নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞান কি নাস্তিকতার প্রমাণ?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৪৪



মানুষ ল্যাবরেটরিতে আস্ত একটা রক্ত মাংসের মানুষ বানিয়ে ফেল্ল, তাতে কি প্রমাণ হলো সৃষ্টিকর্তা নেই? তাহলে ল্যাবের সৃষ্টি হওয়া মানুষটাকে যে বা যারা সৃষ্টি করলো সে বা তারা তাহলে তার কি? মানুষকে মানুষ সৃষ্টি করেতো এটাই প্রমাণ করলো যে, সৃষ্টিকর্তা ছাড়া যে সব মানুষকে মানুষ বা অন্যকেও সৃষ্টিকরার দাবী করেনি তাদেরকে সৃষ্টিকরার দাবীদার সৃষ্টিকর্তাই সৃষ্টি করছে। কাজেই মানুষের রক্ত মাংসের মানুষ বানানোর যোগ্যতা প্রমাণ করবে সৃষ্টিকর্তা একজন অবশ্যই আছে। বিবর্তন সঠিক প্রমাণ হলে কি প্রমাণ হবে যে, বিবর্তন কেউ করেনি? এমনি হয়েছে? তারচে বিবর্তন সঠিক প্রমাণ করেতো মানুষ এটা প্রমাণ করবে যে, বিবর্তন কেউ করেছে। কারণ মানুষের করা বিবর্তনতো আর নিজে নিজে হয়নি। যদি কখনো কেউ কারো অবদান ছাড়া নিজে নিজে কিছু হতে দেখে তখন সে উহাকে নাস্তিকতার প্রমাণ হিসেবে দেখাতে পারে।আর নিজে নিজে হওয়া ক্ষেত্রে বিজ্ঞান অনুপস্থিত। সংগত কারণে বিজ্ঞান কখনই নাস্তিকতা প্রমাণ করবে না।আর বিজ্ঞানের কোন আবিষ্কারই নাস্তিকতার প্রমাণ করে না।

সামহোয়্যারইন ব্লগের ব্লগার অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন-যে যেভাবে দেখে ব্যাপারটা? এখন কেউ যদি প্রশ্ন করে, যিনি এসব সৃষ্টি করেছেন, তাকে কে সৃষ্টি করেছে? কে নামকরণ করেছে? নিজে নিজে যেহেতু সৃষ্ট হওয়া যায় না, নামকরণ করা যায় না; কেউ না কেউ নিশ্চয়ই করেছে?

লেখকের জবাব-নিজে নিজে যে হয় সে বড় হয়। অসীম ও সসীমের মধ্যে অসীম বড়। সংগত কারণে নিজে নিজে যে হয় সে অসীম হয়। অসীম একাধিক হতে পারেনা। কারণ অসীমে সীমা দেওয়া যায় না। কারণ সীমাদিলে অসীম আর অসীম থাকেনা সসীম হয়ে যায়। সংগত কারনে নিজে নিজে শুধু একজন অসীম হতে পারে। সসীম কেউ নিজে নিজে হতে পারে না। সংগত কারণে সকল সসীমের অবশ্যই সৃষ্টিকর্তা আছে। সুতরাং, যিনি এসব সৃষ্টি করেছেন, তাকে কে সৃষ্টি করেছে? এর উত্তর হলো একমাত্র তিনি নিজে নিজে হয়েছেন। কারণ তাঁর নিজে নিজে হওয়ার যোগ্যতা ছিল। যোগ্যতা না থাকায় অন্য কেউ নিজে নিজে হতে পারেনি। যেমন যোগ্যতা না থাকায় মুচি জুতা সেলাই করতে পারলেও পেট সেলাই করতে পারেনা। অনুরূপ যোগ্যতা না থাকায় ডাক্তার পেট সেলাই করতে পারলেও জুতা সেলাই করতে পারেনা। কিন্তু যোগ্যতা হাসিল হলে মুচিও পেট সেলাই করতে পারবে আর ডাক্তারও জুতা সেলাই করতে পারবে। কাজেই সৃষ্টিকর্তার বিষয় এমন কঠিন নয় যে বুঝা যাবেনা।

সামহোয়্যারইন ব্লগের ব্লগার রাজীব নুর খান বলেছেন- আমি বুঝি না নাস্তিকদের সাথে পাল্লা দিয়ে ইশ্বর আছেন এই প্রমান কেন দিতে হবে?

