নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমানদের দলাদলি ও ইসলামের সর্বনাশ(পর্ব-২)

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৫



# শীয়ায়ে আলী (রা.)

সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মধ্যে হজরত আলী ছিলেন মহাবীর। ইসলামের প্রতিটি যুদ্ধে তাঁর অসামান্য অবদান ছিল। বিশেষ করে খায়বর যুদ্ধে মহানবী (সা.) কিছুতেই জয় পাচ্ছিলেন না। ইহুদী যোদ্ধারা প্রাণপন যুদ্ধ করছিল। কারণ তারা বনু কোরায়জার ঘটনা জানে।পরাজয় মানে পুরুষদের হত্যা, আর নারী ও শিশুদের দাসত্ব।সেজন্য পরাজয় এড়াতে তাদের চেষ্টার ত্রুটি ছিলনা। আর মহানবি (সা.) এদেরকে ইসলাম প্রতিষ্ঠার পথের কাঁটা হিসেবে দেখছিলেন।কারণ এদের নেতা হুয়াই ইবনে আখতাব খন্দকের যুদ্ধ বাধানোর অন্যতম প্রধান নাটের গুরু।যারা কুরাইশ ও বনু কোরায়জার সাথে মিলে মুসলমানদের সমূলে বিনাশ করতে চেয়েছে।সংগত কারণে খন্দকের যুদ্ধ জয়ের পর মহানবি (সা.)বনু কোরায়জার ইহুদীদেরকে শায়েস্তা করার পর খায়বরের ইহুদীদেরকে শায়েস্তা করতে এসেছেন। সেজন্য যে কোন মূল্যে তিনি এদেরকে হারাতে বদ্ধ পরিকর ছিলেন।অবশেষে মহানবি (সা.) হজরত আবু বকরের (রা.) সেনাপতিত্বে যুদ্ধ পরিচালনার ব্যবস্থা করলেন। কিন্তু তিনি সফল হলেন না। এরপর মহানবি (সা.) হজরত ওমরের সেনাপতিত্বে যুদ্ধ পরিচালনার ব্যবস্থা করলেন। তিনিও জয়লাভ করতে পারলেন না। এরপর মহানবি (সা.) হজরত ওসমানের (রা.) সেনাপতিত্বে যুদ্ধ পরিচালনার ব্যবস্থা করলেন। তিনিও অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে পারলেন না। সর্বশেষ দায়িত্ব পেলেন হজরত আলী (রা.)। এবার খায়বরের পতন ঘটলো। হুয়াই কন্যা খায়বরের রানী ছুফিয়া (রা.) যথারীতি দাসীতে পরিণত হলেন। তিনি এক সাধারণ মুসলমানের ভাগে পড়লেন। কিন্তু রানী ছাফ জানিয়ে দিলেন তিনি রাজার বদলে রাজা চান। মহানবি (সা.) তাঁর দাবী মঞ্জুর করলেন। সে রাত তিনি ছুফিয়ার (রা.) সাথে কাটালেন। হজরত ওমর (রা.) মনে করলেন এটাই মহানবির (সা.) জীবনের শেষ রাত। কারণ ছুফিয়ার (রা.)মনে দগদগে ক্ষত। তাঁর স্বামী পিতা ও ভাই যুদ্ধে নিহত। যে যুদ্ধের প্রধান সমর নায়ক মহানবি (সা.)। এ দিকে ছুফিয়াও (রা.) যুদ্ধ বিদ্যায় পারদর্শী। এমন যুযোগ কাজে লাগাতে হজরত ছুফিয়া (রা.) ভুল করবেন না বলেই মনে করলেন হজরত ওমর (রা.)।সেজন্য সারারাত জেগে থেকে হজরত ওমর (রা.)হজরত ছুফিয়ার (রা.) পাহারায় থাকলেন। কিন্তু সকালে মহানবি (সা.) তাবু থেকে বের হলেন হাসি মুখে। এ যুদ্ধেও মহানবি (সা.) জয়ী হলেন। রানীর মন থেকে তিনি ক্ষোভ সম্পূর্ণ দূর করতে সক্ষম হলেন। এরপর বহুকাল মহানবির (সা.) সাথী থেকে তিনি তাঁকে ভালবেসেছেন।মহানবীর (সা.) স্ত্রীদের মধ্যে যারা তাঁকে বেশী ভালবাসতেন হজরত ছুফিয়া (রা.) ছিলেন তাঁদের অন্যতম।

