নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জান্নাতের হুর সমাচার – (পর্ব-১)

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৩৩



জান্নাতে হুর থাকবে। হুর স্বাধীন নারী। তারা জান্নাতের নারী কর্মচারী। স্বাধীন নারীর সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়তে হলে বিয়ে করতে হয়। আর স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া বিয়ে করা যায় না।জন্নাতে রিপু থাকবে না। কাজেই স্বামীরা স্ত্রীর বিনা অনুমতিতে হুরকে বিয়ে করতে চাইবে না।জান্নাতে ইচ্ছার স্বধীণতা থাকবে। কাজেই স্ত্রী যে কয়টা হুর বিবাহের অনুমতি দিবে সে কয়টা হুর বিয়ে করা যাবে। আর স্ত্রী মোটে অনুমতি না দিলে কেউ হুর বিয়ে করতে চাইবে না।জান্নাতে কোন জবরদস্তি নেই। কাজেই জান্নাতে হুরকে বিবাহ করতে জবরদস্তি করা হবে না।রিপু না থাকায় জান্নাতে কারো উল্টা-পাল্টা ইচ্ছা করার কোন সম্ভাবনা নেই। জান্নাত ইচ্ছা পূরণের স্থান। কাজেই নারীরা যদি চায় তাদের স্বামীরা একলা তাদের থাকবে তাদের অন্য কোন ভাগিদার থাকবে না।তবে তাদের ভাগীদার থাকবে না বা তাদের ঘাড়ে সতীন চাপানো হবে না। কাজেই হুর নিয়ে কারো দুশ্চিন্তার কারণ নেই।


কাম ও লোভ ষড় রিপুর দু’টি রিপু। রিপুই যদি না থাকে তবে এ সংক্রান্ত কোন ঝামেলা থাকার কথা নয়।

# সূরা আর রাহমান ৫৬,৭২,৭৪ ও সূরা ওয়াকিয়া ১৭, ২২, ২৩,২৪ নং আয়াত এবং অন্য সূরার কিছু আয়াতের ভিত্তিতে আমার উপরোক্ত মত। সূরা আর রাহমান ও ওয়াকিয়া সমএর্ক আমি অনেকের কাছে জানতে চেয়েছি এ সূরাগুলো কি পুরুষের জন্য? সবাই বলেছে এ সূরাগুলো উভয়ের জন্য। তো আপনারাই বলুন নারীর পুরস্কার তার সতীন হলে বিষয়টা কেমন অদ্ভুত হয়ে পড়ে না?

# অনেক ব্লগারের মন্তব্যের আলোকে আমি বিষয়টি নিয়ে আরো অনুসন্ধান করছি। অনুসন্ধান শেষ হলে বিষয়টি নিয়ে রেফারেন্সসহ বিস্তারিত পোষ্ট প্রদানের ইচ্ছা আছে। আর মানুষ হিসেবে আমার ভুল থাকা অস্বাভাবিক নয়।

হুর

উৎসর্গঃ ব্লগার মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ও ব্লগার রাজীব নূর

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


হুর নিয়ে আপনি যা লিখেছেন, ১৪০০ বছর কি এটাই প্রচলিত ধারণা?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: হুর মানে স্বাধীন নারী এটা প্রচলীত কথা।স্বাধীন নারীকে বিয়ে করতে হয় এটাও প্রচলিত কথা। স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া অন্য নারীকে বিয়ে করা যায় না এটাও প্রচলিত কথা। জান্নাতে ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন কাজ হবে না এটাও প্রচলিত কথা। জান্নাতে রিপু থাকবে না এটাও প্রচলিত কথা। এ কথাগুলো আমি কোরআন ও হাদিসে পেয়েছি। আমি শুধু প্রচলিত কথাগুলো পরপর সাজিয়ে লেখেছি। এছাড়া আর যে প্রচলিত কথা আছে তা’ এ সব কথার সাথে গরমিল নয়।
জান্নাতে মানুষ কাজ করবে না। হুর, গেলমান ও ফেরেশতা থাকবে তাদের কাজ করার জন্য এমনটাই বলা আছে। এর বাইরে কারো কোন কথা থাকলে উপস্থাপন করতে পারে। তবে কেউ কোরআন ও হাদিসের নিজস্ব ব্যখ্যা দাঁড় করালে সেটা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যদি এমন হয় যে, স্ত্রী জান্নাতে যেতে পারলো না। স্বামী সাহেব একাই জান্নাতে গেলেন। কিংবা স্ত্রী জান্নাতে গেলেন স্বামী সাহেব জান্নাতে যেতে ব্যর্থ হলেন সে ক্ষেত্রে কী হবে ব্যাখ্যা করুন। জানার ইচ্ছে মাত্র। আর কিছু নয়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন যা চাইবে তা’ দিবেন। কাজেই সমস্যার আলোকে ব্যক্তির ইচ্ছা অনুযায়ী ব্যবস্থ্যা গ্রহণ করা হবে। আর আল্লাহ কোন আয়োজনে অক্ষম নন।
যে স্বামী ছাড়া আর যে স্ত্রী ছাড়া তাদের মধ্যে মিল করে দিলেই হয়।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:২১

এম এ কাশেম বলেছেন: এই সম্পর্কে কোরান হাদীসের রেফারেন্স থাকলে ভাল হতো।

ধন্যবাদ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি সবার জানা কথাগুলো সাজিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। সে জন্য আর রেফারেন্সের দিকে যাইনি। সবচেয়ে বড় কথা জান্নাতে কারো ইচ্ছার বাইরে ও জবরদস্তি মূলক কিছু হবে না। এ কথা ঠিক থাকলে আমার কোন কথা বেঠিক হওয়ার সুযুগ থাকে না।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৩

