল ও ভারত একটা উচ্চাভিলাসের মধ্যে আছে। শেষতক সামলে উঠতে না পারলে উভয়জাতি বিলুপ্ত হবে। সময় বুঝে আমেরিকা এদেরকে ছেড়ে চলে যাবে। মুসলিম পক্ষ মাটির সাথে মিশে যাওার পর জেগে উঠে বিজয়ী হয়। তাদের সমৃদ্ধ ইতিহাস আছে।
১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৩১
Sulaiman hossain বলেছেন: @যামিনী সুধা। মাতৃভূমির প্রতি স্বভাবতই ভালোবাসা থাকার কারনে প্রত্যেকেই মাতৃভূমির স্বাধীনতার পক্ষে থাকবে,আমিও তেমনই।তাছাড়া পাকিস্তানের অনেক লোক বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সময় কিছু পাকিস্তানি নাগরিক—বিশেষ করে বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক কর্মী এবং বামপন্থি সংগঠনের সদস্যরা—বাংলাদেশের পক্ষে সহানুভূতি প্রকাশ করেছিলেন এবং কেউ কেউ সরাসরি সমর্থনও করেছিলেন।
উদাহরণস্বরূপ:
1. মহম্মদ আলি জিন্নাহর জামাতা শাহনেওয়াজ ভুট্টো (যিনি জুলফিকার আলি ভুট্টোর আত্মীয়) এবং তাঁর মতো কিছু ব্যক্তি পশ্চিম পাকিস্তানে বাঙালিদের ওপর নির্যাতনের সমালোচনা করেছিলেন।
2. পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি এবং কিছু বামপন্থী সংগঠন তখনকার পাকিস্তান সরকারের দমন-পীড়নের বিরোধিতা করেছিল।
3. সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী মার্ক টুলী, যদিও তিনি পাকিস্তানি ছিলেন না, তবে তিনি ও তাঁর মতো কিছু আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক পাকিস্তানের ভূমিকার সমালোচনা করেন, এবং পাকিস্তানে বসবাসরত কেউ কেউ তাঁর মতামতের সাথে একমত প্রকাশ করেছিলেন।
4. অনেক পশ্চিম পাকিস্তানি ছাত্র এবং প্রগতিশীল মানুষ ১৯৭১ সালে সরকারের পদক্ষেপের নিন্দা করেন, যদিও তাদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম ছিল এবং তারা নিপীড়নের মুখোমুখি হন।
তবে তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সেন্সরশিপ ও দমননীতির কারণে এ ধরনের মত প্রকাশ করাটা ছিল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
আপনি কি নির্দিষ্ট কারো সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন সিনিয়র ব্লগারের প্রশ্নের উত্তর প্রদানের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৫৮
ঊণকৌটী বলেছেন: মহম্মদ আলি জিন্নাহর জামাতা শাহনেওয়াজ ভুট্টো (যিনি জুলফিকার আলি ভুট্টোর আত্মীয়) এবং তাঁর মতো কিছু ব্যক্তি পশ্চিম পাকিস্তানে বাঙালিদের ওপর নির্যাতনের সমালোচনা করেছিলেন। সম্পূর্ন ভুল তথ্য জিন্নার একমাত্র কন্যা সন্তান হিন্দু বিয়ে করে অধুনা মুম্বই থাকতো উনার নাম ছিল দিনা ওয়াদিয়া প্রখ্যাত শিল্পপতি নেভিল ওয়াদিয়া কে বিয়ে করেন 98 বছর বয়সে আমেরিকাতে মারা যান |দিনা ওয়াদিয়ার বংশ ধররা আজকের পাঞ্জাব কিংস এর মালিক | এবং দিনার মা ও parsi ছিল ,জিন্নার ঘনিষ্ঠ বন্ধুর কন্যা ,ধনী বন্ধুর নাবালিকা কন্যা কে প্রেমের জালে পটিয়ে বিয়ে করে ছিলো যদিও সে বিয়ে টিকেনি
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ বিষয়ে আমি তেমন কিছু জানি না।
১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:০৭
ঊণকৌটী বলেছেন: ইসরাইল ও ভারত একটা উচ্চাভিলাসের মধ্যে আছে। শেষতক সামলে উঠতে না পারলে উভয়জাতি বিলুপ্ত হবে। সময় বুঝে আমেরিকা এদেরকে ছেড়ে চলে যাবে। মুসলিম পক্ষ মাটির সাথে মিশে যাওার পর জেগে উঠে বিজয়ী হয়। তাদের সমৃদ্ধ ইতিহাস আছে। স্বপ্নের জগতে আছেন অবশ্য দুইশ কোটি মুসলিম এর মধ্যে আরব জগত ( সৌদী uae কাতার কয়েকটা সভ্য দেশ)ছাড়া 90 লক্ষ ইসরাইল পিটিয়ে পেছনের ছাল তুলে দিচ্ছে তারপরেও বড় বড় কথা আরে কবি ভাই স্বপ্ন স্বপ্নই থাকে বাস্তবে সম্ভব না |
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রথমে না পেরেও পরে মুসলিম পেরেছে। আর ইসরাইল কি চায় সেটা তারা বলেই দিয়েছে। বৃটিশ এত্ত ছোট দেশ হবে কেউ ভেবেছে কি? এমন অভাবনীয় কান্ড ঘটে। অপেক্ষায় থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার মনে হয় না তেমন কিছু হবে। তবে বর্ডারে কিছু সৈন্য মারা যাবে...