খায়বর যুদ্ধে হজরত আলীর (রা.) বীরত্ব ও বনুকোরায়জার হত্যাকান্ডে জল্লাদের দায়িত্ব পালন করায় হজরত আলী (রা.) ইহুদীদের অন্যতম প্রধান শত্রুতে পরিণত হন। এসব ঘটনায় যে সব ইহুদী বালক দাসে পরিণত হয়েছে তারা মুসলিম ছদ্মভেসে ইসলামের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহণের কঠিন শপথ করে। মুসলীম মহাবীর হওয়ায় যেসব মুসলমান হজরত আলীর (রা.) মহাভক্ত ছিল তারা তাদেরকে তাদের কাজে ব্যবহার করার ব্যবস্থা করে।আলী (রা.) ভক্তগণ মনে করেছেন মহানবির (সা.) পর হজরত আলী (রা.) মহানবির (সা.) খলিফা হবেন। কারণ তিনি ছাড়া অন্য কেউ খায়বর যুদ্ধে জয়লাভ করতে পারেননি।হজরত আবু বকর (রা.), হজরত ওমর (রা.) ও হজরত ওসমানের (রা.)খেলাফতের মধ্য দিয়ে আলী (রা.) ভক্তদের তিনবার আশা ভঙ্গ হয়। তখন মুসলিম ছদ্মভেসী ইহুদী আব্দুল্লাহ ইবনে সাবাহ আলী (রা.) ভক্তদের বুঝায় খেলাফত ছিনিয়ে আনা ছাড়া তাদের আশা পূরণের আর কোন পথ নেই।সে তাদেরকে জানায় মহানবি (সা.) হজরত আলীকে (রা.) তাঁর উত্তরাধিকারী মনোনীত করেছিলেন কিন্তু তিন খলিফা ও তাঁদের সমর্থকেরা মহানবির (সা.) সে কথা গোপন করে হজরত আলীকে (রা.) খেলাফত বঞ্চিত করেছেন। এমন কি হজরত আলীর (রা.) বিষয়ে কোরআন নাজিল হয়েছিল, যা হজরত ওসমান (রা.) কোরআন থেকে বাদ দিয়েছেন। এবার দুই খলিফা ইন্তেকাল করে আলী (রা.) ভক্তদের হাত থেকে রেহাই পেলেও তোপের মুখে পড়েন হজরত ওসমান (রা.)। আলী (রা.) ভক্তগণ হজরত ওসমানকে (রা.) পদত্যাগে বাধ্য করে হজরত আলীকে (রা.) খেলাফতে অধিষ্ঠিত করতে হজরত ওসমানের (রা.) বিরুদ্ধে নানামুখি অপ প্রচার শুরু করে। তারা হজরত ওসমানের (রা.) মাধ্যমে তাঁর কট্টর সমর্থক শাসনকর্তাদের বরখাস্ত করে সেই স্থলে হজরত আলীর (রা.) সমর্থক শাসন কর্তাদের বসাতে চেষ্টা করে। এজন্য তারা হজরত ওসমানের (রা.) সাথে তাঁর কট্টর সমর্থক শাসন কর্তাদের বিরুদ্ধেও অপপ্রচার চালায়।এভাবে একটা জটিল পরিস্থিতি তৈরী করে তারা হজরত ওসমানকে (রা.) হত্যা করে ফেলে এবং হজরত আলীর (রা.) খেলাফত নিশ্চিত করে হজরত আলীর (রা.) মাধ্যমে হজরত ওসমানের (রা.) কট্টর সমর্থক শাসন কর্তাদের বরখাস্ত করায়।