আরোহী আশা বলেছেন: এরকম ব্যাখ্যা এই প্রথম শুনলাম।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি কতিপয় জানা কথাকে সাজিয়ে লিখেছি। এর কোন কথা আপনি জানেন না? কতগুলো আলাদা কথাকে একত্রে লেখাতে ব্যখ্যা এমন হয়েছে। অক্সিজেন ও হাইডো্রজেন নিজে জ্বলে ও আগুন জ্বালাতে সাহায্য করে। কিন্তু এদের দ্বারা গঠিত পানি আগুন নিভায়। এ হলো একত্রিত করার ফল। খারেজী বা ইবাদী সম্প্রদায় আলাদা ভাবে কোরআনের আয়াতের চরম অর্থ গ্রহণ করেছে। অথচ কয়েক আয়াত একত্র করলে তাদের সে অর্থ মোটে টিকেই না।
শিক্ষক বললেন, কপাল ভিজিয়া গেল নয়নের জলে। চাত্র লাফিয়ে উঠে বলল স্যার এটা কি করে সম্ভব? শিক্ষক আবার বললেন, পা দু’খানা বাঁধা ছিল কদমের ডালে। তখন ছাত্র পরিস্কার বুঝতে পারল নয়নের জলে কেমন করে কপাল ভিজে। আর তখন তার উত্তেজনাও থেমে গেল। জান্নাত ইচ্ছে পূরণের স্থান। সাকূল্য কথা হলো জান্নাতে কারো ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছুই হবে না। কাজেই এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছুই নেই।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমি জান্নাতে গেল হুর চাইবো না।
শুধু ঘুরে বেড়াবো। আর খাবো। ঘুমাবো এবং বই পড়বো। লিখব।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তবে তাই হোক। আল্লাহ বলেছেন সেখানে ইচ্ছার বাইরে কিছুই হবে না। আর সেখানে রিপু নামক জঞ্জাল থাকবে না। সূরা ওয়াকিয়াতে এমন বলা আছে।

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি হুর শব্দটার ভুল ব্যাখ্যা করছেন।
হুর ছেলে বা মেয়ে দুই রকমেরই হতে পারে। হুর শব্দের অর্থ শুধু মেয়ে এটা আপনাকে কে বলল?
হুর জান্নাতের নারী কর্মচারী এটা আপনি কোথা থেকে পেয়েছেন?
আপনি উপরের অংশ কোন জায়গা থেকে লিখেছেন, সূত্র কি, এর সহী হাদিসের সনদ উল্লেখ করুন!
আপনার এই লেখা আজ প্রথম শুনলাম।
আমি দেখতে চাই, এই ধারনা ইসলামের কোন জায়গায় দেয়া আছে?
কোন সাহাবী এই ধরনের হাদিস বলেছেন সেটা আমি জানতে চাই!
ধন্যবাদ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সব কথা বাদ দিন। জান্নাতে কারো ইচ্ছার বাইরে কিছু হবে কি না আগে সে কথা বলুন! আর জান্নাতে কারো উপর কিছু চাপিয়ে দেওয়া হবে কি না সেটাও বলুন! আপনি আগে হাদিস উপস্থাপন করুন এরপর না হয় আমি উপস্থাপন করব।

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪১

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি আমাকে উপরে যা যা পোস্টে বলেছেন সেটা সপক্ষে হাদিস বা কুরআনের সূত্র উল্লেখ করুন।
পোস্ট আপনার সুতরাং সূত্রও আপনি দেবেন!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন, ‘হুরুম মাকসুরাতুম ফিল খিয়াম-তারা হুর তাবুতে সুরক্ষিতা’-সূরা ৫৫ আর রাহমান, আয়াত নং ৭২। এখানে আল্লাহ হুর সম্পর্কে মাকসুরাত শব্দ ব্যবহার করেছেন যা স্ত্রী লিঙ্গ।
আল্লাহ আরো বলেছেন,‘লাম ইয়াতমিছ হুন্না ইনসুন কাবলাহুম ওয়ালা জান-তাদেরকে পূর্বে কোন মানুষ ও জিন স্পর্শ করেনি’-সূরা ৫৫ আর রাহমান, আয়াত নং ৭৪। এখানেও তাদের সম্পর্কে স্ত্রী লিঙ্গের শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। একই সূরার ৫৬ আয়াতে যা বলা হয়েছে তাতেও প্রমাণ হয় তারা নারী।
উপরোক্ত আয়াত সমূহে হুর জান্নাতিদেরকে দেওয়া হবে বলা হয়েছে। আর জান্নাতি নারী ও পুরুষ। তারা তাবুতে অপেক্ষমান থাকবে কেন? নিশ্চয়ই জান্নাতির সেবার জন্য। তো নারীর সেবা নারী কি করবে? এ দিক থেকে আমি বলেছি এরা কাজের লোক। আল্লাহ বলেছেন কোরআন খুব সহজ। তো সহজেতো এটাই আমি বুঝলাম। আর মানুষ ও জিন স্পর্শ করেনি দ্বারা আল্লাহ বুঝিয়েছেন এরা কুমারী। তো কুমারী এক রকম সুন্দর। অকুমারী অন্যরকম সুন্দর। তারমানে এরা কুমারী সুন্দরী।

আল্লাহ বলেছেন, ‘হুরুন য়িন- তাদের জন্য থাকবে আয়ত লোচনা হুর’ সূরা ৫৬, ওয়াকিয়া, আয়াত নং ২২। তো এখানেও তারা নারী পুরুষ উভয়ের জন্য।আপনি আয়াত সমূহ মন দিয়ে পড়ুন। এরাকি শুধু পুরুষের জন্য? এমন কথাকি আল্লাহ বলেছেন? যদি এরা নারি জন্য হয় তবে তরা তাদের সতীন কেমন করে হয়? আল্লাহ তো এটা পুরস্কার হিসেবে বলেছেন। সতীনতো শাস্তি। সুতরাং কোরআন সেটা বলেনা যা লোকেরা বলে। যেহেতু তারা নারী পুরুষ উভয়ের পুরস্কার সেহেতু তারা সেটা যা আমি বলেছি।

৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অর্থাৎ কিনা আপনি বলতে চাইছেন- স্ত্রী জান্নাতে গেলে তিনি যদি চান তাহলে আল্লাহ তার জাহান্নামী স্বামীকে জান্নাতে নিয়ে আসতে পারেন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জাহান্নামী কে জান্নাতে নেওয়ার কথা আমি বলিনি। সিঙ্গেল বহু স্বামী স্ত্রী জান্নাতে যাবে। তারমানে স্বামী জান্নাতে গেলে স্ত্রী যাবে না। স্ত্রী জান্নাতে গেলে স্বামী যাবে না। এমন সিঙ্গেলদেরকে আল্লাহ তাদের পছন্দ অনুযায়ী ডাবল করতে পারবেন। কাজেই এ দায়িত্ব জান্নাতের মহান ব্যবস্থাপকের উপর ছেড়ে রাখলেই হয়। সব কিছুতে আমাদের নাক না গলালেও হয়।

৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৪

বাংলার মেলা বলেছেন: পুরুষের উচিত এরকম ধর্মপ্রাণ ও স্বামীভক্ত স্ত্রী বিবাহ করা। তারপর যত ধরণের অপকর্ম আছে, সব করে বেড়ানো। তারপর স্ত্রী জান্নাতে গেলে তার সুপারিশ নিয়ে স্বামীও ঢুকে গেল আর স্ত্রী অনুমতি দিলে সত্তর পঁচাত্তরটা হূর পরী গা টেপাটিপি শুরু করে দেবে। একসাথে দুনিয়াও পাওয়া গেল - জান্নাতেও যাওয়া গেল। কত সহজ!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অপকর্মের বিনিময়ে জান্নাত নয় বরং জাহান্নাম পাওয়ার কথা বলা হয়েছে।

১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি দয়া করে ধর্ম সংক্রান্ত পোস্ট দেয়া বন্ধ করুন। আপনি অযথা ধর্মকে বিতর্কিত করছেন।

ব্লগে ধর্ম সং্ক্রান্ত নীতিমালা সংংযোজন করা উচিিৎ। ব্লগে সব ধর্মের মানুষের বিচরন আছে। কাজেই এইখানে ধর্মেের পক্ষে বা বিপক্ষে সকল প্রকার পোস্ট নিশিদ্ধের আহবান জানাইলাম।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধর্মে ভুল ধারনা কারো থাকলে সেটা দূর হওয়া দরকার। কাজেই এ ধরনেসর পোষ্ট চলমান থাকা দরকার। আর আপনার অনেক কথাতেই অনেকে একমত হতে পারেন না।

১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ ফরিদ আহমদ চৌধুরী - আফসোস ! সেই সৃষ্টিকর্তার জন্য যিনি সামান্য মানুষের প্রশংসা লাভের জন্য বায়াত্তরটি নারীর লোভ দেখায় !

আফসোস ! সেই সব প্রাপ্ত বয়স্ক লোকদের জন্য যারা নারীদেহের লোভে সৃষ্টিকর্তার এবাদত করে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সূরা ৫৫ আর রাহমান ও সূরা ৫৬ ওয়াকিয়া মনোযোগ দিয়ে পড়লাম । দু’সূরায় ঘোষিত সকল পুরস্কার জান্নাতের নারী পুরুষ সবার জন্য। কাজেই হুরের লোব আল্লাহ পুরুষকে দেখিয়েছেন এটা ভুল ধারনা। আমরা জানি সখিগণ নারীদের জানেরজান থাকে। আমার মেয়ের বান্ধবীদের সাথে তার সখ্যতা দেখছি। আসলে সখি ছাড়া নারীদের জান্নাত জান্নাত হয়ে উঠবে না।

১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আজকে এটা কী লিখলেন? আপনার আই ডি কি হ্যাকড হয়েছে?
হুরকে বিয়ে করা যাবে, বিয়ের জন্য স্ত্রীর অনুমতি লাগবে, স্ত্রী না চাইলে হুর থাকবে না, সতীন চাপিয়ে দেয়া হবে না - এসব কোথায় পেলেন?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সূরা আর রাহমান ৫৬,৭২,৭৪ ও সূরা ওয়াকিয়া ১৭, ২২, ২৩ ও২৪ নং আয়াত থেকে আমি এটা বুঝতে পেরেছি। সূরা ওয়াকিয়ার ২৪ নং আয়াতে বলা হয়েছে এরা তাদের কর্মের পুরস্কার। তো নারীর কর্মের পুরস্কার নারী এর মানে কি সখি না সতীন? এখন যেহেতু অনেক হাদিসে অন্য রকম কথা আছে। যেহেতু নারীও হুরের যৌথ মালকিন সেহেতু তার ইচ্ছার বাইরে কেমন কি কিভাবে হতে পারে?

১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: আমি উনার কাছ থেকে সব কিছুর সূত্র চেয়েছি। উনি যদি আজকে লেখার সূত্র না দেখাতে পারেন তাহলে আমি এই পোস্ট নিয়ে মডারেটরদের কাছে রির্পোট করব। আন্দাজে উনি ধর্ম নিয়ে লিখবেন কেন? ধর্ম কি এতই সস্তা!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কোরআনের সূত্র দিয়েছি,সূরা আর রাহমান ৫৬,৭২,৭৪ ও সূরা ওয়াকিয়া ১৭, ২২, ২৩ ও২৪ নং আয়াত। কোরআন মূল, হাদিস ব্যখ্যা। কাজেই হাদিসের অর্থ মূলের বিপরীত মুখি হলে বুঝতে হবে সেটা মূলত হাদিস নয় বরং অন্যকারো কথা। আর মহানবিও বলেছেন, তাঁর নামে মিথ্যা প্রচার করা হবে।

১৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৬

জাহিদ হাসান বলেছেন: আপনি মনগড়া কথা লিখেছেন।
হুর মানে জান্নাতের কর্মচারী এই কথাটা একেবারেই হাস্যকর। কারণ জান্নাতে আমার কর্ম কি? জান্নাতে কোন কায়িক শ্রম নেই।
জান্নাতে যারা যাবে তাদের মুখের কথাতেই সব কাজ হয়ে যাবে। যেমন কেউ বলল আমি অমুক পাখির মাংস খেতে চাই। সাথে সাথে তা তার সামনে তৈরি হয়ে মুখের কাছে চলে আসবে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন,‘ইয়াতুফু আলাইহিম বিলদানুম মুখাল্লাদুন-তাদের সেবায় ঘোরাফিরা করবে চির কিশোরেরা’-সূরা ৫৬, আয়াত নং ১৭। আপনাকে কে বলেছে জান্নাতে কর্মচারী নেই। এখানে পরিস্কার বয় সারভেন্টের কথা বলা আছে।

১৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কবিভাই, ধরে নিচ্ছি এই পোষ্ট আপনার লেখা না, আমি আপনার পোষ্টে বিতর্কিত কমেন্ট করি কারণ তার প্রয়োজন আছে - অর্থ আপনার পোষ্ট আমি পড়েছি। যারা বাহঃ সাবাস, চমৎকার, সুন্দর হয়েছে, ভালো হয়েছে - বলে চলে যায় তারা আপনার কোনো পোষ্ট পড়েনি, আমি সেলফোনে ব্লগিং করি না, পিসি ব্যাবহার করি। তাছাড়া দেশের বাইরে গেলে ব্লগিং করা সম্ভব হয় না, কারণ আমার ল্যাপটপে আমি বাংলা টাইপ করতে পারি না। - সে যাই হোক।