লেখকের জবাব-এ প্রমাণ দিতে হবে যেন নাস্তিকরা তাদের অহেতুক কথাগুলো না বলে। কারণ তাদের অহেতুক কথা তাদের ও অন্যদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে। যে সময়ে কেউ অন্য কোন ভাল কাজ করতে পারতো।

সামহোয়্যারইন ব্লগের ব্লগার অগ্নিবেশ বলেছেন-সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই একজন আছেন, তবে তিনি নিদ্দৃস্ট কোনো আঞ্চলের নিদ্দৃস্ট কোনো ধর্মের পৃষ্ঠপোষক নন। তার ধর্মের নাম
মানবতা। বাদবাকি সবই ভুয়া।

লেখকের জবাব-সেই মানবতার ধর্মের একটা রূপরেখা প্রদান করে ঈশ্বর সেটা সবাইকে মেনে চলতে নির্দেশ প্রদান করলে ঈশ্বর তাঁর সে ধর্মের পৃষ্ঠপোষক প্রমাণীত হন আর আপনি ভুয়া প্রমাণীত হন। আপনার কথার পরিপেক্ষিতে এটা না বলায় আমি অপারগ।

সামহোয়্যারইন ব্লগের ব্লগার আখ্যাত বলেছেন- বিজ্ঞান যে দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে, তাতে ল্যাবরেটরীতে প্রাণ তৈরির সম্ভাবনা অসম্ভব নয়। বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার চরম সেই মুহূর্তটা যদি কোনদিন আসে, মৃত মানুষকে আবার জীবীত করার কোন প্রযুক্তি যদি কোন দিন আসে, সেইদিন চুকে যাবে সব ঝগড়া। পুনঃজীবীত লোকটি বলে দেবে, “ও পারে কিচ্ছু নেই, সব ভুয়া”। অথবা, “যা শুনেছ, ঠিকই শুনেছে”। ব্যাস।

লেখকের জবাব- এটা একটা মহৎ সমাধান। দেখা যাক মানুষ কোন পর্যন্ত যেতে পারে।

সামহোয়্যারইন ব্লগের ব্লগার ইকবাল সরদার বলেছেন- ৮. ২২-২৩ নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা’আলার নিকট সমস্ত প্রাণীর তুলনায় তারাই মূক ও বধির, যারা উপলদ্ধি করে না। বস্তুতঃ আল্লাহ যদি তাদের মধ্যে কিছুমাত্র শুভ চিন্তা জানতেন, তবে তাদেরকে শুনিয়ে দিতেন। আর এখনই যদি তাদের শুনিয়ে দেন, তবে তারা মুখ ঘুরিয়ে পালিয়ে যাবে। সূরা আনফাল ২২. নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে সেই মূক ও বধিররা, যারা তাদের সহজাত বিচারবুদ্ধি ব্যবহার করে না। ২৩. আর আল্লাহ যদি (সত্য অনুসন্ধানে) আন্তরিকতা দেখতেন, তবে তিনি অবশ্যই ওদেরকে শোনানোর ব্যবস্থা করতেন। (যেহেতু ওদের মধ্যে সত্য অনুসন্ধানে আন্তরিকতা অনুপস্থিত, তাই) ওদেরকে সত্যের বাণী শোনালেও ওরা একগুঁয়েমি করে তা উপেক্ষা করবে।