কিন্তু সিরিয়া ও মিশরের শাসনকর্তা হজরত মুয়াবিয়া (রা.) ও হজরত আমর (রা.) বরখাস্ত অমান্য করে যুদ্ধ করে। অবশেষে তারা খেলাফত ভাগ করতে হজরত আলীকে (রা.) বাধ্য করে। ফলে শাসনকর্তার পদ থেকে বরখাস্ত হওয়া হজরত মুয়াবিয়া (রা.) পদন্নতি পেয়ে থলিফা হয়ে যান। সিরিয়ার দামেস্কে তাঁর রাজধানী স্থাপিত হয়। আর তাঁর অধীনে হজরত আমরের (রা.) শাসনকর্তার পদ বহাল থাকে।হজরত আলীর (রা.) ইন্তেকালের পর তাঁর পুত্র হাসানের সাথে চুক্তির মাধ্যমে হজরত মুয়াবিয়া (রা.) হজরত আলীর (রা.) ভাগের খেলাফত নিজের ভাগে নিয়ে আসেন এবং উমাইয়া খেলাফতের সূচনা করেন। হজরত মুয়াবিয়ার (রা.) চুক্তি অনুযায়ী হজরত মুয়ায়িার (রা.) পর হজরত হাসান (রা.) ও তাঁরপর হোসেন (রা.) খলিফা হওয়ার কথা ছিল।কিন্তু হজরত মুয়াবিয়ার (রা.) ইন্তেকালের পর তাঁর পুত্র ইয়াজিদ ঘোষণা করে তার বাবা তাকে খলিফা মনোনীত করে গেছেন।এতে হোসেন (রা.) খলিফা হওয়া থেকে বঞ্চিত হন। তিনি ইয়াজিদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেও তার পরিবার, নিকটাত্মীয় ও কিছু সংখ্যক কাছের মানুষ ছাড়া কেউ তাঁর সাথে বিদ্রোহে শামিল হয়নি। তার পিতা হজরত আলীর (রা.) রাজধানী ইরাকের লোকেরা তাঁকে সহায়তা করার কথা জানালে তিনি মাত্র তিহাত্তর জন লোক নিয়ে ইরাক যাত্রা করেন এবং কারবালায় দশহাজার ইয়াজিদি বাহিনীর মুখোমুখী হন এবং স্বপরিবারে নিহত হন।এ ঘটনার শোকে আলী (রা.) ভক্তরা আবার সংগঠিত হতে থাকে। এর অনেককাল পরে তারা শীয়ায়ে আলী নামে একটা ধর্মীয় দল তৈরী করে। যা বর্তমানে শীয়া নামে পরিচিত।যাদের রাষ্ট্র ইরান, ইয়েমেন, কাতার, বাহরাইন ও উজবেকিস্তান। সিরিয়ায় শীয়া শাসক বাশার আল আসাদের উৎখাত ও ইয়েমেনে শীয়া হুতি বিদ্রোহীদের ঠেঁকাতে যুদ্ধ চলছে। উভয় যুদ্ধে ইহুদী রাষ্ট্র ইযরায়েল ও তাদের দোসর আমেরিকা শীয়া বিপক্ষে ও ইরান শীয়া পক্ষে যোগদান করেছে। শীয়া বিরোধী সৌদী আরব যথারীতি শীয়া বিপক্ষে রয়েছে।বাংলাদেশের স্বাধীণতা যুদ্ধে আমেরিকা পাকিস্তান পক্ষে থাকায় বাংলাদেশ অনেক সময় আমেরিকার উল্টা দিকে অবস্থান গ্রহণ করে।