প্রসঙ্গে আসি: - আপনার এই পোষ্ট কি হুর সম্পর্কিত মনগড়া? নাকি হাদিসের আলোকে হাদিসের তথ্য বিন্যাসে করা- অনুগ্রহ করে জানবেন, আপনি ১৪০০ বছরের ইতিহাস পরিবর্তন করে দিবেন এটি মুসলমান সমাজ মেনে নেবে না। দয়াকরে হাদিসের তথ্য উপাত্ত দিয়ে সাহায্যে করুণ, গত অর্ধ শতক ধরে হুর সম্পর্কে যেই ধারণা নিয়ে আছি - তাহলে এক নিমিষে মিথ্যা হয়ে যাবে।

*** আমি নিতান্ত ভালো মানুষ, আমি হুর আশা করতে পারি, তবে আমার স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে হুর পাওয়া অসম্ভব, কারণ তিনি আমার কাজিন হোন পরে স্ত্রী, ছোটবেলা থেকে পছন্দ করেছেন আমাকে, তিনি কোনো ভাবেই চাইবেন না তাঁর স্বামী অন্যের হাতে পড়ুক, তিনি বেহেস্তে গিয়ে ৭২ টা খুন করবেন এটি নিশ্চিত !!! আপনি কি চান বেহেস্তে খুন খারাবি হোক ???


০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সূরা আর রাহমান ৫৬,৭২,৭৪ ও সূরা ওয়াকিয়া ১৭, ২২, ২৩ ও২৪ নং আয়াত। এ আয়াত গুলো পড়ুন আর বুঝতে চেষ্টা করুন আল্লাহ আসলে কি বলেছেন।

১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গুরুজী, আমার মন্তব্যে আপনি রুষ্ট হবেন না। আমি নিতান্তই ধার্মিক মানুষ। তবে জানার প্রয়োজনে মাঝে মাঝে জটিল মন্তব্য করে থাকি। এটা আমার জানার জন্যই। আমি বেশী বেশী জানতে চাই।

আপনার এ জাতীয় পোস্ট আরো আসা দরকার।


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ আমাকে ও সহ ব্লগার রাজীব নুর ভাইকে উৎসর্গ করে এই পোস্ট লিখেছেন জেনে আমি খুবই কৃতজ্ঞ। আপনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে খাটো করার ধৃষ্টতা আমার নেই। আল্লাহ আপনার অশেষ কল্যাণ করুন। আমিন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনাদের জানতে চাওয়ার ভিত্তিতে আমি এ বিষয়ে কোরআন থেকে জানার চেষ্টা করেছি। আর আল্লাহ বলেছেন কোরআন হেদায়েত। সূরা আর রাহমান ৫৬,৭২,৭৪ ও সূরা ওয়াকিয়া ১৭, ২২, ২৩ ও২৪ নং আয়াত। এ আয়াত গুলো আপনিও পড়ুন আর বুঝতে চেষ্টা করুন আল্লাহ আসলে কি বলেছেন।

১৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৯

নাহিদ০৯ বলেছেন: একজন স্ত্রী জাহান্নামে যাওয়ার আগে ৪ জন পুরুষ কে দায়ী করা হবে। বাবা, স্বামী, বড় ছেলে এবং ভাই। দুনিয়াতেও এরকম অভিভাবকত্ব দেখা যায়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তাই বলে আমরা নারীদের উপর জবরদস্তি করতে পারি না, বরং সত্য বুঝতে তাদেরকে সহায়তা করতে পারি। সে সহায়তা না করলে অপরাধ হবে।

১৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: এধরনের কথা অামি অতীতে কখনোই শুনিনি। অাপনি এগুলো কোথায় পড়েছেন বা শুনেছেন তার রেফারেন্স যদি পোস্টের শেষে যুক্ত করে দিতেন, তাহলে বিষয়টা ভাল হতো। ধন্যবাদ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সূরা আর রাহমান ৫৬,৭২,৭৪ ও সূরা ওয়াকিয়া ১৭, ২২, ২৩ ও২৪ নং আয়াত। এ আয়াত গুলো পড়ুন আর বুঝতে চেষ্টা করুন আল্লাহ আসলে কি বলেছেন। আর কোর কিন্তু আল্লাহ পড়তে বলেছেন। আমি পড়েছি এবং এমন বুঝেছি। আপনি অন্য রকম বুঝে থাকলে সেটা কিভাবে সঠিক আমাকে বুঝান।

১৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০১

নীল আকাশ বলেছেন: হুর শব্দটি হাওরা শব্দের বহুবচন। আরবি ভাষায় হাওরা শব্দটি একটি স্ত্রীবাচক শব্দ। যার অর্থ নারীসঙ্গী। স্ত্রীবাচক একবচন শব্দের বহুবচন কখনও উভয়লিঙ্গ হতে পারে না। বরং স্ত্রীবাচক একবচনের বহুবচনও স্ত্রীবাচকই হয়। আল্লাহতায়ালা সূরা আর রাহমানের ৭২ নম্বর আয়াতে হুর শব্দের বিশেষণ এনেছেন মাকসুরাত। এই শব্দটিও একটি স্ত্রীবাচক বহুবচন।
তদুপরি আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমে হুরদের দৈহিক অবয়বের যে সব বিবরণ দিয়েছেন, তা পুরুষের অবয়বের জন্য প্রযোজ্য নয়। সে সব বিবরণ নারীর অবয়বের জন্য শোভনীয়। যেমন, ‘তাদের (হুর) করেছি কুমারি, সোহাগিনী, সমবয়ষ্কা।’ –সূরা ওয়াকিয়া: ৩৬-৩৭

কিন্তু আমি জানতে চাইছি, স্ত্রীর অনুমতি লাগবে সেটা কোথায় বলা আছে? সেটার সূত্র কোথায় পেলেন? বেহেস্ত পুরুষ ৭০ জন হুর পাবেন সেটা বলা আছে। কিন্তু এই সংখ্যা স্ত্রীর অনুমতির উপর নির্ভরশীল এটা কোথায় পেলেন আপনি? স্ত্রী যদি চায় তাহলে তাদের স্বামী শুধুই একমাত্র তার সাথেই থাকবে, এটা আমি কোথাও পাইনি। এটা কোথায় পেয়েছেন সেটা বলুন? আমি এই ফতোয়া সম্পর্কে জানতে চাইছি!