লেখকের জবাব-কপালপোড়া লোকেরা সত্য উপলব্ধি করতে পারেনা। তাদের বিবেক ও বুদ্ধি মিথ্যার চাদরে আবৃত থাকে। আপনি বেশ ভাল বলেছেন।



বিঃদ্রঃ এ পোষ্ট পরে সময় পেলে পুস্তক উপযোগী করে বড় করার ইচ্ছে আছে। সাথে পাঠকের মতামতও যোগ করার ইচ্ছে আছে। যদি পছন্দ হয়।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:০৯

এম এ কাশেম বলেছেন: কে বুঝাবে এই কথা নাস্তিকদের?

শুভ কামনা।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:১১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এরা এদের মতের সমর্থনে এমন সব কথা উপস্থাপন করে যা মূলত মোটেও এদের মত প্রমাণ না করে উল্টা এদের বিপরীত মত প্রমাণ করে। কাজেই নাস্তিকতা কখনোই প্রমাণযোগ্য কোন মত নয়।

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:১৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যে যেভাবে দেখে ব্যাপারটা? এখন কেউ যদি প্রশ্ন করে, যিনি এসব সৃষ্টি করেছেন, তাকে কে সৃষ্টি করেছে? কে নামকরণ করেছে? নিজে নিজে যেহেতু সৃষ্ট হওয়া যায় না, নামকরণ করা যায় না; কেউ না কেউ নিশ্চয়ই করেছে?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:২৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: নিজে নিজে যে হয় সে বড় হয়। অসীম ও সসীমের মধ্যে অসীম বড়। সংগত কারণে নিজে নিজে যে হয় সে অসীম হয়। অসীম একাধিক হতে পারেনা। কারণ অসীমে সীমা দেওয়া যায় না। কারণ সীমাদিলে অসীম আর অসীম থাকেনা সসীম হয়ে যায়। সংগত কারনে নিজে নিজে শুধু একজন অসীম হতে পারে। সসীম কেউ নিজে নিজে হতে পারে না। সংগত কারণে সকল সসীমের অবশ্যই সৃষ্টিকর্তা আছে। সুতরাং, যিনি এসব সৃষ্টি করেছেন, তাকে কে সৃষ্টি করেছে? এর উত্তর হলো একমাত্র তিনি নিজে নিজে হয়েছেন। কারণ তাঁর নিজে নিজে হওয়ার যোগ্যতা ছিল। যোগ্যতা না থাকায় অন্য কেউ নিজে নিজে হতে পারেনি। যেমন যোগ্যতা না থাকায় মুচি জুতা সেলাই করতে পারলেও পেট সেলাই করতে পারেনা। অনুরূপ যোগ্যতা না থাকায় ডাক্তার পেট সেলাই করতে পারলেও জুতা সেলাই করতে পারেনা। কিন্তু যোগ্যতা হাসিল হলে মুচিও পেট সেলাই করতে পারবে আর ডাক্তারও জুতা সেলাই করতে পারবে। কাজেই সৃষ্টিকর্তার বিষয় এমন কঠিন নয় যে বুঝা যাবেনা।

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আমি বুঝি না নাস্তিকদের সাথে পাল্লা দিয়ে ইশ্বর আছেন এই প্রমান কেন দিতে হবে?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এ প্রমাণ দিতে হবে যেন নাস্তিকরা তাদের অহেতুক কথাগুলো না বলে। কারণ তাদের অহেতুক কথা তাদের ও অন্যদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে। যে সময় কেউ অন্য কোন ভাল কাজ করতে পারতো।

