![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম- ১৯৮৭ খ্রিঃ চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলাধীন ২নং বাকিলা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের লোধপাড়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। পিতার নাম মোঃ সিরাজুল ইসলাম, মাতার নাম ফাতেমা বেগম।
যে কারণে মুসলিমের হৃদয়ে ফিলিস্তিন
১. আল-আকসা মসজিদ ফিলিস্তিনে।
২. বিশ্ব মুসলিমদের প্রথম কেবলা এই মসজিদ।
৩. অসংখ্য নবীদের জন্মস্থান এই ফিলিস্তিন।
৪. অনেক নবীগণ এই মসজিদের ইমাম ছিলেন।
৫. কুরআনে আল-আকসা মসজিদের নাম রয়েছে।
৬. এখান থেকেই নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) মিরাজে যান।
৭. এই মসজিদে নামাজ আদায়ের সওয়াব বেশী।
৮. এই মসজিদের উদ্দেশ্যে সফর করা জায়েজ।
৯. মুসলিমরা ফিলিস্তিনের স্থানীয় বাসিন্দা।
১০. ইয়াহুদীরা ফিলিস্তিনের যবর দখলদার।
১১. এখানেই রয়েছে ইব্রাহিম এবং মূসা (আঃ) সহ অসংখ্য নবী রাসুলের কবর।
১২. এখানেই আল্লাহর মহানবী রাসুল (ﷺ) সকল নবী রাসুলদের এবং ফেরেস্তাদেরকে নিয়ে নামাজ পড়ছিলেন। সেই জামাতের ইমাম ছিলেন মহানবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এবং এই জামাতে মতান্তরে প্রায় চব্বিশ হাজার নবী রাসুল ছিলেন।
১৩. এই মসজিদের নির্মাণের সাথে জড়িয়ে আছে আদম এবং সুলাইমান আলাইহিস সালাম এর নাম।
১৪. এর সাথে জড়িয়ে আছে খলিফা উমর (রাঃ) এর সেই বিখ্যাত বাইতুল মাকদিস বিজয়ের ঘটনা।
১৫. এখানের সাথেই জড়িয়ে আছে দ্যা গ্রেট সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবীর অসংখ্য স্মৃতি।
১৬. এই মসজিদের পাথরের গায়ে লেখা রয়েছে সম্পূর্ণ সূরা ইয়াসিন।
১৭. এই মসজিদের জন্য জ্বীনদের দ্বারা পাথর উত্তোলন করা হয়েছে গহীন সাগরের তলদেশ থেকে। যা কিনা কোন মানুষের পক্ষে অসম্ভব!!!
১৮. এই মসজিদে ২ রাকাআত নামাজ আদায় করার জন্য একজনের আমল নামায় ২৫ হাজার রাকাআত নামাজের সমপরিমাণ সওয়াব লিখা হবে।
১৯. পবিত্র কুরআনে সূরা ইসরার শুরুতেই মহান আল্লাহ এই মসজিদ নিয়ে আলোচনা করছেন।
হে আল্লাহ্ বিশ্ব মুসলিমদের প্রথম কেবলা জালেম ইজরাঈল দের দখলমুক্ত করে মাজলুম ফিলিস্তিনী মুসলিমদের কাছে ফিরিয়ে দাও এবং বিশ্ব মুসলিমদের এক হয়ে ইজরাঈলদের বিরুদ্ধে লড়ে যেতে গায়েবী সাহায্য করো। আল্লাহুম্মা আমীন। সুম্মা আমীন।
২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: কিছু তথ্য ভুল।
৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪০
বিজন রয় বলেছেন: ফিলিস্তিনিদের জন্য আপনার অবদান কি?
৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:০৫
সুলাইমান হোসেন বলেছেন: Amin
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৩:১৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: মুসলমানের হৃদয়ে ফিলিস্তিনের মানুষের গণহত্যা নিয়ে কোনো বেদনা নেই? গত ৭০ বছর ধরে, ভিটেমাটি থেকে তাদের উচ্ছেদের প্রসঙ্গ নেই? বোমা মেরে তাদের সন্তানদের, সমস্ত পরিবারের সকলকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া নিয়ে কোন ক্ষোভ নেই? গাজার হাসপাতাল, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, পানির লাইন, সুয়ারেজ লাইন, রাস্তা-ঘাট ধ্বংসের বিষয়ে কথা নেই?
শুধুমাত্র একটিই গুরুত্ব, সেটা হল আল-আকসা মসজিদ? যদিও এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অবশ্যই স্বীকার্য, তবু ফিলিস্তিনের মানুষের জন্য তাদের এই ঐতিহাসিক মসজিদটি ছাড়া আমাদের হৃদয়ে আর কোন অনুভূতিই আবশিষ্ট নেই?
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
এগুলো রূপকথা।
সব মসজিদ সমান।