সতীন শব্দটা নিয়ে আমার আপত্তি আছে। হুরদেরকে কখনোই বেহেস্তি নারীদের চেয়ে বেশি মর্যাদাপুর্ণ বলা হয় নি। সতীন মানে তো সম পর্যায়ের। তাহলে হুররা কি বেহেস্তি নারীদের সমান?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সূরা ৫৬ ওয়াকিয়ার ২৪ নং আয়াতে বলা হয়েছে হুর জান্নাতিদের কর্মের পুরস্কার। নারীর কর্মের পুরস্কার হতে পারে তার সখি বা সই। সতিন কিছুতেই হতে পারেনা। কারণ সতীন সব নারীর অসহ্য। তার পুরস্কার তার বিপক্ষে যেতেই পারে না। কাজেই সেটা হতে পারে একমাত্র তার ইচ্ছা সাপেক্ষে। আল্লাহ অন্তত সেকথাই আমাদেরকে বলতে চেয়েছেন।

২০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: কুরঅানের অায়াত ব্যাখ্যার জন্য হাদিস রয়েছে, অনেক নামকরা তাফসীর রয়েছে। হুরকে বিয়ে করা, স্ত্রীর অনুমতি এই বিষয়গুলো অাপনি কোথায় পেয়েছেন তার রেফারেন্স দিন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে যে রেফারেন্স দেওয়া হয়েছে এর সার সংক্ষেপ হলো হুর জান্নাতি নারী ও পুরুষের কর্মের পুরুস্কার। তো হুর নারীর পুরস্কার হতে পারে তার সখি বা সই হিসেবে। সতীন কখনো নারীর পুরস্কার নয়, বরং এটা নারীর আযাব। কাজেই নারীর পুরস্কার তার স্বামীরও কমন পুরস্কার যদি হয় তবে হতে পারে স্ত্রীর সখি হবে তার কাজের লোক। এখন যৌথ মালিকানার জিনিস অন্য মালিকের অনুমতি ভিন্ন ব্যবহার করা যায় কোন আইনে? কোরআনে কি বলা আছে এক মালিকের অনুমতি ছাড়া অন্য মালিক উভয়ের সম্পদ ভোগ ও ব্যবহার করতে পারবে? তো যৌথ মাীরকানার ঘোষণা দিয়ে কোরআনতো নিজেই বিষয়টা খেলাসা করেছে। এরপর আপনাদের বুঝতে না পারার কারণ কি?

২১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৩

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: অামি তো অাপনার ব্যাখ্যা শুনতে চাইনি। যেটা অাপনি বুঝেছেন, পৃথিবীতে অারো বড় বড় অালেম রয়েছেন,তারা কেন বিষটা বুঝতে পারলো না! তারা তো কখনো স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে ৭০টা বিয়ের ফতোয়া দিলো না। অার যদি কেউ দিয়ে থাকে, তার রেফারেন্স দিন। অার যদি রেফারেন্স দিতে নাই পারেন, তবে কি অাপনি নিজেকে তাদের চেয়েও বড় অালেম এবং কুরঅান বিশ্লেষক ভাবেন যার ফলে তারা যেটা বুঝতে পারেননি সেটা অাপনি বুঝতে পেরেছেন!!!!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আলেম বড় হলেই তার কোন ভুল হবে না ঘটনা এমন নয়। ইবলিশ শয়তানও মস্ত বড় আলেম, তাই বলে তার ভুলটাও মস্ত বড়। কাজেই আলেম যেমন বড় তেমন তার ভুলটাও বড় হতে পারে। আর মানুষ মাত্রই ভুল আছে। আল্লাহ বলেছেন কোরআন সহজ। তো আমি একজন কামিল হাদিস পাশ হয়েও কেন সেটা সহজে বুঝতে পারব না? তা’ছাড়া আমি তা’মিরুল মিল্লাতের ছাত্র। আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও সর্ব সেরা। বড় আলেমগণ সব আমার শিক্ষক ছিলেন। ইমাম বোখারী বকি বড় আলেম নয়? তো হানাফিরা তাঁকে মেনে মাজহাব ছেড়ে দেয় না কেন বলতে পারেন? এর একটাই কারণ বড় আলেমেরও ভুল থাকতে পারে। আর কারো ভুর কথা মানতে কেউ বাধ্য নয়। আপনার সত্তরটা হুর লাগলে আল্লাহর কাছে চেয়ে নিবেন! আল্লঅহ আপনাকে দিলে কেউ কি তাঁকে ধরে রাখতে পারবে? বড় বড় আলেম যা বুঝতে পারেনি সেটা বুঝতে পেরেছেন বাচ্চা ছেলে আবু হানিফা। আপনার কি সে ঘটনা জানা নেই? অযুক্তিকে কেন যুক্তি হিসেবে উপস্থাপন করছেন?

২২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: কুরঅানের মনগড়া এসব অপব্যাখ্যায় ইসলামকে বিতর্কিত করছে। এর তীব্র নিন্দা জানাই।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দয়া করে আপনি নিরপেক্ষ ভাবে আয়াতগুলোর মর্ম বুঝার চেষ্টা করুন। অহেতুক সত্যের নিন্দা কেন করছেন? ব্যখ্যা আগের গুলো যে অপব্যখ্যা নয় সেটা আপনি কিভাবে বুঝলেন? পক্ষপাতিত্ব ছেড়ে পথে আসতে চেষ্টা করুন। নতুবা আপনি নিন্দার মধ্যে পড়বেন।

২৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লেখক,
আপনার ধর্মীয় পোস্টগুলোর ওয়েট খুবই কম। এসব তো গল্প/কবিতা নয়। পোস্টে রেফারেন্স, দলিল, লিংক কোন কিছু নেই। মনগড়া এসব লেখায় দ্বন্দ্ব আর বিভ্রান্তি বাড়বে...