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১০

অগ্নিবেশ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই একজন আছেন, তবে তিনি নিদ্দৃস্ট কোনো আঞ্চলের নিদ্দৃস্ট কোনো ধর্মের পৃষ্ঠপোষক নন। তার ধর্মের নাম
মানবতা। বাদবাকি সবই ভুয়া।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সেই মানবতার ধর্মের একটা রূপরেখা প্রদান করে ঈশ্বর সেটা সবাইকে মেনে চলতে নির্দেশ প্রদান করলে ঈশ্বর তাঁর সে ধর্মের পৃষ্ঠপোষক প্রমাণীত হন আর আপনি ভুয়া প্রমাণীত হন। আপনার কথার পরিপেক্ষিতে এটা না বলায় আমি অপারগ।

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১২

আখ্যাত বলেছেন:
বিজ্ঞান যে দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে, তাতে ল্যাবরেটরীতে প্রাণ তৈরির সম্ভাবনা অসম্ভব নয়।
বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার চরম সেই মুহূর্তটা যদি কোনদিন আসে,
মৃত মানুষকে আবার জীবীত করার কোন প্রযুক্তি যদি কোন দিন আসে,
সেইদিন চুকে যাবে সব ঝগড়া।
পুনঃজীবীত লোকটি বলে দেবে, “ও পারে কিচ্ছু নেই, সব ভুয়া”। অথবা, “যা শুনেছ, ঠিকই শুনেছ”
ব্যাস।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এটা একটা মহৎ সমাধান। দেখা যাক মানুষ কোন পর্যন্ত যেতে পারে।

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৬

ইকবাল সরদার বলেছেন: ৮. ২২-২৩
নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা’আলার নিকট সমস্ত প্রাণীর তুলনায় তারাই মূক ও বধির, যারা উপলদ্ধি করে না।
বস্তুতঃ আল্লাহ যদি তাদের মধ্যে কিছুমাত্র শুভ চিন্তা জানতেন, তবে তাদেরকে শুনিয়ে দিতেন। আর এখনই যদি তাদের শুনিয়ে দেন, তবে তারা মুখ ঘুরিয়ে পালিয়ে যাবে।

সূরা আনফাল
২২. নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে সেই মূক ও বধিররা, যারা তাদের সহজাত বিচারবুদ্ধি ব্যবহার করে না।
২৩. আর আল্লাহ যদি (সত্য অনুসন্ধানে) আন্তরিকতা দেখতেন, তবে তিনি অবশ্যই ওদেরকে শোনানোর ব্যবস্থা করতেন। (যেহেতু ওদের মধ্যে সত্য অনুসন্ধানে আন্তরিকতা অনুপস্থিত, তাই) ওদেরকে সত্যের বাণী শোনালেও ওরা একগুঁয়েমি করে তা উপেক্ষা করবে

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কপালপোড়া লোকেরা সত্য উপলব্ধি করতে পারেনা। তাদের বিবেক ও বুদ্ধি মিথ্যার চাদরে আবৃত থাকে। আপনি বেশ ভাল বলেছেন।

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬

বাংলার মেলা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছে? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হলে চতুর্থ মাত্রা অর্থাৎ সময় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। সময়ের পরিবর্তনের কারণেই বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন হয়। আমাদের জগতে সময়ের অস্তিত্ব আছে বলেই আমরা বলতে পারি যে, এক সময় আমাদের কোন অস্তিত্ব ছিলনা। একসময় আমরা মায়ের গর্ভে ভ্রুণ হিসেবে বেড়ে উঠি এবং নির্দিষ্ট সময় পরে জন্মগ্রহণ করে আমাদের অস্তিত্বের জানান দেই। এখন নাল হাইপোথেসিস যদি ধরে নেই যে স্রষ্টা যে জগতে আছেন, সেখানে সময়ের অবস্থান আমাদের জগতের মত নয় অথবা সময়ের কোন অস্তিত্বই সেখানে নেই, তাহলে অলটারনেটিভ হাইপোথেসিস কি ধরব? এটি আসলে গবেষণার কোন বিষয়ই নয়। অলটারনেটিভ হাইপোথেসিস হলঃ স্রষ্টার অস্তিত্ব সব সময়েই ছিল, কিন্তু তিনি নিজেকে প্রকাশ করার ইচ্ছে করেছেন বলেই সময়, অব্জেক্ট এবং ম্যাটার সৃষ্টি করেছেন, যার বলে স্রষ্টা ব্যতিত বাকি সব কিছু অস্তিত্বে এসেছে। আর তিনি আমাদেরকে বিজ্ঞান শিক্ষা দিয়েছেন, যা শিখে কেউ কেউ তার অস্তিত্ব আরও ভালোভাবে অনুধাবন করেছে, কেউ কেউ পড়েছে সন্দেহে