রাজনৈতিকভাবে তৈরী শীয়াদল ধর্মীয় দলে পরিণত না হলে ভাল হতো। কিন্তু হজরত আবু বকর (রা.) হজরত ওমর (রা.), হজরত ওসমান (রা.), হজরত আয়েশা (রা.), হজরত তালহা (রা.), হজরত যুবায়ের (রা.), মুয়াবিয়া (রা.) ও হজরত আমর (রা.) সহ অসংখ্য সাহাবায়ে কেরামের প্রতি তাদের তীব্র ঘৃণা তাদেরকে আলাদা দলে পরিণত করেছে। হজরত আলীর (রা.) বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হাজার হাজার সাহাবা (রা.) ও মুসলমানের প্রতি তাদের নেতিবাচক ধারণা রয়েছে। সেজন্য অন্য মুসলমানেরা তাদের সাথে বুক মিলাতে পারছে না।তাদের মনভাব পরিবর্তন না হলে অন্য মুসলমানদের সাথে কোন দিন তাদের ঐক্য হবে না।

মুসলমানদের কোরআন ও হাদিস মানতে হয়। শীয়ারা আলী (রা.) বিরোধী সাহাবায়ে কেনামের (রা.) বর্ণীত হাদিস না মানায় তাদের ইসলাম অসম্পূর্ণ। এখর তারা একটা ইসলামী রাষ্ট্র গঠন করতে সক্ষম হলেও মূলত সেটা অসমপূর্ণ ইসলাম দ্বারা গঠিত অসম্পূর্ণ ইসলামী রাষ্ট্র।অসম্পূর্ণ ইসলাম বিধায় শীয়া আবেগের নিকট নতি স্বীকার করে অন্য মুসলমানদের শীয়া হওয়া সম্ভব নয়। সুন্নীগণ হজরত আলী (রা.) সহ সকল সাহাবায়ে কেরামকে (রা.) মানেন কাজেই সুন্নীদের ইসলাম সম্পূর্ণ ইসলাম।মুসলমানদের মধ্যে শতকরা ৮৬ ভাগ সুন্নী, শতকরা ১৩ ভাগ শীয়া, অন্যান্য শতকরা ১ ভাগ।সংগত কারণে সৌদি আরব শীয়ামতে যেতে পারেনি বিধায় তারা শীয়াদের শত্রুতে পরিণত হয়েছে। শীয়ারা সৌদি আরব দখল করে শীয়ামত প্রতিষ্ঠিত করতে চায়।আত্ম রক্ষার জন্য বাধ্য হয়ে সৌদি আরবের শীয়াদের বিরোধীতা করতে হয়। সৌদী নিকট প্রতিবেশী ইয়েমেনে শীয়া হুতি বিদ্রোহীরা শীয়া রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় যুদ্ধ করছে। যা সৌদি আরবের জন্য বড় রকমের হুমকি। সেজন্য সৌদি আরব হুতি দমনে যুদ্ধ করছে। এতে বহু নারী ও শিশু প্রাণ হরাচ্ছে।অথচ কোন পক্ষই জয়ী না হওয়া পর্যন্ত থামতে রাজি নয়। অন্য মুসলমানেরা এ ক্ষেত্রে কি বলা উচিৎ সেটাও বুঝতে পারছে না। কারণ কোন পক্ষই সমঝোতার পথে হাঁটছেনা। সৌদি থামবে হুতিরা শীয়া রাষ্ট্র প্রতিষ্টিত না করতে সম্মত হলে। কিন্তু তারা তাদের সে ইচ্ছা ত্যাগ করতে পারছে না্। কারণ রাষ্ট্রের জনসংখ্যায় তারা সংখ্যা গরিষ্ঠ। আর সংখ্যা গরিষ্ঠের শাসন সৌদি মানতে পারছে না তাদের নিজেদের জন্য এটা হুমকি সে বিবেচনায়।

ইহুদী রাষ্ট্র ইজরায়েল আলী (রা.) ভক্ত ইরানের কঠিন শত্রু। কারণ আলীর (রা.) কারণেই খায়বরের ও বনু কোরায়জার ইহুদী বিনাশ।আর ইহুদী লেজ আমেরিকা আছে ইযরায়েলের সাথে।দু’টো মিলে কাঠ বিড়ালী তৈরী হয়েছে কারণ দেহ থেকে লেজ বড়।শীয়া ও ইহুদী কান্ড বিশ্বের জন্য একটা বড় রকমের অশান্তির কারণ হয়েছে।

বিঃদ্রঃ ‘ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ’ গ্রন্থের একটি অধ্যায় হিসেবে লেখাটি লেখা হয়েছে।

ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শুভকামনা আপনার এই সিরিজের জন্য, ভালো লাগলো আজকের আলোচনাও।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দেখলাম না জানা বা কম জানার কারণে এসব বিষয়ে প্রশ্নের অন্ত নেই। সেজন্য মনে করলাম দু’কলম লিখে রাখি। তাতে যদি প্রশ্ন খানিকটা কমে। প্রথম মন্তব্যে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: মুসলমানদের ঝগড়ার ইতিহাস নতুন নয়। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের আগে থেকেই তারা নানান ঝগড়া ফ্যাসাদে লিপ্ত। সেটা আজও অব্যহাত আছে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ইসলামের শুরু ৬১০ সালে, আর ঝগড়া শুরু ৫৭০ সালের আগে থেকে। এমন হলে কেমন হয়?

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬

ম্যাড ফর সামু বলেছেন: আসলে না জানার ফলে আমরা অনেকেই অনেক বিভ্রান্তিতে পড়ি, আপনার সকল সিরিজের লেখাগুলোই ভালো লাগে, নতুন নতুন অনেক কিছু জানতে ও শিখতে সাহায্য করছে। আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘজীবন দান করুন ও আরও বেশি বেশি সুন্দর সুন্দর দ্বীনি বিষয় শিক্ষাদানের তাওফিক দান করুন! আমিন!

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন, আমিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.