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধর্মীয় পোষ্ট আমার অনেক আছে। ক্যাচাল নেই। এ পোষ্টও যখন রেফারেন্স দেব তখন ব্লগারগণ আর মন্তব্য করবে না। এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু রেফারেন্স পাওয়ার জন্যই এটা আমি এভাবে দিয়েছি। ৭২ হুর নিয়ে ক্যাচার চলছেই। আমি এর সঠিকটা নিজে বুঝতে চাই। আরো একজন বড় আলেম তাঁর মেয়েদেরকে হুর সম্পর্কে অন্য রকম বুঝিয়েছেন। তিনি বলেছেন জান্নাতে মোটে দৈহিক সম্পর্কের প্রতি কারো অনুভূতি থাকবে না। বিষয়টা যে যার মত ব্যখ্যা করে। আমি এ ক্ষেত্রে প্রকৃত সত্য জানতে চাই। এ বিষয়ে আমাকেও অনেকে প্রশ্ন করে। আমি আমার মত করে জবাব দিয়ে থাকি। আমি মনে করি এ বিষয়ে বিভ্রান্তি দূর হওয়া দরকার। এ বিষয়ে কারো নিজস্ব পছন্দের কথা যেন ইসলামের কথা হিসেবে প্রচার না পায় আমার চাওয়া এটুকু। ব্লগে অনেক আলেম ওলামাও রয়েছেন। ইসলামের বিষয়ে আমাদের কোরআনকে সর্বাধীক প্রাধান্য দেওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি। আমি নিয়মিত ধর্মীয় পোষ্ট দেই্। মন্তব্য পেলাম অনেক দিন পর এটায়। এ দিক থেকে এ পোষ্ট ঠিক আছে।

২৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয় ফরিদ ভাই,
আমার মন্তব্যটি ক্যাচাল হিসেবে দেখবেন না।
আমার মনে হয় ব্লগে সোজাসোজি রেফারেন্স ছাড়া ধার্মিক পোষ্ট দিলে, সেথায় ক্যাচাল হবেই, ভিন্ন মত ও ভিন্ন মানুষ ব্লগে আছে। যার কারনে ব্লগ ও ব্লগারকে মানুষ পুর্বের দৃষ্টিতেই দেখবে।


@ ঢাবিয়ান : আপনি দয়া করে ধর্ম সংক্রান্ত পোস্ট দেয়া বন্ধ করুন। আপনি অযথা ধর্মকে বিতর্কিত করছেন।
মন্তব্যটিতে একদিকে পজেটিভ বোঝা যায় অপরদিকে বলব ধার্মিক আলোচনা না থাকলে ব্লগারগণযে আস্তিক তা অনেকের কাছেই গোপন থাকবে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি প্রয়োজনীয় রেফারেন্স দিয়েছি। পোষ্টে না দিলেও মন্তব্যের জবাবে দিয়েছি। এখন বূঝতে পারছি এ বিষয়ে আরো রেফারেন্স দিয়ে আরেকটা পোষ্ট দিতে হবে।

২৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১০

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি বেহেস্ত নারীদের সতীন নিয়ে যে ভুল লিখেছেন সেটা আমাকে দেয়া প্রতিমন্তব্যেই বুঝা যাচ্ছে!
@ নারীর কর্মের পুরস্কার হতে পারে তার সখি বা সই। সতিন কিছুতেই হতে পারেনা। কারণ সতীন সব নারীর অসহ্য। তার পুরস্কার তার বিপক্ষে যেতেই পারে না।
যেহেতু মেনে নিয়েছেন ভুল আমি এটা নিয়ে আর কিছু বলব না। হুর রা বেহেস্ত নারীদের সমকক্ষ নয়। সুতরাং সতীন হবার প্রশ্নই আসে না।

কিন্তু আমি জানতে চাইছি, স্ত্রীর অনুমতি লাগবে সেটা কোথায় বলা আছে? সেটার সূত্র কোথায় পেলেন? বেহেস্ত পুরুষ ৭০ জন হুর পাবেন সেটা বলা আছে। কিন্তু এই সংখ্যা স্ত্রীর অনুমতির উপর নির্ভরশীল এটা কোথায় পেলেন আপনি? স্ত্রী যদি চায় তাহলে তাদের স্বামী শুধুই একমাত্র তার সাথেই থাকবে, এটা আমি কোথাও পাইনি। এটা কোথায় পেয়েছেন সেটা বলুন? আমি এই ফতোয়া সম্পর্কে জানতে চাইছি!
এটার সূত্র না দেয়া পর্যন্ত আমি সন্তুষ্ট নই!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জান্নাতে ৭০ হুর পুরুষ পাবে একথা কোরআনে নেই। কোরআনে বলা আছে জান্নাতিরা হুর পাবে। আর জান্নাতি নারী এবং পুরুষ উভয়। কাজেই কোরআনের বাণী অনুযায়ী হুর নারী ও পুরুষ উভয় পাবে। হাদিসে একা পুরুষ হুর পাওয়ার কথা থাকলে সে হাদিসের সাথে কোরআনের মিল নেই। ইমাম আবু হানিফার (রঃ) কথা অনুযায়ী হাদিস কোরআনের সাথে গরমিল হলে উহা হাদিস হিসেবে স্বীকৃত হবে না। কোরআনের সাথে গরমিল হাদিস হাদিস হিসেবে স্বীকৃত না হলে। আর কোরআন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলে। হুরের মালিকানা নারী পুরুষ উভয়ের। এখন যৌথ মালিকানার বিষয়ে তো যৌথ সিদ্ধান্তের প্রয়োজন। একক সিদ্ধান্তে কিছু হওয়া এক্ষেত্রে অবাস্তব। হাদিসের নামে অনেক কিছুই প্রচার হয়েছে। কাজেই হাদিস দ্বারা সিদ্ধান্ত হতে হলে তা’ কোরআনের সাথে গরমিল না হওয়া প্রয়োজন।

২৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪১

নাহিদ০৯ বলেছেন: গত রমজানে সাভার থেকে একদল বয়স্ক লোক মিলে ৪০ দিনের তাবলীগে আসছিলেন আমাদের গ্রামে। প্রায় দুপুরেই আমি খুঁজে খুঁজে তাদের সাথে বসে সময় কাটিয়ে আসতাম। বেশ ভালো সময় কাটতো।

একজন মুরুব্বি ছিলেন কানে কম শুনতেন। কোনরকম শুধু ইশারা করে দিলেই উনি হুর বিষয়ক একই বয়ান শুরু করতেন। আমি ৩-৪ দিন এর মতো শুনেছি। উনি একই কথা বলে বলে বয়ান করতেন। উনার চোখ মুখ দেখলে মনে হতো যেন উনি সাক্ষাৎ হুর দেখছেন। আবার সময় হয়ে গেলে ইশারা কে বোঝানো হতো উনি থেমে যেতেন।