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: স্রষ্টা এবং সময় একসাথে বিদ্যমান। সেজন্যই স্রষ্টা চির বিদ্যমান।

৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১১

এম এ কাশেম বলেছেন: রাজিব নুর সাহেবকে বলছি - খালি মাটে গোল দিতে দেয়াটা কি বুদ্ধিমানের কাজ?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ওরা মনে করেছে মানুষকে ছাগল বানিয়ে ঘাস খাওয়াবে। কিন্তু তাতে ব্যাঘাত সৃষ্টি হলেই তাদের মাথা গরম হয়।

৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

এম এ কাশেম বলেছেন: ঐ পোস্টটি খুঁজে পাচ্ছি না - ডিলিটকরে দিল নাকি?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কোন পোষ্ট খুঁজে পাচ্ছেন না?

১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: যার শুরু অাছে, তার সমাপ্তিও রয়েছে এবং যেখানে সৃষ্টি অাছে, সেখানে তার সৃষ্টিকর্তাও রয়েছে। এক সময় মনে করা হতো big bang ই সবকিছুর শুরু। পদার্থবিজ্ঞান যত সমৃদ্ধ হচ্ছে, মহাবিশ্ব সৃষ্টি সংক্রান্ত ধারনাগুলোরও পরিবর্তন হচ্ছে। নতুন নতুন তত্ত্বের অাবির্ভাব ঘটছে। অাগামী কয়েক শতাব্দীতে হয়ত প্রচলিত অনেক তত্ত্বের বিলুপ্ত ঘটবে, নতুন নতুন তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা লাভ করবে। বিজ্ঞান কিন্তু স্থির নয়, পরিবর্তনশীল। পৃথিবীর হাজার হাজার বিজ্ঞানী তাদের সারাটা জীবন পরীক্ষাগারে কাটিয়ে দিচ্ছে এই প্রশ্নটি খোজার জন্য নয় যে মহাবিশ্ব কে সৃষ্টি করলো! অামাদের কাছে মূখ্য বিষয়টা হলো মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হলো। এখন সেখানে কোন সৃষ্টিকর্তার ভূমিকা থাকুক অার নাই থাকুক। বিজ্ঞান অার ধর্ম হলো দুটি সমান্তরাল রেল লাইনের মত। অার অামাদের জীবনটি হলো এই সমান্তরাল রেল লাইন দুটির উপর চলমান একটি ট্রেনের ন্যায়। অামাদের জীবনে দুটোরই প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু কট্টর নাস্তিক্যবাদ কিংবা উগ্র ধর্মান্ধতা কোনটিই কাম্য নয়।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিজ্ঞান যে ধর্মহীন ও নাস্তিকদের নিজস্ব সম্পত্তি নয়, তাতে যে আস্তিকদেরও ভাগ আছে এ সহজ কথাটাই অনেকে মানতে চায় না।