বিষয় টা হয়তো একটা ফানি ও না। কিন্তু হুর বিষয়ক এই লিখা পড়ে উনার কথা মনে পড়ে গেলো।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: হুর বিষয়ক কোরআনের বাইরের আলোচনা গুলো আমার নিকট সঠিক বলে মনে হয় না। মহানবি (সাঃ) নিজেও তাঁর নামে হাদিস বানানোর কথা বলেগেছেন। তাঁর নামে বানানো সব হাদিস সনাক্ত না হয়ে থাকলে সেগুলো তো তাঁর নামে রয়েই গেছে। জানি না মহানবির (সাঃ) নামে কিছু ক্ষেত্রে আসলে আমরা কার কথা শুনছি।

২৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২১

নীল আকাশ বলেছেন: “শহীদের জন্য থাকবে ছয়টি বিশেষ বৈশিষ্ট্য, তাকে প্রথমবারেই ক্ষমা করে দেওয়া হবে, জান্নাতে তার অবস্থান তাকে দেখানো হবে, কবরের আযাব থেকে তাকে মুক্তি দেওয়া হবে, মহা ভীতিপ্রদ সে অবস্থায় তাকে নিরাপত্তা দেওয়া হবে, তার মাথায় সম্মানের মুকুট পরানো হবে, যার একটি ইয়াকুত পাথর দুনিয়া ও তাতে যা আছে তা থেকে উত্তম, এবং তাকে বাহাত্তর জন ডাগর নয়না হূর স্ত্রীর সাথে বিয়ে দেওয়া হবে, আর তার নিকটস্থ সত্তর জন্য ব্যাপারে তার সুপারিশ গ্রহণ করা হবে।”
[তিরমিযী, (হাদীস নং ১৬৬৩); ইবন মাজাহ, (হাদীস নং ২৭৯৯); আলবানী সহীহ আত-তিরমিযীতে তা সহীহ বলেছেন।]

এইবার বলুন এই রকম একজন শহিদের জন্য হুর দেবার আগে তার স্ত্রীর পারমিশন লাগবে?

পারমিশনের ব্যাপারে আমি দেখছি আপনি বার বার পাশ কাটিয়ে যাচ্ছেন। আমি আপনার সরাসরি কোন জায়গা থেকে এটা পেয়েছেন সেটা জানতে চাচ্ছি? আপনি এই প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে অন্য উত্তর দিচ্ছেন কেন? আমি শুধু মাত্র এই একটা প্রশ্নের উত্তর চাই! এইটার উত্তর দিন, আর কিছু লাগবে না।

হুরের মালিকানা নারী পুরুষ উভয়ের। এখন যৌথ মালিকানার বিষয়ে তো যৌথ সিদ্ধান্তের প্রয়োজন। একক সিদ্ধান্তে কিছু হওয়া এক্ষেত্রে অবাস্তব। এটাই বা কোথা থেকে পেয়েছেন। যেখানে সহী হাদিসে বলা হচ্ছে আল্লাহ দিবেন শহিদ কে সেখানে আপনি বলছেন যৌথ মালিকানা! এটা কেমন কথা? আপনি হাদিস নিয়ে সন্দেহ করছেন, ঠিক আছে কুরআনের কোথায় আছে বলুন?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দুঃখ জনক ভাবে এ হাদিসের সাথে কোরআনের মিল নেই। গ্রামে গিয়ে দেখি একজন একটা কাগজ লিখে মসজিদে প্রচার করছে। তার দাবী অনুযায়ী রফেঈ ইয়াদাইনের অনুকূলে ৪০০ সহিহ হাদিস রয়েছে। অথচ বিশ্বের স্বল্প সংখ্যক লোক এ হাদিসের আমল করে থাকে। আমিও এ হাদিসের আমল করি না। আসলে এ হাদিস গুলোকে কিছু সংখ্যক লোক সহিহ বললেও কিছু সংখ্যক লোক ছাড়া অধিকাংশ এ হাদিসগুলোকে সহিহ মানে না। কেন মানেনা তার অনেক কারণ রয়েছে। কোরআনের সাথে মিল না থাকায় আমিও এ হাদিসটিকে সহিহ মানতে পারছিনা। এ সহিহ হাদিসগুলো নিয়ে যথেষ্ট ঝামেলা রয়েছে । একজন সহিহ বলছেতো অন্যজন সহিহ বলছে না। আর এ যদি মহানবির (সা।) হাদিস না হয় তবে আর এর কথা দিয়ে আমরা কি করব? আর তাঁরা বললেই হাদিস সহিহ হবে এমন কথা মহানবিও (সাঃ) বলেননি। সংগত এমন হাদিস কোরআনের পরিপন্থি হলে আমরা তা’ নবির (সাঃ) হাদিস ভরতে বাধ্য নই। তবে রেফারেন্স দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যেহেতু হাদিস হিসেবে প্রচার পেয়েছে সেহেতু বার বার মিলিয়ে দেখব কোনভাবে কোরআনের সাথে মিলে কি না। হাদিস যেহেতু ব্যখ্যা সেহেতু এটা মূলের সাথে না মিলে উপায় নেই। আর মূলের সাথে না মিললে সন্দেহ আসে এটা মোটে মহানবির হাদিস কি না।

২৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: [তিরমিযী, (হাদীস নং ১৬৬৩); ইবন মাজাহ, (হাদীস নং ২৭৯৯); আলবানী সহীহ আত-তিরমিযীতে তা সহীহ বলেছেন।]
যেই হাদিস তিন জন সেরা হাদিস বক্তা বলেছেন সহী সেটা আপনি বলছেন সহী না, দারুন! উপরের তিন জনের নাম নিশ্চয় দেখেছেন কারা এরা। এদের হাদিসের নিয়ে জ্ঞান সম্পর্কে আপনি প্রশ্ন তুলছেন? এদের কথা বলতে যেয়ে আপনি তুলনা দিতে যেয়ে রাফেঈ বা শিয়া ফিরকা পর্যন্ত নিয়ে এসেছেন। নাউজুবিল্লাহ, আল্লাহ আপনাকে রহম করুক। আমি এই হাদিসের প্রত্যেকটা সনদ প্রথম থেকে আবার চেক করব।

ঠিক আছে, আপনি আমাকে একদম শুদ্ধ আল কুরাআনের আয়াত থেকে বলুন পারমিশনের ব্যাপারে। আপনাকে এই প্রশ্নের উত্তর দিতেই হবে কোথা থেকে এটা লিখেছেন। এটা বারবার পাশ কাটিয়ে যাচ্ছেন কেন? আল কুরআনের কোন সুরা আর কোন আয়াতে লিখা আছে এটা বলুন? কোন হাদিস লাগবে না।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শীয়াদের হাদিস সুন্নীরা মানে না। সুন্নীদের হাদিস শীয়ারা মানে না। অনেক হাদিস হানাফীরা মানে না। আপনি যে তিন জনের কথা বলেছেন তাদের হাদিসও অনেকে মানে না। এমনকি বোখারীর (রঃ) হাদিসও অনেকে মানে না।সমস্যা একটাই এদের কারো কথাতেই মুসলমানদের সবাই আস্তা রাখতে পারছে না। কেউ মানে তো কেউ মানে না। সূরা ওয়াকিয়ার ২৪ নং আয়াতে বলা আছে আল্লাহ যে যে পুরস্কারের কথা বলেছেন তা’জান্নাতিদের কাজের বিনিময়ে দেওয়া হবে। যে সব পুরস্কারে হুর সামিল। যাদেরকে পুরস্কার দেওয়া হবে তাদের মধ্যে নারী সামিল। তো নারীর প্রাপ্ত পুরস্কারের হুর সে সতীন বানাতে যাবে কেন? আর তার প্রাপ্ত পুরস্কারের হুর তার অনুমতি ছাড়া ভোগ করা যাবে কেন? নারীর কাজের ফলে পাওয়া হুর তার অনুমতি সাপেক্ষেইতো পুরুষের কপালে ঝুটার কথা। এ অংকতো একদম সহজ। এখন কারো অংকের মেধা কম হলে সে অংক না বুঝলে আমার কি করা?

২৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:২২

প্রামানিক বলেছেন: স্বামীরা হুর পেলে নারীরাও তো কিছু একটা পাওয়ার কথা। তবে যতদূর জানি হুর কোন স্ত্রী শব্দ নয় হুরের কোন লিংগ নাই। স্বামীদের হুর পেতে স্ত্রীর অনুমতি লাগলে নারীদের হুর পাওয়ার বেলায়ও কি স্বামীর অনুমতি লাগবে?

তবে আমার মনে হয় এসব বিতর্কের উত্তর আল্লাই ভালো জানেন।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: হুর নারী না হলে বিয়ের প্রশ্ন নেই। পোষ্টে হুর পাওয়া নয় বরং বিয়ে করার কথা বলা আছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

৩০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নীল আকাশ ভাই, ক্ষ্যান্ত দেন। সমাপ্ত ঘোষণা করেন ।

কবিভাই, ধন্যবাদ আজকে আপনার ব্লগ ও পোষ্ট বিতর্কে প্রবল সাড়া তৈরি করেছে এটি ব্লগের আনন্দ । পোষ্টে যারা অংশগ্রহণ করেছেন সবেইকে ধন্যবাদ ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন, ব্যাস্ত থাকুন। এ্যান্ড ডোন্ট টেক ইট পারসোনাল।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কষ্টকরে সবদিক ঠিক রেখে পোষ্ট দিলে পাঠকেরা ঢুঁ মারে। পড়ে কি পড়ে আল্লাহ মালুম। তবে মন্তব্য তেমন একটা করে না। অন্তত ধর্মীয় পোষ্টের বেলায় এমনটা ঘটে। যে হুর আসলে কি জিনিস সেটাই অনেকে জানে না সে হুর কেন আছে সে জন্য অনেকে মোটে জান্নাতে যেতেই নারাজ। আচ্ছা জান্নাতে গিয়ে পরে কি দেখা যাবে না যে হুর কি জিনিস? এখনতো এটা বিশ্বাস করলেই চলে যে, জান্নাত নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য সুখে থাকার স্থান। অনেকে মনে করছে হুর কেন আছে সে জন্য জান্নাত জাহান্নাম থেকেও মন্দ স্থান।সে জন্য হুর নিয়ে তাদের দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। কেন তাদের এ অহেতুক দুশ্চিন্তা তা’ আমার কিছুতেই বোধগম্য নয়।

৩১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সকাল সকাল একটি মজার কথা বলে দিন শুরু করছি - সবাই জান্নাতে যেতে চায় তবে কেউ মরতে চায় না । এখন বলুন জান্নাতে যাবার প্রাথমিক পথ কি ?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জান্নাতে যেতে হলে জান্নাতে যাওয়ার কাজগুলো করতে হবে এবং অবশ্যই মরতে হবে।

৩২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩

নীল আকাশ বলেছেন: মাহমুদ ভাই, থামতে বলছেন কেন? উনি যে সম্পুর্ণ আন্দাজে ডাহা মিথ্যা কথা ইসলামের নামে চালিয়ে দেন সেটা আমি সবার কাছে দেখাতে চাচ্ছি। উনাকে আমি বারবার বলা সত্তেও আমাকে উনি কোন রেফারেন্স বা সুত্র দেন নি, হাদিসে কিংবা কুরানের আয়াত। যেহেতু উনি এটা দেন নি তারমানে উনার কাছে সেটা নেই, আর নেই মানে উনি আন্দাজে লিখেছেন, আর আন্দাজে লিখেছেন মানে হচ্ছে ইসলাম নিয়ে উনি বিদায়াত সৃস্টি করছেন।
প্রতিটা বিদায়াত জঘন্য অপরাধ যেটা সম্পর্কে খোদ নবী করীম (সাঃ) আমাদের সব সময় সর্তক থাকতে বলেছেন।
উনার এই পোস্টে আমার আর আসার কোন ইচ্ছে নেই। উনার দৌড় কোন পর্যন্ত সেটা এখন এই ব্লগের সবাই জেনে গেছে, আর এটাই আমার উদ্দেশ্য ছিল! এই পোস্টে আমার সাথে থাকার জন্য সবাইকে আমার পক্ষ থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি কি দিয়েছি এবং কি দেইনি আমার প্রতি মন্তব্যগুলো পড়লে পাঠক ঠিক বুঝতে পারবে। এখানে কোন নতুন এবাদতের কথা বলা হলো যে আপনি বিদয়াতের গন্ধ পেলেন?

৩৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৪

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: রেফারেন্স ছাড়া মিথ্যাচার । এখন বুঝতে পারলাম আপনার সাম্প্রতিক পোস্টগুলোতে কমেন্ট কম পড়ছে কেন ? আপনি পাঠকপ্রিয়তা হারাচ্ছেন রেফারেন্স ছাড়া মিথ্যাচার এর কারণে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.