১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২১

চিত্রাভ বলেছেন: বিজ্ঞানের সাথে নাস্তিকতার কোন সম্পর্ক নেই -- বিজ্ঞান বলে নি নাস্তিক হতে -- বলে নি আস্তিকও হতে -- এমন প্রমাণ কোথাও নেই । বিজ্ঞান বলে তাঁর কাজ সত্যকে খোঁজা -- কে সেই শক্তি যা আছে অনুপরমানুতে আছে বিশ্বময় সব কিছুতে -- সেই মহাশক্তি সেই জ্ঞানস্বরূপ সৃষ্টিকর্তাকে খোঁজা বিজ্ঞানীদের কাজ । বিজ্ঞান এবং দর্শন এই কর্তা খোঁজার কাজে পরস্পরের পরিপূরক -- চলছে কাজ চলছে পরস্পরের মধ্যে মত বিনিময় -- থেমে নেই কেউ -- অসাধারণ এদের পর্যবেক্ষণ, অনেক বই ও জার্নাল আছে -- পড়তে পারেন একটি সুন্দর বই " দি স্টোরি অফ ফিলজফি " লেখক উইল ডুরান্ট । বইটির পি ডি এফ নেট এ পাবেন ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিজ্ঞান আসলেই নিরপেক্ষ। আর বিজ্ঞানকে নিরপেক্ষ ভাবেই চলতে দেওয়া উচিৎ।

১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এ প্রমাণ দিতে হবে যেন নাস্তিকরা তাদের অহেতুক কথাগুলো না বলে। কারণ তাদের অহেতুক কথা তাদের ও অন্যদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে। যে সময় কেউ অন্য কোন ভাল কাজ করতে পারতো।


ধন্যবাদ চা্চা। মন্তব্যের সুন্দর উত্তর দিয়েছেন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আবার এসে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কবিভাই, আপনার কাছে জানতে চাচ্ছি নাস্তিক অর্থ কি ? আমি আরো সহজ করে দিচ্ছি: -

১। সৃষ্টিকর্তায় অবিস্বাসী যারা ?
২। ইসলাম অবিস্বাসী যারা ?

আমার প্রশ্ন ছোট আশা করি উত্তরও ছোট হবে । ধন্যবাদ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার = নাস্তিক, এমনটাই আমরা এপর্যন্ত জানি।

১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:২২

অগ্নিবেশ বলেছেন: মোক্ষম প্রশ্ন @থাকুরমাহমুদ, দেখি চাচায় এক কথায় কি জবাব দেয়?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মোক্ষম হলেও তাঁর প্রশ্নটি খুব একটা কঠিন নয়।

১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কবিভাই ধন্যবাদ। ইশ্বরে বিস্বাস বা এক ইশ্বরবাদ সবার মাঝেই আছে অর্থাৎ পৃথিবীতে সম্ভবত ৯৯‘৯৯% মানুষ আস্তিক। তবে ইসলাম বিতর্কিত ধর্ম এটি আমার কথা না সারা বিশ্বের কথা - বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয় - ইসলামের পরিচয় তার ফলে। যেই সকল ইসলাম পন্থীগণ ভিন্ন আদর্শের ও মতালম্বীদের নাস্তিক বলে থাকে তাতে কাল কেয়ামতের দিন সেই ইসলাম পন্থীদের ভয়ংকর সাজা হবার কথা। মোনাফেক কাফের ফাসেক এই শব্দগুলো সেই ইসলাম পন্থীদের গালাগালী।

ধন্যবাদ কবিভাই, ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন, ব্যাস্ত থাকুন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: নাস্তিক অল্প কয়টা থাকলেও তাদের ত্যাজে আস্তিকদের মেজাজ বিগড়ে যায়। আমার কথা হলো মেজাজ বিগড়াবার দরকার নেই। তাদের কথা যে ভুল সেটা বুঝিয়ে দিলেই মিটে গেল। তবে গালাগাল প্রদানে নাস্তিকরাও কম নয়। যদিও সব নাস্তিক নয় তথাপি কিছু সংখ্যক নাস্তিক পরিবেশ ঘোলা করতে বেশ পটু। আর ইসলাম নিয়ে বিতর্ক হলে মুসলমানরা এর জবাব প্রধান করবে। এটা্ও নিতান্ত স্বাভাবিক ঘটনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.